
বোলিং অনুশীলনের চেয়ে এখন নাহিদ রানা যেন বেশি চিন্তিত ফিটনেস ধরে রাখা নিয়ে! বিপিএলে টানা খেলার মধ্যে আছেন। আগামী মাসে আবার চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। বোলিং পারফরম্যান্সের সঙ্গে ফিটনেসও খুব গুরুত্বের সঙ্গে দেখতে হচ্ছে নাহিদকে। কাল সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামের জিমে ফিটনেস নিয়ে কাজ করার ফাঁকেই নাহিদ জানালেন আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে তাঁর ভাবনা, ব্যক্তিগত প্রস্তুতি ও ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্ট নিয়ে। তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আহমেদ রিয়াদ।
আহমেদ রিয়াদ, সিলেট থেকে

প্রশ্ন: এখন পর্যন্ত বিপিএল কেমন উপভোগ করছেন?
নাহিদ রানা: আলহামদুলিল্লাহ, বিপিএল ভালো যাচ্ছে। প্রতিটি ম্যাচে নতুন অভিজ্ঞতা হচ্ছে। ব্যাটারদের বিপক্ষে গতি আর কৌশল দিয়ে চাপ তৈরি করতে পারছি, যেটা দারুণ তৃপ্তি দিচ্ছে। আমাদের দলের পরিবেশও অসাধারণ, সবাই সবার জন্য কাজ করছে। আর সবচেয়ে বড় কথা, টিম ম্যানেজমেন্টের ভালোবাসা আমাকে প্রতি মুহূর্তে অনুপ্রাণিত করছে।
প্রশ্ন: টানা ম্যাচ খেলার মধ্যে আছেন, একটু কি বিশ্রাম নেওয়ার দরকার মনে হয়?
নাহিদ: টানা খেলা আসলেই কঠিন। তবে পেশাদার খেলোয়াড় হিসেবে এটা আমাদের জীবনেরই অংশ। ফিজিও এবং ট্রেনাররা আমার ফিটনেস ঠিক রাখতে নিয়মিত কাজ করছেন। রেস্ট অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এখন তো ম্যাচ খেলতে হয়। আমি নিজ থেকে বিশ্রাম চাইনি। যদিও আমার কাছে সুযোগ আছে বিশ্রাম চাওয়ার। কিন্তু এটা টিম ম্যানেজমেন্টেরও সিদ্ধান্ত। এখন যেহেতু প্রতিটি ম্যাচ খেলছি, তাই পুরোপুরি ফোকাস রাখতে চাই খেলায়।
প্রশ্ন: আপনার ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্ট নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। বিষয়টি কীভাবে দেখছেন আপনি?
নাহিদ: ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্টের বিষয়টি আমি খুবই গুরুত্বের সঙ্গে দেখি। খেলোয়াড়দের ফিটনেস ও দীর্ঘমেয়াদি ক্যারিয়ার নিশ্চিত করতে এটা জরুরি। আমি ফিজিও এবং কোচদের নির্দেশনা মেনে কাজ করছি। নিজেদের শরীরকে বোঝা এবং সঠিক সময়ে বিশ্রাম নেওয়াই মূলমন্ত্র। এখন পর্যন্ত আমি পুরোপুরি ফিট এবং সে অনুযায়ী ভালো করার চেষ্টা করছি।
প্রশ্ন: রংপুর রাইডার্স টানা ছয়টি ম্যাচ জিতে টেবিলের শীর্ষে। দলের ধারাবাহিক সাফল্যের পেছনে কোন বিষয়টি সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখছে বলে মনে করেন?
নাহিদ: আমাদের দলের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো দলের মধ্যে ঐক্য আর পরিকল্পনার বাস্তবায়ন। দল থেকে আমাকে যে পরিকল্পনা দেওয়া হয়েছে, সে অনুযায়ী আমি দলকে ভালো কিছু দিতে চাইছি। দলের সবকিছু হয় খুব পেশাদারি মনোভাবে; যেমনটা জাতীয় দলে হয়। প্রত্যেক খেলোয়াড় নিজের ভূমিকা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা রাখে; বিশেষ করে বোলিং ও ব্যাটিং ইউনিটের মধ্যে দুর্দান্ত সমন্বয় আছে। কোচিং স্টাফও দারুণ কাজ করছে, এটা আমাদের আত্মবিশ্বাস আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।
প্রশ্ন: চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে আপনার মনে কী ভাবনা কাজ করছে?
নাহিদ: চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলব—এ রকম ভেবে অনেক রোমাঞ্চিত। এই ধরনের টুর্নামেন্টে খেলা প্রত্যেক ক্রিকেটারের স্বপ্ন। নিজের সেরা ফর্ম নিয়ে সেখানে যেতে চাই। আন্তর্জাতিক মঞ্চে নিজেকে প্রমাণ করার মতো সুযোগ পেলে সেটা পুরোপুরি কাজে লাগাতে চাই। দেশের জন্য কিছু করার ইচ্ছা সব সময় বড় অনুপ্রেরণা।
প্রশ্ন: সুযোগ পেলে এটা আপনার প্রথমবার আইসিসির কোনো ইভেন্টে খেলা হবে। সেখানে আপনার ব্যক্তিগত লক্ষ্য কী থাকবে?
নাহিদ: চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আমার প্রথম আইসিসি ইভেন্ট হবে, যদি সুযোগ পাই। স্বাভাবিকভাবে অনেক স্বপ্ন দেখি। দেশের হয়ে প্রথমবার এমন একটি বড় মঞ্চে ভালো করার সুযোগ পেলে সেটা জীবনের সেরা মুহূর্ত হয়ে থাকবে। তবে এখন বিপিএল খেলছি, এটায় বেশি ফোকাস রাখার চেষ্টা করছি। এখানে ভালো করলে, ফিট থাকলে আশা করি সেখানেও ভালো কিছু সম্ভব।
প্রশ্ন: আপনার গতির সঙ্গে নতুন কোনো ভেরিয়েশন যোগ করার পরিকল্পনা আছে?
নাহিদ: গতি আমার মূল শক্তি। তবে এই যুগে শুধু গতি দিয়ে ব্যাটারদের চমকে দেওয়া সম্ভব নয়। কিছু ভেরিয়েশন নিয়ে কাজ করছি। ইয়র্কার, স্লোয়ার এবং সুইং বোলিংকে আরও কার্যকরের চেষ্টা করছি। প্রতিদিন নতুন কিছু শিখতে চেষ্টার কোনো ঘাটতি রাখি না। তবে এসবের জন্য নিজেকে ফিট রাখাটা বেশি জরুরি। চেষ্টা করছি নিয়মমাফিক জিম ও ড্রিল করে গতি ঠিক রাখার কৌশলগুলো রপ্ত করার।
প্রশ্ন: এবারের বিপিএল কি আগের চেয়ে আলাদা মনে হচ্ছে?
নাহিদ: এবারের বিপিএল অনেকটাই ব্যাটিং সহায়ক। উইকেট ফ্ল্যাট, রান তুলতে ব্যাটাররা সুবিধা পাচ্ছে। তবে এটা বোলারদের জন্য চ্যালেঞ্জিংও। আসলে যেখানে চ্যালেঞ্জ নাই, সেখানে খেলে মজাও নাই। চ্যালেঞ্জ জয়ের মজাই অন্য রকম। বোলার হিসেবে এই ধরনের পরিস্থিতিতে ভালো করতে পারলে নিজের স্কিলের উন্নতি হয়। এই চ্যালেঞ্জ উপভোগ করছি।
প্রশ্ন: হাই-স্কোরিং উইকেটে ভালো বোলিং করার চ্যালেঞ্জ কীভাবে নিচ্ছেন?
নাহিদ: উইকেট ফ্ল্যাট হলেও পরিকল্পনা ঠিক থাকলে ভালো বোলিং করা সম্ভব। সঠিক লাইন-লেন্থ ধরে রাখা, ভেরিয়েশন প্রয়োগ করা এবং ব্যাটারদের দুর্বল দিকগুলো টার্গেট করাই আমার কৌশল। প্রতিটি ম্যাচের আগে ভিডিও বিশ্লেষণ দেখি। আমার দলের অ্যানালিস্ট আমাদের এসব দেখান। জাতীয় দলের অ্যানালিস্টও আমাদের ভিডিও দেখান। কী ধরনের বল কার বিপক্ষে করতে হয়। নিজের স্কিলের উন্নতিতে কী ধরনের বোলিং প্রস্তুতি নেওয়া দরকার, তা তাদের কাছ থেকে দারুণভাবে সহায়তা করে। নির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে মাঠে নামি ম্যাচে। সেসব পরিকল্পনা কার্যকর করার চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: জাতীয় দলের সিনিয়র সতীর্থ তাসকিন আহমেদ এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি। তাঁকে টপকে যাওয়ার কোনো লক্ষ্য কি আছে?
নাহিদ: আসলে আমি রেকর্ডের পেছনে ছুটি না। আমি খেলি এবং চেষ্টা করি আমার কাজটুকু সঠিকভাবে করতে। যদি আমার পরিকল্পনা ঠিকভাবে বাস্তবায়িত হয়, তাহলে ভালো কিছু হতে পারে। এটিই আমার সাফল্য। উইকেট পেতেই হবে, এমন কোনো মানসিকতা নিয়ে বোলিং করি না।
প্রশ্ন: এখন পর্যন্ত বিপিএল কেমন উপভোগ করছেন?
নাহিদ রানা: আলহামদুলিল্লাহ, বিপিএল ভালো যাচ্ছে। প্রতিটি ম্যাচে নতুন অভিজ্ঞতা হচ্ছে। ব্যাটারদের বিপক্ষে গতি আর কৌশল দিয়ে চাপ তৈরি করতে পারছি, যেটা দারুণ তৃপ্তি দিচ্ছে। আমাদের দলের পরিবেশও অসাধারণ, সবাই সবার জন্য কাজ করছে। আর সবচেয়ে বড় কথা, টিম ম্যানেজমেন্টের ভালোবাসা আমাকে প্রতি মুহূর্তে অনুপ্রাণিত করছে।
প্রশ্ন: টানা ম্যাচ খেলার মধ্যে আছেন, একটু কি বিশ্রাম নেওয়ার দরকার মনে হয়?
নাহিদ: টানা খেলা আসলেই কঠিন। তবে পেশাদার খেলোয়াড় হিসেবে এটা আমাদের জীবনেরই অংশ। ফিজিও এবং ট্রেনাররা আমার ফিটনেস ঠিক রাখতে নিয়মিত কাজ করছেন। রেস্ট অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এখন তো ম্যাচ খেলতে হয়। আমি নিজ থেকে বিশ্রাম চাইনি। যদিও আমার কাছে সুযোগ আছে বিশ্রাম চাওয়ার। কিন্তু এটা টিম ম্যানেজমেন্টেরও সিদ্ধান্ত। এখন যেহেতু প্রতিটি ম্যাচ খেলছি, তাই পুরোপুরি ফোকাস রাখতে চাই খেলায়।
প্রশ্ন: আপনার ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্ট নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। বিষয়টি কীভাবে দেখছেন আপনি?
নাহিদ: ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্টের বিষয়টি আমি খুবই গুরুত্বের সঙ্গে দেখি। খেলোয়াড়দের ফিটনেস ও দীর্ঘমেয়াদি ক্যারিয়ার নিশ্চিত করতে এটা জরুরি। আমি ফিজিও এবং কোচদের নির্দেশনা মেনে কাজ করছি। নিজেদের শরীরকে বোঝা এবং সঠিক সময়ে বিশ্রাম নেওয়াই মূলমন্ত্র। এখন পর্যন্ত আমি পুরোপুরি ফিট এবং সে অনুযায়ী ভালো করার চেষ্টা করছি।
প্রশ্ন: রংপুর রাইডার্স টানা ছয়টি ম্যাচ জিতে টেবিলের শীর্ষে। দলের ধারাবাহিক সাফল্যের পেছনে কোন বিষয়টি সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখছে বলে মনে করেন?
নাহিদ: আমাদের দলের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো দলের মধ্যে ঐক্য আর পরিকল্পনার বাস্তবায়ন। দল থেকে আমাকে যে পরিকল্পনা দেওয়া হয়েছে, সে অনুযায়ী আমি দলকে ভালো কিছু দিতে চাইছি। দলের সবকিছু হয় খুব পেশাদারি মনোভাবে; যেমনটা জাতীয় দলে হয়। প্রত্যেক খেলোয়াড় নিজের ভূমিকা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা রাখে; বিশেষ করে বোলিং ও ব্যাটিং ইউনিটের মধ্যে দুর্দান্ত সমন্বয় আছে। কোচিং স্টাফও দারুণ কাজ করছে, এটা আমাদের আত্মবিশ্বাস আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।
প্রশ্ন: চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে আপনার মনে কী ভাবনা কাজ করছে?
নাহিদ: চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলব—এ রকম ভেবে অনেক রোমাঞ্চিত। এই ধরনের টুর্নামেন্টে খেলা প্রত্যেক ক্রিকেটারের স্বপ্ন। নিজের সেরা ফর্ম নিয়ে সেখানে যেতে চাই। আন্তর্জাতিক মঞ্চে নিজেকে প্রমাণ করার মতো সুযোগ পেলে সেটা পুরোপুরি কাজে লাগাতে চাই। দেশের জন্য কিছু করার ইচ্ছা সব সময় বড় অনুপ্রেরণা।
প্রশ্ন: সুযোগ পেলে এটা আপনার প্রথমবার আইসিসির কোনো ইভেন্টে খেলা হবে। সেখানে আপনার ব্যক্তিগত লক্ষ্য কী থাকবে?
নাহিদ: চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আমার প্রথম আইসিসি ইভেন্ট হবে, যদি সুযোগ পাই। স্বাভাবিকভাবে অনেক স্বপ্ন দেখি। দেশের হয়ে প্রথমবার এমন একটি বড় মঞ্চে ভালো করার সুযোগ পেলে সেটা জীবনের সেরা মুহূর্ত হয়ে থাকবে। তবে এখন বিপিএল খেলছি, এটায় বেশি ফোকাস রাখার চেষ্টা করছি। এখানে ভালো করলে, ফিট থাকলে আশা করি সেখানেও ভালো কিছু সম্ভব।
প্রশ্ন: আপনার গতির সঙ্গে নতুন কোনো ভেরিয়েশন যোগ করার পরিকল্পনা আছে?
নাহিদ: গতি আমার মূল শক্তি। তবে এই যুগে শুধু গতি দিয়ে ব্যাটারদের চমকে দেওয়া সম্ভব নয়। কিছু ভেরিয়েশন নিয়ে কাজ করছি। ইয়র্কার, স্লোয়ার এবং সুইং বোলিংকে আরও কার্যকরের চেষ্টা করছি। প্রতিদিন নতুন কিছু শিখতে চেষ্টার কোনো ঘাটতি রাখি না। তবে এসবের জন্য নিজেকে ফিট রাখাটা বেশি জরুরি। চেষ্টা করছি নিয়মমাফিক জিম ও ড্রিল করে গতি ঠিক রাখার কৌশলগুলো রপ্ত করার।
প্রশ্ন: এবারের বিপিএল কি আগের চেয়ে আলাদা মনে হচ্ছে?
নাহিদ: এবারের বিপিএল অনেকটাই ব্যাটিং সহায়ক। উইকেট ফ্ল্যাট, রান তুলতে ব্যাটাররা সুবিধা পাচ্ছে। তবে এটা বোলারদের জন্য চ্যালেঞ্জিংও। আসলে যেখানে চ্যালেঞ্জ নাই, সেখানে খেলে মজাও নাই। চ্যালেঞ্জ জয়ের মজাই অন্য রকম। বোলার হিসেবে এই ধরনের পরিস্থিতিতে ভালো করতে পারলে নিজের স্কিলের উন্নতি হয়। এই চ্যালেঞ্জ উপভোগ করছি।
প্রশ্ন: হাই-স্কোরিং উইকেটে ভালো বোলিং করার চ্যালেঞ্জ কীভাবে নিচ্ছেন?
নাহিদ: উইকেট ফ্ল্যাট হলেও পরিকল্পনা ঠিক থাকলে ভালো বোলিং করা সম্ভব। সঠিক লাইন-লেন্থ ধরে রাখা, ভেরিয়েশন প্রয়োগ করা এবং ব্যাটারদের দুর্বল দিকগুলো টার্গেট করাই আমার কৌশল। প্রতিটি ম্যাচের আগে ভিডিও বিশ্লেষণ দেখি। আমার দলের অ্যানালিস্ট আমাদের এসব দেখান। জাতীয় দলের অ্যানালিস্টও আমাদের ভিডিও দেখান। কী ধরনের বল কার বিপক্ষে করতে হয়। নিজের স্কিলের উন্নতিতে কী ধরনের বোলিং প্রস্তুতি নেওয়া দরকার, তা তাদের কাছ থেকে দারুণভাবে সহায়তা করে। নির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে মাঠে নামি ম্যাচে। সেসব পরিকল্পনা কার্যকর করার চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: জাতীয় দলের সিনিয়র সতীর্থ তাসকিন আহমেদ এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি। তাঁকে টপকে যাওয়ার কোনো লক্ষ্য কি আছে?
নাহিদ: আসলে আমি রেকর্ডের পেছনে ছুটি না। আমি খেলি এবং চেষ্টা করি আমার কাজটুকু সঠিকভাবে করতে। যদি আমার পরিকল্পনা ঠিকভাবে বাস্তবায়িত হয়, তাহলে ভালো কিছু হতে পারে। এটিই আমার সাফল্য। উইকেট পেতেই হবে, এমন কোনো মানসিকতা নিয়ে বোলিং করি না।

বোলিং অনুশীলনের চেয়ে এখন নাহিদ রানা যেন বেশি চিন্তিত ফিটনেস ধরে রাখা নিয়ে! বিপিএলে টানা খেলার মধ্যে আছেন। আগামী মাসে আবার চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। বোলিং পারফরম্যান্সের সঙ্গে ফিটনেসও খুব গুরুত্বের সঙ্গে দেখতে হচ্ছে নাহিদকে। কাল সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামের জিমে ফিটনেস নিয়ে কাজ করার ফাঁকেই নাহিদ জানালেন আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে তাঁর ভাবনা, ব্যক্তিগত প্রস্তুতি ও ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্ট নিয়ে। তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আহমেদ রিয়াদ।
আহমেদ রিয়াদ, সিলেট থেকে

প্রশ্ন: এখন পর্যন্ত বিপিএল কেমন উপভোগ করছেন?
নাহিদ রানা: আলহামদুলিল্লাহ, বিপিএল ভালো যাচ্ছে। প্রতিটি ম্যাচে নতুন অভিজ্ঞতা হচ্ছে। ব্যাটারদের বিপক্ষে গতি আর কৌশল দিয়ে চাপ তৈরি করতে পারছি, যেটা দারুণ তৃপ্তি দিচ্ছে। আমাদের দলের পরিবেশও অসাধারণ, সবাই সবার জন্য কাজ করছে। আর সবচেয়ে বড় কথা, টিম ম্যানেজমেন্টের ভালোবাসা আমাকে প্রতি মুহূর্তে অনুপ্রাণিত করছে।
প্রশ্ন: টানা ম্যাচ খেলার মধ্যে আছেন, একটু কি বিশ্রাম নেওয়ার দরকার মনে হয়?
নাহিদ: টানা খেলা আসলেই কঠিন। তবে পেশাদার খেলোয়াড় হিসেবে এটা আমাদের জীবনেরই অংশ। ফিজিও এবং ট্রেনাররা আমার ফিটনেস ঠিক রাখতে নিয়মিত কাজ করছেন। রেস্ট অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এখন তো ম্যাচ খেলতে হয়। আমি নিজ থেকে বিশ্রাম চাইনি। যদিও আমার কাছে সুযোগ আছে বিশ্রাম চাওয়ার। কিন্তু এটা টিম ম্যানেজমেন্টেরও সিদ্ধান্ত। এখন যেহেতু প্রতিটি ম্যাচ খেলছি, তাই পুরোপুরি ফোকাস রাখতে চাই খেলায়।
প্রশ্ন: আপনার ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্ট নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। বিষয়টি কীভাবে দেখছেন আপনি?
নাহিদ: ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্টের বিষয়টি আমি খুবই গুরুত্বের সঙ্গে দেখি। খেলোয়াড়দের ফিটনেস ও দীর্ঘমেয়াদি ক্যারিয়ার নিশ্চিত করতে এটা জরুরি। আমি ফিজিও এবং কোচদের নির্দেশনা মেনে কাজ করছি। নিজেদের শরীরকে বোঝা এবং সঠিক সময়ে বিশ্রাম নেওয়াই মূলমন্ত্র। এখন পর্যন্ত আমি পুরোপুরি ফিট এবং সে অনুযায়ী ভালো করার চেষ্টা করছি।
প্রশ্ন: রংপুর রাইডার্স টানা ছয়টি ম্যাচ জিতে টেবিলের শীর্ষে। দলের ধারাবাহিক সাফল্যের পেছনে কোন বিষয়টি সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখছে বলে মনে করেন?
নাহিদ: আমাদের দলের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো দলের মধ্যে ঐক্য আর পরিকল্পনার বাস্তবায়ন। দল থেকে আমাকে যে পরিকল্পনা দেওয়া হয়েছে, সে অনুযায়ী আমি দলকে ভালো কিছু দিতে চাইছি। দলের সবকিছু হয় খুব পেশাদারি মনোভাবে; যেমনটা জাতীয় দলে হয়। প্রত্যেক খেলোয়াড় নিজের ভূমিকা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা রাখে; বিশেষ করে বোলিং ও ব্যাটিং ইউনিটের মধ্যে দুর্দান্ত সমন্বয় আছে। কোচিং স্টাফও দারুণ কাজ করছে, এটা আমাদের আত্মবিশ্বাস আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।
প্রশ্ন: চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে আপনার মনে কী ভাবনা কাজ করছে?
নাহিদ: চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলব—এ রকম ভেবে অনেক রোমাঞ্চিত। এই ধরনের টুর্নামেন্টে খেলা প্রত্যেক ক্রিকেটারের স্বপ্ন। নিজের সেরা ফর্ম নিয়ে সেখানে যেতে চাই। আন্তর্জাতিক মঞ্চে নিজেকে প্রমাণ করার মতো সুযোগ পেলে সেটা পুরোপুরি কাজে লাগাতে চাই। দেশের জন্য কিছু করার ইচ্ছা সব সময় বড় অনুপ্রেরণা।
প্রশ্ন: সুযোগ পেলে এটা আপনার প্রথমবার আইসিসির কোনো ইভেন্টে খেলা হবে। সেখানে আপনার ব্যক্তিগত লক্ষ্য কী থাকবে?
নাহিদ: চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আমার প্রথম আইসিসি ইভেন্ট হবে, যদি সুযোগ পাই। স্বাভাবিকভাবে অনেক স্বপ্ন দেখি। দেশের হয়ে প্রথমবার এমন একটি বড় মঞ্চে ভালো করার সুযোগ পেলে সেটা জীবনের সেরা মুহূর্ত হয়ে থাকবে। তবে এখন বিপিএল খেলছি, এটায় বেশি ফোকাস রাখার চেষ্টা করছি। এখানে ভালো করলে, ফিট থাকলে আশা করি সেখানেও ভালো কিছু সম্ভব।
প্রশ্ন: আপনার গতির সঙ্গে নতুন কোনো ভেরিয়েশন যোগ করার পরিকল্পনা আছে?
নাহিদ: গতি আমার মূল শক্তি। তবে এই যুগে শুধু গতি দিয়ে ব্যাটারদের চমকে দেওয়া সম্ভব নয়। কিছু ভেরিয়েশন নিয়ে কাজ করছি। ইয়র্কার, স্লোয়ার এবং সুইং বোলিংকে আরও কার্যকরের চেষ্টা করছি। প্রতিদিন নতুন কিছু শিখতে চেষ্টার কোনো ঘাটতি রাখি না। তবে এসবের জন্য নিজেকে ফিট রাখাটা বেশি জরুরি। চেষ্টা করছি নিয়মমাফিক জিম ও ড্রিল করে গতি ঠিক রাখার কৌশলগুলো রপ্ত করার।
প্রশ্ন: এবারের বিপিএল কি আগের চেয়ে আলাদা মনে হচ্ছে?
নাহিদ: এবারের বিপিএল অনেকটাই ব্যাটিং সহায়ক। উইকেট ফ্ল্যাট, রান তুলতে ব্যাটাররা সুবিধা পাচ্ছে। তবে এটা বোলারদের জন্য চ্যালেঞ্জিংও। আসলে যেখানে চ্যালেঞ্জ নাই, সেখানে খেলে মজাও নাই। চ্যালেঞ্জ জয়ের মজাই অন্য রকম। বোলার হিসেবে এই ধরনের পরিস্থিতিতে ভালো করতে পারলে নিজের স্কিলের উন্নতি হয়। এই চ্যালেঞ্জ উপভোগ করছি।
প্রশ্ন: হাই-স্কোরিং উইকেটে ভালো বোলিং করার চ্যালেঞ্জ কীভাবে নিচ্ছেন?
নাহিদ: উইকেট ফ্ল্যাট হলেও পরিকল্পনা ঠিক থাকলে ভালো বোলিং করা সম্ভব। সঠিক লাইন-লেন্থ ধরে রাখা, ভেরিয়েশন প্রয়োগ করা এবং ব্যাটারদের দুর্বল দিকগুলো টার্গেট করাই আমার কৌশল। প্রতিটি ম্যাচের আগে ভিডিও বিশ্লেষণ দেখি। আমার দলের অ্যানালিস্ট আমাদের এসব দেখান। জাতীয় দলের অ্যানালিস্টও আমাদের ভিডিও দেখান। কী ধরনের বল কার বিপক্ষে করতে হয়। নিজের স্কিলের উন্নতিতে কী ধরনের বোলিং প্রস্তুতি নেওয়া দরকার, তা তাদের কাছ থেকে দারুণভাবে সহায়তা করে। নির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে মাঠে নামি ম্যাচে। সেসব পরিকল্পনা কার্যকর করার চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: জাতীয় দলের সিনিয়র সতীর্থ তাসকিন আহমেদ এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি। তাঁকে টপকে যাওয়ার কোনো লক্ষ্য কি আছে?
নাহিদ: আসলে আমি রেকর্ডের পেছনে ছুটি না। আমি খেলি এবং চেষ্টা করি আমার কাজটুকু সঠিকভাবে করতে। যদি আমার পরিকল্পনা ঠিকভাবে বাস্তবায়িত হয়, তাহলে ভালো কিছু হতে পারে। এটিই আমার সাফল্য। উইকেট পেতেই হবে, এমন কোনো মানসিকতা নিয়ে বোলিং করি না।
প্রশ্ন: এখন পর্যন্ত বিপিএল কেমন উপভোগ করছেন?
নাহিদ রানা: আলহামদুলিল্লাহ, বিপিএল ভালো যাচ্ছে। প্রতিটি ম্যাচে নতুন অভিজ্ঞতা হচ্ছে। ব্যাটারদের বিপক্ষে গতি আর কৌশল দিয়ে চাপ তৈরি করতে পারছি, যেটা দারুণ তৃপ্তি দিচ্ছে। আমাদের দলের পরিবেশও অসাধারণ, সবাই সবার জন্য কাজ করছে। আর সবচেয়ে বড় কথা, টিম ম্যানেজমেন্টের ভালোবাসা আমাকে প্রতি মুহূর্তে অনুপ্রাণিত করছে।
প্রশ্ন: টানা ম্যাচ খেলার মধ্যে আছেন, একটু কি বিশ্রাম নেওয়ার দরকার মনে হয়?
নাহিদ: টানা খেলা আসলেই কঠিন। তবে পেশাদার খেলোয়াড় হিসেবে এটা আমাদের জীবনেরই অংশ। ফিজিও এবং ট্রেনাররা আমার ফিটনেস ঠিক রাখতে নিয়মিত কাজ করছেন। রেস্ট অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এখন তো ম্যাচ খেলতে হয়। আমি নিজ থেকে বিশ্রাম চাইনি। যদিও আমার কাছে সুযোগ আছে বিশ্রাম চাওয়ার। কিন্তু এটা টিম ম্যানেজমেন্টেরও সিদ্ধান্ত। এখন যেহেতু প্রতিটি ম্যাচ খেলছি, তাই পুরোপুরি ফোকাস রাখতে চাই খেলায়।
প্রশ্ন: আপনার ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্ট নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। বিষয়টি কীভাবে দেখছেন আপনি?
নাহিদ: ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্টের বিষয়টি আমি খুবই গুরুত্বের সঙ্গে দেখি। খেলোয়াড়দের ফিটনেস ও দীর্ঘমেয়াদি ক্যারিয়ার নিশ্চিত করতে এটা জরুরি। আমি ফিজিও এবং কোচদের নির্দেশনা মেনে কাজ করছি। নিজেদের শরীরকে বোঝা এবং সঠিক সময়ে বিশ্রাম নেওয়াই মূলমন্ত্র। এখন পর্যন্ত আমি পুরোপুরি ফিট এবং সে অনুযায়ী ভালো করার চেষ্টা করছি।
প্রশ্ন: রংপুর রাইডার্স টানা ছয়টি ম্যাচ জিতে টেবিলের শীর্ষে। দলের ধারাবাহিক সাফল্যের পেছনে কোন বিষয়টি সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখছে বলে মনে করেন?
নাহিদ: আমাদের দলের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো দলের মধ্যে ঐক্য আর পরিকল্পনার বাস্তবায়ন। দল থেকে আমাকে যে পরিকল্পনা দেওয়া হয়েছে, সে অনুযায়ী আমি দলকে ভালো কিছু দিতে চাইছি। দলের সবকিছু হয় খুব পেশাদারি মনোভাবে; যেমনটা জাতীয় দলে হয়। প্রত্যেক খেলোয়াড় নিজের ভূমিকা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা রাখে; বিশেষ করে বোলিং ও ব্যাটিং ইউনিটের মধ্যে দুর্দান্ত সমন্বয় আছে। কোচিং স্টাফও দারুণ কাজ করছে, এটা আমাদের আত্মবিশ্বাস আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।
প্রশ্ন: চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে আপনার মনে কী ভাবনা কাজ করছে?
নাহিদ: চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলব—এ রকম ভেবে অনেক রোমাঞ্চিত। এই ধরনের টুর্নামেন্টে খেলা প্রত্যেক ক্রিকেটারের স্বপ্ন। নিজের সেরা ফর্ম নিয়ে সেখানে যেতে চাই। আন্তর্জাতিক মঞ্চে নিজেকে প্রমাণ করার মতো সুযোগ পেলে সেটা পুরোপুরি কাজে লাগাতে চাই। দেশের জন্য কিছু করার ইচ্ছা সব সময় বড় অনুপ্রেরণা।
প্রশ্ন: সুযোগ পেলে এটা আপনার প্রথমবার আইসিসির কোনো ইভেন্টে খেলা হবে। সেখানে আপনার ব্যক্তিগত লক্ষ্য কী থাকবে?
নাহিদ: চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আমার প্রথম আইসিসি ইভেন্ট হবে, যদি সুযোগ পাই। স্বাভাবিকভাবে অনেক স্বপ্ন দেখি। দেশের হয়ে প্রথমবার এমন একটি বড় মঞ্চে ভালো করার সুযোগ পেলে সেটা জীবনের সেরা মুহূর্ত হয়ে থাকবে। তবে এখন বিপিএল খেলছি, এটায় বেশি ফোকাস রাখার চেষ্টা করছি। এখানে ভালো করলে, ফিট থাকলে আশা করি সেখানেও ভালো কিছু সম্ভব।
প্রশ্ন: আপনার গতির সঙ্গে নতুন কোনো ভেরিয়েশন যোগ করার পরিকল্পনা আছে?
নাহিদ: গতি আমার মূল শক্তি। তবে এই যুগে শুধু গতি দিয়ে ব্যাটারদের চমকে দেওয়া সম্ভব নয়। কিছু ভেরিয়েশন নিয়ে কাজ করছি। ইয়র্কার, স্লোয়ার এবং সুইং বোলিংকে আরও কার্যকরের চেষ্টা করছি। প্রতিদিন নতুন কিছু শিখতে চেষ্টার কোনো ঘাটতি রাখি না। তবে এসবের জন্য নিজেকে ফিট রাখাটা বেশি জরুরি। চেষ্টা করছি নিয়মমাফিক জিম ও ড্রিল করে গতি ঠিক রাখার কৌশলগুলো রপ্ত করার।
প্রশ্ন: এবারের বিপিএল কি আগের চেয়ে আলাদা মনে হচ্ছে?
নাহিদ: এবারের বিপিএল অনেকটাই ব্যাটিং সহায়ক। উইকেট ফ্ল্যাট, রান তুলতে ব্যাটাররা সুবিধা পাচ্ছে। তবে এটা বোলারদের জন্য চ্যালেঞ্জিংও। আসলে যেখানে চ্যালেঞ্জ নাই, সেখানে খেলে মজাও নাই। চ্যালেঞ্জ জয়ের মজাই অন্য রকম। বোলার হিসেবে এই ধরনের পরিস্থিতিতে ভালো করতে পারলে নিজের স্কিলের উন্নতি হয়। এই চ্যালেঞ্জ উপভোগ করছি।
প্রশ্ন: হাই-স্কোরিং উইকেটে ভালো বোলিং করার চ্যালেঞ্জ কীভাবে নিচ্ছেন?
নাহিদ: উইকেট ফ্ল্যাট হলেও পরিকল্পনা ঠিক থাকলে ভালো বোলিং করা সম্ভব। সঠিক লাইন-লেন্থ ধরে রাখা, ভেরিয়েশন প্রয়োগ করা এবং ব্যাটারদের দুর্বল দিকগুলো টার্গেট করাই আমার কৌশল। প্রতিটি ম্যাচের আগে ভিডিও বিশ্লেষণ দেখি। আমার দলের অ্যানালিস্ট আমাদের এসব দেখান। জাতীয় দলের অ্যানালিস্টও আমাদের ভিডিও দেখান। কী ধরনের বল কার বিপক্ষে করতে হয়। নিজের স্কিলের উন্নতিতে কী ধরনের বোলিং প্রস্তুতি নেওয়া দরকার, তা তাদের কাছ থেকে দারুণভাবে সহায়তা করে। নির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে মাঠে নামি ম্যাচে। সেসব পরিকল্পনা কার্যকর করার চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: জাতীয় দলের সিনিয়র সতীর্থ তাসকিন আহমেদ এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি। তাঁকে টপকে যাওয়ার কোনো লক্ষ্য কি আছে?
নাহিদ: আসলে আমি রেকর্ডের পেছনে ছুটি না। আমি খেলি এবং চেষ্টা করি আমার কাজটুকু সঠিকভাবে করতে। যদি আমার পরিকল্পনা ঠিকভাবে বাস্তবায়িত হয়, তাহলে ভালো কিছু হতে পারে। এটিই আমার সাফল্য। উইকেট পেতেই হবে, এমন কোনো মানসিকতা নিয়ে বোলিং করি না।

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
৩১ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩৫ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে একই সময়ে শুরু হতো ভারত-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনালও। কিন্তু সকালে বৃষ্টির পর আউটফিল্ড এতটাই অবস্থা যে ম্যাচ শুরুর মতো অবস্থা নেই। যদি বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়, তাহলে বাংলাদেশ উঠে যাবে ফাইনালে। কারণ, ‘বি’ গ্রুপ থেকে আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কেটেছে। একই কথা ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ভারত যেহেতু ‘এ’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন, তাহলে সেমিফাইনাল পরিত্যক্ত হলে তারা শিরোপা নির্ধারণী ফাইনালে উঠে যাবে।
সেমিফাইনালের জন্য কোনো রিজার্ভ ডে রাখা হয়নি। ফল দেখার জন্য কমপক্ষে ২০ ওভারের ম্যাচ চালু হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে, সেজন্য বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কখনো কখনো সুখবরের আভাস মিললেও দুই সেমিফাইনাল চালু করার মতো অবস্থা এখনো আসেনি। আউটফিল্ডে গর্ত সৃষ্টির কারণে খেলোয়াড়দের চোটে পড়ার ঝুঁকি বেশি। মূলত সেই কারণেই খেলা চালু করতে আম্পায়াররা অপেক্ষা করছেন।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩ উইকেটের জয় দিয়ে এবারের এশিয়া কাপ মিশন শুরু করেছিল বাংলাদেশ। নেপালকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছিল তামিমের দল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতা বাংলাদেশ পুষিয়ে দিয়েছিল বোলিংয়ে। লঙ্কানদের ৩৯ রানে হারিয়েই মূলত ‘বি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে তামিমের দল সেমিতে উঠেছে। এর আগে বৃষ্টি হানা দিয়েছিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচেও। সেকারণে ৪৯ ওভারে খেলা নামানো হয়েছিল। সেই ম্যাচে পাকিস্তানকে ৯০ রানে হারিয়েছিল ভারত। ‘এ’ গ্রুপের অপর দুই দল সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া রীতিমতো অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিল ভারত-পাকিস্তানের কাছে।

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে একই সময়ে শুরু হতো ভারত-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনালও। কিন্তু সকালে বৃষ্টির পর আউটফিল্ড এতটাই অবস্থা যে ম্যাচ শুরুর মতো অবস্থা নেই। যদি বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়, তাহলে বাংলাদেশ উঠে যাবে ফাইনালে। কারণ, ‘বি’ গ্রুপ থেকে আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কেটেছে। একই কথা ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ভারত যেহেতু ‘এ’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন, তাহলে সেমিফাইনাল পরিত্যক্ত হলে তারা শিরোপা নির্ধারণী ফাইনালে উঠে যাবে।
সেমিফাইনালের জন্য কোনো রিজার্ভ ডে রাখা হয়নি। ফল দেখার জন্য কমপক্ষে ২০ ওভারের ম্যাচ চালু হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে, সেজন্য বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কখনো কখনো সুখবরের আভাস মিললেও দুই সেমিফাইনাল চালু করার মতো অবস্থা এখনো আসেনি। আউটফিল্ডে গর্ত সৃষ্টির কারণে খেলোয়াড়দের চোটে পড়ার ঝুঁকি বেশি। মূলত সেই কারণেই খেলা চালু করতে আম্পায়াররা অপেক্ষা করছেন।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩ উইকেটের জয় দিয়ে এবারের এশিয়া কাপ মিশন শুরু করেছিল বাংলাদেশ। নেপালকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছিল তামিমের দল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতা বাংলাদেশ পুষিয়ে দিয়েছিল বোলিংয়ে। লঙ্কানদের ৩৯ রানে হারিয়েই মূলত ‘বি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে তামিমের দল সেমিতে উঠেছে। এর আগে বৃষ্টি হানা দিয়েছিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচেও। সেকারণে ৪৯ ওভারে খেলা নামানো হয়েছিল। সেই ম্যাচে পাকিস্তানকে ৯০ রানে হারিয়েছিল ভারত। ‘এ’ গ্রুপের অপর দুই দল সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া রীতিমতো অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিল ভারত-পাকিস্তানের কাছে।

বোলিং অনুশীলনের চেয়ে এখন নাহিদ রানা যেন বেশি চিন্তিত ফিটনেস ধরে রাখা নিয়ে! বিপিএলে টানা খেলার মধ্যে আছেন। আগামী মাসে আবার চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। বোলিং পারফরম্যান্সের সঙ্গে ফিটনেসও খুব গুরুত্বের সঙ্গে দেখতে হচ্ছে নাহিদকে।
১২ জানুয়ারি ২০২৫
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩৫ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি। ইংল্যান্ডকে বড় লিড ছুঁড়ে দেওয়ার পথে স্বাগতিকেরা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ২৭১ রান। প্রথম ইনিংসে ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় তাদের লিড দাঁড়িয়েছে ৩৫৬ রান। অতি নাটকীয় কিছু নাহলে ৬ উইকেট হাতে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লিডটা বেশ বড়ই হবে সেটা বলা বাহুল্য।
প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া থামে ৩৭১ রানে। জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ২১৩ রান। অধিনায়ক বেন স্টোকসের ৮৩ রান এবং জফরা আর্চারের ৫১ রানের ইনিংসের সুবাদে শেষ পর্যন্ত ২৮৬ রান করেছে সফরকারী দল। এগিয়ে থাকলেও দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার শুরুটা ভালো হয়নি। দলীয় ৮ রানে জ্যাক ওয়েদারাল্ডকে হারায় তারা। মারনাস লাবুশেন ফিরলে ৫৩ রানে ২ উইকেটের দলে পরিণত হয় স্বাগতিকেরা।
শুরুর ধাক্কা সামলে হেডের সেঞ্চুরি ও ক্যারির ফিফটিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে অস্ট্রেলিয়া। তৃতীয় উইকেটে ৮৬ রান যোগ করেন উসমান খাজা ও হেড। ৪০ রান করে উইল জ্যাকসের শিকার হন খাজা। অল্প সময়ের ব্যবধানে ক্যামরুন গ্রিনও ফিরে যান।
অবিচ্ছিন্ন থেকে দিনের বাকিটা সময় পার করে দেন হেড ও ক্যারি। ১২২ রানের জুটি গড়েছেন তাঁরা। ১৩ চার ও ২ ছক্কায় ১৪২ রানে অপরাজিত আছেন খাজার চোটে ওপেনিংয়ে সুযোগ পাওয়া হেড। তাঁর সঙ্গী ক্যারি ৫২ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন।

তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি। ইংল্যান্ডকে বড় লিড ছুঁড়ে দেওয়ার পথে স্বাগতিকেরা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ২৭১ রান। প্রথম ইনিংসে ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় তাদের লিড দাঁড়িয়েছে ৩৫৬ রান। অতি নাটকীয় কিছু নাহলে ৬ উইকেট হাতে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লিডটা বেশ বড়ই হবে সেটা বলা বাহুল্য।
প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া থামে ৩৭১ রানে। জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ২১৩ রান। অধিনায়ক বেন স্টোকসের ৮৩ রান এবং জফরা আর্চারের ৫১ রানের ইনিংসের সুবাদে শেষ পর্যন্ত ২৮৬ রান করেছে সফরকারী দল। এগিয়ে থাকলেও দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার শুরুটা ভালো হয়নি। দলীয় ৮ রানে জ্যাক ওয়েদারাল্ডকে হারায় তারা। মারনাস লাবুশেন ফিরলে ৫৩ রানে ২ উইকেটের দলে পরিণত হয় স্বাগতিকেরা।
শুরুর ধাক্কা সামলে হেডের সেঞ্চুরি ও ক্যারির ফিফটিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে অস্ট্রেলিয়া। তৃতীয় উইকেটে ৮৬ রান যোগ করেন উসমান খাজা ও হেড। ৪০ রান করে উইল জ্যাকসের শিকার হন খাজা। অল্প সময়ের ব্যবধানে ক্যামরুন গ্রিনও ফিরে যান।
অবিচ্ছিন্ন থেকে দিনের বাকিটা সময় পার করে দেন হেড ও ক্যারি। ১২২ রানের জুটি গড়েছেন তাঁরা। ১৩ চার ও ২ ছক্কায় ১৪২ রানে অপরাজিত আছেন খাজার চোটে ওপেনিংয়ে সুযোগ পাওয়া হেড। তাঁর সঙ্গী ক্যারি ৫২ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন।

বোলিং অনুশীলনের চেয়ে এখন নাহিদ রানা যেন বেশি চিন্তিত ফিটনেস ধরে রাখা নিয়ে! বিপিএলে টানা খেলার মধ্যে আছেন। আগামী মাসে আবার চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। বোলিং পারফরম্যান্সের সঙ্গে ফিটনেসও খুব গুরুত্বের সঙ্গে দেখতে হচ্ছে নাহিদকে।
১২ জানুয়ারি ২০২৫
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
৩১ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
সবশেষ বিশ্বকাপের ফাইনালে নির্ধারিত এবং অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষে ৩-৩ সমতায় ছিল আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় এমিলিয়ানো মার্তিনেজের দুটি দারুণ সেভে বাজিমাত করে লা আলবিসেলেস্তেরা। ফিফা আরব কাপের ফাইনালে মরক্কো ও জর্ডানের ম্যাচ টাইব্রেকারে না গড়ালেও উত্তেজনার কোনো কমতি ছিল না। নাটকীয় লড়াই শেষে ৩-২ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মরক্কো।
লুসাইল স্টেডিয়ামে শুরুতেই এগিয়ে যায় মরক্কো। চতুর্থ মিনিটে ৩৫ গজ দূর থেকে তান্নানের নেওয়া গতিময় শট জর্ডানের জাল খুঁজে নেয়। লিড নিয়ে বিরতিতে যায় মরক্কো। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আলী ওলওয়ানের কল্যাণে ম্যাচে ফেরে জর্ডান। ৬৮ মিনিটে তাঁর স্পট কিক থেকে প্রথমবার এগিয়ে যায় দলটি। এই গোলে ভর দিয়ে প্রায় জিতেই যাচ্ছিল জর্ডান। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের ৩ মিনিট আগে আব্দেররাজ্জাক মরক্কোকে সমতায় ফেরান।
২-২ সমতায় নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয়। অতিরিক্ত সময়ে মরক্কোর হয়ে ব্যবধান গড়ে দেওয়া গোলটি করেন আব্দেররাজ্জাক। বাকি সময়ে আর ম্যাচে ফেরা হয়নি জর্ডানের।
মরক্কোর জাতীয় ফুটবল দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মরক্কো রাজা ষষ্ঠ মোহাম্মদ। এই সাফল্য দেশের ফুটবলকে আন্তর্জাতিক স্তরে সম্মানজনক স্থানে নিয়ে গেছে বলে মনে করেন তিনি। খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স খুশি ষষ্ঠ মোহাম্মদ। বিভিন্ন আঞ্চলিক, মহাদেশীয় এবং আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে জাতীয় পতাকাকে উঁচুতে তোলার জন্য খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক এবং টেকসই প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন। পাশাপাশি ফুটবলপ্রমীদের প্রত্যাশা পূরণের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।

কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
সবশেষ বিশ্বকাপের ফাইনালে নির্ধারিত এবং অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষে ৩-৩ সমতায় ছিল আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় এমিলিয়ানো মার্তিনেজের দুটি দারুণ সেভে বাজিমাত করে লা আলবিসেলেস্তেরা। ফিফা আরব কাপের ফাইনালে মরক্কো ও জর্ডানের ম্যাচ টাইব্রেকারে না গড়ালেও উত্তেজনার কোনো কমতি ছিল না। নাটকীয় লড়াই শেষে ৩-২ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মরক্কো।
লুসাইল স্টেডিয়ামে শুরুতেই এগিয়ে যায় মরক্কো। চতুর্থ মিনিটে ৩৫ গজ দূর থেকে তান্নানের নেওয়া গতিময় শট জর্ডানের জাল খুঁজে নেয়। লিড নিয়ে বিরতিতে যায় মরক্কো। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আলী ওলওয়ানের কল্যাণে ম্যাচে ফেরে জর্ডান। ৬৮ মিনিটে তাঁর স্পট কিক থেকে প্রথমবার এগিয়ে যায় দলটি। এই গোলে ভর দিয়ে প্রায় জিতেই যাচ্ছিল জর্ডান। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের ৩ মিনিট আগে আব্দেররাজ্জাক মরক্কোকে সমতায় ফেরান।
২-২ সমতায় নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয়। অতিরিক্ত সময়ে মরক্কোর হয়ে ব্যবধান গড়ে দেওয়া গোলটি করেন আব্দেররাজ্জাক। বাকি সময়ে আর ম্যাচে ফেরা হয়নি জর্ডানের।
মরক্কোর জাতীয় ফুটবল দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মরক্কো রাজা ষষ্ঠ মোহাম্মদ। এই সাফল্য দেশের ফুটবলকে আন্তর্জাতিক স্তরে সম্মানজনক স্থানে নিয়ে গেছে বলে মনে করেন তিনি। খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স খুশি ষষ্ঠ মোহাম্মদ। বিভিন্ন আঞ্চলিক, মহাদেশীয় এবং আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে জাতীয় পতাকাকে উঁচুতে তোলার জন্য খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক এবং টেকসই প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন। পাশাপাশি ফুটবলপ্রমীদের প্রত্যাশা পূরণের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।

বোলিং অনুশীলনের চেয়ে এখন নাহিদ রানা যেন বেশি চিন্তিত ফিটনেস ধরে রাখা নিয়ে! বিপিএলে টানা খেলার মধ্যে আছেন। আগামী মাসে আবার চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। বোলিং পারফরম্যান্সের সঙ্গে ফিটনেসও খুব গুরুত্বের সঙ্গে দেখতে হচ্ছে নাহিদকে।
১২ জানুয়ারি ২০২৫
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
৩১ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩৫ মিনিট আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড। প্রথম দিনের খেলা শেষে ১ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেদের সংগ্রহ ছিল ৩৩৪ রান। ১৭৮ রানে অপরাজিত ছিলেন কনওয়ে। তাঁর সঙ্গী ডাফি ব্যাট করতে নামেন ৯ রান নিয়ে। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ৮ রান যোগ করে ফিরে যান ডাফি। তাঁর মতো বাজে অভিজ্ঞতা হয়নি কনওয়ের। প্রথম সেশনেই ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। জাস্টিন গ্রিভসের করা ১২১ তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ক্যারিয়ারসেরা ২২৭ রান করেন এই ব্যাটার। ৩১ চারে সাজানো তাঁর ৩৬৭ বলের ইনিংস।
১৫ চার ও ১ ছক্কায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৭ রান এনে দেন টম লাথাম। রাচিন রবীন্দ্রর অবদান ৭২ রান। এছাড়া কেউন উইলিয়ামসন ৩১ ও এজাজ প্যাটেল করেন ৩০ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে জেডন সিলস, অ্যান্ডারসন ফিলিপ ও গ্রিভস দুটি করে উইকেট নেন।
রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন। এখনো ৪৬৫ রানে পিছিয়ে আছে সফরকারী দল। বে ওভালে প্রথম দিনের চেয়ে আজ আরও বেশি রান হয়েছে। এদিন দুই দল মিল করেছে ৩৫১ রান। প্রথম দুই দিনের পরিস্থিতিই বলে দিচ্ছে রান বন্যায় ভেসে যাবে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট।

মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড। প্রথম দিনের খেলা শেষে ১ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেদের সংগ্রহ ছিল ৩৩৪ রান। ১৭৮ রানে অপরাজিত ছিলেন কনওয়ে। তাঁর সঙ্গী ডাফি ব্যাট করতে নামেন ৯ রান নিয়ে। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ৮ রান যোগ করে ফিরে যান ডাফি। তাঁর মতো বাজে অভিজ্ঞতা হয়নি কনওয়ের। প্রথম সেশনেই ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। জাস্টিন গ্রিভসের করা ১২১ তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ক্যারিয়ারসেরা ২২৭ রান করেন এই ব্যাটার। ৩১ চারে সাজানো তাঁর ৩৬৭ বলের ইনিংস।
১৫ চার ও ১ ছক্কায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৭ রান এনে দেন টম লাথাম। রাচিন রবীন্দ্রর অবদান ৭২ রান। এছাড়া কেউন উইলিয়ামসন ৩১ ও এজাজ প্যাটেল করেন ৩০ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে জেডন সিলস, অ্যান্ডারসন ফিলিপ ও গ্রিভস দুটি করে উইকেট নেন।
রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন। এখনো ৪৬৫ রানে পিছিয়ে আছে সফরকারী দল। বে ওভালে প্রথম দিনের চেয়ে আজ আরও বেশি রান হয়েছে। এদিন দুই দল মিল করেছে ৩৫১ রান। প্রথম দুই দিনের পরিস্থিতিই বলে দিচ্ছে রান বন্যায় ভেসে যাবে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট।

বোলিং অনুশীলনের চেয়ে এখন নাহিদ রানা যেন বেশি চিন্তিত ফিটনেস ধরে রাখা নিয়ে! বিপিএলে টানা খেলার মধ্যে আছেন। আগামী মাসে আবার চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। বোলিং পারফরম্যান্সের সঙ্গে ফিটনেসও খুব গুরুত্বের সঙ্গে দেখতে হচ্ছে নাহিদকে।
১২ জানুয়ারি ২০২৫
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
৩১ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩৫ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে