নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ব্যাটিং ব্যর্থতা থেকে বেরই হতে পারছে না বাংলাদেশ। বিশেষ করে টেস্টে। ভেন্যু বদলায়, প্রতিপক্ষ বদলায় তবে বাংলাদেশের ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার চিত্র হয়ে গেছে খুবই পরিচিত। চট্টগ্রামে আজ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের তৃতীয় দিনে ভয়াবহ ধস নেমেছে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন আপে।
চট্টগ্রামে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা দ্বিতীয় টেস্টে পাল্লা দিয়ে চলছে ক্যাচ মিস। বাংলাদেশের ফিল্ডারদের ক্যাচ মিসের সুযোগ নিয়ে লঙ্কানরা প্রথম ইনিংসে ৫৩১ রানের পাহাড় গড়েছে। স্বাগতিকদের মতো আজ ক্যাচ মিস করেছেন শ্রীলঙ্কার ফিল্ডাররা। লঙ্কান ফিল্ডারদের ক্যাচ মিস অবশ্য বাংলাদেশকে উপকার করেনি। বাংলাদেশ তাদের প্রথম ইনিংসে অলআউট হয়েছে ১৭৮ রানে।
তৃতীয় দিনের প্রথম সেশনের শুরুটা বাংলাদেশ আজ ভালো করলেও ধস নেমেছে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে। ১ উইকেটে ৯৬ থেকে মুহূর্তেই বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৪ উইকেটে ১০৫ রান। এমন পরিস্থিতিতে দুই অভিজ্ঞ ব্যাটার মুমিনুল হক ও সাকিব আল হাসানের যেখানে হাল ধরার কথা, সেখানে তাঁদের পঞ্চম উইকেট জুটিতে যোগ হয়েছে ২১ রান। হাত খুলে খেলতে গিয়ে মধ্যাহ্নভোজের পর যখন খেলা শুরু হয়, তখন দ্রুতই আউট হন সাকিব। ৪৫তম ওভারের প্রথম বলে আসিথা ফার্নান্দোকে গ্ল্যান্স করে ফাইন লেগ দিয়ে চার মারেন সাকিব। ঠিক তার পরের বলেই আসিথার ফুল লেংথ ডেলিভারি ফ্লিক করতে গিয়ে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন সাকিব। রিভিউ নিলেও আম্পায়ার্স কলে আউট হয়েছেন বাংলাদেশের বাঁহাতি স্পিনিং অলরাউন্ডার। ২৩ বলে ১৫ রান করেছেন তিনি।
সাকিবের বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৪৪.২ ওভারে ৫ উইকেটে ১২৬ রান। সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে লিটন লেগ সাইডে ফ্লিক করেও রান নিতে পারেননি। নিজের মুখোমুখি হওয়া দ্বিতীয় বলেই লিটন কাভার ড্রাইভে দারুণ চারে ইনিংস শুরু করেন। ব্যর্থতার বৃত্তে ঘুরপাক খেতে থাকা বাংলাদেশের এই ব্যাটার কিছুটা হলেও যেন আশা বাড়িয়েছিলেন এরকম শটে। তবে সেটা ছিল অতটুকুই। ৪৫তম ওভারের পঞ্চম বলে আসিথার অফস্টাম্পের বাইরের বল খোঁচা দেন লিটন। শ্রীলঙ্কার উইকেটরক্ষক কুশল মেন্ডিস তা তালুবন্দী করেন। ৩ বলে ৪ রানেই শেষ লিটনের ইনিংস।
১৩০ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর ব্যাটিংয়ে নামেন শাহাদাত হোসেন দীপু। দীপুও আউট হতে হতে একবার বেঁচে গেছেন। ৫০ তম ওভারের চতুর্থ বলে প্রবাথ জয়াসুরিয়ার হাতে ক্যাচ তুলে দেন দীপু। তবে সহজ সেই ক্যাচ হাতছাড়া করেন জয়াসুরিয়া। ৭ রানে বেঁচে যাওয়া দীপু অবশ্য দুই অঙ্কও ছুঁতে পারেননি। ৫৩তম ওভারের শেষ বলে লাহিরু কুমারার শর্ট লেংথের ডেলিভারিতে হতবুদ্ধি হয়ে যান দীপু। আউটসাইড এজ হওয়া বল দ্বিতীয় স্লিপে বাঁদিকে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ ধরেন কামিন্দু মেন্ডিস। ক্যাচ নিয়ে একটু সংশয় থাকায় সিদ্ধান্ত চলে যায় তৃতীয় আম্পায়ারের কাছে। তৃতীয় আম্পায়ার দীপুকে আউট ঘোষণা করেন। ৩৬ বলে ১ চারে ৮ রান করেন বাংলাদেশের এই মিডল অর্ডার ব্যাটার।
