নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তৃণমূল বিএনপির হাল ধরলেন প্রয়াত নাজমুল হুদার মেয়ে অন্তরা সেলিমা হুদা। পরবর্তি কাউন্সিল না হওয়া পর্যন্ত দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি। আজ শনিবার রাজধানীর গুলশানে শাইনপুকুর স্যুটসের সিগনেচার হলে এক সংবাদ সম্মেলনে দলের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এই ঘোষণা দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে নাজমুল হুদার স্ত্রী তৃণমূল বিএনপির উপদেষ্টা সিগমা হুদাসহ দলের মহাসচিব শেখ হাবিবুর রহমান ও জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব আক্কাস আলী খান উপস্থিত ছিলেন।
গত ১৯ ফেব্রুয়ারি নাজমুল হুদার মৃত্যুর পর তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যানের পদটি ফাঁকা ছিল। ৭৬ দিন পর নতুন নেতার নাম ঘোষণা হল।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য নাজমুল হুদা ২০১৫ সালে তৃণমূল বিএনপি গঠন করেন। গত ফেব্রুয়ারিতে তিনি মারা যাওয়ার কয়েকদিন আগে দলটি ইসির নিবন্ধন পায়।
সংবাদ সম্মেলনে সিগমা হুদা বলেন, দলের সাধারণ সভায় অন্তরা সেলিমা হুদাকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান পদে মনোনীত করা হয়েছে। আমরা প্রত্যাশা করছি, তার নেতৃত্বে নাজমুল হুদার অসমাপ্ত স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে তৃণমূল বিএনপিকে সামনে এগিয়ে নেওয়া সম্ভব হবে।
সিগমা হুদা বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দলের সাংগঠনিক কার্যক্রম আরও গতিশীল করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সারাদেশে সদস্য সংগ্রহ অভিযান ও পার্টি ফান্ড ও নির্বাচনী ফান্ড সংগ্রহ করা হবে। জাতীয় নির্বাচনকে সমানে রেখে দেশের ৩০০টি আসনে দলের প্রার্থীর তালিকা তৈরি করা হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে অন্তুরা হুদা বলেন, ‘যদি পরিবেশ হয়, নির্বাচনে অবশ্যই আমরা যাব।’
সেই নির্বাচনে কি জোটবদ্ধ হয়ে না এককভাবে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেবেন—জানতে চাইলে সিগমা হুদা বলেন, ‘সেটা পরিস্থিতি বলে দেবে। আমরা সবেমাত্র যাত্রা শুরু করলাম।’
অন্তুরা বলেন, ‘আমার বাবার স্বপ্ন ও অসমাপ্ত কাজগুলোকে বাস্তবায়ন করার জন্য আমি এই দায়িত্ব পালনে সম্মত হই। আজকে আমি দলের সকল সদস্য ও দেশের জনগণকে নিয়ে যেন দেশের জন্য ও দেশের জনগণের জন্য এবং দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করতে পারি, এজন্য আমি আপনাদের (গণমাধ্যম) কাছে এবং আপনাদের মাধ্যমে দেশবাসীর কাছে সহযোগিতা ও দোয়া চাই।’
১৯৭৮ সালে জিয়াউর রহমান বিএনপি প্রতিষ্ঠা করলে দলটির প্রথম স্থায়ী কমিটিতে সদস্য ছিলেন নাজমুল হুদা। জিয়ার মৃত্যুর পর স্থায়ী কমিটি পূনর্গঠিত হলে তিনি বাদ পড়েন। খালেদা জিয়ার সময়ে তিনি দলের ভাইস চেয়ারম্যান হন। ১৯৯১ ও ২০০১ সালে দুই দফায় তিনি তথ্য ও যোগাযোগমন্ত্রী ছিলেন। মাঝে একবার বহিষ্কৃত হলেও পরে দলে ফেরানো হয় তাকে। ওয়ান-ইলেভেনে পট পরিবর্তনের পর দুর্নীতির অভিযোগে কারাগারে যেতে হয় নাজমুল হুদাকে। জামিনে মুক্ত হয়ে ২০১০ সালে দলের নেতৃত্বের বিরুদ্ধে সরাসরি বক্তব্য রাখলে তাকে বহিষ্কার করা হয়। পরে আবার ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলে ২০১১ সালের ৫ এপ্রিল বিএনপির সদস্যপদ ফিরে পান তিনি।
২০১২ সালের ৬ জুন হুদা নিজেই সংবাদ সম্মেলন করে বিএনপি ছাড়ার ঘোষণা দেন। ওই বছরই নাজমুল হুদা বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ গঠন করেন। পরে সেখান থেকেও বহিস্কৃত হয়ে ২০১৪ সালের ৭ মে ‘বাংলাদেশ ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স-বিএনএ’এবং ওই বছরের ২১ নভেম্বর ‘বাংলাদেশ মানবাধিকার পার্টি-বিএমপি’ গঠন করেন। এরপর তিনি ২০১৫ সালের ২০ নভেম্বর গঠন করেন ‘তৃণমূল বিএনপি’। নতুন এই দলটির হয়ে নির্বাচনে অংশ নিতে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পেতে আবেদন করেন তিনি। নিবন্ধন না পেয়ে তিনি আদালতে যান। ২০২২ সালের ১৯ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্ট আপিল বিভাগ রাজনৈতিক দল হিসেবে তৃণমূল বিএনপিকে নিবন্ধন দিতে রায় দেয়। এরপর গত ১৬ ফেব্রুয়ারি তৃণমূল বিএনপির নিবন্ধন সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন। তৃণমূল বিএনপির নির্বাচনী প্রতীক-‘সোনালী আঁশ’ এবং দলীয় স্লোগান হচ্ছে-‘সুস্থ রাজনীতি, সুশাসনের ভিত্তি’।

তৃণমূল বিএনপির হাল ধরলেন প্রয়াত নাজমুল হুদার মেয়ে অন্তরা সেলিমা হুদা। পরবর্তি কাউন্সিল না হওয়া পর্যন্ত দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি। আজ শনিবার রাজধানীর গুলশানে শাইনপুকুর স্যুটসের সিগনেচার হলে এক সংবাদ সম্মেলনে দলের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এই ঘোষণা দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে নাজমুল হুদার স্ত্রী তৃণমূল বিএনপির উপদেষ্টা সিগমা হুদাসহ দলের মহাসচিব শেখ হাবিবুর রহমান ও জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব আক্কাস আলী খান উপস্থিত ছিলেন।
গত ১৯ ফেব্রুয়ারি নাজমুল হুদার মৃত্যুর পর তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যানের পদটি ফাঁকা ছিল। ৭৬ দিন পর নতুন নেতার নাম ঘোষণা হল।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য নাজমুল হুদা ২০১৫ সালে তৃণমূল বিএনপি গঠন করেন। গত ফেব্রুয়ারিতে তিনি মারা যাওয়ার কয়েকদিন আগে দলটি ইসির নিবন্ধন পায়।
সংবাদ সম্মেলনে সিগমা হুদা বলেন, দলের সাধারণ সভায় অন্তরা সেলিমা হুদাকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান পদে মনোনীত করা হয়েছে। আমরা প্রত্যাশা করছি, তার নেতৃত্বে নাজমুল হুদার অসমাপ্ত স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে তৃণমূল বিএনপিকে সামনে এগিয়ে নেওয়া সম্ভব হবে।
সিগমা হুদা বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দলের সাংগঠনিক কার্যক্রম আরও গতিশীল করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সারাদেশে সদস্য সংগ্রহ অভিযান ও পার্টি ফান্ড ও নির্বাচনী ফান্ড সংগ্রহ করা হবে। জাতীয় নির্বাচনকে সমানে রেখে দেশের ৩০০টি আসনে দলের প্রার্থীর তালিকা তৈরি করা হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে অন্তুরা হুদা বলেন, ‘যদি পরিবেশ হয়, নির্বাচনে অবশ্যই আমরা যাব।’
সেই নির্বাচনে কি জোটবদ্ধ হয়ে না এককভাবে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেবেন—জানতে চাইলে সিগমা হুদা বলেন, ‘সেটা পরিস্থিতি বলে দেবে। আমরা সবেমাত্র যাত্রা শুরু করলাম।’
অন্তুরা বলেন, ‘আমার বাবার স্বপ্ন ও অসমাপ্ত কাজগুলোকে বাস্তবায়ন করার জন্য আমি এই দায়িত্ব পালনে সম্মত হই। আজকে আমি দলের সকল সদস্য ও দেশের জনগণকে নিয়ে যেন দেশের জন্য ও দেশের জনগণের জন্য এবং দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করতে পারি, এজন্য আমি আপনাদের (গণমাধ্যম) কাছে এবং আপনাদের মাধ্যমে দেশবাসীর কাছে সহযোগিতা ও দোয়া চাই।’
১৯৭৮ সালে জিয়াউর রহমান বিএনপি প্রতিষ্ঠা করলে দলটির প্রথম স্থায়ী কমিটিতে সদস্য ছিলেন নাজমুল হুদা। জিয়ার মৃত্যুর পর স্থায়ী কমিটি পূনর্গঠিত হলে তিনি বাদ পড়েন। খালেদা জিয়ার সময়ে তিনি দলের ভাইস চেয়ারম্যান হন। ১৯৯১ ও ২০০১ সালে দুই দফায় তিনি তথ্য ও যোগাযোগমন্ত্রী ছিলেন। মাঝে একবার বহিষ্কৃত হলেও পরে দলে ফেরানো হয় তাকে। ওয়ান-ইলেভেনে পট পরিবর্তনের পর দুর্নীতির অভিযোগে কারাগারে যেতে হয় নাজমুল হুদাকে। জামিনে মুক্ত হয়ে ২০১০ সালে দলের নেতৃত্বের বিরুদ্ধে সরাসরি বক্তব্য রাখলে তাকে বহিষ্কার করা হয়। পরে আবার ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলে ২০১১ সালের ৫ এপ্রিল বিএনপির সদস্যপদ ফিরে পান তিনি।
২০১২ সালের ৬ জুন হুদা নিজেই সংবাদ সম্মেলন করে বিএনপি ছাড়ার ঘোষণা দেন। ওই বছরই নাজমুল হুদা বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ গঠন করেন। পরে সেখান থেকেও বহিস্কৃত হয়ে ২০১৪ সালের ৭ মে ‘বাংলাদেশ ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স-বিএনএ’এবং ওই বছরের ২১ নভেম্বর ‘বাংলাদেশ মানবাধিকার পার্টি-বিএমপি’ গঠন করেন। এরপর তিনি ২০১৫ সালের ২০ নভেম্বর গঠন করেন ‘তৃণমূল বিএনপি’। নতুন এই দলটির হয়ে নির্বাচনে অংশ নিতে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পেতে আবেদন করেন তিনি। নিবন্ধন না পেয়ে তিনি আদালতে যান। ২০২২ সালের ১৯ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্ট আপিল বিভাগ রাজনৈতিক দল হিসেবে তৃণমূল বিএনপিকে নিবন্ধন দিতে রায় দেয়। এরপর গত ১৬ ফেব্রুয়ারি তৃণমূল বিএনপির নিবন্ধন সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন। তৃণমূল বিএনপির নির্বাচনী প্রতীক-‘সোনালী আঁশ’ এবং দলীয় স্লোগান হচ্ছে-‘সুস্থ রাজনীতি, সুশাসনের ভিত্তি’।

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন।
১৫ মিনিট আগে
মঈন খান বলেন, বেগম খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...
১৮ মিনিট আগে
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন। এই পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘আমার কাছে খালেদা জিয়া একজন মমতাময়ী মা, যিনি নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য।’
তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমার মা, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, সর্বশক্তিমান আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে আজ আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।’
তিনি লিখেছেন, ‘অনেকের কাছে তিনি ছিলেন দেশনেত্রী, আপোষহীন নেত্রী; অনেকের কাছে গণতন্ত্রের মা, বাংলাদেশের মা। আজ দেশ গভীরভাবে শোকাহত এমন একজন পথপ্রদর্শককে হারিয়ে, যিনি দেশের গণতান্ত্রিক পথযাত্রায় অনিঃশেষ ভূমিকা রেখেছেন।
একজন মমতাময়ী মা ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে খালেদা জিয়ার অবস্থান তুলে ধরে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমার কাছে খালেদা জিয়া একজন মমতাময়ী মা, যিনি নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য। আজীবন লড়েছেন স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে; নেতৃত্ব দিয়েছেন স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে। ত্যাগ ও সংগ্রামে ভাস্বর হয়েও, তিনি ছিলেন পরিবারের সত্যিকারের অভিভাবক; এমন একজন আলোকবর্তিকা যাঁর অপরিসীম ভালোবাসা আমাদের সবচেয়ে কঠিন সময়েও শক্তি ও প্রেরণা যুগিয়েছে। তিনি বারবার গ্রেফতার হয়েছেন, চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন, সর্বোচ্চ নিপীড়নের শিকার হয়েছেন। তবুও যন্ত্রণা, একাকিত্ব ও অনিশ্চয়তার মধ্যে থেকেও তিনি অদম্য সাহস, সহানুভূতি ও দেশপ্রেম সঞ্চার করেছিলেন পরিবারের প্রতিটি সদস্যের মাঝে।’
খালেদা জিয়ার ত্যাগ ও সংগ্রামের ইতিহাস চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে উল্লেখ করে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘দেশের জন্য তিনি হারিয়েছেন স্বামী, হারিয়েছেন সন্তান। তাই এই দেশ, এই দেশের মানুষই ছিল তাঁর পরিবার, তাঁর সত্তা, তাঁর অস্তিত্ব। তিনি রেখে গেছেন জনসেবা, ত্যাগ ও সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় ইতিহাস, যা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পরিক্রমায় চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। আপনারা সবাই আমার মা’র জন্য দোয়া করবেন। তাঁর প্রতি দেশবাসীর আবেগ, ভালোবাসা ও বৈশ্বিক শ্রদ্ধায় আমি ও আমার পরিবার চিরকৃতজ্ঞ।’

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন। এই পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘আমার কাছে খালেদা জিয়া একজন মমতাময়ী মা, যিনি নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য।’
তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমার মা, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, সর্বশক্তিমান আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে আজ আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।’
তিনি লিখেছেন, ‘অনেকের কাছে তিনি ছিলেন দেশনেত্রী, আপোষহীন নেত্রী; অনেকের কাছে গণতন্ত্রের মা, বাংলাদেশের মা। আজ দেশ গভীরভাবে শোকাহত এমন একজন পথপ্রদর্শককে হারিয়ে, যিনি দেশের গণতান্ত্রিক পথযাত্রায় অনিঃশেষ ভূমিকা রেখেছেন।
একজন মমতাময়ী মা ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে খালেদা জিয়ার অবস্থান তুলে ধরে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমার কাছে খালেদা জিয়া একজন মমতাময়ী মা, যিনি নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য। আজীবন লড়েছেন স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে; নেতৃত্ব দিয়েছেন স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে। ত্যাগ ও সংগ্রামে ভাস্বর হয়েও, তিনি ছিলেন পরিবারের সত্যিকারের অভিভাবক; এমন একজন আলোকবর্তিকা যাঁর অপরিসীম ভালোবাসা আমাদের সবচেয়ে কঠিন সময়েও শক্তি ও প্রেরণা যুগিয়েছে। তিনি বারবার গ্রেফতার হয়েছেন, চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন, সর্বোচ্চ নিপীড়নের শিকার হয়েছেন। তবুও যন্ত্রণা, একাকিত্ব ও অনিশ্চয়তার মধ্যে থেকেও তিনি অদম্য সাহস, সহানুভূতি ও দেশপ্রেম সঞ্চার করেছিলেন পরিবারের প্রতিটি সদস্যের মাঝে।’
খালেদা জিয়ার ত্যাগ ও সংগ্রামের ইতিহাস চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে উল্লেখ করে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘দেশের জন্য তিনি হারিয়েছেন স্বামী, হারিয়েছেন সন্তান। তাই এই দেশ, এই দেশের মানুষই ছিল তাঁর পরিবার, তাঁর সত্তা, তাঁর অস্তিত্ব। তিনি রেখে গেছেন জনসেবা, ত্যাগ ও সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় ইতিহাস, যা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পরিক্রমায় চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। আপনারা সবাই আমার মা’র জন্য দোয়া করবেন। তাঁর প্রতি দেশবাসীর আবেগ, ভালোবাসা ও বৈশ্বিক শ্রদ্ধায় আমি ও আমার পরিবার চিরকৃতজ্ঞ।’

তৃণমূল বিএনপির হাল ধরলেন প্রয়াত নাজমুল হুদার মেয়ে অন্তরা সেলিমা হুদা। পরবর্তি কাউন্সিল না হওয়া পর্যন্ত দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি...
০৬ মে ২০২৩
মঈন খান বলেন, বেগম খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...
১৮ মিনিট আগে
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ওপরে জুলুম হয়েছে, নির্যাতন হয়েছে। কিন্তু তিনি কোনো দিন অন্যায়ের কাছে মাথানত করেননি। তিনি কোনো দিন আপস করেননি। গণতন্ত্রের জন্য লড়াইয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া নিজেকে বিজয়ী প্রমাণ করতে পেরেছেন।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বসুন্ধরা এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
মঈন খান বলেন, বেগম খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...তখন অনেকে পরামর্শ দিয়েছিল আপনি কেন এই কষ্ট সহ্য করছেন। তখন তিনি বলেছিলেন আমি ন্যায় ও সত্যের জন্য সংগ্রাম করছি। আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের মানুষের জন্য, আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার জন্য।
তিনি বলেন, ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের আগপর্যন্ত খালেদা জিয়া স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের জন্য যুদ্ধ করে গেছেন। তিনি সেই যুদ্ধে নিজেকে বিজয়ী বলে প্রমাণ করেছেন। তিনি তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। তিনি এই দেশে নারী শিক্ষার জন্য সবার আগে কথা বলেছেন। আমরা বিশ্বাস করি বাংলাদেশের মানুষ তাঁকে চিরদিন মনে রাখবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ওপরে জুলুম হয়েছে, নির্যাতন হয়েছে। কিন্তু তিনি কোনো দিন অন্যায়ের কাছে মাথানত করেননি। তিনি কোনো দিন আপস করেননি। গণতন্ত্রের জন্য লড়াইয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া নিজেকে বিজয়ী প্রমাণ করতে পেরেছেন।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বসুন্ধরা এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
মঈন খান বলেন, বেগম খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...তখন অনেকে পরামর্শ দিয়েছিল আপনি কেন এই কষ্ট সহ্য করছেন। তখন তিনি বলেছিলেন আমি ন্যায় ও সত্যের জন্য সংগ্রাম করছি। আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের মানুষের জন্য, আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার জন্য।
তিনি বলেন, ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের আগপর্যন্ত খালেদা জিয়া স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের জন্য যুদ্ধ করে গেছেন। তিনি সেই যুদ্ধে নিজেকে বিজয়ী বলে প্রমাণ করেছেন। তিনি তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। তিনি এই দেশে নারী শিক্ষার জন্য সবার আগে কথা বলেছেন। আমরা বিশ্বাস করি বাংলাদেশের মানুষ তাঁকে চিরদিন মনে রাখবে।

তৃণমূল বিএনপির হাল ধরলেন প্রয়াত নাজমুল হুদার মেয়ে অন্তরা সেলিমা হুদা। পরবর্তি কাউন্সিল না হওয়া পর্যন্ত দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি...
০৬ মে ২০২৩
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন।
১৫ মিনিট আগে
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
দুপুর ১টার দিকে গুলশান কার্যালয়ে পৌঁছান তিনি। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে।
তারেক রহমানের সভাপতিত্বে বৈঠকে রয়েছেন স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান ও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর থেকে শেষবারের মতো এই হাসপাতালেই ভর্তি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন।

গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
দুপুর ১টার দিকে গুলশান কার্যালয়ে পৌঁছান তিনি। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে।
তারেক রহমানের সভাপতিত্বে বৈঠকে রয়েছেন স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান ও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর থেকে শেষবারের মতো এই হাসপাতালেই ভর্তি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন।

তৃণমূল বিএনপির হাল ধরলেন প্রয়াত নাজমুল হুদার মেয়ে অন্তরা সেলিমা হুদা। পরবর্তি কাউন্সিল না হওয়া পর্যন্ত দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি...
০৬ মে ২০২৩
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন।
১৫ মিনিট আগে
মঈন খান বলেন, বেগম খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...
১৮ মিনিট আগে
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে জাতীয় পার্টির দুই অংশের নেতৃবৃন্দ শোক প্রকাশ করেছেন।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় পার্টির দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলমের পাঠানো শোকবার্তায় দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের প্রতিনিধি ছিলেন। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি রাষ্ট্র পরিচালনা ও বহুদলীয় রাজনীতিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন। তাঁর মৃত্যুতে দেশ একজন প্রবীণ ও প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে হারাল, যা সহসাই পূরণ হওয়ার নয়।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
পৃথক আরেক শোকবার্তায় খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার। শোকবার্তায় তাঁরা বলেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির আপসহীন নেত্রী ছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। রাজনীতির যে সাহসী শিক্ষা ও আদর্শ তিনি আমাদের দিয়ে গেছেন, তা ইতিহাসে চিরভাস্বর হয়ে থাকবে। গণতন্ত্র, সার্বভৌমত্ব ও জনগণের অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশের জন্য তাঁর ত্যাগ ও আত্মনিবেদন জাতি চিরদিন স্মরণে রাখবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে জাতীয় পার্টির দুই অংশের নেতৃবৃন্দ শোক প্রকাশ করেছেন।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় পার্টির দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলমের পাঠানো শোকবার্তায় দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের প্রতিনিধি ছিলেন। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি রাষ্ট্র পরিচালনা ও বহুদলীয় রাজনীতিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন। তাঁর মৃত্যুতে দেশ একজন প্রবীণ ও প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে হারাল, যা সহসাই পূরণ হওয়ার নয়।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
পৃথক আরেক শোকবার্তায় খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার। শোকবার্তায় তাঁরা বলেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির আপসহীন নেত্রী ছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। রাজনীতির যে সাহসী শিক্ষা ও আদর্শ তিনি আমাদের দিয়ে গেছেন, তা ইতিহাসে চিরভাস্বর হয়ে থাকবে। গণতন্ত্র, সার্বভৌমত্ব ও জনগণের অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশের জন্য তাঁর ত্যাগ ও আত্মনিবেদন জাতি চিরদিন স্মরণে রাখবে।

তৃণমূল বিএনপির হাল ধরলেন প্রয়াত নাজমুল হুদার মেয়ে অন্তরা সেলিমা হুদা। পরবর্তি কাউন্সিল না হওয়া পর্যন্ত দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি...
০৬ মে ২০২৩
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন।
১৫ মিনিট আগে
মঈন খান বলেন, বেগম খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...
১৮ মিনিট আগে
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে