ফিচার ডেস্ক

‘কোথাও আমার হারিয়ে যাওয়ার নেই মানা, মনে মনে...’
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এ গান লিখেছিলেন ১৯৩৯ সালে। ঠাকুর যদি ঘুণাক্ষরেও জানতেন, একদিন প্রযুক্তি মানুষের ‘মনে মনে’ও হারিয়ে যাওয়ার অধিকার কেড়ে নেবে, তাহলে কী করতেন? সে উত্তর মহাকালের গর্ভেই থাকুক।
গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম বা সংক্ষেপে জিপিএস নামে যে প্রযুক্তি এখন আমাদের হারিয়ে যাওয়ার অধিকারও কেড়ে নিয়েছে, সেটির ধারণা দিয়েছিলেন গ্ল্যাডিস মে ওয়েস্ট ওরফে এন ই ব্রাউন। ১৯৩০ সালের ২৭ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রে জন্মেছিলেন গ্ল্যাডিস।
আমেরিকান এই গণিতবিদ পৃথিবীর আকৃতির গাণিতিক মডেলিং এবং স্যাটেলাইট জিওডেসি মডেলের উন্নয়নে অবদান রেখেছিলেন। পরবর্তী সময়ে যা গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম বা জিপিএসের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ ধারণার জন্য ওয়েস্টকে ২০১৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এয়ার ফোর্স হল অব ফেমে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। আর স্যাটেলাইট জিওডেসি মডেলের উন্নয়নের জন্য তাঁকে ওয়েবি লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছিল।
ওয়েস্ট ১৯৪৮ সালে স্নাতক হয়ে বৃত্তি পান। ১৯৫৬ সালে ভার্জিনিয়ার ডাহলগ্রেনে নেভাল প্রুভিং গ্রাউন্ডে নিয়োগ পাওয়া চারজন কৃষ্ণাঙ্গের মধ্যে তিনি ছিলেন একজন।
ষাটের দশকের শুরুর দিকে তিনি নেপচুন ও প্লুটো গ্রহের গতিবিষয়ক গবেষণায় অংশ নিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে তিনি পৃথিবীর আকৃতির অলটিমিটার মডেলগুলো একত্র করে উপগ্রহ থেকে ডেটা বিশ্লেষণ করতে শুরু করেন। তিনি সিস্যাট রাডার অলটাইমেট্রি প্রকল্পের প্রকল্প ব্যবস্থাপক হয়েছিলেন।
সূত্র: সায়েন্টিফিক উইমেন

‘কোথাও আমার হারিয়ে যাওয়ার নেই মানা, মনে মনে...’
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এ গান লিখেছিলেন ১৯৩৯ সালে। ঠাকুর যদি ঘুণাক্ষরেও জানতেন, একদিন প্রযুক্তি মানুষের ‘মনে মনে’ও হারিয়ে যাওয়ার অধিকার কেড়ে নেবে, তাহলে কী করতেন? সে উত্তর মহাকালের গর্ভেই থাকুক।
গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম বা সংক্ষেপে জিপিএস নামে যে প্রযুক্তি এখন আমাদের হারিয়ে যাওয়ার অধিকারও কেড়ে নিয়েছে, সেটির ধারণা দিয়েছিলেন গ্ল্যাডিস মে ওয়েস্ট ওরফে এন ই ব্রাউন। ১৯৩০ সালের ২৭ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রে জন্মেছিলেন গ্ল্যাডিস।
আমেরিকান এই গণিতবিদ পৃথিবীর আকৃতির গাণিতিক মডেলিং এবং স্যাটেলাইট জিওডেসি মডেলের উন্নয়নে অবদান রেখেছিলেন। পরবর্তী সময়ে যা গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম বা জিপিএসের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ ধারণার জন্য ওয়েস্টকে ২০১৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এয়ার ফোর্স হল অব ফেমে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। আর স্যাটেলাইট জিওডেসি মডেলের উন্নয়নের জন্য তাঁকে ওয়েবি লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছিল।
ওয়েস্ট ১৯৪৮ সালে স্নাতক হয়ে বৃত্তি পান। ১৯৫৬ সালে ভার্জিনিয়ার ডাহলগ্রেনে নেভাল প্রুভিং গ্রাউন্ডে নিয়োগ পাওয়া চারজন কৃষ্ণাঙ্গের মধ্যে তিনি ছিলেন একজন।
ষাটের দশকের শুরুর দিকে তিনি নেপচুন ও প্লুটো গ্রহের গতিবিষয়ক গবেষণায় অংশ নিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে তিনি পৃথিবীর আকৃতির অলটিমিটার মডেলগুলো একত্র করে উপগ্রহ থেকে ডেটা বিশ্লেষণ করতে শুরু করেন। তিনি সিস্যাট রাডার অলটাইমেট্রি প্রকল্পের প্রকল্প ব্যবস্থাপক হয়েছিলেন।
সূত্র: সায়েন্টিফিক উইমেন

আগামীকাল নতুন একটি বছর শুরু করতে যাচ্ছে পৃথিবী। ২০২৫ সালকে বিদায় জানিয়ে নতুন বছরে সবারই প্রত্যাশা থাকছে ইতিবাচক কিছুর। তবে পেছনে ফিরে তাকালে গত বছরটি নারী অধিকার এবং নিরাপত্তার প্রশ্নে রেখে গেছে এক মিশ্র অভিজ্ঞতা। ব্যক্তিগত, প্রাতিষ্ঠানিক এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে দেখা গেছে পরিকল্পনা...
১৮ ঘণ্টা আগে
বই মানুষের জীবন বদলে দিতে পারে— এই সত্য স্পষ্টভাবে ধরা পড়ে নূজহাত নাছিম দিয়ার জীবনে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের একটি শান্ত, বইপ্রেমী পরিবেশে বেড়ে উঠেছেন দিয়া। পরিবারে মা-বাবা ও দুই ভাই সব সময় তাঁকে পড়াশোনা এবং সাহিত্যচর্চায় উৎসাহ দিয়ে এসেছেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
ভোরের আলো ফোটার অপেক্ষায় থাকা নতুন বছরের সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আমরা। যুগে যুগে বছরের সঙ্গে তাল মিলিয়ে পাল্টেছে ট্রেন্ড। কিন্তু আজও যখন আমরা আধুনিক প্রসাধনশিল্পের দিকে তাকাই, তখন একটি নাম ধ্রুবতারার মতো উজ্জ্বল হয়ে ওঠে—এলিজাবেথ আরডেন। ১৮৭৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর কানাডার ওন্টারিওতে এক খামারে ফ্লোরেন্স...
২০ ঘণ্টা আগে
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের প্রধান উৎসব বড়দিনের কথা মনে হলে কিছু জনপ্রিয় গানের কথা সামনে আসে। জানেন কি, হিমেল হাওয়ার পরশ আর আলোকসজ্জার রোশনাইয়ের মধ্যে যে সুরগুলো আমাদের কানে বাজে, সেগুলো সৃষ্টির নেপথ্যে রয়েছে একদল নারী। তাঁদের লেখা, কণ্ঠ আর সুরের জাদুকরী মিশেলে বড়দিন পেয়েছে এক অনন্য রূপ।...
৬ দিন আগে