
এ বছর বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তিতে একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে এ প্লাস গ্রেডে আছেন তাসকিন আহমেদ। পারফরম্যান্সের বিচারে বিসিবির নতুন গ্রেডিং ব্যবস্থায় বাংলাদেশের একজন ফাস্ট বোলারের সর্বোচ্চ শ্রেণিতে থাকাটা দেশের পেস বোলিং আক্রমণের উন্নতিই তুলে ধরে। গত চার বছরে তাসকিন নিজেকে দেশের পেস বোলিং আক্রমণের নেতা হিসেবেই প্রতিষ্ঠা করেছেন। কাল সন্ধ্যায় তাসকিনের লালমাটিয়ার বাসায় আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নিজের ক্যারিয়ারসহ কথা বললেন প্রাসঙ্গিক নানা বিষয়ে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন রানা আব্বাস।
রানা আব্বাস

প্রশ্ন: এ প্লাস গ্রেডে থাকা নিশ্চয়ই আপনার একটা বড় ব্যক্তিগত অর্জন। এই অর্জনটা কীভাবে দেখেন?
তাসকিন আহমেদ: সত্যি বলতে প্রক্রিয়া, উন্নতির জায়গা, নিজের ইচ্ছা—এসব থেকেই উন্নতি হয়। দিনের পর দিন উন্নতির লক্ষ্যে ঘুরেছি। ফাস্ট বোলার হিসেবে এটা সহজ নয়। গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করাটা। এই এ প্লাস গ্রেডে আসাটা ফ্যাক্ট না। হাই নোটে আরও ভালো করে শেষ করতে চাই।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ফাস্ট বোলিং আক্রমণ নিয়ে প্রশংসা হচ্ছে কয়েক বছর ধরে। এই বদলে যাওয়ার গল্পে কাকে বেশি কৃতিত্ব দেবেন?
তাসকিন: আমরা এখন এই মুহূর্তে যে দলে খেলছি, তাদের সবাই শৈশব থেকে বাংলাদেশ দলে মাশরাফি ভাইকে ভিন্নভাবে দেখে এসেছে। অনেকেরই তিনি আদর্শ। তাঁকে আমরা দেখে বড় হয়েছি যে বাংলাদেশ দলের পেসারদের মধ্যে আগ্রাসন, পেস, সুইং—সবকিছু মাশরাফি ভাইয়ের ছিল। ম্যাশ যাওয়ার পরে বা ম্যাশ যখন শেষের দিকে, তখন তো আমি দল থেকেই বাদ পড়েছিলাম। যখন বাদ পড়লাম এবং কোভিডের ওই সময়ে সত্যি কথা বলতে একটা প্রশ্নবোধক চিহ্ন পড়ে গিয়েছিল আমার পাশে। সে সময় সিদ্ধান্ত নিই, নিজের জন্য হলেও একটা ম্যাচ খেলব লাল-সবুজ জার্সিতে। এই ফাস্ট বোলিং বিভাগ বদলে যাওয়ার পেছনে আমি মনে করি আমার ওই ফিরে আসা—কী প্রক্রিয়াতে আমি এসেছি, কীভাবে উন্নতি করেছি, এই প্রক্রিয়াটা দৃশ্যমান হওয়ার পর এক ধাপ ওপরে উঠতে বাকিদের সহায়তা করেছে। এটাতে আমিই হয়তো বড় উদাহরণ ছিলাম। খুব বাজে জায়গা থেকে এসে বাংলাদেশ দলে ভালো করা সম্ভব, সেটা দেখিয়েছি।
প্রশ্ন: নাহিদ রানা, যিনি ঘণ্টায় ১৪৯-১৫০ কিমি গতিতে বোলিং করছেন। তাঁর কাছ থেকে ১০০ মাইল গতিতে বোলিং দেখতে আপনি কতটা আশাবাদী?
তাসকিন: কোনো কিছুই অসম্ভব নয়। কারণ, সে অনেক তরুণ। তার ক্ষুধা আছে। কঠোর পরিশ্রমী ছেলে। সে (নাহিদ রানা) চায় উন্নতি করতে। শুধু গতি না, ধীরে ধীরে সুইং, ভেরিয়েশন নিয়েও কাজ করছে। যার মধ্যে আত্মনিবেদন ও ক্ষুধা আছে, সে উন্নতি করবে। আল্লাহ তাকে সামর্থ্য দিয়েছেন ১৫০ কিমিতে বোলিং করার। সে উন্নতি করে ১৫০ থেকে বাড়াতেও পারবে ইনশা আল্লাহ; যদি ফিট থাকে, ছন্দে থাকে। গতি নির্ভর করে ছন্দ ও ফিটনেসের ওপর। সে আমাদের বড় ভরসা। সে যদি ভালো করতে পারে, সুস্থ থাকে আর উন্নতি করে, বাংলাদেশ ক্রিকেটেরই ভালো।
প্রশ্ন: এখন আপনাদের ওয়ার্ক লোড ম্যানেজমেন্ট কেমন হওয়া দরকার? বিসিবির কি উচিত রোটেশন নীতির দিকে যাওয়া?
তাসকিন: খেয়াল করে দেখবেন, আগের চেয়ে কিন্তু উন্নতি হয়েছে এ জায়গায়। সম্প্রতি যে যতই ভালো করুক, বিশ্রাম দেওয়া হয় তাকে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের আগে আফগানিস্তানের বিপক্ষে যখন সিরিজ খেললাম, দুই ম্যাচ শেষে ১-১ সমতা থাকার পরও তৃতীয় ম্যাচে কিন্তু আমাকে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছিল। অনেক গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ ছিল (আফগানিস্তানের বিপক্ষে)। কিন্তু ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের চাপের কথা চিন্তা করে আমাকে বিশ্রাম দিয়েছিল। পরে দুটি টেস্ট খেললাম। একটা জিতলাম, একটা হারলাম। ক্যারিবীয় সফরে প্রথম ওয়ানডে খেলে হারার পরও কিন্তু দ্বিতীয় ম্যাচে বিশ্রাম নিয়েছি। রোটেশন পলিসি তাই ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। কিন্তু এটাও বুঝতে হবে, আমাদের ৫-৬ জনের বেশি সে রকম ফাস্ট বোলার নেই। তাই চাইলেও অত বড় আকারে রোটেশন করতে পারছে না। তবে সবাইকে টিকিয়ে রাখতে এটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

প্রশ্ন: পাঁচ সিনিয়র ক্রিকেটার একে একে বিদায় নিচ্ছেন। তাঁদের কাছ থেকে আপনার মূল শিক্ষা কী?
তাসকিন: তাঁরা আসলে দেশের জন্য অনেক করেছেন, এতে কোনো সন্দেহ নেই। অনেক দিন খেলেছেন, বাংলাদেশ দলকে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় নিয়ে এসেছেন। তাঁদের অবদান অনেক বেশি। তাঁদের দেখে ব্যক্তিগতভাবে যেটা শিখেছি, চাপের মধ্যে কীভাবে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। কিছু কিছু কঠিন পরিস্থিতি থেকে দলকে কীভাবে বের করে নিয়ে আসা যায়। চাপের মধ্যে শান্ত থেকে পারফর্ম করা; বিশেষ মুহূর্তে পরিস্থিতি দ্রুত বুঝতে পারা। তাঁদের মধ্যে এ বিষয়গুলো দেখে বুঝেছি অভিজ্ঞতার মূল্য আসলে কী।
প্রশ্ন: সেদিন সৌম্য সরকার বলছিলেন, ১০-১২ বছর খেলেও আপনারা সিনিয়র ট্যাগ পাননি, পাঁচ সিনিয়র ক্রিকেটারের ছায়াতেই থেকে গেছেন। আপনি কীভাবে দেখেন এই পর্যবেক্ষণ?
তাসকিন: ট্যাগ লাগানো চিন্তা না করে পারফর্ম করতে পারলে দুনিয়ার সব ট্যাগই লেগে যাবে। খুবই সহজ কথা—পারফরম্যান্স খারাপ হলে কোনো ট্যাগই লাগবে না। পারফর্ম করলে এক রকম, না করলে আরেক রকম। আমিই এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ। এগুলো নিয়ে আসলে চিন্তা করি না। তাঁরা ভালো করেছেন বলেই তো এত দিন খেলেছেন। হ্যাঁ, কখনো কখনো অফ ফর্মেও ছিলেন, কিন্তু পারফরম্যান্স না করলে তো এত দিন খেলতে পারতেন না। তাঁরা বাদে বাকি যারা আছে, তাদের ধারাবাহিকতা দেখলে বোঝা যাবে কেন ট্যাগ লেগেছে, কেন লাগেনি। তো আমাদের সেভাবে ধারাবাহিক থাকলে সিনিয়র কেন, এর চেয়ে আরও বড় ট্যাগও লেগে যেত। দিন শেষে পারফরম্যান্সই আসল কথা।

প্রশ্ন: ক্যারিয়ার শেষে নিজেকে কোথায় দেখতে চান?
তাসকিন: ভালোর তো কোনো শেষ নেই। প্রেক্ষাপট অনুযায়ী আন্তর্জাতিক ক্রিকেট যেভাবে চ্যালেঞ্জিং হয়ে যাচ্ছে ধীরে ধীরে, আমি যদি সব ফরম্যাট খেলতে পারি, নিজেকে কিংবদন্তি পর্যায়ে নিয়ে যেতে চাই। অন্তত ৫০০ আন্তর্জাতিক উইকেট নিয়ে ক্যারিয়ার শেষ করতে চাই।
প্রশ্ন: নির্দিষ্ট কোনো সংস্করণে বাংলাদেশের অধিনায়ক হওয়াটা কি ক্যারিয়ারের এ পর্যায়ে পাওনা মনে হয়?
তাসকিন: আসলে এটা বোর্ডের ব্যাপার। যাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তারা সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করছে। আমি অধিনায়ক হলেই যে রকেট সায়েন্সের মতো সবকিছু উল্টে যাবে, তা তো না। আমাকে দায়িত্ব দিলে হয়তো সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করব। বড় বিষয় হলো, আমি ক্রিকেট উপভোগ করতে চাই। আল্লাহ আমাকে ফিট রাখুন। বোর্ড যদি কখনো মনে করে আমি যোগ্য, তাহলে করব। না দিলে আমার খেলায় কোনো প্রভাব ফেলবে না।
প্রশ্ন: আইপিএল আপনার কাছে আফসোসের এক নাম। সুযোগ পেয়েও খেলা হয়নি। যদি সামনে সুযোগ আসে, পুরো মৌসুম খেলতে চান?
তাসকিন: সুযোগ এলে কেন নয়? অবশ্যই খেলতে চাই। কিন্তু বিষয়টা হচ্ছে, সুযোগ পাব কি না। তিনবার সুযোগ কাজে লাগাতে পারিনি। এবার সুযোগ আসতে পারে যদি কারও (লক্ষ্ণৌর সঙ্গে কথা হচ্ছে) বিকল্প প্রয়োজন হয়। এভাবেই কথা হয়েছিল। আমি চাই বাংলাদেশের হয়ে তিন সংস্করণে নিয়মিত খেলতে। তেমন গুরুত্বপূর্ণ খেলা না থাকলে আমাদের বেশ কিছু লিগে যেতে দেওয়া হবে, এমনই কথা হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ সিরিজ থাকলে সেটা ভিন্ন কথা। এখন সবাইকে অনাপত্তিপত্র দেবে বলে মনে করি।
প্রশ্ন: বিশ্বমঞ্চে ব্যাটারদের ব্যর্থতার কারণে বোলারদের সাফল্য ম্লান হয়ে যায়। এদিক থেকে নিজেকে কি দুর্ভাগা মনে হয়?
তাসকিন: দিন শেষে এটি দলীয় খেলা। ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স ভালো হোক বা খারাপ হোক, দল ভালো না করতে না পারলে কোনো লাভ নেই। আমরা সবাই চাই ম্যাচ যেন জিততে পারি। এমনও হতে পারে, আমি ভালো করলাম আরেকজন খারাপ করল, কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ সময়ে সে একটা ওভার ভালো করে ম্যাচ জিতিয়ে দিল, এটাই আসলে অবদান। প্রতিদিন সবাই বড় পারফরমার হবে না। একটি ওভার বা কারও পরিস্থিতি বুঝে ২০ রান—এসব ছোট ছোট অবদানেই আমরা ম্যাচ জিততে পারি। হ্যাঁ, এটা ঠিক, গত কয়েক বছরে ব্যাটিংয়ের তুলনায় বোলিং একটু উন্নতি করেছে। আশা করছি, ব্যাটিংয়েও দ্রুত উন্নতি হবে। হয়তো সময় লাগছে।
প্রশ্ন: এ প্লাস গ্রেডে থাকা নিশ্চয়ই আপনার একটা বড় ব্যক্তিগত অর্জন। এই অর্জনটা কীভাবে দেখেন?
তাসকিন আহমেদ: সত্যি বলতে প্রক্রিয়া, উন্নতির জায়গা, নিজের ইচ্ছা—এসব থেকেই উন্নতি হয়। দিনের পর দিন উন্নতির লক্ষ্যে ঘুরেছি। ফাস্ট বোলার হিসেবে এটা সহজ নয়। গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করাটা। এই এ প্লাস গ্রেডে আসাটা ফ্যাক্ট না। হাই নোটে আরও ভালো করে শেষ করতে চাই।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ফাস্ট বোলিং আক্রমণ নিয়ে প্রশংসা হচ্ছে কয়েক বছর ধরে। এই বদলে যাওয়ার গল্পে কাকে বেশি কৃতিত্ব দেবেন?
তাসকিন: আমরা এখন এই মুহূর্তে যে দলে খেলছি, তাদের সবাই শৈশব থেকে বাংলাদেশ দলে মাশরাফি ভাইকে ভিন্নভাবে দেখে এসেছে। অনেকেরই তিনি আদর্শ। তাঁকে আমরা দেখে বড় হয়েছি যে বাংলাদেশ দলের পেসারদের মধ্যে আগ্রাসন, পেস, সুইং—সবকিছু মাশরাফি ভাইয়ের ছিল। ম্যাশ যাওয়ার পরে বা ম্যাশ যখন শেষের দিকে, তখন তো আমি দল থেকেই বাদ পড়েছিলাম। যখন বাদ পড়লাম এবং কোভিডের ওই সময়ে সত্যি কথা বলতে একটা প্রশ্নবোধক চিহ্ন পড়ে গিয়েছিল আমার পাশে। সে সময় সিদ্ধান্ত নিই, নিজের জন্য হলেও একটা ম্যাচ খেলব লাল-সবুজ জার্সিতে। এই ফাস্ট বোলিং বিভাগ বদলে যাওয়ার পেছনে আমি মনে করি আমার ওই ফিরে আসা—কী প্রক্রিয়াতে আমি এসেছি, কীভাবে উন্নতি করেছি, এই প্রক্রিয়াটা দৃশ্যমান হওয়ার পর এক ধাপ ওপরে উঠতে বাকিদের সহায়তা করেছে। এটাতে আমিই হয়তো বড় উদাহরণ ছিলাম। খুব বাজে জায়গা থেকে এসে বাংলাদেশ দলে ভালো করা সম্ভব, সেটা দেখিয়েছি।
প্রশ্ন: নাহিদ রানা, যিনি ঘণ্টায় ১৪৯-১৫০ কিমি গতিতে বোলিং করছেন। তাঁর কাছ থেকে ১০০ মাইল গতিতে বোলিং দেখতে আপনি কতটা আশাবাদী?
তাসকিন: কোনো কিছুই অসম্ভব নয়। কারণ, সে অনেক তরুণ। তার ক্ষুধা আছে। কঠোর পরিশ্রমী ছেলে। সে (নাহিদ রানা) চায় উন্নতি করতে। শুধু গতি না, ধীরে ধীরে সুইং, ভেরিয়েশন নিয়েও কাজ করছে। যার মধ্যে আত্মনিবেদন ও ক্ষুধা আছে, সে উন্নতি করবে। আল্লাহ তাকে সামর্থ্য দিয়েছেন ১৫০ কিমিতে বোলিং করার। সে উন্নতি করে ১৫০ থেকে বাড়াতেও পারবে ইনশা আল্লাহ; যদি ফিট থাকে, ছন্দে থাকে। গতি নির্ভর করে ছন্দ ও ফিটনেসের ওপর। সে আমাদের বড় ভরসা। সে যদি ভালো করতে পারে, সুস্থ থাকে আর উন্নতি করে, বাংলাদেশ ক্রিকেটেরই ভালো।
প্রশ্ন: এখন আপনাদের ওয়ার্ক লোড ম্যানেজমেন্ট কেমন হওয়া দরকার? বিসিবির কি উচিত রোটেশন নীতির দিকে যাওয়া?
