ক্রীড়া ডেস্ক
হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে গত রাতে অভিষেক শর্মার ব্যাটিংটা ছিল ভিডিও গেমসের মতোই। বোলারদের যেভাবে বলে কয়ে চার-ছক্কা মেরেছেন, সেটা দেখে অনেকেই তাজ্জব বনে গেছেন। বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে ভারতের এই তরুণ ব্যাটার তছনছ করে দিয়েছেন রেকর্ড বইয়ের পাতা।
পাঞ্জাব কিংসের দেওয়া ২৪৬ রানের লক্ষ্যে গতকাল শুরু থেকেই তাণ্ডব চালানো শুরু করে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। বিশেষ করে, অভিষেক ঝড় তোলেন প্রথম থেকেই। প্রথম ৫ বলে করেছেন ১৮ রান। ৪০ বলে সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন। আইপিএল ইতিহাসে এটা পঞ্চম দ্রুততম সেঞ্চুরি। তিন অঙ্ক তিনি ছুঁয়েছেন গাণিতিক হিসেব মিলিয়েই। ৯৮ রান করার পর দুইবার সিঙ্গেল নিয়ে অভিষেক তুলে নিয়েছেন আইপিএল ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি। তিন অঙ্ক ছোঁয়ার পর রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামের দর্শকদের একটা কাগজ দেখিয়েছেন। যাতে লেখা ছিল, ‘এটা কমলা বাহিনীর জন্যই।’
অভিষেকের বিধ্বংসী সেঞ্চুরি দেখে প্রশংসায় পঞ্চমুখ যুবরাজ সিং। ঝোড়ো ব্যাটিং করলেও সেঞ্চুরির আগে অভিষেক যে বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন, তাতে মুগ্ধ যুবরাজ। নিজের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে যুবরাজ লিখেছেন, ‘এই না হলে শর্মাজির ছেলে। ৯৮ রানের পর সিঙ্গেল। ৯৯ রানের পর আবার সিঙ্গেল। এত পরিণত ব্যাটিং তো বিশ্বাস করতে পারছি না। অসাধারণ খেলেছ অভিষেক শর্মা।’
ভাগ্য সব সময় সাহসীদের পক্ষে থাকে—জনপ্রিয় এই প্রবাদ বাক্যের বাস্তব পরিণতিই যেন গতকাল দেখা গেল অভিষেকের ইনিংসে। ৪, ২৮, ৫৬—তিন বার তিনি জীবন পেয়েছেন। যার মধ্যে অভিষেকের ৪ রানের সময় শর্ট কাভারে লাফ দিয়ে বলে কেবল আঙুলই ছোঁয়াতে পেরেছেন মার্কাস স্টয়নিস। অভিষেকের রান যখন ২৮, তখন ডিপ ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে শশাঙ্ক সিং ক্যাচ ধরলেও যশ ঠাকুর করেন নো বল। আর ৫৬ রানের সময় যুজভেন্দ্র চাহাল কট এন্ড বোল্ডের সুযোগ মিস করেন। যদিও সেটা কঠিন ছিল।
Wah sharma ji ke bete ! 98 pe single phir 99 pe single ! Itni maturity ha am nahi ho rahi 🤪 ! Great knock @IamAbhiSharma4 well played @TravisHead24 these openers are a treat to watch together ! #SRHvsPBKS @IPL well played @ShreyasIyer15 great to watch aswell
— Yuvraj Singh (@YUVSTRONG12) April 12, 2025
অভিষেকের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের রাতে ২৪৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ১৮.৩ ওভারে ২ উইকেটে ২৪৭ রান করে ফেলে হায়দরাবাদ। ৯ বল হাতে রেখে ৮ উইকেটের এমন আয়েশি জয় তারা কীভাবে পেল, পাঞ্জাব অধিনায়ক শ্রেয়াস আইয়ারের বিশ্বাসই হচ্ছে না। অভিষেকের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে মুগ্ধ আইয়ারও। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে আইয়ার বলেন, ‘দারুণ এক স্কোর ছিল আমাদের। আমার এটা দেখে তো হাসি পাচ্ছে, কীভাবে তাঁরা দুই ওভার হাতে রেখে ম্যাচ জিতল। আমরা দুইটা দারুণ ক্যাচ ধরতে পারতাম। সে (অভিষেক) কিছুটা ভাগ্যবান ছিল তবু সে অসাধারণ খেলেছে।’
৫৫ বলে ১৪ চার ও ১০ ছক্কায় ১৪১ রান করেছেন অভিষেক। আইপিএলে ভারতীয় ব্যাটারদের মধ্যে এটা সর্বোচ্চ রানের ইনিংস। ঝোড়ো ইনিংসে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার তিনিই পেয়েছেন। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ভারতীয় এই ব্যাটার বলেন, ‘দল ও অধিনায়কের (প্যাট কামিন্স) কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করছি। পরিবেশ খুবই সাধারণ ছিল। যদিও ব্যাটাররা তেমন ছন্দে ছিল না। আমাদের উভয়ের জন্যই এটা বিশেষ দিন ছিল। যুবি ও সূর্যকুমার যাদবের কথাও উল্লেখ করতে হবে। তাদের (যুবরাজ-সূর্যকুমার) সঙ্গে আমার সব সময় যোগাযোগ ছিল।’
হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে গত রাতে অভিষেক শর্মার ব্যাটিংটা ছিল ভিডিও গেমসের মতোই। বোলারদের যেভাবে বলে কয়ে চার-ছক্কা মেরেছেন, সেটা দেখে অনেকেই তাজ্জব বনে গেছেন। বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে ভারতের এই তরুণ ব্যাটার তছনছ করে দিয়েছেন রেকর্ড বইয়ের পাতা।
পাঞ্জাব কিংসের দেওয়া ২৪৬ রানের লক্ষ্যে গতকাল শুরু থেকেই তাণ্ডব চালানো শুরু করে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। বিশেষ করে, অভিষেক ঝড় তোলেন প্রথম থেকেই। প্রথম ৫ বলে করেছেন ১৮ রান। ৪০ বলে সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন। আইপিএল ইতিহাসে এটা পঞ্চম দ্রুততম সেঞ্চুরি। তিন অঙ্ক তিনি ছুঁয়েছেন গাণিতিক হিসেব মিলিয়েই। ৯৮ রান করার পর দুইবার সিঙ্গেল নিয়ে অভিষেক তুলে নিয়েছেন আইপিএল ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি। তিন অঙ্ক ছোঁয়ার পর রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামের দর্শকদের একটা কাগজ দেখিয়েছেন। যাতে লেখা ছিল, ‘এটা কমলা বাহিনীর জন্যই।’
অভিষেকের বিধ্বংসী সেঞ্চুরি দেখে প্রশংসায় পঞ্চমুখ যুবরাজ সিং। ঝোড়ো ব্যাটিং করলেও সেঞ্চুরির আগে অভিষেক যে বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন, তাতে মুগ্ধ যুবরাজ। নিজের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে যুবরাজ লিখেছেন, ‘এই না হলে শর্মাজির ছেলে। ৯৮ রানের পর সিঙ্গেল। ৯৯ রানের পর আবার সিঙ্গেল। এত পরিণত ব্যাটিং তো বিশ্বাস করতে পারছি না। অসাধারণ খেলেছ অভিষেক শর্মা।’
ভাগ্য সব সময় সাহসীদের পক্ষে থাকে—জনপ্রিয় এই প্রবাদ বাক্যের বাস্তব পরিণতিই যেন গতকাল দেখা গেল অভিষেকের ইনিংসে। ৪, ২৮, ৫৬—তিন বার তিনি জীবন পেয়েছেন। যার মধ্যে অভিষেকের ৪ রানের সময় শর্ট কাভারে লাফ দিয়ে বলে কেবল আঙুলই ছোঁয়াতে পেরেছেন মার্কাস স্টয়নিস। অভিষেকের রান যখন ২৮, তখন ডিপ ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে শশাঙ্ক সিং ক্যাচ ধরলেও যশ ঠাকুর করেন নো বল। আর ৫৬ রানের সময় যুজভেন্দ্র চাহাল কট এন্ড বোল্ডের সুযোগ মিস করেন। যদিও সেটা কঠিন ছিল।
Wah sharma ji ke bete ! 98 pe single phir 99 pe single ! Itni maturity ha am nahi ho rahi 🤪 ! Great knock @IamAbhiSharma4 well played @TravisHead24 these openers are a treat to watch together ! #SRHvsPBKS @IPL well played @ShreyasIyer15 great to watch aswell
— Yuvraj Singh (@YUVSTRONG12) April 12, 2025
অভিষেকের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের রাতে ২৪৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ১৮.৩ ওভারে ২ উইকেটে ২৪৭ রান করে ফেলে হায়দরাবাদ। ৯ বল হাতে রেখে ৮ উইকেটের এমন আয়েশি জয় তারা কীভাবে পেল, পাঞ্জাব অধিনায়ক শ্রেয়াস আইয়ারের বিশ্বাসই হচ্ছে না। অভিষেকের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে মুগ্ধ আইয়ারও। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে আইয়ার বলেন, ‘দারুণ এক স্কোর ছিল আমাদের। আমার এটা দেখে তো হাসি পাচ্ছে, কীভাবে তাঁরা দুই ওভার হাতে রেখে ম্যাচ জিতল। আমরা দুইটা দারুণ ক্যাচ ধরতে পারতাম। সে (অভিষেক) কিছুটা ভাগ্যবান ছিল তবু সে অসাধারণ খেলেছে।’
৫৫ বলে ১৪ চার ও ১০ ছক্কায় ১৪১ রান করেছেন অভিষেক। আইপিএলে ভারতীয় ব্যাটারদের মধ্যে এটা সর্বোচ্চ রানের ইনিংস। ঝোড়ো ইনিংসে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার তিনিই পেয়েছেন। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ভারতীয় এই ব্যাটার বলেন, ‘দল ও অধিনায়কের (প্যাট কামিন্স) কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করছি। পরিবেশ খুবই সাধারণ ছিল। যদিও ব্যাটাররা তেমন ছন্দে ছিল না। আমাদের উভয়ের জন্যই এটা বিশেষ দিন ছিল। যুবি ও সূর্যকুমার যাদবের কথাও উল্লেখ করতে হবে। তাদের (যুবরাজ-সূর্যকুমার) সঙ্গে আমার সব সময় যোগাযোগ ছিল।’
তৃতীয় দিন শেষে সিলেট টেস্ট বেশ জমেই উঠেছে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশকে ১৯১ রানে গুটিয়ে ২৭৩ রান করে ৮২ রানের লিড নিয়ে নিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৪ উইকেটে ১৯৪ তুলে এরই মধ্যে ১১২ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। হাতে এখনো ৬ উইকেট। একটা চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছে
৫ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
৬ ঘণ্টা আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
৭ ঘণ্টা আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
৮ ঘণ্টা আগে