নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রকাশ্যে ভোট ডাকাতি করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে লজ্জা এবং দুঃখের বিষয় হচ্ছে, এত দিন সরকার গোপনে ভোট চুরি করলেও এই নির্বাচনে ভোট ডাকাতি করেছে প্রকাশ্যে, ওপেনে। ভোটের ফলাফল সব নির্ধারিত হয়েছে ঢাকার একটি উচ্চ পর্যায়ের টেবিল থেকে। কে কত ভোট পাবে, কে কে নির্বাচিত হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মঈন খান এসব কথা বলেন। আড়াই মাস তালাবদ্ধ থাকার পর এদিন প্রথম কার্যালয়ে দলটি সংবাদ সম্মেলন করে।
মঈন খান বলেন, ‘এ দেশের মানুষ ৭ জানুয়ারি নির্বাচন বর্জন করে সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক মিডিয়া বলেছে এ নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে। এই নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি। অনেক সংস্থা বলেছে, নির্বাচন সুষ্ঠু ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হয়নি। সাজানো নাটক করে নির্বাচনের আবহ তৈরি করেছে তা বিশ্বে প্রমাণিত হয়েছে।’
মঈন খান বলেন, ‘বিএনপির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশ, জনগণ এবং আন্তর্জাতিক বিশ্বের কাছে এটা প্রমাণ করা যে, আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। সরকার যেটাতে বিশ্বাস করে সেটা হচ্ছে একদলীয় বাকশালীয় কায়দায় শাসন।’
বিভিন্ন বিদেশি গণমাধ্যমে ৭ জানুয়ারি ৷ নির্বাচন নিয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনের উল্লেখ করে মঈন খান বলেন, ‘গত তিন দিনে আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে শুধুমাত্র একটি কথা বলা হচ্ছে, তা হল এই নির্বাচন একটা ভুয়া এবং প্রহসনের নির্বাচন। এই কথাটি প্রতিটি আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় বলা হচ্ছে। এখানে মিডিয়ার পাশাপাশি সারা বিশ্বে যে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলো রয়েছে, এখানে আমেরিকা বা যুক্তরাষ্ট্রই বলেন বা জাতিসংঘই বলেন তাদের প্রত্যেকটি স্টেটমেন্ট আপনারা পাঠ করুন সেখানে কি বলেছে। আমি একটি উদাহরণ দিয়ে বলছি আমেরিকার মতো রাষ্ট্র বলেছে এই নির্বাচন কোনোভাবেই ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার হয়নি। এই কথাটি আমরা গত ১৫ মাস যাবত বলে আসছি।’
মঈন খান বলেন, ‘আওয়ামী লীগের অধীনে কোনো নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন করতে পারবে না। বিশ্ববাসীর কথাতেই বোঝা যাচ্ছে আমরা এত দিন যে আশঙ্কা প্রকাশ করেছি তা সত্য হচ্ছে। এটা প্রমাণ হয়ে গেছে যে এভাবে একটি ভুয়া নির্বাচনের আবহ সৃষ্টি করে, বিদেশি ক্ষমতা দিয়ে কোনো ধরনের গণতন্ত্র হতে পারে না তা আজকে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে।’
‘বাংলাদেশের গণতন্ত্র আজকে মৃত’ এমন মন্তব্য করে মঈন খান বলেন, ‘লক্ষ লক্ষ মানুষ তাদের বুকের রক্ত ঢেলে দিয়ে এই বাংলাদেশ তৈরি করেছিল। আজকে আওয়ামী লীগ সরকারকে আমরা প্রশ্ন করতে চাই, আওয়ামী লীগ নিজেদেরকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি বলে দাবি করে। তাহলে কেন তারা বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে। এ প্রশ্ন শুধু বিএনপির প্রশ্ন নয়, এটা বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষের প্রশ্ন। এ প্রশ্ন মানুষ করেছে ৭ জানুয়ারি ভোট বর্জন করার মাধ্যমে। জনগণ শুধু যে ভোটই বর্জন করেছে বিষয়টা এমন নয়, তারা এই বাকশালী আওয়ামী লীগকেও বর্জন করেছে।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য জয়নুল আবেদীন ফারুক, যুগ্ম-মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহাবুব উদ্দিন খোকন প্রমূখ।

৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রকাশ্যে ভোট ডাকাতি করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে লজ্জা এবং দুঃখের বিষয় হচ্ছে, এত দিন সরকার গোপনে ভোট চুরি করলেও এই নির্বাচনে ভোট ডাকাতি করেছে প্রকাশ্যে, ওপেনে। ভোটের ফলাফল সব নির্ধারিত হয়েছে ঢাকার একটি উচ্চ পর্যায়ের টেবিল থেকে। কে কত ভোট পাবে, কে কে নির্বাচিত হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মঈন খান এসব কথা বলেন। আড়াই মাস তালাবদ্ধ থাকার পর এদিন প্রথম কার্যালয়ে দলটি সংবাদ সম্মেলন করে।
মঈন খান বলেন, ‘এ দেশের মানুষ ৭ জানুয়ারি নির্বাচন বর্জন করে সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক মিডিয়া বলেছে এ নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে। এই নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি। অনেক সংস্থা বলেছে, নির্বাচন সুষ্ঠু ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হয়নি। সাজানো নাটক করে নির্বাচনের আবহ তৈরি করেছে তা বিশ্বে প্রমাণিত হয়েছে।’
মঈন খান বলেন, ‘বিএনপির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশ, জনগণ এবং আন্তর্জাতিক বিশ্বের কাছে এটা প্রমাণ করা যে, আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। সরকার যেটাতে বিশ্বাস করে সেটা হচ্ছে একদলীয় বাকশালীয় কায়দায় শাসন।’
বিভিন্ন বিদেশি গণমাধ্যমে ৭ জানুয়ারি ৷ নির্বাচন নিয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনের উল্লেখ করে মঈন খান বলেন, ‘গত তিন দিনে আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে শুধুমাত্র একটি কথা বলা হচ্ছে, তা হল এই নির্বাচন একটা ভুয়া এবং প্রহসনের নির্বাচন। এই কথাটি প্রতিটি আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় বলা হচ্ছে। এখানে মিডিয়ার পাশাপাশি সারা বিশ্বে যে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলো রয়েছে, এখানে আমেরিকা বা যুক্তরাষ্ট্রই বলেন বা জাতিসংঘই বলেন তাদের প্রত্যেকটি স্টেটমেন্ট আপনারা পাঠ করুন সেখানে কি বলেছে। আমি একটি উদাহরণ দিয়ে বলছি আমেরিকার মতো রাষ্ট্র বলেছে এই নির্বাচন কোনোভাবেই ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার হয়নি। এই কথাটি আমরা গত ১৫ মাস যাবত বলে আসছি।’
মঈন খান বলেন, ‘আওয়ামী লীগের অধীনে কোনো নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন করতে পারবে না। বিশ্ববাসীর কথাতেই বোঝা যাচ্ছে আমরা এত দিন যে আশঙ্কা প্রকাশ করেছি তা সত্য হচ্ছে। এটা প্রমাণ হয়ে গেছে যে এভাবে একটি ভুয়া নির্বাচনের আবহ সৃষ্টি করে, বিদেশি ক্ষমতা দিয়ে কোনো ধরনের গণতন্ত্র হতে পারে না তা আজকে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে।’
‘বাংলাদেশের গণতন্ত্র আজকে মৃত’ এমন মন্তব্য করে মঈন খান বলেন, ‘লক্ষ লক্ষ মানুষ তাদের বুকের রক্ত ঢেলে দিয়ে এই বাংলাদেশ তৈরি করেছিল। আজকে আওয়ামী লীগ সরকারকে আমরা প্রশ্ন করতে চাই, আওয়ামী লীগ নিজেদেরকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি বলে দাবি করে। তাহলে কেন তারা বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে। এ প্রশ্ন শুধু বিএনপির প্রশ্ন নয়, এটা বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষের প্রশ্ন। এ প্রশ্ন মানুষ করেছে ৭ জানুয়ারি ভোট বর্জন করার মাধ্যমে। জনগণ শুধু যে ভোটই বর্জন করেছে বিষয়টা এমন নয়, তারা এই বাকশালী আওয়ামী লীগকেও বর্জন করেছে।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য জয়নুল আবেদীন ফারুক, যুগ্ম-মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহাবুব উদ্দিন খোকন প্রমূখ।

খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ইতিমধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় আসতে শুরু করেছে সাধারণ মানুষ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা। সেখানে কেউ কাঁদছেন, কেউ মন খারাপ করে বসে আছেন। পুরো এলাকাজুড়ে বিরাজ করছে শোকের পরিবেশ।
৮ মিনিট আগে
গুলশান থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পথে যাত্রা শুরু করেছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মরদেহবাহী জাতীয় পতাকায় মোড়ানো গাড়িটি। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে গুলশানের ৭৯ সড়কে ১৯৬ নম্বর বাড়িতে তারেক রহমানের বাসভবন থেকে বের হয় গাড়িবহর।
৪০ মিনিট আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মরদেহ আজ বুধবার সকালে এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে গুলশান অ্যাভিনিউয়ের ১৯৬ নম্বর বাসায় নেওয়া হয়। সেখানে সপরিবারে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান থাকেন। পাশেই খালেদা জিয়ার বাসভবন ‘ফিরোজা’।
১ ঘণ্টা আগে
সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা-সংলগ্ন মাঠ এবং মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাওয়া হবে শেরেবাংলা নগরে। সেখানে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী, গণতান্ত্রিক আন্দোলনের আপসহীন নেত্রী এবং বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মরদেহ জানাজার জন্য মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে আজ বুধবার দুপুর পৌনে ১২টার কিছু পরে নেওয়া হয়েছে। এর পর বাদ জোহর আনুমানিক বেলা ২টার দিকে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজার পরিবর্তে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউর পশ্চিম প্রান্তে কফিন রাখা হবে বলে জানা গেছে। জাতীয় সংসদ ভবনের ভেতরের মাঠ, বাইরের অংশ এবং পুরো মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ জুড়ে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে খালেদা জিয়ার জানাজাকে কেন্দ্র করে যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নিরাপত্তা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রীয় সকল দপ্তর। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের চারপাশের সড়কগুলোতেও যেন জনসাধারণ অবস্থান করতে পারেন সে ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ইতিমধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় আসতে শুরু করেছে সাধারণ মানুষ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা। সেখানে কেউ কাঁদছেন, কেউ মন খারাপ করে বসে আছেন। পুরো এলাকাজুড়ে বিরাজ করছে শোকের পরিবেশ।
জানাজার পর বেলা সাড়ে তিনটার দিকে সাবেক রাষ্ট্রপতি, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধির পাশে খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হবে। এ সময় বেগম খালেদা জিয়ার পরিবারের সদস্য, রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ, সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গ, বিদেশি অতিথি, রাষ্ট্রদূত ও বিএনপি মনোনীত রাজনীতিবিদেরা উপস্থিত থাকবেন।
দাফন কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্নের জন্য সেখানে নির্ধারিত ব্যক্তিবর্গ ব্যতীত আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। দাফন কাজ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত শেরেবাংলা নগরের জিয়া উদ্যানে জনসাধারণের চলাচল সীমিত করা হবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী, গণতান্ত্রিক আন্দোলনের আপসহীন নেত্রী এবং বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মরদেহ জানাজার জন্য মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে আজ বুধবার দুপুর পৌনে ১২টার কিছু পরে নেওয়া হয়েছে। এর পর বাদ জোহর আনুমানিক বেলা ২টার দিকে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজার পরিবর্তে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউর পশ্চিম প্রান্তে কফিন রাখা হবে বলে জানা গেছে। জাতীয় সংসদ ভবনের ভেতরের মাঠ, বাইরের অংশ এবং পুরো মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ জুড়ে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে খালেদা জিয়ার জানাজাকে কেন্দ্র করে যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নিরাপত্তা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রীয় সকল দপ্তর। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের চারপাশের সড়কগুলোতেও যেন জনসাধারণ অবস্থান করতে পারেন সে ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ইতিমধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় আসতে শুরু করেছে সাধারণ মানুষ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা। সেখানে কেউ কাঁদছেন, কেউ মন খারাপ করে বসে আছেন। পুরো এলাকাজুড়ে বিরাজ করছে শোকের পরিবেশ।
জানাজার পর বেলা সাড়ে তিনটার দিকে সাবেক রাষ্ট্রপতি, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধির পাশে খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হবে। এ সময় বেগম খালেদা জিয়ার পরিবারের সদস্য, রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ, সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গ, বিদেশি অতিথি, রাষ্ট্রদূত ও বিএনপি মনোনীত রাজনীতিবিদেরা উপস্থিত থাকবেন।
দাফন কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্নের জন্য সেখানে নির্ধারিত ব্যক্তিবর্গ ব্যতীত আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। দাফন কাজ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত শেরেবাংলা নগরের জিয়া উদ্যানে জনসাধারণের চলাচল সীমিত করা হবে।

৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রকাশ্যে ভোট ডাকাতি করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে লজ্জা এবং দুঃখের বিষয় হচ্ছে, এত দিন সরকার গোপনে ভোট চুরি করলেও এই নির্বাচনে ভোট ডাকাতি করেছে প্রকাশ্যে, ওপেনে
১১ জানুয়ারি ২০২৪
গুলশান থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পথে যাত্রা শুরু করেছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মরদেহবাহী জাতীয় পতাকায় মোড়ানো গাড়িটি। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে গুলশানের ৭৯ সড়কে ১৯৬ নম্বর বাড়িতে তারেক রহমানের বাসভবন থেকে বের হয় গাড়িবহর।
৪০ মিনিট আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মরদেহ আজ বুধবার সকালে এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে গুলশান অ্যাভিনিউয়ের ১৯৬ নম্বর বাসায় নেওয়া হয়। সেখানে সপরিবারে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান থাকেন। পাশেই খালেদা জিয়ার বাসভবন ‘ফিরোজা’।
১ ঘণ্টা আগে
সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা-সংলগ্ন মাঠ এবং মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাওয়া হবে শেরেবাংলা নগরে। সেখানে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুলশান থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পথে যাত্রা শুরু করেছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মরদেহবাহী জাতীয় পতাকায় মোড়ানো গাড়িটি। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে গুলশানের ৭৯ সড়কে ১৯৬ নম্বর বাড়িতে তারেক রহমানের বাসভবন থেকে বের হয় গাড়িবহর।
এর আগে, আজ সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে জাতীয় পতাকায় মোড়ানো সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মরদেহবাহী গাড়ি তারেক রহমানের বাসভবনে প্রবেশ করে। এর পাশেই খালেদা জিয়ার দীর্ঘদিনের বাসভবন ফিরোজা।
এ সময় পুরো এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়। পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও বিজিবির সদস্যদের মোতায়েন করা হয়। নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে দিয়ে মরদেহ বাসার ভেতরে নেওয়া হলে স্বজনদের মধ্যে হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। আত্মীয়স্বজনেরা কান্নায় ভেঙে পড়েন। এ সময় খালেদা জিয়ার মরদেহের পাশে বসে তাঁর সন্তান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কোরআন তেলাওয়াত করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমদ এবং রেজা কিবরিয়াসহ দলের শীর্ষ নেতারা। বাসার বাইরে দলীয় নেতাকর্মী ছাড়াও সাধারণ মানুষ ভিড় করেন। প্রিয় নেত্রীকে শেষবারের মতো এক নজর দেখার চেষ্টা করেন অনেকে। এলাকা জুড়ে নেমে আসে শোকের ছায়া।

গুলশান থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পথে যাত্রা শুরু করেছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মরদেহবাহী জাতীয় পতাকায় মোড়ানো গাড়িটি। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে গুলশানের ৭৯ সড়কে ১৯৬ নম্বর বাড়িতে তারেক রহমানের বাসভবন থেকে বের হয় গাড়িবহর।
এর আগে, আজ সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে জাতীয় পতাকায় মোড়ানো সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মরদেহবাহী গাড়ি তারেক রহমানের বাসভবনে প্রবেশ করে। এর পাশেই খালেদা জিয়ার দীর্ঘদিনের বাসভবন ফিরোজা।
এ সময় পুরো এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়। পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও বিজিবির সদস্যদের মোতায়েন করা হয়। নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে দিয়ে মরদেহ বাসার ভেতরে নেওয়া হলে স্বজনদের মধ্যে হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। আত্মীয়স্বজনেরা কান্নায় ভেঙে পড়েন। এ সময় খালেদা জিয়ার মরদেহের পাশে বসে তাঁর সন্তান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কোরআন তেলাওয়াত করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমদ এবং রেজা কিবরিয়াসহ দলের শীর্ষ নেতারা। বাসার বাইরে দলীয় নেতাকর্মী ছাড়াও সাধারণ মানুষ ভিড় করেন। প্রিয় নেত্রীকে শেষবারের মতো এক নজর দেখার চেষ্টা করেন অনেকে। এলাকা জুড়ে নেমে আসে শোকের ছায়া।

৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রকাশ্যে ভোট ডাকাতি করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে লজ্জা এবং দুঃখের বিষয় হচ্ছে, এত দিন সরকার গোপনে ভোট চুরি করলেও এই নির্বাচনে ভোট ডাকাতি করেছে প্রকাশ্যে, ওপেনে
১১ জানুয়ারি ২০২৪
খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ইতিমধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় আসতে শুরু করেছে সাধারণ মানুষ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা। সেখানে কেউ কাঁদছেন, কেউ মন খারাপ করে বসে আছেন। পুরো এলাকাজুড়ে বিরাজ করছে শোকের পরিবেশ।
৮ মিনিট আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মরদেহ আজ বুধবার সকালে এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে গুলশান অ্যাভিনিউয়ের ১৯৬ নম্বর বাসায় নেওয়া হয়। সেখানে সপরিবারে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান থাকেন। পাশেই খালেদা জিয়ার বাসভবন ‘ফিরোজা’।
১ ঘণ্টা আগে
সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা-সংলগ্ন মাঠ এবং মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাওয়া হবে শেরেবাংলা নগরে। সেখানে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মরদেহ আজ বুধবার সকালে এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে গুলশান অ্যাভিনিউয়ের ১৯৬ নম্বর বাসায় নেওয়া হয়। সেখানে সপরিবারে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান থাকেন। পাশেই খালেদা জিয়ার বাসভবন ‘ফিরোজা’।
বাসভবনে মা খালেদা জিয়ার মরদেহ নেওয়া হলে সেখানে কফিনের পাশে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত করতে দেখা গেছে। আজ বুধবার সকাল ১০টা ২৭ মিনিটে বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তারেক রহমানের কোরআন তিলাওয়াতরত ভিডিও পোস্ট করা হয়।
আজ সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে জাতীয় পতাকায় মোড়ানো সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মরদেহবাহী গাড়ি ফিরোজায় প্রবেশ করে। এ সময় পুরো এলাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়। পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও বিজিবির সদস্যদের মোতায়েন করা হয়। নিরাপত্তাবেষ্টনীর মধ্য দিয়ে মরদেহ বাসার ভেতরে নেওয়া হলে স্বজনদের মধ্যে হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। আত্মীয়স্বজন কান্নায় ভেঙে পড়েন।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমদ, রেজা কিবরিয়াসহ দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বাসার বাইরে দলীয় নেতা-কর্মী ছাড়াও সাধারণ মানুষ ভিড় করে। প্রিয় নেত্রীকে শেষবারের মতো একনজর দেখার চেষ্টা করেন অনেকে। পুরো ফিরোজা এলাকায় নেমে আসে শোকের ছায়া।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মরদেহ আজ বুধবার সকালে এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে গুলশান অ্যাভিনিউয়ের ১৯৬ নম্বর বাসায় নেওয়া হয়। সেখানে সপরিবারে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান থাকেন। পাশেই খালেদা জিয়ার বাসভবন ‘ফিরোজা’।
বাসভবনে মা খালেদা জিয়ার মরদেহ নেওয়া হলে সেখানে কফিনের পাশে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত করতে দেখা গেছে। আজ বুধবার সকাল ১০টা ২৭ মিনিটে বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তারেক রহমানের কোরআন তিলাওয়াতরত ভিডিও পোস্ট করা হয়।
আজ সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে জাতীয় পতাকায় মোড়ানো সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মরদেহবাহী গাড়ি ফিরোজায় প্রবেশ করে। এ সময় পুরো এলাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়। পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও বিজিবির সদস্যদের মোতায়েন করা হয়। নিরাপত্তাবেষ্টনীর মধ্য দিয়ে মরদেহ বাসার ভেতরে নেওয়া হলে স্বজনদের মধ্যে হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। আত্মীয়স্বজন কান্নায় ভেঙে পড়েন।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমদ, রেজা কিবরিয়াসহ দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বাসার বাইরে দলীয় নেতা-কর্মী ছাড়াও সাধারণ মানুষ ভিড় করে। প্রিয় নেত্রীকে শেষবারের মতো একনজর দেখার চেষ্টা করেন অনেকে। পুরো ফিরোজা এলাকায় নেমে আসে শোকের ছায়া।

৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রকাশ্যে ভোট ডাকাতি করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে লজ্জা এবং দুঃখের বিষয় হচ্ছে, এত দিন সরকার গোপনে ভোট চুরি করলেও এই নির্বাচনে ভোট ডাকাতি করেছে প্রকাশ্যে, ওপেনে
১১ জানুয়ারি ২০২৪
খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ইতিমধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় আসতে শুরু করেছে সাধারণ মানুষ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা। সেখানে কেউ কাঁদছেন, কেউ মন খারাপ করে বসে আছেন। পুরো এলাকাজুড়ে বিরাজ করছে শোকের পরিবেশ।
৮ মিনিট আগে
গুলশান থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পথে যাত্রা শুরু করেছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মরদেহবাহী জাতীয় পতাকায় মোড়ানো গাড়িটি। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে গুলশানের ৭৯ সড়কে ১৯৬ নম্বর বাড়িতে তারেক রহমানের বাসভবন থেকে বের হয় গাড়িবহর।
৪০ মিনিট আগে
সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা-সংলগ্ন মাঠ এবং মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাওয়া হবে শেরেবাংলা নগরে। সেখানে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা



৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রকাশ্যে ভোট ডাকাতি করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে লজ্জা এবং দুঃখের বিষয় হচ্ছে, এত দিন সরকার গোপনে ভোট চুরি করলেও এই নির্বাচনে ভোট ডাকাতি করেছে প্রকাশ্যে, ওপেনে
১১ জানুয়ারি ২০২৪
খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ইতিমধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় আসতে শুরু করেছে সাধারণ মানুষ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা। সেখানে কেউ কাঁদছেন, কেউ মন খারাপ করে বসে আছেন। পুরো এলাকাজুড়ে বিরাজ করছে শোকের পরিবেশ।
৮ মিনিট আগে
গুলশান থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পথে যাত্রা শুরু করেছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মরদেহবাহী জাতীয় পতাকায় মোড়ানো গাড়িটি। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে গুলশানের ৭৯ সড়কে ১৯৬ নম্বর বাড়িতে তারেক রহমানের বাসভবন থেকে বের হয় গাড়িবহর।
৪০ মিনিট আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মরদেহ আজ বুধবার সকালে এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে গুলশান অ্যাভিনিউয়ের ১৯৬ নম্বর বাসায় নেওয়া হয়। সেখানে সপরিবারে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান থাকেন। পাশেই খালেদা জিয়ার বাসভবন ‘ফিরোজা’।
১ ঘণ্টা আগে