উপল বড়ুয়া, ঢাকা

ক্রিস ব্রড ছিলেন আশির দশকের ইংল্যান্ড ও নটিংহ্যাম্পশায়ারের ওপেনার। তাঁর ছেলে স্টুয়ার্ট ব্রড হয়তো বাবার পরিচয়ে বড় হতে চাননি। না হলে ব্যাটার বাবার সন্তান পেসার হবেন কেন! দুজনের মিল বলতে ইংল্যান্ড ও নটিংহ্যাম্পশায়ারের হয়ে রাঙানো ক্যারিয়ার। ক্রীড়াঙ্গনে বাবা-সন্তানের গল্প কম নেই। তারকা বাবার দ্যুতি কখনো কখনো ছেলের ক্যারিয়ারকে অন্ধকারেও ঠেলে দেয়। ছোট ব্রড অবশ্য নিজের আলোতেই পথ হেঁটেছেন।
শুরুর দিকেই শেষ হয়ে যেতে পারত ব্রডের ক্যারিয়ার। ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কী এমন বয়স তাঁর—২২! আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার মাত্র এক বছরের। সেই বয়সেই তাঁকে পাড়ি দিতে হয়েছে জীবনের কঠিন মুহূর্ত। ডারবানে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৬ বলে ৬ ছক্কার রেকর্ড গড়েন যুবরাজ সিং। সেই অভাগা বোলারের নাম ব্রড। সেটিই হয়ে যেতে পারত তাঁর শেষ ম্যাচ। কিন্তু ব্রড যেন অন্য ধাতুতে গড়া। যেন আর্নেস্ট হেমিংওয়ের সেই বুড়ো সান্তিয়াগো, যিনি ধ্বংস হতে পারেন, তবে পরাজিত হতে জানেন না।
এমনকি তাঁর বাবাও বিশ্বাস করেননি, ছেলে এভাবে ফিরে আসবে। ওই ম্যাচের পর যুবরাজকে আক্ষেপের সুরে সিনিয়র ব্রড বলেছিলেন, ‘আমার ছেলের ক্যারিয়ার প্রায় শেষ করে দেওয়ার জন্য তোমাকে ধন্যবাদ।’ তবে ব্রড যেন সেই রবার্ট ব্রুস। ঘুরে দাঁড়িয়ে ঠিকই যুদ্ধ জিতেছেন। ক্রিকেটীয় রূপকথার ‘ট্র্যাজিক হিরো’ থেকে গত ১৬ বছরে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছেন টেস্ট ইতিহাসের সেরাদের একজন হিসেবে। জীবনের দুঃসময় থেকে শিক্ষা নিয়েছেন, গত পরশু হুট করে সব ধরনের ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণার পর সেটিই মনে করিয়ে দিলেন আরেকবার, ‘সত্যি সেসব খুব কঠিন দিন ছিল। তখন ২১/২২ হব। আমি চাপ নিতে শিখেছি।’
গত শুক্রবার অবসরের সিদ্ধান্তটা প্রথমে জানান দীর্ঘদিনের সতীর্থ জেমস অ্যান্ডারসন ও জো রুটকে। শনিবার আনুষ্ঠানিকভাবে জানালেন, চলমান ওভাল টেস্টটিই তাঁর শেষ ম্যাচ। এরপর কী করবেন? স্কাই স্পোর্টসে ধারাভাষ্য? গত পরশু সংবাদ সম্মেলনে জানতে চেয়েছিলেন সাংবাদিকেরা। ব্রড মজা করে বললেন, ‘গলফ খেলব। আনাবেলাকে (মেয়ে) দেখভাল করব।’
গতকাল ছিল অ্যান্ডারসনের জন্মদিন। জিমি যেখানে ৪২ বছর পর্যন্ত খেলে যেতে চান, ব্রড থামছেন ৩৭-এ। চাইলে আরও কয়েক বছর টেস্ট খেলতে পারতেন। ৭ বছর ধরে এই ফরম্যাটেই ধ্যানজ্ঞান। এই অ্যাশেজেই (ওল্ড ট্রাফোর্ড টেস্ট) ৬০০ উইকেটের মাইলফলকে পা রাখা। টেস্ট ইতিহাসে পঞ্চম সর্বোচ্চ (৬০২) উইকেট শিকার, জিমির পরে পেসারদের মধ্যে দ্বিতীয়। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ ১৫১ উইকেট, কীর্তি কম নেই ব্রডের। শেষটাও করছেন রেকর্ড গড়ে। ক্যারিয়ারের শেষ বলে ছক্কা মারা দ্বিতীয় ক্রিকেটার যে তিনিই!
