
টানা হারে সেমিফাইনালের স্বপ্ন আগেই শেষ হয়েছে ইংল্যান্ডের। শেষটা তাই ভালো করার লক্ষ্যে নেমেছিল ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। কিন্তু সেটিও তাদের কপালে জুটল না। অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৩৩ রানে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে আজ বিদায় নিয়েছে তারা।
এ হারে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলার স্বপ্নেও ধাক্কা খেল ইংল্যান্ড। ৭ ম্যাচে ২ পয়েন্ট নিয়ে বাংলাদেশের নিচেই থাকল তারা। সমান ম্যাচ ও পয়েন্ট হলেও নেট রানরেটে এগিয়ে থাকায় বাংলাদেশ নয়ে। অন্যদিকে ১০ পয়েন্টে অস্ট্রেলিয়া সেমির আরও কাছে।
আহমেদাবাদে ২৮৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে টুর্নামেন্টের দুঃস্বপ্নই যেন ইংল্যান্ডকে প্রথম বলে জেঁকে বসেছে। দলীয় খাতায় রান যোগ হওয়ার আগেই ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন জনি বেয়ারস্টো। পুরো টুর্নামেন্টে নামের সুবিচার করতে পারেননি ‘ডাক’ মারা বেয়ারস্টো। অভিজ্ঞ জো রুটও বেশিক্ষণ সঙ্গ দিতে পারেননি আরেক ওপেনার ডেভিড মালানকে। ১৩ রানে আউট হয়েছেন বেয়ারস্টোর ঘাতক মিচেল স্টার্কের বলে।
১৯ রানে ২ উইকেট হারিয়ে শুরুতেই হারের শঙ্কায় পড়ে ইংল্যান্ড। সেখান থেকে ধাক্কা সামলিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন মালান–বেন স্টোকস। দুজনে মিলিয়ে ৮৪ রানের জুটি গড়েন। জুটি গড়ে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ যখন ইংল্যান্ড নেওয়া শুরু করেছে ঠিক তখনই আউট হন মালান। বাঁহাতি ব্যাটার ফিফটি করেই বিদায় নেন। ৫০ রানে তাঁকে আউট করে তৃতীয় উইকেটের জুটি ভাঙেন প্যাট কামিন্স।
এমন বিপদের সময় দলকে পথ দেখানোর কথা অধিনায়কের। কিন্তু সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার বিপরীতে উল্টো ইংল্যান্ড অধিনায়ক জস বাটলার দলের আরও বিপদ বাড়ান। অ্যাডাম জাম্পার বলে ১ রান করে আউট হন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। শুধু অধিনায়ককে নিয়েই থামেননি অস্ট্রেলিয়ান লেগস্পিনার। পরের দুই ব্যাটারকেও আউট করেন তিনি।
জাম্পার ঘূর্ণিতে একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে ইংল্যান্ড। মাঝে পঞ্চম উইকেটে ৬৩ রানের জুটি গড়ে দলের রান বাড়ানোর চেষ্টা করেছিলেন স্টোকস ও মঈন আলী। ৬৪ রানে স্টোকস ফিরে গেলে ম্যাচে আর কোনো বড় জুটি হয়নি। ছয়ে নেমে ৪২ রান করেন মঈন। তবে লোয়ার অর্ডার ব্যাটাররাই ছোট ছোট জুটি গড়ে ম্যাচ বের করার চেষ্টা করছিলেন। বিশেষ করে ৩২ রান করা ক্রিস ওকস ও ১০ নম্বরে নেমে ২০ রান করা আদিল রশিদ। কিন্তু শেষ দিকে ১২ বলে ৩৪ রানের সমীকরণ আর মেলাতে পারেননি দুজনে। টানা দুই বলে দুজনে আউট হলে ২৫৩ রানে অলআউট হয় ইংলিশরা। ২১ রানে ৩ উইকেট নিয়ে সেরা বোলার জাম্পা। ৩ উইকেটের সঙ্গে ব্যাটিংয়ের ২৯ রানের জন্য ম্যাচসেরাও হয়েছেন জাম্পা।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ২৮৬ রান করে অস্ট্রেলিয়া। শুরুটা ভালো না হলেও মারনাস লাবুশানের ফিফটি ও দুটি চল্লিশোর্ধ্ব ইনিংসে অলআউট হওয়ার আগে এই সংগ্রহ পায় পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। দলীয় ১১ রানের মাথায় প্রথম ব্যাটার হিসেবে আউট হন সর্বশেষ ম্যাচে সেঞ্চুরি পাওয়া ট্রাভিস হেড। তাঁর দেখানো পথে দ্রুত ফিরে যান আরেক ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নারও।
৩৮ রানে ২ উইকেট হারানো অস্ট্রেলিয়ার হাল ধরেন স্টিভেন স্মিথ ও লাবুশানে। তৃতীয় উইকেটে ৭৫ রানে জুটি গড়েন দুজনে। স্মিথকে ৪৪ রানে আউট করে জুটি ভাঙেন আদিল রশিদ। ক্রিজে এসে ৩ রানে ফিরে যান জশ ইংলিশও।
দুই সতীর্থকে হারানোর পর ক্যামেরুন গ্রিনকে নিয়ে আরেকটি দুর্দান্ত জুটি গড়েন লাবুশানে। পঞ্চম উইকেটে ৬১ রানের জুটি গড়েন। ফিফটি করে এবার সঙ্গীকে রেখে ৭১ রানে আউট হন লাবুশানে। তাঁর বিদায়ের পর নিয়মিত উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। একটা সময় আড়াই শ হবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কা জেগেছিল। সেই শঙ্কা উড়িয়ে দিয়ে দলকে ২৮৬ রান এনে দেন ১০ নম্বর ব্যাটার অ্যাডাম জাম্পা। আউট হওয়ার আগে ১৯ বলে ২৯ রানের ইনিংস খেলেন লেগ স্পিনার। ৫৪ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ইংল্যান্ডের সেরা বোলার পেসার ক্রিস ওকস।

টানা হারে সেমিফাইনালের স্বপ্ন আগেই শেষ হয়েছে ইংল্যান্ডের। শেষটা তাই ভালো করার লক্ষ্যে নেমেছিল ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। কিন্তু সেটিও তাদের কপালে জুটল না। অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৩৩ রানে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে আজ বিদায় নিয়েছে তারা।
এ হারে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলার স্বপ্নেও ধাক্কা খেল ইংল্যান্ড। ৭ ম্যাচে ২ পয়েন্ট নিয়ে বাংলাদেশের নিচেই থাকল তারা। সমান ম্যাচ ও পয়েন্ট হলেও নেট রানরেটে এগিয়ে থাকায় বাংলাদেশ নয়ে। অন্যদিকে ১০ পয়েন্টে অস্ট্রেলিয়া সেমির আরও কাছে।
আহমেদাবাদে ২৮৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে টুর্নামেন্টের দুঃস্বপ্নই যেন ইংল্যান্ডকে প্রথম বলে জেঁকে বসেছে। দলীয় খাতায় রান যোগ হওয়ার আগেই ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন জনি বেয়ারস্টো। পুরো টুর্নামেন্টে নামের সুবিচার করতে পারেননি ‘ডাক’ মারা বেয়ারস্টো। অভিজ্ঞ জো রুটও বেশিক্ষণ সঙ্গ দিতে পারেননি আরেক ওপেনার ডেভিড মালানকে। ১৩ রানে আউট হয়েছেন বেয়ারস্টোর ঘাতক মিচেল স্টার্কের বলে।
১৯ রানে ২ উইকেট হারিয়ে শুরুতেই হারের শঙ্কায় পড়ে ইংল্যান্ড। সেখান থেকে ধাক্কা সামলিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন মালান–বেন স্টোকস। দুজনে মিলিয়ে ৮৪ রানের জুটি গড়েন। জুটি গড়ে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ যখন ইংল্যান্ড নেওয়া শুরু করেছে ঠিক তখনই আউট হন মালান। বাঁহাতি ব্যাটার ফিফটি করেই বিদায় নেন। ৫০ রানে তাঁকে আউট করে তৃতীয় উইকেটের জুটি ভাঙেন প্যাট কামিন্স।
এমন বিপদের সময় দলকে পথ দেখানোর কথা অধিনায়কের। কিন্তু সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার বিপরীতে উল্টো ইংল্যান্ড অধিনায়ক জস বাটলার দলের আরও বিপদ বাড়ান। অ্যাডাম জাম্পার বলে ১ রান করে আউট হন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। শুধু অধিনায়ককে নিয়েই থামেননি অস্ট্রেলিয়ান লেগস্পিনার। পরের দুই ব্যাটারকেও আউট করেন তিনি।
জাম্পার ঘূর্ণিতে একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে ইংল্যান্ড। মাঝে পঞ্চম উইকেটে ৬৩ রানের জুটি গড়ে দলের রান বাড়ানোর চেষ্টা করেছিলেন স্টোকস ও মঈন আলী। ৬৪ রানে স্টোকস ফিরে গেলে ম্যাচে আর কোনো বড় জুটি হয়নি। ছয়ে নেমে ৪২ রান করেন মঈন। তবে লোয়ার অর্ডার ব্যাটাররাই ছোট ছোট জুটি গড়ে ম্যাচ বের করার চেষ্টা করছিলেন। বিশেষ করে ৩২ রান করা ক্রিস ওকস ও ১০ নম্বরে নেমে ২০ রান করা আদিল রশিদ। কিন্তু শেষ দিকে ১২ বলে ৩৪ রানের সমীকরণ আর মেলাতে পারেননি দুজনে। টানা দুই বলে দুজনে আউট হলে ২৫৩ রানে অলআউট হয় ইংলিশরা। ২১ রানে ৩ উইকেট নিয়ে সেরা বোলার জাম্পা। ৩ উইকেটের সঙ্গে ব্যাটিংয়ের ২৯ রানের জন্য ম্যাচসেরাও হয়েছেন জাম্পা।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ২৮৬ রান করে অস্ট্রেলিয়া। শুরুটা ভালো না হলেও মারনাস লাবুশানের ফিফটি ও দুটি চল্লিশোর্ধ্ব ইনিংসে অলআউট হওয়ার আগে এই সংগ্রহ পায় পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। দলীয় ১১ রানের মাথায় প্রথম ব্যাটার হিসেবে আউট হন সর্বশেষ ম্যাচে সেঞ্চুরি পাওয়া ট্রাভিস হেড। তাঁর দেখানো পথে দ্রুত ফিরে যান আরেক ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নারও।
৩৮ রানে ২ উইকেট হারানো অস্ট্রেলিয়ার হাল ধরেন স্টিভেন স্মিথ ও লাবুশানে। তৃতীয় উইকেটে ৭৫ রানে জুটি গড়েন দুজনে। স্মিথকে ৪৪ রানে আউট করে জুটি ভাঙেন আদিল রশিদ। ক্রিজে এসে ৩ রানে ফিরে যান জশ ইংলিশও।
দুই সতীর্থকে হারানোর পর ক্যামেরুন গ্রিনকে নিয়ে আরেকটি দুর্দান্ত জুটি গড়েন লাবুশানে। পঞ্চম উইকেটে ৬১ রানের জুটি গড়েন। ফিফটি করে এবার সঙ্গীকে রেখে ৭১ রানে আউট হন লাবুশানে। তাঁর বিদায়ের পর নিয়মিত উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। একটা সময় আড়াই শ হবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কা জেগেছিল। সেই শঙ্কা উড়িয়ে দিয়ে দলকে ২৮৬ রান এনে দেন ১০ নম্বর ব্যাটার অ্যাডাম জাম্পা। আউট হওয়ার আগে ১৯ বলে ২৯ রানের ইনিংস খেলেন লেগ স্পিনার। ৫৪ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ইংল্যান্ডের সেরা বোলার পেসার ক্রিস ওকস।

২০১০-১১ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। খরা কাটাতে চলমান সিরিজের আগে প্রস্তুতির কোনো কমতি ছিল না সফরকারী দলের। এরপরও স্বস্তিতে নেই বেন স্টোকসের দল। প্রথম ২ ম্যাচ হেরে আরও একবার অ্যাশেজ হারের শঙ্কায় তারা।
১৬ মিনিট আগে
তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে ভারত। দলের সহজ জয়ের দিনে অনন্য এক কীতি গড়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া। এদিন নিজের ফর্ম নিয়ে সূর্যকুমারের কণ্ঠে শোনা গেল আত্মবিশ্বাসের সুর।
১ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আগামীকাল একটি প্রীতি টি-টোয়েন্টি ম্যাচের আয়োজন করবে ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব)। ‘বাংলাদেশ অল স্টার্স ম্যাচ’ নামক ম্যাচটিতে অংশ নেবে ‘অদম্য’ এবং ‘অপরাজেয়’ দল।
২ ঘণ্টা আগে
ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে (আইএল টি–টোয়েন্টি) অভিষেক হলো তাসকিন আহমেদের। সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে অভিষেকে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি ঢাকা এক্সপ্রেস।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

২০১০-১১ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। খরা কাটাতে চলমান সিরিজের আগে প্রস্তুতির কোনো কমতি ছিল না সফরকারী দলের। এরপরও স্বস্তিতে নেই বেন স্টোকসের দল। প্রথম ২ ম্যাচ হেরে আরও একবার অ্যাশেজ হারের শঙ্কায় তারা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে তৃতীয় টেস্টে হার ঠেকাতেই হবে ইংল্যান্ডকে।
অ্যাডিলেড ওভালে অ্যাশেজ সিরিজের তৃতীয় টেস্ট শুরু হবে আগামী ১৭ ডিসেম্বর। সে ম্যাচকে সামনে রেখে একাদশ দিয়েছে ইংল্যান্ড। ব্রিসবেনের গ্যাবায় অনুষ্ঠিত গোলাপি বলের টেস্ট একাদশ থেকে একটি পরিবর্তন এনেছে অতিথিরা। বাদ পড়েছেন গাস অ্যাটকিনসন। একাদশে নেওয়া হয়েছে জশ টাংকে। ২৭ বছর বয়সী পেসার আস্থার প্রতিদান দিতে না পারায় একাদশে পরিবর্তন এনেছে ইংল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট।
প্রথম ২ টেস্টের ৪ ইনিংসে মাত্র ৩ উইকেট নিয়েছেন অ্যাটকিনসন। পার্থ টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৮ উইকেটে হেরে যায় ইংল্যান্ড। সে ম্যাচের ২ ইনিংসে ২১ ওভার বল করে কোনো উইকেট পাননি অ্যাটকিনসন। ব্রিসবেন টেস্টের প্রথম ইনিংসের ১ উইকেটের পর দ্বিতীয় ইনিংসে তাঁর শিকার ২ উইকেট। এই টেস্টেও সফরকারীরা হেরেছে ৮ উইকেটে।
অ্যাটকিনসনের পরিবর্তে একাদশে জায়গা পাওয়া টাং এখন পর্যন্ত ৬ টেস্টে নিয়েছেন ৩১ উইকেট। সবশেষ গত জুলাই-আগস্টে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফিতে ভারতের বিপক্ষে ওভালে টেস্ট খেলেছেন তিনি। অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ২ টেস্টে সুযোগ হয়নি তাঁর। অ্যাটকিনসনের অধারাবাহিকতায় ক্যারিয়ারের সপ্তম টেস্ট খেলার অপেক্ষায় তিনি।
অ্যাডিলেড টেস্টের জন্য ইংল্যান্ডের একাদশ: জ্যাক ক্রলি, বেন ডাকেট, অলি পোপ, জো রুট, হ্যারি ব্রুক, বেন স্টোকস (অধিনায়ক), জেমি স্মিথ (উইকেটকিপার), উইল জ্যাকস, ব্রাইডন কার্স, জোফরা আর্চার এবং জশ টাং।

২০১০-১১ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। খরা কাটাতে চলমান সিরিজের আগে প্রস্তুতির কোনো কমতি ছিল না সফরকারী দলের। এরপরও স্বস্তিতে নেই বেন স্টোকসের দল। প্রথম ২ ম্যাচ হেরে আরও একবার অ্যাশেজ হারের শঙ্কায় তারা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে তৃতীয় টেস্টে হার ঠেকাতেই হবে ইংল্যান্ডকে।
অ্যাডিলেড ওভালে অ্যাশেজ সিরিজের তৃতীয় টেস্ট শুরু হবে আগামী ১৭ ডিসেম্বর। সে ম্যাচকে সামনে রেখে একাদশ দিয়েছে ইংল্যান্ড। ব্রিসবেনের গ্যাবায় অনুষ্ঠিত গোলাপি বলের টেস্ট একাদশ থেকে একটি পরিবর্তন এনেছে অতিথিরা। বাদ পড়েছেন গাস অ্যাটকিনসন। একাদশে নেওয়া হয়েছে জশ টাংকে। ২৭ বছর বয়সী পেসার আস্থার প্রতিদান দিতে না পারায় একাদশে পরিবর্তন এনেছে ইংল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট।
প্রথম ২ টেস্টের ৪ ইনিংসে মাত্র ৩ উইকেট নিয়েছেন অ্যাটকিনসন। পার্থ টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৮ উইকেটে হেরে যায় ইংল্যান্ড। সে ম্যাচের ২ ইনিংসে ২১ ওভার বল করে কোনো উইকেট পাননি অ্যাটকিনসন। ব্রিসবেন টেস্টের প্রথম ইনিংসের ১ উইকেটের পর দ্বিতীয় ইনিংসে তাঁর শিকার ২ উইকেট। এই টেস্টেও সফরকারীরা হেরেছে ৮ উইকেটে।
অ্যাটকিনসনের পরিবর্তে একাদশে জায়গা পাওয়া টাং এখন পর্যন্ত ৬ টেস্টে নিয়েছেন ৩১ উইকেট। সবশেষ গত জুলাই-আগস্টে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফিতে ভারতের বিপক্ষে ওভালে টেস্ট খেলেছেন তিনি। অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ২ টেস্টে সুযোগ হয়নি তাঁর। অ্যাটকিনসনের অধারাবাহিকতায় ক্যারিয়ারের সপ্তম টেস্ট খেলার অপেক্ষায় তিনি।
অ্যাডিলেড টেস্টের জন্য ইংল্যান্ডের একাদশ: জ্যাক ক্রলি, বেন ডাকেট, অলি পোপ, জো রুট, হ্যারি ব্রুক, বেন স্টোকস (অধিনায়ক), জেমি স্মিথ (উইকেটকিপার), উইল জ্যাকস, ব্রাইডন কার্স, জোফরা আর্চার এবং জশ টাং।

টানা হারে সেমিফাইনালের স্বপ্ন আগেই শেষ হয়েছে ইংল্যান্ডের। শেষটা তাই ভালো করার লক্ষ্যে নেমেছিল ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। কিন্তু সেটিও তাদের কপালে জুটল না। অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৩৩ রানে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে আজ বিদায় নিয়েছে তারা।
০৪ নভেম্বর ২০২৩
তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে ভারত। দলের সহজ জয়ের দিনে অনন্য এক কীতি গড়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া। এদিন নিজের ফর্ম নিয়ে সূর্যকুমারের কণ্ঠে শোনা গেল আত্মবিশ্বাসের সুর।
১ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আগামীকাল একটি প্রীতি টি-টোয়েন্টি ম্যাচের আয়োজন করবে ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব)। ‘বাংলাদেশ অল স্টার্স ম্যাচ’ নামক ম্যাচটিতে অংশ নেবে ‘অদম্য’ এবং ‘অপরাজেয়’ দল।
২ ঘণ্টা আগে
ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে (আইএল টি–টোয়েন্টি) অভিষেক হলো তাসকিন আহমেদের। সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে অভিষেকে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি ঢাকা এক্সপ্রেস।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে ভারত। দলের সহজ জয়ের দিনে অনন্য এক কীতি গড়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া। এদিন নিজের ফর্ম নিয়ে সূর্যকুমারের কণ্ঠে শোনা গেল আত্মবিশ্বাসের সুর।
টি–টোয়েন্টিতে আরও আগেই ১ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন পান্ডিয়া। ৯৯ উইকেট নিয়ে গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মাঠে নামেন তিনি। এদিন ইনিংসের সপ্তম ওভারের শেষ বলে ট্রিস্টান স্টাবসকে আউট করেন। তাঁর করা অফ স্টাম্পের বাইরের বল খেলতে গিয়ে উইকেটরক্ষক জিতেশ শর্মার গ্লাভস বন্দী হন স্টাবস। তাতেই প্রথম পেস বোলিং অলরাউন্ডার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অন্তত এক হাজার রান ও ১০০ উইকেটের ডাবলের কীর্তি গড়লেন পান্ডিয়া।
সব মিলিয়ে পঞ্চম ক্রিকেটার হিসেবে ১০০ উইকেট এবং ১ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করলেন এই ভারতীয় তারকা। এর আগে এই মাইলফলক স্পর্শ করেছেন সাকিব আল হাসান, মোহাম্মদ নবি, সিকান্দার রাজা ও বিরানদীপ সিং। এরা সবাই স্পিনিং অলরাউন্ডার। এদিক থেকে ব্যতিক্রম কেবল পান্ডিয়া।
এদিন আরও একটি কীর্তি গড়েছেন পান্ডিয়া। চতুর্থ ক্রিকেটার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে সমান ১০০ উইকেট এবং ছক্কা ও ১ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন তিনি। এই ক্লাবের আগের তিনজন হলেন নবি, রাজা ও বিরানদীপ।
লম্বা সময় ধরে ছন্দে নেই সূর্য। সবশেষ ২২ ইনিংসে তাঁর ব্যাট থেকে এসেছে মাত্র ২৫১ রান। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে করেন মাত্র ১২ রান। এরপরও নিজের ফর্ম নিয়ে শঙ্কিত নন ভারতীয় দলপতি। সেরা ছন্দে ফেরার বার্তা দিয়ে রাখলেন তিনি। সূর্য বলেন, ‘আমি নেটে দারুণ সময় পার করছি। আমার ব্যাটে রান ফিরবে। এটা ঠিক যে এখন রান পাচ্ছি না। রানে না থাকলেও ফর্মে আছি। আমি শিগগিরই ফর্মে ফিরব।’

তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে ভারত। দলের সহজ জয়ের দিনে অনন্য এক কীতি গড়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া। এদিন নিজের ফর্ম নিয়ে সূর্যকুমারের কণ্ঠে শোনা গেল আত্মবিশ্বাসের সুর।
টি–টোয়েন্টিতে আরও আগেই ১ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন পান্ডিয়া। ৯৯ উইকেট নিয়ে গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মাঠে নামেন তিনি। এদিন ইনিংসের সপ্তম ওভারের শেষ বলে ট্রিস্টান স্টাবসকে আউট করেন। তাঁর করা অফ স্টাম্পের বাইরের বল খেলতে গিয়ে উইকেটরক্ষক জিতেশ শর্মার গ্লাভস বন্দী হন স্টাবস। তাতেই প্রথম পেস বোলিং অলরাউন্ডার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অন্তত এক হাজার রান ও ১০০ উইকেটের ডাবলের কীর্তি গড়লেন পান্ডিয়া।
সব মিলিয়ে পঞ্চম ক্রিকেটার হিসেবে ১০০ উইকেট এবং ১ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করলেন এই ভারতীয় তারকা। এর আগে এই মাইলফলক স্পর্শ করেছেন সাকিব আল হাসান, মোহাম্মদ নবি, সিকান্দার রাজা ও বিরানদীপ সিং। এরা সবাই স্পিনিং অলরাউন্ডার। এদিক থেকে ব্যতিক্রম কেবল পান্ডিয়া।
এদিন আরও একটি কীর্তি গড়েছেন পান্ডিয়া। চতুর্থ ক্রিকেটার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে সমান ১০০ উইকেট এবং ছক্কা ও ১ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন তিনি। এই ক্লাবের আগের তিনজন হলেন নবি, রাজা ও বিরানদীপ।
লম্বা সময় ধরে ছন্দে নেই সূর্য। সবশেষ ২২ ইনিংসে তাঁর ব্যাট থেকে এসেছে মাত্র ২৫১ রান। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে করেন মাত্র ১২ রান। এরপরও নিজের ফর্ম নিয়ে শঙ্কিত নন ভারতীয় দলপতি। সেরা ছন্দে ফেরার বার্তা দিয়ে রাখলেন তিনি। সূর্য বলেন, ‘আমি নেটে দারুণ সময় পার করছি। আমার ব্যাটে রান ফিরবে। এটা ঠিক যে এখন রান পাচ্ছি না। রানে না থাকলেও ফর্মে আছি। আমি শিগগিরই ফর্মে ফিরব।’

টানা হারে সেমিফাইনালের স্বপ্ন আগেই শেষ হয়েছে ইংল্যান্ডের। শেষটা তাই ভালো করার লক্ষ্যে নেমেছিল ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। কিন্তু সেটিও তাদের কপালে জুটল না। অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৩৩ রানে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে আজ বিদায় নিয়েছে তারা।
০৪ নভেম্বর ২০২৩
২০১০-১১ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। খরা কাটাতে চলমান সিরিজের আগে প্রস্তুতির কোনো কমতি ছিল না সফরকারী দলের। এরপরও স্বস্তিতে নেই বেন স্টোকসের দল। প্রথম ২ ম্যাচ হেরে আরও একবার অ্যাশেজ হারের শঙ্কায় তারা।
১৬ মিনিট আগে
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আগামীকাল একটি প্রীতি টি-টোয়েন্টি ম্যাচের আয়োজন করবে ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব)। ‘বাংলাদেশ অল স্টার্স ম্যাচ’ নামক ম্যাচটিতে অংশ নেবে ‘অদম্য’ এবং ‘অপরাজেয়’ দল।
২ ঘণ্টা আগে
ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে (আইএল টি–টোয়েন্টি) অভিষেক হলো তাসকিন আহমেদের। সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে অভিষেকে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি ঢাকা এক্সপ্রেস।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আগামীকাল একটি প্রীতি টি-টোয়েন্টি ম্যাচের আয়োজন করবে ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব)। ‘বাংলাদেশ অল স্টার্স ম্যাচ’ নামক ম্যাচটিতে অংশ নেবে ‘অদম্য’ এবং ‘অপরাজেয়’ দল। ২ দলের নেতৃত্বে থাকছেন যথাক্রমে মেহেদি হাসান মিরাজ ও নাজমুল হোসেন শান্ত।
ম্যাচের আগে আজ সকালে মিরপুরে হাজির হয়েছিলেন দুই দলের অধিনায়ক। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন তাঁরা। প্রীতি ম্যাচ হওয়ায় বাকি দশটা ম্যাচের আগের সংবাদ সম্মেলনের মতো পেশাদার আচরণ নয়, বরং রসিকতায় মেতে উঠেছিলেন শান্ত ও মিরাজ। হাসি, ঠাট্টায় পুরোটা সময় মাতিয়ে রেখেছিলেন দুজন।
শান্ত বলেন, ‘আমরা খুবই উত্তেজিত। এরকম ম্যাচ খেলার সুযোগ আগে হয়নি। কোনো ছাড়াছাড়ি হবে না, শোয়াই ফেলব একদম। প্রস্তুতি মাঠে দেখতে পাবেন না। সব প্রস্তুতি মুখে মুখে হচ্ছে। মাঠে শোয়াই ফেলতে পারি, না হলে শুয়েও যাইতে পারি। যেকোনো কিছুই হতে পারে।’
আম্পায়ারিং নিয়ে রসিকতা করতেও ছাড়েননি শান্ত, ‘উত্তাপ তো থাকবেই। তবে বেশি দেখানো যাবে না। শুনলাম ভালো আম্পায়ার থাকবে। তবে বেশি উত্তাপ আবার দেখানো যাবে না। পরে ডিমেরিট পয়েন্ট খেয়ে যাব। একটু ভয়েই আছি। শুনলাম আমাদের দলের পাঁচজন খেলতে পারবে না। এখন সন্দেহ হচ্ছে যে ফোন-টোন করে হুমকি খেয়েছে নাকি তারা।’
শান্তর পর মিরাজের কথাতেও ছিল রসিকতা। ম্যাচ জিতেই প্রতিপক্ষ দলের অধিনায়কের হুঙ্কারের জবাব দিতে চান তিনি, ‘সেটা (অপরাজেয় দলের কয়েকজনের খেলা নিয়ে শঙ্কা) তো ওদের ব্যর্থতা। ওরা হয়তো খেলোয়াড়েদের ঠিকমতো গাইড করতে পারেনি (হাসি)। প্রতিপক্ষ দল হুমকি দেয় এরপর আমরাও যদি দেই... একটা পক্ষকে তো সেভ করতে হবে। তাই আমরা মাঠে চেষ্টা করব ম্যাচটা জিতে যেন ওদের কথার জবাব দিতে পারি।’

বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আগামীকাল একটি প্রীতি টি-টোয়েন্টি ম্যাচের আয়োজন করবে ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব)। ‘বাংলাদেশ অল স্টার্স ম্যাচ’ নামক ম্যাচটিতে অংশ নেবে ‘অদম্য’ এবং ‘অপরাজেয়’ দল। ২ দলের নেতৃত্বে থাকছেন যথাক্রমে মেহেদি হাসান মিরাজ ও নাজমুল হোসেন শান্ত।
ম্যাচের আগে আজ সকালে মিরপুরে হাজির হয়েছিলেন দুই দলের অধিনায়ক। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন তাঁরা। প্রীতি ম্যাচ হওয়ায় বাকি দশটা ম্যাচের আগের সংবাদ সম্মেলনের মতো পেশাদার আচরণ নয়, বরং রসিকতায় মেতে উঠেছিলেন শান্ত ও মিরাজ। হাসি, ঠাট্টায় পুরোটা সময় মাতিয়ে রেখেছিলেন দুজন।
শান্ত বলেন, ‘আমরা খুবই উত্তেজিত। এরকম ম্যাচ খেলার সুযোগ আগে হয়নি। কোনো ছাড়াছাড়ি হবে না, শোয়াই ফেলব একদম। প্রস্তুতি মাঠে দেখতে পাবেন না। সব প্রস্তুতি মুখে মুখে হচ্ছে। মাঠে শোয়াই ফেলতে পারি, না হলে শুয়েও যাইতে পারি। যেকোনো কিছুই হতে পারে।’
আম্পায়ারিং নিয়ে রসিকতা করতেও ছাড়েননি শান্ত, ‘উত্তাপ তো থাকবেই। তবে বেশি দেখানো যাবে না। শুনলাম ভালো আম্পায়ার থাকবে। তবে বেশি উত্তাপ আবার দেখানো যাবে না। পরে ডিমেরিট পয়েন্ট খেয়ে যাব। একটু ভয়েই আছি। শুনলাম আমাদের দলের পাঁচজন খেলতে পারবে না। এখন সন্দেহ হচ্ছে যে ফোন-টোন করে হুমকি খেয়েছে নাকি তারা।’
শান্তর পর মিরাজের কথাতেও ছিল রসিকতা। ম্যাচ জিতেই প্রতিপক্ষ দলের অধিনায়কের হুঙ্কারের জবাব দিতে চান তিনি, ‘সেটা (অপরাজেয় দলের কয়েকজনের খেলা নিয়ে শঙ্কা) তো ওদের ব্যর্থতা। ওরা হয়তো খেলোয়াড়েদের ঠিকমতো গাইড করতে পারেনি (হাসি)। প্রতিপক্ষ দল হুমকি দেয় এরপর আমরাও যদি দেই... একটা পক্ষকে তো সেভ করতে হবে। তাই আমরা মাঠে চেষ্টা করব ম্যাচটা জিতে যেন ওদের কথার জবাব দিতে পারি।’

টানা হারে সেমিফাইনালের স্বপ্ন আগেই শেষ হয়েছে ইংল্যান্ডের। শেষটা তাই ভালো করার লক্ষ্যে নেমেছিল ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। কিন্তু সেটিও তাদের কপালে জুটল না। অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৩৩ রানে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে আজ বিদায় নিয়েছে তারা।
০৪ নভেম্বর ২০২৩
২০১০-১১ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। খরা কাটাতে চলমান সিরিজের আগে প্রস্তুতির কোনো কমতি ছিল না সফরকারী দলের। এরপরও স্বস্তিতে নেই বেন স্টোকসের দল। প্রথম ২ ম্যাচ হেরে আরও একবার অ্যাশেজ হারের শঙ্কায় তারা।
১৬ মিনিট আগে
তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে ভারত। দলের সহজ জয়ের দিনে অনন্য এক কীতি গড়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া। এদিন নিজের ফর্ম নিয়ে সূর্যকুমারের কণ্ঠে শোনা গেল আত্মবিশ্বাসের সুর।
১ ঘণ্টা আগে
ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে (আইএল টি–টোয়েন্টি) অভিষেক হলো তাসকিন আহমেদের। সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে অভিষেকে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি ঢাকা এক্সপ্রেস।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে (আইএল টি–টোয়েন্টি) অভিষেক হলো তাসকিন আহমেদের। সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে অভিষেকে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি ঢাকা এক্সপ্রেস। বল হাতে খরুচে ছিলেন তিনি। অন্যদিকে এক ম্যাচে খরুচে বোলিংয়ের পর স্বরূপে ফিরেছেন মোস্তাফিজুর রহমান।
তাসকিনের অভিষেক ম্যাচে এমআই এমিরেটসকে ৬ রানে হারিয়েছে তাঁর দল শারজা ওয়ারিয়র্স। আবুধাবির শেখ জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে জনসন চার্লসের ফিফটিতে ১৭৪ রান তোলে তারা। ৫৩ বলে ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন এই ক্যারিবীয় ব্যাটার। এছাড়া টম কোলার ক্যাডমোর ৩০ ও সিকান্দার রাজা করেন ২৯ রান। জবাবে নির্ধারিত ওভার শেষে ১৬৮ রানে থামে এমিরেটস।
৪ ওভারে ৩৯ রান দেন তাসকিন। ছিলেন উইকেটশূন্য। শারজার হয়ে এদিন তাসকিন সবচেয়ে খরুচে বোলার ছিলেন না। ৪ ওভারে বল করে ৪১ রান দেন শ্রীলঙ্কার পেসার মাথিশা পাথিরানা। সমান ওভার হাত ঘুরিয়ে ৩৫ রান দেন জুনায়েদ সিদ্দিকী। শারজার হয়ে বল হাতে দুর্দান্ত ছিলেন রাজা। ৪ ওভারে ১৫ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট নেন এই জিম্বাবুইয়ান অলরাউন্ডার। ব্যাটে-বলে অলরাউন্ড পারফর্ম করে ম্যাচসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জেতেন তিনি।
টানা ২ জয়ের পর হেরেছে দুবাই ক্যাপিটালস। নিজেদের পঞ্চম ম্যাচে ডেজার্ট ভাইপার্সের কাছে ৫ উইকেটে হেরেছে তারা। ২ বল হাতে রেখে দুবাইয়ের দেওয়া ১৬৭ রানের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় ভাইপার্স। নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে আগের ম্যাচে ৪ ওভারে ৪৭ রান খরচ করেন মোস্তাফিজ। ভাইপার্সের বিপক্ষে ৩০ রানের বিনিময়ে নেন ১ উইকেট। এদিন প্রথম ২ ওভারে ২১ রান খরচ করেন মোস্তাফিজ। কিন্তু ডেথ ওভারে ছিলেন দুর্দান্ত। শেষ স্পেলে তারঁ খরচ মাত্র ৯ রান। এরপরও জিততে পারেনি দল।

ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে (আইএল টি–টোয়েন্টি) অভিষেক হলো তাসকিন আহমেদের। সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে অভিষেকে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি ঢাকা এক্সপ্রেস। বল হাতে খরুচে ছিলেন তিনি। অন্যদিকে এক ম্যাচে খরুচে বোলিংয়ের পর স্বরূপে ফিরেছেন মোস্তাফিজুর রহমান।
তাসকিনের অভিষেক ম্যাচে এমআই এমিরেটসকে ৬ রানে হারিয়েছে তাঁর দল শারজা ওয়ারিয়র্স। আবুধাবির শেখ জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে জনসন চার্লসের ফিফটিতে ১৭৪ রান তোলে তারা। ৫৩ বলে ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন এই ক্যারিবীয় ব্যাটার। এছাড়া টম কোলার ক্যাডমোর ৩০ ও সিকান্দার রাজা করেন ২৯ রান। জবাবে নির্ধারিত ওভার শেষে ১৬৮ রানে থামে এমিরেটস।
৪ ওভারে ৩৯ রান দেন তাসকিন। ছিলেন উইকেটশূন্য। শারজার হয়ে এদিন তাসকিন সবচেয়ে খরুচে বোলার ছিলেন না। ৪ ওভারে বল করে ৪১ রান দেন শ্রীলঙ্কার পেসার মাথিশা পাথিরানা। সমান ওভার হাত ঘুরিয়ে ৩৫ রান দেন জুনায়েদ সিদ্দিকী। শারজার হয়ে বল হাতে দুর্দান্ত ছিলেন রাজা। ৪ ওভারে ১৫ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট নেন এই জিম্বাবুইয়ান অলরাউন্ডার। ব্যাটে-বলে অলরাউন্ড পারফর্ম করে ম্যাচসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জেতেন তিনি।
টানা ২ জয়ের পর হেরেছে দুবাই ক্যাপিটালস। নিজেদের পঞ্চম ম্যাচে ডেজার্ট ভাইপার্সের কাছে ৫ উইকেটে হেরেছে তারা। ২ বল হাতে রেখে দুবাইয়ের দেওয়া ১৬৭ রানের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় ভাইপার্স। নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে আগের ম্যাচে ৪ ওভারে ৪৭ রান খরচ করেন মোস্তাফিজ। ভাইপার্সের বিপক্ষে ৩০ রানের বিনিময়ে নেন ১ উইকেট। এদিন প্রথম ২ ওভারে ২১ রান খরচ করেন মোস্তাফিজ। কিন্তু ডেথ ওভারে ছিলেন দুর্দান্ত। শেষ স্পেলে তারঁ খরচ মাত্র ৯ রান। এরপরও জিততে পারেনি দল।

টানা হারে সেমিফাইনালের স্বপ্ন আগেই শেষ হয়েছে ইংল্যান্ডের। শেষটা তাই ভালো করার লক্ষ্যে নেমেছিল ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। কিন্তু সেটিও তাদের কপালে জুটল না। অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৩৩ রানে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে আজ বিদায় নিয়েছে তারা।
০৪ নভেম্বর ২০২৩
২০১০-১১ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। খরা কাটাতে চলমান সিরিজের আগে প্রস্তুতির কোনো কমতি ছিল না সফরকারী দলের। এরপরও স্বস্তিতে নেই বেন স্টোকসের দল। প্রথম ২ ম্যাচ হেরে আরও একবার অ্যাশেজ হারের শঙ্কায় তারা।
১৬ মিনিট আগে
তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে ভারত। দলের সহজ জয়ের দিনে অনন্য এক কীতি গড়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া। এদিন নিজের ফর্ম নিয়ে সূর্যকুমারের কণ্ঠে শোনা গেল আত্মবিশ্বাসের সুর।
১ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আগামীকাল একটি প্রীতি টি-টোয়েন্টি ম্যাচের আয়োজন করবে ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব)। ‘বাংলাদেশ অল স্টার্স ম্যাচ’ নামক ম্যাচটিতে অংশ নেবে ‘অদম্য’ এবং ‘অপরাজেয়’ দল।
২ ঘণ্টা আগে