আজকের পত্রিকা ডেস্ক

আগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডার ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলাম্বিয়া (ইউবিসি) এবং যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব কেমব্রিজের গবেষকদের এক গবেষণা থেকে এই তথ্য উঠে এসেছে।
এই গবেষণার মূল উদ্দেশ্য ছিল—বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন জনগোষ্ঠী ও বিভিন্ন প্রজন্মের মানুষের মধ্যে ভুল তথ্য কীভাবে ছড়াচ্ছে তা জানা। গবেষকদের লক্ষ্য কোনো বিশেষ গোষ্ঠীকে অন্যদের চেয়ে বেশি বোকা প্রমাণ করা ছিল না, বরং ভুল তথ্যের বিপদ সম্পর্কে ভালোভাবে বোঝা ছিল তাঁদের উদ্দেশ্য। এই বিপদ জনস্বাস্থ্য, পৃথিবীর ভবিষ্যৎ এবং আধুনিক গণতন্ত্রের জন্য হুমকিস্বরূপ।
ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলাম্বিয়া মনোবিজ্ঞানী ফ্রেডরিখ গোয়েৎজ বলেন, ‘আমার মনে হয় না, সব গণতন্ত্র এই সমস্যা সমাধানে সত্যিকারের চেষ্টা করছে। আরও খারাপ বিষয় হলো, আমরা যে মেরুকরণকৃত পৃথিবীতে বাস করি সেখানে কিছু গোষ্ঠী, এমনকি রাজনীতিবিদরাও এটিকে জেনেশুনে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।’
ফ্রেডরিখ গোয়েৎজ আরও বলেন, ‘তবে, যদি কোনো সরকার সততার সঙ্গে এই সমস্যা সমাধান করতে চায়, তাহলে তারা এই গবেষণাটিকে সচেতনতা বাড়াতে এবং আরও বিস্তৃত গবেষণার দিকে যেতে ব্যবহার করতে পারে।’
গবেষকেরা ২৪টি দেশের ৬৬ হাজার ২৪২ জনের ওপর একটি অনলাইন পরীক্ষা চালান। মনোবিজ্ঞানীরা এটি তৈরি করেছেন। পরীক্ষাটির নাম ‘মিসইনফরমেশন সাসসেপটিবিলিটি টেস্ট (এমআইএসটি)। এই পরীক্ষাটি মাত্র কয়েক মিনিটেই শেষ করা যায়। এতে অংশগ্রহণকারীদের খবরের শিরোনাম আসল নাকি নকল, তা চিহ্নিত করতে বলা হয়। বয়স, শিক্ষা এবং দেশ সম্পর্কেও কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয়। অংশগ্রহণকারীদের ভুল খবর বাছাই করার ক্ষেত্রে তাদের নিজস্ব ক্ষমতা কতটা, তাও জিজ্ঞাসা করা হয়।
বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে পার্থক্য খুব বেশি না হলেও, যাদের ‘আসল খবরকে নকল’ বা ‘নকল খবরকে আসল’ বলে চিহ্নিত করার আশঙ্কা বেশি ছিল তারা হলো—জেন-জি প্রজন্মের সদস্য। আবার যারা নিজেদের ‘অ-পুরুষ’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে এই গবেষণায়, যাদের শিক্ষা কম এবং যারা রাজনৈতিকভাবে বেশি রক্ষণশীল তাদের ক্ষেত্রেও এই আশঙ্কা বেশি।
প্রজন্মগত দিক থেকে জেন-জির লোকজনদের ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার প্রবণতা বেশি। মিলেনিয়াল ও জেনারেশন এক্সের লোকজনের প্রবণতাও কাছাকাছি। তবে বেবি বুমার প্রজন্মের লোকজনদের ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার প্রবণতা তুলনামূলক উল্লিখিত প্রজন্মের লোকদের চেয়ে কম।
আবার এখানে একটি উল্টো দিকও আছে। ভুল তথ্য শনাক্ত করার ক্ষেত্রে জেনারেশন জেডের সদস্যরা অন্যান্য গোষ্ঠী বা প্রজন্মের লোকের তুলনায় নিজেদের শক্তি এবং দুর্বলতা সম্পর্কে ভালোভাবে সচেতন বলে দেখা গেছে। রক্ষণশীলরাও তাদের নিজস্ব ক্ষমতা সম্পর্কে মোটামুটি সঠিক ধারণা রাখতেন। অন্যদিকে, উচ্চশিক্ষিত গোষ্ঠীগুলো আসল খবর থেকে নকল খবর আলাদা করার দক্ষতাকে অতিরিক্ত অনুমান করেছিল।
গোয়েৎজ বলেন, ‘এখনো একটি প্রচলিত ভুল ধারণা আছে যে, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে বেড়ে ওঠা প্রজন্ম এগুলো ভালোভাবে বোঝে।’ তিনি আরও বলেন, ‘একাডেমিক দুনিয়ায় এটি বেশ কয়েক বছর আগেই ভুল প্রমাণিত হয়েছে। তবে আমার মনে হয় না, এটি জনসাধারণের কাছে পরিচিত কোনো ধারণা।’
গবেষকেরা চান, ভুল তথ্য এবং এর মারাত্মক ক্ষতি সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে সরকার ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো আরও বেশি কাজ করুক। এই গবেষণা মনে করিয়ে দেয় যে, খবরের শিরোনাম পড়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। এমনকি, আপনি যদি মনে করেন আপনি বোকা নন, তবুও সতর্ক থাকা জরুরি।
ফ্রেডরিখ গোয়েৎজ বলেন, ‘আপনি যেই হোন না কেন, আপনি যাই জানেন বলে মনে করুন না কেন, ভুল তথ্য থেকে আমরা কেউই সম্পূর্ণ সুরক্ষিত নই। মানুষের এটা উপলব্ধি করা উচিত যে, আমরা সবাই নিয়মিত ভুল তথ্যের সংস্পর্শে আসছি। এবং কোনো না কোনো সময়ে আমরা সবাই এর ফাঁদে পড়তে পারি।’

আগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডার ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলাম্বিয়া (ইউবিসি) এবং যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব কেমব্রিজের গবেষকদের এক গবেষণা থেকে এই তথ্য উঠে এসেছে।
এই গবেষণার মূল উদ্দেশ্য ছিল—বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন জনগোষ্ঠী ও বিভিন্ন প্রজন্মের মানুষের মধ্যে ভুল তথ্য কীভাবে ছড়াচ্ছে তা জানা। গবেষকদের লক্ষ্য কোনো বিশেষ গোষ্ঠীকে অন্যদের চেয়ে বেশি বোকা প্রমাণ করা ছিল না, বরং ভুল তথ্যের বিপদ সম্পর্কে ভালোভাবে বোঝা ছিল তাঁদের উদ্দেশ্য। এই বিপদ জনস্বাস্থ্য, পৃথিবীর ভবিষ্যৎ এবং আধুনিক গণতন্ত্রের জন্য হুমকিস্বরূপ।
ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলাম্বিয়া মনোবিজ্ঞানী ফ্রেডরিখ গোয়েৎজ বলেন, ‘আমার মনে হয় না, সব গণতন্ত্র এই সমস্যা সমাধানে সত্যিকারের চেষ্টা করছে। আরও খারাপ বিষয় হলো, আমরা যে মেরুকরণকৃত পৃথিবীতে বাস করি সেখানে কিছু গোষ্ঠী, এমনকি রাজনীতিবিদরাও এটিকে জেনেশুনে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।’
ফ্রেডরিখ গোয়েৎজ আরও বলেন, ‘তবে, যদি কোনো সরকার সততার সঙ্গে এই সমস্যা সমাধান করতে চায়, তাহলে তারা এই গবেষণাটিকে সচেতনতা বাড়াতে এবং আরও বিস্তৃত গবেষণার দিকে যেতে ব্যবহার করতে পারে।’
গবেষকেরা ২৪টি দেশের ৬৬ হাজার ২৪২ জনের ওপর একটি অনলাইন পরীক্ষা চালান। মনোবিজ্ঞানীরা এটি তৈরি করেছেন। পরীক্ষাটির নাম ‘মিসইনফরমেশন সাসসেপটিবিলিটি টেস্ট (এমআইএসটি)। এই পরীক্ষাটি মাত্র কয়েক মিনিটেই শেষ করা যায়। এতে অংশগ্রহণকারীদের খবরের শিরোনাম আসল নাকি নকল, তা চিহ্নিত করতে বলা হয়। বয়স, শিক্ষা এবং দেশ সম্পর্কেও কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয়। অংশগ্রহণকারীদের ভুল খবর বাছাই করার ক্ষেত্রে তাদের নিজস্ব ক্ষমতা কতটা, তাও জিজ্ঞাসা করা হয়।
বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে পার্থক্য খুব বেশি না হলেও, যাদের ‘আসল খবরকে নকল’ বা ‘নকল খবরকে আসল’ বলে চিহ্নিত করার আশঙ্কা বেশি ছিল তারা হলো—জেন-জি প্রজন্মের সদস্য। আবার যারা নিজেদের ‘অ-পুরুষ’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে এই গবেষণায়, যাদের শিক্ষা কম এবং যারা রাজনৈতিকভাবে বেশি রক্ষণশীল তাদের ক্ষেত্রেও এই আশঙ্কা বেশি।
প্রজন্মগত দিক থেকে জেন-জির লোকজনদের ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার প্রবণতা বেশি। মিলেনিয়াল ও জেনারেশন এক্সের লোকজনের প্রবণতাও কাছাকাছি। তবে বেবি বুমার প্রজন্মের লোকজনদের ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার প্রবণতা তুলনামূলক উল্লিখিত প্রজন্মের লোকদের চেয়ে কম।
আবার এখানে একটি উল্টো দিকও আছে। ভুল তথ্য শনাক্ত করার ক্ষেত্রে জেনারেশন জেডের সদস্যরা অন্যান্য গোষ্ঠী বা প্রজন্মের লোকের তুলনায় নিজেদের শক্তি এবং দুর্বলতা সম্পর্কে ভালোভাবে সচেতন বলে দেখা গেছে। রক্ষণশীলরাও তাদের নিজস্ব ক্ষমতা সম্পর্কে মোটামুটি সঠিক ধারণা রাখতেন। অন্যদিকে, উচ্চশিক্ষিত গোষ্ঠীগুলো আসল খবর থেকে নকল খবর আলাদা করার দক্ষতাকে অতিরিক্ত অনুমান করেছিল।
গোয়েৎজ বলেন, ‘এখনো একটি প্রচলিত ভুল ধারণা আছে যে, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে বেড়ে ওঠা প্রজন্ম এগুলো ভালোভাবে বোঝে।’ তিনি আরও বলেন, ‘একাডেমিক দুনিয়ায় এটি বেশ কয়েক বছর আগেই ভুল প্রমাণিত হয়েছে। তবে আমার মনে হয় না, এটি জনসাধারণের কাছে পরিচিত কোনো ধারণা।’
গবেষকেরা চান, ভুল তথ্য এবং এর মারাত্মক ক্ষতি সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে সরকার ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো আরও বেশি কাজ করুক। এই গবেষণা মনে করিয়ে দেয় যে, খবরের শিরোনাম পড়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। এমনকি, আপনি যদি মনে করেন আপনি বোকা নন, তবুও সতর্ক থাকা জরুরি।
ফ্রেডরিখ গোয়েৎজ বলেন, ‘আপনি যেই হোন না কেন, আপনি যাই জানেন বলে মনে করুন না কেন, ভুল তথ্য থেকে আমরা কেউই সম্পূর্ণ সুরক্ষিত নই। মানুষের এটা উপলব্ধি করা উচিত যে, আমরা সবাই নিয়মিত ভুল তথ্যের সংস্পর্শে আসছি। এবং কোনো না কোনো সময়ে আমরা সবাই এর ফাঁদে পড়তে পারি।’

আপনার জন্মগত রণংদেহী মেজাজ আজ চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছাবে। কিন্তু সমস্যা হলো, যুদ্ধের ময়দান আজ আপনার কিচেন! আজ ঠিক করবেন, হয় পৃথিবীর সেরা ডিনার বানাবেন, না হয় গ্যাস ওভেনটিকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে দেবেন। আজ প্রেমিকের/প্রেমিকার কাছে সামান্য প্রশংসা না পেলে, নিজেকে ঘরের কোণে ‘বিপ্লবী’ বলে...
৪১ মিনিট আগে
জীবনযাত্রার মানে উন্নত দেশগুলোর তালিকায় ইউরোপের দেশগুলো প্রথম সারিতে আছে, এটি আমরা প্রায় সবাই জানি। তবে এ বছরের এই তালিকায় এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে জায়গা পেয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমান। এই তালিকায় সেই সব দেশ জায়গা পায় যেগুলো জীবনযাত্রার গুরুত্বপূর্ণ সূচকে ওপরের দিকে থাকে।
২ ঘণ্টা আগে
আমাদের সমাজে প্রচলিত এমন কিছু অভ্যাস আছে, যা সাধারণত নেতিবাচক চোখে দেখা হয় বা এড়িয়ে চলতে বলা হয়। কিন্তু আধুনিক গবেষণা এবং চিকিৎসাবিজ্ঞান প্রমাণ করেছে যে এই অভ্যাসগুলোর সবই ক্ষতিকর নয়; বরং কিছু অভ্যাস সুস্বাস্থ্য, মানসিক শান্তি ও সৃজনশীলতার জন্য অপরিহার্য। এবার জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু ‘ভুল’ ধারণা এবং
১৬ ঘণ্টা আগে
বাড়ির ভেতরের রান্নাঘর, বেসিন বা বাথরুমে পাইপলাইনে আমরা অনেক কিছুই ফেলি। ঝামেলা এড়ানোর জন্য মূলত এ কাজ করা হয়। কিন্তু এই অবহেলা থেকে পাইপ লিক বা ব্লক হলে মেরামতের খরচ যেমন বেশি, তেমনি ঝামেলাও দীর্ঘস্থায়ী। তাই ড্রেন বা সিংক আবর্জনা ফেলার জায়গা হিসেবে ব্যবহার করা উচিত নয়। কিছু জিনিস যদি নিয়মিত পানির
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেষ
আপনার জন্মগত রণংদেহী মেজাজ আজ চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছাবে। কিন্তু সমস্যা হলো, যুদ্ধের ময়দান আজ আপনার কিচেন! আজ ঠিক করবেন, হয় পৃথিবীর সেরা ডিনার বানাবেন, না হয় গ্যাস ওভেনটিকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে দেবেন। আজ প্রেমিকের/প্রেমিকার কাছে সামান্য প্রশংসা না পেলে, নিজেকে ঘরের কোণে ‘বিপ্লবী’ বলে ঘোষণা করতে পারেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় আজ কারও ‘লাইক’ বা ‘কমেন্ট’ নিয়ে অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া দেখালে কপালে দুঃখ আছে। ভার্চুয়াল হাতাহাতি থেকে দূরে থাকুন।
বৃষ
আপনার প্রতি গ্রহদের বার্তা: ‘আজ নড়া মানেই মহাপাপ!’ বিছানা বা সোফা থেকে উঠবেন না। যদি ওঠেনও, তবে তা হবে শুধু ফ্রিজ বা ফুড ডেলিভারি বয়ের উদ্দেশ্যে। আজ ডায়েট প্ল্যানটি এতটা কঠোর হবে যে এক চুমুক চা খেয়েই ভাববেন, ‘থাক, আজ অনেক ক্যালরি হলো!’ ভালোবাসার মানুষের কাছে নিজেকে প্রমাণ করতে চাইলে, তাঁর প্রিয় খাবারটা নিজের হাতে রান্না করুন। রান্নার গন্ধই আপনার প্রেমজীবনকে গতি দেবে।
মিথুন
মিথুন রাশির জাতক-জাতিকারা আজ একই সঙ্গে দুটি বিপরীত কাজ করার চেষ্টা করবেন, যেমন একদিকে মেডিটেশন করে শান্তি খুঁজবেন, আর অন্যদিকে পাশের জনের সঙ্গে অকারণে তর্ক করে সেই শান্তি নষ্ট করবেন। আজ সকালে যে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেবেন, দুপুরে নিজেই তার তীব্র বিরোধিতা শুরু করে দেবেন। বন্ধুবান্ধব আপনার ‘মিনি-পার্সোনালিটি ক্রাইসিস’ দেখে হাসবে। কোনো মিটিংয়ে এমন একটি জটিল আইডিয়া দেবেন, যা নিজেও বোঝেন না। ভাগ্য ভালো থাকলে সবাই চুপ করে থাকবে, আর খারাপ থাকলে সেই আইডিয়া আপনাকে দিয়ে করিয়ে নেবে।
কর্কট
চাঁদের প্রভাব আজ আপনার ওপর তীব্র। দিনের বেলাতেই মনে হবে, পৃথিবীর সব কষ্ট শুধু আপনার জন্যই বরাদ্দ। সামান্য চিপসের প্যাকেট ছিঁড়ে গেলে বা রিমোট খুঁজে না পেলেও আপনার চোখ ভিজে উঠতে পারে। সামান্য ব্যাপারে ড্রামা কুইন/কিং সেজে বসে থাকবেন। কেউ জিজ্ঞেস করলে বলবেন, ‘তোমরা আমার ভেতরের কষ্টটা বুঝবে না!’ পরিবারের সবাই আজ আপনার মুড দেখে ভয়ে থাকবে। শান্তি চাইলে, সবার জন্য সুস্বাদু কিছু রান্না করুন। কারণ, পেট ঠান্ডা তো দুনিয়া ঠান্ডা।
সিংহ
আজ সারা দিন এমন সুযোগ খুঁজবেন, যেখানে নিজেকে ‘শো-স্টপার’ হিসেবে প্রমাণ করা যায়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আজ স্পটলাইট আপনার দিকে নয়, বরং পেছনের দেয়ালটার দিকে থাকবে। অফিসে বা বন্ধুদের আড্ডায় এমনভাবে গল্প বলবেন, যেন আপনি নিজেই সেই গল্পের মূল চরিত্র, যিনি কোনো বিশ্ব-সমস্যা সমাধান করেছেন। আজ কেনাকাটার সময় এমন কিছু কিনতে পারেন, যা শুধু অন্যের চোখধাঁধানোর জন্য দরকার। পকেট ফাঁকা হলেও ইগো টইটম্বুর!
কন্যা
আজ আপনার ভেতরের ‘পারফেকশনিস্ট’ ভূতটি সক্রিয় হয়ে উঠবে। নিজের ঘর বা ডেস্ক এমনভাবে পরিপাটি করতে চাইবেন, যেন সেটা কোনো মিউজিয়ামের প্রদর্শনী। এই করতে গিয়ে সারা দিনের কাজ পণ্ড হবে। আজ রান্নাঘরের মসলার কৌটো গোছাতে গিয়ে আবিষ্কার করবেন, গত ছয় মাস ধরে ভুল মসলা ব্যবহার করছিলেন। সামান্য হাঁচি হলেও গুগলে কঠিন রোগের লক্ষণ খুঁজতে শুরু করবেন। অযথা ডাক্তার না সেজে বরং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজটি শেষ করুন।
তুলা
তুলা রাশির মানুষজন আজ এমনভাবে দোদুল্যমান থাকবেন, যেন পাল্লায় একদিকে আছে চা আর অন্যদিকে কফি। এই দোটানা এতটা তীব্র হবে যে নিজের জন্য একটা টুথব্রাশ কিনতেও ঘণ্টাখানেক লাগিয়ে ফেলবেন। আজ কাউকে ‘হ্যাঁ’ বলতে চাইলেও মুখ দিয়ে বেরিয়ে আসবে ‘না-এর মাঝামাঝি কিছু একটা’। প্রেমিকার/প্রেমিকের জন্মদিনে কী দেবেন, তা ঠিক করতে গিয়ে রাত কাবার হবে। আজ বড় কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে টস করুন। কারণ, গ্রহের মতে, ভাগ্য আজ আপনার ইচ্ছার চেয়েও ভালো সিদ্ধান্ত নেবে।
বৃশ্চিক
আপনার রাশিতে আজ গভীর ষড়যন্ত্রের যোগ। সারা দিন এমন গম্ভীর মুখ করে থাকবেন, যেন কোনো আন্তর্জাতিক গুপ্তচরবৃত্তির প্ল্যান কষছেন। কিন্তু এই রহস্যময়তা আসলে কোনো অপ্রয়োজনীয় বিল বা ভুলে যাওয়া ডেডলাইন নিয়ে দুশ্চিন্তা ছাড়া আর কিছুই নয়। বন্ধু বা সহকর্মীরা ভাববে, আপনি কোনো মহাগুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যস্ত। কিন্তু আসলে ফোনের গ্যালারিতে গত পাঁচ বছরের সব অপ্রয়োজনীয় স্ক্রিনশট ডিলিট করছেন। ভালোবাসার মানুষকে কাছে টানুন, কিন্তু অতিরিক্ত রহস্যময় আচরণ করলে তাঁরা আপনাকে ‘পাগল’ ভাবতে পারেন। হাসি পেলে হাসুন!
ধনু
মনে আজ বিশ্বভ্রমণের ঢেউ। কিন্তু পকেট আর অফিসের কাজের চাপে সেই ঢেউ এসে আছড়ে পড়বে বাড়ির বারান্দা বা ছাদে। ছাদে পায়চারি করতে করতে জীবন ও জগতের রহস্য নিয়ে গভীর দার্শনিক মন্তব্য করতে পারেন। আজ অফিসের ড্রেস কোড নিয়ে এমন এক জটিল দর্শন ঝাড়বেন, যাতে বসও কনফিউজড হয়ে যাবেন। কোনো দূরবর্তী ভ্রমণের প্ল্যান আজ চূড়ান্ত হবে, যা শেষ পর্যন্ত শুধু আপনার ড্রয়িংরুম পর্যন্তই যাবে। তবু স্বপ্ন দেখা ছাড়বেন না।
মকর
আপনার রাশিতে আজ ‘অতি কার্যকলাপ’-এর যোগ। আজকের দিনটি এমনভাবে কাটাবেন যেন আপনিই বিশ্বের একমাত্র ব্যক্তি, যার কাছে কাজ করার সময় আছে। অন্য সবাই আপনার চোখে শুধু অলস আর অকেজো। ছুটি থাকলেও সকালে উঠে অফিসের ই-মেইল চেক করবেন এবং মনে মনে ভাববেন, ‘আহ! কী শান্তি!’ সিনেমা দেখতে গেলে হিরো-হিরোইনদের কাজের প্রতি তাদের সিরিয়াসনেস নিয়ে সমালোচনা করবেন। আজ বিনোদনের চেয়ে কাজের তালিকা তৈরি করা আপনার কাছে বেশি আনন্দের।
কুম্ভ
আজ এমন কিছু করতে চাইবেন, যা কেউ কখনো করেনি। ধরুন, হঠাৎ সিদ্ধান্ত নিলেন, আজ থেকে শুধু উল্টো দিকে হাঁটবেন, অথবা বেগুনভাজা দিয়ে কফি খাবেন। এমন একটি অদ্ভুত বিষয়ে জ্ঞান ঝাড়বেন, যা গুগলেও খুঁজে পাওয়া যায় না। নিজেকে ‘ভবিষ্যতের মানুষ’ মনে করে বর্তমানের মানুষের প্রতি করুণা করবেন। আপনার অদ্ভুত আইডিয়াগুলো শুনে বন্ধুরা আজ মজা পাবে। তাই তাদের বিরক্ত না করে, নিজের মতো করে ‘আলাদা’ থাকুন।
মীন
আপনার মন আজ মেঘে ঢাকা। সারা দিন কল্পনার রাজ্যে ঘুরে বেড়াবেন। মিটিংয়ের মাঝে, রাস্তার ভিড়ে বা খাবার টেবিলে—হঠাৎ করে এমন এক গভীর চিন্তায় ডুবে যাবেন যে পাশের লোক কী বলল, তা আপনার কানেই যাবে না। হাঁটতে হাঁটতে হয়তো দেয়ালে ধাক্কা খাবেন, বা দুবার ভুল বাসে উঠে পড়বেন। কেউ জিজ্ঞেস করলে বলবেন, আপনি নাকি মহাজাগতিক কোনো সিগন্যালের অর্থোদ্ধার করছিলেন। আজ গুরুত্বপূর্ণ ফাইল পাঠানোর আগে দুবার চেক করুন, নইলে স্বপ্নে দেখা কোনো রেসিপি হয়তো বসের কাছে চলে যেতে পারে।

মেষ
আপনার জন্মগত রণংদেহী মেজাজ আজ চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছাবে। কিন্তু সমস্যা হলো, যুদ্ধের ময়দান আজ আপনার কিচেন! আজ ঠিক করবেন, হয় পৃথিবীর সেরা ডিনার বানাবেন, না হয় গ্যাস ওভেনটিকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে দেবেন। আজ প্রেমিকের/প্রেমিকার কাছে সামান্য প্রশংসা না পেলে, নিজেকে ঘরের কোণে ‘বিপ্লবী’ বলে ঘোষণা করতে পারেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় আজ কারও ‘লাইক’ বা ‘কমেন্ট’ নিয়ে অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া দেখালে কপালে দুঃখ আছে। ভার্চুয়াল হাতাহাতি থেকে দূরে থাকুন।
বৃষ
আপনার প্রতি গ্রহদের বার্তা: ‘আজ নড়া মানেই মহাপাপ!’ বিছানা বা সোফা থেকে উঠবেন না। যদি ওঠেনও, তবে তা হবে শুধু ফ্রিজ বা ফুড ডেলিভারি বয়ের উদ্দেশ্যে। আজ ডায়েট প্ল্যানটি এতটা কঠোর হবে যে এক চুমুক চা খেয়েই ভাববেন, ‘থাক, আজ অনেক ক্যালরি হলো!’ ভালোবাসার মানুষের কাছে নিজেকে প্রমাণ করতে চাইলে, তাঁর প্রিয় খাবারটা নিজের হাতে রান্না করুন। রান্নার গন্ধই আপনার প্রেমজীবনকে গতি দেবে।
মিথুন
মিথুন রাশির জাতক-জাতিকারা আজ একই সঙ্গে দুটি বিপরীত কাজ করার চেষ্টা করবেন, যেমন একদিকে মেডিটেশন করে শান্তি খুঁজবেন, আর অন্যদিকে পাশের জনের সঙ্গে অকারণে তর্ক করে সেই শান্তি নষ্ট করবেন। আজ সকালে যে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেবেন, দুপুরে নিজেই তার তীব্র বিরোধিতা শুরু করে দেবেন। বন্ধুবান্ধব আপনার ‘মিনি-পার্সোনালিটি ক্রাইসিস’ দেখে হাসবে। কোনো মিটিংয়ে এমন একটি জটিল আইডিয়া দেবেন, যা নিজেও বোঝেন না। ভাগ্য ভালো থাকলে সবাই চুপ করে থাকবে, আর খারাপ থাকলে সেই আইডিয়া আপনাকে দিয়ে করিয়ে নেবে।
কর্কট
চাঁদের প্রভাব আজ আপনার ওপর তীব্র। দিনের বেলাতেই মনে হবে, পৃথিবীর সব কষ্ট শুধু আপনার জন্যই বরাদ্দ। সামান্য চিপসের প্যাকেট ছিঁড়ে গেলে বা রিমোট খুঁজে না পেলেও আপনার চোখ ভিজে উঠতে পারে। সামান্য ব্যাপারে ড্রামা কুইন/কিং সেজে বসে থাকবেন। কেউ জিজ্ঞেস করলে বলবেন, ‘তোমরা আমার ভেতরের কষ্টটা বুঝবে না!’ পরিবারের সবাই আজ আপনার মুড দেখে ভয়ে থাকবে। শান্তি চাইলে, সবার জন্য সুস্বাদু কিছু রান্না করুন। কারণ, পেট ঠান্ডা তো দুনিয়া ঠান্ডা।
সিংহ
আজ সারা দিন এমন সুযোগ খুঁজবেন, যেখানে নিজেকে ‘শো-স্টপার’ হিসেবে প্রমাণ করা যায়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আজ স্পটলাইট আপনার দিকে নয়, বরং পেছনের দেয়ালটার দিকে থাকবে। অফিসে বা বন্ধুদের আড্ডায় এমনভাবে গল্প বলবেন, যেন আপনি নিজেই সেই গল্পের মূল চরিত্র, যিনি কোনো বিশ্ব-সমস্যা সমাধান করেছেন। আজ কেনাকাটার সময় এমন কিছু কিনতে পারেন, যা শুধু অন্যের চোখধাঁধানোর জন্য দরকার। পকেট ফাঁকা হলেও ইগো টইটম্বুর!
কন্যা
আজ আপনার ভেতরের ‘পারফেকশনিস্ট’ ভূতটি সক্রিয় হয়ে উঠবে। নিজের ঘর বা ডেস্ক এমনভাবে পরিপাটি করতে চাইবেন, যেন সেটা কোনো মিউজিয়ামের প্রদর্শনী। এই করতে গিয়ে সারা দিনের কাজ পণ্ড হবে। আজ রান্নাঘরের মসলার কৌটো গোছাতে গিয়ে আবিষ্কার করবেন, গত ছয় মাস ধরে ভুল মসলা ব্যবহার করছিলেন। সামান্য হাঁচি হলেও গুগলে কঠিন রোগের লক্ষণ খুঁজতে শুরু করবেন। অযথা ডাক্তার না সেজে বরং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজটি শেষ করুন।
তুলা
তুলা রাশির মানুষজন আজ এমনভাবে দোদুল্যমান থাকবেন, যেন পাল্লায় একদিকে আছে চা আর অন্যদিকে কফি। এই দোটানা এতটা তীব্র হবে যে নিজের জন্য একটা টুথব্রাশ কিনতেও ঘণ্টাখানেক লাগিয়ে ফেলবেন। আজ কাউকে ‘হ্যাঁ’ বলতে চাইলেও মুখ দিয়ে বেরিয়ে আসবে ‘না-এর মাঝামাঝি কিছু একটা’। প্রেমিকার/প্রেমিকের জন্মদিনে কী দেবেন, তা ঠিক করতে গিয়ে রাত কাবার হবে। আজ বড় কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে টস করুন। কারণ, গ্রহের মতে, ভাগ্য আজ আপনার ইচ্ছার চেয়েও ভালো সিদ্ধান্ত নেবে।
বৃশ্চিক
আপনার রাশিতে আজ গভীর ষড়যন্ত্রের যোগ। সারা দিন এমন গম্ভীর মুখ করে থাকবেন, যেন কোনো আন্তর্জাতিক গুপ্তচরবৃত্তির প্ল্যান কষছেন। কিন্তু এই রহস্যময়তা আসলে কোনো অপ্রয়োজনীয় বিল বা ভুলে যাওয়া ডেডলাইন নিয়ে দুশ্চিন্তা ছাড়া আর কিছুই নয়। বন্ধু বা সহকর্মীরা ভাববে, আপনি কোনো মহাগুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যস্ত। কিন্তু আসলে ফোনের গ্যালারিতে গত পাঁচ বছরের সব অপ্রয়োজনীয় স্ক্রিনশট ডিলিট করছেন। ভালোবাসার মানুষকে কাছে টানুন, কিন্তু অতিরিক্ত রহস্যময় আচরণ করলে তাঁরা আপনাকে ‘পাগল’ ভাবতে পারেন। হাসি পেলে হাসুন!
ধনু
মনে আজ বিশ্বভ্রমণের ঢেউ। কিন্তু পকেট আর অফিসের কাজের চাপে সেই ঢেউ এসে আছড়ে পড়বে বাড়ির বারান্দা বা ছাদে। ছাদে পায়চারি করতে করতে জীবন ও জগতের রহস্য নিয়ে গভীর দার্শনিক মন্তব্য করতে পারেন। আজ অফিসের ড্রেস কোড নিয়ে এমন এক জটিল দর্শন ঝাড়বেন, যাতে বসও কনফিউজড হয়ে যাবেন। কোনো দূরবর্তী ভ্রমণের প্ল্যান আজ চূড়ান্ত হবে, যা শেষ পর্যন্ত শুধু আপনার ড্রয়িংরুম পর্যন্তই যাবে। তবু স্বপ্ন দেখা ছাড়বেন না।
মকর
আপনার রাশিতে আজ ‘অতি কার্যকলাপ’-এর যোগ। আজকের দিনটি এমনভাবে কাটাবেন যেন আপনিই বিশ্বের একমাত্র ব্যক্তি, যার কাছে কাজ করার সময় আছে। অন্য সবাই আপনার চোখে শুধু অলস আর অকেজো। ছুটি থাকলেও সকালে উঠে অফিসের ই-মেইল চেক করবেন এবং মনে মনে ভাববেন, ‘আহ! কী শান্তি!’ সিনেমা দেখতে গেলে হিরো-হিরোইনদের কাজের প্রতি তাদের সিরিয়াসনেস নিয়ে সমালোচনা করবেন। আজ বিনোদনের চেয়ে কাজের তালিকা তৈরি করা আপনার কাছে বেশি আনন্দের।
কুম্ভ
আজ এমন কিছু করতে চাইবেন, যা কেউ কখনো করেনি। ধরুন, হঠাৎ সিদ্ধান্ত নিলেন, আজ থেকে শুধু উল্টো দিকে হাঁটবেন, অথবা বেগুনভাজা দিয়ে কফি খাবেন। এমন একটি অদ্ভুত বিষয়ে জ্ঞান ঝাড়বেন, যা গুগলেও খুঁজে পাওয়া যায় না। নিজেকে ‘ভবিষ্যতের মানুষ’ মনে করে বর্তমানের মানুষের প্রতি করুণা করবেন। আপনার অদ্ভুত আইডিয়াগুলো শুনে বন্ধুরা আজ মজা পাবে। তাই তাদের বিরক্ত না করে, নিজের মতো করে ‘আলাদা’ থাকুন।
মীন
আপনার মন আজ মেঘে ঢাকা। সারা দিন কল্পনার রাজ্যে ঘুরে বেড়াবেন। মিটিংয়ের মাঝে, রাস্তার ভিড়ে বা খাবার টেবিলে—হঠাৎ করে এমন এক গভীর চিন্তায় ডুবে যাবেন যে পাশের লোক কী বলল, তা আপনার কানেই যাবে না। হাঁটতে হাঁটতে হয়তো দেয়ালে ধাক্কা খাবেন, বা দুবার ভুল বাসে উঠে পড়বেন। কেউ জিজ্ঞেস করলে বলবেন, আপনি নাকি মহাজাগতিক কোনো সিগন্যালের অর্থোদ্ধার করছিলেন। আজ গুরুত্বপূর্ণ ফাইল পাঠানোর আগে দুবার চেক করুন, নইলে স্বপ্নে দেখা কোনো রেসিপি হয়তো বসের কাছে চলে যেতে পারে।

আগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
১৯ এপ্রিল ২০২৫
জীবনযাত্রার মানে উন্নত দেশগুলোর তালিকায় ইউরোপের দেশগুলো প্রথম সারিতে আছে, এটি আমরা প্রায় সবাই জানি। তবে এ বছরের এই তালিকায় এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে জায়গা পেয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমান। এই তালিকায় সেই সব দেশ জায়গা পায় যেগুলো জীবনযাত্রার গুরুত্বপূর্ণ সূচকে ওপরের দিকে থাকে।
২ ঘণ্টা আগে
আমাদের সমাজে প্রচলিত এমন কিছু অভ্যাস আছে, যা সাধারণত নেতিবাচক চোখে দেখা হয় বা এড়িয়ে চলতে বলা হয়। কিন্তু আধুনিক গবেষণা এবং চিকিৎসাবিজ্ঞান প্রমাণ করেছে যে এই অভ্যাসগুলোর সবই ক্ষতিকর নয়; বরং কিছু অভ্যাস সুস্বাস্থ্য, মানসিক শান্তি ও সৃজনশীলতার জন্য অপরিহার্য। এবার জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু ‘ভুল’ ধারণা এবং
১৬ ঘণ্টা আগে
বাড়ির ভেতরের রান্নাঘর, বেসিন বা বাথরুমে পাইপলাইনে আমরা অনেক কিছুই ফেলি। ঝামেলা এড়ানোর জন্য মূলত এ কাজ করা হয়। কিন্তু এই অবহেলা থেকে পাইপ লিক বা ব্লক হলে মেরামতের খরচ যেমন বেশি, তেমনি ঝামেলাও দীর্ঘস্থায়ী। তাই ড্রেন বা সিংক আবর্জনা ফেলার জায়গা হিসেবে ব্যবহার করা উচিত নয়। কিছু জিনিস যদি নিয়মিত পানির
১৮ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

জীবনযাত্রার মানে উন্নত দেশগুলোর তালিকায় ইউরোপের দেশগুলো প্রথম সারিতে আছে, এটি আমরা প্রায় সবাই জানি। তবে এ বছরের এই তালিকায় এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে জায়গা পেয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমান। এই তালিকায় সেই সব দেশ জায়গা পায় যেগুলো জীবনযাত্রার গুরুত্বপূর্ণ সূচকে ওপরের দিকে থাকে। এসব সূচকের মধ্যে আছে ক্রয়ক্ষমতা, নিরাপত্তা, স্বাস্থ্যসেবা, জীবনযাত্রার ব্যয়, সম্পত্তির দাম বনাম আয়ের অনুপাত, যানজট ও যাতায়াতের সময়, দূষণ এবং জলবায়ু। এইসব সূচকের উন্নতি দেশগুলোর সরকারি নীতি, অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং নাগরিকদের সার্বিক সুস্থতা, সুখ ও পূর্ণতার ফল।
আন্তর্জাতিক অনলাইন ডেটাবেস ও প্ল্যাটফর্ম ‘নুম্বেও’ মূলত বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষের কাছ থেকে সংগৃহীত জরিপের তথ্যের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করে থাকে।
নুম্বেও ২০১৫ ও ২০২৫ সালের জন্য জীবনযাত্রার মানের শীর্ষ ৩০টি দেশের তুলনামূলক গ্রাফ বা ভিজুয়ালাইজেশন তৈরি করেছে। এই তুলনায় দেখা গেছে, দশক ধরে অনেক দেশের র্যাঙ্কিংয়ে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ঘটেছে।
সেরা ১০ দেশের তালিকা
লুক্সেমবার্গ
বিশ্বের ধনী দেশ হিসেবে পরিচিত লুক্সেমবার্গ। এবার জীবনমান সূচক ২১৮ দশমিক ২ নিয়ে দেশটি এ বছরের তালিকায় প্রথম স্থানে আছে। এই অবস্থানের পেছনে রয়েছে উন্নত সরকারি সেবা, সাধারণ নিরাপত্তা, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি। এ ছাড়া দেশটির নিরাপদ পরিবেশ, অপরাধের কম হার এবং সামাজিক সহমর্মিতা নাগরিকদের মানসিক ও সামাজিক নিরাপত্তাও নিশ্চিত করে। এর ফলে লুক্সেমবার্গে বসবাসরত মানুষেরা সুস্থ, নিরাপদ এবং আর্থ-সামাজিকভাবে সমৃদ্ধ জীবনযাপন করতে পারে।

নেদারল্যান্ডস
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে নেদারল্যান্ডস। দেশটির জীবনমান সূচক ২১৬ দশমিক ৫। দেশটির এই অবস্থানের পেছনে রয়েছে প্রগতিশীল সামাজিক নীতি, টেকসই জীবনধারা, উন্নত স্বাস্থ্যসেবা এবং প্রাণবন্ত সংস্কৃতি। নেদারল্যান্ডসের শহরগুলো পরিচ্ছন্ন এবং নাগরিকদের মধ্যে উচ্চশিক্ষার হার দেশের জীবনমানকে আরও বৃদ্ধি করেছে। এ ছাড়া দেশটির সামাজিক সহমর্মিতা, নিরাপদ পরিবেশ এবং সমৃদ্ধ নাগরিক সুবিধা নাগরিকদের জীবনকে স্বাচ্ছন্দ্যময় ও সমৃদ্ধ করে তুলেছে।
ডেনমার্ক
তৃতীয় অবস্থানে আছে দেশটি। এর জীবনমান সূচক ২১৫ দশমিক ১। দেশটি মানব উন্নয়ন, কর্ম ও ব্যক্তিগত জীবনের সমন্বয়, উন্নত সামাজিক সেবা এবং পরিবেশগত সুরক্ষা বজায় রাখার জন্য বিশ্বে পরিচিত। ডেনমার্কের অধিকাংশ নাগরিক বিনা মূল্যে স্বাস্থ্যসেবা পায়, প্রচুর সবুজ জায়গা রয়েছে দেশটিতে এবং রয়েছে শক্তিশালী সামাজিক নিরাপত্তাব্যবস্থা।
ওমান
মধ্যপ্রাচ্যের একমাত্র দেশ ওমান এ বছরের জীবনযাত্রায় উন্নত দেশের তালিকায় চতুর্থ স্থানে রয়েছে, জীবনমান সূচক ২১৫.১। এই অবস্থানের পেছনে রয়েছে দেশের কম অপরাধ হার, আধুনিক ও উন্নত অবকাঠামো এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। দেশটির শান্তিপূর্ণ পরিবেশ, সুশৃঙ্খল নগরব্যবস্থা এবং নিরাপদ বসবাসের সুযোগ নাগরিকদের জীবনকে স্বাচ্ছন্দ্যময় ও মানসম্মত করে তুলেছে।
সুইজারল্যান্ড
সুইজারল্যান্ড নৈসর্গিক দৃশ্য, উচ্চ বেতন, সমৃদ্ধ জনস্বাস্থ্যব্যবস্থা এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য বিখ্যাত। উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা ও ব্যাংকিং ব্যবস্থাও দেশটির জীবনমানের অবস্থানকে শক্তিশালী করে। সুইজারল্যান্ডের জীবনমান সূচক ২১০ দশমিক ৯।

ফিনল্যান্ড
ফিনল্যান্ডের জীবনমান সূচক ২০৮ দশমিক ৩। এর পেছনে রয়েছে সর্বজনীন শিক্ষা, পরিচ্ছন্ন পরিবেশ, কম দুর্নীতি এবং উচ্চ সামাজিক বিশ্বাস। ফিনল্যান্ডকে বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ হিসেবেও বিবেচনা করা হয়।
নরওয়ে
নরওয়ে আছে তালিকার সাত নম্বরে। দেশটির জীবনমান সূচক ১৯৯ দশমিক ২। দেশটির মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য, সমতা ও অন্তর্ভুক্তির ওপর জোর এবং শক্তিশালী পরিবেশ নীতি এই অবস্থানের কারণ।
আইসল্যান্ড
আইসল্যান্ডের জীবনমান সূচক ১৯৮। দেশটি প্রাকৃতিক বিস্ময় এবং শক্তিশালী অবকাঠামোর জন্য বিশ্বখ্যাত।
অস্ট্রিয়া
অস্ট্রিয়ার জীবনমান সূচক ১৯৭ দশমিক ৭। দেশটি নিজেদের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, পরিচ্ছন্ন শহর, চমৎকার স্বাস্থ্যসেবা এবং আধুনিক জনপরিবহন ব্যবস্থার কারণে এই অবস্থানে রয়েছে। এই দেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যব্যবস্থা বিশ্বখ্যাত।
জার্মানি
তালিকায় জার্মানি আছে দশম স্থানে। জীবনমান সূচক ১৯৫ দশমিক ২। উন্নত স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষাব্যবস্থা এবং পরিকল্পিত শহরগুলোর কারণে দেশটি জনপ্রিয়। এ ছাড়া কর্মসংস্থান ও জনগণের সুবিধাজনক নীতির কারণে মানুষ এখানে বসবাস পছন্দ করে।
সূত্র: নুম্বেও

জীবনযাত্রার মানে উন্নত দেশগুলোর তালিকায় ইউরোপের দেশগুলো প্রথম সারিতে আছে, এটি আমরা প্রায় সবাই জানি। তবে এ বছরের এই তালিকায় এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে জায়গা পেয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমান। এই তালিকায় সেই সব দেশ জায়গা পায় যেগুলো জীবনযাত্রার গুরুত্বপূর্ণ সূচকে ওপরের দিকে থাকে। এসব সূচকের মধ্যে আছে ক্রয়ক্ষমতা, নিরাপত্তা, স্বাস্থ্যসেবা, জীবনযাত্রার ব্যয়, সম্পত্তির দাম বনাম আয়ের অনুপাত, যানজট ও যাতায়াতের সময়, দূষণ এবং জলবায়ু। এইসব সূচকের উন্নতি দেশগুলোর সরকারি নীতি, অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং নাগরিকদের সার্বিক সুস্থতা, সুখ ও পূর্ণতার ফল।
আন্তর্জাতিক অনলাইন ডেটাবেস ও প্ল্যাটফর্ম ‘নুম্বেও’ মূলত বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষের কাছ থেকে সংগৃহীত জরিপের তথ্যের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করে থাকে।
নুম্বেও ২০১৫ ও ২০২৫ সালের জন্য জীবনযাত্রার মানের শীর্ষ ৩০টি দেশের তুলনামূলক গ্রাফ বা ভিজুয়ালাইজেশন তৈরি করেছে। এই তুলনায় দেখা গেছে, দশক ধরে অনেক দেশের র্যাঙ্কিংয়ে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ঘটেছে।
সেরা ১০ দেশের তালিকা
লুক্সেমবার্গ
বিশ্বের ধনী দেশ হিসেবে পরিচিত লুক্সেমবার্গ। এবার জীবনমান সূচক ২১৮ দশমিক ২ নিয়ে দেশটি এ বছরের তালিকায় প্রথম স্থানে আছে। এই অবস্থানের পেছনে রয়েছে উন্নত সরকারি সেবা, সাধারণ নিরাপত্তা, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি। এ ছাড়া দেশটির নিরাপদ পরিবেশ, অপরাধের কম হার এবং সামাজিক সহমর্মিতা নাগরিকদের মানসিক ও সামাজিক নিরাপত্তাও নিশ্চিত করে। এর ফলে লুক্সেমবার্গে বসবাসরত মানুষেরা সুস্থ, নিরাপদ এবং আর্থ-সামাজিকভাবে সমৃদ্ধ জীবনযাপন করতে পারে।

নেদারল্যান্ডস
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে নেদারল্যান্ডস। দেশটির জীবনমান সূচক ২১৬ দশমিক ৫। দেশটির এই অবস্থানের পেছনে রয়েছে প্রগতিশীল সামাজিক নীতি, টেকসই জীবনধারা, উন্নত স্বাস্থ্যসেবা এবং প্রাণবন্ত সংস্কৃতি। নেদারল্যান্ডসের শহরগুলো পরিচ্ছন্ন এবং নাগরিকদের মধ্যে উচ্চশিক্ষার হার দেশের জীবনমানকে আরও বৃদ্ধি করেছে। এ ছাড়া দেশটির সামাজিক সহমর্মিতা, নিরাপদ পরিবেশ এবং সমৃদ্ধ নাগরিক সুবিধা নাগরিকদের জীবনকে স্বাচ্ছন্দ্যময় ও সমৃদ্ধ করে তুলেছে।
ডেনমার্ক
তৃতীয় অবস্থানে আছে দেশটি। এর জীবনমান সূচক ২১৫ দশমিক ১। দেশটি মানব উন্নয়ন, কর্ম ও ব্যক্তিগত জীবনের সমন্বয়, উন্নত সামাজিক সেবা এবং পরিবেশগত সুরক্ষা বজায় রাখার জন্য বিশ্বে পরিচিত। ডেনমার্কের অধিকাংশ নাগরিক বিনা মূল্যে স্বাস্থ্যসেবা পায়, প্রচুর সবুজ জায়গা রয়েছে দেশটিতে এবং রয়েছে শক্তিশালী সামাজিক নিরাপত্তাব্যবস্থা।
ওমান
মধ্যপ্রাচ্যের একমাত্র দেশ ওমান এ বছরের জীবনযাত্রায় উন্নত দেশের তালিকায় চতুর্থ স্থানে রয়েছে, জীবনমান সূচক ২১৫.১। এই অবস্থানের পেছনে রয়েছে দেশের কম অপরাধ হার, আধুনিক ও উন্নত অবকাঠামো এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। দেশটির শান্তিপূর্ণ পরিবেশ, সুশৃঙ্খল নগরব্যবস্থা এবং নিরাপদ বসবাসের সুযোগ নাগরিকদের জীবনকে স্বাচ্ছন্দ্যময় ও মানসম্মত করে তুলেছে।
সুইজারল্যান্ড
সুইজারল্যান্ড নৈসর্গিক দৃশ্য, উচ্চ বেতন, সমৃদ্ধ জনস্বাস্থ্যব্যবস্থা এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য বিখ্যাত। উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা ও ব্যাংকিং ব্যবস্থাও দেশটির জীবনমানের অবস্থানকে শক্তিশালী করে। সুইজারল্যান্ডের জীবনমান সূচক ২১০ দশমিক ৯।

ফিনল্যান্ড
ফিনল্যান্ডের জীবনমান সূচক ২০৮ দশমিক ৩। এর পেছনে রয়েছে সর্বজনীন শিক্ষা, পরিচ্ছন্ন পরিবেশ, কম দুর্নীতি এবং উচ্চ সামাজিক বিশ্বাস। ফিনল্যান্ডকে বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ হিসেবেও বিবেচনা করা হয়।
নরওয়ে
নরওয়ে আছে তালিকার সাত নম্বরে। দেশটির জীবনমান সূচক ১৯৯ দশমিক ২। দেশটির মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য, সমতা ও অন্তর্ভুক্তির ওপর জোর এবং শক্তিশালী পরিবেশ নীতি এই অবস্থানের কারণ।
আইসল্যান্ড
আইসল্যান্ডের জীবনমান সূচক ১৯৮। দেশটি প্রাকৃতিক বিস্ময় এবং শক্তিশালী অবকাঠামোর জন্য বিশ্বখ্যাত।
অস্ট্রিয়া
অস্ট্রিয়ার জীবনমান সূচক ১৯৭ দশমিক ৭। দেশটি নিজেদের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, পরিচ্ছন্ন শহর, চমৎকার স্বাস্থ্যসেবা এবং আধুনিক জনপরিবহন ব্যবস্থার কারণে এই অবস্থানে রয়েছে। এই দেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যব্যবস্থা বিশ্বখ্যাত।
জার্মানি
তালিকায় জার্মানি আছে দশম স্থানে। জীবনমান সূচক ১৯৫ দশমিক ২। উন্নত স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষাব্যবস্থা এবং পরিকল্পিত শহরগুলোর কারণে দেশটি জনপ্রিয়। এ ছাড়া কর্মসংস্থান ও জনগণের সুবিধাজনক নীতির কারণে মানুষ এখানে বসবাস পছন্দ করে।
সূত্র: নুম্বেও

আগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
১৯ এপ্রিল ২০২৫
আপনার জন্মগত রণংদেহী মেজাজ আজ চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছাবে। কিন্তু সমস্যা হলো, যুদ্ধের ময়দান আজ আপনার কিচেন! আজ ঠিক করবেন, হয় পৃথিবীর সেরা ডিনার বানাবেন, না হয় গ্যাস ওভেনটিকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে দেবেন। আজ প্রেমিকের/প্রেমিকার কাছে সামান্য প্রশংসা না পেলে, নিজেকে ঘরের কোণে ‘বিপ্লবী’ বলে...
৪১ মিনিট আগে
আমাদের সমাজে প্রচলিত এমন কিছু অভ্যাস আছে, যা সাধারণত নেতিবাচক চোখে দেখা হয় বা এড়িয়ে চলতে বলা হয়। কিন্তু আধুনিক গবেষণা এবং চিকিৎসাবিজ্ঞান প্রমাণ করেছে যে এই অভ্যাসগুলোর সবই ক্ষতিকর নয়; বরং কিছু অভ্যাস সুস্বাস্থ্য, মানসিক শান্তি ও সৃজনশীলতার জন্য অপরিহার্য। এবার জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু ‘ভুল’ ধারণা এবং
১৬ ঘণ্টা আগে
বাড়ির ভেতরের রান্নাঘর, বেসিন বা বাথরুমে পাইপলাইনে আমরা অনেক কিছুই ফেলি। ঝামেলা এড়ানোর জন্য মূলত এ কাজ করা হয়। কিন্তু এই অবহেলা থেকে পাইপ লিক বা ব্লক হলে মেরামতের খরচ যেমন বেশি, তেমনি ঝামেলাও দীর্ঘস্থায়ী। তাই ড্রেন বা সিংক আবর্জনা ফেলার জায়গা হিসেবে ব্যবহার করা উচিত নয়। কিছু জিনিস যদি নিয়মিত পানির
১৮ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

আমাদের সমাজে প্রচলিত এমন কিছু অভ্যাস আছে, যা সাধারণত নেতিবাচক চোখে দেখা হয় বা এড়িয়ে চলতে বলা হয়। কিন্তু আধুনিক গবেষণা এবং চিকিৎসাবিজ্ঞান প্রমাণ করেছে যে এই অভ্যাসগুলোর সবই ক্ষতিকর নয়; বরং কিছু অভ্যাস সুস্বাস্থ্য, মানসিক শান্তি ও সৃজনশীলতার জন্য অপরিহার্য। এবার জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু ‘ভুল’ ধারণা এবং এর পেছনের উপকারী দিকগুলো।
ভিডিও গেম
ভিডিও গেম খেলাকে আমরা সমাজে নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখি। কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে, পরিমিত পরিমাণে ভিডিও গেম খেললে জ্ঞানের ক্ষমতা এবং মনোযোগ উন্নত হতে পারে। এমনকি চিকিৎসা ক্ষেত্রেও এর ব্যবহার রয়েছে।
কফি পান করা
কফি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উৎস। কফি পানকে অনেকে নেতিবাচক মনে করলেও, বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সরবরাহ করে। এমনকি পার্কিনসন রোগ, টাইপ-২ ডায়াবেটিস এবং নির্দিষ্ট কিছু ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে পারে। ২০১৭ সালে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে প্রকাশিত একটি পর্যালোচনায় প্রায় ২০০ গবেষণা বিশ্লেষণ করে উপসংহারে পৌঁছানো হয়েছে যে গর্ভাবস্থা ছাড়া স্বাভাবিক মাত্রায় কফি পান নিরাপদ। পরিমাণ হতে হবে প্রতিদিন ৩-৪ কাপ। এমনকি এটি সামগ্রিক মৃত্যুর ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করতে পারে।
অলসতা বা বিরক্তিবোধ
বিরক্তিবোধ করা; যাকে আমরা বোরনেস বলি, একে নেতিবাচকভাবে দেখা হয়। কিন্তু এটি মস্তিষ্ককে ঘুরে বেড়ানোর এবং বিশ্রাম নেওয়ার সুযোগ দেয়। যেখান থেকে মূলত সৃজনশীলতা এবং নতুন ধারণার জন্ম দেয়। মেয়ো ক্লিনিকের মতে, শিশু ও প্রাপ্তবয়স্ক উভয়ের জন্য সামান্য বিরক্তি ভালো হতে পারে। এটি সৃজনশীলতা এবং সমস্যা সমাধানের উদ্দীপনা জোগায়, পাশাপাশি মস্তিষ্ককে রিচার্জের সময় দেয়।

আলু খাওয়া
আলু খাওয়াকে অনেকে খারাপ বলে মনে করেন। অথচ আলু পুষ্টি ও ফাইবারের ভান্ডার। আলু মূলত ভিটামিন, মিনারেল এবং ফাইবারে ভরপুর একটি সবজি; বিশেষ করে যখন খোসাসহ খাওয়া হয়। তবে হ্যাঁ, আলুর মূল সমস্যা এর রান্নার পদ্ধতিতে। আলু সাধারণত ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের মতো অতিরিক্ত ফ্যাটযুক্ত পদ্ধতিতে রান্নার কারণে অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। কিন্তু সেদ্ধ, সেঁকা বা বাষ্পে তৈরি আলু অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর। ইউসি ডেভিস হেলথ আমেরিকানদের বেশি বেশি আলু খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে।
অস্থির আচরণ
স্কুলজীবনে অস্থির হয়ে নড়াচড়া করার জন্য হয়তো অনেক বকা খেতে হয়েছে। বাড়িতে শিক্ষকেরা কমপ্লেনও করেন, আপনার শিশুটি খুব বেশি চঞ্চল। কিন্তু গবেষণা বলছে এই অভ্যাস শরীরের জন্য ভালো হতে পারে! মেয়ো ক্লিনিকের জেমস লেভিনের গবেষণা অনুসারে, যাঁরা অস্থিরভাবে নড়াচড়া করেন, তাঁরা প্রতিদিন প্রায় ৩৫০ কিলোক্যালোরি পর্যন্ত ক্যালরি বার্ন করতে পারেন। অন্যান্য গবেষণায় দেখা যায়, এটি ওজন নিয়ন্ত্রণে, মানসিক চাপ কমাতে এবং সম্ভবত দীর্ঘকাল বাঁচতে সাহায্য করতে পারে।

খারাপ মেজাজ ও কান্নাকাটি
সব সময় হাসিখুশি থাকার চেষ্টা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। নেতিবাচক আবেগসহ সব ধরনের অনুভূতিকে স্বীকৃতি দেওয়া ভালো মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে নিয়ে যায়। যেমন কান্না পেলে কাঁদুন। কিংবা মেজাজ খারাপ হলে মনের কথা বলে ফেলুন। কান্না শুধু আবেগের স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া নয়, এটি স্বাস্থ্যকরও বটে। গবেষণায় দেখা গেছে, কান্নার মাধ্যমে অক্সিটোসিন এবং এন্ডোরফিন নির্গত হয়, যা শারীরিক ও মানসিক উভয় ব্যথা উপশম করতে পারে। তেমনই একাকিত্বকে নেতিবাচকভাবে দেখা হলেও, এটি মনোযোগ বৃদ্ধি করে, সৃজনশীলতা বাড়ায়, আত্ম-প্রতিফলন ঘটায় এবং সামাজিক শক্তিকে রিচার্জ করতে সাহায্য করে।
ফ্রিজে রাখা ফল ও সবজি
অনেকের ধারণা, টাটকা ফল ও সবজির চেয়ে ফ্রোজেন ফল ও সবজি কম পুষ্টিকর। কিন্তু এই ধারণা ভুল। ফল ও সবজিকে সর্বোচ্চ পরিপক্বতার সময়ে ‘ফ্ল্যাশ-ফ্রিজ’ করা হলে সেগুলোর প্রায় সব পুষ্টি উপাদান সংরক্ষিত থাকে। ইউনিভার্সিটি অব চেস্টারের গবেষণায় দেখা গেছে, তিনটির মধ্যে দুটির ক্ষেত্রে ফ্রোজেন উৎপাদনে ফ্রিজে রাখা সমপরিমাণ তাজা পণ্যের চেয়ে বেশি পুষ্টি ছিল।
সূর্যের আলো
অতিরিক্ত সূর্যালোকে থাকা ত্বকের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ালেও, হাড়ের স্বাস্থ্য এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য অপরিহার্য ভিটামিন ডি উৎপাদন করতে নিয়মিত, পরিমিত সূর্যরশ্মি গ্রহণ প্রয়োজন। ওয়েবএমডির মতে, অবস্থানের ওপর নির্ভর করে প্রতিদিন সাধারণত ৫-৩০ মিনিট সূর্যের আলো শরীরে লাগানো উপকারী এবং নিরাপদ।
সূত্র: মেয়ো ক্লিনিক, শো বিজ ডেইলি

আমাদের সমাজে প্রচলিত এমন কিছু অভ্যাস আছে, যা সাধারণত নেতিবাচক চোখে দেখা হয় বা এড়িয়ে চলতে বলা হয়। কিন্তু আধুনিক গবেষণা এবং চিকিৎসাবিজ্ঞান প্রমাণ করেছে যে এই অভ্যাসগুলোর সবই ক্ষতিকর নয়; বরং কিছু অভ্যাস সুস্বাস্থ্য, মানসিক শান্তি ও সৃজনশীলতার জন্য অপরিহার্য। এবার জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু ‘ভুল’ ধারণা এবং এর পেছনের উপকারী দিকগুলো।
ভিডিও গেম
ভিডিও গেম খেলাকে আমরা সমাজে নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখি। কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে, পরিমিত পরিমাণে ভিডিও গেম খেললে জ্ঞানের ক্ষমতা এবং মনোযোগ উন্নত হতে পারে। এমনকি চিকিৎসা ক্ষেত্রেও এর ব্যবহার রয়েছে।
কফি পান করা
কফি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উৎস। কফি পানকে অনেকে নেতিবাচক মনে করলেও, বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সরবরাহ করে। এমনকি পার্কিনসন রোগ, টাইপ-২ ডায়াবেটিস এবং নির্দিষ্ট কিছু ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে পারে। ২০১৭ সালে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে প্রকাশিত একটি পর্যালোচনায় প্রায় ২০০ গবেষণা বিশ্লেষণ করে উপসংহারে পৌঁছানো হয়েছে যে গর্ভাবস্থা ছাড়া স্বাভাবিক মাত্রায় কফি পান নিরাপদ। পরিমাণ হতে হবে প্রতিদিন ৩-৪ কাপ। এমনকি এটি সামগ্রিক মৃত্যুর ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করতে পারে।
অলসতা বা বিরক্তিবোধ
বিরক্তিবোধ করা; যাকে আমরা বোরনেস বলি, একে নেতিবাচকভাবে দেখা হয়। কিন্তু এটি মস্তিষ্ককে ঘুরে বেড়ানোর এবং বিশ্রাম নেওয়ার সুযোগ দেয়। যেখান থেকে মূলত সৃজনশীলতা এবং নতুন ধারণার জন্ম দেয়। মেয়ো ক্লিনিকের মতে, শিশু ও প্রাপ্তবয়স্ক উভয়ের জন্য সামান্য বিরক্তি ভালো হতে পারে। এটি সৃজনশীলতা এবং সমস্যা সমাধানের উদ্দীপনা জোগায়, পাশাপাশি মস্তিষ্ককে রিচার্জের সময় দেয়।

আলু খাওয়া
আলু খাওয়াকে অনেকে খারাপ বলে মনে করেন। অথচ আলু পুষ্টি ও ফাইবারের ভান্ডার। আলু মূলত ভিটামিন, মিনারেল এবং ফাইবারে ভরপুর একটি সবজি; বিশেষ করে যখন খোসাসহ খাওয়া হয়। তবে হ্যাঁ, আলুর মূল সমস্যা এর রান্নার পদ্ধতিতে। আলু সাধারণত ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের মতো অতিরিক্ত ফ্যাটযুক্ত পদ্ধতিতে রান্নার কারণে অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। কিন্তু সেদ্ধ, সেঁকা বা বাষ্পে তৈরি আলু অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর। ইউসি ডেভিস হেলথ আমেরিকানদের বেশি বেশি আলু খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে।
অস্থির আচরণ
স্কুলজীবনে অস্থির হয়ে নড়াচড়া করার জন্য হয়তো অনেক বকা খেতে হয়েছে। বাড়িতে শিক্ষকেরা কমপ্লেনও করেন, আপনার শিশুটি খুব বেশি চঞ্চল। কিন্তু গবেষণা বলছে এই অভ্যাস শরীরের জন্য ভালো হতে পারে! মেয়ো ক্লিনিকের জেমস লেভিনের গবেষণা অনুসারে, যাঁরা অস্থিরভাবে নড়াচড়া করেন, তাঁরা প্রতিদিন প্রায় ৩৫০ কিলোক্যালোরি পর্যন্ত ক্যালরি বার্ন করতে পারেন। অন্যান্য গবেষণায় দেখা যায়, এটি ওজন নিয়ন্ত্রণে, মানসিক চাপ কমাতে এবং সম্ভবত দীর্ঘকাল বাঁচতে সাহায্য করতে পারে।

খারাপ মেজাজ ও কান্নাকাটি
সব সময় হাসিখুশি থাকার চেষ্টা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। নেতিবাচক আবেগসহ সব ধরনের অনুভূতিকে স্বীকৃতি দেওয়া ভালো মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে নিয়ে যায়। যেমন কান্না পেলে কাঁদুন। কিংবা মেজাজ খারাপ হলে মনের কথা বলে ফেলুন। কান্না শুধু আবেগের স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া নয়, এটি স্বাস্থ্যকরও বটে। গবেষণায় দেখা গেছে, কান্নার মাধ্যমে অক্সিটোসিন এবং এন্ডোরফিন নির্গত হয়, যা শারীরিক ও মানসিক উভয় ব্যথা উপশম করতে পারে। তেমনই একাকিত্বকে নেতিবাচকভাবে দেখা হলেও, এটি মনোযোগ বৃদ্ধি করে, সৃজনশীলতা বাড়ায়, আত্ম-প্রতিফলন ঘটায় এবং সামাজিক শক্তিকে রিচার্জ করতে সাহায্য করে।
ফ্রিজে রাখা ফল ও সবজি
অনেকের ধারণা, টাটকা ফল ও সবজির চেয়ে ফ্রোজেন ফল ও সবজি কম পুষ্টিকর। কিন্তু এই ধারণা ভুল। ফল ও সবজিকে সর্বোচ্চ পরিপক্বতার সময়ে ‘ফ্ল্যাশ-ফ্রিজ’ করা হলে সেগুলোর প্রায় সব পুষ্টি উপাদান সংরক্ষিত থাকে। ইউনিভার্সিটি অব চেস্টারের গবেষণায় দেখা গেছে, তিনটির মধ্যে দুটির ক্ষেত্রে ফ্রোজেন উৎপাদনে ফ্রিজে রাখা সমপরিমাণ তাজা পণ্যের চেয়ে বেশি পুষ্টি ছিল।
সূর্যের আলো
অতিরিক্ত সূর্যালোকে থাকা ত্বকের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ালেও, হাড়ের স্বাস্থ্য এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য অপরিহার্য ভিটামিন ডি উৎপাদন করতে নিয়মিত, পরিমিত সূর্যরশ্মি গ্রহণ প্রয়োজন। ওয়েবএমডির মতে, অবস্থানের ওপর নির্ভর করে প্রতিদিন সাধারণত ৫-৩০ মিনিট সূর্যের আলো শরীরে লাগানো উপকারী এবং নিরাপদ।
সূত্র: মেয়ো ক্লিনিক, শো বিজ ডেইলি

আগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
১৯ এপ্রিল ২০২৫
আপনার জন্মগত রণংদেহী মেজাজ আজ চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছাবে। কিন্তু সমস্যা হলো, যুদ্ধের ময়দান আজ আপনার কিচেন! আজ ঠিক করবেন, হয় পৃথিবীর সেরা ডিনার বানাবেন, না হয় গ্যাস ওভেনটিকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে দেবেন। আজ প্রেমিকের/প্রেমিকার কাছে সামান্য প্রশংসা না পেলে, নিজেকে ঘরের কোণে ‘বিপ্লবী’ বলে...
৪১ মিনিট আগে
জীবনযাত্রার মানে উন্নত দেশগুলোর তালিকায় ইউরোপের দেশগুলো প্রথম সারিতে আছে, এটি আমরা প্রায় সবাই জানি। তবে এ বছরের এই তালিকায় এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে জায়গা পেয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমান। এই তালিকায় সেই সব দেশ জায়গা পায় যেগুলো জীবনযাত্রার গুরুত্বপূর্ণ সূচকে ওপরের দিকে থাকে।
২ ঘণ্টা আগে
বাড়ির ভেতরের রান্নাঘর, বেসিন বা বাথরুমে পাইপলাইনে আমরা অনেক কিছুই ফেলি। ঝামেলা এড়ানোর জন্য মূলত এ কাজ করা হয়। কিন্তু এই অবহেলা থেকে পাইপ লিক বা ব্লক হলে মেরামতের খরচ যেমন বেশি, তেমনি ঝামেলাও দীর্ঘস্থায়ী। তাই ড্রেন বা সিংক আবর্জনা ফেলার জায়গা হিসেবে ব্যবহার করা উচিত নয়। কিছু জিনিস যদি নিয়মিত পানির
১৮ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

বাড়ির ভেতরের রান্নাঘর, বেসিন বা বাথরুমে পাইপলাইনে আমরা অনেক কিছুই ফেলি। ঝামেলা এড়ানোর জন্য মূলত এ কাজ করা হয়। কিন্তু এই অবহেলা থেকে পাইপ লিক বা ব্লক হলে মেরামতের খরচ যেমন বেশি, তেমনি ঝামেলাও দীর্ঘস্থায়ী। তাই ড্রেন বা সিংক আবর্জনা ফেলার জায়গা হিসেবে ব্যবহার করা উচিত নয়। কিছু জিনিস যদি নিয়মিত পানির সঙ্গে ড্রেনে ফেলেন, সেগুলো সহজে পাইপ বন্ধ করে দিতে পারে আপনার অজান্তে।
বাড়তি রান্নার তেল
বড় ভুল হলো ব্যবহার শেষে গরম অবস্থায় অতিরিক্ত তেল সিংকে ঢেলে দেওয়া। গরম অবস্থায় তরল থাকলেও পাইপের ভেতরে ঠান্ডা পরিবেশে তেল দ্রুত শক্ত হয়ে যায়। সময়ের সঙ্গে এই স্তর মোটা হয় এবং এর সঙ্গে অন্য খাবারের কণা আটকে পাইপ পুরোপুরি জ্যাম হয়ে যায়। ব্যবহার শেষে তেল একটি বোতলে জমিয়ে রাখতে পারেন। পরবর্তী সময়ে তা বোতলসহ ময়লার ঝুরিতে ফেলে দেওয়া নিরাপদ।
কফির গুঁড়া
অনেকেই ভাবেন কফির গুঁড়া এত সূক্ষ্ম যে সিংকে ফেললে কোনো ক্ষতি হবে না। কিন্তু পানি লাগলে এটি দলা পাকিয়ে ঘন পুরু স্তর তৈরি করে, যা পাইপের বাঁক বা জোড়ায় গিয়ে আটকে যায়। ধীরে ধীরে এই স্তর শক্ত হয়ে ব্লক সৃষ্টি করে। কফির গুঁড়া ডাস্টবিনে ফেলাই ভালো অথবা সার হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
রাসায়নিক ড্রেন ক্লিনার
শোনা যায়, ব্লক খুলতে এগুলো খুব কার্যকর। কিন্তু একই সঙ্গে এগুলো পাইপের শত্রুও বটে। বেশির ভাগ ক্লিনারে বিশেষ ধরনের রাসায়নিক থাকে, যা ব্লক খুললেও প্লাস্টিক বা ধাতব পাইপের আবরণের ক্ষতি করে। দীর্ঘ মেয়াদে লিক বা পাইপ ফেটে যাওয়ার ঝুঁকি সৃষ্টি হয়। পরিবেশের জন্যও এগুলো ক্ষতিকর। প্রয়োজন হলে পাইপের ব্লক খুলতে বেকিং সোডা ও ভিনেগারের মতো প্রাকৃতিক মিশ্রণ নিরাপদ।
বিড়ালের লিটার
প্যাকেটে ‘ফ্লাশেবল’ লেখা থাকলেও এগুলো কখনোই টয়লেটে ফেলা উচিত নয়। বিড়ালের লিটার সাধারণত ক্লে, সিলিকা বা জেল জাতীয় উপাদানে তৈরি, যা পানি পেলেই ফুলে ওঠে এবং শক্ত দলা তৈরি করে। পাইপে ঢোকার পর এগুলো দ্রুত ব্লক সৃষ্টি করে। পাশাপাশি এতে থাকা ব্যাকটেরিয়া ও পরজীবী পানির উৎসও দূষিত করতে পারে।
বাড়তি ওষুধ
পুরোনো বা বাড়তি ওষুধ টয়লেটে ফেললে সেগুলো ব্লক সৃষ্টি করে না বটে; কিন্তু সেটা না করলেও এগুলো পরিবেশের জন্য বিপজ্জনক। পানি শোধনাগারগুলো এ ধরনের রাসায়নিক ফিল্টার করতে পারে না। ফলে ওষুধের উপাদান নদী, হ্রদ এবং ভূগর্ভস্থ পানিতে মিশে গিয়ে ক্ষতি করে। অপ্রয়োজনীয় ওষুধ নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলে দেওয়া ভালো।
আঁশযুক্ত খাবার
ভাত, নুডলস, পাস্তা বা পাউরুটির মতো খাবার পানিতে ফুলে আঠালো মণ্ড তৈরি করে এবং পাইপে আটকে যায়। ভুট্টার খোসার মতো আঁশযুক্ত খাবার সহজে পচে না এবং পাইপের বাঁকে জট বেঁধে ব্লক সৃষ্টি করে।
ডিমের খোসা
ডিমের ভাঙা খোসা ভঙ্গুর হলেও পাইপে গিয়ে এগুলো বেশ সমস্যা সৃষ্টি করে। খোসার ভাঙা অংশ অনেকটা বালুর মতো এবং তেল বা খাবারের কণার সঙ্গে মিশে শক্ত সিমেন্টের মতো স্তর তৈরি করে।
রং
বাড়ির রঙে থাকা রাসায়নিক পাইপের ক্ষতি করতে পারে। পাশাপাশি ড্রেনে গেলে এসব রাসায়নিক পানি দূষিত করে। তাই ব্যবহার শেষে রং কখনোই সিংক বা টয়লেটে ঢালবেন না। লেবেলে দেওয়া নির্দেশনা অনুযায়ী সেগুলো ফেলা উচিত।
ফলের স্টিকার
ফলের গায়ে থাকা ছোট স্টিকারগুলো খুব শক্তভাবে লেগে থাকে। ড্রেনে গেলে এগুলো পানি শোধনাগারের ফিল্টারে আটকে থাকে ও পাইপে বাধা তৈরি করে। স্টিকারগুলো আলাদা করে ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়া নিরাপদ।
ফল বা খাবারের শক্ত বিচি
পাইপ কোনোভাবেই ফলের শক্ত বিচি বা হাড়ের মতো শক্ত জিনিস সামলানোর মতো করে তৈরি নয়। এগুলো গারবেজ ডিস্পোজারকেও ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে এবং পাইপের ভেতর মারাত্মক জ্যাম তৈরি করে।
বাড়ির পাইপলাইন সচল রাখতে নিয়মিত পরিষ্কার ও সঠিক ব্যবহারের কোনো বিকল্প নেই। সামান্য সচেতনতা হাজার টাকার ক্ষতি থেকে বাঁচাতে পারে।
সূত্র: ভিএন এক্সপ্রেস

বাড়ির ভেতরের রান্নাঘর, বেসিন বা বাথরুমে পাইপলাইনে আমরা অনেক কিছুই ফেলি। ঝামেলা এড়ানোর জন্য মূলত এ কাজ করা হয়। কিন্তু এই অবহেলা থেকে পাইপ লিক বা ব্লক হলে মেরামতের খরচ যেমন বেশি, তেমনি ঝামেলাও দীর্ঘস্থায়ী। তাই ড্রেন বা সিংক আবর্জনা ফেলার জায়গা হিসেবে ব্যবহার করা উচিত নয়। কিছু জিনিস যদি নিয়মিত পানির সঙ্গে ড্রেনে ফেলেন, সেগুলো সহজে পাইপ বন্ধ করে দিতে পারে আপনার অজান্তে।
বাড়তি রান্নার তেল
বড় ভুল হলো ব্যবহার শেষে গরম অবস্থায় অতিরিক্ত তেল সিংকে ঢেলে দেওয়া। গরম অবস্থায় তরল থাকলেও পাইপের ভেতরে ঠান্ডা পরিবেশে তেল দ্রুত শক্ত হয়ে যায়। সময়ের সঙ্গে এই স্তর মোটা হয় এবং এর সঙ্গে অন্য খাবারের কণা আটকে পাইপ পুরোপুরি জ্যাম হয়ে যায়। ব্যবহার শেষে তেল একটি বোতলে জমিয়ে রাখতে পারেন। পরবর্তী সময়ে তা বোতলসহ ময়লার ঝুরিতে ফেলে দেওয়া নিরাপদ।
কফির গুঁড়া
অনেকেই ভাবেন কফির গুঁড়া এত সূক্ষ্ম যে সিংকে ফেললে কোনো ক্ষতি হবে না। কিন্তু পানি লাগলে এটি দলা পাকিয়ে ঘন পুরু স্তর তৈরি করে, যা পাইপের বাঁক বা জোড়ায় গিয়ে আটকে যায়। ধীরে ধীরে এই স্তর শক্ত হয়ে ব্লক সৃষ্টি করে। কফির গুঁড়া ডাস্টবিনে ফেলাই ভালো অথবা সার হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
রাসায়নিক ড্রেন ক্লিনার
শোনা যায়, ব্লক খুলতে এগুলো খুব কার্যকর। কিন্তু একই সঙ্গে এগুলো পাইপের শত্রুও বটে। বেশির ভাগ ক্লিনারে বিশেষ ধরনের রাসায়নিক থাকে, যা ব্লক খুললেও প্লাস্টিক বা ধাতব পাইপের আবরণের ক্ষতি করে। দীর্ঘ মেয়াদে লিক বা পাইপ ফেটে যাওয়ার ঝুঁকি সৃষ্টি হয়। পরিবেশের জন্যও এগুলো ক্ষতিকর। প্রয়োজন হলে পাইপের ব্লক খুলতে বেকিং সোডা ও ভিনেগারের মতো প্রাকৃতিক মিশ্রণ নিরাপদ।
বিড়ালের লিটার
প্যাকেটে ‘ফ্লাশেবল’ লেখা থাকলেও এগুলো কখনোই টয়লেটে ফেলা উচিত নয়। বিড়ালের লিটার সাধারণত ক্লে, সিলিকা বা জেল জাতীয় উপাদানে তৈরি, যা পানি পেলেই ফুলে ওঠে এবং শক্ত দলা তৈরি করে। পাইপে ঢোকার পর এগুলো দ্রুত ব্লক সৃষ্টি করে। পাশাপাশি এতে থাকা ব্যাকটেরিয়া ও পরজীবী পানির উৎসও দূষিত করতে পারে।
বাড়তি ওষুধ
পুরোনো বা বাড়তি ওষুধ টয়লেটে ফেললে সেগুলো ব্লক সৃষ্টি করে না বটে; কিন্তু সেটা না করলেও এগুলো পরিবেশের জন্য বিপজ্জনক। পানি শোধনাগারগুলো এ ধরনের রাসায়নিক ফিল্টার করতে পারে না। ফলে ওষুধের উপাদান নদী, হ্রদ এবং ভূগর্ভস্থ পানিতে মিশে গিয়ে ক্ষতি করে। অপ্রয়োজনীয় ওষুধ নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলে দেওয়া ভালো।
আঁশযুক্ত খাবার
ভাত, নুডলস, পাস্তা বা পাউরুটির মতো খাবার পানিতে ফুলে আঠালো মণ্ড তৈরি করে এবং পাইপে আটকে যায়। ভুট্টার খোসার মতো আঁশযুক্ত খাবার সহজে পচে না এবং পাইপের বাঁকে জট বেঁধে ব্লক সৃষ্টি করে।
ডিমের খোসা
ডিমের ভাঙা খোসা ভঙ্গুর হলেও পাইপে গিয়ে এগুলো বেশ সমস্যা সৃষ্টি করে। খোসার ভাঙা অংশ অনেকটা বালুর মতো এবং তেল বা খাবারের কণার সঙ্গে মিশে শক্ত সিমেন্টের মতো স্তর তৈরি করে।
রং
বাড়ির রঙে থাকা রাসায়নিক পাইপের ক্ষতি করতে পারে। পাশাপাশি ড্রেনে গেলে এসব রাসায়নিক পানি দূষিত করে। তাই ব্যবহার শেষে রং কখনোই সিংক বা টয়লেটে ঢালবেন না। লেবেলে দেওয়া নির্দেশনা অনুযায়ী সেগুলো ফেলা উচিত।
ফলের স্টিকার
ফলের গায়ে থাকা ছোট স্টিকারগুলো খুব শক্তভাবে লেগে থাকে। ড্রেনে গেলে এগুলো পানি শোধনাগারের ফিল্টারে আটকে থাকে ও পাইপে বাধা তৈরি করে। স্টিকারগুলো আলাদা করে ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়া নিরাপদ।
ফল বা খাবারের শক্ত বিচি
পাইপ কোনোভাবেই ফলের শক্ত বিচি বা হাড়ের মতো শক্ত জিনিস সামলানোর মতো করে তৈরি নয়। এগুলো গারবেজ ডিস্পোজারকেও ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে এবং পাইপের ভেতর মারাত্মক জ্যাম তৈরি করে।
বাড়ির পাইপলাইন সচল রাখতে নিয়মিত পরিষ্কার ও সঠিক ব্যবহারের কোনো বিকল্প নেই। সামান্য সচেতনতা হাজার টাকার ক্ষতি থেকে বাঁচাতে পারে।
সূত্র: ভিএন এক্সপ্রেস

আগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
১৯ এপ্রিল ২০২৫
আপনার জন্মগত রণংদেহী মেজাজ আজ চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছাবে। কিন্তু সমস্যা হলো, যুদ্ধের ময়দান আজ আপনার কিচেন! আজ ঠিক করবেন, হয় পৃথিবীর সেরা ডিনার বানাবেন, না হয় গ্যাস ওভেনটিকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে দেবেন। আজ প্রেমিকের/প্রেমিকার কাছে সামান্য প্রশংসা না পেলে, নিজেকে ঘরের কোণে ‘বিপ্লবী’ বলে...
৪১ মিনিট আগে
জীবনযাত্রার মানে উন্নত দেশগুলোর তালিকায় ইউরোপের দেশগুলো প্রথম সারিতে আছে, এটি আমরা প্রায় সবাই জানি। তবে এ বছরের এই তালিকায় এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে জায়গা পেয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমান। এই তালিকায় সেই সব দেশ জায়গা পায় যেগুলো জীবনযাত্রার গুরুত্বপূর্ণ সূচকে ওপরের দিকে থাকে।
২ ঘণ্টা আগে
আমাদের সমাজে প্রচলিত এমন কিছু অভ্যাস আছে, যা সাধারণত নেতিবাচক চোখে দেখা হয় বা এড়িয়ে চলতে বলা হয়। কিন্তু আধুনিক গবেষণা এবং চিকিৎসাবিজ্ঞান প্রমাণ করেছে যে এই অভ্যাসগুলোর সবই ক্ষতিকর নয়; বরং কিছু অভ্যাস সুস্বাস্থ্য, মানসিক শান্তি ও সৃজনশীলতার জন্য অপরিহার্য। এবার জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু ‘ভুল’ ধারণা এবং
১৬ ঘণ্টা আগে