ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

আর কদিন পরেই ৫ আগস্ট। এই দিনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারতে পালিয়ে যাওয়ার এক বছর পূর্ণ হবে। তাঁর দল আওয়ামী লীগ বর্তমানে নানা ধরনের সমস্যায় জর্জরিত বলে নিউজ১৮-কে জানিয়েছে দলটির ভেতরের কিছু সূত্র। যদিও দল নিষিদ্ধ হওয়ার বিষয়টি তাদের কাছে অপ্রত্যাশিত ছিল না, তবে দলের নেতা-কর্মীদের টেলিগ্রাম গ্রুপে অর্থ সংগ্রহ এবং সেসব গ্রুপে গোয়েন্দা সংস্থার অনুপ্রবেশ নিয়ে তারা রীতিমতো অবাক।
এক বছর ধরে শেখ হাসিনার দলের নেতা–কর্মীদের যোগাযোগের মূল মাধ্যম হয়ে উঠেছে টেলিগ্রাম। এসব গ্রুপের কোনো কোনোটিতে ২০ থেকে ৩০ হাজারের বেশি সদস্য রয়েছেন। প্রতিদিন রাত ৯টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত এসব গ্রুপে মিটিং চলে। এতে দলের কেন্দ্রীয় নেতা, বর্তমান ও সাবেক সংসদ সদস্য এবং জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতারা অংশ নেন।
তবে আওয়ামী লীগের কিছু সূত্র নিউজ১৮-কে জানিয়েছে, শেখ হাসিনা এসব আলোচনায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হলে কে কথা বলবেন, তা নির্ধারণে অর্থ লেনদেন হয়। এই অভিযোগের কেন্দ্রে রয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
সূত্র বলছে, টেলিগ্রামকে নিজের প্রধান রাজনৈতিক মঞ্চ বানিয়ে রেখেছেন কাদের। সেখানে জ্বালাময়ী বক্তব্য দিয়ে ঢাকা ঘেরাওয়ের ডাক দিচ্ছেন। কিন্তু তাঁর কথায় কোনো পরিষ্কার পরিকল্পনা বা বাস্তব পদক্ষেপ থাকে না বলে অভিযোগ সূত্রগুলোর।
সূত্রগুলো আরও দাবি করেছে, ওবায়দুল কাদের এখন নিজেই বিভিন্ন টেলিগ্রাম গ্রুপে তাঁর প্রতিদিনের কথা বলার সময় ঠিক করেন। অনেকে এটাকে তাঁর রাজনৈতিক কৌশল না বলে হতাশা হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন।
আওয়ামী লীগের একজন জ্যেষ্ঠ নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে নিউজ১৮-কে বলেছেন, দলের কর্মীরা ওবায়দুল কাদেরকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তিনি নিজের গুরুত্ব ধরে রাখার জন্য অসংখ্য টেলিগ্রাম গ্রুপ তৈরি করেছেন, যা দলের ভালোর জন্য নয়, বরং একধরনের আর্থিক প্রতারণা চালানোর জন্য।
ওই নেতা আরও জানান, শীর্ষ নেতৃত্ব জানতে পেরেছে, তিনি টেলিগ্রামের মাধ্যমে হাসিনার সঙ্গে ভার্চুয়াল মিটিংয়ের ব্যবস্থা করে দলের জ্যেষ্ঠ নেতা, সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রীদের কাছ থেকে টাকা আদায় করছেন।
তবে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃত্ব—যেমন সজীব ওয়াজেদ জয়, হাসান মাহমুদ, মোহাম্মদ এ আরাফাত, আসাদুজ্জামান খান কামাল ও মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল—এমনকি শেখ হাসিনার জন্যও বড় একটি উদ্বেগের বিষয় হলো, ড. ইউনূসের সমর্থক ও বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থার কর্মীরা এসব গ্রুপের অনেকগুলোতে ঢুকে পড়েছে বলে মনে করছেন দলটির নেতা-কমীরা।
আওয়ামী লীগের সূত্রগুলো বলছে, বিএনপি ও জামায়াতের কর্মীদের অনুপ্রবেশের সঙ্গে লড়াই করলেও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি অনুগত গোয়েন্দা সদস্যদের অনুপ্রবেশ এটাই প্রথম। এই অনুপ্রবেশকারীরা নাকি গ্রুপগুলোর কথোপকথন রেকর্ড করে, যা পরে অংশগ্রহণকারীদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করতে ব্যবহার করা হয়। দলটির ভেতরের খবর অনুযায়ী, গ্রুপে আলোচনার ভিত্তিতে ইতিমধ্যেই গ্রেপ্তার শুরু হয়ে গেছে।
প্রথম কখন এই সন্দেহ দেখা দেয়া—এ বিষয়ে জানতে চাইলে দলের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, ‘দেখুন, মাঝেমধ্যে অপ্রীতিকর মন্তব্য আসছিল। কিন্তু ধানমন্ডি ৩২-এর মতো পরিচিত গ্রুপগুলোতেও (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাসভবনের নামে নামকরণ করা) কেন্দ্রীয় নেতাদের বিরুদ্ধে খোলাখুলি অসন্তোষ প্রকাশ করা হয়েছে, যা আমরা লক্ষ করেছিলাম। কিন্তু যখন প্রতিরোধ গড়ার আলোচনার ভিত্তিতে আমাদের কর্মীদের ধরে নিয়ে যাওয়া শুরু হলো, তখন আমরা বুঝলাম, ব্যাপারটা যতটা দেখা যাচ্ছে, তারচেয়েও গভীর।’
এই সমস্যা সমাধানের জন্য শেখ হাসিনা কী চান—নিউজ১৮ জানতে পেরেছে, শেখ হাসিনা এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় নেতৃত্বে আমূল পরিবর্তন চান। তিনি চান না, কর্মীরা শুধু ‘কি–বোর্ড যোদ্ধা’ হয়ে থাকুক। নিউজ১৮ আরও জানতে পেরেছে, ডেটা কালোবাজারে ও ডার্ক ওয়েবে ফাঁস হওয়া খবরের পর আওয়ামী লীগের সব টেলিগ্রাম ব্যবহারকারীকে ভিপিএন ব্যবহারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
২০২৬ সালে বাংলাদেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। তবে আওয়ামী লীগ এখনো নিষিদ্ধ। এই প্রেক্ষাপটে দলটি মনে করছে, তারা দ্বিতীয় ধাপে প্রবেশ করতে প্রস্তুত—এবার টেলিগ্রাম নয়, সরাসরি রাস্তায় নামার ‘পর্ব’।
দলের এক নেতা বলেন, এক বছর হয়ে গেল। আওয়ামী লীগ জনগণের জন্য লড়তে চায়। তাই প্রতিটি জেলা ও মহানগর এলাকায় বিভাগীয় সংগঠক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যদের নিয়ে খুব শিগগির প্রতিরোধ কমিটি গঠন করা হবে।
আরও খবর পড়ুন:

আর কদিন পরেই ৫ আগস্ট। এই দিনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারতে পালিয়ে যাওয়ার এক বছর পূর্ণ হবে। তাঁর দল আওয়ামী লীগ বর্তমানে নানা ধরনের সমস্যায় জর্জরিত বলে নিউজ১৮-কে জানিয়েছে দলটির ভেতরের কিছু সূত্র। যদিও দল নিষিদ্ধ হওয়ার বিষয়টি তাদের কাছে অপ্রত্যাশিত ছিল না, তবে দলের নেতা-কর্মীদের টেলিগ্রাম গ্রুপে অর্থ সংগ্রহ এবং সেসব গ্রুপে গোয়েন্দা সংস্থার অনুপ্রবেশ নিয়ে তারা রীতিমতো অবাক।
এক বছর ধরে শেখ হাসিনার দলের নেতা–কর্মীদের যোগাযোগের মূল মাধ্যম হয়ে উঠেছে টেলিগ্রাম। এসব গ্রুপের কোনো কোনোটিতে ২০ থেকে ৩০ হাজারের বেশি সদস্য রয়েছেন। প্রতিদিন রাত ৯টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত এসব গ্রুপে মিটিং চলে। এতে দলের কেন্দ্রীয় নেতা, বর্তমান ও সাবেক সংসদ সদস্য এবং জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতারা অংশ নেন।
তবে আওয়ামী লীগের কিছু সূত্র নিউজ১৮-কে জানিয়েছে, শেখ হাসিনা এসব আলোচনায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হলে কে কথা বলবেন, তা নির্ধারণে অর্থ লেনদেন হয়। এই অভিযোগের কেন্দ্রে রয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
সূত্র বলছে, টেলিগ্রামকে নিজের প্রধান রাজনৈতিক মঞ্চ বানিয়ে রেখেছেন কাদের। সেখানে জ্বালাময়ী বক্তব্য দিয়ে ঢাকা ঘেরাওয়ের ডাক দিচ্ছেন। কিন্তু তাঁর কথায় কোনো পরিষ্কার পরিকল্পনা বা বাস্তব পদক্ষেপ থাকে না বলে অভিযোগ সূত্রগুলোর।
সূত্রগুলো আরও দাবি করেছে, ওবায়দুল কাদের এখন নিজেই বিভিন্ন টেলিগ্রাম গ্রুপে তাঁর প্রতিদিনের কথা বলার সময় ঠিক করেন। অনেকে এটাকে তাঁর রাজনৈতিক কৌশল না বলে হতাশা হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন।
আওয়ামী লীগের একজন জ্যেষ্ঠ নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে নিউজ১৮-কে বলেছেন, দলের কর্মীরা ওবায়দুল কাদেরকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তিনি নিজের গুরুত্ব ধরে রাখার জন্য অসংখ্য টেলিগ্রাম গ্রুপ তৈরি করেছেন, যা দলের ভালোর জন্য নয়, বরং একধরনের আর্থিক প্রতারণা চালানোর জন্য।
ওই নেতা আরও জানান, শীর্ষ নেতৃত্ব জানতে পেরেছে, তিনি টেলিগ্রামের মাধ্যমে হাসিনার সঙ্গে ভার্চুয়াল মিটিংয়ের ব্যবস্থা করে দলের জ্যেষ্ঠ নেতা, সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রীদের কাছ থেকে টাকা আদায় করছেন।
তবে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃত্ব—যেমন সজীব ওয়াজেদ জয়, হাসান মাহমুদ, মোহাম্মদ এ আরাফাত, আসাদুজ্জামান খান কামাল ও মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল—এমনকি শেখ হাসিনার জন্যও বড় একটি উদ্বেগের বিষয় হলো, ড. ইউনূসের সমর্থক ও বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থার কর্মীরা এসব গ্রুপের অনেকগুলোতে ঢুকে পড়েছে বলে মনে করছেন দলটির নেতা-কমীরা।
আওয়ামী লীগের সূত্রগুলো বলছে, বিএনপি ও জামায়াতের কর্মীদের অনুপ্রবেশের সঙ্গে লড়াই করলেও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি অনুগত গোয়েন্দা সদস্যদের অনুপ্রবেশ এটাই প্রথম। এই অনুপ্রবেশকারীরা নাকি গ্রুপগুলোর কথোপকথন রেকর্ড করে, যা পরে অংশগ্রহণকারীদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করতে ব্যবহার করা হয়। দলটির ভেতরের খবর অনুযায়ী, গ্রুপে আলোচনার ভিত্তিতে ইতিমধ্যেই গ্রেপ্তার শুরু হয়ে গেছে।
প্রথম কখন এই সন্দেহ দেখা দেয়া—এ বিষয়ে জানতে চাইলে দলের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, ‘দেখুন, মাঝেমধ্যে অপ্রীতিকর মন্তব্য আসছিল। কিন্তু ধানমন্ডি ৩২-এর মতো পরিচিত গ্রুপগুলোতেও (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাসভবনের নামে নামকরণ করা) কেন্দ্রীয় নেতাদের বিরুদ্ধে খোলাখুলি অসন্তোষ প্রকাশ করা হয়েছে, যা আমরা লক্ষ করেছিলাম। কিন্তু যখন প্রতিরোধ গড়ার আলোচনার ভিত্তিতে আমাদের কর্মীদের ধরে নিয়ে যাওয়া শুরু হলো, তখন আমরা বুঝলাম, ব্যাপারটা যতটা দেখা যাচ্ছে, তারচেয়েও গভীর।’
এই সমস্যা সমাধানের জন্য শেখ হাসিনা কী চান—নিউজ১৮ জানতে পেরেছে, শেখ হাসিনা এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় নেতৃত্বে আমূল পরিবর্তন চান। তিনি চান না, কর্মীরা শুধু ‘কি–বোর্ড যোদ্ধা’ হয়ে থাকুক। নিউজ১৮ আরও জানতে পেরেছে, ডেটা কালোবাজারে ও ডার্ক ওয়েবে ফাঁস হওয়া খবরের পর আওয়ামী লীগের সব টেলিগ্রাম ব্যবহারকারীকে ভিপিএন ব্যবহারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
২০২৬ সালে বাংলাদেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। তবে আওয়ামী লীগ এখনো নিষিদ্ধ। এই প্রেক্ষাপটে দলটি মনে করছে, তারা দ্বিতীয় ধাপে প্রবেশ করতে প্রস্তুত—এবার টেলিগ্রাম নয়, সরাসরি রাস্তায় নামার ‘পর্ব’।
দলের এক নেতা বলেন, এক বছর হয়ে গেল। আওয়ামী লীগ জনগণের জন্য লড়তে চায়। তাই প্রতিটি জেলা ও মহানগর এলাকায় বিভাগীয় সংগঠক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যদের নিয়ে খুব শিগগির প্রতিরোধ কমিটি গঠন করা হবে।
আরও খবর পড়ুন:
ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

আর কদিন পরেই ৫ আগস্ট। এই দিনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারতে পালিয়ে যাওয়ার এক বছর পূর্ণ হবে। তাঁর দল আওয়ামী লীগ বর্তমানে নানা ধরনের সমস্যায় জর্জরিত বলে নিউজ১৮-কে জানিয়েছে দলটির ভেতরের কিছু সূত্র। যদিও দল নিষিদ্ধ হওয়ার বিষয়টি তাদের কাছে অপ্রত্যাশিত ছিল না, তবে দলের নেতা-কর্মীদের টেলিগ্রাম গ্রুপে অর্থ সংগ্রহ এবং সেসব গ্রুপে গোয়েন্দা সংস্থার অনুপ্রবেশ নিয়ে তারা রীতিমতো অবাক।
