Ajker Patrika

আম্পায়ারের সঙ্গে বাজে আচরণে কড়া শাস্তি পেলেন অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটার

ক্রীড়া ডেস্ক    
আপডেট : ০৫ আগস্ট ২০২৫, ১৭: ০৬
আইসিসির শাস্তি পেয়েছেন টিম ডেভিড। ছবি: সংগৃহীত
আইসিসির শাস্তি পেয়েছেন টিম ডেভিড। ছবি: সংগৃহীত

আম্পায়ারদের সঙ্গে ক্রিকেটারদের বাজে আচরণের ঘটনা নতুন কিছু নয়। প্রায়ই কোনো না কোনো ঘটনায় ক্রিকেটাররা অসন্তোষ প্রকাশ করেন আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে। বাজে আচরণে ক্রিকেটাররা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) কাছ থেকে শাস্তিও পেয়ে থাকেন।

অস্ট্রেলিয়ার মিডল অর্ডার ব্যাটার টিম ডেভিডকে ম্যাচ ফির ১০ শতাংশ জরিমানা করেছে আইসিসি। একই সঙ্গে তাঁর নামের পাশে যুক্ত হয়েছে একটি ডিমেরিট পয়েন্ট। ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা আজ এক বিবৃতিতে ডেভিডের শাস্তির কথা নিশ্চিত করেছে। অস্ট্রেলিয়ার এই বিধ্বংসী ব্যাটারের বিরুদ্ধে আইসিসি খেলোয়াড় ও সাপোর্টিং স্টাফের আচরণবিধির ২.৮ অনুচ্ছেদ লঙ্ঘনের অভিযোগও উঠেছে। এই অনুচ্ছেদ অনুযায়ী আন্তর্জাতিক ম্যাচে আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে অসন্তোষ প্রকাশ করলে এমন শাস্তির নিয়ম রয়েছে।

ডেভিড শাস্তি পেয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ-অস্ট্রেলিয়া সিরিজের পঞ্চম টি-টোয়েন্টি ম্যাচের এক ঘটনায়। সেন্ট কিটসে ২৯ জুলাই বাংলাদেশ সময় ভোরে অনুষ্ঠিত ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের দেওয়া ১৭১ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিং করছিল অস্ট্রেলিয়া। পঞ্চম ওভারে ক্যারিবীয় পেসার আলজারি জোসেফের একটি বল মোকাবিলা করার পর ডেভিড তাঁর দুই হাত প্রসারিত করেছিলেন। আম্পায়ারকে ওয়াইড দেওয়ার ইশারাই মূলত করেছিলেন ডেভিড। কারণ, ডেভিড মনে করেছিলেন বলটা লেগ সাইডের বাইরে দিয়ে চলে গিয়েছিল। সেই ম্যাচে মাঠের আম্পায়ার ছিলেন লেসলি রাইফার, জাহিদ বাসারাথ। টিভি ও রিজার্ভ আম্পায়ারের দায়িত্বে ছিলেন ডেইটন বাটলার ও গ্রেগরি ব্র্যাথওয়েট।

কদিন আগে শেষ হওয়া ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরটা অস্ট্রেলিয়ার কেটেছে দুর্দান্ত। টেস্ট, টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে ৮ ম্যাচের ৮টিতেই জেতে অজিরা। যেখানে পঞ্চম টি-টোয়েন্টিতে ১৭১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে অস্ট্রেলিয়া ৩ ওভার হাতে রেখে ৩ উইকেটে জেতে। ডেভিড ১২ বলে ১ চার ও ৪ ছক্কায় করেন ৩০ রান। সেই ম্যাচে ৪ ওভারে ৪১ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার পেয়েছেন অজি পেসার বেন ডাওয়ারশুইস।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

বিপিএল ধারাভাষ্যে প্রথমবারের মতো ওয়াকার-গফ, আছেন রমিজও

ক্রীড়া ডেস্ক    
ওয়াকার ইউনুস ও রমিজ রাজা। ফাইল ছবি
ওয়াকার ইউনুস ও রমিজ রাজা। ফাইল ছবি

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) মানহীন ব্রডকাস্ট এবং ধারাভাষ্য নিয়ে সমালোচনা নতুন নয়। আগের ১১ আসরের মধ্যে বেশিরভাগ সময়ই উঠে এসেছে এসব অভিযোগ। তবে বিপিএলের পরবর্তী আসরের আগে স্বস্তির খবর থাকছে ভক্তদের জন্য।

বিপিএলের ১২ তম আসরের দামামা বেজে গেছে এরই মধ্যে। আগামী ২৬ ডিসেম্বর সিলেটে শুরু হবে দেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে জমজমাট টুর্নামেন্টটি। তার আগে ধারাভাষ্য প্যানেল নিয়ে সুখবর দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। প্রথমবারের মতো বিপিএলে ধারাভাষ্য দিতে আসছেন পাকিস্তানের সাবেক তারকা পেসার ওয়াকার ইউনুস এবং ইংল্যান্ডের সাবেক ক্রিকেটার মাইকেল গফ। তাঁদের সঙ্গে থাকছেন রমিজ রাজার মতো পরিচিত মুখ।

আসন্ন বিপিএল সম্প্রচারের দায়িত্ব পেয়েছে ট্রান্স প্রোডাকশন টেকনোলজিস (টিপিটি)। টুর্নামেন্টের ধারাভাষ্য প্যানেলে কারা থাকবেন সেটাও ঠিক করেছে প্রতিষ্ঠানটি। পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল), আইএল টি-টোয়েন্টিসহ বেশকিছু ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট নিয়মিত সম্প্রচার করায় বেশকিছু নামিদামি ধারাভাষ্যকারের সঙ্গে চুক্তি আছে টিপিটির। তাতেই বিপিএলের ধারাভাষ্য কক্ষে এবার দেখা যাবে বেশকিছু বড় মুখ।

ধারাভাষ্যকার হিসেবে না আসলেও বিপিএলে কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে ওয়াকারের। এর আগে একবার টুর্নামেন্টটিতে সিলেটের কোচের ভূমিকায় ছিলেন তিনি। নতুন ভূমিকায় বিপিএলে ফিরতে মুখিয়ে আছেন। বিসিবির অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় ওয়াকার বলেন, ‘হ্যালো এভরিওয়ান। আমি ওয়াকার ইউনুস বলছি। আমি থাকছি এবারের বিপিএলে। মাঠে আসুন। আমার সঙ্গে বিপিএল উপভোগ করুন। সাথে বিশ্লেষণ। আরও অনেক কিছুই। বিপিএলে সেরা ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগগুলোর একটি।’

আরেকটি ভিডিও বার্তায় বাংলায় রমিজ বলেন, ‘আমি রমিজ রাজা বলছি।’ বাকিটুকু ইংরেজিতে বলেছেন সাবেক এই ক্রিকেটার, ‘আমার সঙ্গে বিপিএলের এবারের আসর উপভোগ করুন। বাংলাদেশ এবং বিশ্বের অন্যান্য সেরা ক্রিকেটারদের লড়াই হবে। বিপিএলে যোগ দিতে আমার তর সইছে না।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ইচ্ছা করেই ত্রুটিপূর্ণ বোলিং করেছিলেন সাকিব

ক্রীড়া ডেস্ক    
আপডেট : ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২: ৩২
তৃতীয়বারের চেষ্টায় কৃতকার্য হয়েছিলেন তারকা অলরাউন্ডার। ছবি: সংগৃহীত
তৃতীয়বারের চেষ্টায় কৃতকার্য হয়েছিলেন তারকা অলরাউন্ডার। ছবি: সংগৃহীত

গত বছরের সেপ্টেম্বরে সারের হয়ে কাউন্টি ক্রিকেট খেলার সময় সাকিব আল হাসানের বোলিং অ্যাকশন নিয়ে প্রশ্ন উঠে। পরবর্তীতে পরীক্ষা দিয়ে বোলিং করার বৈধতা পান বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক। এক বছরের বেশি সময় পর সাকিব জানালেন, ইচ্ছাকৃতভাবেই ত্রুটিপূর্ণ বোলিং করেছিলেন তিনি।

পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের ধকল শেষ না হতেই সারেতে যোগ দিয়েছিলেন সাকিব। অ্যাকশন নিয়ে প্রশ্ন উঠা ম্যাচে সমারসেটের বিপক্ষে ৭০ ওভারের বেশি বোলিং করতে হয়েছিল তাঁকে। স্বাভাবিকভাবেই ক্লান্ত ছিলেন সাকিব। মূলত এজন্যই ত্রুটিপূর্ণ বোলিং করেছিলেন বলে দাবি তাঁর। তৃতীয়বারের চেষ্টায় বোলিং অ্যাকশনের পরীক্ষা দিয়ে গত মার্চে কৃতকার্য হন সাকিব।

ত্রুটিপূর্ণ বোলিং অ্যাকশন প্রসঙ্গে সাকিব বলেন, ‘আমি কিছুটা ইচ্ছা করেই ত্রুটিপূর্ণ বোলিং করেছিলাম। কারণ আমাকে ৭০ ওভারের বেশি বোলিং করতে হয়েছিল। আমি ক্যারিয়ারে আগে কখনো এমনটা করিনি। সারের হয়ে সমারসেটের বিপক্ষে আমি বল করছিলাম। পাকিস্তানের বিপক্ষে টানা ২ টেস্ট ম্যাচ জেতার পর আমি সারের হয়ে খেলতে যাই। আমার মনে হয় আম্পায়াররা আমাকে আগে সতর্ক করতে পারতেন। তাঁরা তাঁদের নিয়মের মধ্যে ছিলেন। তাই আমি কোনো অভিযোগ করিনি।’

বোলিং অ্যাকশন শুধরানোর জন্য কী করেছিলেন সে অভিজ্ঞতার কথাও জানিয়েছেন সাকিব, ‘প্রথমে টেস্ট দিয়ে পাশ করতে পারিনি। এরপর আমাকে টানা ২ সপ্তাহ এটা নিয়ে কাজ করতে হয়েছে। সারেতে ফিরে ২ সেশন বল করার পর ঠিক হয়ে গিয়েছিল। আমি আমার বেসিকে ফিরে গিয়েছিলাম, ঠিক হয়ে গিয়েছিল।’

সবশেষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের হয়ে মাগুরা-১ আসনের এমপি নির্বাচিত হন সাকিব। গত বছরের জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর হত্যা মামলা হয় সাকিবের বিরুদ্ধে। এমন তিক্ত অভিজ্ঞতার পরও রাজনীতি ছাড়তে চান না দেশের ইতিহাসের সেরা এই ক্রিকেটার।

এ প্রসঙ্গে সাকিব বলেন, ‘আমি আমার ক্রিকেট ক্যারিয়ারের প্রায় অংশ শেষ করেছি। তবে রাজনীতির অংশ এখনো বাকি আছে। এটা এমন কিছু যা আমি বাংলাদেশের মানুষ ও মাগুরাবাসীর জন্য করতে চাই। আমার এমন ইচ্ছা আগেও ছিল, এখনো আছে। দেখা যাক আল্লাহ কি করেন।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

দেশে খেলেই অবসর নিতে চান সাকিব

ক্রীড়া ডেস্ক    
সাকিব আল হাসান। ছবি: সংগৃহীত
সাকিব আল হাসান। ছবি: সংগৃহীত

লম্বা সময় ধরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে আছেন সাকিব আল হাসান। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে দেশে আসা হয় না তাঁর। দেশে কবে আসবেন সেটা নিয়েও আছে অনিশ্চয়তা। তবে সাকিব স্বপ্ন দেখে যাচ্ছেন। দেশে একটি পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলেই অবসর যেতে চান এই তারকা অলরাউন্ডার।

এর আগে সবশেষ ২০২৪ সালের অক্টোবরে ভারত সফরে কানপুরে বাংলাদেশের হয়ে শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছিলেন সাকিব। এরপর থেকেই জাতীয় দলের বাইরে আছেন। পরের মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নিজেদের মাঠে একটি টেস্ট খেলে এই সংস্করণ থেকে বিদায় নিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু নিরাপত্তাজনিত কারণে আর দেশেই ফেরা হয়নি তাঁর।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে থাকলেও বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন সাকিব। আগামী মার্চে ৩৯ এ পা দেবেন সাবেক অধিনায়ক। বয়স, ফর্ম, ফিটনেস–সবকিছু বিবেচনায় দেশে খেলে অবসর নেওয়ার ইচ্ছাটা পূরণ হয় কিনা সাকিবের সেটা নিয়ে আলোচনা থেকেই যাচ্ছে।

‘বিয়ার্ড বিফোর উইকেট’ পডকাস্টে সাকিব বলেন, ‘আনুষ্ঠানিকভাবে আমি এখনো সব সংস্করণ থেকে অবসর নেইনি। প্রথমবার এটা প্রকাশ করলাম। আমার পরিকল্পনা হলো বাংলাদেশে ফিরে গিয়ে ওয়ানডে, টেস্ট ও টি-টোয়েন্টির যেকোনো একটি পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলে অবসরে যাওয়া।’

দেশে ফিরে যেকোনো একটি সংস্করণে খেলতে পারলেই খুশি হবেন সাকিব, ‘একটি সিরিজ খেলে সব সংস্করণ থেকে অবসর নিতে পারি। এটি টি-টোয়েন্টি দিয়ে শুরু করে ওয়ানডে ও টেস্ট, অথবা টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি-যেকোনো কিছুই হতে পারে। এর যেভাবেই হোক, আমি খুশি। কিন্তু আমি একটি পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলে অবসর নিতে চাই। এটাই আমার চাওয়া। আমি দেশে ফেরার ব্যাপারে আশাবাদী। এজন্যই আমি বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলছি।’

সমর্থনের জন্য ভক্তদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন সাকিব, ‘একজন খেলোয়াড় যখন কিছু বলে সেটাতে অটল থাকার চেষ্টা করে। খেলোয়াড়রা হঠাৎ করে কিছু পরিবর্তন করে না। না। আমি কেমন খেলি সেটা বিবেচ্য নয়। আমি একটা খারাপ সিরিজও খেলতে পারি। আমার মনে হয় এটাই যথেষ্ট। এটা ভক্তদের বিদায় জানানোর একটা ভালো উপায় যে, তারা সবসময় আমাকে সমর্থন করেছে, ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে তাদের কিছু ফিরিয়ে দিতে চাই।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ফের মোস্তাফিজের ২ উইকেট, জয়ের অপেক্ষা ফুরাল দুবাইয়ের

ক্রীড়া ডেস্ক    
প্রথম ২ ম্যাচে ৪ উইকেট নিলেন কাটার মাস্টার। ছবি: এক্স
প্রথম ২ ম্যাচে ৪ উইকেট নিলেন কাটার মাস্টার। ছবি: এক্স

আগের দিনই ইন্টারন্যাশনাল লিগ ট-টোয়েন্টিতে (আইএল টি-টোয়েন্টি) অভিষেক হয় মোস্তাফিজুর রহমানের। দারুণ বোলিংয়ে অভিষেক রাঙান কাটার মাস্টার। ২৬ রানে ফেরান ২ ব্যাটারকে। তবে জিততে পারেন তাঁর দল দুবাই ক্যাপিটালস। দ্বিতীয় ম্যাচেও বল হাতে ঝলক দেখালেন মোস্তাফিজ।

আরও একবার মোস্তাফিজের জ্বলে উঠার দিনে জিতেছে দুবাই। আবুধাবি নাইট রাইডার্সকে ৮৩ রানের বিশাল ব্যবধানে হারিয়েছে তারা। আসরে প্রথম ২ ম্যাচে হারের পর প্রথম জয়ের দেখা পেল দুবাই। প্রথম ম্যাচের মতো নাইট রাইডার্সের বিপক্ষেও মোস্তাফিজের শিকার ২ উইকেট।

১৮৭ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নামা নাইট রাইডার্স শিবিরে প্রথম ওভারেই জোড়া আঘাত হানেন ডেভিড উইলি। অ্যালেক্স হেলস ও আলিশান শারাফুকে আউট করেন এই ইংলিশ পেসার। দ্বিতীয় ওভারেই মোস্তাফিজের হাতে বল তুলে দেন দুবাইয়ের অধিনায়ক দাসুন শানাকা। আস্থার প্রতিদান দেন বাঁ হাতি পেসার। সে ওভারে উন্মুক্ত চাঁদকে শায়ান জাহাঙ্গীরের ক্যাচে পরিণত করেন তিনি।

পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে ফের বোলিংয়ে আসেন মোস্তাফিজ। একটি করে চার ও ছয়ে তাঁর প্রথম ২ বলে ১০ রান নেন ফিল সল্ট। তৃতীয় বল থেকে কোনো রান নিতে পারেননি এই ইংলিশ ব্যাটার। পরের বলেই তাঁকে প্যাভিলিয়নের পথ দেখান মোস্তাফিজের। ড্রাইভ করতে গিয়ে রোভম্যান পাওয়েলের হাতে ধরা পড়েন সল্ট। ২১ বলে ২৭ রান করেন তিনি। পঞ্চদশ ওভারে নিজের তৃতীয় এবং শেষ ওভারটি করেন মোস্তাফিজ। সে ওভারে ৭ রান দিলে ছিলেন উইকেটশূন্য। সব মিলিয়ে এদিন ২ উইকেট নেওয়ার পথে ৩ ওভারে ২২ রান দেন মোস্তাফিজ।

এর আগে পাওয়েল ও জর্ডান কক্সের ব্যাটে বড় পুঁজি পায় দুবাই। ৫২ বলে ৮ চার ও ৪ ছক্কায় ৯৬ রান করেন পাওয়েল। ৫২ রান আসে কক্সের ব্যাট থেকে। ৩৬ বল খেলেন এই ব্যাটার। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৯৬ রান করে দুবাই।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত