
১৯৭৩ সালে পাকিস্তানের বর্তমান সংবিধান গৃহীত হয়। আর এর পর থেকেই এই সংবিধানকে সইতে হয়েছে বহু আঘাত। শুরুতে এটি ছিল গণতন্ত্রের দলিল, কিন্তু মাত্র কয়েক বছরের মধ্যেই শুরু হয় অন্তহীন সব সংশোধনী, যার মাধ্যমে একের পর এক সামরিক অভ্যুত্থান আর একনায়কতন্ত্রকে বৈধতা দেওয়া হতে থাকে।

সংবিধানই বিচার বিভাগের বৈধতার বাতিঘর। বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে কোনো সংস্কার টিকবে না বলে জানিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা। তাঁরা বলছেন, দেশের স্বার্থে বাংলাদেশের ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেওয়া এবং স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) মর্যাদার সুরক্ষিত খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসা উচিত।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল করে রায় দিয়েছেন আপিল বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বিভাগ এই রায় দেন। তবে এটি কার্যকর হবে চতুর্দশ সংসদ নির্বাচন থেকে।

‘জুলাই সনদের আলোকে গণভোটের ব্যালটে উপস্থাপনীয় প্রশ্ন’ শিরোনামে ওই পোস্টে বলা হয়, আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এবং জুলাই জাতীয় সনদে লিপিবদ্ধ সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত নিম্নলিখিত প্রস্তাবগুলোর প্রতি আপনার সম্মতি জ্ঞাপন করছেন?