তাসকিন: খেয়াল করে দেখবেন, আগের চেয়ে কিন্তু উন্নতি হয়েছে এ জায়গায়। সম্প্রতি যে যতই ভালো করুক, বিশ্রাম দেওয়া হয় তাকে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের আগে আফগানিস্তানের বিপক্ষে যখন সিরিজ খেললাম, দুই ম্যাচ শেষে ১-১ সমতা থাকার পরও তৃতীয় ম্যাচে কিন্তু আমাকে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছিল। অনেক গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ ছিল (আফগানিস্তানের বিপক্ষে)। কিন্তু ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের চাপের কথা চিন্তা করে আমাকে বিশ্রাম দিয়েছিল। পরে দুটি টেস্ট খেললাম। একটা জিতলাম, একটা হারলাম। ক্যারিবীয় সফরে প্রথম ওয়ানডে খেলে হারার পরও কিন্তু দ্বিতীয় ম্যাচে বিশ্রাম নিয়েছি। রোটেশন পলিসি তাই ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। কিন্তু এটাও বুঝতে হবে, আমাদের ৫-৬ জনের বেশি সে রকম ফাস্ট বোলার নেই। তাই চাইলেও অত বড় আকারে রোটেশন করতে পারছে না। তবে সবাইকে টিকিয়ে রাখতে এটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

প্রশ্ন: পাঁচ সিনিয়র ক্রিকেটার একে একে বিদায় নিচ্ছেন। তাঁদের কাছ থেকে আপনার মূল শিক্ষা কী?
তাসকিন: তাঁরা আসলে দেশের জন্য অনেক করেছেন, এতে কোনো সন্দেহ নেই। অনেক দিন খেলেছেন, বাংলাদেশ দলকে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় নিয়ে এসেছেন। তাঁদের অবদান অনেক বেশি। তাঁদের দেখে ব্যক্তিগতভাবে যেটা শিখেছি, চাপের মধ্যে কীভাবে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। কিছু কিছু কঠিন পরিস্থিতি থেকে দলকে কীভাবে বের করে নিয়ে আসা যায়। চাপের মধ্যে শান্ত থেকে পারফর্ম করা; বিশেষ মুহূর্তে পরিস্থিতি দ্রুত বুঝতে পারা। তাঁদের মধ্যে এ বিষয়গুলো দেখে বুঝেছি অভিজ্ঞতার মূল্য আসলে কী।
প্রশ্ন: সেদিন সৌম্য সরকার বলছিলেন, ১০-১২ বছর খেলেও আপনারা সিনিয়র ট্যাগ পাননি, পাঁচ সিনিয়র ক্রিকেটারের ছায়াতেই থেকে গেছেন। আপনি কীভাবে দেখেন এই পর্যবেক্ষণ?
তাসকিন: ট্যাগ লাগানো চিন্তা না করে পারফর্ম করতে পারলে দুনিয়ার সব ট্যাগই লেগে যাবে। খুবই সহজ কথা—পারফরম্যান্স খারাপ হলে কোনো ট্যাগই লাগবে না। পারফর্ম করলে এক রকম, না করলে আরেক রকম। আমিই এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ। এগুলো নিয়ে আসলে চিন্তা করি না। তাঁরা ভালো করেছেন বলেই তো এত দিন খেলেছেন। হ্যাঁ, কখনো কখনো অফ ফর্মেও ছিলেন, কিন্তু পারফরম্যান্স না করলে তো এত দিন খেলতে পারতেন না। তাঁরা বাদে বাকি যারা আছে, তাদের ধারাবাহিকতা দেখলে বোঝা যাবে কেন ট্যাগ লেগেছে, কেন লাগেনি। তো আমাদের সেভাবে ধারাবাহিক থাকলে সিনিয়র কেন, এর চেয়ে আরও বড় ট্যাগও লেগে যেত। দিন শেষে পারফরম্যান্সই আসল কথা।

প্রশ্ন: ক্যারিয়ার শেষে নিজেকে কোথায় দেখতে চান?
তাসকিন: ভালোর তো কোনো শেষ নেই। প্রেক্ষাপট অনুযায়ী আন্তর্জাতিক ক্রিকেট যেভাবে চ্যালেঞ্জিং হয়ে যাচ্ছে ধীরে ধীরে, আমি যদি সব ফরম্যাট খেলতে পারি, নিজেকে কিংবদন্তি পর্যায়ে নিয়ে যেতে চাই। অন্তত ৫০০ আন্তর্জাতিক উইকেট নিয়ে ক্যারিয়ার শেষ করতে চাই।
প্রশ্ন: নির্দিষ্ট কোনো সংস্করণে বাংলাদেশের অধিনায়ক হওয়াটা কি ক্যারিয়ারের এ পর্যায়ে পাওনা মনে হয়?
তাসকিন: আসলে এটা বোর্ডের ব্যাপার। যাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তারা সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করছে। আমি অধিনায়ক হলেই যে রকেট সায়েন্সের মতো সবকিছু উল্টে যাবে, তা তো না। আমাকে দায়িত্ব দিলে হয়তো সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করব। বড় বিষয় হলো, আমি ক্রিকেট উপভোগ করতে চাই। আল্লাহ আমাকে ফিট রাখুন। বোর্ড যদি কখনো মনে করে আমি যোগ্য, তাহলে করব। না দিলে আমার খেলায় কোনো প্রভাব ফেলবে না।
প্রশ্ন: আইপিএল আপনার কাছে আফসোসের এক নাম। সুযোগ পেয়েও খেলা হয়নি। যদি সামনে সুযোগ আসে, পুরো মৌসুম খেলতে চান?
তাসকিন: সুযোগ এলে কেন নয়? অবশ্যই খেলতে চাই। কিন্তু বিষয়টা হচ্ছে, সুযোগ পাব কি না। তিনবার সুযোগ কাজে লাগাতে পারিনি। এবার সুযোগ আসতে পারে যদি কারও (লক্ষ্ণৌর সঙ্গে কথা হচ্ছে) বিকল্প প্রয়োজন হয়। এভাবেই কথা হয়েছিল। আমি চাই বাংলাদেশের হয়ে তিন সংস্করণে নিয়মিত খেলতে। তেমন গুরুত্বপূর্ণ খেলা না থাকলে আমাদের বেশ কিছু লিগে যেতে দেওয়া হবে, এমনই কথা হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ সিরিজ থাকলে সেটা ভিন্ন কথা। এখন সবাইকে অনাপত্তিপত্র দেবে বলে মনে করি।
প্রশ্ন: বিশ্বমঞ্চে ব্যাটারদের ব্যর্থতার কারণে বোলারদের সাফল্য ম্লান হয়ে যায়। এদিক থেকে নিজেকে কি দুর্ভাগা মনে হয়?
তাসকিন: দিন শেষে এটি দলীয় খেলা। ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স ভালো হোক বা খারাপ হোক, দল ভালো না করতে না পারলে কোনো লাভ নেই। আমরা সবাই চাই ম্যাচ যেন জিততে পারি। এমনও হতে পারে, আমি ভালো করলাম আরেকজন খারাপ করল, কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ সময়ে সে একটা ওভার ভালো করে ম্যাচ জিতিয়ে দিল, এটাই আসলে অবদান। প্রতিদিন সবাই বড় পারফরমার হবে না। একটি ওভার বা কারও পরিস্থিতি বুঝে ২০ রান—এসব ছোট ছোট অবদানেই আমরা ম্যাচ জিততে পারি। হ্যাঁ, এটা ঠিক, গত কয়েক বছরে ব্যাটিংয়ের তুলনায় বোলিং একটু উন্নতি করেছে। আশা করছি, ব্যাটিংয়েও দ্রুত উন্নতি হবে। হয়তো সময় লাগছে।

বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস...
২ ঘণ্টা আগে
বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
৪ ঘণ্টা আগে
দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস, দলের প্রথম ম্যাচে অন্তত সে প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছেন ২৬ বছর বয়সী এই ব্যাটার। করেছেন মাত্র ১১ রান। আর তাঁর দল বিপিএলে নবাগত নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ৬ উইকেট হারিয়ে তুলেছে ১৭৪ রান। পরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১০৯ রানে অলআউট হয়ে ৬৫ রানে হেরেছে নোয়াখালী এক্সপ্রেস।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বারবার ব্যর্থ হলেও ঘরোয়া ক্রিকেটে মোহাম্মদ নাঈমের ব্যাট বরাবরই চওড়া। সব সময়ই রান পান তিনি। ঘরোয়া ক্রিকেটে তাঁর ব্যাটিং ধারাবাহিকতার দিকে তাকিয়েই সম্ভবত সবচেয়ে বেশি দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস। উইকেটে এসে ১১টি বল খেলেছেন। ২টি চারে ১১ রান করে মেহেদী হাসান রানার বলে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন সাব্বির হোসেনের হাতে। নাঈম আউট হয়ে গেলেও আরেক ওপেনার মির্জা বেগ এক প্রান্ত ধরে রেখে খেলতে থাকেন। আর তাতেই টস জিতে আগে ব্যাটিং বেছে নেওয়া চট্টগ্রামের স্কোর দাঁড়ায় ৬ উইকেটে ১৭৪ রান।
ওপেনিংয়ে ২৯ রানের জুটির পর মাহফিজুল ইসলামকে নিয়ে ২৫ বলে ৩৫ রান যোগ করেন মির্জা বেগ। দলের ৬৪ রানে ব্যক্তিগত ১৬ করে ফিরে যান মাহফিজুল। তবে এরপরই জাতীয় দলের টেস্ট ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়কে নিয়ে ৪১ বলে ৫৮ রানের বড় জুটিটি গড়েন পাকিস্তানি ব্যাটার মির্জা বেগ। মাহমুদুল হাসান জয়ও তেমন রান করতে পারেননি। নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বোলারদের তৃতীয় শিকার হওয়ার আগে ১২ বলে করেন ১৭ রান। চট্টগ্রাম রয়্যালসের অধিনায়ক মেহেদী হাসান উইকেটে এসে অবশ্য রান তোলার গতি বাড়িয়ে নিতে মনোযোগী হন। সাব্বির হোসেনের শিকার হওয়ার আগে ১৩ বলে করেন ২৬ রান। ৩টি চার ও ১টি ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস।
১৭৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে ১৬.৫ ওভারেই অলআউট নোয়াখালী। ওপেনার মাজ সাদাকাত ২৭ বলে ইনিংস-সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেন। হায়দার আলী ২৪ বলে করেন ২৮ রান। নোয়াখালী এক্সপ্রেসের ইনিংসে আর মাত্র একজনই—হাবিবুর রহমান সোহান রানের দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেন।
ইনিংসের শেষ বলে বোলার হাসান মাহমুদকে স্লগ সুইপ করতে গিয়ে পরাস্ত হয়ে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন। শেষ পর্যন্ত ৬৯ বলে ৮০ রান করেন তিনি। ৭টি চার ও ২ ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস। বল হাতে সবচেয়ে সফল তানভির ইসলাম; ৩৯ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন শরীফুল, মেহেদী হাসান ও মুকিদুল ইসলাম।

বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস, দলের প্রথম ম্যাচে অন্তত সে প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছেন ২৬ বছর বয়সী এই ব্যাটার। করেছেন মাত্র ১১ রান। আর তাঁর দল বিপিএলে নবাগত নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ৬ উইকেট হারিয়ে তুলেছে ১৭৪ রান। পরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১০৯ রানে অলআউট হয়ে ৬৫ রানে হেরেছে নোয়াখালী এক্সপ্রেস।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বারবার ব্যর্থ হলেও ঘরোয়া ক্রিকেটে মোহাম্মদ নাঈমের ব্যাট বরাবরই চওড়া। সব সময়ই রান পান তিনি। ঘরোয়া ক্রিকেটে তাঁর ব্যাটিং ধারাবাহিকতার দিকে তাকিয়েই সম্ভবত সবচেয়ে বেশি দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস। উইকেটে এসে ১১টি বল খেলেছেন। ২টি চারে ১১ রান করে মেহেদী হাসান রানার বলে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন সাব্বির হোসেনের হাতে। নাঈম আউট হয়ে গেলেও আরেক ওপেনার মির্জা বেগ এক প্রান্ত ধরে রেখে খেলতে থাকেন। আর তাতেই টস জিতে আগে ব্যাটিং বেছে নেওয়া চট্টগ্রামের স্কোর দাঁড়ায় ৬ উইকেটে ১৭৪ রান।
ওপেনিংয়ে ২৯ রানের জুটির পর মাহফিজুল ইসলামকে নিয়ে ২৫ বলে ৩৫ রান যোগ করেন মির্জা বেগ। দলের ৬৪ রানে ব্যক্তিগত ১৬ করে ফিরে যান মাহফিজুল। তবে এরপরই জাতীয় দলের টেস্ট ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়কে নিয়ে ৪১ বলে ৫৮ রানের বড় জুটিটি গড়েন পাকিস্তানি ব্যাটার মির্জা বেগ। মাহমুদুল হাসান জয়ও তেমন রান করতে পারেননি। নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বোলারদের তৃতীয় শিকার হওয়ার আগে ১২ বলে করেন ১৭ রান। চট্টগ্রাম রয়্যালসের অধিনায়ক মেহেদী হাসান উইকেটে এসে অবশ্য রান তোলার গতি বাড়িয়ে নিতে মনোযোগী হন। সাব্বির হোসেনের শিকার হওয়ার আগে ১৩ বলে করেন ২৬ রান। ৩টি চার ও ১টি ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস।
১৭৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে ১৬.৫ ওভারেই অলআউট নোয়াখালী। ওপেনার মাজ সাদাকাত ২৭ বলে ইনিংস-সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেন। হায়দার আলী ২৪ বলে করেন ২৮ রান। নোয়াখালী এক্সপ্রেসের ইনিংসে আর মাত্র একজনই—হাবিবুর রহমান সোহান রানের দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেন।
ইনিংসের শেষ বলে বোলার হাসান মাহমুদকে স্লগ সুইপ করতে গিয়ে পরাস্ত হয়ে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন। শেষ পর্যন্ত ৬৯ বলে ৮০ রান করেন তিনি। ৭টি চার ও ২ ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস। বল হাতে সবচেয়ে সফল তানভির ইসলাম; ৩৯ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন শরীফুল, মেহেদী হাসান ও মুকিদুল ইসলাম।

এ বছর বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তিতে একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে এ প্লাস গ্রেডে আছেন তাসকিন আহমেদ। পারফরম্যান্সের বিচারে বিসিবির নতুন গ্রেডিং ব্যবস্থায় বাংলাদেশের একজন ফাস্ট বোলারের সর্বোচ্চ শ্রেণিতে থাকাটা দেশের পেস বোলিং আক্রমণের উন্নতিই তুলে ধরে।
২৪ মার্চ ২০২৫
বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
৪ ঘণ্টা আগে
দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
৫ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
বেঙ্গালুরুতে গুজরাটের বিপক্ষে ৬১ বলে ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন কোহলি। এই ইনিংস খেলার পথে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে অন্তত ৫ হাজার রান করেছেন এমন ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ গড়ের মালিক বনে গেছেন সাবেক এই অধিনায়ক। আগের রেকর্ডটি ছিল মাইকেল বেভানের দখলে। অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ব্যাটারের গড় ৫৭.৮৬। ৫৭.৮৭ গড় নিয়ে তাঁকে পেছনে ফেললেন কোহলি।
তিনে আছেন স্যাম হেইন। এই ইংলিশ ব্যাটারের গড় ৫৭.৭৬। পরের স্থান দুটিতে আছেন চেতেশ্বর পূজারা (৫৭.০১) ও রুতুরাজ গায়কোয়াড় (৫৬.৬৮)। বিশ্ব রেকর্ডের ম্যাচে ৭৭ রানের ইনিংসের পাশাপাশি দুটি ক্যাচ নিয়ে ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতেন কোহলি। আগের ম্যাচে অন্ধ্রপ্রদেশের বিপক্ষে ১৩১ রানের ইনিংস খেলে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটের ইতিহাসে দ্রুততম ১৬ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করেন তিনি। পেছনে ফেলেন ব্যাটিং মাস্টার শচীন টেন্ডুলকারকে।
একই দিন মুম্বাইয়ের হয়ে উত্তরখন্ডের বিপক্ষে মাঠে নামেন রোহিত। জয়পুরে ওপেনিং করতে নেমে পেসার দেবেন্দ্র বোরার বলে জগমোহন নগরকোটির হাতে ধরা পড়েন তিনি। তাতেই দীর্ঘ ১৩ বছর পর লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে প্রথম বলে আউট হলেন। এর আগে সবশেষ ২০১২ সালের জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গোল্ডেন ডাক মারেন রোহিত।

বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
বেঙ্গালুরুতে গুজরাটের বিপক্ষে ৬১ বলে ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন কোহলি। এই ইনিংস খেলার পথে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে অন্তত ৫ হাজার রান করেছেন এমন ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ গড়ের মালিক বনে গেছেন সাবেক এই অধিনায়ক। আগের রেকর্ডটি ছিল মাইকেল বেভানের দখলে। অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ব্যাটারের গড় ৫৭.৮৬। ৫৭.৮৭ গড় নিয়ে তাঁকে পেছনে ফেললেন কোহলি।
তিনে আছেন স্যাম হেইন। এই ইংলিশ ব্যাটারের গড় ৫৭.৭৬। পরের স্থান দুটিতে আছেন চেতেশ্বর পূজারা (৫৭.০১) ও রুতুরাজ গায়কোয়াড় (৫৬.৬৮)। বিশ্ব রেকর্ডের ম্যাচে ৭৭ রানের ইনিংসের পাশাপাশি দুটি ক্যাচ নিয়ে ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতেন কোহলি। আগের ম্যাচে অন্ধ্রপ্রদেশের বিপক্ষে ১৩১ রানের ইনিংস খেলে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটের ইতিহাসে দ্রুততম ১৬ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করেন তিনি। পেছনে ফেলেন ব্যাটিং মাস্টার শচীন টেন্ডুলকারকে।
একই দিন মুম্বাইয়ের হয়ে উত্তরখন্ডের বিপক্ষে মাঠে নামেন রোহিত। জয়পুরে ওপেনিং করতে নেমে পেসার দেবেন্দ্র বোরার বলে জগমোহন নগরকোটির হাতে ধরা পড়েন তিনি। তাতেই দীর্ঘ ১৩ বছর পর লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে প্রথম বলে আউট হলেন। এর আগে সবশেষ ২০১২ সালের জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গোল্ডেন ডাক মারেন রোহিত।

এ বছর বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তিতে একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে এ প্লাস গ্রেডে আছেন তাসকিন আহমেদ। পারফরম্যান্সের বিচারে বিসিবির নতুন গ্রেডিং ব্যবস্থায় বাংলাদেশের একজন ফাস্ট বোলারের সর্বোচ্চ শ্রেণিতে থাকাটা দেশের পেস বোলিং আক্রমণের উন্নতিই তুলে ধরে।
২৪ মার্চ ২০২৫
বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস...
২ ঘণ্টা আগে
দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
৫ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি। নাঈম ব্যর্থ হলেও দলের হাল ধরেন আরেক ওপেনার মির্জা তাহির বেগ। তাঁর ফিফটিতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ১৭৪ রানের পুঁজি পেয়েছে চট্টগ্রাম।
দেখেশুনেই ব্যাট চালাচ্ছিলেন দুই ওপেনার নাঈম ও তাহির। কখনো ধীরগতি আবার কখনো সুযোগ পেলে হাত খুলে খেলে ইনিংসের শেষ বলে আউট হন এই পাকিস্তান ক্রিকেটার। বিপরীত চিত্র নাঈমের। উইকেটে থিতু হতে পারেননি তিনি। টস জিতে আগে ব্যাট করতে নামা চট্টগ্রাম শিবিরে প্রথম আঘাত হানেন মেহেদি হাসান রানা। তাঁর করা চতুর্থ ওভারের শেষ বলে সাব্বির হোসেনের হাতে ধরা পড়েন নাঈম। ১১ বলে ২ বাউন্ডারিতে সমান রান করেন এই ব্যাটার। বাকি ৩ রান দৌঁড়ে নেন।
এই পরিসংখ্যান নাঈমের চিরাচরিত দূর্বলতাই তুলে ধরছে। সিঙ্গেলে দুর্বল হওয়ায় শক্তিশালী বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে সাবলীয় ব্যাটিং করতে বেগ পেতে হয় তাঁকে। আছে ফুটওয়ার্কের সমস্যা। বাউন্ডারি আদায় করে রানের চাকা সচল রাখার চেষ্টা করেন নাঈম। যেদিন বাউন্ডারি মারতে ব্যর্থ হন সেদিন বেশ ধুঁকতে দেখা যায় তাঁকে। কিংবা ফেরেন শুরুতেই। আজ তেমন অভিজ্ঞতার সাক্ষীই হলেন ২৬ বছর বয়সী এই ব্যাটার। নিলামে সিলেট টাইটান্স, নোয়াখালী এবং রংপুর রাইডার্সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নাঈমকে দলে ভেড়ায় চট্টগ্রাম। প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি কর্তৃপক্ষের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ালেন নাঈম।
নাঈম প্যাভিলিয়নে বসে দেখেছেন তাহিরের দায়িত্বশীল ব্যাটিং। হাসান মাহমুদের করা ২০তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ৮০ রান করেন তাহির। ৬৯ বল খেললেও চট্টগ্রামের দুর্বল ব্যাটিং লাইনের বিবেচনায় তাঁর এই ইনিংসের গুরুত্ব অনেক। ১৩ বলে ২৬ রান এনে দেন শেখ মেহেদি হাসান। এছাড়া মাহমুদুল হাসান জয় ১৭ ও মাহফিজুল ইসলাম করেন ১৬ রান। নোয়াখালীর হয়ে ৯ রানে ২ উইকেট নেন সাব্বির। মাজ সাদাকাত, জহির খান, রানা ও মাহমুদ নেন একটি করে উইকেট।

দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি। নাঈম ব্যর্থ হলেও দলের হাল ধরেন আরেক ওপেনার মির্জা তাহির বেগ। তাঁর ফিফটিতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ১৭৪ রানের পুঁজি পেয়েছে চট্টগ্রাম।
দেখেশুনেই ব্যাট চালাচ্ছিলেন দুই ওপেনার নাঈম ও তাহির। কখনো ধীরগতি আবার কখনো সুযোগ পেলে হাত খুলে খেলে ইনিংসের শেষ বলে আউট হন এই পাকিস্তান ক্রিকেটার। বিপরীত চিত্র নাঈমের। উইকেটে থিতু হতে পারেননি তিনি। টস জিতে আগে ব্যাট করতে নামা চট্টগ্রাম শিবিরে প্রথম আঘাত হানেন মেহেদি হাসান রানা। তাঁর করা চতুর্থ ওভারের শেষ বলে সাব্বির হোসেনের হাতে ধরা পড়েন নাঈম। ১১ বলে ২ বাউন্ডারিতে সমান রান করেন এই ব্যাটার। বাকি ৩ রান দৌঁড়ে নেন।
এই পরিসংখ্যান নাঈমের চিরাচরিত দূর্বলতাই তুলে ধরছে। সিঙ্গেলে দুর্বল হওয়ায় শক্তিশালী বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে সাবলীয় ব্যাটিং করতে বেগ পেতে হয় তাঁকে। আছে ফুটওয়ার্কের সমস্যা। বাউন্ডারি আদায় করে রানের চাকা সচল রাখার চেষ্টা করেন নাঈম। যেদিন বাউন্ডারি মারতে ব্যর্থ হন সেদিন বেশ ধুঁকতে দেখা যায় তাঁকে। কিংবা ফেরেন শুরুতেই। আজ তেমন অভিজ্ঞতার সাক্ষীই হলেন ২৬ বছর বয়সী এই ব্যাটার। নিলামে সিলেট টাইটান্স, নোয়াখালী এবং রংপুর রাইডার্সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নাঈমকে দলে ভেড়ায় চট্টগ্রাম। প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি কর্তৃপক্ষের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ালেন নাঈম।
নাঈম প্যাভিলিয়নে বসে দেখেছেন তাহিরের দায়িত্বশীল ব্যাটিং। হাসান মাহমুদের করা ২০তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ৮০ রান করেন তাহির। ৬৯ বল খেললেও চট্টগ্রামের দুর্বল ব্যাটিং লাইনের বিবেচনায় তাঁর এই ইনিংসের গুরুত্ব অনেক। ১৩ বলে ২৬ রান এনে দেন শেখ মেহেদি হাসান। এছাড়া মাহমুদুল হাসান জয় ১৭ ও মাহফিজুল ইসলাম করেন ১৬ রান। নোয়াখালীর হয়ে ৯ রানে ২ উইকেট নেন সাব্বির। মাজ সাদাকাত, জহির খান, রানা ও মাহমুদ নেন একটি করে উইকেট।

এ বছর বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তিতে একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে এ প্লাস গ্রেডে আছেন তাসকিন আহমেদ। পারফরম্যান্সের বিচারে বিসিবির নতুন গ্রেডিং ব্যবস্থায় বাংলাদেশের একজন ফাস্ট বোলারের সর্বোচ্চ শ্রেণিতে থাকাটা দেশের পেস বোলিং আক্রমণের উন্নতিই তুলে ধরে।
২৪ মার্চ ২০২৫
বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস...
২ ঘণ্টা আগে
বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
৪ ঘণ্টা আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ প্রথম সেটে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি ২১-১৯ পয়েন্টে জেতে। দ্বিতীয় সেটে কোর্ট পরিবর্তন করার পর ভাগ্য বদলে যায় মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটির। টানা পয়েন্ট পেতে শুরু করেন তাঁরা। এই সেটে ৭-১ পয়েন্টে পিছিয়ে পড়েও ১৫-১৩ পয়েন্টে এগিয়ে যায় গৌরব-তানভীর জুটি। মিজান ও নাঈম জুটি ২১-১৭ পয়েন্টে জিতলে ১-১ সেটে ড্র হয় খেলা।
তৃতীয় সেটেও তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তোলে উভয় জুটি। ২০-২০ পয়েন্টে সমান ছিল দুই জুটিই। কিন্তু শেষপর্যন্ত টানা দুই পয়েন্ট পেয়ে ২২-২০ পয়েন্টে শেষ সেট জিতে ২-১ সেটে চ্যাম্পিয়ন হয় গৌরব-তানভীর জুটি।

ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ প্রথম সেটে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি ২১-১৯ পয়েন্টে জেতে। দ্বিতীয় সেটে কোর্ট পরিবর্তন করার পর ভাগ্য বদলে যায় মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটির। টানা পয়েন্ট পেতে শুরু করেন তাঁরা। এই সেটে ৭-১ পয়েন্টে পিছিয়ে পড়েও ১৫-১৩ পয়েন্টে এগিয়ে যায় গৌরব-তানভীর জুটি। মিজান ও নাঈম জুটি ২১-১৭ পয়েন্টে জিতলে ১-১ সেটে ড্র হয় খেলা।
তৃতীয় সেটেও তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তোলে উভয় জুটি। ২০-২০ পয়েন্টে সমান ছিল দুই জুটিই। কিন্তু শেষপর্যন্ত টানা দুই পয়েন্ট পেয়ে ২২-২০ পয়েন্টে শেষ সেট জিতে ২-১ সেটে চ্যাম্পিয়ন হয় গৌরব-তানভীর জুটি।

এ বছর বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তিতে একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে এ প্লাস গ্রেডে আছেন তাসকিন আহমেদ। পারফরম্যান্সের বিচারে বিসিবির নতুন গ্রেডিং ব্যবস্থায় বাংলাদেশের একজন ফাস্ট বোলারের সর্বোচ্চ শ্রেণিতে থাকাটা দেশের পেস বোলিং আক্রমণের উন্নতিই তুলে ধরে।
২৪ মার্চ ২০২৫
বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস...
২ ঘণ্টা আগে
বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
৪ ঘণ্টা আগে
দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে