
২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ১ লাখ দর্শকের সামনে ভারতকে কাঁদিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। কাছাকাছি গিয়ে শিরোপা না জিততে পারার আক্ষেপের ঘটনা বাদ দিলে গত বছর ওয়ানডেতে একের পর এক রেকর্ড গড়ে ভারত। উইজডেনের মতো আইসিসির বর্ষসেরা ওয়ানডে দলেও ভারতীয় ক্রিকেটারের সংখ্যা বেশি।
ওয়ানডে ক্রিকেটের হিসাব করলে ২০২৩ সালকে ‘ডাবল সেঞ্চুরির বছর’ বললেও ভুল হবে না। শুবমান গিল, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল—দুই তারকা ক্রিকেটার ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন গত বছর। ২১৮ ওয়ানডে ম্যাচ হয়েছে গত বছরে, যা এক বছরে ওয়ানডের হিসাবে সর্বোচ্চ।
ডাবল সেঞ্চুরি করা গিল ২০২৩ সালে ওয়ানডেতে করেছেন ১৫৮৪ রান, যা গত বছরের ওয়ানডেতে কোনো ব্যাটারের সবচেয়ে বেশি রান। তিনিসহ ভারতের ৬ ক্রিকেটার জায়গা পেয়েছেন আইসিসির ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে।
২০২৩ সালে ওয়ানডেতে দ্বিতীয় ও তৃতীয় সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মা আছেন আইসিসির গত বছরের ওয়ানডে দলে। আইসিসির বর্ষসেরা দলটির অধিনায়কও রোহিত। কোহলি ও রোহিত ২০২৩ সালে ওয়ানডেতে করেছেন ১৩৭৭ ও ১২৫৫ রান, যার মধ্যে কোহলি গত বছর সর্বোচ্চ ৬টি সেঞ্চুরি করেন। ৭৬৫ রান করে ২০২৩ বিশ্বকাপের ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্টের পুরস্কার পান তিনি। ওয়ানডে ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৫০ সেঞ্চুরি, কোনো নির্দিষ্ট বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি রান—দুই রেকর্ডেই কোহলি ছাড়িয়ে যান শচীন টেন্ডুলকারকে।
গিল, কোহলি, রোহিতের পাশাপাশি আছেন মোহাম্মদ শামি, কুলদীপ যাদব ও মোহাম্মদ সিরাজ। ৪৯ উইকেট নিয়ে ২০২৩ সালে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি কুলদীপ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ উইকেট সিরাজের। ৪৩ উইকেট নিয়ে এই তালিকায় যৌথভাবে তৃতীয় শামি ও সন্দীপ লামিচানে, যার মধ্যে লামিচানে নেই আইসিসির গত বছরের বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে। ২০২৩ বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ২৪ উইকেট নিয়েছেন শামি।
ভারতের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দুই জন করে ক্রিকেটার আছেন অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার। অস্ট্রেলিয়ার আছেন ট্রাভিস হেড ও অ্যাডাম জাম্পা। হেড আহমেদাবাদের ফাইনালে সেঞ্চুরি করে ম্যান অব দ্য ফাইনাল হয়েছিলেন। তাঁর সেঞ্চুরিতেই ১২ বছর পর বিশ্বকাপ ফাইনালে সেঞ্চুরির দেখা পায় ক্রিকেট বিশ্ব। জাম্পা গত বছর ওয়ানডেতে নিয়েছেন ৩৮ উইকেট, যা অস্ট্রেলিয়ানদের মধ্যে গত বছরের সর্বোচ্চ উইকেট সংখ্যা।
হেনরিখ ক্লাসেন ও মার্কো ইয়ানসেন—দক্ষিণ আফ্রিকার এ দুই ক্রিকেটার আছেন আইসিসির গত বছরের বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে, যার মধ্যে আইসিসির ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দলের উইকেটরক্ষকের দায়িত্বে ক্লাসেন। নিউজিল্যান্ডের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে আছেন ড্যারিল মিচেল। মিচেল গত বছর ওয়ানডেতে করেন ১২০৪ রান। বিশ্বকাপে দুটি সেঞ্চুরি করেন তিনি।
উইজডেনের ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে ছিলেন ভারতের ৭ ক্রিকেটার। সেখানে অবশ্য গিল জায়গা পাননি। রোহিত, কোহলি, মোহাম্মদ শামি, কুলদীপ যাদব ও মোহাম্মদ সিরাজ, জসপ্রীত বুমরা, রবীন্দ্র জাদেজা—ভারতের এই ৭ ক্রিকেটার জায়গা করে নিয়েছিলেন উইজডেনের গত বছরের ওয়ানডে দলে। উইজডেনের বর্ষসেরা দলটির নেতৃত্বেও ছিলেন রোহিত।
আইসিসির ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দল:
রোহিত শর্মা (ভারত) (অধিনায়ক) : ২৭ ম্যাচ; ১২৫৫ রান; ২ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫২.২৯; সর্বোচ্চ: ১৩১
শুভমান গিল (ভারত) : ২৭ ম্যাচ; ১২৫৫ রান; ২ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫২.২৯; সর্বোচ্চ: ১৩১
ট্রাভিস হেড (অস্ট্রেলিয়া) : ১৩ ম্যাচ; ৫৭০ রান; ২ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫১.৮১; সর্বোচ্চ: ১৩৭
বিরাট কোহলি (ভারত) : ২৭ ম্যাচ; ১৩৭৭ রান; ৬ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৭২.৪; সর্বোচ্চ: ১৬৬ *
হেনরিখ ক্লাসেন (উইকেটরক্ষক) (দক্ষিণ আফ্রিকা) ; ২৪ ম্যাচ; ৯২৭ রান; ৩ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৪৬.৩৫; ২০ ডিসমিসাল; ১৯ ক্যাচ; ১ স্টাম্পিং
ড্যারিল মিচেল (নিউজিল্যান্ড) : ২৬ ম্যাচ; ১২০৪ রান; ৫ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫২.৩৪; সর্বোচ্চ: ১৩৪
মার্কো ইয়ানসেন (দক্ষিণ আফ্রিকা) : ২০ ম্যাচ; ৪০৬ রান; ১ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৩৩.৮৩; সর্বোচ্চ: ৭৫ *; স্ট্রাইকরেট: ১১৬; ৩৩ উইকেট; ইকোনমি: ৬.৩৭; সেরা: ৫-৪০; ইনিংসে ৫ উইকেট: ১ টি
অ্যাডাম জাম্পা (অস্ট্রেলিয়া) : ২০ ম্যাচ; ৩৮ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৭৮; সেরা: ৪-৮
কুলদীপ যাদব (ভারত) : ৩০ ম্যাচ; ৪৯ উইকেট; ইকোনমি: ৪.৬১; ইনিংসে ৫ উইকেট: ১ টি; সেরা: ৫-২৫
মোহাম্মদ সিরাজ (ভারত) : ২৫ ম্যাচ; ৪৪ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৩৬; সেরা: ৬-২১
মোহাম্মদ শামি (ভারত) : ১৯ ম্যাচ; ৪৩ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৩২; ইনিংসে ৫ উইকেট: ৪ টি; সেরা: ৭-৫৭

২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ১ লাখ দর্শকের সামনে ভারতকে কাঁদিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। কাছাকাছি গিয়ে শিরোপা না জিততে পারার আক্ষেপের ঘটনা বাদ দিলে গত বছর ওয়ানডেতে একের পর এক রেকর্ড গড়ে ভারত। উইজডেনের মতো আইসিসির বর্ষসেরা ওয়ানডে দলেও ভারতীয় ক্রিকেটারের সংখ্যা বেশি।
ওয়ানডে ক্রিকেটের হিসাব করলে ২০২৩ সালকে ‘ডাবল সেঞ্চুরির বছর’ বললেও ভুল হবে না। শুবমান গিল, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল—দুই তারকা ক্রিকেটার ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন গত বছর। ২১৮ ওয়ানডে ম্যাচ হয়েছে গত বছরে, যা এক বছরে ওয়ানডের হিসাবে সর্বোচ্চ।
ডাবল সেঞ্চুরি করা গিল ২০২৩ সালে ওয়ানডেতে করেছেন ১৫৮৪ রান, যা গত বছরের ওয়ানডেতে কোনো ব্যাটারের সবচেয়ে বেশি রান। তিনিসহ ভারতের ৬ ক্রিকেটার জায়গা পেয়েছেন আইসিসির ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে।
২০২৩ সালে ওয়ানডেতে দ্বিতীয় ও তৃতীয় সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মা আছেন আইসিসির গত বছরের ওয়ানডে দলে। আইসিসির বর্ষসেরা দলটির অধিনায়কও রোহিত। কোহলি ও রোহিত ২০২৩ সালে ওয়ানডেতে করেছেন ১৩৭৭ ও ১২৫৫ রান, যার মধ্যে কোহলি গত বছর সর্বোচ্চ ৬টি সেঞ্চুরি করেন। ৭৬৫ রান করে ২০২৩ বিশ্বকাপের ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্টের পুরস্কার পান তিনি। ওয়ানডে ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৫০ সেঞ্চুরি, কোনো নির্দিষ্ট বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি রান—দুই রেকর্ডেই কোহলি ছাড়িয়ে যান শচীন টেন্ডুলকারকে।
গিল, কোহলি, রোহিতের পাশাপাশি আছেন মোহাম্মদ শামি, কুলদীপ যাদব ও মোহাম্মদ সিরাজ। ৪৯ উইকেট নিয়ে ২০২৩ সালে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি কুলদীপ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ উইকেট সিরাজের। ৪৩ উইকেট নিয়ে এই তালিকায় যৌথভাবে তৃতীয় শামি ও সন্দীপ লামিচানে, যার মধ্যে লামিচানে নেই আইসিসির গত বছরের বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে। ২০২৩ বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ২৪ উইকেট নিয়েছেন শামি।
ভারতের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দুই জন করে ক্রিকেটার আছেন অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার। অস্ট্রেলিয়ার আছেন ট্রাভিস হেড ও অ্যাডাম জাম্পা। হেড আহমেদাবাদের ফাইনালে সেঞ্চুরি করে ম্যান অব দ্য ফাইনাল হয়েছিলেন। তাঁর সেঞ্চুরিতেই ১২ বছর পর বিশ্বকাপ ফাইনালে সেঞ্চুরির দেখা পায় ক্রিকেট বিশ্ব। জাম্পা গত বছর ওয়ানডেতে নিয়েছেন ৩৮ উইকেট, যা অস্ট্রেলিয়ানদের মধ্যে গত বছরের সর্বোচ্চ উইকেট সংখ্যা।
হেনরিখ ক্লাসেন ও মার্কো ইয়ানসেন—দক্ষিণ আফ্রিকার এ দুই ক্রিকেটার আছেন আইসিসির গত বছরের বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে, যার মধ্যে আইসিসির ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দলের উইকেটরক্ষকের দায়িত্বে ক্লাসেন। নিউজিল্যান্ডের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে আছেন ড্যারিল মিচেল। মিচেল গত বছর ওয়ানডেতে করেন ১২০৪ রান। বিশ্বকাপে দুটি সেঞ্চুরি করেন তিনি।
উইজডেনের ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে ছিলেন ভারতের ৭ ক্রিকেটার। সেখানে অবশ্য গিল জায়গা পাননি। রোহিত, কোহলি, মোহাম্মদ শামি, কুলদীপ যাদব ও মোহাম্মদ সিরাজ, জসপ্রীত বুমরা, রবীন্দ্র জাদেজা—ভারতের এই ৭ ক্রিকেটার জায়গা করে নিয়েছিলেন উইজডেনের গত বছরের ওয়ানডে দলে। উইজডেনের বর্ষসেরা দলটির নেতৃত্বেও ছিলেন রোহিত।
আইসিসির ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দল:
রোহিত শর্মা (ভারত) (অধিনায়ক) : ২৭ ম্যাচ; ১২৫৫ রান; ২ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫২.২৯; সর্বোচ্চ: ১৩১
শুভমান গিল (ভারত) : ২৭ ম্যাচ; ১২৫৫ রান; ২ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫২.২৯; সর্বোচ্চ: ১৩১
ট্রাভিস হেড (অস্ট্রেলিয়া) : ১৩ ম্যাচ; ৫৭০ রান; ২ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫১.৮১; সর্বোচ্চ: ১৩৭
বিরাট কোহলি (ভারত) : ২৭ ম্যাচ; ১৩৭৭ রান; ৬ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৭২.৪; সর্বোচ্চ: ১৬৬ *
হেনরিখ ক্লাসেন (উইকেটরক্ষক) (দক্ষিণ আফ্রিকা) ; ২৪ ম্যাচ; ৯২৭ রান; ৩ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৪৬.৩৫; ২০ ডিসমিসাল; ১৯ ক্যাচ; ১ স্টাম্পিং
ড্যারিল মিচেল (নিউজিল্যান্ড) : ২৬ ম্যাচ; ১২০৪ রান; ৫ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫২.৩৪; সর্বোচ্চ: ১৩৪
মার্কো ইয়ানসেন (দক্ষিণ আফ্রিকা) : ২০ ম্যাচ; ৪০৬ রান; ১ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৩৩.৮৩; সর্বোচ্চ: ৭৫ *; স্ট্রাইকরেট: ১১৬; ৩৩ উইকেট; ইকোনমি: ৬.৩৭; সেরা: ৫-৪০; ইনিংসে ৫ উইকেট: ১ টি
অ্যাডাম জাম্পা (অস্ট্রেলিয়া) : ২০ ম্যাচ; ৩৮ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৭৮; সেরা: ৪-৮
কুলদীপ যাদব (ভারত) : ৩০ ম্যাচ; ৪৯ উইকেট; ইকোনমি: ৪.৬১; ইনিংসে ৫ উইকেট: ১ টি; সেরা: ৫-২৫
মোহাম্মদ সিরাজ (ভারত) : ২৫ ম্যাচ; ৪৪ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৩৬; সেরা: ৬-২১
মোহাম্মদ শামি (ভারত) : ১৯ ম্যাচ; ৪৩ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৩২; ইনিংসে ৫ উইকেট: ৪ টি; সেরা: ৭-৫৭

২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ১ লাখ দর্শকের সামনে ভারতকে কাঁদিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। কাছাকাছি গিয়ে শিরোপা না জিততে পারার আক্ষেপের ঘটনা বাদ দিলে গত বছর ওয়ানডেতে একের পর এক রেকর্ড গড়ে ভারত। উইজডেনের মতো আইসিসির বর্ষসেরা ওয়ানডে দলেও ভারতীয় ক্রিকেটারের সংখ্যা বেশি।
ওয়ানডে ক্রিকেটের হিসাব করলে ২০২৩ সালকে ‘ডাবল সেঞ্চুরির বছর’ বললেও ভুল হবে না। শুবমান গিল, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল—দুই তারকা ক্রিকেটার ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন গত বছর। ২১৮ ওয়ানডে ম্যাচ হয়েছে গত বছরে, যা এক বছরে ওয়ানডের হিসাবে সর্বোচ্চ।
ডাবল সেঞ্চুরি করা গিল ২০২৩ সালে ওয়ানডেতে করেছেন ১৫৮৪ রান, যা গত বছরের ওয়ানডেতে কোনো ব্যাটারের সবচেয়ে বেশি রান। তিনিসহ ভারতের ৬ ক্রিকেটার জায়গা পেয়েছেন আইসিসির ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে।
২০২৩ সালে ওয়ানডেতে দ্বিতীয় ও তৃতীয় সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মা আছেন আইসিসির গত বছরের ওয়ানডে দলে। আইসিসির বর্ষসেরা দলটির অধিনায়কও রোহিত। কোহলি ও রোহিত ২০২৩ সালে ওয়ানডেতে করেছেন ১৩৭৭ ও ১২৫৫ রান, যার মধ্যে কোহলি গত বছর সর্বোচ্চ ৬টি সেঞ্চুরি করেন। ৭৬৫ রান করে ২০২৩ বিশ্বকাপের ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্টের পুরস্কার পান তিনি। ওয়ানডে ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৫০ সেঞ্চুরি, কোনো নির্দিষ্ট বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি রান—দুই রেকর্ডেই কোহলি ছাড়িয়ে যান শচীন টেন্ডুলকারকে।
গিল, কোহলি, রোহিতের পাশাপাশি আছেন মোহাম্মদ শামি, কুলদীপ যাদব ও মোহাম্মদ সিরাজ। ৪৯ উইকেট নিয়ে ২০২৩ সালে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি কুলদীপ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ উইকেট সিরাজের। ৪৩ উইকেট নিয়ে এই তালিকায় যৌথভাবে তৃতীয় শামি ও সন্দীপ লামিচানে, যার মধ্যে লামিচানে নেই আইসিসির গত বছরের বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে। ২০২৩ বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ২৪ উইকেট নিয়েছেন শামি।
ভারতের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দুই জন করে ক্রিকেটার আছেন অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার। অস্ট্রেলিয়ার আছেন ট্রাভিস হেড ও অ্যাডাম জাম্পা। হেড আহমেদাবাদের ফাইনালে সেঞ্চুরি করে ম্যান অব দ্য ফাইনাল হয়েছিলেন। তাঁর সেঞ্চুরিতেই ১২ বছর পর বিশ্বকাপ ফাইনালে সেঞ্চুরির দেখা পায় ক্রিকেট বিশ্ব। জাম্পা গত বছর ওয়ানডেতে নিয়েছেন ৩৮ উইকেট, যা অস্ট্রেলিয়ানদের মধ্যে গত বছরের সর্বোচ্চ উইকেট সংখ্যা।
হেনরিখ ক্লাসেন ও মার্কো ইয়ানসেন—দক্ষিণ আফ্রিকার এ দুই ক্রিকেটার আছেন আইসিসির গত বছরের বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে, যার মধ্যে আইসিসির ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দলের উইকেটরক্ষকের দায়িত্বে ক্লাসেন। নিউজিল্যান্ডের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে আছেন ড্যারিল মিচেল। মিচেল গত বছর ওয়ানডেতে করেন ১২০৪ রান। বিশ্বকাপে দুটি সেঞ্চুরি করেন তিনি।
উইজডেনের ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে ছিলেন ভারতের ৭ ক্রিকেটার। সেখানে অবশ্য গিল জায়গা পাননি। রোহিত, কোহলি, মোহাম্মদ শামি, কুলদীপ যাদব ও মোহাম্মদ সিরাজ, জসপ্রীত বুমরা, রবীন্দ্র জাদেজা—ভারতের এই ৭ ক্রিকেটার জায়গা করে নিয়েছিলেন উইজডেনের গত বছরের ওয়ানডে দলে। উইজডেনের বর্ষসেরা দলটির নেতৃত্বেও ছিলেন রোহিত।
আইসিসির ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দল:
রোহিত শর্মা (ভারত) (অধিনায়ক) : ২৭ ম্যাচ; ১২৫৫ রান; ২ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫২.২৯; সর্বোচ্চ: ১৩১
শুভমান গিল (ভারত) : ২৭ ম্যাচ; ১২৫৫ রান; ২ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫২.২৯; সর্বোচ্চ: ১৩১
ট্রাভিস হেড (অস্ট্রেলিয়া) : ১৩ ম্যাচ; ৫৭০ রান; ২ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫১.৮১; সর্বোচ্চ: ১৩৭
বিরাট কোহলি (ভারত) : ২৭ ম্যাচ; ১৩৭৭ রান; ৬ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৭২.৪; সর্বোচ্চ: ১৬৬ *
হেনরিখ ক্লাসেন (উইকেটরক্ষক) (দক্ষিণ আফ্রিকা) ; ২৪ ম্যাচ; ৯২৭ রান; ৩ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৪৬.৩৫; ২০ ডিসমিসাল; ১৯ ক্যাচ; ১ স্টাম্পিং
ড্যারিল মিচেল (নিউজিল্যান্ড) : ২৬ ম্যাচ; ১২০৪ রান; ৫ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫২.৩৪; সর্বোচ্চ: ১৩৪
মার্কো ইয়ানসেন (দক্ষিণ আফ্রিকা) : ২০ ম্যাচ; ৪০৬ রান; ১ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৩৩.৮৩; সর্বোচ্চ: ৭৫ *; স্ট্রাইকরেট: ১১৬; ৩৩ উইকেট; ইকোনমি: ৬.৩৭; সেরা: ৫-৪০; ইনিংসে ৫ উইকেট: ১ টি
অ্যাডাম জাম্পা (অস্ট্রেলিয়া) : ২০ ম্যাচ; ৩৮ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৭৮; সেরা: ৪-৮
কুলদীপ যাদব (ভারত) : ৩০ ম্যাচ; ৪৯ উইকেট; ইকোনমি: ৪.৬১; ইনিংসে ৫ উইকেট: ১ টি; সেরা: ৫-২৫
মোহাম্মদ সিরাজ (ভারত) : ২৫ ম্যাচ; ৪৪ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৩৬; সেরা: ৬-২১
মোহাম্মদ শামি (ভারত) : ১৯ ম্যাচ; ৪৩ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৩২; ইনিংসে ৫ উইকেট: ৪ টি; সেরা: ৭-৫৭

২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ১ লাখ দর্শকের সামনে ভারতকে কাঁদিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। কাছাকাছি গিয়ে শিরোপা না জিততে পারার আক্ষেপের ঘটনা বাদ দিলে গত বছর ওয়ানডেতে একের পর এক রেকর্ড গড়ে ভারত। উইজডেনের মতো আইসিসির বর্ষসেরা ওয়ানডে দলেও ভারতীয় ক্রিকেটারের সংখ্যা বেশি।
ওয়ানডে ক্রিকেটের হিসাব করলে ২০২৩ সালকে ‘ডাবল সেঞ্চুরির বছর’ বললেও ভুল হবে না। শুবমান গিল, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল—দুই তারকা ক্রিকেটার ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন গত বছর। ২১৮ ওয়ানডে ম্যাচ হয়েছে গত বছরে, যা এক বছরে ওয়ানডের হিসাবে সর্বোচ্চ।
ডাবল সেঞ্চুরি করা গিল ২০২৩ সালে ওয়ানডেতে করেছেন ১৫৮৪ রান, যা গত বছরের ওয়ানডেতে কোনো ব্যাটারের সবচেয়ে বেশি রান। তিনিসহ ভারতের ৬ ক্রিকেটার জায়গা পেয়েছেন আইসিসির ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে।
২০২৩ সালে ওয়ানডেতে দ্বিতীয় ও তৃতীয় সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মা আছেন আইসিসির গত বছরের ওয়ানডে দলে। আইসিসির বর্ষসেরা দলটির অধিনায়কও রোহিত। কোহলি ও রোহিত ২০২৩ সালে ওয়ানডেতে করেছেন ১৩৭৭ ও ১২৫৫ রান, যার মধ্যে কোহলি গত বছর সর্বোচ্চ ৬টি সেঞ্চুরি করেন। ৭৬৫ রান করে ২০২৩ বিশ্বকাপের ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্টের পুরস্কার পান তিনি। ওয়ানডে ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৫০ সেঞ্চুরি, কোনো নির্দিষ্ট বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি রান—দুই রেকর্ডেই কোহলি ছাড়িয়ে যান শচীন টেন্ডুলকারকে।
গিল, কোহলি, রোহিতের পাশাপাশি আছেন মোহাম্মদ শামি, কুলদীপ যাদব ও মোহাম্মদ সিরাজ। ৪৯ উইকেট নিয়ে ২০২৩ সালে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি কুলদীপ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ উইকেট সিরাজের। ৪৩ উইকেট নিয়ে এই তালিকায় যৌথভাবে তৃতীয় শামি ও সন্দীপ লামিচানে, যার মধ্যে লামিচানে নেই আইসিসির গত বছরের বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে। ২০২৩ বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ২৪ উইকেট নিয়েছেন শামি।
ভারতের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দুই জন করে ক্রিকেটার আছেন অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার। অস্ট্রেলিয়ার আছেন ট্রাভিস হেড ও অ্যাডাম জাম্পা। হেড আহমেদাবাদের ফাইনালে সেঞ্চুরি করে ম্যান অব দ্য ফাইনাল হয়েছিলেন। তাঁর সেঞ্চুরিতেই ১২ বছর পর বিশ্বকাপ ফাইনালে সেঞ্চুরির দেখা পায় ক্রিকেট বিশ্ব। জাম্পা গত বছর ওয়ানডেতে নিয়েছেন ৩৮ উইকেট, যা অস্ট্রেলিয়ানদের মধ্যে গত বছরের সর্বোচ্চ উইকেট সংখ্যা।
হেনরিখ ক্লাসেন ও মার্কো ইয়ানসেন—দক্ষিণ আফ্রিকার এ দুই ক্রিকেটার আছেন আইসিসির গত বছরের বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে, যার মধ্যে আইসিসির ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দলের উইকেটরক্ষকের দায়িত্বে ক্লাসেন। নিউজিল্যান্ডের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে আছেন ড্যারিল মিচেল। মিচেল গত বছর ওয়ানডেতে করেন ১২০৪ রান। বিশ্বকাপে দুটি সেঞ্চুরি করেন তিনি।
উইজডেনের ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে ছিলেন ভারতের ৭ ক্রিকেটার। সেখানে অবশ্য গিল জায়গা পাননি। রোহিত, কোহলি, মোহাম্মদ শামি, কুলদীপ যাদব ও মোহাম্মদ সিরাজ, জসপ্রীত বুমরা, রবীন্দ্র জাদেজা—ভারতের এই ৭ ক্রিকেটার জায়গা করে নিয়েছিলেন উইজডেনের গত বছরের ওয়ানডে দলে। উইজডেনের বর্ষসেরা দলটির নেতৃত্বেও ছিলেন রোহিত।
আইসিসির ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দল:
রোহিত শর্মা (ভারত) (অধিনায়ক) : ২৭ ম্যাচ; ১২৫৫ রান; ২ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫২.২৯; সর্বোচ্চ: ১৩১
শুভমান গিল (ভারত) : ২৭ ম্যাচ; ১২৫৫ রান; ২ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫২.২৯; সর্বোচ্চ: ১৩১
ট্রাভিস হেড (অস্ট্রেলিয়া) : ১৩ ম্যাচ; ৫৭০ রান; ২ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫১.৮১; সর্বোচ্চ: ১৩৭
বিরাট কোহলি (ভারত) : ২৭ ম্যাচ; ১৩৭৭ রান; ৬ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৭২.৪; সর্বোচ্চ: ১৬৬ *
হেনরিখ ক্লাসেন (উইকেটরক্ষক) (দক্ষিণ আফ্রিকা) ; ২৪ ম্যাচ; ৯২৭ রান; ৩ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৪৬.৩৫; ২০ ডিসমিসাল; ১৯ ক্যাচ; ১ স্টাম্পিং
ড্যারিল মিচেল (নিউজিল্যান্ড) : ২৬ ম্যাচ; ১২০৪ রান; ৫ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫২.৩৪; সর্বোচ্চ: ১৩৪
মার্কো ইয়ানসেন (দক্ষিণ আফ্রিকা) : ২০ ম্যাচ; ৪০৬ রান; ১ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৩৩.৮৩; সর্বোচ্চ: ৭৫ *; স্ট্রাইকরেট: ১১৬; ৩৩ উইকেট; ইকোনমি: ৬.৩৭; সেরা: ৫-৪০; ইনিংসে ৫ উইকেট: ১ টি
অ্যাডাম জাম্পা (অস্ট্রেলিয়া) : ২০ ম্যাচ; ৩৮ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৭৮; সেরা: ৪-৮
কুলদীপ যাদব (ভারত) : ৩০ ম্যাচ; ৪৯ উইকেট; ইকোনমি: ৪.৬১; ইনিংসে ৫ উইকেট: ১ টি; সেরা: ৫-২৫
মোহাম্মদ সিরাজ (ভারত) : ২৫ ম্যাচ; ৪৪ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৩৬; সেরা: ৬-২১
মোহাম্মদ শামি (ভারত) : ১৯ ম্যাচ; ৪৩ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৩২; ইনিংসে ৫ উইকেট: ৪ টি; সেরা: ৭-৫৭

শিরোপার লড়াইয়ে এগিয়ে ছিল সিলেট। ষষ্ঠ রাউন্ড শেষে ২৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে তারা। কিন্তু হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিল রংপুর। শেষ রাউন্ডে আকবর আলীর দলের জয়ে জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) এবারের আসরের শিরোপা জেতা বেশ কঠিন-ই হয়ে গেল সিলেটের জন্য। কোন দলের হাতে এবার শিরোপা উঠছে সেটা জানার জন্য অপেক্ষা করতে হবে শেষ
১ ঘণ্টা আগে
বয়সভিত্তিক দলে প্রবাসী ফুটবলারদের দুয়ার তাঁর হাত দিয়ে খুলেছিল। বাংলাদেশের হয়ে গত বছরের নভেম্বরে খেলেছিলেন অনূর্ধ্ব-১৭ এশিয়ান কাপ বাছাই। এক বছরের মাথায় এবার অস্ট্রেলিয়ার অনূর্ধ্ব-২০ দলে ডাক পেলেন আরহাম ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অস্ট্রেলিয়া সফরের খবর বহু পুরোনো। ১৮ বছর পর এই দ্বীপরাষ্ট্রে খেলতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। দীর্ঘ দেড় যুগ পর অস্ট্রেলিয়ার নতুন এক ভেন্যুতে বাংলাদেশ খেলবে বলে শোনা যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শেষ হয়েছে পরশু। বিশাখাপত্তনমে তৃতীয় ওয়ানডেতে ৯ উইকেটের জয়ে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতেছে লোকেশ রাহুলের নেতৃত্বাধীন ভারত। সেই সিরিজ শেষ হতে না হতেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) দুঃসংবাদ শোনাল ভারতকে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় লিগ
ক্রীড়া ডেস্ক

শিরোপার লড়াইয়ে এগিয়ে ছিল সিলেট। ষষ্ঠ রাউন্ড শেষে ২৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে তারা। কিন্তু হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিল রংপুর। শেষ রাউন্ডে আকবর আলীর দলের জয়ে জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) এবারের আসরের শিরোপা জেতা বেশ কঠিন-ই হয়ে গেল সিলেটের জন্য। কোন দলের হাতে এবার শিরোপা উঠছে সেটা জানার জন্য অপেক্ষা করতে হবে শেষ দিন পর্যন্ত।
শেষ রাউন্ডে এসে এনসিএলের শিরোপা জেতার সুযোগ ছিল ৬ দলের সামনে। তৃতীয় দিনের খেলা শেষে আশা টিকে আছে কেবল সিলেট, রংপুর এবং ময়মনসিংহের সামনে। রাজশাহীর বিপক্ষে ময়মনসিংহ হারের খুব কাছে থাকায় আসল লড়াইটা হবে সিলেট ও রংপুরের মধ্যে।
তৃতীয় দিন শেষেই নিজেদের কাজটা সেরে রেখেছে রংপুর। বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে খুলনাকে ৭ উইকেট হারিয়েছে উত্তরের দলটি। পিছিয়ে থেকেও মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধ ও ইকবাল হোসেনের নৈপুণ্যে ঘুরে দাঁড়িয়ে পূর্ণ পয়েন্ট তুলে নিয়েছে তারা। প্রথম ইনিংসে খুলনার করা ৩০৮ রানের জবাবে ১৭৪ রানে অলআউট হয় রংপুর। ১৩৪ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে খুলনাকে মাত্র ৯৬ রানে গুটিয়ে দেয় দলটি।
সর্বোচ্চ ৩০ রান করেন জিয়াউর রহমান। ২২ রানে ৫ উইকেট নেন মুগ্ধ। ২৩১ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ইকবালের সেঞ্চুরিতে মাত্র ৩ উইকেট হারিয়ে জয় তুলে নেয় রংপুর। ১১৪ রানে অপরাজিত থাকেন ইকবাল। নাঈম ইসলাম করেন ৪৫ রান। ম্যাচ জেতানো ইনিংস খেলে সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতেছেন ইকবাল। সবকটি রাউন্ড শেষে রংপুরের খাতায় যোগ হলো ৩১ পয়েন্ট।
রংপুর জেতায় সিলেটের সামনেও জয়ের বিকল্প নেই। ড্র করলেও শিরোপা উঠবে আকবরদের হাতে। রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ৬ উইকেট হাতে রেখে সিলেটের বিপক্ষে ২৩৭ রানের লিড নিয়েছে বরিশাল। প্রথম ইনিংসে তাদের করা ৩১২ রানের জবাবে ২৮৭ রানে থামে সিলেট। ১৩০ রান নিয়ে আজ ব্যাট করতে নামা জাকির হাসান আর কোনো রান না করেই আউট হয়েছেন। বরিশালের হয়ে ৮৪ রানে ৫ উইকেট নেন রুয়েল মিয়া। পরিস্থিতি বলছে নাটকীয় কিছু না হলে ম্যাচটিতে নবাগত দলটির জন্য জেতা প্রায় অসম্ভব। তাদের সর্বোচ্চ অর্জন হতে পারে ড্র। সেক্ষেত্রে শিরোপা জিতবে রংপুর।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ময়মনসিংহকে হারাতে রাজশাহীর দরকার আর মাত্র ১ উইকেট। ৪২৮ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে ২২৭ রানে ৯ উইকেট হারিয়েছে শুভাগত হোমের দল। আরও ২০১ রান করতে হবে তাদের। ৯৭ রানে অপরাজিত আছেন আবু হায়দার রনি। শেষ দিনে ১ রান করা আসাদুল্লাহ হিল গালিবকে নিয়ে হারের ব্যবধান কমানোটাই হবে তাদের বড় প্রাপ্তি।
পয়েন্ট টেবিলে সবার নিচে থাকা ঢাকার শেষটা হলো মনে রাখার মতো। শেষ রাউন্ডে চট্টগ্রামকে ইনিংস এবং ১৯২ রানে হারিয়েছে তারা। মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আনিসুল ইসলাম, মার্শাল আইয়ুব ও আশিকুর রহমান শিবলির সেঞ্চুরিতে ৫৪১ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে স্বাগতিকেরা। জবাবে ১৫৮ ও ১৯১ রানে দুইবার চট্টগ্রামকে অলআউট করে ঢাকা।

শিরোপার লড়াইয়ে এগিয়ে ছিল সিলেট। ষষ্ঠ রাউন্ড শেষে ২৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে তারা। কিন্তু হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিল রংপুর। শেষ রাউন্ডে আকবর আলীর দলের জয়ে জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) এবারের আসরের শিরোপা জেতা বেশ কঠিন-ই হয়ে গেল সিলেটের জন্য। কোন দলের হাতে এবার শিরোপা উঠছে সেটা জানার জন্য অপেক্ষা করতে হবে শেষ দিন পর্যন্ত।
শেষ রাউন্ডে এসে এনসিএলের শিরোপা জেতার সুযোগ ছিল ৬ দলের সামনে। তৃতীয় দিনের খেলা শেষে আশা টিকে আছে কেবল সিলেট, রংপুর এবং ময়মনসিংহের সামনে। রাজশাহীর বিপক্ষে ময়মনসিংহ হারের খুব কাছে থাকায় আসল লড়াইটা হবে সিলেট ও রংপুরের মধ্যে।
তৃতীয় দিন শেষেই নিজেদের কাজটা সেরে রেখেছে রংপুর। বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে খুলনাকে ৭ উইকেট হারিয়েছে উত্তরের দলটি। পিছিয়ে থেকেও মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধ ও ইকবাল হোসেনের নৈপুণ্যে ঘুরে দাঁড়িয়ে পূর্ণ পয়েন্ট তুলে নিয়েছে তারা। প্রথম ইনিংসে খুলনার করা ৩০৮ রানের জবাবে ১৭৪ রানে অলআউট হয় রংপুর। ১৩৪ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে খুলনাকে মাত্র ৯৬ রানে গুটিয়ে দেয় দলটি।
সর্বোচ্চ ৩০ রান করেন জিয়াউর রহমান। ২২ রানে ৫ উইকেট নেন মুগ্ধ। ২৩১ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ইকবালের সেঞ্চুরিতে মাত্র ৩ উইকেট হারিয়ে জয় তুলে নেয় রংপুর। ১১৪ রানে অপরাজিত থাকেন ইকবাল। নাঈম ইসলাম করেন ৪৫ রান। ম্যাচ জেতানো ইনিংস খেলে সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতেছেন ইকবাল। সবকটি রাউন্ড শেষে রংপুরের খাতায় যোগ হলো ৩১ পয়েন্ট।
রংপুর জেতায় সিলেটের সামনেও জয়ের বিকল্প নেই। ড্র করলেও শিরোপা উঠবে আকবরদের হাতে। রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ৬ উইকেট হাতে রেখে সিলেটের বিপক্ষে ২৩৭ রানের লিড নিয়েছে বরিশাল। প্রথম ইনিংসে তাদের করা ৩১২ রানের জবাবে ২৮৭ রানে থামে সিলেট। ১৩০ রান নিয়ে আজ ব্যাট করতে নামা জাকির হাসান আর কোনো রান না করেই আউট হয়েছেন। বরিশালের হয়ে ৮৪ রানে ৫ উইকেট নেন রুয়েল মিয়া। পরিস্থিতি বলছে নাটকীয় কিছু না হলে ম্যাচটিতে নবাগত দলটির জন্য জেতা প্রায় অসম্ভব। তাদের সর্বোচ্চ অর্জন হতে পারে ড্র। সেক্ষেত্রে শিরোপা জিতবে রংপুর।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ময়মনসিংহকে হারাতে রাজশাহীর দরকার আর মাত্র ১ উইকেট। ৪২৮ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে ২২৭ রানে ৯ উইকেট হারিয়েছে শুভাগত হোমের দল। আরও ২০১ রান করতে হবে তাদের। ৯৭ রানে অপরাজিত আছেন আবু হায়দার রনি। শেষ দিনে ১ রান করা আসাদুল্লাহ হিল গালিবকে নিয়ে হারের ব্যবধান কমানোটাই হবে তাদের বড় প্রাপ্তি।
পয়েন্ট টেবিলে সবার নিচে থাকা ঢাকার শেষটা হলো মনে রাখার মতো। শেষ রাউন্ডে চট্টগ্রামকে ইনিংস এবং ১৯২ রানে হারিয়েছে তারা। মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আনিসুল ইসলাম, মার্শাল আইয়ুব ও আশিকুর রহমান শিবলির সেঞ্চুরিতে ৫৪১ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে স্বাগতিকেরা। জবাবে ১৫৮ ও ১৯১ রানে দুইবার চট্টগ্রামকে অলআউট করে ঢাকা।

২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ১ লাখ দর্শকের সামনে ভারতকে কাঁদিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। কাছাকাছি গিয়ে শিরোপা না জিততে পারার আক্ষেপের ঘটনা বাদ দিলে গত বছর ওয়ানডেতে একের পর এক রেকর্ড গড়ে ভারত। উইজডেনের মতো আইসিসির বর্ষসেরা ওয়ানডে দলেও ভারতীয় ক্রিকেটারের সংখ্যা বেশ
২৩ জানুয়ারি ২০২৪
বয়সভিত্তিক দলে প্রবাসী ফুটবলারদের দুয়ার তাঁর হাত দিয়ে খুলেছিল। বাংলাদেশের হয়ে গত বছরের নভেম্বরে খেলেছিলেন অনূর্ধ্ব-১৭ এশিয়ান কাপ বাছাই। এক বছরের মাথায় এবার অস্ট্রেলিয়ার অনূর্ধ্ব-২০ দলে ডাক পেলেন আরহাম ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অস্ট্রেলিয়া সফরের খবর বহু পুরোনো। ১৮ বছর পর এই দ্বীপরাষ্ট্রে খেলতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। দীর্ঘ দেড় যুগ পর অস্ট্রেলিয়ার নতুন এক ভেন্যুতে বাংলাদেশ খেলবে বলে শোনা যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শেষ হয়েছে পরশু। বিশাখাপত্তনমে তৃতীয় ওয়ানডেতে ৯ উইকেটের জয়ে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতেছে লোকেশ রাহুলের নেতৃত্বাধীন ভারত। সেই সিরিজ শেষ হতে না হতেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) দুঃসংবাদ শোনাল ভারতকে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বয়সভিত্তিক দলে প্রবাসী ফুটবলারদের দুয়ার তাঁর হাত দিয়ে খুলেছিল। বাংলাদেশের হয়ে গত বছরের নভেম্বরে খেলেছিলেন অনূর্ধ্ব-১৭ এশিয়ান কাপ বাছাই। এক বছরের মাথায় এবার অস্ট্রেলিয়ার অনূর্ধ্ব-২০ দলে ডাক পেলেন আরহাম ইসলাম।
চলতি মাসে জাপানে এসবিএস কাপ খেলতে ২০ সদস্যের দল দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া ফুটবল ফেডারেশন। সেখানে রয়েছে আরহামের নাম। অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী এই ফরোয়ার্ড খেলেন ওয়েস্টার্ন ইউনাইটেডের হয়ে।
বাছাইপর্বে দারুণ খেললেও আরহামের ব্যাপারে আর কোনো অগ্রগতি দেখায়নি বাফুফে। এমনকি রাখা হয়নি অনূর্ধ্ব-২৩ দলেও। অস্ট্রেলিয়া অবশ্য এমন প্রতিভাকে হাতছাড়া করেনি। এসবিএস কাপে খেলে ফেললে বাংলাদেশের হয়ে আরহামের আর খেলার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।

বয়সভিত্তিক দলে প্রবাসী ফুটবলারদের দুয়ার তাঁর হাত দিয়ে খুলেছিল। বাংলাদেশের হয়ে গত বছরের নভেম্বরে খেলেছিলেন অনূর্ধ্ব-১৭ এশিয়ান কাপ বাছাই। এক বছরের মাথায় এবার অস্ট্রেলিয়ার অনূর্ধ্ব-২০ দলে ডাক পেলেন আরহাম ইসলাম।
চলতি মাসে জাপানে এসবিএস কাপ খেলতে ২০ সদস্যের দল দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া ফুটবল ফেডারেশন। সেখানে রয়েছে আরহামের নাম। অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী এই ফরোয়ার্ড খেলেন ওয়েস্টার্ন ইউনাইটেডের হয়ে।
বাছাইপর্বে দারুণ খেললেও আরহামের ব্যাপারে আর কোনো অগ্রগতি দেখায়নি বাফুফে। এমনকি রাখা হয়নি অনূর্ধ্ব-২৩ দলেও। অস্ট্রেলিয়া অবশ্য এমন প্রতিভাকে হাতছাড়া করেনি। এসবিএস কাপে খেলে ফেললে বাংলাদেশের হয়ে আরহামের আর খেলার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।

২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ১ লাখ দর্শকের সামনে ভারতকে কাঁদিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। কাছাকাছি গিয়ে শিরোপা না জিততে পারার আক্ষেপের ঘটনা বাদ দিলে গত বছর ওয়ানডেতে একের পর এক রেকর্ড গড়ে ভারত। উইজডেনের মতো আইসিসির বর্ষসেরা ওয়ানডে দলেও ভারতীয় ক্রিকেটারের সংখ্যা বেশ
২৩ জানুয়ারি ২০২৪
শিরোপার লড়াইয়ে এগিয়ে ছিল সিলেট। ষষ্ঠ রাউন্ড শেষে ২৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে তারা। কিন্তু হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিল রংপুর। শেষ রাউন্ডে আকবর আলীর দলের জয়ে জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) এবারের আসরের শিরোপা জেতা বেশ কঠিন-ই হয়ে গেল সিলেটের জন্য। কোন দলের হাতে এবার শিরোপা উঠছে সেটা জানার জন্য অপেক্ষা করতে হবে শেষ
১ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অস্ট্রেলিয়া সফরের খবর বহু পুরোনো। ১৮ বছর পর এই দ্বীপরাষ্ট্রে খেলতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। দীর্ঘ দেড় যুগ পর অস্ট্রেলিয়ার নতুন এক ভেন্যুতে বাংলাদেশ খেলবে বলে শোনা যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শেষ হয়েছে পরশু। বিশাখাপত্তনমে তৃতীয় ওয়ানডেতে ৯ উইকেটের জয়ে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতেছে লোকেশ রাহুলের নেতৃত্বাধীন ভারত। সেই সিরিজ শেষ হতে না হতেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) দুঃসংবাদ শোনাল ভারতকে।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

২০২৬ সালে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অস্ট্রেলিয়া সফরের খবর বহু পুরোনো। ১৮ বছর পর এই দ্বীপরাষ্ট্রে খেলতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। দীর্ঘ দেড় যুগ পর অস্ট্রেলিয়ার নতুন এক ভেন্যুতে বাংলাদেশ খেলবে বলে শোনা যাচ্ছে।
অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড রাজ্যের ম্যাকে শহরের ভেন্যু গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ অ্যারেনাতে বাংলাদেশ সিরিজের একটা টেস্ট হতে পারে বলে ক্রিকেট ডট কম ডট কম এইউ গতকাল এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে। অ্যাশেজের পরে প্রথম সিরিজে একটি টেস্ট আয়োজন করতে প্রস্তুত গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ অ্যারেনা। কুইন্সল্যান্ডের রাজ্য প্রধান ডেভিড ক্রিসাফুলি জানিয়েছেন।
সাধারণত অস্ট্রেলিয়ায় কোনো টেস্ট সিরিজ হলে ব্রিসবেনের গ্যাবায় একটা টেস্ট থাকেই। তবে ১৯৭৬-৭৭ মৌসুমের পর এবারই প্রথম গ্যাবায় কোনো টেস্ট হবে না। তাই বলে কুইন্সল্যান্ড রাজ্য একেবারে ফাঁকা থাকছে না। ক্রিসাফুলি বলেন, ‘গত ৫০ বছরের হিসেবে এবারই প্রথম ব্রিসবেনে কোনো টেস্ট হচ্ছে না। ভেন্যু নিয়ে অনিশ্চয়তার কারণেই মূলত সেটা হচ্ছে। আমাদের একটা টেস্ট হবে। ম্যাকেতে সেই টেস্টটা হবে বাংলাদেশের বিপক্ষে।’ ম্যাকের গ্রেট বেরিয়ার রিফ অ্যারেনা হতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার ১২তম টেস্ট ভেন্যু।
পূর্বনির্ধারিত সূচি অনুযায়ী অস্ট্রেলিয়া সফরে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলার কথা ছিল ২০২৭ সালে। কিন্তু সেই বছরের মার্চে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) টেস্টের দেড় শ বছর পূর্তিতে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড খেলবে বিশেষ টেস্ট। তা ছাড়া বিভিন্ন ম্যাচের কারণে অস্ট্রেলিয়ার স্টেডিয়ামগুলো তখন ব্যস্ত থাকবে। এ কারণে বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া সিরিজটি ২০২৬ সালে আয়োজন করার পরিকল্পনা রয়েছে। যদিও সূচি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। ২০২৬-২৭ মৌসুমের গ্রীষ্মটা মূলত অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের টেস্টের জন্য সূচিটা একটু ব্যতিক্রমই। পার্থ, অ্যাডিলেড, মেলবোর্ন, সিডনি—সূচি অনুযায়ী সেই সময় নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে চারটি টেস্ট খেলবে অস্ট্রেলিয়া।
অস্ট্রেলিয়া সফর বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের জন্য একেবারে নতুন কিছু নয়। ২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ তো বটেই। অস্ট্রেলিয়ার রাজ্য দলের বিপক্ষেও তাদের মাঠে গিয়ে খেলেছেন মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন-রাকিবুল হাসানরা। তবে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ সবশেষ খেলেছে ২০০৮ সালে। সেবার তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশকে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল অস্ট্রেলিয়া। এর আগে ২০০৩ সালে অস্ট্রেলিয়ার মাঠে দুই টেস্ট খেলেছিল বাংলাদেশ। ডারউইনে বাংলাদেশকে ইনিংস ও ১৩২ রানে হারিয়েছিল অজিরা। পরের টেস্টেও বাংলাদেশ ইনিংসে হেরেছিল অস্ট্রেলিয়ার কাছে। কেয়ার্নসে বাংলাদেশের বিপক্ষে ইনিংস ও ৯৮ রানে জিতেছিল অজিরা।

২০২৬ সালে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অস্ট্রেলিয়া সফরের খবর বহু পুরোনো। ১৮ বছর পর এই দ্বীপরাষ্ট্রে খেলতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। দীর্ঘ দেড় যুগ পর অস্ট্রেলিয়ার নতুন এক ভেন্যুতে বাংলাদেশ খেলবে বলে শোনা যাচ্ছে।
অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড রাজ্যের ম্যাকে শহরের ভেন্যু গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ অ্যারেনাতে বাংলাদেশ সিরিজের একটা টেস্ট হতে পারে বলে ক্রিকেট ডট কম ডট কম এইউ গতকাল এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে। অ্যাশেজের পরে প্রথম সিরিজে একটি টেস্ট আয়োজন করতে প্রস্তুত গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ অ্যারেনা। কুইন্সল্যান্ডের রাজ্য প্রধান ডেভিড ক্রিসাফুলি জানিয়েছেন।
সাধারণত অস্ট্রেলিয়ায় কোনো টেস্ট সিরিজ হলে ব্রিসবেনের গ্যাবায় একটা টেস্ট থাকেই। তবে ১৯৭৬-৭৭ মৌসুমের পর এবারই প্রথম গ্যাবায় কোনো টেস্ট হবে না। তাই বলে কুইন্সল্যান্ড রাজ্য একেবারে ফাঁকা থাকছে না। ক্রিসাফুলি বলেন, ‘গত ৫০ বছরের হিসেবে এবারই প্রথম ব্রিসবেনে কোনো টেস্ট হচ্ছে না। ভেন্যু নিয়ে অনিশ্চয়তার কারণেই মূলত সেটা হচ্ছে। আমাদের একটা টেস্ট হবে। ম্যাকেতে সেই টেস্টটা হবে বাংলাদেশের বিপক্ষে।’ ম্যাকের গ্রেট বেরিয়ার রিফ অ্যারেনা হতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার ১২তম টেস্ট ভেন্যু।
পূর্বনির্ধারিত সূচি অনুযায়ী অস্ট্রেলিয়া সফরে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলার কথা ছিল ২০২৭ সালে। কিন্তু সেই বছরের মার্চে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) টেস্টের দেড় শ বছর পূর্তিতে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড খেলবে বিশেষ টেস্ট। তা ছাড়া বিভিন্ন ম্যাচের কারণে অস্ট্রেলিয়ার স্টেডিয়ামগুলো তখন ব্যস্ত থাকবে। এ কারণে বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া সিরিজটি ২০২৬ সালে আয়োজন করার পরিকল্পনা রয়েছে। যদিও সূচি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। ২০২৬-২৭ মৌসুমের গ্রীষ্মটা মূলত অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের টেস্টের জন্য সূচিটা একটু ব্যতিক্রমই। পার্থ, অ্যাডিলেড, মেলবোর্ন, সিডনি—সূচি অনুযায়ী সেই সময় নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে চারটি টেস্ট খেলবে অস্ট্রেলিয়া।
অস্ট্রেলিয়া সফর বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের জন্য একেবারে নতুন কিছু নয়। ২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ তো বটেই। অস্ট্রেলিয়ার রাজ্য দলের বিপক্ষেও তাদের মাঠে গিয়ে খেলেছেন মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন-রাকিবুল হাসানরা। তবে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ সবশেষ খেলেছে ২০০৮ সালে। সেবার তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশকে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল অস্ট্রেলিয়া। এর আগে ২০০৩ সালে অস্ট্রেলিয়ার মাঠে দুই টেস্ট খেলেছিল বাংলাদেশ। ডারউইনে বাংলাদেশকে ইনিংস ও ১৩২ রানে হারিয়েছিল অজিরা। পরের টেস্টেও বাংলাদেশ ইনিংসে হেরেছিল অস্ট্রেলিয়ার কাছে। কেয়ার্নসে বাংলাদেশের বিপক্ষে ইনিংস ও ৯৮ রানে জিতেছিল অজিরা।

২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ১ লাখ দর্শকের সামনে ভারতকে কাঁদিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। কাছাকাছি গিয়ে শিরোপা না জিততে পারার আক্ষেপের ঘটনা বাদ দিলে গত বছর ওয়ানডেতে একের পর এক রেকর্ড গড়ে ভারত। উইজডেনের মতো আইসিসির বর্ষসেরা ওয়ানডে দলেও ভারতীয় ক্রিকেটারের সংখ্যা বেশ
২৩ জানুয়ারি ২০২৪
শিরোপার লড়াইয়ে এগিয়ে ছিল সিলেট। ষষ্ঠ রাউন্ড শেষে ২৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে তারা। কিন্তু হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিল রংপুর। শেষ রাউন্ডে আকবর আলীর দলের জয়ে জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) এবারের আসরের শিরোপা জেতা বেশ কঠিন-ই হয়ে গেল সিলেটের জন্য। কোন দলের হাতে এবার শিরোপা উঠছে সেটা জানার জন্য অপেক্ষা করতে হবে শেষ
১ ঘণ্টা আগে
বয়সভিত্তিক দলে প্রবাসী ফুটবলারদের দুয়ার তাঁর হাত দিয়ে খুলেছিল। বাংলাদেশের হয়ে গত বছরের নভেম্বরে খেলেছিলেন অনূর্ধ্ব-১৭ এশিয়ান কাপ বাছাই। এক বছরের মাথায় এবার অস্ট্রেলিয়ার অনূর্ধ্ব-২০ দলে ডাক পেলেন আরহাম ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগে
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শেষ হয়েছে পরশু। বিশাখাপত্তনমে তৃতীয় ওয়ানডেতে ৯ উইকেটের জয়ে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতেছে লোকেশ রাহুলের নেতৃত্বাধীন ভারত। সেই সিরিজ শেষ হতে না হতেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) দুঃসংবাদ শোনাল ভারতকে।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শেষ হয়েছে পরশু। বিশাখাপত্তনমে তৃতীয় ওয়ানডেতে ৯ উইকেটের জয়ে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতেছে লোকেশ রাহুলের নেতৃত্বাধীন ভারত। সেই সিরিজ শেষ হতে না হতেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) দুঃসংবাদ শোনাল ভারতকে।
স্লো ওভার রেটের কারণে ভারতীয় ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফির ১০ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছে। আইসিসি আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে সেটা নিশ্চিত করেছে। স্লো ওভার রেটের শাস্তিটা ভারত পেয়েছে মূলত ৩ ডিসেম্বর রায়পুরের শহীদ বীর নারায়ণ সিং স্টেডিয়ামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় ওয়ানডে ম্যাচের কারণে। সেই ম্যাচে নির্ধারিত সময়ের চেয়ে ২ ওভার কম করেছিল বলে আইসিসির বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে। আইসিসির খেলোয়াড়দের আচরণবিধির ২.২২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রত্যেক কম ওভার বোলিংয়ের জন্য ম্যাচ ফির পাঁচ শতাংশ করে জরিমানার বিধান রয়েছে। মাঠের দুই আম্পায়ার রড টাকার ও রোহান পন্ডিত এবং তৃতীয় আম্পায়ার স্যাম নোগাস্কি, চতুর্থ আম্পায়ার জয়ারামান মদনগোপাল অভিযোগ করেছেন। ম্যাচ রেফারি রিচি রিচার্ডসন শাস্তি দিয়েছেন। রাহুল দোষ স্বীকার করে নেওয়ায় আনুষ্ঠানিক শুনানির প্রয়োজন হয়নি।
রায়পুরে ৩ ডিসেম্বর দ্বিতীয় ওয়ানডেতে টস হেরে আগে ব্যাটিং পেয়ে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৫ উইকেটে ৩৫৮ রান করে ভারত। পাহাড়সমান লক্ষ্য তাড়া করে ৪ বল হাতে রেখে ৪ উইকেটে জেতে দক্ষিণ আফ্রিকা। তাতে করে ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ডটা নিজের নামে লিখিয়ে নিল প্রোটিয়ারা। সেই ম্যাচে শেষ দুই ওভার স্লো ওভার রেটের শাস্তি হিসেবে বৃত্তের ভেতরে ভারতকে একজন ফিল্ডার বেশি রাখতে হয়েছিল।
দ্বিতীয় ওয়ানডে জিতে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে সমতায় ফেরায় দক্ষিণ আফ্রিকা। তাতে পরশু বিশাখাপত্তনমে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা তৃতীয় ওয়ানডে হয়ে যায় সিরিজ নির্ধারণী। সেই ম্যাচে টানা ২০ ওয়ানডে পর টস জেতে ভারত। সেই ম্যাচে প্রোটিয়াদের দেওয়া ২৭১ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ৬১ বল হাতে রেখে ৯ উইকেটে জেতে ভারত। এখন দুই দল পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে মুখোমুখি হবে। কটকে আগামীকাল বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথম টি-টোয়েন্টি। এরপর ১১, ১৪, ১৭ ও ১৯ ডিসেম্বর নিউ চন্ডীগড়, ধর্মশালা, লক্ষ্ণৌ ও আহমেদাবাদে হবে দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম টি-টোয়েন্টি।

ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শেষ হয়েছে পরশু। বিশাখাপত্তনমে তৃতীয় ওয়ানডেতে ৯ উইকেটের জয়ে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতেছে লোকেশ রাহুলের নেতৃত্বাধীন ভারত। সেই সিরিজ শেষ হতে না হতেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) দুঃসংবাদ শোনাল ভারতকে।
স্লো ওভার রেটের কারণে ভারতীয় ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফির ১০ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছে। আইসিসি আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে সেটা নিশ্চিত করেছে। স্লো ওভার রেটের শাস্তিটা ভারত পেয়েছে মূলত ৩ ডিসেম্বর রায়পুরের শহীদ বীর নারায়ণ সিং স্টেডিয়ামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় ওয়ানডে ম্যাচের কারণে। সেই ম্যাচে নির্ধারিত সময়ের চেয়ে ২ ওভার কম করেছিল বলে আইসিসির বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে। আইসিসির খেলোয়াড়দের আচরণবিধির ২.২২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রত্যেক কম ওভার বোলিংয়ের জন্য ম্যাচ ফির পাঁচ শতাংশ করে জরিমানার বিধান রয়েছে। মাঠের দুই আম্পায়ার রড টাকার ও রোহান পন্ডিত এবং তৃতীয় আম্পায়ার স্যাম নোগাস্কি, চতুর্থ আম্পায়ার জয়ারামান মদনগোপাল অভিযোগ করেছেন। ম্যাচ রেফারি রিচি রিচার্ডসন শাস্তি দিয়েছেন। রাহুল দোষ স্বীকার করে নেওয়ায় আনুষ্ঠানিক শুনানির প্রয়োজন হয়নি।
রায়পুরে ৩ ডিসেম্বর দ্বিতীয় ওয়ানডেতে টস হেরে আগে ব্যাটিং পেয়ে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৫ উইকেটে ৩৫৮ রান করে ভারত। পাহাড়সমান লক্ষ্য তাড়া করে ৪ বল হাতে রেখে ৪ উইকেটে জেতে দক্ষিণ আফ্রিকা। তাতে করে ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ডটা নিজের নামে লিখিয়ে নিল প্রোটিয়ারা। সেই ম্যাচে শেষ দুই ওভার স্লো ওভার রেটের শাস্তি হিসেবে বৃত্তের ভেতরে ভারতকে একজন ফিল্ডার বেশি রাখতে হয়েছিল।
দ্বিতীয় ওয়ানডে জিতে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে সমতায় ফেরায় দক্ষিণ আফ্রিকা। তাতে পরশু বিশাখাপত্তনমে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা তৃতীয় ওয়ানডে হয়ে যায় সিরিজ নির্ধারণী। সেই ম্যাচে টানা ২০ ওয়ানডে পর টস জেতে ভারত। সেই ম্যাচে প্রোটিয়াদের দেওয়া ২৭১ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ৬১ বল হাতে রেখে ৯ উইকেটে জেতে ভারত। এখন দুই দল পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে মুখোমুখি হবে। কটকে আগামীকাল বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথম টি-টোয়েন্টি। এরপর ১১, ১৪, ১৭ ও ১৯ ডিসেম্বর নিউ চন্ডীগড়, ধর্মশালা, লক্ষ্ণৌ ও আহমেদাবাদে হবে দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম টি-টোয়েন্টি।

২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ১ লাখ দর্শকের সামনে ভারতকে কাঁদিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। কাছাকাছি গিয়ে শিরোপা না জিততে পারার আক্ষেপের ঘটনা বাদ দিলে গত বছর ওয়ানডেতে একের পর এক রেকর্ড গড়ে ভারত। উইজডেনের মতো আইসিসির বর্ষসেরা ওয়ানডে দলেও ভারতীয় ক্রিকেটারের সংখ্যা বেশ
২৩ জানুয়ারি ২০২৪
শিরোপার লড়াইয়ে এগিয়ে ছিল সিলেট। ষষ্ঠ রাউন্ড শেষে ২৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে তারা। কিন্তু হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিল রংপুর। শেষ রাউন্ডে আকবর আলীর দলের জয়ে জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) এবারের আসরের শিরোপা জেতা বেশ কঠিন-ই হয়ে গেল সিলেটের জন্য। কোন দলের হাতে এবার শিরোপা উঠছে সেটা জানার জন্য অপেক্ষা করতে হবে শেষ
১ ঘণ্টা আগে
বয়সভিত্তিক দলে প্রবাসী ফুটবলারদের দুয়ার তাঁর হাত দিয়ে খুলেছিল। বাংলাদেশের হয়ে গত বছরের নভেম্বরে খেলেছিলেন অনূর্ধ্ব-১৭ এশিয়ান কাপ বাছাই। এক বছরের মাথায় এবার অস্ট্রেলিয়ার অনূর্ধ্ব-২০ দলে ডাক পেলেন আরহাম ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অস্ট্রেলিয়া সফরের খবর বহু পুরোনো। ১৮ বছর পর এই দ্বীপরাষ্ট্রে খেলতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। দীর্ঘ দেড় যুগ পর অস্ট্রেলিয়ার নতুন এক ভেন্যুতে বাংলাদেশ খেলবে বলে শোনা যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে