নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টেস্ট ক্যারিয়ার সমৃদ্ধ না হলে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটের হল অব ফেমে জায়গা পাবেন না—এই মানদণ্ডের কারণে মাইকেল বেভান স্বীকৃতিটা পাননি। কারণ, ১০ বছরের ক্যারিয়ারে খেলেছেন ২৩২ ওয়ানডে ও ১৮ টেস্ট। তবে নিয়ম বদলে যাওয়ায় বেভানকে নেওয়া হয়েছে ‘হল অব ফেমে’।
এ বছরের জানুয়ারিতে হল অব ফেমের নিয়মে পরিবর্তন আনার কারণে বেভানকে এই স্বীকৃতি দিতে কোনো বাধা নেই। মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) আজ সকালে তাঁর হাতে এই (হল অব ফেমের) স্মারক তুলে দেন ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার (সিএ) হল অব ফেমের চেয়ারম্যান পিটার কিং। বেভানকে হল অব ফেমে নেওয়ার ব্যাপারে কিং বলেন, ‘মাইকেলের অসাধারণ রেকর্ড এবং জনসাধারণের অবস্থান হল অব ফেম কমিটিকে মানদণ্ডের ব্যাপারে পর্যালোচনা করতে বাধ্য করেছে। শুধু টেস্টই নয়, ওয়ানডে ও আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতেও যাঁরা এতদিন উজ্জ্বল ছিলেন, এই কমিটি এবার তাঁদেরও এই স্বীকৃতি দেওয়ার কথা নিশ্চিত করবে।’
অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ১৯৯৯, ২০০৩ দুটি ওয়ানডে বিশ্বকাপ জিতেছেন বেভান। রান তাড়া করতে নেমে সেসময় কঠিন পরিস্থিতি থেকে দলকে জিতিয়েছেন অনেকবার। মিডল অর্ডার এই ব্যাটার টেলএন্ডারদের নিয়ে ম্যাচ বের করে আনতেন। বেভানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে কিং বলেন, ‘সাদা বলের ক্রিকেটে নিঃসন্দেহে মাইকেল বিপ্লব ঘটিয়েছেন। নিপুণ ব্যাটিং, খেলার প্রতি আত্মনিবেদন এবং রান তাড়া করে ম্যাচ জেতানোর মতো গুণ থাকায় তাঁর নাম দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছিল। তিনি সত্যিই অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট হল অব ফেমে জায়গা পাওয়ার মতো ক্রিকেটার।’ বেভানকে ‘আইকন ও অগ্রদূত’ বলেছেন ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) নিক হকলি।
হল অব ফেমের স্বীকৃতি পেয়ে বেভান গর্বিত। ৫৪ বছর বয়সী অস্ট্রেলিয়ার এই কিংবদন্তি বলেন, ‘এই অনুভূতি অসাধারণ। ওয়ানডে ক্রিকেটকে আমার ব্যাটিং সত্যিই সুন্দর রূপ দিতে পেরেছিল বলে মনে করি।’
প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে বেভান খেলেছেন ২৩৭ ম্যাচ। যার মধ্যে ১৮ টেস্টও রয়েছে। কেন টেস্ট কম খেলেছেন, সেই ব্যাখ্যায় অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট থেকে টেস্ট ক্রিকেটেও দক্ষতা স্থানান্তর করতে চেয়েছিলাম। মাঝে মধ্যে পেরেছি। তবে অধারাবাহিক ছিলাম।’
অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটে হল অব ফেম চালু হয় ১৯৯৬ সালে। বেভানের সঙ্গে এ বছর অস্ট্রেলিয়ার ২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক ও নারী দলের উইকেটরক্ষক ব্যাটার ক্রিস্টিনা ম্যাথুস অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। এ নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটে হল অব ফেমের সদস্যসংখ্যা বেড়ে হলো ৬৬।
টেস্ট ক্যারিয়ার সমৃদ্ধ না হলে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটের হল অব ফেমে জায়গা পাবেন না—এই মানদণ্ডের কারণে মাইকেল বেভান স্বীকৃতিটা পাননি। কারণ, ১০ বছরের ক্যারিয়ারে খেলেছেন ২৩২ ওয়ানডে ও ১৮ টেস্ট। তবে নিয়ম বদলে যাওয়ায় বেভানকে নেওয়া হয়েছে ‘হল অব ফেমে’।
এ বছরের জানুয়ারিতে হল অব ফেমের নিয়মে পরিবর্তন আনার কারণে বেভানকে এই স্বীকৃতি দিতে কোনো বাধা নেই। মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) আজ সকালে তাঁর হাতে এই (হল অব ফেমের) স্মারক তুলে দেন ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার (সিএ) হল অব ফেমের চেয়ারম্যান পিটার কিং। বেভানকে হল অব ফেমে নেওয়ার ব্যাপারে কিং বলেন, ‘মাইকেলের অসাধারণ রেকর্ড এবং জনসাধারণের অবস্থান হল অব ফেম কমিটিকে মানদণ্ডের ব্যাপারে পর্যালোচনা করতে বাধ্য করেছে। শুধু টেস্টই নয়, ওয়ানডে ও আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতেও যাঁরা এতদিন উজ্জ্বল ছিলেন, এই কমিটি এবার তাঁদেরও এই স্বীকৃতি দেওয়ার কথা নিশ্চিত করবে।’
অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ১৯৯৯, ২০০৩ দুটি ওয়ানডে বিশ্বকাপ জিতেছেন বেভান। রান তাড়া করতে নেমে সেসময় কঠিন পরিস্থিতি থেকে দলকে জিতিয়েছেন অনেকবার। মিডল অর্ডার এই ব্যাটার টেলএন্ডারদের নিয়ে ম্যাচ বের করে আনতেন। বেভানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে কিং বলেন, ‘সাদা বলের ক্রিকেটে নিঃসন্দেহে মাইকেল বিপ্লব ঘটিয়েছেন। নিপুণ ব্যাটিং, খেলার প্রতি আত্মনিবেদন এবং রান তাড়া করে ম্যাচ জেতানোর মতো গুণ থাকায় তাঁর নাম দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছিল। তিনি সত্যিই অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট হল অব ফেমে জায়গা পাওয়ার মতো ক্রিকেটার।’ বেভানকে ‘আইকন ও অগ্রদূত’ বলেছেন ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) নিক হকলি।
হল অব ফেমের স্বীকৃতি পেয়ে বেভান গর্বিত। ৫৪ বছর বয়সী অস্ট্রেলিয়ার এই কিংবদন্তি বলেন, ‘এই অনুভূতি অসাধারণ। ওয়ানডে ক্রিকেটকে আমার ব্যাটিং সত্যিই সুন্দর রূপ দিতে পেরেছিল বলে মনে করি।’
প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে বেভান খেলেছেন ২৩৭ ম্যাচ। যার মধ্যে ১৮ টেস্টও রয়েছে। কেন টেস্ট কম খেলেছেন, সেই ব্যাখ্যায় অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট থেকে টেস্ট ক্রিকেটেও দক্ষতা স্থানান্তর করতে চেয়েছিলাম। মাঝে মধ্যে পেরেছি। তবে অধারাবাহিক ছিলাম।’
অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটে হল অব ফেম চালু হয় ১৯৯৬ সালে। বেভানের সঙ্গে এ বছর অস্ট্রেলিয়ার ২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক ও নারী দলের উইকেটরক্ষক ব্যাটার ক্রিস্টিনা ম্যাথুস অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। এ নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটে হল অব ফেমের সদস্যসংখ্যা বেড়ে হলো ৬৬।
‘সাকিবিয়ান’, ‘তামিমিয়ান’ বিভক্তিই বাংলাদেশের ক্রিকেটকে ধ্বংস করছে বলে মনে করেন তামিম ইকবাল। টানা দ্বিতীয়বারের মতো ফরচুন বরিশালের হয়ে শিরোপা জয়ের পর বললেন, ‘সাকিবিয়ান’ কিংবা ‘তামিমিয়ান’ নয়, সমর্থক হিসেবে সবাই বাংলাদেশের। জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়কের ভাষায়, ‘সাকিবিয়ান, তামিমিয়ান, মাশরাফিয়ান কিছু নেই...
৬ ঘণ্টা আগেভারতের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে থাকলেও জাসপ্রিত বুমরাহ ফিটনেস নিয়ে রয়েছে শঙ্কা। গত জানুয়ারিতে বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফির শেষ টেস্ট খেলার সময় পিঠে চোট পান ডানহাতি এই পেসার। তাই তাঁর ফিটনেস নিয়ে ভারতকে চিন্তিত থাকতে বললেন পাকিস্তানের কোচ আকিব জাভেদ।
৭ ঘণ্টা আগেমিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের গ্যালারি কাল ছিল লালে লাল! প্রায় ২৫ হাজার দর্শকের ৮৫ শতাংশই ফরচুন বরিশালের লাল জার্সি পরে আসা সমর্থক। বরিশালের কোনো কোনো দর্শক ফাইনাল দেখতে রেপ্লিকা লঞ্চও সঙ্গে নিয়ে এসেছেন। তাঁরা গতবারের মতো এবারও লঞ্চে করে বিপিএলের সোনালি শিরোপাটা নিয়ে যেতে চেয়েছেন। তা পেরেছেনও, চিটাগং
৭ ঘণ্টা আগেটসভাগ্য পক্ষে যায়নি। সে নিয়ে আর আক্ষেপও হয়তো করছে চিটাগং কিংস। কেননা পারভেজ হোসেন ইমন, খাজা নাফে ও গ্রাহাম ক্লার্কের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে বিপিএল ফাইনালে বড় সংগ্রহ দাঁড় করিয়েছে তারা। ৩ উইকেটের বিনিময়ে ফরচুন বরিশালকে ছুড়ে দিয়েছে ১৯৫ রানের লক্ষ্য।
১০ ঘণ্টা আগে