
ডেভিড ওয়ার্নারের গল্পটা যেন ‘শেষ হয়েও হলো না শেষ’। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে এরই মধ্যে অবসর নিয়ে ফেলেছেন। তবু এখনো নিজেকে অস্ট্রেলিয়ার জার্সিতে খেলার জন্য উন্মুক্ত রেখেছেন। ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে হয়তো খেলতেও পারেন অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি ব্যাটার।
ওয়ার্নার একই গল্পের পুনরাবৃত্তি করলেন ছয় মাস ব্যবধানে। এ বছরের জানুয়ারিতে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ খেলতে আনুষ্ঠানিকভাবে ওয়ানডে থেকে বিদায় নিয়েছিলেন। একই সঙ্গে এটাও জানিয়েছিলেন চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে তিনি খেলতে প্রস্তুত। সদ্য সমাপ্ত ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শেষে তাঁর আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ারের ইতি হয়েছে। বিশ্বকাপ শেষে গত রাতে বিশাল এক পোস্টে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির কথা আবারও উল্লেখ করেছেন ওয়ার্নার। অস্ট্রেলিয়ার বাঁহাতি ব্যাটার লিখেছেন, ‘আমি ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট চালিয়ে যাব। একই সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলতেও প্রস্তুত যদি আমাকে নেওয়া হয়। খেলোয়াড় ও স্টাফদের প্রতি ধন্যবাদ আমার ওপর আস্থা রাখার জন্য। এখানে হোয়াটসঅ্যাপের ত্রুটিগত কোনো ব্যাপার ঘটেনি। আমার কণ্ঠস্বর শুনতে আপনাদের কান সজাগ রাখা উচিত।’ ইনস্টাগ্রামে ব্রিটিশ সংবাদপত্র ‘দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফের’ স্পোর্টস পাতা ওয়ার্নার শেষ করেছেন। সেই পাতায় বড় করে ওয়ার্নারের কোনো এক টেস্টে উদ্যাপনের ছবি রয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার বাঁহাতি ব্যাটারকে নিয়ে প্রশংসা করা হয়েছে। তখন তিনি নিজের ২০০৯ থেকে ২০২৪—১৫ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের একটা সারমর্ম লিখেছেন। অস্ট্রেলিয়ার মায়া যে তিনি কাটাতে পারেননি, সেটা ওয়ার্নারের দীর্ঘ পোস্টেই বোঝা গেছে। অজি বাঁহাতি ব্যাটার লিখেছেন, ‘গল্প শেষ। সর্বোচ্চ পর্যায়ে এত দীর্ঘ সময় খেলা অবিশ্বাস্য এক অভিজ্ঞতা। অস্ট্রেলিয়া আমার দল ছিল। আমার ক্যারিয়ারের অধিকাংশই আন্তর্জাতিক পর্যায়ে। এমনটা করতে পারা সম্মানের বিষয়। সব সংস্করণে ১০০-এর বেশি ম্যাচ খেলা আমার জীবনের সারমর্ম।’
এ বছরের জানুয়ারিতে ক্যারিয়ারের শেষ টেস্ট খেলেছেন ওয়ার্নার। সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এসসিজি) অস্ট্রেলিয়া-পাকিস্তান টেস্ট চলা অবস্থাতেই ওয়ানডে থেকে অবসরের ঘোষণা দেন। ধারাবাহিকভাবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিকেও বিদায় বলে ফেলেন তিনি। ২০০৯ থেকে শুরু করে ২০২৪ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার জার্সিতে খেলছেন ৩৮৩ ম্যাচ। ৪২.৩৯ গড়ে করেছেন ১৮৯৯৫ রান এবং নামের পাশে রয়েছে ৪৯ সেঞ্চুরি। যেখানে ১১২ টেস্টে করেছেন ৮৭৮৬ রান। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণেও যে আক্রমণাত্মক খেলতেন, ৭০. ১৯ স্ট্রাইকরেট সেটারই প্রমাণ। ওয়ানডে ও আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সেঞ্চুরি করেছেন ২২টি ও ১ টি। ২৭৩৬৮ রান করে অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটারদের মধ্যে তিন সংস্করণ মিলে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক রিকি পন্টিং। অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়কই শুধু ওয়ার্নারের চেয়ে এগিয়ে আছেন।
আরও পড়ুন:

ডেভিড ওয়ার্নারের গল্পটা যেন ‘শেষ হয়েও হলো না শেষ’। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে এরই মধ্যে অবসর নিয়ে ফেলেছেন। তবু এখনো নিজেকে অস্ট্রেলিয়ার জার্সিতে খেলার জন্য উন্মুক্ত রেখেছেন। ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে হয়তো খেলতেও পারেন অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি ব্যাটার।
ওয়ার্নার একই গল্পের পুনরাবৃত্তি করলেন ছয় মাস ব্যবধানে। এ বছরের জানুয়ারিতে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ খেলতে আনুষ্ঠানিকভাবে ওয়ানডে থেকে বিদায় নিয়েছিলেন। একই সঙ্গে এটাও জানিয়েছিলেন চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে তিনি খেলতে প্রস্তুত। সদ্য সমাপ্ত ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শেষে তাঁর আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ারের ইতি হয়েছে। বিশ্বকাপ শেষে গত রাতে বিশাল এক পোস্টে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির কথা আবারও উল্লেখ করেছেন ওয়ার্নার। অস্ট্রেলিয়ার বাঁহাতি ব্যাটার লিখেছেন, ‘আমি ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট চালিয়ে যাব। একই সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলতেও প্রস্তুত যদি আমাকে নেওয়া হয়। খেলোয়াড় ও স্টাফদের প্রতি ধন্যবাদ আমার ওপর আস্থা রাখার জন্য। এখানে হোয়াটসঅ্যাপের ত্রুটিগত কোনো ব্যাপার ঘটেনি। আমার কণ্ঠস্বর শুনতে আপনাদের কান সজাগ রাখা উচিত।’ ইনস্টাগ্রামে ব্রিটিশ সংবাদপত্র ‘দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফের’ স্পোর্টস পাতা ওয়ার্নার শেষ করেছেন। সেই পাতায় বড় করে ওয়ার্নারের কোনো এক টেস্টে উদ্যাপনের ছবি রয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার বাঁহাতি ব্যাটারকে নিয়ে প্রশংসা করা হয়েছে। তখন তিনি নিজের ২০০৯ থেকে ২০২৪—১৫ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের একটা সারমর্ম লিখেছেন। অস্ট্রেলিয়ার মায়া যে তিনি কাটাতে পারেননি, সেটা ওয়ার্নারের দীর্ঘ পোস্টেই বোঝা গেছে। অজি বাঁহাতি ব্যাটার লিখেছেন, ‘গল্প শেষ। সর্বোচ্চ পর্যায়ে এত দীর্ঘ সময় খেলা অবিশ্বাস্য এক অভিজ্ঞতা। অস্ট্রেলিয়া আমার দল ছিল। আমার ক্যারিয়ারের অধিকাংশই আন্তর্জাতিক পর্যায়ে। এমনটা করতে পারা সম্মানের বিষয়। সব সংস্করণে ১০০-এর বেশি ম্যাচ খেলা আমার জীবনের সারমর্ম।’
এ বছরের জানুয়ারিতে ক্যারিয়ারের শেষ টেস্ট খেলেছেন ওয়ার্নার। সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এসসিজি) অস্ট্রেলিয়া-পাকিস্তান টেস্ট চলা অবস্থাতেই ওয়ানডে থেকে অবসরের ঘোষণা দেন। ধারাবাহিকভাবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিকেও বিদায় বলে ফেলেন তিনি। ২০০৯ থেকে শুরু করে ২০২৪ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার জার্সিতে খেলছেন ৩৮৩ ম্যাচ। ৪২.৩৯ গড়ে করেছেন ১৮৯৯৫ রান এবং নামের পাশে রয়েছে ৪৯ সেঞ্চুরি। যেখানে ১১২ টেস্টে করেছেন ৮৭৮৬ রান। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণেও যে আক্রমণাত্মক খেলতেন, ৭০. ১৯ স্ট্রাইকরেট সেটারই প্রমাণ। ওয়ানডে ও আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সেঞ্চুরি করেছেন ২২টি ও ১ টি। ২৭৩৬৮ রান করে অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটারদের মধ্যে তিন সংস্করণ মিলে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক রিকি পন্টিং। অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়কই শুধু ওয়ার্নারের চেয়ে এগিয়ে আছেন।
আরও পড়ুন:

২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল খেলেছে আফগানিস্তান। এই সংস্করণের বিশ্বকাপের পরবর্তী পর্বেও আফগানরা শেষ চারে জায়গা করে নেবে বলে মনে করেন ভারতের সাবেক ক্রিকেটার হরভজন সিং।
৫ ঘণ্টা আগে
ভাই হারালেন জিম্বাবুয়ের টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। মাত্র ১৩ বছর বয়সেই না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন এই তারকা অলরাউন্ডারের ছোট ভাই মুহাম্মাদ মাহদি। এক বিবৃতিতে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট (এনজেডসি) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
৮ ঘণ্টা আগে
তিন ভেন্যুতে ২০২৬ বিপিএল হওয়ার কথা থাকলেও এবার সেটা দুই ভেন্যুতে করা হচ্ছে। চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামের নাম বিপিএলের ভেন্যুর তালিকা থেকে বাদ দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
৯ ঘণ্টা আগে
দেশে ফেরার জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সবুজ সংকেত পেয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেশে ফিরতে না পারায় বিসিবির পাশাপাশি সাবেক ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়া এবং বর্তমান ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ নজরুলকে দায়ী করেন এই অলরাউন্ডার। সম্প্রতি আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এস
১০ ঘণ্টা আগে