রানা আব্বাস, কলম্বো থেকে

কলম্বোয় গত ১০ দিনে যেন অন্য এক চণ্ডিকা হাথুরুসিংহের দেখা মিলল। এই কদিনে বাংলাদেশ টিম হোটেল সিনামন গ্র্যান্ডে গেলেই হাথুরুদর্শন অবধারিত ছিল। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রুমে বদ্ধ থাকতে বাংলাদেশ কোচের অনীহা, বিষয়টা আসলে তা-ও নয়।
বাংলাদেশ দলকে নিয়ে হাথুরু এসেছেন তাঁর স্বদেশে। এশিয়া কাপ কলম্বোয় হওয়ায় তাঁর বন্ধুবান্ধব, সাবেক সহকর্মী, আত্মীয়স্বজন কিংবা শুভাকাঙ্ক্ষীর সঙ্গে নিয়মিত দেখা করতে হচ্ছে লবিতে। সাংবাদিকদের সঙ্গেও হাথুরু বেশির ভাগ সময় হাসিমুখেই কথা বলেছেন। এমনকি শ্রীলঙ্কার কাছে টানা দুই ম্যাচ হারের পরও। পেশাদারি ছাপিয়ে হাথুরুর কাছে হয়তো মনে হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে আগত সবাই তাঁর অতিথিও। অতিথির সঙ্গে তাঁর সেই কড়া হেডমাস্টারের ‘লুক’টা কি আর দেখানো যায়! পরশু ভারতকে হারিয়ে বেশ ফুরফুরে হাথুরু গতকাল সকালে হোটেল লবিতে যেন তাঁর মনের দুয়ার খুলে দিলেন। সেই দুয়ারে উঁকি দিয়ে যা দেখা গেল, চুম্বক অংশ থাকল এখানে—
এশিয়া কাপটা যদি রিভিউ করতে বলা হয়...
চন্ডিকা হাথুরুসিংহে: (হাসি) সত্যি বলতে, আমরা অবশেষে পেরেছি আমাদের বেঞ্চ বাজিয়ে দেখতে। এটা একটা ইতিবাচক দিক। দুর্ভাগ্য, আমরা এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠতে পারিনি। সে কারণেই আমরা পেরেছি তাদের সুযোগ দিতে, যারা আমাদের সঙ্গে সফরে ছিল, কিন্তু একাদশে সুযোগ পাচ্ছিলাম না। বিশ্বকাপের আগে তাদের আমরা দেখতেও পেরেছি। আবার যারা বিশ্বকাপের দলে থাকার দাবিদার, তারা এশিয়া কাপে হতাশও করেছে। সব মিলিয়ে এই ফল আমি প্রত্যাশা করিনি। সে কারণে কিছু প্রশ্নের উত্তর পাওয়া দরকার।
প্রশ্নগুলোর উত্তর কী হতে পারে?
আমাদের আরও তিনটি ম্যাচ আছে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। এশিয়া কাপের আগে আমি ভেবেছিলাম, বিশ্বকাপের আগে দল গোছাতে এই টুর্নামেন্টেই ফাইনাল টাচ দিতে পারব। এখন কিছুটা ভিন্ন পরিস্থিতি। এখনো আমাকে কিছু উত্তর খুঁজতে হচ্ছে। এশিয়া কাপে ভালো শুরু আমরা পাইনি। টপ অর্ডার নিয়ে চিন্তার বিষয়। লোয়ার মিডল অর্ডারে আমি এখনো খেলোয়াড় খুঁজছি, যে বা যারা বিশ্বকাপ দলে থাকতে পারে।
অভিজ্ঞ খেলোয়াড় আর তরুণ খেলোয়াড় নিয়ে যে আলোচনা হচ্ছে
তরুণ ক্রিকেটারদের সমর্থন কিংবা ভবিষ্যৎ দেখা—এটা বিশ্বকাপের দুই মাস আগে নয়। আমি এই চাকরিতে যোগ দিয়েছি ছয় মাস আগে। বিশ্বকাপ দলে আমি তরুণ কিংবা সিনিয়র—এই তর্কেও যাব না। আমার চিন্তা হচ্ছে, যে ফর্মে আছে, সে-ই বিশ্বকাপে যাবে। কারণ, আমাদের হাতে বেশি সময় নেই।
টুর্নামেন্টের মাঝে সাকিবের হুট করে ঢাকায় যাওয়া নিয়ে বিতর্ক...
না, আমি এতে কোনো সমস্যাই দেখি না (হাসি)। ওই তিন দিনে আমাদের কিছুই করার ছিল না। আমরা তাদের ফ্রি করে দিয়েছিলাম, তারা যেখানে যেতে চায় যাবে। এখন সে ঢাকা, দুবাই, লন্ডন—কোথায় যাবে, সেটা আমাদের ভাবনার বিষয় নয়। কারণ, আমরা কিছুই করছিলাম না ওই সময়ে। এটা খেলোয়াড়দের সতেজ হয়ে ওঠার সময় ছিল। এই সময়ে সাকিব ঢাকায় যেতেই পারে, সে গেছেও। এটাতে কোনো সমস্যা নেই। সে যদি রাশিয়ায় যাওয়ারও চেষ্টা করত, তাতেও আমার সমস্যা ছিল না। এটাতে দলের মনোযোগে কোনোই বিঘ্ন ঘটেনি।
হাথুরুর সাক্ষাৎকারের শেষ দিকে আরেকটি বিষয় এল। এশিয়া কাপের আগে তামিম ইকবাল এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, মিরপুরে দলের কন্ডিশনিং ক্যাম্প চলার সময় যখন পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া কিংবা ব্যাটিং অনুশীলন শুরু করেছেন, ওই সময় কোচের সঙ্গে তাঁর কোনো কথা হয়নি। প্রসঙ্গটা হাথুরুর সামনে পাড়তেই জানালেন, তামিমের পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া, অনুশীলন, অগ্রগতি—সবকিছু নিয়ে যথেষ্ট অবগত। তামিম যাঁদের সঙ্গে কাজ করছেন, সেই কোচদের কাছ থেকে নিয়মিত আপডেট জেনে থাকেন তিনি। দুজনের সম্পর্কের টানাপোড়েন নিয়ে যে গুঞ্জন চারদিকে, সেটি হাথুরু এক কথায় উড়িয়ে দিয়েছেন। হাথুরু বললেন, ‘আমি কোচদের কাছ থেকে তার ব্যাপারে নিয়মিত আপডেট পাই। কোচ হিসেবে কাল (পরশু) অভিষিক্ত তানজিম হাসান সাকিবের সঙ্গে আমার যে সম্পর্ক, তামিমের সঙ্গেও একই সম্পর্ক।’

কলম্বোয় গত ১০ দিনে যেন অন্য এক চণ্ডিকা হাথুরুসিংহের দেখা মিলল। এই কদিনে বাংলাদেশ টিম হোটেল সিনামন গ্র্যান্ডে গেলেই হাথুরুদর্শন অবধারিত ছিল। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রুমে বদ্ধ থাকতে বাংলাদেশ কোচের অনীহা, বিষয়টা আসলে তা-ও নয়।
বাংলাদেশ দলকে নিয়ে হাথুরু এসেছেন তাঁর স্বদেশে। এশিয়া কাপ কলম্বোয় হওয়ায় তাঁর বন্ধুবান্ধব, সাবেক সহকর্মী, আত্মীয়স্বজন কিংবা শুভাকাঙ্ক্ষীর সঙ্গে নিয়মিত দেখা করতে হচ্ছে লবিতে। সাংবাদিকদের সঙ্গেও হাথুরু বেশির ভাগ সময় হাসিমুখেই কথা বলেছেন। এমনকি শ্রীলঙ্কার কাছে টানা দুই ম্যাচ হারের পরও। পেশাদারি ছাপিয়ে হাথুরুর কাছে হয়তো মনে হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে আগত সবাই তাঁর অতিথিও। অতিথির সঙ্গে তাঁর সেই কড়া হেডমাস্টারের ‘লুক’টা কি আর দেখানো যায়! পরশু ভারতকে হারিয়ে বেশ ফুরফুরে হাথুরু গতকাল সকালে হোটেল লবিতে যেন তাঁর মনের দুয়ার খুলে দিলেন। সেই দুয়ারে উঁকি দিয়ে যা দেখা গেল, চুম্বক অংশ থাকল এখানে—
এশিয়া কাপটা যদি রিভিউ করতে বলা হয়...
চন্ডিকা হাথুরুসিংহে: (হাসি) সত্যি বলতে, আমরা অবশেষে পেরেছি আমাদের বেঞ্চ বাজিয়ে দেখতে। এটা একটা ইতিবাচক দিক। দুর্ভাগ্য, আমরা এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠতে পারিনি। সে কারণেই আমরা পেরেছি তাদের সুযোগ দিতে, যারা আমাদের সঙ্গে সফরে ছিল, কিন্তু একাদশে সুযোগ পাচ্ছিলাম না। বিশ্বকাপের আগে তাদের আমরা দেখতেও পেরেছি। আবার যারা বিশ্বকাপের দলে থাকার দাবিদার, তারা এশিয়া কাপে হতাশও করেছে। সব মিলিয়ে এই ফল আমি প্রত্যাশা করিনি। সে কারণে কিছু প্রশ্নের উত্তর পাওয়া দরকার।
প্রশ্নগুলোর উত্তর কী হতে পারে?
আমাদের আরও তিনটি ম্যাচ আছে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। এশিয়া কাপের আগে আমি ভেবেছিলাম, বিশ্বকাপের আগে দল গোছাতে এই টুর্নামেন্টেই ফাইনাল টাচ দিতে পারব। এখন কিছুটা ভিন্ন পরিস্থিতি। এখনো আমাকে কিছু উত্তর খুঁজতে হচ্ছে। এশিয়া কাপে ভালো শুরু আমরা পাইনি। টপ অর্ডার নিয়ে চিন্তার বিষয়। লোয়ার মিডল অর্ডারে আমি এখনো খেলোয়াড় খুঁজছি, যে বা যারা বিশ্বকাপ দলে থাকতে পারে।
অভিজ্ঞ খেলোয়াড় আর তরুণ খেলোয়াড় নিয়ে যে আলোচনা হচ্ছে
তরুণ ক্রিকেটারদের সমর্থন কিংবা ভবিষ্যৎ দেখা—এটা বিশ্বকাপের দুই মাস আগে নয়। আমি এই চাকরিতে যোগ দিয়েছি ছয় মাস আগে। বিশ্বকাপ দলে আমি তরুণ কিংবা সিনিয়র—এই তর্কেও যাব না। আমার চিন্তা হচ্ছে, যে ফর্মে আছে, সে-ই বিশ্বকাপে যাবে। কারণ, আমাদের হাতে বেশি সময় নেই।
টুর্নামেন্টের মাঝে সাকিবের হুট করে ঢাকায় যাওয়া নিয়ে বিতর্ক...
না, আমি এতে কোনো সমস্যাই দেখি না (হাসি)। ওই তিন দিনে আমাদের কিছুই করার ছিল না। আমরা তাদের ফ্রি করে দিয়েছিলাম, তারা যেখানে যেতে চায় যাবে। এখন সে ঢাকা, দুবাই, লন্ডন—কোথায় যাবে, সেটা আমাদের ভাবনার বিষয় নয়। কারণ, আমরা কিছুই করছিলাম না ওই সময়ে। এটা খেলোয়াড়দের সতেজ হয়ে ওঠার সময় ছিল। এই সময়ে সাকিব ঢাকায় যেতেই পারে, সে গেছেও। এটাতে কোনো সমস্যা নেই। সে যদি রাশিয়ায় যাওয়ারও চেষ্টা করত, তাতেও আমার সমস্যা ছিল না। এটাতে দলের মনোযোগে কোনোই বিঘ্ন ঘটেনি।
হাথুরুর সাক্ষাৎকারের শেষ দিকে আরেকটি বিষয় এল। এশিয়া কাপের আগে তামিম ইকবাল এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, মিরপুরে দলের কন্ডিশনিং ক্যাম্প চলার সময় যখন পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া কিংবা ব্যাটিং অনুশীলন শুরু করেছেন, ওই সময় কোচের সঙ্গে তাঁর কোনো কথা হয়নি। প্রসঙ্গটা হাথুরুর সামনে পাড়তেই জানালেন, তামিমের পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া, অনুশীলন, অগ্রগতি—সবকিছু নিয়ে যথেষ্ট অবগত। তামিম যাঁদের সঙ্গে কাজ করছেন, সেই কোচদের কাছ থেকে নিয়মিত আপডেট জেনে থাকেন তিনি। দুজনের সম্পর্কের টানাপোড়েন নিয়ে যে গুঞ্জন চারদিকে, সেটি হাথুরু এক কথায় উড়িয়ে দিয়েছেন। হাথুরু বললেন, ‘আমি কোচদের কাছ থেকে তার ব্যাপারে নিয়মিত আপডেট পাই। কোচ হিসেবে কাল (পরশু) অভিষিক্ত তানজিম হাসান সাকিবের সঙ্গে আমার যে সম্পর্ক, তামিমের সঙ্গেও একই সম্পর্ক।’
রানা আব্বাস, কলম্বো থেকে

কলম্বোয় গত ১০ দিনে যেন অন্য এক চণ্ডিকা হাথুরুসিংহের দেখা মিলল। এই কদিনে বাংলাদেশ টিম হোটেল সিনামন গ্র্যান্ডে গেলেই হাথুরুদর্শন অবধারিত ছিল। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রুমে বদ্ধ থাকতে বাংলাদেশ কোচের অনীহা, বিষয়টা আসলে তা-ও নয়।
বাংলাদেশ দলকে নিয়ে হাথুরু এসেছেন তাঁর স্বদেশে। এশিয়া কাপ কলম্বোয় হওয়ায় তাঁর বন্ধুবান্ধব, সাবেক সহকর্মী, আত্মীয়স্বজন কিংবা শুভাকাঙ্ক্ষীর সঙ্গে নিয়মিত দেখা করতে হচ্ছে লবিতে। সাংবাদিকদের সঙ্গেও হাথুরু বেশির ভাগ সময় হাসিমুখেই কথা বলেছেন। এমনকি শ্রীলঙ্কার কাছে টানা দুই ম্যাচ হারের পরও। পেশাদারি ছাপিয়ে হাথুরুর কাছে হয়তো মনে হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে আগত সবাই তাঁর অতিথিও। অতিথির সঙ্গে তাঁর সেই কড়া হেডমাস্টারের ‘লুক’টা কি আর দেখানো যায়! পরশু ভারতকে হারিয়ে বেশ ফুরফুরে হাথুরু গতকাল সকালে হোটেল লবিতে যেন তাঁর মনের দুয়ার খুলে দিলেন। সেই দুয়ারে উঁকি দিয়ে যা দেখা গেল, চুম্বক অংশ থাকল এখানে—
এশিয়া কাপটা যদি রিভিউ করতে বলা হয়...
চন্ডিকা হাথুরুসিংহে: (হাসি) সত্যি বলতে, আমরা অবশেষে পেরেছি আমাদের বেঞ্চ বাজিয়ে দেখতে। এটা একটা ইতিবাচক দিক। দুর্ভাগ্য, আমরা এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠতে পারিনি। সে কারণেই আমরা পেরেছি তাদের সুযোগ দিতে, যারা আমাদের সঙ্গে সফরে ছিল, কিন্তু একাদশে সুযোগ পাচ্ছিলাম না। বিশ্বকাপের আগে তাদের আমরা দেখতেও পেরেছি। আবার যারা বিশ্বকাপের দলে থাকার দাবিদার, তারা এশিয়া কাপে হতাশও করেছে। সব মিলিয়ে এই ফল আমি প্রত্যাশা করিনি। সে কারণে কিছু প্রশ্নের উত্তর পাওয়া দরকার।
প্রশ্নগুলোর উত্তর কী হতে পারে?
আমাদের আরও তিনটি ম্যাচ আছে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। এশিয়া কাপের আগে আমি ভেবেছিলাম, বিশ্বকাপের আগে দল গোছাতে এই টুর্নামেন্টেই ফাইনাল টাচ দিতে পারব। এখন কিছুটা ভিন্ন পরিস্থিতি। এখনো আমাকে কিছু উত্তর খুঁজতে হচ্ছে। এশিয়া কাপে ভালো শুরু আমরা পাইনি। টপ অর্ডার নিয়ে চিন্তার বিষয়। লোয়ার মিডল অর্ডারে আমি এখনো খেলোয়াড় খুঁজছি, যে বা যারা বিশ্বকাপ দলে থাকতে পারে।
অভিজ্ঞ খেলোয়াড় আর তরুণ খেলোয়াড় নিয়ে যে আলোচনা হচ্ছে
তরুণ ক্রিকেটারদের সমর্থন কিংবা ভবিষ্যৎ দেখা—এটা বিশ্বকাপের দুই মাস আগে নয়। আমি এই চাকরিতে যোগ দিয়েছি ছয় মাস আগে। বিশ্বকাপ দলে আমি তরুণ কিংবা সিনিয়র—এই তর্কেও যাব না। আমার চিন্তা হচ্ছে, যে ফর্মে আছে, সে-ই বিশ্বকাপে যাবে। কারণ, আমাদের হাতে বেশি সময় নেই।
টুর্নামেন্টের মাঝে সাকিবের হুট করে ঢাকায় যাওয়া নিয়ে বিতর্ক...
না, আমি এতে কোনো সমস্যাই দেখি না (হাসি)। ওই তিন দিনে আমাদের কিছুই করার ছিল না। আমরা তাদের ফ্রি করে দিয়েছিলাম, তারা যেখানে যেতে চায় যাবে। এখন সে ঢাকা, দুবাই, লন্ডন—কোথায় যাবে, সেটা আমাদের ভাবনার বিষয় নয়। কারণ, আমরা কিছুই করছিলাম না ওই সময়ে। এটা খেলোয়াড়দের সতেজ হয়ে ওঠার সময় ছিল। এই সময়ে সাকিব ঢাকায় যেতেই পারে, সে গেছেও। এটাতে কোনো সমস্যা নেই। সে যদি রাশিয়ায় যাওয়ারও চেষ্টা করত, তাতেও আমার সমস্যা ছিল না। এটাতে দলের মনোযোগে কোনোই বিঘ্ন ঘটেনি।
হাথুরুর সাক্ষাৎকারের শেষ দিকে আরেকটি বিষয় এল। এশিয়া কাপের আগে তামিম ইকবাল এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, মিরপুরে দলের কন্ডিশনিং ক্যাম্প চলার সময় যখন পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া কিংবা ব্যাটিং অনুশীলন শুরু করেছেন, ওই সময় কোচের সঙ্গে তাঁর কোনো কথা হয়নি। প্রসঙ্গটা হাথুরুর সামনে পাড়তেই জানালেন, তামিমের পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া, অনুশীলন, অগ্রগতি—সবকিছু নিয়ে যথেষ্ট অবগত। তামিম যাঁদের সঙ্গে কাজ করছেন, সেই কোচদের কাছ থেকে নিয়মিত আপডেট জেনে থাকেন তিনি। দুজনের সম্পর্কের টানাপোড়েন নিয়ে যে গুঞ্জন চারদিকে, সেটি হাথুরু এক কথায় উড়িয়ে দিয়েছেন। হাথুরু বললেন, ‘আমি কোচদের কাছ থেকে তার ব্যাপারে নিয়মিত আপডেট পাই। কোচ হিসেবে কাল (পরশু) অভিষিক্ত তানজিম হাসান সাকিবের সঙ্গে আমার যে সম্পর্ক, তামিমের সঙ্গেও একই সম্পর্ক।’

কলম্বোয় গত ১০ দিনে যেন অন্য এক চণ্ডিকা হাথুরুসিংহের দেখা মিলল। এই কদিনে বাংলাদেশ টিম হোটেল সিনামন গ্র্যান্ডে গেলেই হাথুরুদর্শন অবধারিত ছিল। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রুমে বদ্ধ থাকতে বাংলাদেশ কোচের অনীহা, বিষয়টা আসলে তা-ও নয়।
বাংলাদেশ দলকে নিয়ে হাথুরু এসেছেন তাঁর স্বদেশে। এশিয়া কাপ কলম্বোয় হওয়ায় তাঁর বন্ধুবান্ধব, সাবেক সহকর্মী, আত্মীয়স্বজন কিংবা শুভাকাঙ্ক্ষীর সঙ্গে নিয়মিত দেখা করতে হচ্ছে লবিতে। সাংবাদিকদের সঙ্গেও হাথুরু বেশির ভাগ সময় হাসিমুখেই কথা বলেছেন। এমনকি শ্রীলঙ্কার কাছে টানা দুই ম্যাচ হারের পরও। পেশাদারি ছাপিয়ে হাথুরুর কাছে হয়তো মনে হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে আগত সবাই তাঁর অতিথিও। অতিথির সঙ্গে তাঁর সেই কড়া হেডমাস্টারের ‘লুক’টা কি আর দেখানো যায়! পরশু ভারতকে হারিয়ে বেশ ফুরফুরে হাথুরু গতকাল সকালে হোটেল লবিতে যেন তাঁর মনের দুয়ার খুলে দিলেন। সেই দুয়ারে উঁকি দিয়ে যা দেখা গেল, চুম্বক অংশ থাকল এখানে—
এশিয়া কাপটা যদি রিভিউ করতে বলা হয়...
চন্ডিকা হাথুরুসিংহে: (হাসি) সত্যি বলতে, আমরা অবশেষে পেরেছি আমাদের বেঞ্চ বাজিয়ে দেখতে। এটা একটা ইতিবাচক দিক। দুর্ভাগ্য, আমরা এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠতে পারিনি। সে কারণেই আমরা পেরেছি তাদের সুযোগ দিতে, যারা আমাদের সঙ্গে সফরে ছিল, কিন্তু একাদশে সুযোগ পাচ্ছিলাম না। বিশ্বকাপের আগে তাদের আমরা দেখতেও পেরেছি। আবার যারা বিশ্বকাপের দলে থাকার দাবিদার, তারা এশিয়া কাপে হতাশও করেছে। সব মিলিয়ে এই ফল আমি প্রত্যাশা করিনি। সে কারণে কিছু প্রশ্নের উত্তর পাওয়া দরকার।
প্রশ্নগুলোর উত্তর কী হতে পারে?
আমাদের আরও তিনটি ম্যাচ আছে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। এশিয়া কাপের আগে আমি ভেবেছিলাম, বিশ্বকাপের আগে দল গোছাতে এই টুর্নামেন্টেই ফাইনাল টাচ দিতে পারব। এখন কিছুটা ভিন্ন পরিস্থিতি। এখনো আমাকে কিছু উত্তর খুঁজতে হচ্ছে। এশিয়া কাপে ভালো শুরু আমরা পাইনি। টপ অর্ডার নিয়ে চিন্তার বিষয়। লোয়ার মিডল অর্ডারে আমি এখনো খেলোয়াড় খুঁজছি, যে বা যারা বিশ্বকাপ দলে থাকতে পারে।
অভিজ্ঞ খেলোয়াড় আর তরুণ খেলোয়াড় নিয়ে যে আলোচনা হচ্ছে
তরুণ ক্রিকেটারদের সমর্থন কিংবা ভবিষ্যৎ দেখা—এটা বিশ্বকাপের দুই মাস আগে নয়। আমি এই চাকরিতে যোগ দিয়েছি ছয় মাস আগে। বিশ্বকাপ দলে আমি তরুণ কিংবা সিনিয়র—এই তর্কেও যাব না। আমার চিন্তা হচ্ছে, যে ফর্মে আছে, সে-ই বিশ্বকাপে যাবে। কারণ, আমাদের হাতে বেশি সময় নেই।
টুর্নামেন্টের মাঝে সাকিবের হুট করে ঢাকায় যাওয়া নিয়ে বিতর্ক...
না, আমি এতে কোনো সমস্যাই দেখি না (হাসি)। ওই তিন দিনে আমাদের কিছুই করার ছিল না। আমরা তাদের ফ্রি করে দিয়েছিলাম, তারা যেখানে যেতে চায় যাবে। এখন সে ঢাকা, দুবাই, লন্ডন—কোথায় যাবে, সেটা আমাদের ভাবনার বিষয় নয়। কারণ, আমরা কিছুই করছিলাম না ওই সময়ে। এটা খেলোয়াড়দের সতেজ হয়ে ওঠার সময় ছিল। এই সময়ে সাকিব ঢাকায় যেতেই পারে, সে গেছেও। এটাতে কোনো সমস্যা নেই। সে যদি রাশিয়ায় যাওয়ারও চেষ্টা করত, তাতেও আমার সমস্যা ছিল না। এটাতে দলের মনোযোগে কোনোই বিঘ্ন ঘটেনি।
হাথুরুর সাক্ষাৎকারের শেষ দিকে আরেকটি বিষয় এল। এশিয়া কাপের আগে তামিম ইকবাল এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, মিরপুরে দলের কন্ডিশনিং ক্যাম্প চলার সময় যখন পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া কিংবা ব্যাটিং অনুশীলন শুরু করেছেন, ওই সময় কোচের সঙ্গে তাঁর কোনো কথা হয়নি। প্রসঙ্গটা হাথুরুর সামনে পাড়তেই জানালেন, তামিমের পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া, অনুশীলন, অগ্রগতি—সবকিছু নিয়ে যথেষ্ট অবগত। তামিম যাঁদের সঙ্গে কাজ করছেন, সেই কোচদের কাছ থেকে নিয়মিত আপডেট জেনে থাকেন তিনি। দুজনের সম্পর্কের টানাপোড়েন নিয়ে যে গুঞ্জন চারদিকে, সেটি হাথুরু এক কথায় উড়িয়ে দিয়েছেন। হাথুরু বললেন, ‘আমি কোচদের কাছ থেকে তার ব্যাপারে নিয়মিত আপডেট পাই। কোচ হিসেবে কাল (পরশু) অভিষিক্ত তানজিম হাসান সাকিবের সঙ্গে আমার যে সম্পর্ক, তামিমের সঙ্গেও একই সম্পর্ক।’

টেস্টে পরিস্থিতি বদলে দেওয়ার মতো বোলারের অভাব নেই ভারতের। যশপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, আকাশ দীপরা নিজেদের দিনে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের জন্য যমদূত হয়ে উঠেন। এদিক থেকে দলটির সাদা বলের ক্রিকেটের বোলিং লাইন ব্যতিক্রম বলে মনে করেন হরভজন সিংহ। তাঁর মতে, ওয়ানডে ও টি–টোয়েন্টিতে ভারতের যথেষ্ট ম্যাচ উইনিং
৩৫ মিনিট আগে
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডটা এখন তাইজুল ইসলামের। সাকিব আল হাসানের ২৪৬ উইকেট ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গত মাসে গড়েছেন তাইজুল। আয়ারল্যান্ড সিরিজে দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) সেরাদের তালিকায় নাম উঠে...
১ ঘণ্টা আগে
বয়স শুধুই একটি সংখ্যা—ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে স্বাভাবিকভাবেই এই কথা মনে হবে সবার আগে। পর্তুগাল দল, আল নাসর—সব জায়গায় তিনি গোলের পর গোল করে চলেছেন। একের পর এক রেকর্ড গড়েও পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড ক্ষান্ত হচ্ছেন না। পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটতে থাকা রোনালদোকে দেখে রীতিমতো মুগ্ধ পর্তুগাল জাতীয় দলের কোচ রবার্তো...
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে আসা প্রবাসী ফুটবলারদের খেলা দেখতে অপেক্ষায় আছেন অনেক ফুটবলপ্রেমী। যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা, ইংল্যান্ডপ্রবাসী কাসপার হক, ইব্রাহীম নাওয়াজ ও অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী ইশান মালিক—এই চার প্রবাসী ফুটবলার আছেন রেড গ্রিন ফিউচার স্টার দলে।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

টেস্টে পরিস্থিতি বদলে দেওয়ার মতো বোলারের অভাব নেই ভারতের। যশপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, আকাশ দীপরা নিজেদের দিনে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের জন্য যমদূত হয়ে উঠেন। এদিক থেকে দলটির সাদা বলের ক্রিকেটের বোলিং লাইন ব্যতিক্রম বলে মনে করেন হরভজন সিংহ। তাঁর মতে, ওয়ানডে ও টি–টোয়েন্টিতে ভারতের যথেষ্ট ম্যাচ উইনিং বোলার নেই।
সাদা বলের ক্রিকেটে ভারতের বোলিং লাইনের দুর্বলতা কেমন চলমান দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজই সেটার বড় প্রমাণ। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ম্যাচে ৩৪৯ রান করেও স্বস্তিতে ছিল না স্বাগতিকেরা। বড় লক্ষ্যের পেছনে ছুটতে গিয়ে ১৩০ রানে ৫ উইকেট হারানোর পরও অলআউট হওয়ার আগে ৩২২ রান করে অতিথিরা।
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ভারতের পুঁজি ছিল আরও বেশি; ৩৫৮ রানের। এবার আর রক্ষা হয়নি লোকেশ রাহুলদের। ৪ বল এবং সমান উইকেট হাতে রেখে জয় তুলে নেয় দক্ষিণ আফ্রিকা। ৮.২ ওভারে ৮৫ রান দেন প্রসিধ কৃষ্ণা। ১০ ওভার বল করা হার্শিত রানার খরচ ৭০ রান। এর আগে প্রথম ম্যাচেও খরুচে বোলিং করেছিলেন আর্শদীপ সিং, রানা, কুলদীপ, রবীন্দ্র জাদেজারা।
নিজের ইউটিউব চ্যানেলে হরভজন বলেন, ‘ইংল্যান্ডে টেস্ট সিরিজে বুমরাহ ছাড়াও সিরাজ অবিশ্বাস্য বোলিং করেছে। ভারত এমন সব টেস্ট জিতেছে যেখানে বুমরাহ খেলেনি। কিন্তু সাদা বলের ক্রিকেটে এমন সব বোলার খুঁজে বের করতে হবে যারা ম্যাচ জেতাতে পারবে। সেটা হোক পেসার কিংবা স্পিনার। এমন স্পিনার খুঁজে বের করতে হবে যারা মাঠে নেমে উইকেট নিতে পারে। দলে কুলদীপ আছে। কিন্তু বাকিদের কী হবে?’
দারুণ ফর্মে থাকার পরও অজানা কারণে দলের বাইরে আছেন মোহাম্মদ শামি। যেটা নিয়ে ভারতীয় ম্যানেজমেন্টকে ধুয়ে দিয়েছেন হরভজন, ‘শামি কোথায়? আমি জানি না কেন তাকে খেলাতে হচ্ছে না। আমি বুঝতে পারছি, দলে প্রসিধ আছে। সে একজন ভালো বোলার। কিন্তু তার এখনো অনেক কিছু শেখার আছে। দলে কয়েকজন ভালো বোলার ছিল। ধীরে ধীরে তাদের দলের বাইরে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বুমরা দলে থাকলে ভারতের বোলিং আক্রমণ ভিন্ন রকম হয়ে থাকে। সে না থাকলে তেমন ধার থাকে না। তাই ভারতীয় দলকে বুমরা ছাড়া আমাদের খেলা জেতার কৌশল শিখতে হবে।’

টেস্টে পরিস্থিতি বদলে দেওয়ার মতো বোলারের অভাব নেই ভারতের। যশপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, আকাশ দীপরা নিজেদের দিনে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের জন্য যমদূত হয়ে উঠেন। এদিক থেকে দলটির সাদা বলের ক্রিকেটের বোলিং লাইন ব্যতিক্রম বলে মনে করেন হরভজন সিংহ। তাঁর মতে, ওয়ানডে ও টি–টোয়েন্টিতে ভারতের যথেষ্ট ম্যাচ উইনিং বোলার নেই।
সাদা বলের ক্রিকেটে ভারতের বোলিং লাইনের দুর্বলতা কেমন চলমান দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজই সেটার বড় প্রমাণ। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ম্যাচে ৩৪৯ রান করেও স্বস্তিতে ছিল না স্বাগতিকেরা। বড় লক্ষ্যের পেছনে ছুটতে গিয়ে ১৩০ রানে ৫ উইকেট হারানোর পরও অলআউট হওয়ার আগে ৩২২ রান করে অতিথিরা।
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ভারতের পুঁজি ছিল আরও বেশি; ৩৫৮ রানের। এবার আর রক্ষা হয়নি লোকেশ রাহুলদের। ৪ বল এবং সমান উইকেট হাতে রেখে জয় তুলে নেয় দক্ষিণ আফ্রিকা। ৮.২ ওভারে ৮৫ রান দেন প্রসিধ কৃষ্ণা। ১০ ওভার বল করা হার্শিত রানার খরচ ৭০ রান। এর আগে প্রথম ম্যাচেও খরুচে বোলিং করেছিলেন আর্শদীপ সিং, রানা, কুলদীপ, রবীন্দ্র জাদেজারা।
নিজের ইউটিউব চ্যানেলে হরভজন বলেন, ‘ইংল্যান্ডে টেস্ট সিরিজে বুমরাহ ছাড়াও সিরাজ অবিশ্বাস্য বোলিং করেছে। ভারত এমন সব টেস্ট জিতেছে যেখানে বুমরাহ খেলেনি। কিন্তু সাদা বলের ক্রিকেটে এমন সব বোলার খুঁজে বের করতে হবে যারা ম্যাচ জেতাতে পারবে। সেটা হোক পেসার কিংবা স্পিনার। এমন স্পিনার খুঁজে বের করতে হবে যারা মাঠে নেমে উইকেট নিতে পারে। দলে কুলদীপ আছে। কিন্তু বাকিদের কী হবে?’
দারুণ ফর্মে থাকার পরও অজানা কারণে দলের বাইরে আছেন মোহাম্মদ শামি। যেটা নিয়ে ভারতীয় ম্যানেজমেন্টকে ধুয়ে দিয়েছেন হরভজন, ‘শামি কোথায়? আমি জানি না কেন তাকে খেলাতে হচ্ছে না। আমি বুঝতে পারছি, দলে প্রসিধ আছে। সে একজন ভালো বোলার। কিন্তু তার এখনো অনেক কিছু শেখার আছে। দলে কয়েকজন ভালো বোলার ছিল। ধীরে ধীরে তাদের দলের বাইরে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বুমরা দলে থাকলে ভারতের বোলিং আক্রমণ ভিন্ন রকম হয়ে থাকে। সে না থাকলে তেমন ধার থাকে না। তাই ভারতীয় দলকে বুমরা ছাড়া আমাদের খেলা জেতার কৌশল শিখতে হবে।’

কলম্বোয় গত ১০ দিনে যেন অন্য এক চণ্ডিকা হাথুরুসিংহের দেখা মিলল। এই কদিনে বাংলাদেশ টিম হোটেল সিনামন গ্র্যান্ডে গেলেই হাথুরু-দর্শন অবধারিত ছিল। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রুমে বদ্ধ থাকতে বাংলাদেশ কোচের অনীহা, বিষয়টা আসলে তা-ও নয়।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডটা এখন তাইজুল ইসলামের। সাকিব আল হাসানের ২৪৬ উইকেট ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গত মাসে গড়েছেন তাইজুল। আয়ারল্যান্ড সিরিজে দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) সেরাদের তালিকায় নাম উঠে...
১ ঘণ্টা আগে
বয়স শুধুই একটি সংখ্যা—ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে স্বাভাবিকভাবেই এই কথা মনে হবে সবার আগে। পর্তুগাল দল, আল নাসর—সব জায়গায় তিনি গোলের পর গোল করে চলেছেন। একের পর এক রেকর্ড গড়েও পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড ক্ষান্ত হচ্ছেন না। পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটতে থাকা রোনালদোকে দেখে রীতিমতো মুগ্ধ পর্তুগাল জাতীয় দলের কোচ রবার্তো...
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে আসা প্রবাসী ফুটবলারদের খেলা দেখতে অপেক্ষায় আছেন অনেক ফুটবলপ্রেমী। যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা, ইংল্যান্ডপ্রবাসী কাসপার হক, ইব্রাহীম নাওয়াজ ও অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী ইশান মালিক—এই চার প্রবাসী ফুটবলার আছেন রেড গ্রিন ফিউচার স্টার দলে।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডটা এখন তাইজুল ইসলামের। সাকিব আল হাসানের ২৪৬ উইকেট ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গত মাসে গড়েছেন তাইজুল। আয়ারল্যান্ড সিরিজে দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) সেরাদের তালিকায় নাম উঠে গেছে তাইজুলের।
আইসিসি আজ নিজেদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে পুরুষ, নারী দুই বিভাগেই নভেম্বর মাসের সেরা ক্রিকেটারের মনোনয়নপ্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ করেছে। ছেলেদের ক্রিকেটে গত মাসের সেরাদের তালিকায় তাইজুলের প্রতিদ্বন্দ্বী দক্ষিণ আফ্রিকার সায়মন হারমার ও পাকিস্তানের মোহাম্মদ নাওয়াজ। তাইজুল গত মাসে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুটি টেস্টই খেলেছেন। আইরিশদের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে সর্বোচ্চ ১৩ উইকেট নিয়ে জিতেছেন ম্যাচসেরার পুরস্কার।
নভেম্বর মাসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ১৭ উইকেট নিয়েছেন সায়মন হারমার। এই ১৭ উইকেট তিনি পেয়েছেন ভারতের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে। ভারতকে ২-০ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজে ধবলধোলাইয়ের পর দক্ষিণ আফ্রিকার এই স্পিনার ম্যান অব দ্য সিরিজও হয়েছেন। নভেম্বর মাসের সেরা হওয়ার দৌড়ে থাকা পাকিস্তানের নাওয়াজেরও গত মাসটা দুর্দান্ত কেটেছে। বোলিংয়ে নিয়েছেন ১৫ উইকেট। যার মধ্যে ১০টিই নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে-পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কাকে নিয়ে হওয়া ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজে। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজ জয়ের পর ফাইনালসেরা, সিরিজসেরা দুটি পুরস্কারই তিনি পেয়েছেন। ব্যাটিংয়ে করেছেন ১৫৬ রান। যার মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তাঁর একটি ফিফটি রয়েছে। নাওয়াজের সমান ১৫ উইকেট নভেম্বরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিয়েছেন নিউজিল্যান্ডের জ্যাকব ডাফি।
আইসিসির নভেম্বরে মেয়েদের মাসসেরাদের তালিকাতেও তিন ক্রিকেটার তিন দেশের। ভারতের শেফালি ভার্মার সঙ্গে এই তালিকায় মনোনয়ন পেয়েছেন থাইল্যান্ডের থিপাচা পুত্তাওয়াং ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের ইশা ওঝা। শেফালি গত ২ নভেম্বর মুম্বাইয়ের ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে ভারতের নারী ক্রিকেটের
ইতিহাসে প্রথম ওয়ানডে বিশ্বকাপ জিততে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ফাইনালে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে তিনি পেয়েছেন ফাইনালসেরার পুরস্কার। ৭৮ বলে ৮৭ রানের পাশাপাশি বোলিংয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবশেষ ম্যাচ সাকিব খেলেছেন গত বছরের অক্টোবরে কানপুরে ভারতের বিপক্ষে টেস্টে। গত ১৪ মাসে বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার সুযোগ পাননি। যদি নিয়মিত হতে পারতেন, তাহলে তাঁর সঙ্গে তাইজুলের বাংলাদেশের হয়ে টেস্টে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর লড়াইটা হতো সমানে সমানে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দূরে থাকলেও প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেট থেকে একেবারে বিচ্ছিন্ন নন সাকিব। পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল), যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর লিগ ক্রিকেট (এমআইএলসি) এই দুই টুর্নামেন্টের শিরোপা জিতেছেন তিনি।

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডটা এখন তাইজুল ইসলামের। সাকিব আল হাসানের ২৪৬ উইকেট ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গত মাসে গড়েছেন তাইজুল। আয়ারল্যান্ড সিরিজে দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) সেরাদের তালিকায় নাম উঠে গেছে তাইজুলের।
আইসিসি আজ নিজেদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে পুরুষ, নারী দুই বিভাগেই নভেম্বর মাসের সেরা ক্রিকেটারের মনোনয়নপ্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ করেছে। ছেলেদের ক্রিকেটে গত মাসের সেরাদের তালিকায় তাইজুলের প্রতিদ্বন্দ্বী দক্ষিণ আফ্রিকার সায়মন হারমার ও পাকিস্তানের মোহাম্মদ নাওয়াজ। তাইজুল গত মাসে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুটি টেস্টই খেলেছেন। আইরিশদের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে সর্বোচ্চ ১৩ উইকেট নিয়ে জিতেছেন ম্যাচসেরার পুরস্কার।
নভেম্বর মাসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ১৭ উইকেট নিয়েছেন সায়মন হারমার। এই ১৭ উইকেট তিনি পেয়েছেন ভারতের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে। ভারতকে ২-০ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজে ধবলধোলাইয়ের পর দক্ষিণ আফ্রিকার এই স্পিনার ম্যান অব দ্য সিরিজও হয়েছেন। নভেম্বর মাসের সেরা হওয়ার দৌড়ে থাকা পাকিস্তানের নাওয়াজেরও গত মাসটা দুর্দান্ত কেটেছে। বোলিংয়ে নিয়েছেন ১৫ উইকেট। যার মধ্যে ১০টিই নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে-পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কাকে নিয়ে হওয়া ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজে। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজ জয়ের পর ফাইনালসেরা, সিরিজসেরা দুটি পুরস্কারই তিনি পেয়েছেন। ব্যাটিংয়ে করেছেন ১৫৬ রান। যার মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তাঁর একটি ফিফটি রয়েছে। নাওয়াজের সমান ১৫ উইকেট নভেম্বরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিয়েছেন নিউজিল্যান্ডের জ্যাকব ডাফি।
আইসিসির নভেম্বরে মেয়েদের মাসসেরাদের তালিকাতেও তিন ক্রিকেটার তিন দেশের। ভারতের শেফালি ভার্মার সঙ্গে এই তালিকায় মনোনয়ন পেয়েছেন থাইল্যান্ডের থিপাচা পুত্তাওয়াং ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের ইশা ওঝা। শেফালি গত ২ নভেম্বর মুম্বাইয়ের ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে ভারতের নারী ক্রিকেটের
ইতিহাসে প্রথম ওয়ানডে বিশ্বকাপ জিততে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ফাইনালে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে তিনি পেয়েছেন ফাইনালসেরার পুরস্কার। ৭৮ বলে ৮৭ রানের পাশাপাশি বোলিংয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবশেষ ম্যাচ সাকিব খেলেছেন গত বছরের অক্টোবরে কানপুরে ভারতের বিপক্ষে টেস্টে। গত ১৪ মাসে বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার সুযোগ পাননি। যদি নিয়মিত হতে পারতেন, তাহলে তাঁর সঙ্গে তাইজুলের বাংলাদেশের হয়ে টেস্টে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর লড়াইটা হতো সমানে সমানে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দূরে থাকলেও প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেট থেকে একেবারে বিচ্ছিন্ন নন সাকিব। পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল), যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর লিগ ক্রিকেট (এমআইএলসি) এই দুই টুর্নামেন্টের শিরোপা জিতেছেন তিনি।

কলম্বোয় গত ১০ দিনে যেন অন্য এক চণ্ডিকা হাথুরুসিংহের দেখা মিলল। এই কদিনে বাংলাদেশ টিম হোটেল সিনামন গ্র্যান্ডে গেলেই হাথুরু-দর্শন অবধারিত ছিল। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রুমে বদ্ধ থাকতে বাংলাদেশ কোচের অনীহা, বিষয়টা আসলে তা-ও নয়।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
টেস্টে পরিস্থিতি বদলে দেওয়ার মতো বোলারের অভাব নেই ভারতের। যশপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, আকাশ দীপরা নিজেদের দিনে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের জন্য যমদূত হয়ে উঠেন। এদিক থেকে দলটির সাদা বলের ক্রিকেটের বোলিং লাইন ব্যতিক্রম বলে মনে করেন হরভজন সিংহ। তাঁর মতে, ওয়ানডে ও টি–টোয়েন্টিতে ভারতের যথেষ্ট ম্যাচ উইনিং
৩৫ মিনিট আগে
বয়স শুধুই একটি সংখ্যা—ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে স্বাভাবিকভাবেই এই কথা মনে হবে সবার আগে। পর্তুগাল দল, আল নাসর—সব জায়গায় তিনি গোলের পর গোল করে চলেছেন। একের পর এক রেকর্ড গড়েও পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড ক্ষান্ত হচ্ছেন না। পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটতে থাকা রোনালদোকে দেখে রীতিমতো মুগ্ধ পর্তুগাল জাতীয় দলের কোচ রবার্তো...
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে আসা প্রবাসী ফুটবলারদের খেলা দেখতে অপেক্ষায় আছেন অনেক ফুটবলপ্রেমী। যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা, ইংল্যান্ডপ্রবাসী কাসপার হক, ইব্রাহীম নাওয়াজ ও অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী ইশান মালিক—এই চার প্রবাসী ফুটবলার আছেন রেড গ্রিন ফিউচার স্টার দলে।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আল নাসরের হয়ে এ বছর রোনালদো সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলে ১২ ম্যাচে করেছেন ১১ গোল। অ্যাসিস্ট করেছেন ২ গোলে। সৌদি প্রো লিগে সবশেষ তিন ম্যাচে করেছেন চার গোল। যার মধ্যে ২৩ নভেম্বর আল খালিজের বিপক্ষে বাইসাইকেল কিকে গোল করে চমকে দিয়েছেন তিনি। ৪০ বছর বয়সে শরীরটাকে শূন্যে ভাসিয়ে উল্টো দিকে গোল করা তো চাট্টিখানি কথা নয়। রোনালদোকে প্রশংসায় ভাসিয়ে এক পডকাস্টে বিস্তারিত আলাপ-আলোচনা করেছেন মার্তিনেজ। পর্তুগিজ কোচ বলেন,‘আমার কাছে এ ব্যাপারে এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই যে সে সফল হওয়ার পর থেমে যায় না। আরও কিছু করতে চায়। যখন আপনি কোনো কিছু জেতেন, পরের দিন আপনার ক্ষুধা কমে যায়। ক্রিস্টিয়ানো এমনই এক ব্যক্তি, গতকাল তার সঙ্গে যা ঘটেছে সেটা আজ প্রভাব ফেলে না।’
আন্তর্জাতিক ফুটবল ও ক্লাব ফুটবল মিলিয়ে প্রতিযোগিতামূলক ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত রোনালদো করেছেন ৯৫৪ গোল। সংখ্যাটাকে ১০০০ পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার দৃঢ় ইচ্ছা রয়েছে পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডের। মাঝেমধ্যে সহজ গোল মিসের পর তৎক্ষণাৎ হতাশা প্রকাশ করেন ঠিকই। কিন্তু ঘুরে দাঁড়াতে তাঁর বেশি সময় লাগে না। এ বছর পর্তুগালের হয়ে তিনি ৮ গোল করে ফেলেছেন। জুনে স্পেনকে হারিয়ে ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বারের মতো জিতেছেন নেশনস লিগের শিরোপা।
মাঠে যখন রোনালদো নামেন, তখন ক্ষিপ্র গতিতে দৌড়ে থাকেন। ডিফেন্ডারদের বোকা বানিয়ে এমন সব গোল করেন, তখন গোলরক্ষকও শত চেষ্টা করে গোল ঠেকাতে পারেন না। চোটের কারণে ম্যাচ মিস করার ঘটনাও তাঁর খুব কম। রোনালদোর হার না মানা মানসিকতা দেখে মুগ্ধ মার্তিনেজ এক পডকাস্টে বলেন,
‘আমি জানি না এটা জিনগত কি না। এটাই বাস্তবতা। সে প্রতিনিয়ত নিজেকে নিজে ছাড়িয়ে যেতে চায়। সেটা অনুশীলন, চোট থেকে সেরে ওঠা, মাঠের পারফরম্যান্স—যেটা নিয়ে মনে হয় তার কাজ করা দরকার, তা নিয়ে যথেষ্ট মনোযোগী থাকে। সে হ্যাটট্রিক করল বা তিনটা সুযোগ মিস করল কি না, তাতে কিছু যায় আসে না। শেষ বাঁশি বাজার পর পরের দিনের জন্য প্রস্তুতি নেয়। এটাই তাকে অনেক চঞ্চল করে রেখেছে।’
যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোতে আগামী বছর হতে যাচ্ছে ২৩তম ফুটবল বিশ্বকাপ। এই বিশ্বকাপে রোনালদোর বয়স হবে ৪১ বছর। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডকে এরপর আর ‘দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থে’র মঞ্চে দেখা যাবে না। কিন্তু প্রতিযোগিতামূলক ক্যারিয়ারকে কবে বিদায় বলবেন, সেটা তিনি জানাননি। ৩৫-৩৬ বছর হলেই যেখানে অনেকে বুটজোড়া তুলে রাখেন, রোনালদোর এমন মানসিকতায় মুগ্ধ মার্তিনেজ। ফুটবলারদের অবসর নিয়ে কথা বলতে গিয়ে তাই রোনালদোর উদাহরণ দিয়েছেন তিনি (মার্তিনেজ)। পডকাস্টে পর্তুগিজ কোচ বলেন,‘‘ফুটবলাররা অবসরের সময় শরীর মস্তিষ্ককে বলে, ‘আমি আর পেরে উঠছি না।’ ক্রিস্টিয়ানোকে দেখে তেমন কিছু মনে হচ্ছে না। তার ব্যাপারে তার মস্তিষ্ক শরীরকে বলে এখনই থেমে যেতে হবে। তার প্রতিনিয়ত নিজেকে নিজে ছাড়িয়ে যাওয়ার সামর্থ্য রয়েছে।’
লিওনেল মেসি, রোনালদো—দুজনেরই বিশ্বকাপে পথচলা ২০০৬ সালে। ২০২৬ বিশ্বকাপে তাঁরা দুজনই ষষ্ঠবারের মতো বিশ্বকাপে খেলতে যাচ্ছেন। আজ এই দুজনের নিশ্চয়ই চোখ থাকবে ফিফার ওয়েবসাইটের দিকে। বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায় শুরু হবে ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠান। বিশ্বকাপ ইতিহাসে এবারই প্রথম খেলতে যাচ্ছে ৪৮ দল।

আল নাসরের হয়ে এ বছর রোনালদো সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলে ১২ ম্যাচে করেছেন ১১ গোল। অ্যাসিস্ট করেছেন ২ গোলে। সৌদি প্রো লিগে সবশেষ তিন ম্যাচে করেছেন চার গোল। যার মধ্যে ২৩ নভেম্বর আল খালিজের বিপক্ষে বাইসাইকেল কিকে গোল করে চমকে দিয়েছেন তিনি। ৪০ বছর বয়সে শরীরটাকে শূন্যে ভাসিয়ে উল্টো দিকে গোল করা তো চাট্টিখানি কথা নয়। রোনালদোকে প্রশংসায় ভাসিয়ে এক পডকাস্টে বিস্তারিত আলাপ-আলোচনা করেছেন মার্তিনেজ। পর্তুগিজ কোচ বলেন,‘আমার কাছে এ ব্যাপারে এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই যে সে সফল হওয়ার পর থেমে যায় না। আরও কিছু করতে চায়। যখন আপনি কোনো কিছু জেতেন, পরের দিন আপনার ক্ষুধা কমে যায়। ক্রিস্টিয়ানো এমনই এক ব্যক্তি, গতকাল তার সঙ্গে যা ঘটেছে সেটা আজ প্রভাব ফেলে না।’
আন্তর্জাতিক ফুটবল ও ক্লাব ফুটবল মিলিয়ে প্রতিযোগিতামূলক ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত রোনালদো করেছেন ৯৫৪ গোল। সংখ্যাটাকে ১০০০ পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার দৃঢ় ইচ্ছা রয়েছে পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডের। মাঝেমধ্যে সহজ গোল মিসের পর তৎক্ষণাৎ হতাশা প্রকাশ করেন ঠিকই। কিন্তু ঘুরে দাঁড়াতে তাঁর বেশি সময় লাগে না। এ বছর পর্তুগালের হয়ে তিনি ৮ গোল করে ফেলেছেন। জুনে স্পেনকে হারিয়ে ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বারের মতো জিতেছেন নেশনস লিগের শিরোপা।
মাঠে যখন রোনালদো নামেন, তখন ক্ষিপ্র গতিতে দৌড়ে থাকেন। ডিফেন্ডারদের বোকা বানিয়ে এমন সব গোল করেন, তখন গোলরক্ষকও শত চেষ্টা করে গোল ঠেকাতে পারেন না। চোটের কারণে ম্যাচ মিস করার ঘটনাও তাঁর খুব কম। রোনালদোর হার না মানা মানসিকতা দেখে মুগ্ধ মার্তিনেজ এক পডকাস্টে বলেন,
‘আমি জানি না এটা জিনগত কি না। এটাই বাস্তবতা। সে প্রতিনিয়ত নিজেকে নিজে ছাড়িয়ে যেতে চায়। সেটা অনুশীলন, চোট থেকে সেরে ওঠা, মাঠের পারফরম্যান্স—যেটা নিয়ে মনে হয় তার কাজ করা দরকার, তা নিয়ে যথেষ্ট মনোযোগী থাকে। সে হ্যাটট্রিক করল বা তিনটা সুযোগ মিস করল কি না, তাতে কিছু যায় আসে না। শেষ বাঁশি বাজার পর পরের দিনের জন্য প্রস্তুতি নেয়। এটাই তাকে অনেক চঞ্চল করে রেখেছে।’
যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোতে আগামী বছর হতে যাচ্ছে ২৩তম ফুটবল বিশ্বকাপ। এই বিশ্বকাপে রোনালদোর বয়স হবে ৪১ বছর। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডকে এরপর আর ‘দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থে’র মঞ্চে দেখা যাবে না। কিন্তু প্রতিযোগিতামূলক ক্যারিয়ারকে কবে বিদায় বলবেন, সেটা তিনি জানাননি। ৩৫-৩৬ বছর হলেই যেখানে অনেকে বুটজোড়া তুলে রাখেন, রোনালদোর এমন মানসিকতায় মুগ্ধ মার্তিনেজ। ফুটবলারদের অবসর নিয়ে কথা বলতে গিয়ে তাই রোনালদোর উদাহরণ দিয়েছেন তিনি (মার্তিনেজ)। পডকাস্টে পর্তুগিজ কোচ বলেন,‘‘ফুটবলাররা অবসরের সময় শরীর মস্তিষ্ককে বলে, ‘আমি আর পেরে উঠছি না।’ ক্রিস্টিয়ানোকে দেখে তেমন কিছু মনে হচ্ছে না। তার ব্যাপারে তার মস্তিষ্ক শরীরকে বলে এখনই থেমে যেতে হবে। তার প্রতিনিয়ত নিজেকে নিজে ছাড়িয়ে যাওয়ার সামর্থ্য রয়েছে।’
লিওনেল মেসি, রোনালদো—দুজনেরই বিশ্বকাপে পথচলা ২০০৬ সালে। ২০২৬ বিশ্বকাপে তাঁরা দুজনই ষষ্ঠবারের মতো বিশ্বকাপে খেলতে যাচ্ছেন। আজ এই দুজনের নিশ্চয়ই চোখ থাকবে ফিফার ওয়েবসাইটের দিকে। বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায় শুরু হবে ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠান। বিশ্বকাপ ইতিহাসে এবারই প্রথম খেলতে যাচ্ছে ৪৮ দল।

কলম্বোয় গত ১০ দিনে যেন অন্য এক চণ্ডিকা হাথুরুসিংহের দেখা মিলল। এই কদিনে বাংলাদেশ টিম হোটেল সিনামন গ্র্যান্ডে গেলেই হাথুরু-দর্শন অবধারিত ছিল। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রুমে বদ্ধ থাকতে বাংলাদেশ কোচের অনীহা, বিষয়টা আসলে তা-ও নয়।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
টেস্টে পরিস্থিতি বদলে দেওয়ার মতো বোলারের অভাব নেই ভারতের। যশপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, আকাশ দীপরা নিজেদের দিনে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের জন্য যমদূত হয়ে উঠেন। এদিক থেকে দলটির সাদা বলের ক্রিকেটের বোলিং লাইন ব্যতিক্রম বলে মনে করেন হরভজন সিংহ। তাঁর মতে, ওয়ানডে ও টি–টোয়েন্টিতে ভারতের যথেষ্ট ম্যাচ উইনিং
৩৫ মিনিট আগে
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডটা এখন তাইজুল ইসলামের। সাকিব আল হাসানের ২৪৬ উইকেট ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গত মাসে গড়েছেন তাইজুল। আয়ারল্যান্ড সিরিজে দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) সেরাদের তালিকায় নাম উঠে...
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে আসা প্রবাসী ফুটবলারদের খেলা দেখতে অপেক্ষায় আছেন অনেক ফুটবলপ্রেমী। যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা, ইংল্যান্ডপ্রবাসী কাসপার হক, ইব্রাহীম নাওয়াজ ও অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী ইশান মালিক—এই চার প্রবাসী ফুটবলার আছেন রেড গ্রিন ফিউচার স্টার দলে।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বাংলাদেশে আসা প্রবাসী ফুটবলারদের খেলা দেখতে অপেক্ষায় আছেন অনেক ফুটবলপ্রেমী। যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা, ইংল্যান্ডপ্রবাসী কাসপার হক, ইব্রাহীম নাওয়াজ ও অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী ইশান মালিক—এই চার প্রবাসী ফুটবলার আছেন রেড গ্রিন ফিউচার স্টার দলে।
ব্রাজিলের সাও বার্নার্দো ক্লাবের বিপক্ষে সন্ধ্যা ৭টায় জাতীয় স্টেডিয়ামে মাঠে নামবে রেড গ্রিন ফিউচার স্টার। এই ম্যাচ দেখতে অনেকে অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করলেও তা কোনো টিভি চ্যানেলে সরাসরি সম্প্রচার হচ্ছে না। এএফ বক্সিং প্রমোশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান গতকাল সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন, তাঁরা টি-স্পোর্টসের সঙ্গে কথা বলেছিলেন। সেটা যে চূড়ান্ত হয়নি, তা তো বোঝাই গেল। এখন তারা খেলা দেখাবে তাদের অফিশিয়াল দুই পেজ আরটিভি স্পোর্টস ও এএফ বক্সিং প্রমোশন।
লাতিন বাংলা সুপার কাপের চেয়ে বড় আকর্ষণ অপেক্ষা করছে রাত ১১টার সময়। ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠান ফিফা প্লাস সরাসরি সম্প্রচার করবে। ফুটবলে দুপুরে বাংলাদেশ ফুটবল লিগের ব্রাদার্স-বসুন্ধরা কিংস মুখোমুখি হবে। অ্যাশেজে গোলাপি বলের টেস্টের ব্রিসবেনে দ্বিতীয় দিনের খেলা চলছে। ইংল্যান্ড প্রথম ইনিংসে ৩৩৪ রানে গুটিয়ে গেছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া ২৬ ওভারে ২ উইকেটে ১৪৬ রান করেছে। এক নজরে দেখে নিন টিভিতে কী কী খেলা রয়েছে।
ক্রিকেট খেলা সরাসরি
ব্রিসবেন টেস্ট: ২য় দিন
অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড
সকাল ১০টা
সরাসরি
স্টার স্পোর্টস ১
নারী বিগ ব্যাশ
মেলবোর্ন রেনেগেডস-সিডনি সিক্সার্স
বিকেল ৫টা ৪০ মিনিট
সরাসরি
স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১
ফুটবল খেলা সরাসরি
ফিফা বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্র
রাত ১১টা
সরাসরি
ফিফা+
বাংলাদেশ ফুটবল লিগ
ব্রাদার্স-বসুন্ধরা
বেলা ২টা ৩০ মিনিট
সরাসরি
টি স্পোর্টস

বাংলাদেশে আসা প্রবাসী ফুটবলারদের খেলা দেখতে অপেক্ষায় আছেন অনেক ফুটবলপ্রেমী। যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা, ইংল্যান্ডপ্রবাসী কাসপার হক, ইব্রাহীম নাওয়াজ ও অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী ইশান মালিক—এই চার প্রবাসী ফুটবলার আছেন রেড গ্রিন ফিউচার স্টার দলে।
ব্রাজিলের সাও বার্নার্দো ক্লাবের বিপক্ষে সন্ধ্যা ৭টায় জাতীয় স্টেডিয়ামে মাঠে নামবে রেড গ্রিন ফিউচার স্টার। এই ম্যাচ দেখতে অনেকে অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করলেও তা কোনো টিভি চ্যানেলে সরাসরি সম্প্রচার হচ্ছে না। এএফ বক্সিং প্রমোশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান গতকাল সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন, তাঁরা টি-স্পোর্টসের সঙ্গে কথা বলেছিলেন। সেটা যে চূড়ান্ত হয়নি, তা তো বোঝাই গেল। এখন তারা খেলা দেখাবে তাদের অফিশিয়াল দুই পেজ আরটিভি স্পোর্টস ও এএফ বক্সিং প্রমোশন।
লাতিন বাংলা সুপার কাপের চেয়ে বড় আকর্ষণ অপেক্ষা করছে রাত ১১টার সময়। ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠান ফিফা প্লাস সরাসরি সম্প্রচার করবে। ফুটবলে দুপুরে বাংলাদেশ ফুটবল লিগের ব্রাদার্স-বসুন্ধরা কিংস মুখোমুখি হবে। অ্যাশেজে গোলাপি বলের টেস্টের ব্রিসবেনে দ্বিতীয় দিনের খেলা চলছে। ইংল্যান্ড প্রথম ইনিংসে ৩৩৪ রানে গুটিয়ে গেছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া ২৬ ওভারে ২ উইকেটে ১৪৬ রান করেছে। এক নজরে দেখে নিন টিভিতে কী কী খেলা রয়েছে।
ক্রিকেট খেলা সরাসরি
ব্রিসবেন টেস্ট: ২য় দিন
অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড
সকাল ১০টা
সরাসরি
স্টার স্পোর্টস ১
নারী বিগ ব্যাশ
মেলবোর্ন রেনেগেডস-সিডনি সিক্সার্স
বিকেল ৫টা ৪০ মিনিট
সরাসরি
স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১
ফুটবল খেলা সরাসরি
ফিফা বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্র
রাত ১১টা
সরাসরি
ফিফা+
বাংলাদেশ ফুটবল লিগ
ব্রাদার্স-বসুন্ধরা
বেলা ২টা ৩০ মিনিট
সরাসরি
টি স্পোর্টস

কলম্বোয় গত ১০ দিনে যেন অন্য এক চণ্ডিকা হাথুরুসিংহের দেখা মিলল। এই কদিনে বাংলাদেশ টিম হোটেল সিনামন গ্র্যান্ডে গেলেই হাথুরু-দর্শন অবধারিত ছিল। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রুমে বদ্ধ থাকতে বাংলাদেশ কোচের অনীহা, বিষয়টা আসলে তা-ও নয়।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
টেস্টে পরিস্থিতি বদলে দেওয়ার মতো বোলারের অভাব নেই ভারতের। যশপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, আকাশ দীপরা নিজেদের দিনে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের জন্য যমদূত হয়ে উঠেন। এদিক থেকে দলটির সাদা বলের ক্রিকেটের বোলিং লাইন ব্যতিক্রম বলে মনে করেন হরভজন সিংহ। তাঁর মতে, ওয়ানডে ও টি–টোয়েন্টিতে ভারতের যথেষ্ট ম্যাচ উইনিং
৩৫ মিনিট আগে
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডটা এখন তাইজুল ইসলামের। সাকিব আল হাসানের ২৪৬ উইকেট ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গত মাসে গড়েছেন তাইজুল। আয়ারল্যান্ড সিরিজে দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) সেরাদের তালিকায় নাম উঠে...
১ ঘণ্টা আগে
বয়স শুধুই একটি সংখ্যা—ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে স্বাভাবিকভাবেই এই কথা মনে হবে সবার আগে। পর্তুগাল দল, আল নাসর—সব জায়গায় তিনি গোলের পর গোল করে চলেছেন। একের পর এক রেকর্ড গড়েও পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড ক্ষান্ত হচ্ছেন না। পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটতে থাকা রোনালদোকে দেখে রীতিমতো মুগ্ধ পর্তুগাল জাতীয় দলের কোচ রবার্তো...
২ ঘণ্টা আগে