নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দু শ পেরোতে না পারলেও পারভেজ হোসেন ইমনের সেঞ্চুরিতে ১৯১ রান তুলেছিল বাংলাদেশ। আজ ইমন খেলেননি। হয়নি কোনো সেঞ্চুরিও। তবে আরব আমিরাতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে দু শ ছাড়িয়ে ৫ উইকেট হারিয়ে ২০৫ রান তুলেছে বাংলাদেশ। জয়ের জন্য পরে ব্যাটিংয়ে নামা স্বাগতিক আরব আমিরাতকে তুলতে হবে ২০৬ রান।
কুঁচকির চোটের কারণে দ্বিতীয় ম্যাচে ছিলেন না ইমন। তবে শারজায় টি-টোয়েন্টি মেজাজে শুরুতেই শুরু করেন লিটন দাস ও তানজিদ তামিম। জাতীয় দলে এই জুটি জাতীয় দলে নতুন হলেও গত বিপিএলে তাঁরা ছিলেন পরীক্ষিত জুটি! সিলেট পর্বে রাজশাহীর বিপক্ষে ওপেনিংয়ে বিপিএল ইতিহাসের সর্বোচ্চ ২৪১ রানের জুটি গড়েছিলেন তাঁরা। এদিন তাঁদের জুটিটি তেমন বড় না হলেও ছিল খুবই কার্যকর। পাওয়ার প্লেতেই ৬৬ রান তোলেন তাঁরা।
টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে প্রথম দশ ওভারে ডট বলের হার ছিল ২০ শতাংশের নিচে, যেখানে আগের ম্যাচে তা ছিল ৪০ শতাংশের কাছাকাছি। আর এই দ্রুতগতির সূচনা এনে দেন তানজিদ তামিম। প্রথম ওভারেই মাতিউল্লাহ খানের বিপক্ষে দুটি চার ও একটি ওভার বাউন্ডারিসহ ১৭ রান তুলে দলকে এনে দেন দুর্দান্ত শুরু। ২৫ বলে তুলে নেন ফিফটি। ধ্রুব পরাশরের ওভারে ৩ বাউন্ডারিতে ১৩, জাওয়াদউল্লাহর ওভারে ১৫ এবং হায়দার আলীর ওভারে ১২ রান তোলে তারা। মাত্র ৯ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর দাঁড়ায় বিনা উইকেটে ৯০ রান।
তবে দশম ওভারের প্রথম বলেই ভাঙে এই বিধ্বংসী জুটি। সগির খানের শর্ট বল তুলে মারতে গিয়ে স্কয়ার লেগের ওপর দিয়ে উঁচুতে না তুলতে পারায় সহজ ক্যাচ হন তানজিদ তামিম। ৩৩ বলে ৫৯ রানের আগ্রাসী ইনিংসটি শেষ হয় মাতিউল্লাহর হাতে ক্যাচ হয়ে।
তামিমের বিদায়ের পর তিন নম্বরে নামেন ইমনের বদলে সুযোগ পাওয়া নাজমুল হোসেন শান্ত। লিটনের সঙ্গে দ্রুত ২০ বলে ৩৫ রানের জুটি গড়েন তিনি। শান্তর ব্যাট থেকে আসে ১০ বলে ২১ রান। লিটনের অবদান ছিল ১৩। বাংলাদেশ তখন ১০ ওভার ১ বলে ১০০ ছুঁয়ে ফেলে।
কিন্তু লিটনও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। স্ট্রাইক রেট বাড়িয়ে বড় শট খেলতে গিয়ে অফ স্টাম্পের বাইরের স্লোয়ার শর্ট বলে তিনি ব্যর্থ হন জোর দিতে। সঠিক টাইমিং না হওয়ায় বল সহজেই ধরা পড়ে সাগির খানের হাতে। ৪০ রানে থামে লিটনের ইনিংস।
পাওয়ার প্লের পর ৭ থেকে ১৪তম ওভার পর্যন্ত ৮ ওভারে বাংলাদেশ তোলে ২ উইকেটে ৬৯ রান। ১৭তম ওভারে শান্তও ফেরেন। অফ স্টাম্পের বাইরে শর্ট বলটি খেলতে গিয়ে পেস বা শক্তি কিছুই আনতে পারেননি, বল সোজা চলে যায় ডিপ পয়েন্টে থাকা পরাশরের হাতে। ১৯ বলে ২৭ রানে থামে শান্তর ইনিংস।
এর মধ্যে চারে নামা তাওহীদ হৃদয় ব্যাট চালিয়ে খেলতে থাকেন। হেলিকপ্টার শটে ছক্কা হাঁকিয়েছেন হায়দার আলীর বলেও। তার সঙ্গে জাকের আলীর ছোট কিন্তু কার্যকর ক্যামিওতে চতুর্থ উইকেট জুটিতে আসে গতি—১৯তম ওভারে আসে ২০ রান। ৬ বলে ১৮ রানের ঝড় তুলে আউট হন জাকের। ফিফটি না পেলেও হৃদয় খেলেন ২৪ বলে ৪৫ রানের কার্যকর ইনিংস। সাগির খানের দ্বিতীয় শিকার হন তিনিও।
বাংলাদেশের ইনিংসের শেষ চার ওভারে আসে ৪৫ রান, তবে হারায় ৩ উইকেট। মাঝখানে রান তোলার গতি কিছুটা কমে যাওয়ায় ডট বলের হার বেড়ে দাঁড়ায় ২৮ শতাংশে, যদিও আগের ম্যাচের তুলনায় তা এখনো কম। তবে ইনিংস শেষে ২০৫ রান তুলেছে বাংলাদেশ, যা আমিরাতের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ। লিটন ৪০ এবং তাওহীদ হৃদয় ৪৫ রান করেন।
সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দু শ পেরোতে না পারলেও পারভেজ হোসেন ইমনের সেঞ্চুরিতে ১৯১ রান তুলেছিল বাংলাদেশ। আজ ইমন খেলেননি। হয়নি কোনো সেঞ্চুরিও। তবে আরব আমিরাতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে দু শ ছাড়িয়ে ৫ উইকেট হারিয়ে ২০৫ রান তুলেছে বাংলাদেশ। জয়ের জন্য পরে ব্যাটিংয়ে নামা স্বাগতিক আরব আমিরাতকে তুলতে হবে ২০৬ রান।
কুঁচকির চোটের কারণে দ্বিতীয় ম্যাচে ছিলেন না ইমন। তবে শারজায় টি-টোয়েন্টি মেজাজে শুরুতেই শুরু করেন লিটন দাস ও তানজিদ তামিম। জাতীয় দলে এই জুটি জাতীয় দলে নতুন হলেও গত বিপিএলে তাঁরা ছিলেন পরীক্ষিত জুটি! সিলেট পর্বে রাজশাহীর বিপক্ষে ওপেনিংয়ে বিপিএল ইতিহাসের সর্বোচ্চ ২৪১ রানের জুটি গড়েছিলেন তাঁরা। এদিন তাঁদের জুটিটি তেমন বড় না হলেও ছিল খুবই কার্যকর। পাওয়ার প্লেতেই ৬৬ রান তোলেন তাঁরা।
টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে প্রথম দশ ওভারে ডট বলের হার ছিল ২০ শতাংশের নিচে, যেখানে আগের ম্যাচে তা ছিল ৪০ শতাংশের কাছাকাছি। আর এই দ্রুতগতির সূচনা এনে দেন তানজিদ তামিম। প্রথম ওভারেই মাতিউল্লাহ খানের বিপক্ষে দুটি চার ও একটি ওভার বাউন্ডারিসহ ১৭ রান তুলে দলকে এনে দেন দুর্দান্ত শুরু। ২৫ বলে তুলে নেন ফিফটি। ধ্রুব পরাশরের ওভারে ৩ বাউন্ডারিতে ১৩, জাওয়াদউল্লাহর ওভারে ১৫ এবং হায়দার আলীর ওভারে ১২ রান তোলে তারা। মাত্র ৯ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর দাঁড়ায় বিনা উইকেটে ৯০ রান।
তবে দশম ওভারের প্রথম বলেই ভাঙে এই বিধ্বংসী জুটি। সগির খানের শর্ট বল তুলে মারতে গিয়ে স্কয়ার লেগের ওপর দিয়ে উঁচুতে না তুলতে পারায় সহজ ক্যাচ হন তানজিদ তামিম। ৩৩ বলে ৫৯ রানের আগ্রাসী ইনিংসটি শেষ হয় মাতিউল্লাহর হাতে ক্যাচ হয়ে।
তামিমের বিদায়ের পর তিন নম্বরে নামেন ইমনের বদলে সুযোগ পাওয়া নাজমুল হোসেন শান্ত। লিটনের সঙ্গে দ্রুত ২০ বলে ৩৫ রানের জুটি গড়েন তিনি। শান্তর ব্যাট থেকে আসে ১০ বলে ২১ রান। লিটনের অবদান ছিল ১৩। বাংলাদেশ তখন ১০ ওভার ১ বলে ১০০ ছুঁয়ে ফেলে।
কিন্তু লিটনও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। স্ট্রাইক রেট বাড়িয়ে বড় শট খেলতে গিয়ে অফ স্টাম্পের বাইরের স্লোয়ার শর্ট বলে তিনি ব্যর্থ হন জোর দিতে। সঠিক টাইমিং না হওয়ায় বল সহজেই ধরা পড়ে সাগির খানের হাতে। ৪০ রানে থামে লিটনের ইনিংস।
পাওয়ার প্লের পর ৭ থেকে ১৪তম ওভার পর্যন্ত ৮ ওভারে বাংলাদেশ তোলে ২ উইকেটে ৬৯ রান। ১৭তম ওভারে শান্তও ফেরেন। অফ স্টাম্পের বাইরে শর্ট বলটি খেলতে গিয়ে পেস বা শক্তি কিছুই আনতে পারেননি, বল সোজা চলে যায় ডিপ পয়েন্টে থাকা পরাশরের হাতে। ১৯ বলে ২৭ রানে থামে শান্তর ইনিংস।
এর মধ্যে চারে নামা তাওহীদ হৃদয় ব্যাট চালিয়ে খেলতে থাকেন। হেলিকপ্টার শটে ছক্কা হাঁকিয়েছেন হায়দার আলীর বলেও। তার সঙ্গে জাকের আলীর ছোট কিন্তু কার্যকর ক্যামিওতে চতুর্থ উইকেট জুটিতে আসে গতি—১৯তম ওভারে আসে ২০ রান। ৬ বলে ১৮ রানের ঝড় তুলে আউট হন জাকের। ফিফটি না পেলেও হৃদয় খেলেন ২৪ বলে ৪৫ রানের কার্যকর ইনিংস। সাগির খানের দ্বিতীয় শিকার হন তিনিও।
বাংলাদেশের ইনিংসের শেষ চার ওভারে আসে ৪৫ রান, তবে হারায় ৩ উইকেট। মাঝখানে রান তোলার গতি কিছুটা কমে যাওয়ায় ডট বলের হার বেড়ে দাঁড়ায় ২৮ শতাংশে, যদিও আগের ম্যাচের তুলনায় তা এখনো কম। তবে ইনিংস শেষে ২০৫ রান তুলেছে বাংলাদেশ, যা আমিরাতের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ। লিটন ৪০ এবং তাওহীদ হৃদয় ৪৫ রান করেন।
আঞ্চলিক ক্রিকেট বোর্ড বা ক্রিকেট কাঠামো তৈরির আলোচনা বেশ দীর্ঘ। যদিও সেভাবে আলোরমুখ দেখেনি বললেই চলে। বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল দায়িত্ব নেওয়ার পর বলেছিলেন, দেশব্যাপী ক্রিকেটকে ছড়িয়ে দিতে চান তিনি।
২ ঘণ্টা আগেছেলেদের ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করেছে কানাডা ক্রিকেট দল। গতকাল কিং সিটিতে বাহামাসকে ৭ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপে জায়গা করে আমেরিকার প্রতিনিধিরা। আমেরিকা অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ে স্বাগতিক কানাডা টানা পঞ্চম জয় তুলে নিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেঘুমিয়ে পড়া বাংলাদেশ ফুটবল জেগে ওঠার স্বপ্ন দেখছে প্রবাসী ফুটবলারদের ঘিরে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচে শুরুর একাদশে ৫ জনই ছিলেন প্রবাসী। যদিও ম্যাচটি জিততে পারেনি বাংলাদেশ, হেরেছে ২-১ গোলে। শুরুতে ধাক্কা খেলেও সফলতার খোঁজে বাংলাদেশ চোখ রাখতে পারে সুরিনামের দিকে।
৪ ঘণ্টা আগেক্লাব বিশ্বকাপে আজ নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নামছে রিয়াল মাদ্রিদ ও ম্যানচেস্টার সিটি। রাত ১টায় রিয়াল খেলকে পাচুয়ার বিপক্ষে। নিজেদের প্রথম ম্যাচে আল হিলালের সঙ্গে ড্র করেছে তারা। কাল সকাল ৭টায় ম্যানসিটি মাঠে নামবে সৌদির ক্লাব আল আইনের বিপক্ষে।
৪ ঘণ্টা আগে