এক বছর ধরে শেখ হাসিনার দলের নেতা–কর্মীদের যোগাযোগের মূল মাধ্যম হয়ে উঠেছে টেলিগ্রাম। এসব গ্রুপের কোনো কোনোটিতে ২০ থেকে ৩০ হাজারের বেশি সদস্য রয়েছেন। প্রতিদিন রাত ৯টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত এসব গ্রুপে মিটিং চলে। এতে দলের কেন্দ্রীয় নেতা, বর্তমান ও সাবেক সংসদ সদস্য এবং জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতারা অংশ নেন।
তবে আওয়ামী লীগের কিছু সূত্র নিউজ১৮-কে জানিয়েছে, শেখ হাসিনা এসব আলোচনায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হলে কে কথা বলবেন, তা নির্ধারণে অর্থ লেনদেন হয়। এই অভিযোগের কেন্দ্রে রয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
সূত্র বলছে, টেলিগ্রামকে নিজের প্রধান রাজনৈতিক মঞ্চ বানিয়ে রেখেছেন কাদের। সেখানে জ্বালাময়ী বক্তব্য দিয়ে ঢাকা ঘেরাওয়ের ডাক দিচ্ছেন। কিন্তু তাঁর কথায় কোনো পরিষ্কার পরিকল্পনা বা বাস্তব পদক্ষেপ থাকে না বলে অভিযোগ সূত্রগুলোর।
সূত্রগুলো আরও দাবি করেছে, ওবায়দুল কাদের এখন নিজেই বিভিন্ন টেলিগ্রাম গ্রুপে তাঁর প্রতিদিনের কথা বলার সময় ঠিক করেন। অনেকে এটাকে তাঁর রাজনৈতিক কৌশল না বলে হতাশা হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন।
আওয়ামী লীগের একজন জ্যেষ্ঠ নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে নিউজ১৮-কে বলেছেন, দলের কর্মীরা ওবায়দুল কাদেরকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তিনি নিজের গুরুত্ব ধরে রাখার জন্য অসংখ্য টেলিগ্রাম গ্রুপ তৈরি করেছেন, যা দলের ভালোর জন্য নয়, বরং একধরনের আর্থিক প্রতারণা চালানোর জন্য।
ওই নেতা আরও জানান, শীর্ষ নেতৃত্ব জানতে পেরেছে, তিনি টেলিগ্রামের মাধ্যমে হাসিনার সঙ্গে ভার্চুয়াল মিটিংয়ের ব্যবস্থা করে দলের জ্যেষ্ঠ নেতা, সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রীদের কাছ থেকে টাকা আদায় করছেন।
তবে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃত্ব—যেমন সজীব ওয়াজেদ জয়, হাসান মাহমুদ, মোহাম্মদ এ আরাফাত, আসাদুজ্জামান খান কামাল ও মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল—এমনকি শেখ হাসিনার জন্যও বড় একটি উদ্বেগের বিষয় হলো, ড. ইউনূসের সমর্থক ও বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থার কর্মীরা এসব গ্রুপের অনেকগুলোতে ঢুকে পড়েছে বলে মনে করছেন দলটির নেতা-কমীরা।
আওয়ামী লীগের সূত্রগুলো বলছে, বিএনপি ও জামায়াতের কর্মীদের অনুপ্রবেশের সঙ্গে লড়াই করলেও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি অনুগত গোয়েন্দা সদস্যদের অনুপ্রবেশ এটাই প্রথম। এই অনুপ্রবেশকারীরা নাকি গ্রুপগুলোর কথোপকথন রেকর্ড করে, যা পরে অংশগ্রহণকারীদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করতে ব্যবহার করা হয়। দলটির ভেতরের খবর অনুযায়ী, গ্রুপে আলোচনার ভিত্তিতে ইতিমধ্যেই গ্রেপ্তার শুরু হয়ে গেছে।
প্রথম কখন এই সন্দেহ দেখা দেয়া—এ বিষয়ে জানতে চাইলে দলের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, ‘দেখুন, মাঝেমধ্যে অপ্রীতিকর মন্তব্য আসছিল। কিন্তু ধানমন্ডি ৩২-এর মতো পরিচিত গ্রুপগুলোতেও (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাসভবনের নামে নামকরণ করা) কেন্দ্রীয় নেতাদের বিরুদ্ধে খোলাখুলি অসন্তোষ প্রকাশ করা হয়েছে, যা আমরা লক্ষ করেছিলাম। কিন্তু যখন প্রতিরোধ গড়ার আলোচনার ভিত্তিতে আমাদের কর্মীদের ধরে নিয়ে যাওয়া শুরু হলো, তখন আমরা বুঝলাম, ব্যাপারটা যতটা দেখা যাচ্ছে, তারচেয়েও গভীর।’
এই সমস্যা সমাধানের জন্য শেখ হাসিনা কী চান—নিউজ১৮ জানতে পেরেছে, শেখ হাসিনা এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় নেতৃত্বে আমূল পরিবর্তন চান। তিনি চান না, কর্মীরা শুধু ‘কি–বোর্ড যোদ্ধা’ হয়ে থাকুক। নিউজ১৮ আরও জানতে পেরেছে, ডেটা কালোবাজারে ও ডার্ক ওয়েবে ফাঁস হওয়া খবরের পর আওয়ামী লীগের সব টেলিগ্রাম ব্যবহারকারীকে ভিপিএন ব্যবহারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
২০২৬ সালে বাংলাদেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। তবে আওয়ামী লীগ এখনো নিষিদ্ধ। এই প্রেক্ষাপটে দলটি মনে করছে, তারা দ্বিতীয় ধাপে প্রবেশ করতে প্রস্তুত—এবার টেলিগ্রাম নয়, সরাসরি রাস্তায় নামার ‘পর্ব’।
দলের এক নেতা বলেন, এক বছর হয়ে গেল। আওয়ামী লীগ জনগণের জন্য লড়তে চায়। তাই প্রতিটি জেলা ও মহানগর এলাকায় বিভাগীয় সংগঠক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যদের নিয়ে খুব শিগগির প্রতিরোধ কমিটি গঠন করা হবে।
আরও খবর পড়ুন:

আর কদিন পরেই ৫ আগস্ট। এই দিনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারতে পালিয়ে যাওয়ার এক বছর পূর্ণ হবে। তাঁর দল আওয়ামী লীগ বর্তমানে নানা ধরনের সমস্যায় জর্জরিত বলে নিউজ১৮-কে জানিয়েছে দলটির ভেতরের কিছু সূত্র। যদিও দল নিষিদ্ধ হওয়ার বিষয়টি তাদের কাছে অপ্রত্যাশিত ছিল না, তবে দলের নেতা-কর্মীদের টেলিগ্রাম গ্রুপে অর্থ সংগ্রহ এবং সেসব গ্রুপে গোয়েন্দা সংস্থার অনুপ্রবেশ নিয়ে তারা রীতিমতো অবাক।
এক বছর ধরে শেখ হাসিনার দলের নেতা–কর্মীদের যোগাযোগের মূল মাধ্যম হয়ে উঠেছে টেলিগ্রাম। এসব গ্রুপের কোনো কোনোটিতে ২০ থেকে ৩০ হাজারের বেশি সদস্য রয়েছেন। প্রতিদিন রাত ৯টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত এসব গ্রুপে মিটিং চলে। এতে দলের কেন্দ্রীয় নেতা, বর্তমান ও সাবেক সংসদ সদস্য এবং জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতারা অংশ নেন।
তবে আওয়ামী লীগের কিছু সূত্র নিউজ১৮-কে জানিয়েছে, শেখ হাসিনা এসব আলোচনায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হলে কে কথা বলবেন, তা নির্ধারণে অর্থ লেনদেন হয়। এই অভিযোগের কেন্দ্রে রয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
সূত্র বলছে, টেলিগ্রামকে নিজের প্রধান রাজনৈতিক মঞ্চ বানিয়ে রেখেছেন কাদের। সেখানে জ্বালাময়ী বক্তব্য দিয়ে ঢাকা ঘেরাওয়ের ডাক দিচ্ছেন। কিন্তু তাঁর কথায় কোনো পরিষ্কার পরিকল্পনা বা বাস্তব পদক্ষেপ থাকে না বলে অভিযোগ সূত্রগুলোর।
সূত্রগুলো আরও দাবি করেছে, ওবায়দুল কাদের এখন নিজেই বিভিন্ন টেলিগ্রাম গ্রুপে তাঁর প্রতিদিনের কথা বলার সময় ঠিক করেন। অনেকে এটাকে তাঁর রাজনৈতিক কৌশল না বলে হতাশা হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন।
আওয়ামী লীগের একজন জ্যেষ্ঠ নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে নিউজ১৮-কে বলেছেন, দলের কর্মীরা ওবায়দুল কাদেরকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তিনি নিজের গুরুত্ব ধরে রাখার জন্য অসংখ্য টেলিগ্রাম গ্রুপ তৈরি করেছেন, যা দলের ভালোর জন্য নয়, বরং একধরনের আর্থিক প্রতারণা চালানোর জন্য।
ওই নেতা আরও জানান, শীর্ষ নেতৃত্ব জানতে পেরেছে, তিনি টেলিগ্রামের মাধ্যমে হাসিনার সঙ্গে ভার্চুয়াল মিটিংয়ের ব্যবস্থা করে দলের জ্যেষ্ঠ নেতা, সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রীদের কাছ থেকে টাকা আদায় করছেন।
তবে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃত্ব—যেমন সজীব ওয়াজেদ জয়, হাসান মাহমুদ, মোহাম্মদ এ আরাফাত, আসাদুজ্জামান খান কামাল ও মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল—এমনকি শেখ হাসিনার জন্যও বড় একটি উদ্বেগের বিষয় হলো, ড. ইউনূসের সমর্থক ও বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থার কর্মীরা এসব গ্রুপের অনেকগুলোতে ঢুকে পড়েছে বলে মনে করছেন দলটির নেতা-কমীরা।
আওয়ামী লীগের সূত্রগুলো বলছে, বিএনপি ও জামায়াতের কর্মীদের অনুপ্রবেশের সঙ্গে লড়াই করলেও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি অনুগত গোয়েন্দা সদস্যদের অনুপ্রবেশ এটাই প্রথম। এই অনুপ্রবেশকারীরা নাকি গ্রুপগুলোর কথোপকথন রেকর্ড করে, যা পরে অংশগ্রহণকারীদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করতে ব্যবহার করা হয়। দলটির ভেতরের খবর অনুযায়ী, গ্রুপে আলোচনার ভিত্তিতে ইতিমধ্যেই গ্রেপ্তার শুরু হয়ে গেছে।
প্রথম কখন এই সন্দেহ দেখা দেয়া—এ বিষয়ে জানতে চাইলে দলের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, ‘দেখুন, মাঝেমধ্যে অপ্রীতিকর মন্তব্য আসছিল। কিন্তু ধানমন্ডি ৩২-এর মতো পরিচিত গ্রুপগুলোতেও (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাসভবনের নামে নামকরণ করা) কেন্দ্রীয় নেতাদের বিরুদ্ধে খোলাখুলি অসন্তোষ প্রকাশ করা হয়েছে, যা আমরা লক্ষ করেছিলাম। কিন্তু যখন প্রতিরোধ গড়ার আলোচনার ভিত্তিতে আমাদের কর্মীদের ধরে নিয়ে যাওয়া শুরু হলো, তখন আমরা বুঝলাম, ব্যাপারটা যতটা দেখা যাচ্ছে, তারচেয়েও গভীর।’
এই সমস্যা সমাধানের জন্য শেখ হাসিনা কী চান—নিউজ১৮ জানতে পেরেছে, শেখ হাসিনা এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় নেতৃত্বে আমূল পরিবর্তন চান। তিনি চান না, কর্মীরা শুধু ‘কি–বোর্ড যোদ্ধা’ হয়ে থাকুক। নিউজ১৮ আরও জানতে পেরেছে, ডেটা কালোবাজারে ও ডার্ক ওয়েবে ফাঁস হওয়া খবরের পর আওয়ামী লীগের সব টেলিগ্রাম ব্যবহারকারীকে ভিপিএন ব্যবহারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
২০২৬ সালে বাংলাদেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। তবে আওয়ামী লীগ এখনো নিষিদ্ধ। এই প্রেক্ষাপটে দলটি মনে করছে, তারা দ্বিতীয় ধাপে প্রবেশ করতে প্রস্তুত—এবার টেলিগ্রাম নয়, সরাসরি রাস্তায় নামার ‘পর্ব’।
দলের এক নেতা বলেন, এক বছর হয়ে গেল। আওয়ামী লীগ জনগণের জন্য লড়তে চায়। তাই প্রতিটি জেলা ও মহানগর এলাকায় বিভাগীয় সংগঠক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যদের নিয়ে খুব শিগগির প্রতিরোধ কমিটি গঠন করা হবে।
আরও খবর পড়ুন:

ঢাকা-১৩ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) মনোনীত প্রার্থী ববি হাজ্জাজ। আজ সোমবার সকালে আগারগাঁওয়ের নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (ইটিআই) ভবনে ঢাকা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও এই আসনের রিটার্নিং অফিসার মো. ইউনুচ আলীর কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
ঋণখেলাপির তালিকায় থাকা নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নার নাম আট সপ্তাহের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। আজ সোমবার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হক এই আদেশ দেন। এর ফলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁর অংশ নিতে কোনো আইনি বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কন্যা জাইমা রহমান সম্প্রতি তাঁর পোষা বিড়াল ‘জেবু’কে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি আবেগপূর্ণ স্ট্যাটাস দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
জোট চূড়ান্ত হওয়ার পর এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে শুভকামনা জানিয়ে ঢাকা-১১ আসনে জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী আতিকুর রহমান নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। গতকাল রোববার রাতে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্ট করে এ কথা জানান ছাত্রশিবিরের সাবেক এই কেন্দ্রীয় সভাপতি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা-১৩ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) মনোনীত প্রার্থী ববি হাজ্জাজ। আজ সোমবার সকালে আগারগাঁওয়ের নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (ইটিআই) ভবনে ঢাকা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও এই আসনের রিটার্নিং অফিসার মো. ইউনুচ আলীর কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেন তিনি।
এ সময় ববি হাজ্জাদ সাংবাদিকদের বলেন, আমরা আশাবাদী আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে পরিচালিত হবে। ইসি তাঁর দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করবেন।
কৌশলগত কারণে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা জোটে ছিলাম, জোটে আছি। বিএনপির নেতা-কর্মীরা শুরু থেকেই আমাদের সহযোগিতা করছেন। কৌশলগত কারণে আমরা এক মার্কায় নির্বাচন করব। প্রথম থেকেই বিএনপি নেতা-কর্মীরা সহযোগিতা করছেন।
এর আগে গত ২৪ ডিসেম্বর জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম)-এর চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ নিজ দল ত্যাগ করে বিএনপিতে যোগ দেন।

ঢাকা-১৩ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) মনোনীত প্রার্থী ববি হাজ্জাজ। আজ সোমবার সকালে আগারগাঁওয়ের নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (ইটিআই) ভবনে ঢাকা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও এই আসনের রিটার্নিং অফিসার মো. ইউনুচ আলীর কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেন তিনি।
এ সময় ববি হাজ্জাদ সাংবাদিকদের বলেন, আমরা আশাবাদী আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে পরিচালিত হবে। ইসি তাঁর দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করবেন।
কৌশলগত কারণে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা জোটে ছিলাম, জোটে আছি। বিএনপির নেতা-কর্মীরা শুরু থেকেই আমাদের সহযোগিতা করছেন। কৌশলগত কারণে আমরা এক মার্কায় নির্বাচন করব। প্রথম থেকেই বিএনপি নেতা-কর্মীরা সহযোগিতা করছেন।
এর আগে গত ২৪ ডিসেম্বর জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম)-এর চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ নিজ দল ত্যাগ করে বিএনপিতে যোগ দেন।

সূত্র বলছে, টেলিগ্রামকে নিজের প্রধান রাজনৈতিক মঞ্চ বানিয়ে রেখেছেন কাদের। সেখানে জ্বালাময়ী বক্তব্য দিয়ে ঢাকা ঘেরাওয়ের ডাক দিচ্ছেন। কিন্তু তাঁর কথায় কোনো পরিষ্কার পরিকল্পনা বা বাস্তব পদক্ষেপ থাকে না বলে অভিযোগ সূত্রগুলোর।
২৯ জুলাই ২০২৫
ঋণখেলাপির তালিকায় থাকা নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নার নাম আট সপ্তাহের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। আজ সোমবার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হক এই আদেশ দেন। এর ফলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁর অংশ নিতে কোনো আইনি বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কন্যা জাইমা রহমান সম্প্রতি তাঁর পোষা বিড়াল ‘জেবু’কে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি আবেগপূর্ণ স্ট্যাটাস দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
জোট চূড়ান্ত হওয়ার পর এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে শুভকামনা জানিয়ে ঢাকা-১১ আসনে জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী আতিকুর রহমান নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। গতকাল রোববার রাতে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্ট করে এ কথা জানান ছাত্রশিবিরের সাবেক এই কেন্দ্রীয় সভাপতি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঋণখেলাপির তালিকায় থাকা নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নার নাম আট সপ্তাহের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। আজ সোমবার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হক এই আদেশ দেন। এর ফলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁর অংশ নিতে কোনো আইনি বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
মান্নার আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২ শতাংশ ঋণের টাকা পরিশোধ করে রি-শিডিউল করতে হয়। মান্না তাঁর থেকে বেশি টাকা পরিশোধ করেছেন। এরপর ব্যাংক তাঁর নোটিশ প্রত্যাহারও করেছেন। যে কারণে তাঁর নির্বাচন করতে বাধা নেই।
ইসলামী ব্যাংকের আইনজীবী আব্দুল কাইয়ুম লিটন আজকের পত্রিকাকে বলেন, চেম্বার আদালত ঋণ খেলাপির তালিকা ৮ সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেছেন। তাই মাহমুদুর রহমান মান্নার নির্বাচনে বাধা নেই।
এর আগে ঋণখেলাপির তালিকা থেকে নাম দিতে নির্দেশনা চেয়ে মান্নার করা রিট খারিজ করে দেন হাইকোর্ট। এরপর চেম্বার আদালতে আবেদন করেন তিনি। গতকাল রোববার আবেদনটি চেম্বার আদালতে উঠলে আজকের দিন পর্যন্ত মুলতবি করা হয়।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের বগুড়া বড়গোলা শাখা খেলাপি ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা আদায়ে ১০ ডিসেম্বর নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নার নেতৃত্বাধীন প্রতিষ্ঠান আফাকু কোল্ডস্টোরেজ লিমিটেডকে ‘কলব্যাক নোটিশ’ পাঠায়। নোটিশটি প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ বি এম নাজমুল কাদির শাজাহান চৌধুরীর ঠিকানায় পাঠানো হয়।
মাহমুদুর রহমান মান্না আফাকু কোল্ডস্টোরেজের ৫০ শতাংশের অংশীদার আর এ বি এম নাজমুল কাদির শাজাহান চৌধুরী ২৫ শতাংশ এবং তাঁর স্ত্রী ইসমত আরা লাইজু ২৫ শতাংশ অংশীদার। নোটিশে ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধের নির্দেশ দেওয়া হয়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বকেয়া পরিশোধ না করলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে উল্লেখ করা হয়।
পরে ঋণখেলাপির তালিকা থেকে নাম বাদ দেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে রিট করেন মাহমুদুর রহমান মান্না। গত বুধবার হাইকোর্ট মান্নার রিট খারিজ করে দেন।

ঋণখেলাপির তালিকায় থাকা নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নার নাম আট সপ্তাহের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। আজ সোমবার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হক এই আদেশ দেন। এর ফলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁর অংশ নিতে কোনো আইনি বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
মান্নার আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২ শতাংশ ঋণের টাকা পরিশোধ করে রি-শিডিউল করতে হয়। মান্না তাঁর থেকে বেশি টাকা পরিশোধ করেছেন। এরপর ব্যাংক তাঁর নোটিশ প্রত্যাহারও করেছেন। যে কারণে তাঁর নির্বাচন করতে বাধা নেই।
ইসলামী ব্যাংকের আইনজীবী আব্দুল কাইয়ুম লিটন আজকের পত্রিকাকে বলেন, চেম্বার আদালত ঋণ খেলাপির তালিকা ৮ সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেছেন। তাই মাহমুদুর রহমান মান্নার নির্বাচনে বাধা নেই।
এর আগে ঋণখেলাপির তালিকা থেকে নাম দিতে নির্দেশনা চেয়ে মান্নার করা রিট খারিজ করে দেন হাইকোর্ট। এরপর চেম্বার আদালতে আবেদন করেন তিনি। গতকাল রোববার আবেদনটি চেম্বার আদালতে উঠলে আজকের দিন পর্যন্ত মুলতবি করা হয়।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের বগুড়া বড়গোলা শাখা খেলাপি ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা আদায়ে ১০ ডিসেম্বর নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নার নেতৃত্বাধীন প্রতিষ্ঠান আফাকু কোল্ডস্টোরেজ লিমিটেডকে ‘কলব্যাক নোটিশ’ পাঠায়। নোটিশটি প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ বি এম নাজমুল কাদির শাজাহান চৌধুরীর ঠিকানায় পাঠানো হয়।
মাহমুদুর রহমান মান্না আফাকু কোল্ডস্টোরেজের ৫০ শতাংশের অংশীদার আর এ বি এম নাজমুল কাদির শাজাহান চৌধুরী ২৫ শতাংশ এবং তাঁর স্ত্রী ইসমত আরা লাইজু ২৫ শতাংশ অংশীদার। নোটিশে ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধের নির্দেশ দেওয়া হয়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বকেয়া পরিশোধ না করলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে উল্লেখ করা হয়।
পরে ঋণখেলাপির তালিকা থেকে নাম বাদ দেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে রিট করেন মাহমুদুর রহমান মান্না। গত বুধবার হাইকোর্ট মান্নার রিট খারিজ করে দেন।

সূত্র বলছে, টেলিগ্রামকে নিজের প্রধান রাজনৈতিক মঞ্চ বানিয়ে রেখেছেন কাদের। সেখানে জ্বালাময়ী বক্তব্য দিয়ে ঢাকা ঘেরাওয়ের ডাক দিচ্ছেন। কিন্তু তাঁর কথায় কোনো পরিষ্কার পরিকল্পনা বা বাস্তব পদক্ষেপ থাকে না বলে অভিযোগ সূত্রগুলোর।
২৯ জুলাই ২০২৫
ঢাকা-১৩ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) মনোনীত প্রার্থী ববি হাজ্জাজ। আজ সোমবার সকালে আগারগাঁওয়ের নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (ইটিআই) ভবনে ঢাকা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও এই আসনের রিটার্নিং অফিসার মো. ইউনুচ আলীর কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কন্যা জাইমা রহমান সম্প্রতি তাঁর পোষা বিড়াল ‘জেবু’কে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি আবেগপূর্ণ স্ট্যাটাস দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
জোট চূড়ান্ত হওয়ার পর এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে শুভকামনা জানিয়ে ঢাকা-১১ আসনে জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী আতিকুর রহমান নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। গতকাল রোববার রাতে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্ট করে এ কথা জানান ছাত্রশিবিরের সাবেক এই কেন্দ্রীয় সভাপতি।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কন্যা জাইমা রহমান সম্প্রতি তাঁর পোষা বিড়াল ‘জেবু’কে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি আবেগপূর্ণ স্ট্যাটাস দিয়েছেন। জেবুকে ঘিরে সাধারণ মানুষের কৌতূহল দেখে জাইমা যেমন অবাক হয়েছেন, তেমনি প্রাণীর প্রতি মানুষের মমতা ও দায়িত্ববোধের বিষয়টিকেও সামনে এনেছেন।
জাইমা রহমান তাঁর লেখায় উল্লেখ করেছেন, জেবুকে যখন প্রথম বিড়ালছানা হিসেবে বাড়িতে আনা হয়েছিল, তখন কেউ ভাবেনি যে সে পরিবারের এত গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হয়ে উঠবে। জাইমার ভাষ্যমতে, তাঁর বাবা-মা (তারেক রহমান ও ডা. জুবায়দা রহমান) বাসায় ফিরে আগে জেবুর খবর নিতেন, তারপর মেয়ের খোঁজ করতেন। জাইমার মা যখন বাগানে কাজ করতেন বা হাঁটতে বের হতেন, জেবু সারাক্ষণ তাঁর চারপাশেই থাকত।
জাইমা আরও জানান, সন্ধ্যায় তারেক রহমানের অনলাইন মিটিংগুলো চলাকালীন জেবু শান্ত হয়ে তাঁর কোলে বসে থাকত এবং পরম আদরে সময় কাটাত। জাইমা মনে করেন, প্রাণীরা মানুষের মনের অবস্থা বুঝতে পারে। তাঁর মন খারাপ থাকলে জেবু তাঁর কোমল স্পর্শ দিয়ে সঙ্গ দেওয়ার চেষ্টা করত।
বর্তমানে জেবু মহাদেশ পেরিয়ে এক নতুন পরিবেশে এসেছে। জাইমা তাঁর লেখায় উল্লেখ করেন, পোষা প্রাণী নিয়ে আবাসন পরিবর্তন করা কতটা কঠিন। মানুষের মতো প্রাণীদের জন্যও এই পরিবর্তনটা বেশ কষ্টের ও বড় চ্যালেঞ্জের, এটা হয়তো মানুষ সব সময় পুরোপুরি উপলব্ধি করতে পারে না।
বিড়াল সাধারণত ‘মিউ মিউ’ করলেও জেবু একেবারেই তা করে না। জাইমা মজার ছলে জানান, জেবু আলমারিতে আটকে পড়লেও ডাকে না। তবে খুশি বা অবাক হলে পাখির মতো নরম স্বরে শব্দ করে। আবার অনুমতি ছাড়া কেউ তাকে কোলে নিলে হালকা বিরক্তি প্রকাশ করে। অন্য কোনো বিড়াল অপছন্দ হলে বেশ জোরে চিৎকার করতেও পিছপা হয় না সে।
জাইমা রহমানের মতে, কোনো প্রাণীর দায়িত্ব নেওয়া মানে আল্লাহর সৃষ্টির সেবা করা। জেবুর মাধ্যমে তাঁদের পরিবার ধৈর্য ও প্রাণীর প্রতি মমতা শিখেছে। তিনি বিশ্বাস করেন, যে ব্যক্তি কোনো অবলা জীবের দায়িত্ব নেওয়ার সুযোগ পায়, সে নিজের সম্পর্কে অনেক নতুন কিছু জানতে পারে যা আগে কখনো কল্পনাও করেনি। জাইমা মনে করেন, ভালোবাসা কোনো প্রজাতির সীমা মানে না।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কন্যা জাইমা রহমান সম্প্রতি তাঁর পোষা বিড়াল ‘জেবু’কে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি আবেগপূর্ণ স্ট্যাটাস দিয়েছেন। জেবুকে ঘিরে সাধারণ মানুষের কৌতূহল দেখে জাইমা যেমন অবাক হয়েছেন, তেমনি প্রাণীর প্রতি মানুষের মমতা ও দায়িত্ববোধের বিষয়টিকেও সামনে এনেছেন।
জাইমা রহমান তাঁর লেখায় উল্লেখ করেছেন, জেবুকে যখন প্রথম বিড়ালছানা হিসেবে বাড়িতে আনা হয়েছিল, তখন কেউ ভাবেনি যে সে পরিবারের এত গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হয়ে উঠবে। জাইমার ভাষ্যমতে, তাঁর বাবা-মা (তারেক রহমান ও ডা. জুবায়দা রহমান) বাসায় ফিরে আগে জেবুর খবর নিতেন, তারপর মেয়ের খোঁজ করতেন। জাইমার মা যখন বাগানে কাজ করতেন বা হাঁটতে বের হতেন, জেবু সারাক্ষণ তাঁর চারপাশেই থাকত।
জাইমা আরও জানান, সন্ধ্যায় তারেক রহমানের অনলাইন মিটিংগুলো চলাকালীন জেবু শান্ত হয়ে তাঁর কোলে বসে থাকত এবং পরম আদরে সময় কাটাত। জাইমা মনে করেন, প্রাণীরা মানুষের মনের অবস্থা বুঝতে পারে। তাঁর মন খারাপ থাকলে জেবু তাঁর কোমল স্পর্শ দিয়ে সঙ্গ দেওয়ার চেষ্টা করত।
বর্তমানে জেবু মহাদেশ পেরিয়ে এক নতুন পরিবেশে এসেছে। জাইমা তাঁর লেখায় উল্লেখ করেন, পোষা প্রাণী নিয়ে আবাসন পরিবর্তন করা কতটা কঠিন। মানুষের মতো প্রাণীদের জন্যও এই পরিবর্তনটা বেশ কষ্টের ও বড় চ্যালেঞ্জের, এটা হয়তো মানুষ সব সময় পুরোপুরি উপলব্ধি করতে পারে না।
বিড়াল সাধারণত ‘মিউ মিউ’ করলেও জেবু একেবারেই তা করে না। জাইমা মজার ছলে জানান, জেবু আলমারিতে আটকে পড়লেও ডাকে না। তবে খুশি বা অবাক হলে পাখির মতো নরম স্বরে শব্দ করে। আবার অনুমতি ছাড়া কেউ তাকে কোলে নিলে হালকা বিরক্তি প্রকাশ করে। অন্য কোনো বিড়াল অপছন্দ হলে বেশ জোরে চিৎকার করতেও পিছপা হয় না সে।
জাইমা রহমানের মতে, কোনো প্রাণীর দায়িত্ব নেওয়া মানে আল্লাহর সৃষ্টির সেবা করা। জেবুর মাধ্যমে তাঁদের পরিবার ধৈর্য ও প্রাণীর প্রতি মমতা শিখেছে। তিনি বিশ্বাস করেন, যে ব্যক্তি কোনো অবলা জীবের দায়িত্ব নেওয়ার সুযোগ পায়, সে নিজের সম্পর্কে অনেক নতুন কিছু জানতে পারে যা আগে কখনো কল্পনাও করেনি। জাইমা মনে করেন, ভালোবাসা কোনো প্রজাতির সীমা মানে না।

সূত্র বলছে, টেলিগ্রামকে নিজের প্রধান রাজনৈতিক মঞ্চ বানিয়ে রেখেছেন কাদের। সেখানে জ্বালাময়ী বক্তব্য দিয়ে ঢাকা ঘেরাওয়ের ডাক দিচ্ছেন। কিন্তু তাঁর কথায় কোনো পরিষ্কার পরিকল্পনা বা বাস্তব পদক্ষেপ থাকে না বলে অভিযোগ সূত্রগুলোর।
২৯ জুলাই ২০২৫
ঢাকা-১৩ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) মনোনীত প্রার্থী ববি হাজ্জাজ। আজ সোমবার সকালে আগারগাঁওয়ের নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (ইটিআই) ভবনে ঢাকা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও এই আসনের রিটার্নিং অফিসার মো. ইউনুচ আলীর কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
ঋণখেলাপির তালিকায় থাকা নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নার নাম আট সপ্তাহের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। আজ সোমবার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হক এই আদেশ দেন। এর ফলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁর অংশ নিতে কোনো আইনি বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
১ ঘণ্টা আগে
জোট চূড়ান্ত হওয়ার পর এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে শুভকামনা জানিয়ে ঢাকা-১১ আসনে জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী আতিকুর রহমান নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। গতকাল রোববার রাতে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্ট করে এ কথা জানান ছাত্রশিবিরের সাবেক এই কেন্দ্রীয় সভাপতি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জোট চূড়ান্ত হওয়ার পর এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে শুভকামনা জানিয়ে ঢাকা-১১ আসনে জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী আতিকুর রহমান নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। গতকাল রোববার রাতে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্ট করে এ কথা জানান ছাত্রশিবিরের সাবেক এই কেন্দ্রীয় সভাপতি।
ফেসবুক পোস্টে আতিকুর রহমান লিখেছেন, ‘ঢাকা-১১ সংসদীয় আসনে জনাব নাহিদ ইসলামের জন্য শুভকামনা। দীর্ঘ ১০ মাস ২২ দিন পর আজ এক বড় জবাবদিহিতার জিম্মাদারী থেকে মুক্তি পেলাম। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের ৬ তারিখে সংগঠনের সিদ্ধান্তের পর থেকে ঢাকা-১১ সংসদীয় আসনকে ইসলামি আন্দোলনের পক্ষে জনমত তৈরি করার জন্য সাধ্যমতো প্রচেষ্টা চালিয়েছি। ব্যক্তি, পরিবার, পেশাগত দায়িত্ব সবকিছুর ঊর্ধ্বে ময়দানে ভূমিকা এবং জনগণের পাশে থাকার চেষ্টা করেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি ঢাকা-১১ (রামপুরা-বাড্ডা-ভাটারা-হাতিরঝিল আংশিক) সংসদীয় আসনের সকল শ্রেণি পেশার মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আপনারা এ স্বল্প সময়ে আমাকে আপনাদের আপনজন হিসেবে গ্রহণ করে নিয়েছেন এবং অভূতপূর্ব ভালোবাসায় আবদ্ধ করেছেন। মহান রাব্বুল আলামিন আপনাদের সবাইকে সামগ্রিক কল্যাণ দান করুন, ভালো ও নিরাপদে রাখুন।’
ছাত্রশিবিরের সাবেক এই সভাপতি আরও বলেন, ‘আমরা সকলেই সংগঠনের সিদ্ধান্তের প্রতি পরিপূর্ণ আনুগত্য এবং আস্থাশীল। ইনসাফের বাংলাদেশ গড়তে আমরা একযোগে কাজ করব ইনশাআল্লাহ।’

জোট চূড়ান্ত হওয়ার পর এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে শুভকামনা জানিয়ে ঢাকা-১১ আসনে জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী আতিকুর রহমান নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। গতকাল রোববার রাতে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্ট করে এ কথা জানান ছাত্রশিবিরের সাবেক এই কেন্দ্রীয় সভাপতি।
ফেসবুক পোস্টে আতিকুর রহমান লিখেছেন, ‘ঢাকা-১১ সংসদীয় আসনে জনাব নাহিদ ইসলামের জন্য শুভকামনা। দীর্ঘ ১০ মাস ২২ দিন পর আজ এক বড় জবাবদিহিতার জিম্মাদারী থেকে মুক্তি পেলাম। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের ৬ তারিখে সংগঠনের সিদ্ধান্তের পর থেকে ঢাকা-১১ সংসদীয় আসনকে ইসলামি আন্দোলনের পক্ষে জনমত তৈরি করার জন্য সাধ্যমতো প্রচেষ্টা চালিয়েছি। ব্যক্তি, পরিবার, পেশাগত দায়িত্ব সবকিছুর ঊর্ধ্বে ময়দানে ভূমিকা এবং জনগণের পাশে থাকার চেষ্টা করেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি ঢাকা-১১ (রামপুরা-বাড্ডা-ভাটারা-হাতিরঝিল আংশিক) সংসদীয় আসনের সকল শ্রেণি পেশার মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আপনারা এ স্বল্প সময়ে আমাকে আপনাদের আপনজন হিসেবে গ্রহণ করে নিয়েছেন এবং অভূতপূর্ব ভালোবাসায় আবদ্ধ করেছেন। মহান রাব্বুল আলামিন আপনাদের সবাইকে সামগ্রিক কল্যাণ দান করুন, ভালো ও নিরাপদে রাখুন।’
ছাত্রশিবিরের সাবেক এই সভাপতি আরও বলেন, ‘আমরা সকলেই সংগঠনের সিদ্ধান্তের প্রতি পরিপূর্ণ আনুগত্য এবং আস্থাশীল। ইনসাফের বাংলাদেশ গড়তে আমরা একযোগে কাজ করব ইনশাআল্লাহ।’

সূত্র বলছে, টেলিগ্রামকে নিজের প্রধান রাজনৈতিক মঞ্চ বানিয়ে রেখেছেন কাদের। সেখানে জ্বালাময়ী বক্তব্য দিয়ে ঢাকা ঘেরাওয়ের ডাক দিচ্ছেন। কিন্তু তাঁর কথায় কোনো পরিষ্কার পরিকল্পনা বা বাস্তব পদক্ষেপ থাকে না বলে অভিযোগ সূত্রগুলোর।
২৯ জুলাই ২০২৫
ঢাকা-১৩ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) মনোনীত প্রার্থী ববি হাজ্জাজ। আজ সোমবার সকালে আগারগাঁওয়ের নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (ইটিআই) ভবনে ঢাকা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও এই আসনের রিটার্নিং অফিসার মো. ইউনুচ আলীর কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
ঋণখেলাপির তালিকায় থাকা নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নার নাম আট সপ্তাহের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। আজ সোমবার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হক এই আদেশ দেন। এর ফলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁর অংশ নিতে কোনো আইনি বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কন্যা জাইমা রহমান সম্প্রতি তাঁর পোষা বিড়াল ‘জেবু’কে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি আবেগপূর্ণ স্ট্যাটাস দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে