নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বটগাছ প্রতীক চায় খেলাফত আন্দোলনের একাংশ। গতকাল রোববার বিকেলে দলটির একটি প্রতিনিধিদল এ বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে। এ সময় বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের এই অংশের মহাসচিব মো. ফখরুল ইসলামসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সিইসির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে খেলাফত আন্দোলনের একাংশের সভাপতি আবু জাফর কাশেমী সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের দলের আরেক অংশ আছে, যারা পতিত সরকারের সময় নির্বাচন করে অনেক ফায়দা লুটেছে। তারা নির্বাচন করে আমাদের প্রতীকটা নিয়ে নিয়েছে। অথচ আদালতের রায় আমরা পেয়েছি। তারা আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছিল। তারা হেরে গেছে। এখন বটগাছ প্রতীক আমাদের প্রাপ্য। আমরা এটা নির্বাচন কমিশনকে জানানোর জন্য দরখাস্ত করেছি।’
আবু জাফর কাশেমী বলেন, ‘আমরা চাই, আগামী নির্বাচনে যেন আমরা বটগাছ প্রতীকে নির্বাচন করতে পারি। আমরা আগে নির্বাচন করি নাই। এখন যেহেতু আমরা নির্বাচন করব, সেহেতু আমরা আমাদের নামে প্রতীকটা বরাদ্দ চাচ্ছি।’ তিনি বলেন, ‘আমরা আজকে এসেছি নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে মতবিনিময় করতে। সেটা হলো, নির্বাচন কখন হবে, কীভাবে হবে, এটা নিয়ে বিতর্ক চলছে। নির্বাচন কমিশনকে বলেছি, আগে সংস্কার হতে হবে।
প্রতিটি জায়গায় স্বৈরাচারী সরকারের কর্মকর্তারা রয়েছেন। সংস্কার ছাড়া গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না।’
আবু জাফর কাশেমী আরও বলেন, ‘যদি আগে জাতীয় নির্বাচন হয়, যে দল ক্ষমতায় আসবে, মেয়র থেকে মেম্বার পর্যন্ত তাদের দলীয় লোক ছাড়া অন্য কারও নির্বাচন করার সুযোগ নেই। সে জন্য আমরা চাচ্ছি, আগে স্থানীয় সরকারের নির্বাচন হবে, পরে জাতীয় নির্বাচন হবে। তাহলে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে এবং যোগ্য লোক দেশের সেবা করার সুযোগ পাবেন।’
আবু জাফর কাশেমী বলেন, ‘আমরা চাই, ইসলামি দলগুলো যেন একটি প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে পারি ঐক্যবদ্ধভাবে। আলোচনা হচ্ছে। বিভিন্ন দলের সঙ্গে আমরা বারবার বসতেছি। একটি নির্বাচনী এলাকায় আমাদের একটি প্রতীক থাকবে। যার যেখানে গ্রহণযোগ্যতা আছে, যেন সে পাস করে আসতে পারে। যে দলেরই হোক না কেন, সেখানে প্রার্থী দিয়ে আমরা তাকে পাস করিয়ে আনার চেষ্টা করব। আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। সবাই চায়, আমরা যেন ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচন করি। যার যে মত, সে অবস্থায় থাকবে; কিন্তু নির্বাচনের ব্যাপারে আমরা সবাই একমত।’
বটগাছ প্রতীক চায় খেলাফত আন্দোলনের একাংশ। গতকাল রোববার বিকেলে দলটির একটি প্রতিনিধিদল এ বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে। এ সময় বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের এই অংশের মহাসচিব মো. ফখরুল ইসলামসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সিইসির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে খেলাফত আন্দোলনের একাংশের সভাপতি আবু জাফর কাশেমী সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের দলের আরেক অংশ আছে, যারা পতিত সরকারের সময় নির্বাচন করে অনেক ফায়দা লুটেছে। তারা নির্বাচন করে আমাদের প্রতীকটা নিয়ে নিয়েছে। অথচ আদালতের রায় আমরা পেয়েছি। তারা আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছিল। তারা হেরে গেছে। এখন বটগাছ প্রতীক আমাদের প্রাপ্য। আমরা এটা নির্বাচন কমিশনকে জানানোর জন্য দরখাস্ত করেছি।’
আবু জাফর কাশেমী বলেন, ‘আমরা চাই, আগামী নির্বাচনে যেন আমরা বটগাছ প্রতীকে নির্বাচন করতে পারি। আমরা আগে নির্বাচন করি নাই। এখন যেহেতু আমরা নির্বাচন করব, সেহেতু আমরা আমাদের নামে প্রতীকটা বরাদ্দ চাচ্ছি।’ তিনি বলেন, ‘আমরা আজকে এসেছি নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে মতবিনিময় করতে। সেটা হলো, নির্বাচন কখন হবে, কীভাবে হবে, এটা নিয়ে বিতর্ক চলছে। নির্বাচন কমিশনকে বলেছি, আগে সংস্কার হতে হবে।
প্রতিটি জায়গায় স্বৈরাচারী সরকারের কর্মকর্তারা রয়েছেন। সংস্কার ছাড়া গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না।’
আবু জাফর কাশেমী আরও বলেন, ‘যদি আগে জাতীয় নির্বাচন হয়, যে দল ক্ষমতায় আসবে, মেয়র থেকে মেম্বার পর্যন্ত তাদের দলীয় লোক ছাড়া অন্য কারও নির্বাচন করার সুযোগ নেই। সে জন্য আমরা চাচ্ছি, আগে স্থানীয় সরকারের নির্বাচন হবে, পরে জাতীয় নির্বাচন হবে। তাহলে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে এবং যোগ্য লোক দেশের সেবা করার সুযোগ পাবেন।’
আবু জাফর কাশেমী বলেন, ‘আমরা চাই, ইসলামি দলগুলো যেন একটি প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে পারি ঐক্যবদ্ধভাবে। আলোচনা হচ্ছে। বিভিন্ন দলের সঙ্গে আমরা বারবার বসতেছি। একটি নির্বাচনী এলাকায় আমাদের একটি প্রতীক থাকবে। যার যেখানে গ্রহণযোগ্যতা আছে, যেন সে পাস করে আসতে পারে। যে দলেরই হোক না কেন, সেখানে প্রার্থী দিয়ে আমরা তাকে পাস করিয়ে আনার চেষ্টা করব। আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। সবাই চায়, আমরা যেন ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচন করি। যার যে মত, সে অবস্থায় থাকবে; কিন্তু নির্বাচনের ব্যাপারে আমরা সবাই একমত।’
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন—এই তিন বিষয় একসঙ্গে চালাতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। আজ শুক্রবার (১৬ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চের ৫০ বছর উপলক্ষে গণসংহতি আন্দোলন আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে পাকিস্তানের প্রভাবশালী দৈনিক দ্য ডন। এক সম্পাদকীয়তে তারা বলেছে, কোনো বড় রাজনৈতিক শক্তিকে বাদ দিলে দেশের গণতন্ত্র দুর্বল হবে এবং সেনা হস্তক্ষেপের ঝুঁকি বাড়বে।
৩ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দাবি ন্যায্য উল্লেখ করে সরকারকে তাঁদের সঙ্গে আলোচনায় বসার আহ্বান জানিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি। আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চের ৫০ বছর উপলক্ষে গণসংহতি আন্দোলন আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
৪ ঘণ্টা আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, কারও দল গোছানোর কিংবা বন্ধু জোগাড়ের জন্য সময় লাগলেও জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা বিলম্বিত হতে পারে না। তিনি বলেন, ভোট দেওয়া জনগণের মৌলিক মানবাধিকার। এই অধিকার ফিরিয়ে দিতেই হবে।
৫ ঘণ্টা আগে