লর্ডসে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল
ক্রীড়া ডেস্ক
মিথ্যা বলেননি মার্ক বাউচার—‘আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ওঠাটাই দক্ষিণ আফ্রিকার একটা বড় অর্জন।’
আগের দুটি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ছিল নিউজিল্যান্ড, ভারত ও অস্ট্রেলিয়া। ক্রিকেট তীর্থ লর্ডসে আজ থেকে শুরু হতে যাওয়া ফাইনালে এবার ‘নবাগত’ দক্ষিণ আফ্রিকা।
‘নবাগত’ হলেও আইসিসির ২০২৩-২৬ মৌসুমের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ পয়েন্ট টেবিলের ১ নম্বর হয়েই ফাইনালে উঠেছে প্রোটিয়ারা। সেটা বড় একটা অর্জন হলেও শুধু ফাইনালে খেলাটাই লক্ষ্য নয় প্রোটিয়া দলের, তাদের চাই শিরোপা। যে শিরোপা একবার করে জিতেছে নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া। আর দক্ষিণ আফ্রিকার শিরোপা জিততে চাওয়ার আরও একটা কারণ, ফাইনাল ব্যর্থতার বৃত্ত ভেঙে নিজেদের বের করে নিয়ে আসা। প্রমাণ করতে চাওয়া—তারাও ফাইনাল জিততে পারে।
ফাইনালে অস্ট্রেলিয়া বরাবরই শক্তিশালী প্রতিপক্ষ। তাদের যেমন শক্তিশালী ব্যাটিং লাইনআপ, তেমনই তাদের শক্তিশালী সমন্বিত বোলিং অ্যাটাক। পেস আক্রমণে শক্তিশালী দক্ষিণ আফ্রিকাও। যা টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালটিকে জমিয়ে দিতে পারে বলে মনে করেন অস্ট্রেলিয়ার অভিজ্ঞ ব্যাটার স্টিভ স্মিথ, ‘কাগিসো রাবাদার নেতৃত্বে দক্ষিণ আফ্রিকার পেস আক্রমণ অসাধারণ। দল হিসেবেও তারা ভালো। নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েই তারা ফাইনালে উঠে এসেছে।’
শুধু পেসাররাই নন, লর্ডসের ফাইনালে ভূমিকা রাখার সুযোগ থাকবে স্পিনারদেরও। স্মিথ অন্তত মনে করেন, ‘আমার মনে হয়, ম্যাচের সময় যত গড়াবে স্পিন বেশি কার্যকর হয়ে উঠবে। সপ্তাহ খানেক আগে এখানে এসে মনে হয়েছে, এবার এখানকার মৌসুমটা বেশ শুষ্ক।’
তবে প্রিয় ভেন্যুর তালিকায় লর্ডস অবশ্য থাকবে স্মিথের। এখানে ৫ টেস্টে ৫২৫ রান করেছেন। আছে একটি শতক ও একটি দ্বিশতক। এখানে তাঁর ব্যাটিং গড় ৫৮.৩৩। স্মিথ বললেন, ‘এখানকার উইকেট ব্যাটিংয়ের জন্য ভালো, তবে যদি আকাশে একটু মেঘ থাকে এবং বল সুইং করতে শুরু করে, ব্যাপারটা তখন কঠিন হয়ে যায়।’
‘কঠিন’ পরিস্থিতিতে উতরে যাওয়ার ভূরি ভূরি রেকর্ড অস্ট্রেলিয়ার। আর ফাইনালে চাপে ভেঙে পড়ার অনেক নজির দক্ষিণ আফ্রিকার। তাই টেস্টের চলতি চক্রে দক্ষিণ আফ্রিকা ১ নম্বর দল হলেও ফাইনালে ফেবারিট অস্ট্রেলিয়াই।
তবে এবারের ফাইনাল জিতেই দেশে ফিরতে চান দক্ষিণ আফ্রিকা দলের কোচ শুকরি কনরাড। ‘ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা পারে না’ এই অপবাদও তিনি মাথা পেতে নিতে নারাজ, ‘এটা আমাদের ওপর কোনো চাপ সৃষ্টি করে না। এর আগের কোনো ব্যর্থতার বোঝা এই দলের ওপর চাপিয়ে দেওয়াটা অন্যায়। আমরা জানি, আমাদের আরেকটি আইসিসি ইভেন্ট জয় করতে হবে এবং (১৯৯৮ সালের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পর) সেটা দরকারও। কিন্তু যেসব তকমা বা ট্যাগ আমাদের সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়, সে সবকে আমরা গুরুত্ব দিই না।’
কোচের কথাটার যথার্থতা প্রমাণ করার পালা এবার টেম্বা বাভুমাদের।
মিথ্যা বলেননি মার্ক বাউচার—‘আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ওঠাটাই দক্ষিণ আফ্রিকার একটা বড় অর্জন।’
আগের দুটি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ছিল নিউজিল্যান্ড, ভারত ও অস্ট্রেলিয়া। ক্রিকেট তীর্থ লর্ডসে আজ থেকে শুরু হতে যাওয়া ফাইনালে এবার ‘নবাগত’ দক্ষিণ আফ্রিকা।
‘নবাগত’ হলেও আইসিসির ২০২৩-২৬ মৌসুমের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ পয়েন্ট টেবিলের ১ নম্বর হয়েই ফাইনালে উঠেছে প্রোটিয়ারা। সেটা বড় একটা অর্জন হলেও শুধু ফাইনালে খেলাটাই লক্ষ্য নয় প্রোটিয়া দলের, তাদের চাই শিরোপা। যে শিরোপা একবার করে জিতেছে নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া। আর দক্ষিণ আফ্রিকার শিরোপা জিততে চাওয়ার আরও একটা কারণ, ফাইনাল ব্যর্থতার বৃত্ত ভেঙে নিজেদের বের করে নিয়ে আসা। প্রমাণ করতে চাওয়া—তারাও ফাইনাল জিততে পারে।
ফাইনালে অস্ট্রেলিয়া বরাবরই শক্তিশালী প্রতিপক্ষ। তাদের যেমন শক্তিশালী ব্যাটিং লাইনআপ, তেমনই তাদের শক্তিশালী সমন্বিত বোলিং অ্যাটাক। পেস আক্রমণে শক্তিশালী দক্ষিণ আফ্রিকাও। যা টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালটিকে জমিয়ে দিতে পারে বলে মনে করেন অস্ট্রেলিয়ার অভিজ্ঞ ব্যাটার স্টিভ স্মিথ, ‘কাগিসো রাবাদার নেতৃত্বে দক্ষিণ আফ্রিকার পেস আক্রমণ অসাধারণ। দল হিসেবেও তারা ভালো। নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েই তারা ফাইনালে উঠে এসেছে।’
শুধু পেসাররাই নন, লর্ডসের ফাইনালে ভূমিকা রাখার সুযোগ থাকবে স্পিনারদেরও। স্মিথ অন্তত মনে করেন, ‘আমার মনে হয়, ম্যাচের সময় যত গড়াবে স্পিন বেশি কার্যকর হয়ে উঠবে। সপ্তাহ খানেক আগে এখানে এসে মনে হয়েছে, এবার এখানকার মৌসুমটা বেশ শুষ্ক।’
তবে প্রিয় ভেন্যুর তালিকায় লর্ডস অবশ্য থাকবে স্মিথের। এখানে ৫ টেস্টে ৫২৫ রান করেছেন। আছে একটি শতক ও একটি দ্বিশতক। এখানে তাঁর ব্যাটিং গড় ৫৮.৩৩। স্মিথ বললেন, ‘এখানকার উইকেট ব্যাটিংয়ের জন্য ভালো, তবে যদি আকাশে একটু মেঘ থাকে এবং বল সুইং করতে শুরু করে, ব্যাপারটা তখন কঠিন হয়ে যায়।’
‘কঠিন’ পরিস্থিতিতে উতরে যাওয়ার ভূরি ভূরি রেকর্ড অস্ট্রেলিয়ার। আর ফাইনালে চাপে ভেঙে পড়ার অনেক নজির দক্ষিণ আফ্রিকার। তাই টেস্টের চলতি চক্রে দক্ষিণ আফ্রিকা ১ নম্বর দল হলেও ফাইনালে ফেবারিট অস্ট্রেলিয়াই।
তবে এবারের ফাইনাল জিতেই দেশে ফিরতে চান দক্ষিণ আফ্রিকা দলের কোচ শুকরি কনরাড। ‘ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা পারে না’ এই অপবাদও তিনি মাথা পেতে নিতে নারাজ, ‘এটা আমাদের ওপর কোনো চাপ সৃষ্টি করে না। এর আগের কোনো ব্যর্থতার বোঝা এই দলের ওপর চাপিয়ে দেওয়াটা অন্যায়। আমরা জানি, আমাদের আরেকটি আইসিসি ইভেন্ট জয় করতে হবে এবং (১৯৯৮ সালের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পর) সেটা দরকারও। কিন্তু যেসব তকমা বা ট্যাগ আমাদের সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়, সে সবকে আমরা গুরুত্ব দিই না।’
কোচের কথাটার যথার্থতা প্রমাণ করার পালা এবার টেম্বা বাভুমাদের।
২১৮ রানের লিড নিয়ে আজ আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে অস্ট্রেলিয়া। হাতে আছে দুই উইকেট। হতে পারে লর্ডসে আজই শিরোপা উৎসব হয়ে যেতে পারে। টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া।
২ মিনিট আগেফুটবলে জিততে হলে গোলের কোনো বিকল্প নেই। প্রতিপক্ষ যেমন হোক, প্রতিটি দলই খেলায় নামে জেতার উদ্দেশ্য নিয়ে। তবে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুর ম্যাচ নিয়ে বাংলাদেশ দলের প্রত্যাশার মাত্রা একটু বাড়তি ছিল। কিন্তু সেই প্রত্যাশা পরে রূপ নিয়েছে হতাশায়।
২৫ মিনিট আগেআগামী মৌসুমে সিরি আ চ্যাম্পিয়ন নাপোলির হয়ে খেলবেন কেভিন ডি ব্রুইনা। দল বদলে ফ্রি এজেন্ট হিসেবে দুই বছরের চুক্তিতে গতকাল বুধবার ইতালিয়ান ক্লাবটিতে যোগ দিয়েছেন তিনি। সামাজিক মাধ্যমে নাপোলি লিখেছে, ‘আমাদের একজন হতে পেরে কেভিন গর্বিত।’
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রথম দিন বল হাতে নায়ক ছিলেন কাগিসো রাবাদা। তিনি পাঁচ উইকেট তুলে নিলে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম দিন প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া অলআউট হয়ে গিয়েছিল ২১২ রানে। গতকাল যে যন্ত্রণা নিয়ে অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক প্যাট কামিন্স তাঁদের ব্যাটারদের একের পর এক আউট হতে দেখেছেন, সেই যন্ত্রণা আজ দ্বিতীয় দিন তিনি ফিরিয়ে দিল
১৪ ঘণ্টা আগে