ক্রীড়া ডেস্ক
দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষেই পরাজয় চোখ রাঙাচ্ছিল শ্রীলঙ্কাকে। বৃষ্টি-আশীর্বাদে তৃতীয় দিন ম্যাচের মীমাংসা না হলেও আজ ইনিংস এবং ২৪২ রানে হেরেছে শ্রীলঙ্কা। দেশটির টেস্ট ইতিহাসে ইনিংস ব্যবধানে এটাই সবচেয়ে বড় হার। আর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এটাই সবচেয়ে বড় জয় অস্ট্রেলিয়ার।
প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার ৬৬৪ রানের জবাবে বৃষ্টিবিঘ্নিত তৃতীয় দিন শেষে প্রথম ইনিংসে শ্রীলঙ্কার রান ছিল ৬ উইকেটে ১৩৬। ফলোঅন এড়ানোর জন্য স্বাগতিক দলের দরকার ছিল ৩২৮ রান। কিন্তু প্রথম ইনিংসে ১৬৫ রানেই অলআউট হয়ে যায় লঙ্কানরা। ৪৯৯ রানে পিছিয়ে থেকে ফলোঅনে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে লঙ্কার ব্যাটাররা দ্বিতীয় ইনিংসে দৃঢ়তা দেখাতে পারেননি, যেমনটা প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে দেখিয়েছিলেন উসমান খাজা (২৩২) স্টিভ স্মিথ (১৪১) ও অভিষিক্ত জশ ইংলিস (১০২)। দ্বিতীয় ইনিংসে শ্রীলঙ্কা ২৪৭ রানে অলআউট। দুই ইনিংসেই দুর্দান্ত বোলিং করেছেন ম্যাথু কুনেমান। প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেট নেওয়া অস্ট্রেলীয় এই বাঁহাতি স্পিনার দ্বিতীয় ইনিংসে নিয়েছেন ৪ উইকেট। দুই ইনিংস মিলিয়ে ১৪৯ রানে নিয়েছেন ৯ উইকেট; যা তাঁর ক্যারিয়ার সেরা বোলিং। তাঁর পাশাপাশি নাথান লায়নও ম্যাচে ৭ উইকেট নিলে কোনো ইনিংসেই দাঁড়াতে পারেননি লঙ্কান ব্যাটাররা।
প্রথম ইনিংসে ৭২ রান করা দিনেশ চান্দিমাল দ্বিতীয় ইনিংসে করেন ৩১। এই ইনিংসের একমাত্র ফিফটিটি করেন জেফ্রি ভ্যান্ডারসে; করেছেন ৫৩। প্রথম ইনিংসের চেয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে শ্রীলঙ্কা ৮২ রান বেশি করলেও অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ড গড়া জয় আটকাতে পারেননি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ইনিংস ব্যবধানে অস্ট্রেলিয়ার আগের বড় জয়টি ছিল ঘরের মাঠ মেলবোর্নে, ২০১২ সালে ইনিংস ও ২০১ রানে জিতেছিল তারা। এশিয়ার মাটিতেও এটি বড় জয় অস্ট্রেলিয়ার। ইনিংস ব্যবধানে তাদের আগের বড় জয়টি ছিল ভারতের বিপক্ষে। ১৯৯৮ সালে কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে ইনিংস ও ২১৯ রানে জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া।
রেকর্ড গড়া হারের পর শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভা বললেন, ‘আমরা চাপে ছিলাম। তবে ব্যাটারদের আরও দৃঢ়তাপূর্ণ ব্যাটিং করা উচিত ছিল।’
দল জেতায় উচ্ছ্বসিত ম্যাচসেরার পুরস্কার পাওয়া উসমান খাজা, ‘গলে ব্যাটিং করা কঠিন। আমরা খুব খুশি যে এখানে জিততে পেরেছি।’
দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষেই পরাজয় চোখ রাঙাচ্ছিল শ্রীলঙ্কাকে। বৃষ্টি-আশীর্বাদে তৃতীয় দিন ম্যাচের মীমাংসা না হলেও আজ ইনিংস এবং ২৪২ রানে হেরেছে শ্রীলঙ্কা। দেশটির টেস্ট ইতিহাসে ইনিংস ব্যবধানে এটাই সবচেয়ে বড় হার। আর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এটাই সবচেয়ে বড় জয় অস্ট্রেলিয়ার।
প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার ৬৬৪ রানের জবাবে বৃষ্টিবিঘ্নিত তৃতীয় দিন শেষে প্রথম ইনিংসে শ্রীলঙ্কার রান ছিল ৬ উইকেটে ১৩৬। ফলোঅন এড়ানোর জন্য স্বাগতিক দলের দরকার ছিল ৩২৮ রান। কিন্তু প্রথম ইনিংসে ১৬৫ রানেই অলআউট হয়ে যায় লঙ্কানরা। ৪৯৯ রানে পিছিয়ে থেকে ফলোঅনে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে লঙ্কার ব্যাটাররা দ্বিতীয় ইনিংসে দৃঢ়তা দেখাতে পারেননি, যেমনটা প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে দেখিয়েছিলেন উসমান খাজা (২৩২) স্টিভ স্মিথ (১৪১) ও অভিষিক্ত জশ ইংলিস (১০২)। দ্বিতীয় ইনিংসে শ্রীলঙ্কা ২৪৭ রানে অলআউট। দুই ইনিংসেই দুর্দান্ত বোলিং করেছেন ম্যাথু কুনেমান। প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেট নেওয়া অস্ট্রেলীয় এই বাঁহাতি স্পিনার দ্বিতীয় ইনিংসে নিয়েছেন ৪ উইকেট। দুই ইনিংস মিলিয়ে ১৪৯ রানে নিয়েছেন ৯ উইকেট; যা তাঁর ক্যারিয়ার সেরা বোলিং। তাঁর পাশাপাশি নাথান লায়নও ম্যাচে ৭ উইকেট নিলে কোনো ইনিংসেই দাঁড়াতে পারেননি লঙ্কান ব্যাটাররা।
প্রথম ইনিংসে ৭২ রান করা দিনেশ চান্দিমাল দ্বিতীয় ইনিংসে করেন ৩১। এই ইনিংসের একমাত্র ফিফটিটি করেন জেফ্রি ভ্যান্ডারসে; করেছেন ৫৩। প্রথম ইনিংসের চেয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে শ্রীলঙ্কা ৮২ রান বেশি করলেও অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ড গড়া জয় আটকাতে পারেননি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ইনিংস ব্যবধানে অস্ট্রেলিয়ার আগের বড় জয়টি ছিল ঘরের মাঠ মেলবোর্নে, ২০১২ সালে ইনিংস ও ২০১ রানে জিতেছিল তারা। এশিয়ার মাটিতেও এটি বড় জয় অস্ট্রেলিয়ার। ইনিংস ব্যবধানে তাদের আগের বড় জয়টি ছিল ভারতের বিপক্ষে। ১৯৯৮ সালে কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে ইনিংস ও ২১৯ রানে জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া।
রেকর্ড গড়া হারের পর শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভা বললেন, ‘আমরা চাপে ছিলাম। তবে ব্যাটারদের আরও দৃঢ়তাপূর্ণ ব্যাটিং করা উচিত ছিল।’
দল জেতায় উচ্ছ্বসিত ম্যাচসেরার পুরস্কার পাওয়া উসমান খাজা, ‘গলে ব্যাটিং করা কঠিন। আমরা খুব খুশি যে এখানে জিততে পেরেছি।’
বার্সেলোনাকে হারানো যে এই মুহূর্তে অন্যতম কঠিন এক কাজ। সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলে টানা ১১ ম্যাচ অপরাজিত দলটি। পিছিয়ে পড়ে ম্যাচ জেতা বা ড্র করার ঘটনা তো রয়েছেই। এমনকি খেলোয়াড় কমে গেলেও কাতালানরা ম্যাচ জয়ের ক্ষেত্রে তেমন প্রভাব ফেলছে না।
১৪ মিনিট আগেবিপিএলের মঞ্চে আলো ছড়িয়ে জাতীয় দলের দরজা খুলেছে, এমন ক্রিকেটারের তালিকা নেহাত কম নয়। তাওহীদ হৃদয়, মুনীম শাহরিয়ার, মেহেদী মারুফ, রনি তালুকদার, আফিফ হোসেন ধ্রুব ও জাকের আলীর মতো প্রতিভারা স্পটলাইটের আলোয়...
১ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে চলমান সিরিজে ইংল্যান্ড পাচ্ছে শুধু হতাশা আর হতাশা। ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি মিলে সর্বসাকল্যে খেলেছে ভারত-ইংল্যান্ড মুখোমুখি হয়েছে ৭ ম্যাচে। ইংল্যান্ডের জয় কেবল ১ টি-টোয়েন্টি। চলমান সিরিজে ইংলিশরা এবার নাম লিখিয়েছে বিব্রতকর এক রেকর্ডে।
১ ঘণ্টা আগেফরচুন বরিশালের সত্ত্বাধিকারী মিজানুর রহমান আগেই বেলস পার্কে অনুষ্ঠানের কথা জানিয়ে দিয়েছিলেন। সেই কথা অনুযায়ী গতকাল বেলস পার্কে হয়েছে বিপিএল শিরোপা জয়ের উৎসব। লোকে লোকারণ্য এই অনুষ্ঠান দেখে তাওহিদ হৃদয় যেন ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন।
২ ঘণ্টা আগে