দীপু আউট হলে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৫৩ ওভারে ৭ উইকেটে ১৪৮ রান। ৯ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন মেহেদী হাসান মিরাজ। মিরাজ অবশ্য দ্রুতই আউট হতে পারতেন। ৫৮ তম ওভারের চতুর্থ বলে জয়াসুরিয়কে ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে যান মিরাজ। এজ হওয়া বল আকাশে অনেকক্ষণ ভেসে ছিল। তবে কাভারে দাঁড়িয়ে থাকা সাদিরা সামারাবিক্রমা সহজ ক্যাচ হাতছাড়া করেছেন। সাদিরা অবশ্য নেমেছেন বদলি ফিল্ডার হিসেবে। মিরাজ অবশ্য আউট হয়েছেন জয়াসুরিয়ার বলেই। ৬২তম ওভারের শেষ বলে মিরাজকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন জয়াসুরিয়া। রিভিউ নিয়ে উল্টো সেটা নষ্ট করেছেন মিরাজ।
মিরাজের আউটে যখন ৮ উইকেটে ১৬৫ রান হয়ে যায় বাংলাদেশের, তখন এক পাশে ধরে খেলতে থাকেন মুমিনুল। সেই মুমিনুলের প্রতিরোধ ভেঙে যায় দ্রুতই। ৬৭তম ওভারের চতুর্থ বলে বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটারকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন আসিথা। মুমিনুল রিভিউ নিলেও আম্পায়ার্স কলে আউট হয়েছেন। ৮৪ বলে ৩ চারে ৩৩ রান করেন তিনি। বাংলাদেশের ইনিংসের ইতি টেনেছেন আসিথাই। ৬৯তম ওভারের চতুর্থ বলে খালেদ আহমেদকে বোল্ড করেন আসিথা। জাকিরের ৫৪ রানই বাংলাদেশের ইনিংসের সর্বোচ্চ স্কোর। লঙ্কান বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন আসিথা। ২টি করে উইকেট নেন বিশ্ব, লাহিরু ও জয়াসুরিয়া।
আরও পড়ুন:

ব্যাটিং ব্যর্থতা থেকে বেরই হতে পারছে না বাংলাদেশ। বিশেষ করে টেস্টে। ভেন্যু বদলায়, প্রতিপক্ষ বদলায় তবে বাংলাদেশের ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার চিত্র হয়ে গেছে খুবই পরিচিত। চট্টগ্রামে আজ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের তৃতীয় দিনে ভয়াবহ ধস নেমেছে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন আপে।
চট্টগ্রামে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা দ্বিতীয় টেস্টে পাল্লা দিয়ে চলছে ক্যাচ মিস। বাংলাদেশের ফিল্ডারদের ক্যাচ মিসের সুযোগ নিয়ে লঙ্কানরা প্রথম ইনিংসে ৫৩১ রানের পাহাড় গড়েছে। স্বাগতিকদের মতো আজ ক্যাচ মিস করেছেন শ্রীলঙ্কার ফিল্ডাররা। লঙ্কান ফিল্ডারদের ক্যাচ মিস অবশ্য বাংলাদেশকে উপকার করেনি। বাংলাদেশ তাদের প্রথম ইনিংসে অলআউট হয়েছে ১৭৮ রানে।
তৃতীয় দিনের প্রথম সেশনের শুরুটা বাংলাদেশ আজ ভালো করলেও ধস নেমেছে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে। ১ উইকেটে ৯৬ থেকে মুহূর্তেই বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৪ উইকেটে ১০৫ রান। এমন পরিস্থিতিতে দুই অভিজ্ঞ ব্যাটার মুমিনুল হক ও সাকিব আল হাসানের যেখানে হাল ধরার কথা, সেখানে তাঁদের পঞ্চম উইকেট জুটিতে যোগ হয়েছে ২১ রান। হাত খুলে খেলতে গিয়ে মধ্যাহ্নভোজের পর যখন খেলা শুরু হয়, তখন দ্রুতই আউট হন সাকিব। ৪৫তম ওভারের প্রথম বলে আসিথা ফার্নান্দোকে গ্ল্যান্স করে ফাইন লেগ দিয়ে চার মারেন সাকিব। ঠিক তার পরের বলেই আসিথার ফুল লেংথ ডেলিভারি ফ্লিক করতে গিয়ে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন সাকিব। রিভিউ নিলেও আম্পায়ার্স কলে আউট হয়েছেন বাংলাদেশের বাঁহাতি স্পিনিং অলরাউন্ডার। ২৩ বলে ১৫ রান করেছেন তিনি।
সাকিবের বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৪৪.২ ওভারে ৫ উইকেটে ১২৬ রান। সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে লিটন লেগ সাইডে ফ্লিক করেও রান নিতে পারেননি। নিজের মুখোমুখি হওয়া দ্বিতীয় বলেই লিটন কাভার ড্রাইভে দারুণ চারে ইনিংস শুরু করেন। ব্যর্থতার বৃত্তে ঘুরপাক খেতে থাকা বাংলাদেশের এই ব্যাটার কিছুটা হলেও যেন আশা বাড়িয়েছিলেন এরকম শটে। তবে সেটা ছিল অতটুকুই। ৪৫তম ওভারের পঞ্চম বলে আসিথার অফস্টাম্পের বাইরের বল খোঁচা দেন লিটন। শ্রীলঙ্কার উইকেটরক্ষক কুশল মেন্ডিস তা তালুবন্দী করেন। ৩ বলে ৪ রানেই শেষ লিটনের ইনিংস।
১৩০ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর ব্যাটিংয়ে নামেন শাহাদাত হোসেন দীপু। দীপুও আউট হতে হতে একবার বেঁচে গেছেন। ৫০ তম ওভারের চতুর্থ বলে প্রবাথ জয়াসুরিয়ার হাতে ক্যাচ তুলে দেন দীপু। তবে সহজ সেই ক্যাচ হাতছাড়া করেন জয়াসুরিয়া। ৭ রানে বেঁচে যাওয়া দীপু অবশ্য দুই অঙ্কও ছুঁতে পারেননি। ৫৩তম ওভারের শেষ বলে লাহিরু কুমারার শর্ট লেংথের ডেলিভারিতে হতবুদ্ধি হয়ে যান দীপু। আউটসাইড এজ হওয়া বল দ্বিতীয় স্লিপে বাঁদিকে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ ধরেন কামিন্দু মেন্ডিস। ক্যাচ নিয়ে একটু সংশয় থাকায় সিদ্ধান্ত চলে যায় তৃতীয় আম্পায়ারের কাছে। তৃতীয় আম্পায়ার দীপুকে আউট ঘোষণা করেন। ৩৬ বলে ১ চারে ৮ রান করেন বাংলাদেশের এই মিডল অর্ডার ব্যাটার।
দীপু আউট হলে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৫৩ ওভারে ৭ উইকেটে ১৪৮ রান। ৯ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন মেহেদী হাসান মিরাজ। মিরাজ অবশ্য দ্রুতই আউট হতে পারতেন। ৫৮ তম ওভারের চতুর্থ বলে জয়াসুরিয়কে ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে যান মিরাজ। এজ হওয়া বল আকাশে অনেকক্ষণ ভেসে ছিল। তবে কাভারে দাঁড়িয়ে থাকা সাদিরা সামারাবিক্রমা সহজ ক্যাচ হাতছাড়া করেছেন। সাদিরা অবশ্য নেমেছেন বদলি ফিল্ডার হিসেবে। মিরাজ অবশ্য আউট হয়েছেন জয়াসুরিয়ার বলেই। ৬২তম ওভারের শেষ বলে মিরাজকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন জয়াসুরিয়া। রিভিউ নিয়ে উল্টো সেটা নষ্ট করেছেন মিরাজ।
মিরাজের আউটে যখন ৮ উইকেটে ১৬৫ রান হয়ে যায় বাংলাদেশের, তখন এক পাশে ধরে খেলতে থাকেন মুমিনুল। সেই মুমিনুলের প্রতিরোধ ভেঙে যায় দ্রুতই। ৬৭তম ওভারের চতুর্থ বলে বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটারকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন আসিথা। মুমিনুল রিভিউ নিলেও আম্পায়ার্স কলে আউট হয়েছেন। ৮৪ বলে ৩ চারে ৩৩ রান করেন তিনি। বাংলাদেশের ইনিংসের ইতি টেনেছেন আসিথাই। ৬৯তম ওভারের চতুর্থ বলে খালেদ আহমেদকে বোল্ড করেন আসিথা। জাকিরের ৫৪ রানই বাংলাদেশের ইনিংসের সর্বোচ্চ স্কোর। লঙ্কান বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন আসিথা। ২টি করে উইকেট নেন বিশ্ব, লাহিরু ও জয়াসুরিয়া।
আরও পড়ুন:

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
১৪ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
১৮ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
১ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে একই সময়ে শুরু হতো ভারত-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনালও। কিন্তু সকালে বৃষ্টির পর আউটফিল্ড এতটাই অবস্থা যে ম্যাচ শুরুর মতো অবস্থা নেই। যদি বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়, তাহলে বাংলাদেশ উঠে যাবে ফাইনালে। কারণ, ‘বি’ গ্রুপ থেকে আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কেটেছে। একই কথা ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ভারত যেহেতু ‘এ’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন, তাহলে সেমিফাইনাল পরিত্যক্ত হলে তারা শিরোপা নির্ধারণী ফাইনালে উঠে যাবে।
সেমিফাইনালের জন্য কোনো রিজার্ভ ডে রাখা হয়নি। ফল দেখার জন্য কমপক্ষে ২০ ওভারের ম্যাচ চালু হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে, সেজন্য বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কখনো কখনো সুখবরের আভাস মিললেও দুই সেমিফাইনাল চালু করার মতো অবস্থা এখনো আসেনি। আউটফিল্ডে গর্ত সৃষ্টির কারণে খেলোয়াড়দের চোটে পড়ার ঝুঁকি বেশি। মূলত সেই কারণেই খেলা চালু করতে আম্পায়াররা অপেক্ষা করছেন।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩ উইকেটের জয় দিয়ে এবারের এশিয়া কাপ মিশন শুরু করেছিল বাংলাদেশ। নেপালকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছিল তামিমের দল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতা বাংলাদেশ পুষিয়ে দিয়েছিল বোলিংয়ে। লঙ্কানদের ৩৯ রানে হারিয়েই মূলত ‘বি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে তামিমের দল সেমিতে উঠেছে। এর আগে বৃষ্টি হানা দিয়েছিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচেও। সেকারণে ৪৯ ওভারে খেলা নামানো হয়েছিল। সেই ম্যাচে পাকিস্তানকে ৯০ রানে হারিয়েছিল ভারত। ‘এ’ গ্রুপের অপর দুই দল সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া রীতিমতো অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিল ভারত-পাকিস্তানের কাছে।

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে একই সময়ে শুরু হতো ভারত-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনালও। কিন্তু সকালে বৃষ্টির পর আউটফিল্ড এতটাই অবস্থা যে ম্যাচ শুরুর মতো অবস্থা নেই। যদি বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়, তাহলে বাংলাদেশ উঠে যাবে ফাইনালে। কারণ, ‘বি’ গ্রুপ থেকে আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কেটেছে। একই কথা ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ভারত যেহেতু ‘এ’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন, তাহলে সেমিফাইনাল পরিত্যক্ত হলে তারা শিরোপা নির্ধারণী ফাইনালে উঠে যাবে।
সেমিফাইনালের জন্য কোনো রিজার্ভ ডে রাখা হয়নি। ফল দেখার জন্য কমপক্ষে ২০ ওভারের ম্যাচ চালু হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে, সেজন্য বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কখনো কখনো সুখবরের আভাস মিললেও দুই সেমিফাইনাল চালু করার মতো অবস্থা এখনো আসেনি। আউটফিল্ডে গর্ত সৃষ্টির কারণে খেলোয়াড়দের চোটে পড়ার ঝুঁকি বেশি। মূলত সেই কারণেই খেলা চালু করতে আম্পায়াররা অপেক্ষা করছেন।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩ উইকেটের জয় দিয়ে এবারের এশিয়া কাপ মিশন শুরু করেছিল বাংলাদেশ। নেপালকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছিল তামিমের দল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতা বাংলাদেশ পুষিয়ে দিয়েছিল বোলিংয়ে। লঙ্কানদের ৩৯ রানে হারিয়েই মূলত ‘বি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে তামিমের দল সেমিতে উঠেছে। এর আগে বৃষ্টি হানা দিয়েছিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচেও। সেকারণে ৪৯ ওভারে খেলা নামানো হয়েছিল। সেই ম্যাচে পাকিস্তানকে ৯০ রানে হারিয়েছিল ভারত। ‘এ’ গ্রুপের অপর দুই দল সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া রীতিমতো অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিল ভারত-পাকিস্তানের কাছে।

ব্যাটিং ব্যর্থতা থেকে বেরই হতে পারছে না বাংলাদেশ। বিশেষ করে টেস্টে। ভেন্যু বদলায়, প্রতিপক্ষ বদলায় তবে বাংলাদেশের ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার চিত্র হয়ে গেছে খুবই পরিচিত। চট্টগ্রামে আজ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের তৃতীয় দিনে ভয়াবহ ধস নেমেছে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন আপে।
০১ এপ্রিল ২০২৪
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
১৮ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
১ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি। ইংল্যান্ডকে বড় লিড ছুঁড়ে দেওয়ার পথে স্বাগতিকেরা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ২৭১ রান। প্রথম ইনিংসে ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় তাদের লিড দাঁড়িয়েছে ৩৫৬ রান। অতি নাটকীয় কিছু নাহলে ৬ উইকেট হাতে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লিডটা বেশ বড়ই হবে সেটা বলা বাহুল্য।
প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া থামে ৩৭১ রানে। জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ২১৩ রান। অধিনায়ক বেন স্টোকসের ৮৩ রান এবং জফরা আর্চারের ৫১ রানের ইনিংসের সুবাদে শেষ পর্যন্ত ২৮৬ রান করেছে সফরকারী দল। এগিয়ে থাকলেও দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার শুরুটা ভালো হয়নি। দলীয় ৮ রানে জ্যাক ওয়েদারাল্ডকে হারায় তারা। মারনাস লাবুশেন ফিরলে ৫৩ রানে ২ উইকেটের দলে পরিণত হয় স্বাগতিকেরা।
শুরুর ধাক্কা সামলে হেডের সেঞ্চুরি ও ক্যারির ফিফটিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে অস্ট্রেলিয়া। তৃতীয় উইকেটে ৮৬ রান যোগ করেন উসমান খাজা ও হেড। ৪০ রান করে উইল জ্যাকসের শিকার হন খাজা। অল্প সময়ের ব্যবধানে ক্যামরুন গ্রিনও ফিরে যান।
অবিচ্ছিন্ন থেকে দিনের বাকিটা সময় পার করে দেন হেড ও ক্যারি। ১২২ রানের জুটি গড়েছেন তাঁরা। ১৩ চার ও ২ ছক্কায় ১৪২ রানে অপরাজিত আছেন খাজার চোটে ওপেনিংয়ে সুযোগ পাওয়া হেড। তাঁর সঙ্গী ক্যারি ৫২ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন।

তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি। ইংল্যান্ডকে বড় লিড ছুঁড়ে দেওয়ার পথে স্বাগতিকেরা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ২৭১ রান। প্রথম ইনিংসে ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় তাদের লিড দাঁড়িয়েছে ৩৫৬ রান। অতি নাটকীয় কিছু নাহলে ৬ উইকেট হাতে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লিডটা বেশ বড়ই হবে সেটা বলা বাহুল্য।
প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া থামে ৩৭১ রানে। জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ২১৩ রান। অধিনায়ক বেন স্টোকসের ৮৩ রান এবং জফরা আর্চারের ৫১ রানের ইনিংসের সুবাদে শেষ পর্যন্ত ২৮৬ রান করেছে সফরকারী দল। এগিয়ে থাকলেও দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার শুরুটা ভালো হয়নি। দলীয় ৮ রানে জ্যাক ওয়েদারাল্ডকে হারায় তারা। মারনাস লাবুশেন ফিরলে ৫৩ রানে ২ উইকেটের দলে পরিণত হয় স্বাগতিকেরা।
শুরুর ধাক্কা সামলে হেডের সেঞ্চুরি ও ক্যারির ফিফটিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে অস্ট্রেলিয়া। তৃতীয় উইকেটে ৮৬ রান যোগ করেন উসমান খাজা ও হেড। ৪০ রান করে উইল জ্যাকসের শিকার হন খাজা। অল্প সময়ের ব্যবধানে ক্যামরুন গ্রিনও ফিরে যান।
অবিচ্ছিন্ন থেকে দিনের বাকিটা সময় পার করে দেন হেড ও ক্যারি। ১২২ রানের জুটি গড়েছেন তাঁরা। ১৩ চার ও ২ ছক্কায় ১৪২ রানে অপরাজিত আছেন খাজার চোটে ওপেনিংয়ে সুযোগ পাওয়া হেড। তাঁর সঙ্গী ক্যারি ৫২ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন।

ব্যাটিং ব্যর্থতা থেকে বেরই হতে পারছে না বাংলাদেশ। বিশেষ করে টেস্টে। ভেন্যু বদলায়, প্রতিপক্ষ বদলায় তবে বাংলাদেশের ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার চিত্র হয়ে গেছে খুবই পরিচিত। চট্টগ্রামে আজ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের তৃতীয় দিনে ভয়াবহ ধস নেমেছে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন আপে।
০১ এপ্রিল ২০২৪
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
১৪ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
১ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
সবশেষ বিশ্বকাপের ফাইনালে নির্ধারিত এবং অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষে ৩-৩ সমতায় ছিল আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় এমিলিয়ানো মার্তিনেজের দুটি দারুণ সেভে বাজিমাত করে লা আলবিসেলেস্তেরা। ফিফা আরব কাপের ফাইনালে মরক্কো ও জর্ডানের ম্যাচ টাইব্রেকারে না গড়ালেও উত্তেজনার কোনো কমতি ছিল না। নাটকীয় লড়াই শেষে ৩-২ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মরক্কো।
লুসাইল স্টেডিয়ামে শুরুতেই এগিয়ে যায় মরক্কো। চতুর্থ মিনিটে ৩৫ গজ দূর থেকে তান্নানের নেওয়া গতিময় শট জর্ডানের জাল খুঁজে নেয়। লিড নিয়ে বিরতিতে যায় মরক্কো। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আলী ওলওয়ানের কল্যাণে ম্যাচে ফেরে জর্ডান। ৬৮ মিনিটে তাঁর স্পট কিক থেকে প্রথমবার এগিয়ে যায় দলটি। এই গোলে ভর দিয়ে প্রায় জিতেই যাচ্ছিল জর্ডান। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের ৩ মিনিট আগে আব্দেররাজ্জাক মরক্কোকে সমতায় ফেরান।
২-২ সমতায় নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয়। অতিরিক্ত সময়ে মরক্কোর হয়ে ব্যবধান গড়ে দেওয়া গোলটি করেন আব্দেররাজ্জাক। বাকি সময়ে আর ম্যাচে ফেরা হয়নি জর্ডানের।
মরক্কোর জাতীয় ফুটবল দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মরক্কো রাজা ষষ্ঠ মোহাম্মদ। এই সাফল্য দেশের ফুটবলকে আন্তর্জাতিক স্তরে সম্মানজনক স্থানে নিয়ে গেছে বলে মনে করেন তিনি। খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স খুশি ষষ্ঠ মোহাম্মদ। বিভিন্ন আঞ্চলিক, মহাদেশীয় এবং আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে জাতীয় পতাকাকে উঁচুতে তোলার জন্য খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক এবং টেকসই প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন। পাশাপাশি ফুটবলপ্রমীদের প্রত্যাশা পূরণের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।

কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
সবশেষ বিশ্বকাপের ফাইনালে নির্ধারিত এবং অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষে ৩-৩ সমতায় ছিল আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় এমিলিয়ানো মার্তিনেজের দুটি দারুণ সেভে বাজিমাত করে লা আলবিসেলেস্তেরা। ফিফা আরব কাপের ফাইনালে মরক্কো ও জর্ডানের ম্যাচ টাইব্রেকারে না গড়ালেও উত্তেজনার কোনো কমতি ছিল না। নাটকীয় লড়াই শেষে ৩-২ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মরক্কো।
লুসাইল স্টেডিয়ামে শুরুতেই এগিয়ে যায় মরক্কো। চতুর্থ মিনিটে ৩৫ গজ দূর থেকে তান্নানের নেওয়া গতিময় শট জর্ডানের জাল খুঁজে নেয়। লিড নিয়ে বিরতিতে যায় মরক্কো। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আলী ওলওয়ানের কল্যাণে ম্যাচে ফেরে জর্ডান। ৬৮ মিনিটে তাঁর স্পট কিক থেকে প্রথমবার এগিয়ে যায় দলটি। এই গোলে ভর দিয়ে প্রায় জিতেই যাচ্ছিল জর্ডান। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের ৩ মিনিট আগে আব্দেররাজ্জাক মরক্কোকে সমতায় ফেরান।
২-২ সমতায় নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয়। অতিরিক্ত সময়ে মরক্কোর হয়ে ব্যবধান গড়ে দেওয়া গোলটি করেন আব্দেররাজ্জাক। বাকি সময়ে আর ম্যাচে ফেরা হয়নি জর্ডানের।
মরক্কোর জাতীয় ফুটবল দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মরক্কো রাজা ষষ্ঠ মোহাম্মদ। এই সাফল্য দেশের ফুটবলকে আন্তর্জাতিক স্তরে সম্মানজনক স্থানে নিয়ে গেছে বলে মনে করেন তিনি। খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স খুশি ষষ্ঠ মোহাম্মদ। বিভিন্ন আঞ্চলিক, মহাদেশীয় এবং আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে জাতীয় পতাকাকে উঁচুতে তোলার জন্য খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক এবং টেকসই প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন। পাশাপাশি ফুটবলপ্রমীদের প্রত্যাশা পূরণের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।

ব্যাটিং ব্যর্থতা থেকে বেরই হতে পারছে না বাংলাদেশ। বিশেষ করে টেস্টে। ভেন্যু বদলায়, প্রতিপক্ষ বদলায় তবে বাংলাদেশের ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার চিত্র হয়ে গেছে খুবই পরিচিত। চট্টগ্রামে আজ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের তৃতীয় দিনে ভয়াবহ ধস নেমেছে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন আপে।
০১ এপ্রিল ২০২৪
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
১৪ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
১৮ মিনিট আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড। প্রথম দিনের খেলা শেষে ১ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেদের সংগ্রহ ছিল ৩৩৪ রান। ১৭৮ রানে অপরাজিত ছিলেন কনওয়ে। তাঁর সঙ্গী ডাফি ব্যাট করতে নামেন ৯ রান নিয়ে। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ৮ রান যোগ করে ফিরে যান ডাফি। তাঁর মতো বাজে অভিজ্ঞতা হয়নি কনওয়ের। প্রথম সেশনেই ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। জাস্টিন গ্রিভসের করা ১২১ তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ক্যারিয়ারসেরা ২২৭ রান করেন এই ব্যাটার। ৩১ চারে সাজানো তাঁর ৩৬৭ বলের ইনিংস।
১৫ চার ও ১ ছক্কায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৭ রান এনে দেন টম লাথাম। রাচিন রবীন্দ্রর অবদান ৭২ রান। এছাড়া কেউন উইলিয়ামসন ৩১ ও এজাজ প্যাটেল করেন ৩০ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে জেডন সিলস, অ্যান্ডারসন ফিলিপ ও গ্রিভস দুটি করে উইকেট নেন।
রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন। এখনো ৪৬৫ রানে পিছিয়ে আছে সফরকারী দল। বে ওভালে প্রথম দিনের চেয়ে আজ আরও বেশি রান হয়েছে। এদিন দুই দল মিল করেছে ৩৫১ রান। প্রথম দুই দিনের পরিস্থিতিই বলে দিচ্ছে রান বন্যায় ভেসে যাবে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট।

মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড। প্রথম দিনের খেলা শেষে ১ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেদের সংগ্রহ ছিল ৩৩৪ রান। ১৭৮ রানে অপরাজিত ছিলেন কনওয়ে। তাঁর সঙ্গী ডাফি ব্যাট করতে নামেন ৯ রান নিয়ে। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ৮ রান যোগ করে ফিরে যান ডাফি। তাঁর মতো বাজে অভিজ্ঞতা হয়নি কনওয়ের। প্রথম সেশনেই ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। জাস্টিন গ্রিভসের করা ১২১ তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ক্যারিয়ারসেরা ২২৭ রান করেন এই ব্যাটার। ৩১ চারে সাজানো তাঁর ৩৬৭ বলের ইনিংস।
১৫ চার ও ১ ছক্কায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৭ রান এনে দেন টম লাথাম। রাচিন রবীন্দ্রর অবদান ৭২ রান। এছাড়া কেউন উইলিয়ামসন ৩১ ও এজাজ প্যাটেল করেন ৩০ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে জেডন সিলস, অ্যান্ডারসন ফিলিপ ও গ্রিভস দুটি করে উইকেট নেন।
রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন। এখনো ৪৬৫ রানে পিছিয়ে আছে সফরকারী দল। বে ওভালে প্রথম দিনের চেয়ে আজ আরও বেশি রান হয়েছে। এদিন দুই দল মিল করেছে ৩৫১ রান। প্রথম দুই দিনের পরিস্থিতিই বলে দিচ্ছে রান বন্যায় ভেসে যাবে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট।

ব্যাটিং ব্যর্থতা থেকে বেরই হতে পারছে না বাংলাদেশ। বিশেষ করে টেস্টে। ভেন্যু বদলায়, প্রতিপক্ষ বদলায় তবে বাংলাদেশের ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার চিত্র হয়ে গেছে খুবই পরিচিত। চট্টগ্রামে আজ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের তৃতীয় দিনে ভয়াবহ ধস নেমেছে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন আপে।
০১ এপ্রিল ২০২৪
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
১৪ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
১৮ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
১ ঘণ্টা আগে