নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজনৈতিক প্রতিহিংসাবশত যে ব্যক্তি বা দলগুলো জামায়াতে ইসলামীর নেতা–কর্মীদের প্রতি জুলুম–নির্যাতন করেছে, তাদের ওপর কোনো ক্ষোভ নেই জানিয়ে দলটির আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আমরা সবাইকে ক্ষমা করে দিলাম।’
তবে যাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অপরাধের অভিযোগ রয়েছে, তাদের অবশ্যই বিচারের আওতায় আনতে হবে বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। একই সঙ্গে ধর্ম বা দলের ভিত্তিতে বিভক্তি তৈরি না করে জাতীয় স্বার্থে দলমত–নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন জামায়াতের আমির।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন শফিকুর রহমান।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘রাজনৈতিক দল হিসেবে কারও প্রতি আমাদের কোনো ক্ষোভ নাই। আমরা সবাইকে ক্ষমা করে দিলাম। কিন্তু যারা নির্দিষ্ট অপরাধ করেছে, তাদের সেই অপরাধের শাস্তি পেতে হবে। এই শাস্তিটা নিশ্চিত না হলে সমাজে কোনো সংশোধন হবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা হিংসার রাজনীতির কবর, বিভক্তির রাজনীতির কবর চাই। কোনো বিষয়েই আমরা জাতির বিভক্তি চাই না। সব ক্ষেত্রেই আমরা চাই জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকুক।’
স্বাগত বক্তব্যের শুরুতেই জামায়াতের আমির বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক এবং সামনের সারিতে থেকে যুদ্ধের ময়দানে নেতৃত্বদানকারীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, ‘তাঁদের প্রত্যাশার আমানতের ভার এখন জাতির ঘাড়ে। বিশেষ করে রাজনীতিবিদদের ঘাড়ে।’
সমাজের তিনটা জায়গায় অবশ্যই স্বচ্ছতা থাকতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘প্রথমটি হচ্ছে আমাদের সংসদ। সংসদে যোগ্য, সৎ এবং দেশপ্রেমিক লোকদের যেতে হবে। কারও দেশপ্রেমের ব্যাপারে আমি সন্দেহ পোষণ করতে চাই না। কারণ, সে অধিকার আমার নেই। কিন্তু সেই লোকটা যদি তাঁর চিন্তায় সৎ না হন, তাহলে তাঁর কাছে জনগণের স্বার্থ প্রাধান্য পাবে না। তিনি যদি যোগ্য না হন তাহলে আইন তৈরির ক্ষেত্রে কী আইন তৈরি করছেন, তার ফলাফল, আজকে কী, আগামীতে কী, তারপরের দিন কী, সেটা তিনি বুঝবেন না।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘আমি দাবি করি না, ব্যক্তি হিসেবে আমি এবং সমষ্টি হিসেবে আমার দল সব ভুলের ঊর্ধ্বে। কখনোই দাবি করিনি, এখনো করছি না, ভবিষ্যতেও করব না।’ এ সময় তিনি গণমাধ্যম ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোকে জামায়াতের সুষ্ঠু সমালোচনা করার আহ্বান জানান।
ধর্ম কিংবা দলের ভিত্তিতে দেশ ও দেশের মানুষকে বিভক্ত করা চরম অন্যায় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যে জাতি এ ধরনের বিষয় নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়ে, তারা দুর্বল জাতি। দুর্বল জাতির ওপর অন্যরা মাতব্বরি করার সুযোগ পায়। সুতরাং, জাতীয় স্বার্থে বিভক্তি একেবারেই অগ্রহণযোগ্য। এ ক্ষেত্রে আমাদের অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
সংখ্যালঘু প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে ধর্মের ভিত্তিতে কাউকে দেশে বিভাজন তৈরি করতে দেওয়া হবে না জানিয়ে জামায়াতের আমির বলেন, ‘আমার যদি এখানে শান্তিতে বসবাস করার অধিকার থাকে তাহলে সব ধর্মের মানুষের ঠিক একই অধিকার আছে। সমাজে একটা শব্দ চালু আছে সংখ্যাগুরু–সংখ্যালঘু। এই শব্দের মাধ্যমেও সমাজে বিভাজিত করা হয়।’
ভারতকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘দেশের বাস্তবতা না জানার কারণে দেশের বাইরে থেকে হয়তো কেউ কেউ কিছু ভূমিকা পালন করছেন বা করেছেন। যেটা আমাদের দেশের জন্য কাম্য নয়। তাদের আমরা অনুরোধ করব, আসুন, বাস্তবতা দেখুন। তারপরে যদি যৌক্তিক কোনো সমালোচনা থাকে তাহলে নির্দ্বিধায় করুন। আমরা বিশ্বের সব শান্তিকামী গণতান্ত্রিক দেশের সঙ্গে মর্যাদাপূর্ণ সহাবস্থান চাই।’
জামায়াতকে নিষিদ্ধের প্রসঙ্গ তুলে ধরে দলটির প্রধান বলেন, ‘অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে এই মাসের ১ তারিখে আমাদের নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো। যে ছাত্রসংগঠনটি আমাদের ভালোবাসে, আমরাও তাদের ভালোবাসি, তাদের নিষিদ্ধ করা হলো। কোন প্রেক্ষাপটে? যখন অধিকারের দাবিতে সারা জাতি ঐক্যবদ্ধ।’
আন্দোলনের ইস্যু ভিন্ন দিকে নিতেই জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আজকে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি, ২৭ দিনের মাথায়, আমাদের ওপরে যে জুলুম করা হয়েছিল, নিষিদ্ধ করে, সেটি ইতিমধ্যে প্রত্যাহার হয়েছে। এই স্টিগমা সর্বশেষ আমাদের কেন দেওয়া হয়েছিল? আন্দোলনটা ডাইভার্ট করার জন্য, ইস্যু ডাইভার্ট করার জন্য। তো কেউ কেউ ভেবেছিল, এটা করলে জামায়াত তার সমস্ত শক্তি নিয়ে রাস্তায় নামবে, প্রতিবাদ করবে। তখন এটাকে কেন্দ্র করে অন্য কিছু হবে। তখন মূল ইস্যুর যে স্রোতোধারা তৈরি হয়েছিল সেটা অন্যদিকে চলে যাবে।’

রাজনৈতিক প্রতিহিংসাবশত যে ব্যক্তি বা দলগুলো জামায়াতে ইসলামীর নেতা–কর্মীদের প্রতি জুলুম–নির্যাতন করেছে, তাদের ওপর কোনো ক্ষোভ নেই জানিয়ে দলটির আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আমরা সবাইকে ক্ষমা করে দিলাম।’
তবে যাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অপরাধের অভিযোগ রয়েছে, তাদের অবশ্যই বিচারের আওতায় আনতে হবে বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। একই সঙ্গে ধর্ম বা দলের ভিত্তিতে বিভক্তি তৈরি না করে জাতীয় স্বার্থে দলমত–নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন জামায়াতের আমির।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন শফিকুর রহমান।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘রাজনৈতিক দল হিসেবে কারও প্রতি আমাদের কোনো ক্ষোভ নাই। আমরা সবাইকে ক্ষমা করে দিলাম। কিন্তু যারা নির্দিষ্ট অপরাধ করেছে, তাদের সেই অপরাধের শাস্তি পেতে হবে। এই শাস্তিটা নিশ্চিত না হলে সমাজে কোনো সংশোধন হবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা হিংসার রাজনীতির কবর, বিভক্তির রাজনীতির কবর চাই। কোনো বিষয়েই আমরা জাতির বিভক্তি চাই না। সব ক্ষেত্রেই আমরা চাই জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকুক।’
স্বাগত বক্তব্যের শুরুতেই জামায়াতের আমির বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক এবং সামনের সারিতে থেকে যুদ্ধের ময়দানে নেতৃত্বদানকারীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, ‘তাঁদের প্রত্যাশার আমানতের ভার এখন জাতির ঘাড়ে। বিশেষ করে রাজনীতিবিদদের ঘাড়ে।’
সমাজের তিনটা জায়গায় অবশ্যই স্বচ্ছতা থাকতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘প্রথমটি হচ্ছে আমাদের সংসদ। সংসদে যোগ্য, সৎ এবং দেশপ্রেমিক লোকদের যেতে হবে। কারও দেশপ্রেমের ব্যাপারে আমি সন্দেহ পোষণ করতে চাই না। কারণ, সে অধিকার আমার নেই। কিন্তু সেই লোকটা যদি তাঁর চিন্তায় সৎ না হন, তাহলে তাঁর কাছে জনগণের স্বার্থ প্রাধান্য পাবে না। তিনি যদি যোগ্য না হন তাহলে আইন তৈরির ক্ষেত্রে কী আইন তৈরি করছেন, তার ফলাফল, আজকে কী, আগামীতে কী, তারপরের দিন কী, সেটা তিনি বুঝবেন না।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘আমি দাবি করি না, ব্যক্তি হিসেবে আমি এবং সমষ্টি হিসেবে আমার দল সব ভুলের ঊর্ধ্বে। কখনোই দাবি করিনি, এখনো করছি না, ভবিষ্যতেও করব না।’ এ সময় তিনি গণমাধ্যম ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোকে জামায়াতের সুষ্ঠু সমালোচনা করার আহ্বান জানান।
ধর্ম কিংবা দলের ভিত্তিতে দেশ ও দেশের মানুষকে বিভক্ত করা চরম অন্যায় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যে জাতি এ ধরনের বিষয় নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়ে, তারা দুর্বল জাতি। দুর্বল জাতির ওপর অন্যরা মাতব্বরি করার সুযোগ পায়। সুতরাং, জাতীয় স্বার্থে বিভক্তি একেবারেই অগ্রহণযোগ্য। এ ক্ষেত্রে আমাদের অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
সংখ্যালঘু প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে ধর্মের ভিত্তিতে কাউকে দেশে বিভাজন তৈরি করতে দেওয়া হবে না জানিয়ে জামায়াতের আমির বলেন, ‘আমার যদি এখানে শান্তিতে বসবাস করার অধিকার থাকে তাহলে সব ধর্মের মানুষের ঠিক একই অধিকার আছে। সমাজে একটা শব্দ চালু আছে সংখ্যাগুরু–সংখ্যালঘু। এই শব্দের মাধ্যমেও সমাজে বিভাজিত করা হয়।’
ভারতকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘দেশের বাস্তবতা না জানার কারণে দেশের বাইরে থেকে হয়তো কেউ কেউ কিছু ভূমিকা পালন করছেন বা করেছেন। যেটা আমাদের দেশের জন্য কাম্য নয়। তাদের আমরা অনুরোধ করব, আসুন, বাস্তবতা দেখুন। তারপরে যদি যৌক্তিক কোনো সমালোচনা থাকে তাহলে নির্দ্বিধায় করুন। আমরা বিশ্বের সব শান্তিকামী গণতান্ত্রিক দেশের সঙ্গে মর্যাদাপূর্ণ সহাবস্থান চাই।’
জামায়াতকে নিষিদ্ধের প্রসঙ্গ তুলে ধরে দলটির প্রধান বলেন, ‘অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে এই মাসের ১ তারিখে আমাদের নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো। যে ছাত্রসংগঠনটি আমাদের ভালোবাসে, আমরাও তাদের ভালোবাসি, তাদের নিষিদ্ধ করা হলো। কোন প্রেক্ষাপটে? যখন অধিকারের দাবিতে সারা জাতি ঐক্যবদ্ধ।’
আন্দোলনের ইস্যু ভিন্ন দিকে নিতেই জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আজকে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি, ২৭ দিনের মাথায়, আমাদের ওপরে যে জুলুম করা হয়েছিল, নিষিদ্ধ করে, সেটি ইতিমধ্যে প্রত্যাহার হয়েছে। এই স্টিগমা সর্বশেষ আমাদের কেন দেওয়া হয়েছিল? আন্দোলনটা ডাইভার্ট করার জন্য, ইস্যু ডাইভার্ট করার জন্য। তো কেউ কেউ ভেবেছিল, এটা করলে জামায়াত তার সমস্ত শক্তি নিয়ে রাস্তায় নামবে, প্রতিবাদ করবে। তখন এটাকে কেন্দ্র করে অন্য কিছু হবে। তখন মূল ইস্যুর যে স্রোতোধারা তৈরি হয়েছিল সেটা অন্যদিকে চলে যাবে।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক করে দেশবাসীকে চরম ধৈর্য ও সংযম প্রদর্শনের উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আসম আবদুর রব। আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি।
২ মিনিট আগে
তিনি বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন সাহসী, অকুতোভয় দেশপ্রেমিক। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠ বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। কল্যাণভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়।
৩৩ মিনিট আগে
জুলাই আন্দোলনের সম্মুখসারির সংগঠক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে ও এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের দাবিতে রাজধানী ঢাকায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে এই বিক্ষোভ শুরু হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক করে দেশবাসীকে চরম ধৈর্য ও সংযম প্রদর্শনের উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আসম আবদুর রব। আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি।
শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যু বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিসরে এক অপূরণীয় ক্ষতি জানিয়ে আসম আবদুর রব বলেন, ‘তবে এই মৃত্যুকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি বা গণমাধ্যমে হামলা পরিস্থিতিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার ইন্ধন জোগাতে পারে। যা কোনোভাবেই কাম্য নয়।’
ইংরেজি দৈনিক নিউ এজ–এর সম্পাদক নূরুল কবীরকে হেনস্তা করার মতো ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক ও অনভিপ্রেত মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘এ ধরনের কর্মকাণ্ড গণতান্ত্রিক পরিবেশকে বাধাগ্রস্ত করে।’ তিনি বলেন, ‘উদ্ভূত পরিস্থিতি যেন কোনোভাবেই মূল লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত না হয়, সে বিষয়ে দেশবাসীকে সর্বোচ্চ সজাগ থাকতে হবে। কোনো অবিবেচনাপ্রসূত কাজ যেন ছাত্র-জনতার মহান গণ-অভ্যুত্থানের ঐতিহাসিক অর্জনকে নস্যাৎ করতে না পারে, সেদিকে খেয়াল রাখা জরুরি। জাতীয় স্বার্থে আবেগ সংবরণ করে সবাইকে ধৈর্য ধারণ এবং রাষ্ট্রীয় স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে হবে।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক করে দেশবাসীকে চরম ধৈর্য ও সংযম প্রদর্শনের উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আসম আবদুর রব। আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি।
শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যু বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিসরে এক অপূরণীয় ক্ষতি জানিয়ে আসম আবদুর রব বলেন, ‘তবে এই মৃত্যুকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি বা গণমাধ্যমে হামলা পরিস্থিতিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার ইন্ধন জোগাতে পারে। যা কোনোভাবেই কাম্য নয়।’
ইংরেজি দৈনিক নিউ এজ–এর সম্পাদক নূরুল কবীরকে হেনস্তা করার মতো ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক ও অনভিপ্রেত মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘এ ধরনের কর্মকাণ্ড গণতান্ত্রিক পরিবেশকে বাধাগ্রস্ত করে।’ তিনি বলেন, ‘উদ্ভূত পরিস্থিতি যেন কোনোভাবেই মূল লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত না হয়, সে বিষয়ে দেশবাসীকে সর্বোচ্চ সজাগ থাকতে হবে। কোনো অবিবেচনাপ্রসূত কাজ যেন ছাত্র-জনতার মহান গণ-অভ্যুত্থানের ঐতিহাসিক অর্জনকে নস্যাৎ করতে না পারে, সেদিকে খেয়াল রাখা জরুরি। জাতীয় স্বার্থে আবেগ সংবরণ করে সবাইকে ধৈর্য ধারণ এবং রাষ্ট্রীয় স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে হবে।’

রাজনৈতিক প্রতিহিংসাবশত যে ব্যক্তি বা দলগুলো জামায়াতে ইসলামীর নেতা–কর্মীদের প্রতি জুলুম–নির্যাতন করেছে, তাদের ওপর কোনো ক্ষোভ নেই জানিয়ে দলটির আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আমরা সবাইকে ক্ষমা করে দিলাম।’
২৮ আগস্ট ২০২৪
তিনি বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন সাহসী, অকুতোভয় দেশপ্রেমিক। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠ বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। কল্যাণভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়।
৩৩ মিনিট আগে
জুলাই আন্দোলনের সম্মুখসারির সংগঠক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে ও এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের দাবিতে রাজধানী ঢাকায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে এই বিক্ষোভ শুরু হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুলিবিদ্ধ হয়ে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেছেন, ‘ওসমান হাদির অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে আমাদের শান্ত থাকতে হবে। দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের কোনো ধরনের ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না।’
আজ শুক্রবার দলটির পক্ষ থেকে সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে মাহমুদুর রহমান মান্না এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন সাহসী, অকুতোভয় দেশপ্রেমিক। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠ বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। কল্যাণভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়। ওসমান হাদি নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। দল-মত-ধর্মনির্বিশেষে তাঁর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করার জন্য লড়াই জারি রাখতে হবে।
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, ‘আমি শরিফ ওসমান হাদির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার ও তাঁর লড়াইয়ের সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। একই সঙ্গে হাদির হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করার জন্য করণীয় সব ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। হত্যাকারীরা যদি দেশ ছেড়ে পালিয়ে থাকে, সেই দায় অবশ্যই অন্তর্বর্তী সরকারকে নিতে হবে এবং দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ১২ ডিসেম্বর ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসার পর অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্যোগে গত সোমবার তাঁকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়। সেখানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়।
ওসমান হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার ও ছায়ানটে হামলা চালানো হয়।
এসব ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বিবৃতিতে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ওসমান হাদির লড়াই ছিল একটি গণতান্ত্রিক কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার। এ ধরনের কর্মকাণ্ড কখনোই হাদির লড়াইয়ের লক্ষ্য ছিল না। ওসমান হাদি একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পক্ষে সংগ্রাম করেছেন।
যারা মব (দলবদ্ধ বিশৃঙ্খলা) উসকে দিয়ে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল এবং ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার চেষ্টা করছে, তাদের দুরভিসন্ধি রুখে দেওয়ার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান নাগরিক ঐক্যের সভাপতি।

গুলিবিদ্ধ হয়ে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেছেন, ‘ওসমান হাদির অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে আমাদের শান্ত থাকতে হবে। দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের কোনো ধরনের ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না।’
আজ শুক্রবার দলটির পক্ষ থেকে সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে মাহমুদুর রহমান মান্না এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন সাহসী, অকুতোভয় দেশপ্রেমিক। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠ বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। কল্যাণভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়। ওসমান হাদি নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। দল-মত-ধর্মনির্বিশেষে তাঁর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করার জন্য লড়াই জারি রাখতে হবে।
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, ‘আমি শরিফ ওসমান হাদির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার ও তাঁর লড়াইয়ের সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। একই সঙ্গে হাদির হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করার জন্য করণীয় সব ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। হত্যাকারীরা যদি দেশ ছেড়ে পালিয়ে থাকে, সেই দায় অবশ্যই অন্তর্বর্তী সরকারকে নিতে হবে এবং দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ১২ ডিসেম্বর ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসার পর অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্যোগে গত সোমবার তাঁকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়। সেখানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়।
ওসমান হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার ও ছায়ানটে হামলা চালানো হয়।
এসব ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বিবৃতিতে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ওসমান হাদির লড়াই ছিল একটি গণতান্ত্রিক কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার। এ ধরনের কর্মকাণ্ড কখনোই হাদির লড়াইয়ের লক্ষ্য ছিল না। ওসমান হাদি একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পক্ষে সংগ্রাম করেছেন।
যারা মব (দলবদ্ধ বিশৃঙ্খলা) উসকে দিয়ে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল এবং ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার চেষ্টা করছে, তাদের দুরভিসন্ধি রুখে দেওয়ার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান নাগরিক ঐক্যের সভাপতি।

রাজনৈতিক প্রতিহিংসাবশত যে ব্যক্তি বা দলগুলো জামায়াতে ইসলামীর নেতা–কর্মীদের প্রতি জুলুম–নির্যাতন করেছে, তাদের ওপর কোনো ক্ষোভ নেই জানিয়ে দলটির আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আমরা সবাইকে ক্ষমা করে দিলাম।’
২৮ আগস্ট ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক করে দেশবাসীকে চরম ধৈর্য ও সংযম প্রদর্শনের উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আসম আবদুর রব। আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি।
২ মিনিট আগে
জুলাই আন্দোলনের সম্মুখসারির সংগঠক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে ও এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের দাবিতে রাজধানী ঢাকায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে এই বিক্ষোভ শুরু হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই আন্দোলনের সম্মুখসারির সংগঠক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে ও এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের দাবিতে রাজধানী ঢাকায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে এই বিক্ষোভ শুরু হয়।
জুমার নামাজ শেষে রাজধানীতে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ‘শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত বিচার, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও লীগ সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের দাবি’—শীর্ষক ব্যানারে বিক্ষোভ কর্মসূচি শুরু করে বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিস।
বিক্ষোভ কর্মসূচির শুরুতে স্লোগান দেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা। স্লোগানে তাঁরা বলতে থাকেন, ‘আমি কে তুমি কে, হাদি হাদি’; ‘আমার সোনার বাংলায়, খুনি লীগের ঠাঁই নাই’; ‘ফ্যাসিবাদের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’; ‘আমরা সবাই হাদি হব, যুগে যুগে লড়ে যাব।’
এ ছাড়া একই সময়ে জুমার নামাজ শেষে খেলাফত মজলিসের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখা হাদি হত্যার প্রতিবাদে ও বিচারের দাবি বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ করে।

জুলাই আন্দোলনের সম্মুখসারির সংগঠক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে ও এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের দাবিতে রাজধানী ঢাকায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে এই বিক্ষোভ শুরু হয়।
জুমার নামাজ শেষে রাজধানীতে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ‘শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত বিচার, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও লীগ সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের দাবি’—শীর্ষক ব্যানারে বিক্ষোভ কর্মসূচি শুরু করে বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিস।
বিক্ষোভ কর্মসূচির শুরুতে স্লোগান দেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা। স্লোগানে তাঁরা বলতে থাকেন, ‘আমি কে তুমি কে, হাদি হাদি’; ‘আমার সোনার বাংলায়, খুনি লীগের ঠাঁই নাই’; ‘ফ্যাসিবাদের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’; ‘আমরা সবাই হাদি হব, যুগে যুগে লড়ে যাব।’
এ ছাড়া একই সময়ে জুমার নামাজ শেষে খেলাফত মজলিসের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখা হাদি হত্যার প্রতিবাদে ও বিচারের দাবি বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ করে।

রাজনৈতিক প্রতিহিংসাবশত যে ব্যক্তি বা দলগুলো জামায়াতে ইসলামীর নেতা–কর্মীদের প্রতি জুলুম–নির্যাতন করেছে, তাদের ওপর কোনো ক্ষোভ নেই জানিয়ে দলটির আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আমরা সবাইকে ক্ষমা করে দিলাম।’
২৮ আগস্ট ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক করে দেশবাসীকে চরম ধৈর্য ও সংযম প্রদর্শনের উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আসম আবদুর রব। আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি।
২ মিনিট আগে
তিনি বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন সাহসী, অকুতোভয় দেশপ্রেমিক। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠ বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। কল্যাণভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়।
৩৩ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে।
বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন তারেক রহমান।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবীর খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, আজকের বৈঠকে কোনো নির্দিষ্ট এজেন্ডা থাকছে না। তবে বৈঠকটি অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। হাদির মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির প্রেক্ষিতেই মূলত এই বৈঠক ডাকা হয়েছে। এ ছাড়া বৈঠকে দলীয় সাংগঠনিক বিষয় এবং আসন্ন কর্মসূচি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত আসতে পারে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে।
বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন তারেক রহমান।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবীর খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, আজকের বৈঠকে কোনো নির্দিষ্ট এজেন্ডা থাকছে না। তবে বৈঠকটি অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। হাদির মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির প্রেক্ষিতেই মূলত এই বৈঠক ডাকা হয়েছে। এ ছাড়া বৈঠকে দলীয় সাংগঠনিক বিষয় এবং আসন্ন কর্মসূচি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত আসতে পারে।

রাজনৈতিক প্রতিহিংসাবশত যে ব্যক্তি বা দলগুলো জামায়াতে ইসলামীর নেতা–কর্মীদের প্রতি জুলুম–নির্যাতন করেছে, তাদের ওপর কোনো ক্ষোভ নেই জানিয়ে দলটির আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আমরা সবাইকে ক্ষমা করে দিলাম।’
২৮ আগস্ট ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক করে দেশবাসীকে চরম ধৈর্য ও সংযম প্রদর্শনের উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আসম আবদুর রব। আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি।
২ মিনিট আগে
তিনি বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন সাহসী, অকুতোভয় দেশপ্রেমিক। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠ বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। কল্যাণভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়।
৩৩ মিনিট আগে
জুলাই আন্দোলনের সম্মুখসারির সংগঠক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে ও এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের দাবিতে রাজধানী ঢাকায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে এই বিক্ষোভ শুরু হয়।
১ ঘণ্টা আগে