আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর আনুষ্ঠানিক যাত্রার সমাপ্তি ঘোষণা করেছেন সংগঠনটির সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা। গত বুধবার অনুষ্ঠিত সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি। একটি ফেসবুক পোস্টে উমামা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভেতরের পরিস্থিতি, ক্ষমতার দ্বন্দ্ব, সুবিধাবাদ ও অনিয়মের নানা দিক তুলে ধরেছেন।
উল্লেখ্য, ঢাকার বাংলামোটরে রূপায়ণ টাওয়ারে গত বুধবার ভোটগ্রহণ শেষে এক বছরের জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া সংগঠনটির সভাপতি হয়েছেন রশিদুল ইসলাম (রিফাত রশিদ); সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন মো. ইনামুল হাসান (হাসান ইমাম)।
জুলাই বিপ্লবের পর একটি রাজনৈতিক দল গঠনের পরও বৈষম্যবিরোধী ব্যানারে কাজ করার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে উমামা বলেন, ‘দলীয় লেজুড় ও প্রেসক্রিপশনের বাইরে এই ব্যানারটি স্বাধীনভাবে কাজ করলে অনেকের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে পড়ত। তাই আমার ওপর অনলাইন, অফলাইনে ভয়াবহ চাপ সৃষ্টি করা হয় যাতে আমি এই ব্যানার নিয়ে কাজ না করি।’
তিনি অভিযোগ করেন, একসময়ের সহযোদ্ধারা পরিকল্পিতভাবে জুনিয়রদের ব্যবহার করে তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচার (Smear campaign) চালিয়েছে। তিনি লেখেন, ‘যে মানুষগুলোর সঙ্গে আমি পাশে দাঁড়ায়ে মিটিং করেছি, মিছিল করেছি তারাই পরিকল্পিতভাবে জুনিয়রদের দিয়ে আমার বিরুদ্ধে Smear campaign চালায়।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই তথাকথিত সহযোদ্ধারা মানুষকে টিস্যু পেপারের মতো ব্যবহার করে এবং প্রয়োজন ফুরালে ছুড়ে ফেলতে এক মুহূর্তও লাগে না।’
মার্চ-এপ্রিল মাসে প্ল্যাটফর্মের ভেতরের পরিস্থিতি বর্ণনা করতে গিয়ে তিনি এটিকে ‘বদ্ধ জলাশয়’ এবং ‘পোকার মতো সুবিধাবাদীদের খেয়ে ফেলার’ মতো শব্দ ব্যবহার করেন। তাঁর অভিযোগ, বিভিন্ন শাখা কমিটিতে অনেক ‘গুডউইল’-এর মানুষ থাকলেও তাঁরা এই সুবিধাবাদীদের কাছে জায়গা করতে পারেনি।
মুখপাত্র হিসেবে তাঁর দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘মুখপাত্র হিসেবে বৈষম্যবিরোধীর পেজের এক্সেস থাকার কথা আমার কাছে, আমার দায়িত্ব হওয়ার কথা মিডিয়া হ্যান্ডলিং। পেজের এক্সেস দেওয়া তো দূরের কথা এই পেজ থেকে মার্চ মাসে আমার বিরুদ্ধে পর্যন্ত পোস্ট হয়েছে।’ তিনি আরও জানান, জেলা-উপজেলা কমিটিগুলোর অনিয়ম নিয়ে অভিযোগ উঠলে তিনি সাবেক আহ্বায়ক ও সদস্যসচিবের কাছে আপত্তি জানালেও কোনো উত্তর পাননি।
কাউন্সিল ভোট নিয়েও তিনি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তিনি জানান, শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি ভোট না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, কারণ যারা কাজ করতে চায় তাদের অনেকেই প্রার্থী হওয়ার সুযোগ পাননি এবং ভোটারদের বেশির ভাগই একটি রাজনৈতিক দলের লোক ছিল। তবে শেষ মুহূর্তে ভোট দিলেও ফলাফলের পর তিনি ‘লজ্জিত’ হন। কারণ নির্বাচনে অংশ না নেওয়া একজন এসে কাউন্সিলের সদস্য হয়ে গেছেন। তিনি এটিকে ‘স্বেচ্ছাচারিতা, স্ট্যান্ডবাজী, ভাই-ব্রাদার কোরামের খেলা’ বলে অভিহিত করেন।
নিজের পোস্টে জুলাই অভ্যুত্থানের স্বপ্ন নিয়ে প্ল্যাটফর্মে যোগ দেওয়ার কথা উল্লেখ করে উমামা ফাতেমা বলেন, ‘প্ল্যাটফর্মে যাওয়ার আগে আমাকে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল আমি স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারব। কিন্তু প্ল্যাটফর্মের মুখপাত্র হিসেবে যাওয়ার পরেই টের পাই সংস্কার, জুলাই, শহীদ, আহত এসব মুখের বুলিমাত্র।’
সবশেষে তিনি বৈষম্যবিরোধী প্ল্যাটফর্ম থেকে সব ধরনের সমর্থন ও কাউন্সিলে প্রদত্ত ভোট প্রত্যাহার করে নেন। যারা তাঁর সঙ্গে ‘নোংরামি’ করেছে এবং ‘অভ্যুত্থানকে বাজারদরে কেনাবেচা করেছে’, তাদের তিনি কখনো ক্ষমা করবেন না বলে জানান। তিনি আশা প্রকাশ করেন, যারা পরিবর্তনের স্বপ্ন নিয়ে প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন, তাঁরা পড়ালেখায় মনোযোগ দেবেন এবং সামনের দিকে এগিয়ে যাবেন।
আরও খবর পড়ুন:

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর আনুষ্ঠানিক যাত্রার সমাপ্তি ঘোষণা করেছেন সংগঠনটির সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা। গত বুধবার অনুষ্ঠিত সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি। একটি ফেসবুক পোস্টে উমামা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভেতরের পরিস্থিতি, ক্ষমতার দ্বন্দ্ব, সুবিধাবাদ ও অনিয়মের নানা দিক তুলে ধরেছেন।
উল্লেখ্য, ঢাকার বাংলামোটরে রূপায়ণ টাওয়ারে গত বুধবার ভোটগ্রহণ শেষে এক বছরের জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া সংগঠনটির সভাপতি হয়েছেন রশিদুল ইসলাম (রিফাত রশিদ); সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন মো. ইনামুল হাসান (হাসান ইমাম)।
জুলাই বিপ্লবের পর একটি রাজনৈতিক দল গঠনের পরও বৈষম্যবিরোধী ব্যানারে কাজ করার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে উমামা বলেন, ‘দলীয় লেজুড় ও প্রেসক্রিপশনের বাইরে এই ব্যানারটি স্বাধীনভাবে কাজ করলে অনেকের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে পড়ত। তাই আমার ওপর অনলাইন, অফলাইনে ভয়াবহ চাপ সৃষ্টি করা হয় যাতে আমি এই ব্যানার নিয়ে কাজ না করি।’
তিনি অভিযোগ করেন, একসময়ের সহযোদ্ধারা পরিকল্পিতভাবে জুনিয়রদের ব্যবহার করে তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচার (Smear campaign) চালিয়েছে। তিনি লেখেন, ‘যে মানুষগুলোর সঙ্গে আমি পাশে দাঁড়ায়ে মিটিং করেছি, মিছিল করেছি তারাই পরিকল্পিতভাবে জুনিয়রদের দিয়ে আমার বিরুদ্ধে Smear campaign চালায়।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই তথাকথিত সহযোদ্ধারা মানুষকে টিস্যু পেপারের মতো ব্যবহার করে এবং প্রয়োজন ফুরালে ছুড়ে ফেলতে এক মুহূর্তও লাগে না।’
মার্চ-এপ্রিল মাসে প্ল্যাটফর্মের ভেতরের পরিস্থিতি বর্ণনা করতে গিয়ে তিনি এটিকে ‘বদ্ধ জলাশয়’ এবং ‘পোকার মতো সুবিধাবাদীদের খেয়ে ফেলার’ মতো শব্দ ব্যবহার করেন। তাঁর অভিযোগ, বিভিন্ন শাখা কমিটিতে অনেক ‘গুডউইল’-এর মানুষ থাকলেও তাঁরা এই সুবিধাবাদীদের কাছে জায়গা করতে পারেনি।
মুখপাত্র হিসেবে তাঁর দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘মুখপাত্র হিসেবে বৈষম্যবিরোধীর পেজের এক্সেস থাকার কথা আমার কাছে, আমার দায়িত্ব হওয়ার কথা মিডিয়া হ্যান্ডলিং। পেজের এক্সেস দেওয়া তো দূরের কথা এই পেজ থেকে মার্চ মাসে আমার বিরুদ্ধে পর্যন্ত পোস্ট হয়েছে।’ তিনি আরও জানান, জেলা-উপজেলা কমিটিগুলোর অনিয়ম নিয়ে অভিযোগ উঠলে তিনি সাবেক আহ্বায়ক ও সদস্যসচিবের কাছে আপত্তি জানালেও কোনো উত্তর পাননি।
কাউন্সিল ভোট নিয়েও তিনি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তিনি জানান, শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি ভোট না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, কারণ যারা কাজ করতে চায় তাদের অনেকেই প্রার্থী হওয়ার সুযোগ পাননি এবং ভোটারদের বেশির ভাগই একটি রাজনৈতিক দলের লোক ছিল। তবে শেষ মুহূর্তে ভোট দিলেও ফলাফলের পর তিনি ‘লজ্জিত’ হন। কারণ নির্বাচনে অংশ না নেওয়া একজন এসে কাউন্সিলের সদস্য হয়ে গেছেন। তিনি এটিকে ‘স্বেচ্ছাচারিতা, স্ট্যান্ডবাজী, ভাই-ব্রাদার কোরামের খেলা’ বলে অভিহিত করেন।
নিজের পোস্টে জুলাই অভ্যুত্থানের স্বপ্ন নিয়ে প্ল্যাটফর্মে যোগ দেওয়ার কথা উল্লেখ করে উমামা ফাতেমা বলেন, ‘প্ল্যাটফর্মে যাওয়ার আগে আমাকে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল আমি স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারব। কিন্তু প্ল্যাটফর্মের মুখপাত্র হিসেবে যাওয়ার পরেই টের পাই সংস্কার, জুলাই, শহীদ, আহত এসব মুখের বুলিমাত্র।’
সবশেষে তিনি বৈষম্যবিরোধী প্ল্যাটফর্ম থেকে সব ধরনের সমর্থন ও কাউন্সিলে প্রদত্ত ভোট প্রত্যাহার করে নেন। যারা তাঁর সঙ্গে ‘নোংরামি’ করেছে এবং ‘অভ্যুত্থানকে বাজারদরে কেনাবেচা করেছে’, তাদের তিনি কখনো ক্ষমা করবেন না বলে জানান। তিনি আশা প্রকাশ করেন, যারা পরিবর্তনের স্বপ্ন নিয়ে প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন, তাঁরা পড়ালেখায় মনোযোগ দেবেন এবং সামনের দিকে এগিয়ে যাবেন।
আরও খবর পড়ুন:
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর আনুষ্ঠানিক যাত্রার সমাপ্তি ঘোষণা করেছেন সংগঠনটির সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা। গত বুধবার অনুষ্ঠিত সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি। একটি ফেসবুক পোস্টে উমামা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভেতরের পরিস্থিতি, ক্ষমতার দ্বন্দ্ব, সুবিধাবাদ ও অনিয়মের নানা দিক তুলে ধরেছেন।
উল্লেখ্য, ঢাকার বাংলামোটরে রূপায়ণ টাওয়ারে গত বুধবার ভোটগ্রহণ শেষে এক বছরের জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া সংগঠনটির সভাপতি হয়েছেন রশিদুল ইসলাম (রিফাত রশিদ); সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন মো. ইনামুল হাসান (হাসান ইমাম)।
জুলাই বিপ্লবের পর একটি রাজনৈতিক দল গঠনের পরও বৈষম্যবিরোধী ব্যানারে কাজ করার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে উমামা বলেন, ‘দলীয় লেজুড় ও প্রেসক্রিপশনের বাইরে এই ব্যানারটি স্বাধীনভাবে কাজ করলে অনেকের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে পড়ত। তাই আমার ওপর অনলাইন, অফলাইনে ভয়াবহ চাপ সৃষ্টি করা হয় যাতে আমি এই ব্যানার নিয়ে কাজ না করি।’
তিনি অভিযোগ করেন, একসময়ের সহযোদ্ধারা পরিকল্পিতভাবে জুনিয়রদের ব্যবহার করে তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচার (Smear campaign) চালিয়েছে। তিনি লেখেন, ‘যে মানুষগুলোর সঙ্গে আমি পাশে দাঁড়ায়ে মিটিং করেছি, মিছিল করেছি তারাই পরিকল্পিতভাবে জুনিয়রদের দিয়ে আমার বিরুদ্ধে Smear campaign চালায়।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই তথাকথিত সহযোদ্ধারা মানুষকে টিস্যু পেপারের মতো ব্যবহার করে এবং প্রয়োজন ফুরালে ছুড়ে ফেলতে এক মুহূর্তও লাগে না।’
মার্চ-এপ্রিল মাসে প্ল্যাটফর্মের ভেতরের পরিস্থিতি বর্ণনা করতে গিয়ে তিনি এটিকে ‘বদ্ধ জলাশয়’ এবং ‘পোকার মতো সুবিধাবাদীদের খেয়ে ফেলার’ মতো শব্দ ব্যবহার করেন। তাঁর অভিযোগ, বিভিন্ন শাখা কমিটিতে অনেক ‘গুডউইল’-এর মানুষ থাকলেও তাঁরা এই সুবিধাবাদীদের কাছে জায়গা করতে পারেনি।
মুখপাত্র হিসেবে তাঁর দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘মুখপাত্র হিসেবে বৈষম্যবিরোধীর পেজের এক্সেস থাকার কথা আমার কাছে, আমার দায়িত্ব হওয়ার কথা মিডিয়া হ্যান্ডলিং। পেজের এক্সেস দেওয়া তো দূরের কথা এই পেজ থেকে মার্চ মাসে আমার বিরুদ্ধে পর্যন্ত পোস্ট হয়েছে।’ তিনি আরও জানান, জেলা-উপজেলা কমিটিগুলোর অনিয়ম নিয়ে অভিযোগ উঠলে তিনি সাবেক আহ্বায়ক ও সদস্যসচিবের কাছে আপত্তি জানালেও কোনো উত্তর পাননি।
কাউন্সিল ভোট নিয়েও তিনি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তিনি জানান, শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি ভোট না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, কারণ যারা কাজ করতে চায় তাদের অনেকেই প্রার্থী হওয়ার সুযোগ পাননি এবং ভোটারদের বেশির ভাগই একটি রাজনৈতিক দলের লোক ছিল। তবে শেষ মুহূর্তে ভোট দিলেও ফলাফলের পর তিনি ‘লজ্জিত’ হন। কারণ নির্বাচনে অংশ না নেওয়া একজন এসে কাউন্সিলের সদস্য হয়ে গেছেন। তিনি এটিকে ‘স্বেচ্ছাচারিতা, স্ট্যান্ডবাজী, ভাই-ব্রাদার কোরামের খেলা’ বলে অভিহিত করেন।
নিজের পোস্টে জুলাই অভ্যুত্থানের স্বপ্ন নিয়ে প্ল্যাটফর্মে যোগ দেওয়ার কথা উল্লেখ করে উমামা ফাতেমা বলেন, ‘প্ল্যাটফর্মে যাওয়ার আগে আমাকে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল আমি স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারব। কিন্তু প্ল্যাটফর্মের মুখপাত্র হিসেবে যাওয়ার পরেই টের পাই সংস্কার, জুলাই, শহীদ, আহত এসব মুখের বুলিমাত্র।’
সবশেষে তিনি বৈষম্যবিরোধী প্ল্যাটফর্ম থেকে সব ধরনের সমর্থন ও কাউন্সিলে প্রদত্ত ভোট প্রত্যাহার করে নেন। যারা তাঁর সঙ্গে ‘নোংরামি’ করেছে এবং ‘অভ্যুত্থানকে বাজারদরে কেনাবেচা করেছে’, তাদের তিনি কখনো ক্ষমা করবেন না বলে জানান। তিনি আশা প্রকাশ করেন, যারা পরিবর্তনের স্বপ্ন নিয়ে প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন, তাঁরা পড়ালেখায় মনোযোগ দেবেন এবং সামনের দিকে এগিয়ে যাবেন।
আরও খবর পড়ুন:

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর আনুষ্ঠানিক যাত্রার সমাপ্তি ঘোষণা করেছেন সংগঠনটির সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা। গত বুধবার অনুষ্ঠিত সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি। একটি ফেসবুক পোস্টে উমামা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভেতরের পরিস্থিতি, ক্ষমতার দ্বন্দ্ব, সুবিধাবাদ ও অনিয়মের নানা দিক তুলে ধরেছেন।
উল্লেখ্য, ঢাকার বাংলামোটরে রূপায়ণ টাওয়ারে গত বুধবার ভোটগ্রহণ শেষে এক বছরের জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া সংগঠনটির সভাপতি হয়েছেন রশিদুল ইসলাম (রিফাত রশিদ); সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন মো. ইনামুল হাসান (হাসান ইমাম)।
জুলাই বিপ্লবের পর একটি রাজনৈতিক দল গঠনের পরও বৈষম্যবিরোধী ব্যানারে কাজ করার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে উমামা বলেন, ‘দলীয় লেজুড় ও প্রেসক্রিপশনের বাইরে এই ব্যানারটি স্বাধীনভাবে কাজ করলে অনেকের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে পড়ত। তাই আমার ওপর অনলাইন, অফলাইনে ভয়াবহ চাপ সৃষ্টি করা হয় যাতে আমি এই ব্যানার নিয়ে কাজ না করি।’
তিনি অভিযোগ করেন, একসময়ের সহযোদ্ধারা পরিকল্পিতভাবে জুনিয়রদের ব্যবহার করে তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচার (Smear campaign) চালিয়েছে। তিনি লেখেন, ‘যে মানুষগুলোর সঙ্গে আমি পাশে দাঁড়ায়ে মিটিং করেছি, মিছিল করেছি তারাই পরিকল্পিতভাবে জুনিয়রদের দিয়ে আমার বিরুদ্ধে Smear campaign চালায়।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই তথাকথিত সহযোদ্ধারা মানুষকে টিস্যু পেপারের মতো ব্যবহার করে এবং প্রয়োজন ফুরালে ছুড়ে ফেলতে এক মুহূর্তও লাগে না।’
মার্চ-এপ্রিল মাসে প্ল্যাটফর্মের ভেতরের পরিস্থিতি বর্ণনা করতে গিয়ে তিনি এটিকে ‘বদ্ধ জলাশয়’ এবং ‘পোকার মতো সুবিধাবাদীদের খেয়ে ফেলার’ মতো শব্দ ব্যবহার করেন। তাঁর অভিযোগ, বিভিন্ন শাখা কমিটিতে অনেক ‘গুডউইল’-এর মানুষ থাকলেও তাঁরা এই সুবিধাবাদীদের কাছে জায়গা করতে পারেনি।
মুখপাত্র হিসেবে তাঁর দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘মুখপাত্র হিসেবে বৈষম্যবিরোধীর পেজের এক্সেস থাকার কথা আমার কাছে, আমার দায়িত্ব হওয়ার কথা মিডিয়া হ্যান্ডলিং। পেজের এক্সেস দেওয়া তো দূরের কথা এই পেজ থেকে মার্চ মাসে আমার বিরুদ্ধে পর্যন্ত পোস্ট হয়েছে।’ তিনি আরও জানান, জেলা-উপজেলা কমিটিগুলোর অনিয়ম নিয়ে অভিযোগ উঠলে তিনি সাবেক আহ্বায়ক ও সদস্যসচিবের কাছে আপত্তি জানালেও কোনো উত্তর পাননি।
কাউন্সিল ভোট নিয়েও তিনি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তিনি জানান, শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি ভোট না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, কারণ যারা কাজ করতে চায় তাদের অনেকেই প্রার্থী হওয়ার সুযোগ পাননি এবং ভোটারদের বেশির ভাগই একটি রাজনৈতিক দলের লোক ছিল। তবে শেষ মুহূর্তে ভোট দিলেও ফলাফলের পর তিনি ‘লজ্জিত’ হন। কারণ নির্বাচনে অংশ না নেওয়া একজন এসে কাউন্সিলের সদস্য হয়ে গেছেন। তিনি এটিকে ‘স্বেচ্ছাচারিতা, স্ট্যান্ডবাজী, ভাই-ব্রাদার কোরামের খেলা’ বলে অভিহিত করেন।
নিজের পোস্টে জুলাই অভ্যুত্থানের স্বপ্ন নিয়ে প্ল্যাটফর্মে যোগ দেওয়ার কথা উল্লেখ করে উমামা ফাতেমা বলেন, ‘প্ল্যাটফর্মে যাওয়ার আগে আমাকে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল আমি স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারব। কিন্তু প্ল্যাটফর্মের মুখপাত্র হিসেবে যাওয়ার পরেই টের পাই সংস্কার, জুলাই, শহীদ, আহত এসব মুখের বুলিমাত্র।’
সবশেষে তিনি বৈষম্যবিরোধী প্ল্যাটফর্ম থেকে সব ধরনের সমর্থন ও কাউন্সিলে প্রদত্ত ভোট প্রত্যাহার করে নেন। যারা তাঁর সঙ্গে ‘নোংরামি’ করেছে এবং ‘অভ্যুত্থানকে বাজারদরে কেনাবেচা করেছে’, তাদের তিনি কখনো ক্ষমা করবেন না বলে জানান। তিনি আশা প্রকাশ করেন, যারা পরিবর্তনের স্বপ্ন নিয়ে প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন, তাঁরা পড়ালেখায় মনোযোগ দেবেন এবং সামনের দিকে এগিয়ে যাবেন।
আরও খবর পড়ুন:

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিন পর্যন্ত ৪৭টি আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনীত প্রার্থীরা।
১ ঘণ্টা আগে
অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তাঁকে দলের মুখপাত্র করা হয়েছে। তবে আসন্ন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না তিনি। একই সঙ্গে দলটির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান করা হয়েছে তাঁকে।
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন না জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দেওয়ার মুহূর্তে এমন খবর এল।
২ ঘণ্টা আগে
অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিলেন জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিন পর্যন্ত ৪৭টি আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনীত প্রার্থীরা।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
এ সময় নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা নির্বাচনী বৈতরণী পার করার জন্য জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জোটে গিয়েছি। তবে কতটি আসনে জোট হবে, সে বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তাই আমরা আজ ৪৭টি আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি।’
উল্লেখ্য, জামায়াতসহ ৮-দলীয় জোটের সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠন করেছে এনসিপি। এই জোটে এনসিপি ৩০টি আসনে প্রার্থী দেবে বলে গুঞ্জন রয়েছে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিন পর্যন্ত ৪৭টি আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনীত প্রার্থীরা।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
এ সময় নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা নির্বাচনী বৈতরণী পার করার জন্য জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জোটে গিয়েছি। তবে কতটি আসনে জোট হবে, সে বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তাই আমরা আজ ৪৭টি আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি।’
উল্লেখ্য, জামায়াতসহ ৮-দলীয় জোটের সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠন করেছে এনসিপি। এই জোটে এনসিপি ৩০টি আসনে প্রার্থী দেবে বলে গুঞ্জন রয়েছে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর আনুষ্ঠানিক যাত্রার সমাপ্তি ঘোষণা করেছেন সংগঠনটির সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা। গত বুধবার অনুষ্ঠিত সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি। একটি ফেসবুক পোস্টে উমামা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভেতরের পরিস্থিতি...
২৮ জুন ২০২৫
অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তাঁকে দলের মুখপাত্র করা হয়েছে। তবে আসন্ন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না তিনি। একই সঙ্গে দলটির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান করা হয়েছে তাঁকে।
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন না জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দেওয়ার মুহূর্তে এমন খবর এল।
২ ঘণ্টা আগে
অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিলেন জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তাঁকে দলের মুখপাত্র করা হয়েছে। তবে আসন্ন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না তিনি। একই সঙ্গে দলটির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান করা হয়েছে তাঁকে।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় বাংলামোটরস্থ দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানিয়েছেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
সংবাদ সম্মেলনে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানে ইতিহাসের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে। এরপর আমরা নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের সূচনা করেছি। একটি গণতান্ত্রিক সরকার গঠনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।’
আসিফ মাহমুদ আরও বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। জুলাই অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আবার সুযোগ এসেছে। তাই আমি জাতীয় নাগরিক পার্টিতে যোগদান করেছি।’

অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তাঁকে দলের মুখপাত্র করা হয়েছে। তবে আসন্ন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না তিনি। একই সঙ্গে দলটির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান করা হয়েছে তাঁকে।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় বাংলামোটরস্থ দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানিয়েছেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
সংবাদ সম্মেলনে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানে ইতিহাসের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে। এরপর আমরা নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের সূচনা করেছি। একটি গণতান্ত্রিক সরকার গঠনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।’
আসিফ মাহমুদ আরও বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। জুলাই অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আবার সুযোগ এসেছে। তাই আমি জাতীয় নাগরিক পার্টিতে যোগদান করেছি।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর আনুষ্ঠানিক যাত্রার সমাপ্তি ঘোষণা করেছেন সংগঠনটির সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা। গত বুধবার অনুষ্ঠিত সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি। একটি ফেসবুক পোস্টে উমামা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভেতরের পরিস্থিতি...
২৮ জুন ২০২৫
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিন পর্যন্ত ৪৭টি আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনীত প্রার্থীরা।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন না জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দেওয়ার মুহূর্তে এমন খবর এল।
২ ঘণ্টা আগে
অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিলেন জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন না জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দেওয়ার মুহূর্তে এমন খবর এল।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম এসব তথ্য জানান।
নাহিদ ইসলাম জানান, আসিফ মাহমুদ এখন এনসিপির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। নির্বাচন পরিচালনা কমিটির বর্তমান প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী তাঁর দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে তাঁর আসনে নির্বাচনী প্রচারে মনোযোগ দেবেন।
আসিফ মাহমুদের ঢাকা-১০ আসন থেকে নির্বাচন করার কথা ছিল। তবে তিনি আর নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন না জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দেওয়ার মুহূর্তে এমন খবর এল।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম এসব তথ্য জানান।
নাহিদ ইসলাম জানান, আসিফ মাহমুদ এখন এনসিপির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। নির্বাচন পরিচালনা কমিটির বর্তমান প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী তাঁর দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে তাঁর আসনে নির্বাচনী প্রচারে মনোযোগ দেবেন।
আসিফ মাহমুদের ঢাকা-১০ আসন থেকে নির্বাচন করার কথা ছিল। তবে তিনি আর নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর আনুষ্ঠানিক যাত্রার সমাপ্তি ঘোষণা করেছেন সংগঠনটির সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা। গত বুধবার অনুষ্ঠিত সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি। একটি ফেসবুক পোস্টে উমামা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভেতরের পরিস্থিতি...
২৮ জুন ২০২৫
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিন পর্যন্ত ৪৭টি আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনীত প্রার্থীরা।
১ ঘণ্টা আগে
অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তাঁকে দলের মুখপাত্র করা হয়েছে। তবে আসন্ন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না তিনি। একই সঙ্গে দলটির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান করা হয়েছে তাঁকে।
২ ঘণ্টা আগে
অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিলেন জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিলেন জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। সংবাদ সম্মেলনে আসিফ মাহমুদকেও উপস্থিত থাকতে দেখা যায়।
আসিফ মাহমুদ এখন এনসিপির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। নির্বাচন পরিচালনা কমিটির বর্তমান প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী তাঁর দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে তাঁর আসনে নির্বাচনী প্রচারে মনোযোগ দেবেন।
আসিফ মাহমুদের ঢাকা-১০ আসন থেকে থেকে নির্বাচন করার কথা ছিল। তবে তিনি আর নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না।
সংবাদ সম্মেলনে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘২০২৪ সালের ঐতিহাসিক গণ-অভ্যূত্থানের মধ্যদিয়ে ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে। এরপর আমরা নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের সূচনা করেছি। একটি গণতান্ত্রিক সরকার গঠনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। জুলাই অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আবার সুযোগ এসেছে। তাই আমি জাতীয় নাগরিক পার্টিতে যোগদান করছি।’

অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিলেন জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। সংবাদ সম্মেলনে আসিফ মাহমুদকেও উপস্থিত থাকতে দেখা যায়।
আসিফ মাহমুদ এখন এনসিপির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। নির্বাচন পরিচালনা কমিটির বর্তমান প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী তাঁর দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে তাঁর আসনে নির্বাচনী প্রচারে মনোযোগ দেবেন।
আসিফ মাহমুদের ঢাকা-১০ আসন থেকে থেকে নির্বাচন করার কথা ছিল। তবে তিনি আর নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না।
সংবাদ সম্মেলনে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘২০২৪ সালের ঐতিহাসিক গণ-অভ্যূত্থানের মধ্যদিয়ে ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে। এরপর আমরা নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের সূচনা করেছি। একটি গণতান্ত্রিক সরকার গঠনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। জুলাই অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আবার সুযোগ এসেছে। তাই আমি জাতীয় নাগরিক পার্টিতে যোগদান করছি।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর আনুষ্ঠানিক যাত্রার সমাপ্তি ঘোষণা করেছেন সংগঠনটির সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা। গত বুধবার অনুষ্ঠিত সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি। একটি ফেসবুক পোস্টে উমামা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভেতরের পরিস্থিতি...
২৮ জুন ২০২৫
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিন পর্যন্ত ৪৭টি আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনীত প্রার্থীরা।
১ ঘণ্টা আগে
অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তাঁকে দলের মুখপাত্র করা হয়েছে। তবে আসন্ন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না তিনি। একই সঙ্গে দলটির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান করা হয়েছে তাঁকে।
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন না জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দেওয়ার মুহূর্তে এমন খবর এল।
২ ঘণ্টা আগে