নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় সমাবেশ করবে বিএনপি। ওই দিন বিএনপির নেতা-কর্মীরা নয়াপল্টনে যাবেন বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ জন্য নয়াপল্টন থেকে পুলিশ প্রত্যাহার করে সমাবেশের পরিবেশ সৃষ্টির জন্য সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। অন্যথায় অপ্রীতিকর কোনো ঘটনা ঘটলে তার দায় সরকারকেই বহন করতে হবে বলে জানান ফখরুল।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘১০ ডিসেম্বর আমাদের সমাবেশ, তা আমরা অবশ্যই করব। নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আমরা সমাবেশটা করতে চেয়েছিলাম। এখন এই সমাবেশটা কীভাবে শান্তিপূর্ণ হবে, সে দায়িত্ব সরকারের। আমরা অবশ্যই আমাদের সমাবেশস্থলে যাব। আর জনগণ কি করবে, সেটা তারাই ঠিক করবে।’
যদি সমাবেশের পরিবেশ তৈরি করা না হয়, তখন বিএনপি কি করবে জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘অপেক্ষা করুন, ঢাকায় যা দেখবেন, তা আপনারা নিজেরাই স্বচক্ষে দেখবেন।’
তবে নয়াপল্টনের বিকল্প কোনো জায়গা, যা বিএনপির কাছে নিরাপদ ও গ্রহণযোগ্য হবে, সেখানেও সমাবেশ করতে বিএনপির আপত্তি নেই বলেও জানান ফখরুল।
ফখরুল বলেন, আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপি সংবিধানসম্মত শান্তিপূর্ণভাবে গণসমাবেশ করবে। শান্তিপূর্ণ সমাবেশের ব্যবস্থা করার দায়িত্ব সরকারের, অন্যথায় এর দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে। প্রশাসন যদি আমাদের অন্য কোনো প্রস্তাব দেন সেটি যদি আমাদের অনুকূলে হয় তাহলে আমরা ভেবে দেখব। তবে আমরা নয়াপল্টনেই শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করতে চাই।
নয়াপল্টনের সংঘর্ষের ঘটনা প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব বলেন, নয়াপল্টনে যে ঘটনা ঘটিয়েছে এটা গণতন্ত্রের কফিনে শেষ পেরেক মারার শামিল। আওয়ামী লীগ দেশ পরিচালনায় ব্যর্থ হয়ে গণ আন্দোলনের ভীত হয়ে দেশকে পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত করেছে।
ফখরুল বলেন, সারা বিশ্ব দেখেছে আমাদের প্রতি কীভাবে অত্যাচার করা হয়েছে। পুলিশ নিজে বোম নিয়ে দায় চাপিয়েছে বিএনপির ওপর। পুলিশ বিএনপি অফিসে ঢোকার সময় কোনো সাংবাদিক বা দলীয় নেতাদের সঙ্গে নেয়নি। তারা যে ব্যাগসহ কার্যালয়ে প্রবেশ করেছে তা বিভিন্ন টেলিভিশনে দেখানো হয়েছে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আজ আমরা অধিকার হারা। সমাবেশ করা আমাদের অধিকার, সে অধিকার থেকে আমাদের বঞ্চিত করা হচ্ছে। পুলিশ বলছে-নয়াপল্টনে সমাবেশ করলে মানুষের চলাচলে অসুবিধা হবে। অথচ পুলিশ নিজেই পুরো সড়ক অবরুদ্ধ করে রেখেছে, এখন অসুবিধা হয় না?’
মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপির ১০ ডিসেম্বরের গণ সমাবেশ ঠেকাতে নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচারের স্ট্রিম রোলার চালাচ্ছে। পার্টি অফিস থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সিনিয়র নেতাদের। যা নজিরবিহীন ঘটনা।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন-বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, বেগম সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান ডাক্তার এ জেডএম জাহিদ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ ইমরান সালেহ প্রিন্স, বিএনপি নেতা সিরাজুল ইসলাম, নাজিম উদ্দিন খান, জহির উদ্দিন স্বপন, তাইফুল ইসলাম টিপু, বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়ায় উইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার ও শায়রুল কবির খান প্রমুখ।
গতকাল বুধবার বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে দলটির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে গুলিতে মকবুল হোসেন নামে স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতা নিহত হন, আহত হন আরও অনেকে। বিএনপির কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে দলটির বেশ কয়েকজন সিনিয়র নেতাসহ অন্তত তিনশ’ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করে। একই সঙ্গে সেখান থেকে হাতবোমা, ককটেল ও বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধার করা হয়। এরপর থেকে বিএনপি কার্যালয়ের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে রেখেছে পুলিশ।

পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় সমাবেশ করবে বিএনপি। ওই দিন বিএনপির নেতা-কর্মীরা নয়াপল্টনে যাবেন বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ জন্য নয়াপল্টন থেকে পুলিশ প্রত্যাহার করে সমাবেশের পরিবেশ সৃষ্টির জন্য সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। অন্যথায় অপ্রীতিকর কোনো ঘটনা ঘটলে তার দায় সরকারকেই বহন করতে হবে বলে জানান ফখরুল।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘১০ ডিসেম্বর আমাদের সমাবেশ, তা আমরা অবশ্যই করব। নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আমরা সমাবেশটা করতে চেয়েছিলাম। এখন এই সমাবেশটা কীভাবে শান্তিপূর্ণ হবে, সে দায়িত্ব সরকারের। আমরা অবশ্যই আমাদের সমাবেশস্থলে যাব। আর জনগণ কি করবে, সেটা তারাই ঠিক করবে।’
যদি সমাবেশের পরিবেশ তৈরি করা না হয়, তখন বিএনপি কি করবে জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘অপেক্ষা করুন, ঢাকায় যা দেখবেন, তা আপনারা নিজেরাই স্বচক্ষে দেখবেন।’
তবে নয়াপল্টনের বিকল্প কোনো জায়গা, যা বিএনপির কাছে নিরাপদ ও গ্রহণযোগ্য হবে, সেখানেও সমাবেশ করতে বিএনপির আপত্তি নেই বলেও জানান ফখরুল।
ফখরুল বলেন, আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপি সংবিধানসম্মত শান্তিপূর্ণভাবে গণসমাবেশ করবে। শান্তিপূর্ণ সমাবেশের ব্যবস্থা করার দায়িত্ব সরকারের, অন্যথায় এর দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে। প্রশাসন যদি আমাদের অন্য কোনো প্রস্তাব দেন সেটি যদি আমাদের অনুকূলে হয় তাহলে আমরা ভেবে দেখব। তবে আমরা নয়াপল্টনেই শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করতে চাই।
নয়াপল্টনের সংঘর্ষের ঘটনা প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব বলেন, নয়াপল্টনে যে ঘটনা ঘটিয়েছে এটা গণতন্ত্রের কফিনে শেষ পেরেক মারার শামিল। আওয়ামী লীগ দেশ পরিচালনায় ব্যর্থ হয়ে গণ আন্দোলনের ভীত হয়ে দেশকে পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত করেছে।
ফখরুল বলেন, সারা বিশ্ব দেখেছে আমাদের প্রতি কীভাবে অত্যাচার করা হয়েছে। পুলিশ নিজে বোম নিয়ে দায় চাপিয়েছে বিএনপির ওপর। পুলিশ বিএনপি অফিসে ঢোকার সময় কোনো সাংবাদিক বা দলীয় নেতাদের সঙ্গে নেয়নি। তারা যে ব্যাগসহ কার্যালয়ে প্রবেশ করেছে তা বিভিন্ন টেলিভিশনে দেখানো হয়েছে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আজ আমরা অধিকার হারা। সমাবেশ করা আমাদের অধিকার, সে অধিকার থেকে আমাদের বঞ্চিত করা হচ্ছে। পুলিশ বলছে-নয়াপল্টনে সমাবেশ করলে মানুষের চলাচলে অসুবিধা হবে। অথচ পুলিশ নিজেই পুরো সড়ক অবরুদ্ধ করে রেখেছে, এখন অসুবিধা হয় না?’
মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপির ১০ ডিসেম্বরের গণ সমাবেশ ঠেকাতে নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচারের স্ট্রিম রোলার চালাচ্ছে। পার্টি অফিস থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সিনিয়র নেতাদের। যা নজিরবিহীন ঘটনা।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন-বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, বেগম সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান ডাক্তার এ জেডএম জাহিদ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ ইমরান সালেহ প্রিন্স, বিএনপি নেতা সিরাজুল ইসলাম, নাজিম উদ্দিন খান, জহির উদ্দিন স্বপন, তাইফুল ইসলাম টিপু, বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়ায় উইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার ও শায়রুল কবির খান প্রমুখ।
গতকাল বুধবার বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে দলটির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে গুলিতে মকবুল হোসেন নামে স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতা নিহত হন, আহত হন আরও অনেকে। বিএনপির কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে দলটির বেশ কয়েকজন সিনিয়র নেতাসহ অন্তত তিনশ’ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করে। একই সঙ্গে সেখান থেকে হাতবোমা, ককটেল ও বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধার করা হয়। এরপর থেকে বিএনপি কার্যালয়ের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে রেখেছে পুলিশ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় সমাবেশ করবে বিএনপি। ওই দিন বিএনপির নেতা-কর্মীরা নয়াপল্টনে যাবেন বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ জন্য নয়াপল্টন থেকে পুলিশ প্রত্যাহার করে সমাবেশের পরিবেশ সৃষ্টির জন্য সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। অন্যথায় অপ্রীতিকর কোনো ঘটনা ঘটলে তার দায় সরকারকেই বহন করতে হবে বলে জানান ফখরুল।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘১০ ডিসেম্বর আমাদের সমাবেশ, তা আমরা অবশ্যই করব। নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আমরা সমাবেশটা করতে চেয়েছিলাম। এখন এই সমাবেশটা কীভাবে শান্তিপূর্ণ হবে, সে দায়িত্ব সরকারের। আমরা অবশ্যই আমাদের সমাবেশস্থলে যাব। আর জনগণ কি করবে, সেটা তারাই ঠিক করবে।’
যদি সমাবেশের পরিবেশ তৈরি করা না হয়, তখন বিএনপি কি করবে জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘অপেক্ষা করুন, ঢাকায় যা দেখবেন, তা আপনারা নিজেরাই স্বচক্ষে দেখবেন।’
তবে নয়াপল্টনের বিকল্প কোনো জায়গা, যা বিএনপির কাছে নিরাপদ ও গ্রহণযোগ্য হবে, সেখানেও সমাবেশ করতে বিএনপির আপত্তি নেই বলেও জানান ফখরুল।
ফখরুল বলেন, আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপি সংবিধানসম্মত শান্তিপূর্ণভাবে গণসমাবেশ করবে। শান্তিপূর্ণ সমাবেশের ব্যবস্থা করার দায়িত্ব সরকারের, অন্যথায় এর দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে। প্রশাসন যদি আমাদের অন্য কোনো প্রস্তাব দেন সেটি যদি আমাদের অনুকূলে হয় তাহলে আমরা ভেবে দেখব। তবে আমরা নয়াপল্টনেই শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করতে চাই।
নয়াপল্টনের সংঘর্ষের ঘটনা প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব বলেন, নয়াপল্টনে যে ঘটনা ঘটিয়েছে এটা গণতন্ত্রের কফিনে শেষ পেরেক মারার শামিল। আওয়ামী লীগ দেশ পরিচালনায় ব্যর্থ হয়ে গণ আন্দোলনের ভীত হয়ে দেশকে পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত করেছে।
ফখরুল বলেন, সারা বিশ্ব দেখেছে আমাদের প্রতি কীভাবে অত্যাচার করা হয়েছে। পুলিশ নিজে বোম নিয়ে দায় চাপিয়েছে বিএনপির ওপর। পুলিশ বিএনপি অফিসে ঢোকার সময় কোনো সাংবাদিক বা দলীয় নেতাদের সঙ্গে নেয়নি। তারা যে ব্যাগসহ কার্যালয়ে প্রবেশ করেছে তা বিভিন্ন টেলিভিশনে দেখানো হয়েছে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আজ আমরা অধিকার হারা। সমাবেশ করা আমাদের অধিকার, সে অধিকার থেকে আমাদের বঞ্চিত করা হচ্ছে। পুলিশ বলছে-নয়াপল্টনে সমাবেশ করলে মানুষের চলাচলে অসুবিধা হবে। অথচ পুলিশ নিজেই পুরো সড়ক অবরুদ্ধ করে রেখেছে, এখন অসুবিধা হয় না?’
মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপির ১০ ডিসেম্বরের গণ সমাবেশ ঠেকাতে নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচারের স্ট্রিম রোলার চালাচ্ছে। পার্টি অফিস থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সিনিয়র নেতাদের। যা নজিরবিহীন ঘটনা।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন-বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, বেগম সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান ডাক্তার এ জেডএম জাহিদ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ ইমরান সালেহ প্রিন্স, বিএনপি নেতা সিরাজুল ইসলাম, নাজিম উদ্দিন খান, জহির উদ্দিন স্বপন, তাইফুল ইসলাম টিপু, বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়ায় উইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার ও শায়রুল কবির খান প্রমুখ।
গতকাল বুধবার বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে দলটির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে গুলিতে মকবুল হোসেন নামে স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতা নিহত হন, আহত হন আরও অনেকে। বিএনপির কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে দলটির বেশ কয়েকজন সিনিয়র নেতাসহ অন্তত তিনশ’ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করে। একই সঙ্গে সেখান থেকে হাতবোমা, ককটেল ও বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধার করা হয়। এরপর থেকে বিএনপি কার্যালয়ের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে রেখেছে পুলিশ।

পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় সমাবেশ করবে বিএনপি। ওই দিন বিএনপির নেতা-কর্মীরা নয়াপল্টনে যাবেন বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ জন্য নয়াপল্টন থেকে পুলিশ প্রত্যাহার করে সমাবেশের পরিবেশ সৃষ্টির জন্য সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। অন্যথায় অপ্রীতিকর কোনো ঘটনা ঘটলে তার দায় সরকারকেই বহন করতে হবে বলে জানান ফখরুল।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘১০ ডিসেম্বর আমাদের সমাবেশ, তা আমরা অবশ্যই করব। নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আমরা সমাবেশটা করতে চেয়েছিলাম। এখন এই সমাবেশটা কীভাবে শান্তিপূর্ণ হবে, সে দায়িত্ব সরকারের। আমরা অবশ্যই আমাদের সমাবেশস্থলে যাব। আর জনগণ কি করবে, সেটা তারাই ঠিক করবে।’
যদি সমাবেশের পরিবেশ তৈরি করা না হয়, তখন বিএনপি কি করবে জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘অপেক্ষা করুন, ঢাকায় যা দেখবেন, তা আপনারা নিজেরাই স্বচক্ষে দেখবেন।’
তবে নয়াপল্টনের বিকল্প কোনো জায়গা, যা বিএনপির কাছে নিরাপদ ও গ্রহণযোগ্য হবে, সেখানেও সমাবেশ করতে বিএনপির আপত্তি নেই বলেও জানান ফখরুল।
ফখরুল বলেন, আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপি সংবিধানসম্মত শান্তিপূর্ণভাবে গণসমাবেশ করবে। শান্তিপূর্ণ সমাবেশের ব্যবস্থা করার দায়িত্ব সরকারের, অন্যথায় এর দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে। প্রশাসন যদি আমাদের অন্য কোনো প্রস্তাব দেন সেটি যদি আমাদের অনুকূলে হয় তাহলে আমরা ভেবে দেখব। তবে আমরা নয়াপল্টনেই শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করতে চাই।
নয়াপল্টনের সংঘর্ষের ঘটনা প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব বলেন, নয়াপল্টনে যে ঘটনা ঘটিয়েছে এটা গণতন্ত্রের কফিনে শেষ পেরেক মারার শামিল। আওয়ামী লীগ দেশ পরিচালনায় ব্যর্থ হয়ে গণ আন্দোলনের ভীত হয়ে দেশকে পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত করেছে।
ফখরুল বলেন, সারা বিশ্ব দেখেছে আমাদের প্রতি কীভাবে অত্যাচার করা হয়েছে। পুলিশ নিজে বোম নিয়ে দায় চাপিয়েছে বিএনপির ওপর। পুলিশ বিএনপি অফিসে ঢোকার সময় কোনো সাংবাদিক বা দলীয় নেতাদের সঙ্গে নেয়নি। তারা যে ব্যাগসহ কার্যালয়ে প্রবেশ করেছে তা বিভিন্ন টেলিভিশনে দেখানো হয়েছে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আজ আমরা অধিকার হারা। সমাবেশ করা আমাদের অধিকার, সে অধিকার থেকে আমাদের বঞ্চিত করা হচ্ছে। পুলিশ বলছে-নয়াপল্টনে সমাবেশ করলে মানুষের চলাচলে অসুবিধা হবে। অথচ পুলিশ নিজেই পুরো সড়ক অবরুদ্ধ করে রেখেছে, এখন অসুবিধা হয় না?’
মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপির ১০ ডিসেম্বরের গণ সমাবেশ ঠেকাতে নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচারের স্ট্রিম রোলার চালাচ্ছে। পার্টি অফিস থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সিনিয়র নেতাদের। যা নজিরবিহীন ঘটনা।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন-বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, বেগম সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান ডাক্তার এ জেডএম জাহিদ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ ইমরান সালেহ প্রিন্স, বিএনপি নেতা সিরাজুল ইসলাম, নাজিম উদ্দিন খান, জহির উদ্দিন স্বপন, তাইফুল ইসলাম টিপু, বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়ায় উইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার ও শায়রুল কবির খান প্রমুখ।
গতকাল বুধবার বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে দলটির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে গুলিতে মকবুল হোসেন নামে স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতা নিহত হন, আহত হন আরও অনেকে। বিএনপির কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে দলটির বেশ কয়েকজন সিনিয়র নেতাসহ অন্তত তিনশ’ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করে। একই সঙ্গে সেখান থেকে হাতবোমা, ককটেল ও বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধার করা হয়। এরপর থেকে বিএনপি কার্যালয়ের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে রেখেছে পুলিশ।

তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
৩ মিনিট আগে
নেতারা জানিয়েছেন, এ বিষয়ে ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও করণীয় সম্পর্কে আগামী সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে জোটের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট বক্তব্য তুলে ধরা হবে। সংবাদ সম্মেলনের স্থান ও সময় আগামীকাল শনিবার জানানো হবে।
১ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। শায়রুল কবির খান আরও বলেন, এখন যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আসছে, সেটিও কাতারের, কিন্তু জার্মান কোম্পানির তৈরি। কাতার জার্মানি থেকে কোনো এয়ার অ্যাম্বুলেন্স বাংলাদেশে পাঠাচ্ছে না।
৩ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা উচিত বলে মনে করেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
রাজধানীর একটি হোটেলে আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় এনসিপি আয়োজিত নীতিনির্ধারণবিষয়ক আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এনসিপি কোনো দলের সঙ্গে প্রকাশ্যে বা অপ্রকাশ্যে সমঝোতায় যায়নি জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমাদের বিষয়ে অপপ্রচারের চেষ্টা হয়েছে। অতি শিগগির প্রার্থিতালিকা ঘোষণা করব। তৃতীয় একটি জোট নিয়ে আলোচনা ও প্রক্রিয়া চলমান আছে। পুরানপন্থী যে দলগুলো আছে, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে—তাদের ব্যাপারে জনগণের আস্থা নেই। তাই আমরা নতুন ধারার রাজনীতি করতে চাই।’

সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা উচিত বলে মনে করেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
রাজধানীর একটি হোটেলে আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় এনসিপি আয়োজিত নীতিনির্ধারণবিষয়ক আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এনসিপি কোনো দলের সঙ্গে প্রকাশ্যে বা অপ্রকাশ্যে সমঝোতায় যায়নি জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমাদের বিষয়ে অপপ্রচারের চেষ্টা হয়েছে। অতি শিগগির প্রার্থিতালিকা ঘোষণা করব। তৃতীয় একটি জোট নিয়ে আলোচনা ও প্রক্রিয়া চলমান আছে। পুরানপন্থী যে দলগুলো আছে, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে—তাদের ব্যাপারে জনগণের আস্থা নেই। তাই আমরা নতুন ধারার রাজনীতি করতে চাই।’

পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় সমাবেশ করবে বিএনপি। ওই দিন বিএনপির নেতা-কর্মীরা নয়াপল্টনে যাবেন বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ জন্য নয়াপল্টন থেকে পুলিশ প্রত্যাহার করে সমাবেশের পরিবেশ সৃষ্টির জন্য সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন তিনি
০৮ ডিসেম্বর ২০২২
নেতারা জানিয়েছেন, এ বিষয়ে ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও করণীয় সম্পর্কে আগামী সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে জোটের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট বক্তব্য তুলে ধরা হবে। সংবাদ সম্মেলনের স্থান ও সময় আগামীকাল শনিবার জানানো হবে।
১ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। শায়রুল কবির খান আরও বলেন, এখন যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আসছে, সেটিও কাতারের, কিন্তু জার্মান কোম্পানির তৈরি। কাতার জার্মানি থেকে কোনো এয়ার অ্যাম্বুলেন্স বাংলাদেশে পাঠাচ্ছে না।
৩ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শরিক দলের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা না করে বিএনপির দুই ধাপে সংসদীয় আসনের প্রার্থী ঘোষণায় বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ হয়েছেন ১২ দলীয় জোটের নেতারা। তাঁরা বলেছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান শরিকদের সঙ্গে বৈঠকে নির্বাচন ও সরকার গঠনের যে দৃঢ় প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, ২৭২টি আসনে মনোনয়ন ঘোষণার মাধ্যমে তার বরখেলাপ করা হয়েছে।
১২ দলীয় জোটপ্রধান জাতীয় পার্টির (একাংশের) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের খিলগাঁও কার্যালয়ে আজ শুক্রবার আয়োজিত এক সভায় জোটভুক্ত নেতারা এভাবেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
তাঁরা জানিয়েছেন, এ বিষয়ে ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও করণীয় সম্পর্কে আগামী সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে জোটের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট বক্তব্য তুলে ধরা হবে। সংবাদ সম্মেলনের স্থান ও সময় আগামীকাল শনিবার জানানো হবে।
সভা শেষে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তির কামনায় মোনাজাত করা হয়।
সভায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির (একাংশের) চেয়ারম্যান ও ১২ দলীয় জোটপ্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার, জোটের সমন্বয়ক বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান শামসুদ্দিন পারভেজ প্রমুখ।

শরিক দলের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা না করে বিএনপির দুই ধাপে সংসদীয় আসনের প্রার্থী ঘোষণায় বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ হয়েছেন ১২ দলীয় জোটের নেতারা। তাঁরা বলেছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান শরিকদের সঙ্গে বৈঠকে নির্বাচন ও সরকার গঠনের যে দৃঢ় প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, ২৭২টি আসনে মনোনয়ন ঘোষণার মাধ্যমে তার বরখেলাপ করা হয়েছে।
১২ দলীয় জোটপ্রধান জাতীয় পার্টির (একাংশের) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের খিলগাঁও কার্যালয়ে আজ শুক্রবার আয়োজিত এক সভায় জোটভুক্ত নেতারা এভাবেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
তাঁরা জানিয়েছেন, এ বিষয়ে ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও করণীয় সম্পর্কে আগামী সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে জোটের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট বক্তব্য তুলে ধরা হবে। সংবাদ সম্মেলনের স্থান ও সময় আগামীকাল শনিবার জানানো হবে।
সভা শেষে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তির কামনায় মোনাজাত করা হয়।
সভায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির (একাংশের) চেয়ারম্যান ও ১২ দলীয় জোটপ্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার, জোটের সমন্বয়ক বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান শামসুদ্দিন পারভেজ প্রমুখ।

পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় সমাবেশ করবে বিএনপি। ওই দিন বিএনপির নেতা-কর্মীরা নয়াপল্টনে যাবেন বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ জন্য নয়াপল্টন থেকে পুলিশ প্রত্যাহার করে সমাবেশের পরিবেশ সৃষ্টির জন্য সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন তিনি
০৮ ডিসেম্বর ২০২২
তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
৩ মিনিট আগে
আজ শুক্রবার বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। শায়রুল কবির খান আরও বলেন, এখন যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আসছে, সেটিও কাতারের, কিন্তু জার্মান কোম্পানির তৈরি। কাতার জার্মানি থেকে কোনো এয়ার অ্যাম্বুলেন্স বাংলাদেশে পাঠাচ্ছে না।
৩ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে নিতে কাতার থেকেই অন্য একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠানো হচ্ছে। জার্মান কোম্পানির এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আগামীকাল শনিবার বিকেলে ঢাকায় অবতরণ করবে বলে দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শায়রুল কবির খান বলেছেন, কাতার রাজপরিবারের এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটিতে কারিগরি ত্রুটি থাকায় কাতারের আমির তাঁর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী অন্য একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাচ্ছেন, যা আগামীকাল বিকেল ৫টায় ঢাকায় অবতরণ করবে।
শায়রুল কবির খান আরও বলেন, এখন যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আসছে, সেটিও কাতারের, কিন্তু জার্মান কোম্পানির তৈরি। কাতার জার্মানি থেকে কোনো এয়ার অ্যাম্বুলেন্স বাংলাদেশে পাঠাচ্ছে না।
এদিকে, নতুন করে পাঠানো এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের বিষয়ে বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমে বলা হয়েছে, সেটি জার্মানি থেকে আসছে।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তখনই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নেওয়া হয় করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ)। সেদিন থেকে হাসপাতালেই রয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারকি করছেন। চীন ও যুক্তরাজ্য থেকেও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এই মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেওয়া হচ্ছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে নিতে কাতার থেকেই অন্য একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠানো হচ্ছে। জার্মান কোম্পানির এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আগামীকাল শনিবার বিকেলে ঢাকায় অবতরণ করবে বলে দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শায়রুল কবির খান বলেছেন, কাতার রাজপরিবারের এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটিতে কারিগরি ত্রুটি থাকায় কাতারের আমির তাঁর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী অন্য একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাচ্ছেন, যা আগামীকাল বিকেল ৫টায় ঢাকায় অবতরণ করবে।
শায়রুল কবির খান আরও বলেন, এখন যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আসছে, সেটিও কাতারের, কিন্তু জার্মান কোম্পানির তৈরি। কাতার জার্মানি থেকে কোনো এয়ার অ্যাম্বুলেন্স বাংলাদেশে পাঠাচ্ছে না।
এদিকে, নতুন করে পাঠানো এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের বিষয়ে বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমে বলা হয়েছে, সেটি জার্মানি থেকে আসছে।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তখনই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নেওয়া হয় করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ)। সেদিন থেকে হাসপাতালেই রয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারকি করছেন। চীন ও যুক্তরাজ্য থেকেও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এই মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেওয়া হচ্ছে।

পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় সমাবেশ করবে বিএনপি। ওই দিন বিএনপির নেতা-কর্মীরা নয়াপল্টনে যাবেন বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ জন্য নয়াপল্টন থেকে পুলিশ প্রত্যাহার করে সমাবেশের পরিবেশ সৃষ্টির জন্য সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন তিনি
০৮ ডিসেম্বর ২০২২
তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
৩ মিনিট আগে
নেতারা জানিয়েছেন, এ বিষয়ে ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও করণীয় সম্পর্কে আগামী সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে জোটের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট বক্তব্য তুলে ধরা হবে। সংবাদ সম্মেলনের স্থান ও সময় আগামীকাল শনিবার জানানো হবে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
একই সঙ্গে রাজধানীর নয়াপল্টনে মসজিদে আয়োজিত দোয়া মাহফিলের অংশ নেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সিনিয়র নেতারা।
এ সময় তিনি বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বেগম জিয়া গণতন্ত্রের জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন। কারাগার থেকেই তাঁর রোগের সূচনা। চিকিৎসার অভাবে গুরুতর অসুস্থ হন তিনি।’

বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বাংলাদেশের সব মানুষে দলমত-নির্বিশেষে এই মহান নেত্রীর জন্য দোয়া করছেন। তিনি যেন সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসেন এবং দেশের এই সংকটময় মুহূর্তে তাঁর অভিভাবকত্বে আমরা উত্তরণ হয়ে যেতে পারি, সে জন্য দেশের জনগণে আল্লাহ তাআলার কাছে আকুতি করেছেন।’
সবার কাছে দলীয় চেয়ারপারসনের সুস্থতার জন্য দোয়া চেয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আসুন আমরা সবাই মিলে পরম করুণাময়ের কাছে দোয়া করি, যিনি আজীবন গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করে গেছেন, সেই নেত্রী যেন সুস্থ হয়ে আমাদের কাছে ফিরে আসেন।’
রাজধানীসহ দেশব্যাপী বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীসহ সাধারণ জনগণও দোয়ায় অংশ নেন। একই সঙ্গে দেশনেত্রীর সুস্থতা কামনায় মন্দির, গির্জা, প্যাগোডাসহ অন্য ধর্মীয় উপাসনালয়ে প্রার্থনা করার জন্যও অনুরোধ করা হয়।

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
একই সঙ্গে রাজধানীর নয়াপল্টনে মসজিদে আয়োজিত দোয়া মাহফিলের অংশ নেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সিনিয়র নেতারা।
এ সময় তিনি বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বেগম জিয়া গণতন্ত্রের জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন। কারাগার থেকেই তাঁর রোগের সূচনা। চিকিৎসার অভাবে গুরুতর অসুস্থ হন তিনি।’

বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বাংলাদেশের সব মানুষে দলমত-নির্বিশেষে এই মহান নেত্রীর জন্য দোয়া করছেন। তিনি যেন সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসেন এবং দেশের এই সংকটময় মুহূর্তে তাঁর অভিভাবকত্বে আমরা উত্তরণ হয়ে যেতে পারি, সে জন্য দেশের জনগণে আল্লাহ তাআলার কাছে আকুতি করেছেন।’
সবার কাছে দলীয় চেয়ারপারসনের সুস্থতার জন্য দোয়া চেয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আসুন আমরা সবাই মিলে পরম করুণাময়ের কাছে দোয়া করি, যিনি আজীবন গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করে গেছেন, সেই নেত্রী যেন সুস্থ হয়ে আমাদের কাছে ফিরে আসেন।’
রাজধানীসহ দেশব্যাপী বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীসহ সাধারণ জনগণও দোয়ায় অংশ নেন। একই সঙ্গে দেশনেত্রীর সুস্থতা কামনায় মন্দির, গির্জা, প্যাগোডাসহ অন্য ধর্মীয় উপাসনালয়ে প্রার্থনা করার জন্যও অনুরোধ করা হয়।

পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় সমাবেশ করবে বিএনপি। ওই দিন বিএনপির নেতা-কর্মীরা নয়াপল্টনে যাবেন বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ জন্য নয়াপল্টন থেকে পুলিশ প্রত্যাহার করে সমাবেশের পরিবেশ সৃষ্টির জন্য সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন তিনি
০৮ ডিসেম্বর ২০২২
তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
৩ মিনিট আগে
নেতারা জানিয়েছেন, এ বিষয়ে ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও করণীয় সম্পর্কে আগামী সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে জোটের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট বক্তব্য তুলে ধরা হবে। সংবাদ সম্মেলনের স্থান ও সময় আগামীকাল শনিবার জানানো হবে।
১ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। শায়রুল কবির খান আরও বলেন, এখন যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আসছে, সেটিও কাতারের, কিন্তু জার্মান কোম্পানির তৈরি। কাতার জার্মানি থেকে কোনো এয়ার অ্যাম্বুলেন্স বাংলাদেশে পাঠাচ্ছে না।
৩ ঘণ্টা আগে