হাবিবুল বাশার সুমন, বিসিবি নির্বাচক

মনটা খুব খারাপ লাগছে—হিথ স্ট্রিক আর বেঁচে নেই। যখনই কানে এসেছিল, ক্যানসার নিয়ে ও লাস্ট স্টেজে চলে এসেছে, তখনই এমন একটা দুঃসংবাদ পাওয়ার আশঙ্কা করেছিলাম। কিন্তু আচমকাই আজ (গতকাল) খবরটা পাওয়ার আশা করিনি। শেষমেশ যখন খবরটা পেলাম, মনটা খুব খারাপ। তাঁকে তো ২০০০ সাল থেকে চিনি, সম্ভবত ১৯৯৮তে ঢাকায় প্রথম বোলিং করেছিল ও। ২০০০ সালে টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার পর থেকেই তো আমরা ওদের সঙ্গে খেলে আসছি।
হিথ স্ট্রিক সুন্দর ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন। ছিলেন মাঠের প্রকৃত যোদ্ধা। হয়তো অনেক গ্রেটের সঙ্গে ওর নামটা উচ্চারিত হয় না বা হবেও না। কিন্তু সে ছিল একজন বড় মাপের ক্রিকেটার, একজন ব্যাটার এবং একজন বোলার। ক্রিকেটীয় জ্ঞান এবং খেলাটাকে বোঝায় আমার কাছে ওর অবস্থান একদম ওপরের দিকে। সে একজন সত্যিকারের চ্যাম্পিয়ন। অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে অনেক আগেই ক্রিকেটটা ও ছেড়ে দিয়েছিল। যত দিন ক্রিকেট খেলেছে, প্রকৃত যোদ্ধা হিসেবে নিজেকে নিংড়ে দিয়েছে মাঠে।
ওকে নিয়ে একটা স্মৃতি মনে পড়ে। ২০০১ সালে বুলাওয়েতে দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে আমরা ভালো ব্যাটিং করছিলাম। ভালো ব্যাটিং করছিলাম আমিও (দুই ইনিংসেই ফিফটি)। ম্যাচে স্ট্রিক টার্গেট করে আমাকে। আমি আগের দিন অপরাজিত ছিলাম। পরদিন আমি আর দুর্জয় (নাইমুর রহমান) ব্যাটিং করতে নামলাম। স্ট্রিকের একটা আউটসুইংয়ে আমি আউট হয়ে যাই, উইকেটকিপার অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার আমার ক্যাচটা ধরেছিল। তখন স্ট্রিকের উদ্যাপনটা আমার মনে পড়ে। দুই দেশের ক্রিকেটে সাক্ষাতে আমাদের জন্য সে-ই ছিল বেশি আলোচিত। সে একজন জেনুইন ম্যাচ উইনার, ফাইটার।
খেলার মধ্যে থাকায় ওর সঙ্গে খুব বেশি কথা বলার সুযোগ হতো না। তবে সম্পর্কটা ছিল। পরে তো আমাদের দলের সঙ্গে (বোলিং কোচ) জয়েন করল। দলের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর অফ দ্য ফিল্ড অনেক কথা হয়েছে ওর সঙ্গে। ২০১৪-২০১৬-এই সময়ে বোলিং কোচ হিসেবে তাকে পাওয়াটা সে সময়ের জাতীয় দলের বোলারদের ক্যারিয়ারে ভালো প্রভাব ফেলেছে। ওর কৌশল অনেক ভালো ছিল। ও আরও কিছুদিন দলের সঙ্গে থাকলে বেশি ভালো হতো।
ভালো-মন্দের হিসাবের ঊর্ধ্বে সে এখন। পরপারে ভালো থেকো স্ট্রিক।

মনটা খুব খারাপ লাগছে—হিথ স্ট্রিক আর বেঁচে নেই। যখনই কানে এসেছিল, ক্যানসার নিয়ে ও লাস্ট স্টেজে চলে এসেছে, তখনই এমন একটা দুঃসংবাদ পাওয়ার আশঙ্কা করেছিলাম। কিন্তু আচমকাই আজ (গতকাল) খবরটা পাওয়ার আশা করিনি। শেষমেশ যখন খবরটা পেলাম, মনটা খুব খারাপ। তাঁকে তো ২০০০ সাল থেকে চিনি, সম্ভবত ১৯৯৮তে ঢাকায় প্রথম বোলিং করেছিল ও। ২০০০ সালে টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার পর থেকেই তো আমরা ওদের সঙ্গে খেলে আসছি।
হিথ স্ট্রিক সুন্দর ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন। ছিলেন মাঠের প্রকৃত যোদ্ধা। হয়তো অনেক গ্রেটের সঙ্গে ওর নামটা উচ্চারিত হয় না বা হবেও না। কিন্তু সে ছিল একজন বড় মাপের ক্রিকেটার, একজন ব্যাটার এবং একজন বোলার। ক্রিকেটীয় জ্ঞান এবং খেলাটাকে বোঝায় আমার কাছে ওর অবস্থান একদম ওপরের দিকে। সে একজন সত্যিকারের চ্যাম্পিয়ন। অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে অনেক আগেই ক্রিকেটটা ও ছেড়ে দিয়েছিল। যত দিন ক্রিকেট খেলেছে, প্রকৃত যোদ্ধা হিসেবে নিজেকে নিংড়ে দিয়েছে মাঠে।
ওকে নিয়ে একটা স্মৃতি মনে পড়ে। ২০০১ সালে বুলাওয়েতে দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে আমরা ভালো ব্যাটিং করছিলাম। ভালো ব্যাটিং করছিলাম আমিও (দুই ইনিংসেই ফিফটি)। ম্যাচে স্ট্রিক টার্গেট করে আমাকে। আমি আগের দিন অপরাজিত ছিলাম। পরদিন আমি আর দুর্জয় (নাইমুর রহমান) ব্যাটিং করতে নামলাম। স্ট্রিকের একটা আউটসুইংয়ে আমি আউট হয়ে যাই, উইকেটকিপার অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার আমার ক্যাচটা ধরেছিল। তখন স্ট্রিকের উদ্যাপনটা আমার মনে পড়ে। দুই দেশের ক্রিকেটে সাক্ষাতে আমাদের জন্য সে-ই ছিল বেশি আলোচিত। সে একজন জেনুইন ম্যাচ উইনার, ফাইটার।
খেলার মধ্যে থাকায় ওর সঙ্গে খুব বেশি কথা বলার সুযোগ হতো না। তবে সম্পর্কটা ছিল। পরে তো আমাদের দলের সঙ্গে (বোলিং কোচ) জয়েন করল। দলের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর অফ দ্য ফিল্ড অনেক কথা হয়েছে ওর সঙ্গে। ২০১৪-২০১৬-এই সময়ে বোলিং কোচ হিসেবে তাকে পাওয়াটা সে সময়ের জাতীয় দলের বোলারদের ক্যারিয়ারে ভালো প্রভাব ফেলেছে। ওর কৌশল অনেক ভালো ছিল। ও আরও কিছুদিন দলের সঙ্গে থাকলে বেশি ভালো হতো।
ভালো-মন্দের হিসাবের ঊর্ধ্বে সে এখন। পরপারে ভালো থেকো স্ট্রিক।
হাবিবুল বাশার সুমন, বিসিবি নির্বাচক

মনটা খুব খারাপ লাগছে—হিথ স্ট্রিক আর বেঁচে নেই। যখনই কানে এসেছিল, ক্যানসার নিয়ে ও লাস্ট স্টেজে চলে এসেছে, তখনই এমন একটা দুঃসংবাদ পাওয়ার আশঙ্কা করেছিলাম। কিন্তু আচমকাই আজ (গতকাল) খবরটা পাওয়ার আশা করিনি। শেষমেশ যখন খবরটা পেলাম, মনটা খুব খারাপ। তাঁকে তো ২০০০ সাল থেকে চিনি, সম্ভবত ১৯৯৮তে ঢাকায় প্রথম বোলিং করেছিল ও। ২০০০ সালে টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার পর থেকেই তো আমরা ওদের সঙ্গে খেলে আসছি।
হিথ স্ট্রিক সুন্দর ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন। ছিলেন মাঠের প্রকৃত যোদ্ধা। হয়তো অনেক গ্রেটের সঙ্গে ওর নামটা উচ্চারিত হয় না বা হবেও না। কিন্তু সে ছিল একজন বড় মাপের ক্রিকেটার, একজন ব্যাটার এবং একজন বোলার। ক্রিকেটীয় জ্ঞান এবং খেলাটাকে বোঝায় আমার কাছে ওর অবস্থান একদম ওপরের দিকে। সে একজন সত্যিকারের চ্যাম্পিয়ন। অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে অনেক আগেই ক্রিকেটটা ও ছেড়ে দিয়েছিল। যত দিন ক্রিকেট খেলেছে, প্রকৃত যোদ্ধা হিসেবে নিজেকে নিংড়ে দিয়েছে মাঠে।
ওকে নিয়ে একটা স্মৃতি মনে পড়ে। ২০০১ সালে বুলাওয়েতে দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে আমরা ভালো ব্যাটিং করছিলাম। ভালো ব্যাটিং করছিলাম আমিও (দুই ইনিংসেই ফিফটি)। ম্যাচে স্ট্রিক টার্গেট করে আমাকে। আমি আগের দিন অপরাজিত ছিলাম। পরদিন আমি আর দুর্জয় (নাইমুর রহমান) ব্যাটিং করতে নামলাম। স্ট্রিকের একটা আউটসুইংয়ে আমি আউট হয়ে যাই, উইকেটকিপার অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার আমার ক্যাচটা ধরেছিল। তখন স্ট্রিকের উদ্যাপনটা আমার মনে পড়ে। দুই দেশের ক্রিকেটে সাক্ষাতে আমাদের জন্য সে-ই ছিল বেশি আলোচিত। সে একজন জেনুইন ম্যাচ উইনার, ফাইটার।
খেলার মধ্যে থাকায় ওর সঙ্গে খুব বেশি কথা বলার সুযোগ হতো না। তবে সম্পর্কটা ছিল। পরে তো আমাদের দলের সঙ্গে (বোলিং কোচ) জয়েন করল। দলের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর অফ দ্য ফিল্ড অনেক কথা হয়েছে ওর সঙ্গে। ২০১৪-২০১৬-এই সময়ে বোলিং কোচ হিসেবে তাকে পাওয়াটা সে সময়ের জাতীয় দলের বোলারদের ক্যারিয়ারে ভালো প্রভাব ফেলেছে। ওর কৌশল অনেক ভালো ছিল। ও আরও কিছুদিন দলের সঙ্গে থাকলে বেশি ভালো হতো।
ভালো-মন্দের হিসাবের ঊর্ধ্বে সে এখন। পরপারে ভালো থেকো স্ট্রিক।

মনটা খুব খারাপ লাগছে—হিথ স্ট্রিক আর বেঁচে নেই। যখনই কানে এসেছিল, ক্যানসার নিয়ে ও লাস্ট স্টেজে চলে এসেছে, তখনই এমন একটা দুঃসংবাদ পাওয়ার আশঙ্কা করেছিলাম। কিন্তু আচমকাই আজ (গতকাল) খবরটা পাওয়ার আশা করিনি। শেষমেশ যখন খবরটা পেলাম, মনটা খুব খারাপ। তাঁকে তো ২০০০ সাল থেকে চিনি, সম্ভবত ১৯৯৮তে ঢাকায় প্রথম বোলিং করেছিল ও। ২০০০ সালে টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার পর থেকেই তো আমরা ওদের সঙ্গে খেলে আসছি।
হিথ স্ট্রিক সুন্দর ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন। ছিলেন মাঠের প্রকৃত যোদ্ধা। হয়তো অনেক গ্রেটের সঙ্গে ওর নামটা উচ্চারিত হয় না বা হবেও না। কিন্তু সে ছিল একজন বড় মাপের ক্রিকেটার, একজন ব্যাটার এবং একজন বোলার। ক্রিকেটীয় জ্ঞান এবং খেলাটাকে বোঝায় আমার কাছে ওর অবস্থান একদম ওপরের দিকে। সে একজন সত্যিকারের চ্যাম্পিয়ন। অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে অনেক আগেই ক্রিকেটটা ও ছেড়ে দিয়েছিল। যত দিন ক্রিকেট খেলেছে, প্রকৃত যোদ্ধা হিসেবে নিজেকে নিংড়ে দিয়েছে মাঠে।
ওকে নিয়ে একটা স্মৃতি মনে পড়ে। ২০০১ সালে বুলাওয়েতে দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে আমরা ভালো ব্যাটিং করছিলাম। ভালো ব্যাটিং করছিলাম আমিও (দুই ইনিংসেই ফিফটি)। ম্যাচে স্ট্রিক টার্গেট করে আমাকে। আমি আগের দিন অপরাজিত ছিলাম। পরদিন আমি আর দুর্জয় (নাইমুর রহমান) ব্যাটিং করতে নামলাম। স্ট্রিকের একটা আউটসুইংয়ে আমি আউট হয়ে যাই, উইকেটকিপার অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার আমার ক্যাচটা ধরেছিল। তখন স্ট্রিকের উদ্যাপনটা আমার মনে পড়ে। দুই দেশের ক্রিকেটে সাক্ষাতে আমাদের জন্য সে-ই ছিল বেশি আলোচিত। সে একজন জেনুইন ম্যাচ উইনার, ফাইটার।
খেলার মধ্যে থাকায় ওর সঙ্গে খুব বেশি কথা বলার সুযোগ হতো না। তবে সম্পর্কটা ছিল। পরে তো আমাদের দলের সঙ্গে (বোলিং কোচ) জয়েন করল। দলের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর অফ দ্য ফিল্ড অনেক কথা হয়েছে ওর সঙ্গে। ২০১৪-২০১৬-এই সময়ে বোলিং কোচ হিসেবে তাকে পাওয়াটা সে সময়ের জাতীয় দলের বোলারদের ক্যারিয়ারে ভালো প্রভাব ফেলেছে। ওর কৌশল অনেক ভালো ছিল। ও আরও কিছুদিন দলের সঙ্গে থাকলে বেশি ভালো হতো।
ভালো-মন্দের হিসাবের ঊর্ধ্বে সে এখন। পরপারে ভালো থেকো স্ট্রিক।

নারী ফুটবল দলের কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ সামনে থাকলেই উঠে আসে সাবিনা খাতুনের প্রসঙ্গ। আদৌ কি জাতীয় দলে আর সুযোগ পাবেন তিনি। গত বছর সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর কোচের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে আর জাতীয় দলে ডাক পাননি এই ফুটবলার। তবে তাঁকে অধিনায়ক করেই আজ ফুটসালের প্রাথমিক দল করেছে বাফুফে।
১০ ঘণ্টা আগে
বিয়ে করেছেন নারী ক্রিকেটার রুমানা আহমেদ। খুলনায় আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন ইনিংস শুরু করলেন বাংলাদেশ নারী দলের সাবেক অধিনায়ক। তাঁর স্বামীর নাম আল মামুন। মামুন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে মহাপরিচালক হিসেবে কর্মরত।
১২ ঘণ্টা আগে
যুব এশিয়া কাপে বাংলাদেশ টানা দুবারের চ্যাম্পিয়ন। গতকাল সংযুক্ত আরব আমরাতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ‘চ্যাম্পিয়নে’র মতোই খেলল বাংলাদেশ। আফগানদের হারাল ৩ উইকেটে।
১২ ঘণ্টা আগে
পার্থ টেস্টেই চোট পান উসমান খাজা। এজন্য ব্রিজবেনের গ্যাবায় অনুষ্ঠিত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে মাঠে নামতে পারেননি। তবে অ্যাশেজ সিরিজের তৃতীয় টেস্টের আগে শতভাগ ফিট এই ব্যাটার। এরপরও একাদশে জায়গা পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় আছেন তিনি। সব সিদ্ধান্ত ছেড়ে দিচ্ছেন নির্বাচকেদের ওপর।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নারী ফুটবল দলের কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ সামনে থাকলেই উঠে আসে সাবিনা খাতুনের প্রসঙ্গ। আদৌ কি জাতীয় দলে আর সুযোগ পাবেন তিনি। গত বছর সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর কোচের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে আর জাতীয় দলে ডাক পাননি এই ফুটবলার। তবে তাঁকে অধিনায়ক করেই আজ ফুটসালের প্রাথমিক দল করেছে বাফুফে।
আগামী বছরের ১৩ জানুয়ারি থাইল্যান্ডে শুরু হবে সাফ ফুটসাল চ্যাম্পিয়নশিপ। বাংলাদেশসহ এতে অংশ নেবে মালদ্বীপ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভারত ও ভুটান। রাউন্ড রবিন লিগ ফরম্যাটে সব দল একে অপরের মুখোমুখি হবে।
পুরুষ দলের কোচ সাইদ খোদারাহমির অধীনেই চলছে বাংলাদেশ নারী দলের ক্যাম্প। প্রাথমিক দলও সাজানো হয়েছে। অধিনায়কত্বের দায়িত্ব কাঁধে নেওয়া সাবিনা ছাড়াও দলে আছেন ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা মাসুরা পারভীন, মাতসুশিমা সুমাইয়া, কৃষ্ণা রানী সরকার, নিলুফা ইয়াসমিনও।
সাফ ফুটসালে বাংলাদেশের প্রাথমিক দল: সাবিনা খাতুন (অধিনায়ক), মাতসুশিমা সুমাইয়া, মাসুরা পারভীন, কৃষ্ণা রানী সরকার, লিপি আক্তার, উন্নতি খাতুন, মেহেনুর আক্তার, রাত্রি মণি, সুমি খাতুন, নওশন জাহান, নিলুফা ইয়াসমিন, মিসরাত জাহান মৌসুমী, মার্জিয়া, নাসরিন আক্তার, শেজুতি ইসলাম স্মৃতি, সাথী বিশ্বাস, ইতি রানী, স্বপ্না আক্তার জিলি ।

নারী ফুটবল দলের কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ সামনে থাকলেই উঠে আসে সাবিনা খাতুনের প্রসঙ্গ। আদৌ কি জাতীয় দলে আর সুযোগ পাবেন তিনি। গত বছর সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর কোচের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে আর জাতীয় দলে ডাক পাননি এই ফুটবলার। তবে তাঁকে অধিনায়ক করেই আজ ফুটসালের প্রাথমিক দল করেছে বাফুফে।
আগামী বছরের ১৩ জানুয়ারি থাইল্যান্ডে শুরু হবে সাফ ফুটসাল চ্যাম্পিয়নশিপ। বাংলাদেশসহ এতে অংশ নেবে মালদ্বীপ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভারত ও ভুটান। রাউন্ড রবিন লিগ ফরম্যাটে সব দল একে অপরের মুখোমুখি হবে।
পুরুষ দলের কোচ সাইদ খোদারাহমির অধীনেই চলছে বাংলাদেশ নারী দলের ক্যাম্প। প্রাথমিক দলও সাজানো হয়েছে। অধিনায়কত্বের দায়িত্ব কাঁধে নেওয়া সাবিনা ছাড়াও দলে আছেন ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা মাসুরা পারভীন, মাতসুশিমা সুমাইয়া, কৃষ্ণা রানী সরকার, নিলুফা ইয়াসমিনও।
সাফ ফুটসালে বাংলাদেশের প্রাথমিক দল: সাবিনা খাতুন (অধিনায়ক), মাতসুশিমা সুমাইয়া, মাসুরা পারভীন, কৃষ্ণা রানী সরকার, লিপি আক্তার, উন্নতি খাতুন, মেহেনুর আক্তার, রাত্রি মণি, সুমি খাতুন, নওশন জাহান, নিলুফা ইয়াসমিন, মিসরাত জাহান মৌসুমী, মার্জিয়া, নাসরিন আক্তার, শেজুতি ইসলাম স্মৃতি, সাথী বিশ্বাস, ইতি রানী, স্বপ্না আক্তার জিলি ।

মনটা খুব খারাপ লাগছে—হিথ স্ট্রিক আর বেঁচে নেই। যখনই কানে এসেছিল, ক্যানসার নিয়ে ও লাস্ট স্টেজে চলে এসেছে, তখনই এমন একটা দুঃসংবাদ পাওয়ার আশঙ্কা করেছিলাম। কিন্তু আচমকাই আজ (গতকাল) খবরটা পাওয়ার আশা করিনি। শেষমেশ যখন খবরটা পেলাম, মনটা খুব খারাপ। তাঁকে তো ২০০০ সাল থেকে চিনি, সম্ভবত ১৯৯৮তে ঢাকায় প্রথম বোলি
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বিয়ে করেছেন নারী ক্রিকেটার রুমানা আহমেদ। খুলনায় আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন ইনিংস শুরু করলেন বাংলাদেশ নারী দলের সাবেক অধিনায়ক। তাঁর স্বামীর নাম আল মামুন। মামুন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে মহাপরিচালক হিসেবে কর্মরত।
১২ ঘণ্টা আগে
যুব এশিয়া কাপে বাংলাদেশ টানা দুবারের চ্যাম্পিয়ন। গতকাল সংযুক্ত আরব আমরাতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ‘চ্যাম্পিয়নে’র মতোই খেলল বাংলাদেশ। আফগানদের হারাল ৩ উইকেটে।
১২ ঘণ্টা আগে
পার্থ টেস্টেই চোট পান উসমান খাজা। এজন্য ব্রিজবেনের গ্যাবায় অনুষ্ঠিত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে মাঠে নামতে পারেননি। তবে অ্যাশেজ সিরিজের তৃতীয় টেস্টের আগে শতভাগ ফিট এই ব্যাটার। এরপরও একাদশে জায়গা পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় আছেন তিনি। সব সিদ্ধান্ত ছেড়ে দিচ্ছেন নির্বাচকেদের ওপর।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিয়ে করেছেন নারী ক্রিকেটার রুমানা আহমেদ। খুলনায় আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন ইনিংস শুরু করলেন বাংলাদেশ নারী দলের সাবেক অধিনায়ক। তাঁর স্বামীর নাম আল মামুন। মামুন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে মহাব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত।
রুমানা জানান, খুব সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে তাঁদের বিয়ের অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। গতকাল অনুষ্ঠান হয়েছে খুলনার টাইগার গার্ডেনে। খুলনা থেকে ফোনে আজকের পত্রিকাকে রুমানা বললেন, ‘নতুন জীবন, একটা অদ্ভুত অনুভূতিই হচ্ছে। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’
বাংলাদেশের হয়ে ৫০ ওয়ানডে ও ৮৭ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন রুমানা। জিতেছেন ২০১৮ এশিয়া কাপ। রুমানা সর্বশেষ বাংলাদেশের হয়ে খেলেছেন ২০২৪ সালের জুলাইয়ে।

বিয়ে করেছেন নারী ক্রিকেটার রুমানা আহমেদ। খুলনায় আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন ইনিংস শুরু করলেন বাংলাদেশ নারী দলের সাবেক অধিনায়ক। তাঁর স্বামীর নাম আল মামুন। মামুন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে মহাব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত।
রুমানা জানান, খুব সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে তাঁদের বিয়ের অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। গতকাল অনুষ্ঠান হয়েছে খুলনার টাইগার গার্ডেনে। খুলনা থেকে ফোনে আজকের পত্রিকাকে রুমানা বললেন, ‘নতুন জীবন, একটা অদ্ভুত অনুভূতিই হচ্ছে। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’
বাংলাদেশের হয়ে ৫০ ওয়ানডে ও ৮৭ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন রুমানা। জিতেছেন ২০১৮ এশিয়া কাপ। রুমানা সর্বশেষ বাংলাদেশের হয়ে খেলেছেন ২০২৪ সালের জুলাইয়ে।

মনটা খুব খারাপ লাগছে—হিথ স্ট্রিক আর বেঁচে নেই। যখনই কানে এসেছিল, ক্যানসার নিয়ে ও লাস্ট স্টেজে চলে এসেছে, তখনই এমন একটা দুঃসংবাদ পাওয়ার আশঙ্কা করেছিলাম। কিন্তু আচমকাই আজ (গতকাল) খবরটা পাওয়ার আশা করিনি। শেষমেশ যখন খবরটা পেলাম, মনটা খুব খারাপ। তাঁকে তো ২০০০ সাল থেকে চিনি, সম্ভবত ১৯৯৮তে ঢাকায় প্রথম বোলি
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
নারী ফুটবল দলের কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ সামনে থাকলেই উঠে আসে সাবিনা খাতুনের প্রসঙ্গ। আদৌ কি জাতীয় দলে আর সুযোগ পাবেন তিনি। গত বছর সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর কোচের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে আর জাতীয় দলে ডাক পাননি এই ফুটবলার। তবে তাঁকে অধিনায়ক করেই আজ ফুটসালের প্রাথমিক দল করেছে বাফুফে।
১০ ঘণ্টা আগে
যুব এশিয়া কাপে বাংলাদেশ টানা দুবারের চ্যাম্পিয়ন। গতকাল সংযুক্ত আরব আমরাতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ‘চ্যাম্পিয়নে’র মতোই খেলল বাংলাদেশ। আফগানদের হারাল ৩ উইকেটে।
১২ ঘণ্টা আগে
পার্থ টেস্টেই চোট পান উসমান খাজা। এজন্য ব্রিজবেনের গ্যাবায় অনুষ্ঠিত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে মাঠে নামতে পারেননি। তবে অ্যাশেজ সিরিজের তৃতীয় টেস্টের আগে শতভাগ ফিট এই ব্যাটার। এরপরও একাদশে জায়গা পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় আছেন তিনি। সব সিদ্ধান্ত ছেড়ে দিচ্ছেন নির্বাচকেদের ওপর।
১৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

যুব এশিয়া কাপে বাংলাদেশ টানা দুবারের চ্যাম্পিয়ন। আজ সংযুক্ত আরব আমিরাতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ‘চ্যাম্পিয়নে’র মতোই খেলল বাংলাদেশ। আফগানদের হারাল ৩ উইকেটে।
আইসিসির একাডেমি মাঠে টস জিতে আগে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৮৩ রান তোলে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দল। লক্ষ্য তাড়ায় ৭ উইকেট হারিয়ে ৭ বল হাতে রেখেই জিতে যায় বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল (২৮৪/৭)।
বড় লক্ষ্য তাড়ায় বাংলাদেশ দলকে দুর্দান্ত শুরু এনে দিয়েছিলেন দুই ওপেনার জাওয়াদ আবরার ও রিফাত বেগ। ১০৬ বলে ১৫১ রান করেন তাঁরা। রিফাতের বিদায়ে ছিন্ন হয় এই জুটি। আউট হওয়ার আগে ৫টি চার ও ২টি ছক্কায় ৬৮ বলে ৬২ রান করেন তিনি। রিফাত আউট হয়ে গেলেও সেঞ্চুরির দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন আবরার। কিন্তু নড়বড়ে নব্বুইয়ে আউট হয়ে যান তিনি। আফগান বোলার রুহুল্লাহ আরবের দ্বিতীয় শিকার হওয়ার আগে ৯টি চার ও ছয়টি ছয়ে ১১২ বলে ৯৬ রান করেন তিনি।
দুই ওপেনারের বিদায়ের পর উইকেটে জুটি বাঁধেন আজিজুল হাকিম ও কালাম সিদ্দিকী। ৭১ বলে তারা ৬৬ রান যোগ করেন। তাতে ২ উইকেট হারিয়েই ২৩৫ রান তুলে ফেলে বাংলাদেশ। কিন্তু এরপরই ‘মিনি’ মোড়ক লাগে বাংলাদেশ ইনিংসে। ২৩৬ থেকে ২৬৪—এই ২৮ রানের মধ্যে ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলে বাংলাদেশ। যার মধ্যে আছে ৪৮ বলে ৪৭ রান করা অধিনায়ক আজিজুল হাকিম ও ৩৬ বলে ২৯ রান করা কালাম সিদ্দিকীর উইকেটও।
এরপর দলের ওপর চাপ সৃষ্টি হলেও দল লক্ষ্যের কাছাকাছি থাকায় কোনো অসুবিধা হয়নি। ১৬ বলে ২৬ রান করে দল জয় দলের জয় নিশ্চিত করেই মাঠ ছাড়েন আবদুল আজিজ। তাঁর এই ইনিংসে আছে ৩টি ছক্কা।
এর আগে প্রথমে ব্যাট করে ফয়সাল শিনোজাদার সেঞ্চুরির সুবাদে ৭ উইকেটে ৮৩ রান তোলে আফগানিস্তান। ১৬ রানে ওপেনার খালিদ আহমেদজাইয়ের (৩) বিদায়ের পর উইকেটে এসে দলের হাল ধরেন শিনোজাদা। ৮টি চার ও ৪টি ছয়ে ৯৪ বলে ১০৩ রান করেন তিনি।
শিনোজাদার বাইরে আর বলার মতোন তেমন রান করতে পারেনি কেউ। তবে এক প্রান্ত আগলে রেখে খেললে সতীর্থদের ছোট-মাঝারি অবদানেই ৭ উইকেটে আফগানদের স্কোর ২৮০ ছাড়িয়ে যায়। শিনোজাদার পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ রান আসে উজাইরুল্লাহ নিয়াজাইয়ের ব্যাটে। বল হাতে ২টি করে উইকেট নিয়েছেন ইকবাল হোসেন ইমন ও শাহরিয়ার আহমেদ।

যুব এশিয়া কাপে বাংলাদেশ টানা দুবারের চ্যাম্পিয়ন। আজ সংযুক্ত আরব আমিরাতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ‘চ্যাম্পিয়নে’র মতোই খেলল বাংলাদেশ। আফগানদের হারাল ৩ উইকেটে।
আইসিসির একাডেমি মাঠে টস জিতে আগে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৮৩ রান তোলে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দল। লক্ষ্য তাড়ায় ৭ উইকেট হারিয়ে ৭ বল হাতে রেখেই জিতে যায় বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল (২৮৪/৭)।
বড় লক্ষ্য তাড়ায় বাংলাদেশ দলকে দুর্দান্ত শুরু এনে দিয়েছিলেন দুই ওপেনার জাওয়াদ আবরার ও রিফাত বেগ। ১০৬ বলে ১৫১ রান করেন তাঁরা। রিফাতের বিদায়ে ছিন্ন হয় এই জুটি। আউট হওয়ার আগে ৫টি চার ও ২টি ছক্কায় ৬৮ বলে ৬২ রান করেন তিনি। রিফাত আউট হয়ে গেলেও সেঞ্চুরির দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন আবরার। কিন্তু নড়বড়ে নব্বুইয়ে আউট হয়ে যান তিনি। আফগান বোলার রুহুল্লাহ আরবের দ্বিতীয় শিকার হওয়ার আগে ৯টি চার ও ছয়টি ছয়ে ১১২ বলে ৯৬ রান করেন তিনি।
দুই ওপেনারের বিদায়ের পর উইকেটে জুটি বাঁধেন আজিজুল হাকিম ও কালাম সিদ্দিকী। ৭১ বলে তারা ৬৬ রান যোগ করেন। তাতে ২ উইকেট হারিয়েই ২৩৫ রান তুলে ফেলে বাংলাদেশ। কিন্তু এরপরই ‘মিনি’ মোড়ক লাগে বাংলাদেশ ইনিংসে। ২৩৬ থেকে ২৬৪—এই ২৮ রানের মধ্যে ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলে বাংলাদেশ। যার মধ্যে আছে ৪৮ বলে ৪৭ রান করা অধিনায়ক আজিজুল হাকিম ও ৩৬ বলে ২৯ রান করা কালাম সিদ্দিকীর উইকেটও।
এরপর দলের ওপর চাপ সৃষ্টি হলেও দল লক্ষ্যের কাছাকাছি থাকায় কোনো অসুবিধা হয়নি। ১৬ বলে ২৬ রান করে দল জয় দলের জয় নিশ্চিত করেই মাঠ ছাড়েন আবদুল আজিজ। তাঁর এই ইনিংসে আছে ৩টি ছক্কা।
এর আগে প্রথমে ব্যাট করে ফয়সাল শিনোজাদার সেঞ্চুরির সুবাদে ৭ উইকেটে ৮৩ রান তোলে আফগানিস্তান। ১৬ রানে ওপেনার খালিদ আহমেদজাইয়ের (৩) বিদায়ের পর উইকেটে এসে দলের হাল ধরেন শিনোজাদা। ৮টি চার ও ৪টি ছয়ে ৯৪ বলে ১০৩ রান করেন তিনি।
শিনোজাদার বাইরে আর বলার মতোন তেমন রান করতে পারেনি কেউ। তবে এক প্রান্ত আগলে রেখে খেললে সতীর্থদের ছোট-মাঝারি অবদানেই ৭ উইকেটে আফগানদের স্কোর ২৮০ ছাড়িয়ে যায়। শিনোজাদার পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ রান আসে উজাইরুল্লাহ নিয়াজাইয়ের ব্যাটে। বল হাতে ২টি করে উইকেট নিয়েছেন ইকবাল হোসেন ইমন ও শাহরিয়ার আহমেদ।

মনটা খুব খারাপ লাগছে—হিথ স্ট্রিক আর বেঁচে নেই। যখনই কানে এসেছিল, ক্যানসার নিয়ে ও লাস্ট স্টেজে চলে এসেছে, তখনই এমন একটা দুঃসংবাদ পাওয়ার আশঙ্কা করেছিলাম। কিন্তু আচমকাই আজ (গতকাল) খবরটা পাওয়ার আশা করিনি। শেষমেশ যখন খবরটা পেলাম, মনটা খুব খারাপ। তাঁকে তো ২০০০ সাল থেকে চিনি, সম্ভবত ১৯৯৮তে ঢাকায় প্রথম বোলি
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
নারী ফুটবল দলের কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ সামনে থাকলেই উঠে আসে সাবিনা খাতুনের প্রসঙ্গ। আদৌ কি জাতীয় দলে আর সুযোগ পাবেন তিনি। গত বছর সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর কোচের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে আর জাতীয় দলে ডাক পাননি এই ফুটবলার। তবে তাঁকে অধিনায়ক করেই আজ ফুটসালের প্রাথমিক দল করেছে বাফুফে।
১০ ঘণ্টা আগে
বিয়ে করেছেন নারী ক্রিকেটার রুমানা আহমেদ। খুলনায় আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন ইনিংস শুরু করলেন বাংলাদেশ নারী দলের সাবেক অধিনায়ক। তাঁর স্বামীর নাম আল মামুন। মামুন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে মহাপরিচালক হিসেবে কর্মরত।
১২ ঘণ্টা আগে
পার্থ টেস্টেই চোট পান উসমান খাজা। এজন্য ব্রিজবেনের গ্যাবায় অনুষ্ঠিত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে মাঠে নামতে পারেননি। তবে অ্যাশেজ সিরিজের তৃতীয় টেস্টের আগে শতভাগ ফিট এই ব্যাটার। এরপরও একাদশে জায়গা পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় আছেন তিনি। সব সিদ্ধান্ত ছেড়ে দিচ্ছেন নির্বাচকেদের ওপর।
১৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

পার্থ টেস্টেই চোট পান উসমান খাজা। এজন্য ব্রিজবেনের গ্যাবায় অনুষ্ঠিত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে মাঠে নামতে পারেননি। তবে অ্যাশেজ সিরিজের তৃতীয় টেস্টের আগে শতভাগ ফিট এই ব্যাটার। এরপরও একাদশে জায়গা পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় আছেন তিনি। সব সিদ্ধান্ত ছেড়ে দিচ্ছেন নির্বাচকেদের ওপর।
পার্থ টেস্টে ফিল্ডিংয়ের শেষের দিকে মাঠের বাইরে ছিলেন খাজা। এজন্য ওপেনিংয়ে নামতে পারেননি। ব্যাট করতে নামেন ৪ নম্বরে। মাত্র ২ রান করে ফেরেন তিনি। তাঁর পরিবর্তে ওপেনিং করতে নেমে ১২৩ রানের ইনিংস খেলেন হেড।
ব্রিজবেনের গোলাপি টেস্টেও ওপেনিং করতে নামেন তিনি। এ যাত্রায় দুই ইনিংসে এই মারকুটে ব্যাটার করেন ৩৩ ও ২২ রান। অ্যাডিলেড টেস্টের আগে সুস্থ হওয়ায় ওপেনিংয়ে ফেরার সুযোগ থাকছে খাজার। তবে সেটা নির্ভর করছে নির্বাচক এবং ম্যানেজমেন্টের ওপর।
খাজা বলেন, ‘আমি একাদশে ফিরতে চাই। কিন্তু বাস্তবতা হলো আমি জানি না কী হবে। এটা আমার সিদ্ধান্ত নয়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমি বুঝেছি—কোন বিষয়গুলো আমার নিয়ন্ত্রণে, আর কোনগুলো নয়। ফিটনেসের দিক থেকে আমি বর্তমানে খুব ভালো অনুভব করছি। আমি খেলার জন্য প্রস্তুত। এছাড়া আর আমার নিয়ন্ত্রণে নেই। তাই দেখা যাক কী হয়।’
সুস্থ হওয়ার জন্য গত সপ্তাহে প্রচুর পরিশ্রম করেছেন খাজা, ‘আমি এখন খেলার জন্য শতভাগ ফিট আছি। পার্থ টেস্টের আগেও আমি নিজেকে শতভাগই মনে করেছিলাম। কিছু বিষয় এমনই হয়। ফিট হওয়ার জন্য যা করা দরকার আমি ঠিক তাই করেছি। গত এক সপ্তাহ কঠোর পরিশ্রম করেছি। আসলে তখন শুধু রিহ্যাবই করতে হয়েছে। এটা আমার কাছে বিরক্তিকর মনে হয়। কারণ ইনজুরিতে পড়লে কাজটা আরও বেশি করতে হয়।’

পার্থ টেস্টেই চোট পান উসমান খাজা। এজন্য ব্রিজবেনের গ্যাবায় অনুষ্ঠিত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে মাঠে নামতে পারেননি। তবে অ্যাশেজ সিরিজের তৃতীয় টেস্টের আগে শতভাগ ফিট এই ব্যাটার। এরপরও একাদশে জায়গা পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় আছেন তিনি। সব সিদ্ধান্ত ছেড়ে দিচ্ছেন নির্বাচকেদের ওপর।
পার্থ টেস্টে ফিল্ডিংয়ের শেষের দিকে মাঠের বাইরে ছিলেন খাজা। এজন্য ওপেনিংয়ে নামতে পারেননি। ব্যাট করতে নামেন ৪ নম্বরে। মাত্র ২ রান করে ফেরেন তিনি। তাঁর পরিবর্তে ওপেনিং করতে নেমে ১২৩ রানের ইনিংস খেলেন হেড।
ব্রিজবেনের গোলাপি টেস্টেও ওপেনিং করতে নামেন তিনি। এ যাত্রায় দুই ইনিংসে এই মারকুটে ব্যাটার করেন ৩৩ ও ২২ রান। অ্যাডিলেড টেস্টের আগে সুস্থ হওয়ায় ওপেনিংয়ে ফেরার সুযোগ থাকছে খাজার। তবে সেটা নির্ভর করছে নির্বাচক এবং ম্যানেজমেন্টের ওপর।
খাজা বলেন, ‘আমি একাদশে ফিরতে চাই। কিন্তু বাস্তবতা হলো আমি জানি না কী হবে। এটা আমার সিদ্ধান্ত নয়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমি বুঝেছি—কোন বিষয়গুলো আমার নিয়ন্ত্রণে, আর কোনগুলো নয়। ফিটনেসের দিক থেকে আমি বর্তমানে খুব ভালো অনুভব করছি। আমি খেলার জন্য প্রস্তুত। এছাড়া আর আমার নিয়ন্ত্রণে নেই। তাই দেখা যাক কী হয়।’
সুস্থ হওয়ার জন্য গত সপ্তাহে প্রচুর পরিশ্রম করেছেন খাজা, ‘আমি এখন খেলার জন্য শতভাগ ফিট আছি। পার্থ টেস্টের আগেও আমি নিজেকে শতভাগই মনে করেছিলাম। কিছু বিষয় এমনই হয়। ফিট হওয়ার জন্য যা করা দরকার আমি ঠিক তাই করেছি। গত এক সপ্তাহ কঠোর পরিশ্রম করেছি। আসলে তখন শুধু রিহ্যাবই করতে হয়েছে। এটা আমার কাছে বিরক্তিকর মনে হয়। কারণ ইনজুরিতে পড়লে কাজটা আরও বেশি করতে হয়।’

মনটা খুব খারাপ লাগছে—হিথ স্ট্রিক আর বেঁচে নেই। যখনই কানে এসেছিল, ক্যানসার নিয়ে ও লাস্ট স্টেজে চলে এসেছে, তখনই এমন একটা দুঃসংবাদ পাওয়ার আশঙ্কা করেছিলাম। কিন্তু আচমকাই আজ (গতকাল) খবরটা পাওয়ার আশা করিনি। শেষমেশ যখন খবরটা পেলাম, মনটা খুব খারাপ। তাঁকে তো ২০০০ সাল থেকে চিনি, সম্ভবত ১৯৯৮তে ঢাকায় প্রথম বোলি
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
নারী ফুটবল দলের কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ সামনে থাকলেই উঠে আসে সাবিনা খাতুনের প্রসঙ্গ। আদৌ কি জাতীয় দলে আর সুযোগ পাবেন তিনি। গত বছর সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর কোচের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে আর জাতীয় দলে ডাক পাননি এই ফুটবলার। তবে তাঁকে অধিনায়ক করেই আজ ফুটসালের প্রাথমিক দল করেছে বাফুফে।
১০ ঘণ্টা আগে
বিয়ে করেছেন নারী ক্রিকেটার রুমানা আহমেদ। খুলনায় আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন ইনিংস শুরু করলেন বাংলাদেশ নারী দলের সাবেক অধিনায়ক। তাঁর স্বামীর নাম আল মামুন। মামুন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে মহাপরিচালক হিসেবে কর্মরত।
১২ ঘণ্টা আগে
যুব এশিয়া কাপে বাংলাদেশ টানা দুবারের চ্যাম্পিয়ন। গতকাল সংযুক্ত আরব আমরাতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ‘চ্যাম্পিয়নে’র মতোই খেলল বাংলাদেশ। আফগানদের হারাল ৩ উইকেটে।
১২ ঘণ্টা আগে