ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরকারের নীতিগুলোকে ‘ফ্যাসিবাদী’ বলে বর্ণনা করেছে গুগলের এআই প্ল্যাটফর্ম জেমিনি। এ নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে ভারত সরকার। একজন মন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, গুগল তাঁর দেশের প্রযুক্তি আইনের লঙ্ঘন করছে।
সাংবাদিক অর্ণব রায় গত সপ্তাহে জেমিনির কাছে প্রশ্ন রেখেছিলেন, ‘মোদি ফ্যাসিবাদী কি না।’ তিনি উত্তর পেয়েছিলেন, ‘মোদি এমন কিছু নীতি বাস্তবায়ন করেছেন, যেগুলোকে কিছু বিশেষজ্ঞ “ফ্যাসিবাদী” হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।’
জেমিনি বলেছে, এভাবে চরিত্রায়ণের কারণ হলো—ক্ষমতাসীন বিজেপির ‘হিন্দু জাতীয়তাবাদী আদর্শ, ভিন্নমত দমন এবং ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতার ব্যবহার।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির বিষয়ে জানতে চাইলে গুগলের জেমিনি তাঁদের বিষয়ে অনেক সদয় উত্তর পেয়েছেন সাংবাদিক অর্ণব।
ট্রাম্পের ক্ষেত্রে জবাবটি ছিল—দ্রুত পরিবর্তনশীল তথ্যের এই সময়ে নির্বাচন একটি জটিল বিষয়। সবচেয়ে সঠিক তথ্য পেতে গুগলে অনুসন্ধান করুন।
আর জেলেনস্কির ক্ষেত্রে বলেছে—এটি অত্যন্ত জটিল এবং বিতর্কের বিষয়। এর কোনো সহজ উত্তর নেই। এ বিষয়ে সঠিকভাবে জানতে হলে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে এটি বিবেচনা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সাংবাদিক অর্ণব যখন এক্স প্ল্যাটফর্মে এই জবাবের স্ক্রিনশটগুলো পোস্ট করেন, তখন মিডিয়ার সংশ্লিষ্ট এক ব্যক্তি মোদিকে নিয়ে জেমিনির এমন জবাবে এতটাই বিরক্ত হয়েছিলেন যে তিনি এটি রি-পোস্ট করে ভারতের কেন্দ্রীয় জুনিয়র তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখরকে নজরে নেওয়ার অনুরোধ জানান।
মন্ত্রী চন্দ্রশেখর তাৎক্ষণিক গুগলকে ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি আইন লঙ্ঘনের জন্য অভিযুক্ত করেন। তিনি এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, এআই প্ল্যাটফর্মগুলোর ‘অনির্ভরযোগ্যতাকে’ ভারতীয় আইন থেকে অব্যাহতি পেতে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না।
তিনি লেখেন, ‘সরকার আগেও এটি বলেছে—গুগল ইন্ডিয়ার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য আমি আবারও বলছি...অনির্ভরযোগ্য প্ল্যাটফর্ম/অ্যালগরিদম/মডেল নিয়ে আমাদের ডিজিটাল নাগরিকদের (নাগরিকদের) ওপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা যাবে না...দুঃখিত অনির্ভরযোগ্যতা আইন থেকে রেহাই পাওয়ার অজুহাত হতে পারে না।’
এর জবাবে গুগল একটি বিবৃতি দিয়েছেন। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘তারা এই সমস্যার সমাধান করেছে এবং সিস্টেমের উন্নয়নে কাজ করছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘জেমিনি একটি সৃজনশীলতা এবং উৎপাদনশীলতার হাতিয়ার হিসেবে তৈরি করা হয়েছে। এটি সব সময় নির্ভরযোগ্য না-ও হতে পারে, বিশেষ করে যখন এটি বর্তমান ঘটনা, রাজনৈতিক বিষয় বা পরিবর্তনশীল সংবাদ সম্পর্কে কিছু প্রম্পটের প্রতিক্রিয়া জানাতে আসে।’
গত সপ্তাহে এক্স প্ল্যাটফর্ম থেকে বলা হয়েছে, সরকার উত্তর ভারতের কৃষকদের আন্দোলনে সমর্থনে করা পোস্টগুলো সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। এক্স বলেছে, সরকারের আদেশ তারা মেনে নিয়েছে। কিন্তু এমন নির্দেশ মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করে, তাই তারা ভারত সরকারের সঙ্গে একমত নয়।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরকারের নীতিগুলোকে ‘ফ্যাসিবাদী’ বলে বর্ণনা করেছে গুগলের এআই প্ল্যাটফর্ম জেমিনি। এ নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে ভারত সরকার। একজন মন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, গুগল তাঁর দেশের প্রযুক্তি আইনের লঙ্ঘন করছে।
সাংবাদিক অর্ণব রায় গত সপ্তাহে জেমিনির কাছে প্রশ্ন রেখেছিলেন, ‘মোদি ফ্যাসিবাদী কি না।’ তিনি উত্তর পেয়েছিলেন, ‘মোদি এমন কিছু নীতি বাস্তবায়ন করেছেন, যেগুলোকে কিছু বিশেষজ্ঞ “ফ্যাসিবাদী” হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।’
জেমিনি বলেছে, এভাবে চরিত্রায়ণের কারণ হলো—ক্ষমতাসীন বিজেপির ‘হিন্দু জাতীয়তাবাদী আদর্শ, ভিন্নমত দমন এবং ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতার ব্যবহার।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির বিষয়ে জানতে চাইলে গুগলের জেমিনি তাঁদের বিষয়ে অনেক সদয় উত্তর পেয়েছেন সাংবাদিক অর্ণব।
ট্রাম্পের ক্ষেত্রে জবাবটি ছিল—দ্রুত পরিবর্তনশীল তথ্যের এই সময়ে নির্বাচন একটি জটিল বিষয়। সবচেয়ে সঠিক তথ্য পেতে গুগলে অনুসন্ধান করুন।
আর জেলেনস্কির ক্ষেত্রে বলেছে—এটি অত্যন্ত জটিল এবং বিতর্কের বিষয়। এর কোনো সহজ উত্তর নেই। এ বিষয়ে সঠিকভাবে জানতে হলে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে এটি বিবেচনা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সাংবাদিক অর্ণব যখন এক্স প্ল্যাটফর্মে এই জবাবের স্ক্রিনশটগুলো পোস্ট করেন, তখন মিডিয়ার সংশ্লিষ্ট এক ব্যক্তি মোদিকে নিয়ে জেমিনির এমন জবাবে এতটাই বিরক্ত হয়েছিলেন যে তিনি এটি রি-পোস্ট করে ভারতের কেন্দ্রীয় জুনিয়র তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখরকে নজরে নেওয়ার অনুরোধ জানান।
মন্ত্রী চন্দ্রশেখর তাৎক্ষণিক গুগলকে ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি আইন লঙ্ঘনের জন্য অভিযুক্ত করেন। তিনি এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, এআই প্ল্যাটফর্মগুলোর ‘অনির্ভরযোগ্যতাকে’ ভারতীয় আইন থেকে অব্যাহতি পেতে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না।
তিনি লেখেন, ‘সরকার আগেও এটি বলেছে—গুগল ইন্ডিয়ার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য আমি আবারও বলছি...অনির্ভরযোগ্য প্ল্যাটফর্ম/অ্যালগরিদম/মডেল নিয়ে আমাদের ডিজিটাল নাগরিকদের (নাগরিকদের) ওপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা যাবে না...দুঃখিত অনির্ভরযোগ্যতা আইন থেকে রেহাই পাওয়ার অজুহাত হতে পারে না।’
এর জবাবে গুগল একটি বিবৃতি দিয়েছেন। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘তারা এই সমস্যার সমাধান করেছে এবং সিস্টেমের উন্নয়নে কাজ করছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘জেমিনি একটি সৃজনশীলতা এবং উৎপাদনশীলতার হাতিয়ার হিসেবে তৈরি করা হয়েছে। এটি সব সময় নির্ভরযোগ্য না-ও হতে পারে, বিশেষ করে যখন এটি বর্তমান ঘটনা, রাজনৈতিক বিষয় বা পরিবর্তনশীল সংবাদ সম্পর্কে কিছু প্রম্পটের প্রতিক্রিয়া জানাতে আসে।’
গত সপ্তাহে এক্স প্ল্যাটফর্ম থেকে বলা হয়েছে, সরকার উত্তর ভারতের কৃষকদের আন্দোলনে সমর্থনে করা পোস্টগুলো সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। এক্স বলেছে, সরকারের আদেশ তারা মেনে নিয়েছে। কিন্তু এমন নির্দেশ মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করে, তাই তারা ভারত সরকারের সঙ্গে একমত নয়।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির বিকাশে এবার আরও বড় পদক্ষেপ নিচ্ছে ওপেনএআই। সংস্থাটি আবুধাবিতে ৫ গিগাওয়াট ক্ষমতার বিশাল এক ডেটা সেন্টার ক্যাম্পাস নির্মাণে অংশ নিচ্ছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রস্তাবিত এ প্রকল্প আকারে মোনাকোর (পৃথিবীর দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম রাষ্ট্র)
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বজুড়ে প্রায় দুই বিলিয়ন মানুষ রক্তস্বল্পতা বা অ্যানেমিয়ায় ভুগছেন। এই অবস্থায় শরীরে লোহিত রক্তকণিকা বা হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে কম থাকে, ফলে শরীরে অক্সিজেন পরিবহনের ক্ষমতা হ্রাস পায়।
৫ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে এক্স (সাবেক টুইটার) প্ল্যাটফর্মে ৪কে রেজল্যুশনের ভিডিও আপলোডের সুবিধা চালু হয়েছে। গত শুক্রবার এক্সের (পূর্বের টুইটার) অফিশিয়াল অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট করে নতুন ফিচারটি আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়। ইলন মাস্কের ‘এভ্রিথিং অ্যাপ’ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এ ফিচারটি যুক্ত হলো।
৭ ঘণ্টা আগেটিভি এবং মনিটরের মতো, স্মার্টফোনের ডিসপ্লেও একটি নির্দিষ্ট রিফ্রেশ রেট থাকে। অনেক দিন ধরেই বেশিরভাগ স্মার্টফোনে ৬০ হার্টজের এর বেশি রিফ্রেশ রেট ছিল না। এখনো পর্যন্ত অনেক সাধারণ আইফোনে (যেমন আইফোন ১৬ বা আইফোন ১৬ ই) ৬০ হার্টজের রিফ্রেশ রেট থাকে, এবং সেই কারণে ব্যবহারকারীরা হয়তো কিছু অভাব বোধ করেন না।
৮ ঘণ্টা আগে