জিমির সঙ্গে ওভালে চতুর্থ দিন শুরু করেছিলেন। ব্যাটটা বগলে নিয়ে মাঠে প্রবেশের সময় সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে ব্রডকে অভ্যর্থনা জানান দুই দলের ক্রিকেটাররা। অস্ট্রেলিয়ার সমর্থকেরাও কার্পণ্য করেননি সম্মান জানাতে। অথচ ২০০৯ অ্যাশেজে তাঁদেরই ‘শত্রু’ হয়ে উঠেছিলেন ব্রড। সেই অ্যাশেজের নায়ক হয়ে লিখেছিলেন পুনরুত্থানের গল্প। এই অ্যাশেজ-যোদ্ধাকে বিদায়ী সম্ভাষণ জানিয়েছেন গ্লেন ম্যাকগ্রা, অ্যালিস্টার কুক, রাহুল দ্রাবিড়, মাইকেল ভন, পিটার মুরস, রিকি পন্টিং, রুটের মতো তারকারা। ওভালে কত স্মৃতিরই-না জন্ম দিয়েছেন ব্রড, সেখানেই ১৭ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারকে বিদায় বলাটা নিশ্চয় বিশেষ কিছু তাঁর জন্য, ‘ওভালেই আমার ক্যারিয়ারের শেষ টেস্ট, এখানে আমার অসাধারণ স্মৃতি আছে। আমি মনে করি, এটি বিশ্বের সেরা মাঠের একটি।’
এবার যদি এই ওভালেই দুর্দান্ত এক স্পেলে ইংল্যান্ডকে জয় এনে দিয়ে অ্যাশেজে সমতায় ফেরাতে পারেন, এর চেয়ে বেশি আর কী চাইতে পারেন ব্রড! টেস্টে সর্বোচ্চ ১৪৬ ম্যাচ একসঙ্গে খেলেছেন শচীন-দ্রাবিড় (১৯৯৬-২০১২)। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৮ টেস্টে দেখা গেছে জিমি-ব্রডকে। আজ থেকে পরিচিত এই দৃশ্য দেখা যাবে না। জিমি হয়তো আরও কিছুদিন খেলবেন, আর ব্রড বাইরে দাঁড়িয়ে দেখবেন বন্ধুর কীর্তি।

ক্রিস ব্রড ছিলেন আশির দশকের ইংল্যান্ড ও নটিংহ্যাম্পশায়ারের ওপেনার। তাঁর ছেলে স্টুয়ার্ট ব্রড হয়তো বাবার পরিচয়ে বড় হতে চাননি। না হলে ব্যাটার বাবার সন্তান পেসার হবেন কেন! দুজনের মিল বলতে ইংল্যান্ড ও নটিংহ্যাম্পশায়ারের হয়ে রাঙানো ক্যারিয়ার। ক্রীড়াঙ্গনে বাবা-সন্তানের গল্প কম নেই। তারকা বাবার দ্যুতি কখনো কখনো ছেলের ক্যারিয়ারকে অন্ধকারেও ঠেলে দেয়। ছোট ব্রড অবশ্য নিজের আলোতেই পথ হেঁটেছেন।
শুরুর দিকেই শেষ হয়ে যেতে পারত ব্রডের ক্যারিয়ার। ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কী এমন বয়স তাঁর—২২! আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার মাত্র এক বছরের। সেই বয়সেই তাঁকে পাড়ি দিতে হয়েছে জীবনের কঠিন মুহূর্ত। ডারবানে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৬ বলে ৬ ছক্কার রেকর্ড গড়েন যুবরাজ সিং। সেই অভাগা বোলারের নাম ব্রড। সেটিই হয়ে যেতে পারত তাঁর শেষ ম্যাচ। কিন্তু ব্রড যেন অন্য ধাতুতে গড়া। যেন আর্নেস্ট হেমিংওয়ের সেই বুড়ো সান্তিয়াগো, যিনি ধ্বংস হতে পারেন, তবে পরাজিত হতে জানেন না।
এমনকি তাঁর বাবাও বিশ্বাস করেননি, ছেলে এভাবে ফিরে আসবে। ওই ম্যাচের পর যুবরাজকে আক্ষেপের সুরে সিনিয়র ব্রড বলেছিলেন, ‘আমার ছেলের ক্যারিয়ার প্রায় শেষ করে দেওয়ার জন্য তোমাকে ধন্যবাদ।’ তবে ব্রড যেন সেই রবার্ট ব্রুস। ঘুরে দাঁড়িয়ে ঠিকই যুদ্ধ জিতেছেন। ক্রিকেটীয় রূপকথার ‘ট্র্যাজিক হিরো’ থেকে গত ১৬ বছরে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছেন টেস্ট ইতিহাসের সেরাদের একজন হিসেবে। জীবনের দুঃসময় থেকে শিক্ষা নিয়েছেন, গত পরশু হুট করে সব ধরনের ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণার পর সেটিই মনে করিয়ে দিলেন আরেকবার, ‘সত্যি সেসব খুব কঠিন দিন ছিল। তখন ২১/২২ হব। আমি চাপ নিতে শিখেছি।’
গত শুক্রবার অবসরের সিদ্ধান্তটা প্রথমে জানান দীর্ঘদিনের সতীর্থ জেমস অ্যান্ডারসন ও জো রুটকে। শনিবার আনুষ্ঠানিকভাবে জানালেন, চলমান ওভাল টেস্টটিই তাঁর শেষ ম্যাচ। এরপর কী করবেন? স্কাই স্পোর্টসে ধারাভাষ্য? গত পরশু সংবাদ সম্মেলনে জানতে চেয়েছিলেন সাংবাদিকেরা। ব্রড মজা করে বললেন, ‘গলফ খেলব। আনাবেলাকে (মেয়ে) দেখভাল করব।’
গতকাল ছিল অ্যান্ডারসনের জন্মদিন। জিমি যেখানে ৪২ বছর পর্যন্ত খেলে যেতে চান, ব্রড থামছেন ৩৭-এ। চাইলে আরও কয়েক বছর টেস্ট খেলতে পারতেন। ৭ বছর ধরে এই ফরম্যাটেই ধ্যানজ্ঞান। এই অ্যাশেজেই (ওল্ড ট্রাফোর্ড টেস্ট) ৬০০ উইকেটের মাইলফলকে পা রাখা। টেস্ট ইতিহাসে পঞ্চম সর্বোচ্চ (৬০২) উইকেট শিকার, জিমির পরে পেসারদের মধ্যে দ্বিতীয়। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ ১৫১ উইকেট, কীর্তি কম নেই ব্রডের। শেষটাও করছেন রেকর্ড গড়ে। ক্যারিয়ারের শেষ বলে ছক্কা মারা দ্বিতীয় ক্রিকেটার যে তিনিই!
জিমির সঙ্গে ওভালে চতুর্থ দিন শুরু করেছিলেন। ব্যাটটা বগলে নিয়ে মাঠে প্রবেশের সময় সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে ব্রডকে অভ্যর্থনা জানান দুই দলের ক্রিকেটাররা। অস্ট্রেলিয়ার সমর্থকেরাও কার্পণ্য করেননি সম্মান জানাতে। অথচ ২০০৯ অ্যাশেজে তাঁদেরই ‘শত্রু’ হয়ে উঠেছিলেন ব্রড। সেই অ্যাশেজের নায়ক হয়ে লিখেছিলেন পুনরুত্থানের গল্প। এই অ্যাশেজ-যোদ্ধাকে বিদায়ী সম্ভাষণ জানিয়েছেন গ্লেন ম্যাকগ্রা, অ্যালিস্টার কুক, রাহুল দ্রাবিড়, মাইকেল ভন, পিটার মুরস, রিকি পন্টিং, রুটের মতো তারকারা। ওভালে কত স্মৃতিরই-না জন্ম দিয়েছেন ব্রড, সেখানেই ১৭ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারকে বিদায় বলাটা নিশ্চয় বিশেষ কিছু তাঁর জন্য, ‘ওভালেই আমার ক্যারিয়ারের শেষ টেস্ট, এখানে আমার অসাধারণ স্মৃতি আছে। আমি মনে করি, এটি বিশ্বের সেরা মাঠের একটি।’
এবার যদি এই ওভালেই দুর্দান্ত এক স্পেলে ইংল্যান্ডকে জয় এনে দিয়ে অ্যাশেজে সমতায় ফেরাতে পারেন, এর চেয়ে বেশি আর কী চাইতে পারেন ব্রড! টেস্টে সর্বোচ্চ ১৪৬ ম্যাচ একসঙ্গে খেলেছেন শচীন-দ্রাবিড় (১৯৯৬-২০১২)। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৮ টেস্টে দেখা গেছে জিমি-ব্রডকে। আজ থেকে পরিচিত এই দৃশ্য দেখা যাবে না। জিমি হয়তো আরও কিছুদিন খেলবেন, আর ব্রড বাইরে দাঁড়িয়ে দেখবেন বন্ধুর কীর্তি।

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
২৯ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩৪ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে একই সময়ে শুরু হতো ভারত-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনালও। কিন্তু সকালে বৃষ্টির পর আউটফিল্ড এতটাই অবস্থা যে ম্যাচ শুরুর মতো অবস্থা নেই। যদি বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়, তাহলে বাংলাদেশ উঠে যাবে ফাইনালে। কারণ, ‘বি’ গ্রুপ থেকে আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কেটেছে। একই কথা ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ভারত যেহেতু ‘এ’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন, তাহলে সেমিফাইনাল পরিত্যক্ত হলে তারা শিরোপা নির্ধারণী ফাইনালে উঠে যাবে।
সেমিফাইনালের জন্য কোনো রিজার্ভ ডে রাখা হয়নি। ফল দেখার জন্য কমপক্ষে ২০ ওভারের ম্যাচ চালু হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে, সেজন্য বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কখনো কখনো সুখবরের আভাস মিললেও দুই সেমিফাইনাল চালু করার মতো অবস্থা এখনো আসেনি। আউটফিল্ডে গর্ত সৃষ্টির কারণে খেলোয়াড়দের চোটে পড়ার ঝুঁকি বেশি। মূলত সেই কারণেই খেলা চালু করতে আম্পায়াররা অপেক্ষা করছেন।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩ উইকেটের জয় দিয়ে এবারের এশিয়া কাপ মিশন শুরু করেছিল বাংলাদেশ। নেপালকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছিল তামিমের দল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতা বাংলাদেশ পুষিয়ে দিয়েছিল বোলিংয়ে। লঙ্কানদের ৩৯ রানে হারিয়েই মূলত ‘বি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে তামিমের দল সেমিতে উঠেছে। এর আগে বৃষ্টি হানা দিয়েছিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচেও। সেকারণে ৪৯ ওভারে খেলা নামানো হয়েছিল। সেই ম্যাচে পাকিস্তানকে ৯০ রানে হারিয়েছিল ভারত। ‘এ’ গ্রুপের অপর দুই দল সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া রীতিমতো অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিল ভারত-পাকিস্তানের কাছে।

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে একই সময়ে শুরু হতো ভারত-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনালও। কিন্তু সকালে বৃষ্টির পর আউটফিল্ড এতটাই অবস্থা যে ম্যাচ শুরুর মতো অবস্থা নেই। যদি বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়, তাহলে বাংলাদেশ উঠে যাবে ফাইনালে। কারণ, ‘বি’ গ্রুপ থেকে আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কেটেছে। একই কথা ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ভারত যেহেতু ‘এ’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন, তাহলে সেমিফাইনাল পরিত্যক্ত হলে তারা শিরোপা নির্ধারণী ফাইনালে উঠে যাবে।
সেমিফাইনালের জন্য কোনো রিজার্ভ ডে রাখা হয়নি। ফল দেখার জন্য কমপক্ষে ২০ ওভারের ম্যাচ চালু হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে, সেজন্য বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কখনো কখনো সুখবরের আভাস মিললেও দুই সেমিফাইনাল চালু করার মতো অবস্থা এখনো আসেনি। আউটফিল্ডে গর্ত সৃষ্টির কারণে খেলোয়াড়দের চোটে পড়ার ঝুঁকি বেশি। মূলত সেই কারণেই খেলা চালু করতে আম্পায়াররা অপেক্ষা করছেন।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩ উইকেটের জয় দিয়ে এবারের এশিয়া কাপ মিশন শুরু করেছিল বাংলাদেশ। নেপালকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছিল তামিমের দল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতা বাংলাদেশ পুষিয়ে দিয়েছিল বোলিংয়ে। লঙ্কানদের ৩৯ রানে হারিয়েই মূলত ‘বি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে তামিমের দল সেমিতে উঠেছে। এর আগে বৃষ্টি হানা দিয়েছিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচেও। সেকারণে ৪৯ ওভারে খেলা নামানো হয়েছিল। সেই ম্যাচে পাকিস্তানকে ৯০ রানে হারিয়েছিল ভারত। ‘এ’ গ্রুপের অপর দুই দল সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া রীতিমতো অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিল ভারত-পাকিস্তানের কাছে।

ক্রিস ব্রড ছিলেন আশির দশকের ইংল্যান্ড ও নটিংহ্যাম্পশায়ারের ওপেনার। তাঁর ছেলে স্টুয়ার্ট ব্রড হয়তো বাবার পরিচয়ে বড় হতে চাননি। না হলে ব্যাটার বাবার সন্তান পেসার হবেন কেন! দুজনের মিল বলতে ইংল্যান্ড ও নটিংহ্যাম্পশায়ারের হয়ে রাঙানো ক্যারিয়ার।
৩১ জুলাই ২০২৩
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩৪ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি। ইংল্যান্ডকে বড় লিড ছুঁড়ে দেওয়ার পথে স্বাগতিকেরা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ২৭১ রান। প্রথম ইনিংসে ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় তাদের লিড দাঁড়িয়েছে ৩৫৬ রান। অতি নাটকীয় কিছু নাহলে ৬ উইকেট হাতে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লিডটা বেশ বড়ই হবে সেটা বলা বাহুল্য।
প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া থামে ৩৭১ রানে। জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ২১৩ রান। অধিনায়ক বেন স্টোকসের ৮৩ রান এবং জফরা আর্চারের ৫১ রানের ইনিংসের সুবাদে শেষ পর্যন্ত ২৮৬ রান করেছে সফরকারী দল। এগিয়ে থাকলেও দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার শুরুটা ভালো হয়নি। দলীয় ৮ রানে জ্যাক ওয়েদারাল্ডকে হারায় তারা। মারনাস লাবুশেন ফিরলে ৫৩ রানে ২ উইকেটের দলে পরিণত হয় স্বাগতিকেরা।
শুরুর ধাক্কা সামলে হেডের সেঞ্চুরি ও ক্যারির ফিফটিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে অস্ট্রেলিয়া। তৃতীয় উইকেটে ৮৬ রান যোগ করেন উসমান খাজা ও হেড। ৪০ রান করে উইল জ্যাকসের শিকার হন খাজা। অল্প সময়ের ব্যবধানে ক্যামরুন গ্রিনও ফিরে যান।
অবিচ্ছিন্ন থেকে দিনের বাকিটা সময় পার করে দেন হেড ও ক্যারি। ১২২ রানের জুটি গড়েছেন তাঁরা। ১৩ চার ও ২ ছক্কায় ১৪২ রানে অপরাজিত আছেন খাজার চোটে ওপেনিংয়ে সুযোগ পাওয়া হেড। তাঁর সঙ্গী ক্যারি ৫২ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন।

তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি। ইংল্যান্ডকে বড় লিড ছুঁড়ে দেওয়ার পথে স্বাগতিকেরা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ২৭১ রান। প্রথম ইনিংসে ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় তাদের লিড দাঁড়িয়েছে ৩৫৬ রান। অতি নাটকীয় কিছু নাহলে ৬ উইকেট হাতে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লিডটা বেশ বড়ই হবে সেটা বলা বাহুল্য।
প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া থামে ৩৭১ রানে। জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ২১৩ রান। অধিনায়ক বেন স্টোকসের ৮৩ রান এবং জফরা আর্চারের ৫১ রানের ইনিংসের সুবাদে শেষ পর্যন্ত ২৮৬ রান করেছে সফরকারী দল। এগিয়ে থাকলেও দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার শুরুটা ভালো হয়নি। দলীয় ৮ রানে জ্যাক ওয়েদারাল্ডকে হারায় তারা। মারনাস লাবুশেন ফিরলে ৫৩ রানে ২ উইকেটের দলে পরিণত হয় স্বাগতিকেরা।
শুরুর ধাক্কা সামলে হেডের সেঞ্চুরি ও ক্যারির ফিফটিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে অস্ট্রেলিয়া। তৃতীয় উইকেটে ৮৬ রান যোগ করেন উসমান খাজা ও হেড। ৪০ রান করে উইল জ্যাকসের শিকার হন খাজা। অল্প সময়ের ব্যবধানে ক্যামরুন গ্রিনও ফিরে যান।
অবিচ্ছিন্ন থেকে দিনের বাকিটা সময় পার করে দেন হেড ও ক্যারি। ১২২ রানের জুটি গড়েছেন তাঁরা। ১৩ চার ও ২ ছক্কায় ১৪২ রানে অপরাজিত আছেন খাজার চোটে ওপেনিংয়ে সুযোগ পাওয়া হেড। তাঁর সঙ্গী ক্যারি ৫২ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন।

ক্রিস ব্রড ছিলেন আশির দশকের ইংল্যান্ড ও নটিংহ্যাম্পশায়ারের ওপেনার। তাঁর ছেলে স্টুয়ার্ট ব্রড হয়তো বাবার পরিচয়ে বড় হতে চাননি। না হলে ব্যাটার বাবার সন্তান পেসার হবেন কেন! দুজনের মিল বলতে ইংল্যান্ড ও নটিংহ্যাম্পশায়ারের হয়ে রাঙানো ক্যারিয়ার।
৩১ জুলাই ২০২৩
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
২৯ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
সবশেষ বিশ্বকাপের ফাইনালে নির্ধারিত এবং অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষে ৩-৩ সমতায় ছিল আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় এমিলিয়ানো মার্তিনেজের দুটি দারুণ সেভে বাজিমাত করে লা আলবিসেলেস্তেরা। ফিফা আরব কাপের ফাইনালে মরক্কো ও জর্ডানের ম্যাচ টাইব্রেকারে না গড়ালেও উত্তেজনার কোনো কমতি ছিল না। নাটকীয় লড়াই শেষে ৩-২ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মরক্কো।
লুসাইল স্টেডিয়ামে শুরুতেই এগিয়ে যায় মরক্কো। চতুর্থ মিনিটে ৩৫ গজ দূর থেকে তান্নানের নেওয়া গতিময় শট জর্ডানের জাল খুঁজে নেয়। লিড নিয়ে বিরতিতে যায় মরক্কো। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আলী ওলওয়ানের কল্যাণে ম্যাচে ফেরে জর্ডান। ৬৮ মিনিটে তাঁর স্পট কিক থেকে প্রথমবার এগিয়ে যায় দলটি। এই গোলে ভর দিয়ে প্রায় জিতেই যাচ্ছিল জর্ডান। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের ৩ মিনিট আগে আব্দেররাজ্জাক মরক্কোকে সমতায় ফেরান।
২-২ সমতায় নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয়। অতিরিক্ত সময়ে মরক্কোর হয়ে ব্যবধান গড়ে দেওয়া গোলটি করেন আব্দেররাজ্জাক। বাকি সময়ে আর ম্যাচে ফেরা হয়নি জর্ডানের।
মরক্কোর জাতীয় ফুটবল দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মরক্কো রাজা ষষ্ঠ মোহাম্মদ। এই সাফল্য দেশের ফুটবলকে আন্তর্জাতিক স্তরে সম্মানজনক স্থানে নিয়ে গেছে বলে মনে করেন তিনি। খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স খুশি ষষ্ঠ মোহাম্মদ। বিভিন্ন আঞ্চলিক, মহাদেশীয় এবং আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে জাতীয় পতাকাকে উঁচুতে তোলার জন্য খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক এবং টেকসই প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন। পাশাপাশি ফুটবলপ্রমীদের প্রত্যাশা পূরণের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।

কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
সবশেষ বিশ্বকাপের ফাইনালে নির্ধারিত এবং অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষে ৩-৩ সমতায় ছিল আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় এমিলিয়ানো মার্তিনেজের দুটি দারুণ সেভে বাজিমাত করে লা আলবিসেলেস্তেরা। ফিফা আরব কাপের ফাইনালে মরক্কো ও জর্ডানের ম্যাচ টাইব্রেকারে না গড়ালেও উত্তেজনার কোনো কমতি ছিল না। নাটকীয় লড়াই শেষে ৩-২ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মরক্কো।
লুসাইল স্টেডিয়ামে শুরুতেই এগিয়ে যায় মরক্কো। চতুর্থ মিনিটে ৩৫ গজ দূর থেকে তান্নানের নেওয়া গতিময় শট জর্ডানের জাল খুঁজে নেয়। লিড নিয়ে বিরতিতে যায় মরক্কো। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আলী ওলওয়ানের কল্যাণে ম্যাচে ফেরে জর্ডান। ৬৮ মিনিটে তাঁর স্পট কিক থেকে প্রথমবার এগিয়ে যায় দলটি। এই গোলে ভর দিয়ে প্রায় জিতেই যাচ্ছিল জর্ডান। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের ৩ মিনিট আগে আব্দেররাজ্জাক মরক্কোকে সমতায় ফেরান।
২-২ সমতায় নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয়। অতিরিক্ত সময়ে মরক্কোর হয়ে ব্যবধান গড়ে দেওয়া গোলটি করেন আব্দেররাজ্জাক। বাকি সময়ে আর ম্যাচে ফেরা হয়নি জর্ডানের।
মরক্কোর জাতীয় ফুটবল দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মরক্কো রাজা ষষ্ঠ মোহাম্মদ। এই সাফল্য দেশের ফুটবলকে আন্তর্জাতিক স্তরে সম্মানজনক স্থানে নিয়ে গেছে বলে মনে করেন তিনি। খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স খুশি ষষ্ঠ মোহাম্মদ। বিভিন্ন আঞ্চলিক, মহাদেশীয় এবং আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে জাতীয় পতাকাকে উঁচুতে তোলার জন্য খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক এবং টেকসই প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন। পাশাপাশি ফুটবলপ্রমীদের প্রত্যাশা পূরণের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।

ক্রিস ব্রড ছিলেন আশির দশকের ইংল্যান্ড ও নটিংহ্যাম্পশায়ারের ওপেনার। তাঁর ছেলে স্টুয়ার্ট ব্রড হয়তো বাবার পরিচয়ে বড় হতে চাননি। না হলে ব্যাটার বাবার সন্তান পেসার হবেন কেন! দুজনের মিল বলতে ইংল্যান্ড ও নটিংহ্যাম্পশায়ারের হয়ে রাঙানো ক্যারিয়ার।
৩১ জুলাই ২০২৩
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
২৯ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩৪ মিনিট আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড। প্রথম দিনের খেলা শেষে ১ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেদের সংগ্রহ ছিল ৩৩৪ রান। ১৭৮ রানে অপরাজিত ছিলেন কনওয়ে। তাঁর সঙ্গী ডাফি ব্যাট করতে নামেন ৯ রান নিয়ে। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ৮ রান যোগ করে ফিরে যান ডাফি। তাঁর মতো বাজে অভিজ্ঞতা হয়নি কনওয়ের। প্রথম সেশনেই ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। জাস্টিন গ্রিভসের করা ১২১ তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ক্যারিয়ারসেরা ২২৭ রান করেন এই ব্যাটার। ৩১ চারে সাজানো তাঁর ৩৬৭ বলের ইনিংস।
১৫ চার ও ১ ছক্কায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৭ রান এনে দেন টম লাথাম। রাচিন রবীন্দ্রর অবদান ৭২ রান। এছাড়া কেউন উইলিয়ামসন ৩১ ও এজাজ প্যাটেল করেন ৩০ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে জেডন সিলস, অ্যান্ডারসন ফিলিপ ও গ্রিভস দুটি করে উইকেট নেন।
রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন। এখনো ৪৬৫ রানে পিছিয়ে আছে সফরকারী দল। বে ওভালে প্রথম দিনের চেয়ে আজ আরও বেশি রান হয়েছে। এদিন দুই দল মিল করেছে ৩৫১ রান। প্রথম দুই দিনের পরিস্থিতিই বলে দিচ্ছে রান বন্যায় ভেসে যাবে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট।

মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড। প্রথম দিনের খেলা শেষে ১ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেদের সংগ্রহ ছিল ৩৩৪ রান। ১৭৮ রানে অপরাজিত ছিলেন কনওয়ে। তাঁর সঙ্গী ডাফি ব্যাট করতে নামেন ৯ রান নিয়ে। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ৮ রান যোগ করে ফিরে যান ডাফি। তাঁর মতো বাজে অভিজ্ঞতা হয়নি কনওয়ের। প্রথম সেশনেই ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। জাস্টিন গ্রিভসের করা ১২১ তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ক্যারিয়ারসেরা ২২৭ রান করেন এই ব্যাটার। ৩১ চারে সাজানো তাঁর ৩৬৭ বলের ইনিংস।
১৫ চার ও ১ ছক্কায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৭ রান এনে দেন টম লাথাম। রাচিন রবীন্দ্রর অবদান ৭২ রান। এছাড়া কেউন উইলিয়ামসন ৩১ ও এজাজ প্যাটেল করেন ৩০ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে জেডন সিলস, অ্যান্ডারসন ফিলিপ ও গ্রিভস দুটি করে উইকেট নেন।
রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন। এখনো ৪৬৫ রানে পিছিয়ে আছে সফরকারী দল। বে ওভালে প্রথম দিনের চেয়ে আজ আরও বেশি রান হয়েছে। এদিন দুই দল মিল করেছে ৩৫১ রান। প্রথম দুই দিনের পরিস্থিতিই বলে দিচ্ছে রান বন্যায় ভেসে যাবে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট।

ক্রিস ব্রড ছিলেন আশির দশকের ইংল্যান্ড ও নটিংহ্যাম্পশায়ারের ওপেনার। তাঁর ছেলে স্টুয়ার্ট ব্রড হয়তো বাবার পরিচয়ে বড় হতে চাননি। না হলে ব্যাটার বাবার সন্তান পেসার হবেন কেন! দুজনের মিল বলতে ইংল্যান্ড ও নটিংহ্যাম্পশায়ারের হয়ে রাঙানো ক্যারিয়ার।
৩১ জুলাই ২০২৩
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
২৯ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩৪ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে