নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জনের পর এবার উপজেলা নির্বাচনেও না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিল বিএনপি। গত সোমবার রাতে দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেছেন দলটির নীতিনির্ধারকেরা।
গতকাল মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘সভায় নির্বাচন কমিশন ঘোষিত উপজেলা চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচনের বিষয়ে আলোচনা হয়।
সভা মনে করে, ইতিপূর্বে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও স্থানীয় সরকার নির্বাচন বিষয়ে দলের যে সিদ্ধান্ত, সেটা পরিবর্তনের কোনো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি। এই অবৈধ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ হতে পারে না। সুতরাং এই উপজেলা নির্বাচনে দলীয়ভাবে অংশগ্রহণের কোনো সুযোগ নাই।’
এদিকে উপজেলা নির্বাচনে যাওয়া না যাওয়া নিয়ে শুরু থেকে দলের অভ্যন্তরে মতানৈক্য ছিল। তৃণমূলের নেতাদের মধ্যে এই নির্বাচন নিয়ে আগ্রহ থাকলেও কেন্দ্র চুপ থেকেছে। এই অবস্থায় কেন্দ্র থেকে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণার অপেক্ষা না করে প্রথম ধাপের নির্বাচনে অংশ নিতে এরই মধ্যে বিএনপির অন্তত অর্ধশত নেতা মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
এখন মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন পার হওয়ার পরে দলের পক্ষ থেকে ভোট বর্জনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এল। এই অবস্থায় বিএনপির যাঁরা মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন, তাঁদের ব্যাপারে কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। শুধু তা-ই নয়, বিলম্বিত এই ঘোষণা নিয়ে দলের অভ্যন্তরেই উঠেছে প্রশ্ন। মনোনয়নপত্র দাখিলকারীদের অনেকে এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। অনেকের মনোভাব এমন যে প্রয়োজনে দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়েও নির্বাচনে অংশ নেবেন।
উপজেলা নির্বাচন নিয়ে দেরিতে সিদ্ধান্ত আসা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিএনপির অনেক নেতা। কেন্দ্রের এমন ভূমিকাকে ‘খামখেয়ালিপনা’ উল্লেখ করে এই নেতারা বলছেন, উপজেলা নির্বাচনে অংশ নিতে অনেকে প্রস্তুতি নিয়েছিলেন আগে থেকে। দল এ ব্যাপারে কিছু না বলায় তাঁরা ধরেই নিয়েছিলেন, এবার হয়তো দল এ ব্যাপারে নমনীয় থাকবে। অনেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য প্রস্তুতিও নিয়ে ফেলেছেন। শেষ সময়ে এসে দলের এমন সিদ্ধান্ত ভালো হলো না।
পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী উপজেলা বিএনপির সদস্য মো. শাহাজাহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দল কী করবে না করবে জানি না। বিএনপির বাইরে নির্বাচন করব। বিএনপি কী দেয় না দেয়, ওটা ওদের ব্যাপার। ১০ বছর ধরে ভাইস চেয়ারম্যান আছি, আমি নির্বাচন করব।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় গতকাল সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের এখনো জানা নেই, কারা কারা মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। তাঁদের সঙ্গে আমরা আলাপ করব। এরপর বিষয়টা দেখব।’
এদিকে বিএনপির যাঁরা মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন, তাঁদের তালিকা করা হচ্ছে জানিয়ে দলটির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স আজকের পত্রিকাকে বলেন, যাঁরা মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন, তাঁদের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করতে বলা হবে।
প্রিন্স বলেন, এখনো সময় আছে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের সময় তো শেষ হয়ে যায়নি। এরপরেও কেউ দলের সিদ্ধান্ত না মেনে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করলে তাঁদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জনের পর এবার উপজেলা নির্বাচনেও না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিল বিএনপি। গত সোমবার রাতে দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেছেন দলটির নীতিনির্ধারকেরা।
গতকাল মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘সভায় নির্বাচন কমিশন ঘোষিত উপজেলা চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচনের বিষয়ে আলোচনা হয়।
সভা মনে করে, ইতিপূর্বে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও স্থানীয় সরকার নির্বাচন বিষয়ে দলের যে সিদ্ধান্ত, সেটা পরিবর্তনের কোনো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি। এই অবৈধ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ হতে পারে না। সুতরাং এই উপজেলা নির্বাচনে দলীয়ভাবে অংশগ্রহণের কোনো সুযোগ নাই।’
এদিকে উপজেলা নির্বাচনে যাওয়া না যাওয়া নিয়ে শুরু থেকে দলের অভ্যন্তরে মতানৈক্য ছিল। তৃণমূলের নেতাদের মধ্যে এই নির্বাচন নিয়ে আগ্রহ থাকলেও কেন্দ্র চুপ থেকেছে। এই অবস্থায় কেন্দ্র থেকে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণার অপেক্ষা না করে প্রথম ধাপের নির্বাচনে অংশ নিতে এরই মধ্যে বিএনপির অন্তত অর্ধশত নেতা মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
এখন মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন পার হওয়ার পরে দলের পক্ষ থেকে ভোট বর্জনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এল। এই অবস্থায় বিএনপির যাঁরা মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন, তাঁদের ব্যাপারে কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। শুধু তা-ই নয়, বিলম্বিত এই ঘোষণা নিয়ে দলের অভ্যন্তরেই উঠেছে প্রশ্ন। মনোনয়নপত্র দাখিলকারীদের অনেকে এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। অনেকের মনোভাব এমন যে প্রয়োজনে দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়েও নির্বাচনে অংশ নেবেন।
উপজেলা নির্বাচন নিয়ে দেরিতে সিদ্ধান্ত আসা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিএনপির অনেক নেতা। কেন্দ্রের এমন ভূমিকাকে ‘খামখেয়ালিপনা’ উল্লেখ করে এই নেতারা বলছেন, উপজেলা নির্বাচনে অংশ নিতে অনেকে প্রস্তুতি নিয়েছিলেন আগে থেকে। দল এ ব্যাপারে কিছু না বলায় তাঁরা ধরেই নিয়েছিলেন, এবার হয়তো দল এ ব্যাপারে নমনীয় থাকবে। অনেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য প্রস্তুতিও নিয়ে ফেলেছেন। শেষ সময়ে এসে দলের এমন সিদ্ধান্ত ভালো হলো না।
পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী উপজেলা বিএনপির সদস্য মো. শাহাজাহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দল কী করবে না করবে জানি না। বিএনপির বাইরে নির্বাচন করব। বিএনপি কী দেয় না দেয়, ওটা ওদের ব্যাপার। ১০ বছর ধরে ভাইস চেয়ারম্যান আছি, আমি নির্বাচন করব।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় গতকাল সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের এখনো জানা নেই, কারা কারা মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। তাঁদের সঙ্গে আমরা আলাপ করব। এরপর বিষয়টা দেখব।’
এদিকে বিএনপির যাঁরা মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন, তাঁদের তালিকা করা হচ্ছে জানিয়ে দলটির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স আজকের পত্রিকাকে বলেন, যাঁরা মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন, তাঁদের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করতে বলা হবে।
প্রিন্স বলেন, এখনো সময় আছে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের সময় তো শেষ হয়ে যায়নি। এরপরেও কেউ দলের সিদ্ধান্ত না মেনে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করলে তাঁদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম তাঁর হলফনামায় বর্তমান পেশা হিসেবে পরামর্শক ও আগের পেশা অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা উল্লেখ করেছেন। আর তিনি শিক্ষকতা ও পরামর্শ দিয়ে বছরে আয় করেন ১৬ লাখ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১১ আসনে প্রার্থী হিসেবে হলফনামায় এমন তথ্য দিয়েছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নগদ ও ব্যাংকে জমা আছে ৩১ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৮ টাকা। স্ত্রী জুবাইদা রহমানের আছে ৬৬ লাখ ৫৪ হাজার ৭৪৭ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৬ ও ঢাকা-১৭ আসনের প্রার্থী হিসেবে জমা দেওয়া হলফনামায় অস্থাবর সম্পদের তিনি এমন হিসাব দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর বছরে আয় ১২ লাখ ৫৩ হাজার ৫৩৯ টাকা। তাঁর পেশা ব্যবসা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৪ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হলফনামায় এসব তথ্য উল্লেখ করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করেছে দেশের সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট ও বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম তাঁর হলফনামায় বর্তমান পেশা হিসেবে পরামর্শক ও আগের পেশা অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা উল্লেখ করেছেন। আর তিনি শিক্ষকতা ও পরামর্শ দিয়ে বছরে আয় করেন ১৬ লাখ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১১ আসনে প্রার্থী হিসেবে হলফনামায় এমন তথ্য দিয়েছেন তিনি।
শিক্ষাগত যোগ্যতায় উল্লেখ করেছেন স্নাতক। তাঁর স্ত্রী ফাতিমাতুজ জোহরা পেশায় গৃহিণী।
অস্থাবর সম্পদে নাহিদ উল্লেখ করেছেন, নগদ অর্থ আছে ১৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা। স্ত্রীর কাছে আছে ২ লাখ টাকা। ব্যাংকে আছে ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৩৬৩ টাকা ৫৭ পয়সা। নিজের কাছে অর্জনকালীন পৌনে ৭ লাখ ৭৫ হাজার টাকার গয়না আছে। স্ত্রীর কাছে আছে অর্জনকালীন ১০ লাখ টাকা মূল্যের গয়না। এ ছাড়া ১ লাখ টাকার ইলেকট্রনিক পণ্য আছে এবং আসবাবপত্র আছে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকার।
আয়কর রিটার্নে নাহিদ ৩২ লাখ ১৬ হাজার ১২২ টাকার সম্পদের হিসাব দিয়েছেন। আয়কর দিয়েছেন ১ লাখ ১৩ হাজার ২৭৪ টাকা।
স্থাবর সম্পদে তিনি কোনো কিছু উল্লেখ করেননি। সব ঘরে প্রযোজ্য নয় লিখেছেন। ঋণের তথ্যে তিনি উল্লেখ করেছেন, নির্ভরশীল ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ (স্ত্রী) ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের রামপুরা শাখা থেকে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছেন।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম তাঁর হলফনামায় বর্তমান পেশা হিসেবে পরামর্শক ও আগের পেশা অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা উল্লেখ করেছেন। আর তিনি শিক্ষকতা ও পরামর্শ দিয়ে বছরে আয় করেন ১৬ লাখ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১১ আসনে প্রার্থী হিসেবে হলফনামায় এমন তথ্য দিয়েছেন তিনি।
শিক্ষাগত যোগ্যতায় উল্লেখ করেছেন স্নাতক। তাঁর স্ত্রী ফাতিমাতুজ জোহরা পেশায় গৃহিণী।
অস্থাবর সম্পদে নাহিদ উল্লেখ করেছেন, নগদ অর্থ আছে ১৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা। স্ত্রীর কাছে আছে ২ লাখ টাকা। ব্যাংকে আছে ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৩৬৩ টাকা ৫৭ পয়সা। নিজের কাছে অর্জনকালীন পৌনে ৭ লাখ ৭৫ হাজার টাকার গয়না আছে। স্ত্রীর কাছে আছে অর্জনকালীন ১০ লাখ টাকা মূল্যের গয়না। এ ছাড়া ১ লাখ টাকার ইলেকট্রনিক পণ্য আছে এবং আসবাবপত্র আছে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকার।
আয়কর রিটার্নে নাহিদ ৩২ লাখ ১৬ হাজার ১২২ টাকার সম্পদের হিসাব দিয়েছেন। আয়কর দিয়েছেন ১ লাখ ১৩ হাজার ২৭৪ টাকা।
স্থাবর সম্পদে তিনি কোনো কিছু উল্লেখ করেননি। সব ঘরে প্রযোজ্য নয় লিখেছেন। ঋণের তথ্যে তিনি উল্লেখ করেছেন, নির্ভরশীল ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ (স্ত্রী) ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের রামপুরা শাখা থেকে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছেন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জনের পর এবার উপজেলা নির্বাচনেও না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিল বিএনপি। গত সোমবার রাতে দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেছেন দলটির নীতিনির্ধারকেরা।
১৭ এপ্রিল ২০২৪
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নগদ ও ব্যাংকে জমা আছে ৩১ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৮ টাকা। স্ত্রী জুবাইদা রহমানের আছে ৬৬ লাখ ৫৪ হাজার ৭৪৭ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৬ ও ঢাকা-১৭ আসনের প্রার্থী হিসেবে জমা দেওয়া হলফনামায় অস্থাবর সম্পদের তিনি এমন হিসাব দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর বছরে আয় ১২ লাখ ৫৩ হাজার ৫৩৯ টাকা। তাঁর পেশা ব্যবসা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৪ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হলফনামায় এসব তথ্য উল্লেখ করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করেছে দেশের সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট ও বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নগদ ও ব্যাংকে জমা আছে ৩১ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৮ টাকা। স্ত্রী জুবাইদা রহমানের আছে ৬৬ লাখ ৫৪ হাজার ৭৪৭ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৬ ও ঢাকা-১৭ আসনের প্রার্থী হিসেবে জমা দেওয়া হলফনামায় অস্থাবর সম্পদের তিনি এমন হিসাব দিয়েছেন।
হলফনামায় পেশা হিসেবে তারেক রহমান রাজনীতি উল্লেখ করেছেন। স্ত্রী জুবাইদা রহমান পেশায় চিকিৎসক। মেয়ে জাইমা জারনাজ রহমান ছাত্রী।
হলফনামা অনুযায়ী, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আয়কর রিটার্নে ১ কোটি ৯৬ লাখ ৮০ হাজার ১৮৫ টাকার সম্পদের হিসাব দিয়েছেন। আর আয়কর দিয়েছেন ৫ লাখ ৫৭ হাজার ৭১৩ টাকা।
দেশে-বিদেশে আয়ের উৎসে দেখিয়েছেন, বাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট ও বাণিজ্যিক স্থান নেই। শেয়ার, বন্ড/সঞ্চয়পত্র/ব্যাংক আমানত থেকে বছরে আয় করেন ৬ লাখ ৭৬ হাজার ৩৫৩ টাকা।
অস্থাবর সম্পদে তারেক রহমান আরও উল্লেখ করেছেন, স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত ও অ-তালিকাভুক্ত কোম্পানির অর্জনকালীন সময়ে শেয়ার আছে ৫ লাখ টাকার, কোম্পানির শেয়ার ৪৫ লাখ টাকার, কোম্পানি আছে ১৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার।
তারেক রহমানের ব্যাংকে নিজ নামে ৯০ লাখ ২৪ হাজার ৩০৭ টাকার এফডিআর, সঞ্চয়ী আমানত ২০ হাজার ও অন্যান্য আমানত আছে ১ লাখ টাকার। স্ত্রীর নামে আছে ৩৫ লাখ টাকার এফডিআর, সঞ্চয়ী আমানত আছে ১৫ হাজার ২৬০ টাকার।
অর্জনকালীন ২ হাজার ৯৫০ টাকা মূল্যের গয়না ও ১ লাখ ৭৯ হাজার ৫০০ টাকার আসবাবপত্র আছে।
স্থাবর সম্পদে উল্লেখ করেছেন, নিজের কোনো কৃষিজমি নেই। ২ দশমিক ০১ একর ও ১ দশমিক ৪ শতাংশ অকৃষিজমি আছে; যার অর্জনকালীন মূল্য ৩ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। উপহারের আবাসস্থলের জমি আছে ২ দশমিক ৯ শতাংশ ৷ স্ত্রীর আছে যৌথ মালিকানার ১১১ দশমিক ২৫ শতাংশ জমি ও ৮০০ বর্গফুট দোতলা ভবন; যার মূল্য অজানা।
তারেক রহমান তাঁর হলফনামায় আরও উল্লেখ করেছেন, তিনি দ্বৈত নাগরিক নন। শিক্ষাগত যোগ্যতা উচ্চমাধ্যমিক। বর্তমানে কোনো ফৌজদারি মামলা নেই। ২০০৭ সাল থেকে তাঁর নামে ৭৭টি মামলা করা হয়েছিল, যার কোনোটি থেকে খালাস, কোনোটি প্রত্যাহার, কোনোটি খারিজ, কোনোটি থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন।
ইসির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ছিল। বাছাই চলবে ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ৫ থেকে ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত। আপিল নিষ্পত্তি হবে ১০ থেকে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২০ জানুয়ারি। চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ও প্রতীক বরাদ্দ ২১ জানুয়ারি। নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হবে ২২ জানুয়ারি। প্রচার চালানো যাবে ১০ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত। আর একই সঙ্গে সংসদ ও গণভোট অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নগদ ও ব্যাংকে জমা আছে ৩১ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৮ টাকা। স্ত্রী জুবাইদা রহমানের আছে ৬৬ লাখ ৫৪ হাজার ৭৪৭ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৬ ও ঢাকা-১৭ আসনের প্রার্থী হিসেবে জমা দেওয়া হলফনামায় অস্থাবর সম্পদের তিনি এমন হিসাব দিয়েছেন।
হলফনামায় পেশা হিসেবে তারেক রহমান রাজনীতি উল্লেখ করেছেন। স্ত্রী জুবাইদা রহমান পেশায় চিকিৎসক। মেয়ে জাইমা জারনাজ রহমান ছাত্রী।
হলফনামা অনুযায়ী, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আয়কর রিটার্নে ১ কোটি ৯৬ লাখ ৮০ হাজার ১৮৫ টাকার সম্পদের হিসাব দিয়েছেন। আর আয়কর দিয়েছেন ৫ লাখ ৫৭ হাজার ৭১৩ টাকা।
দেশে-বিদেশে আয়ের উৎসে দেখিয়েছেন, বাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট ও বাণিজ্যিক স্থান নেই। শেয়ার, বন্ড/সঞ্চয়পত্র/ব্যাংক আমানত থেকে বছরে আয় করেন ৬ লাখ ৭৬ হাজার ৩৫৩ টাকা।
অস্থাবর সম্পদে তারেক রহমান আরও উল্লেখ করেছেন, স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত ও অ-তালিকাভুক্ত কোম্পানির অর্জনকালীন সময়ে শেয়ার আছে ৫ লাখ টাকার, কোম্পানির শেয়ার ৪৫ লাখ টাকার, কোম্পানি আছে ১৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার।
তারেক রহমানের ব্যাংকে নিজ নামে ৯০ লাখ ২৪ হাজার ৩০৭ টাকার এফডিআর, সঞ্চয়ী আমানত ২০ হাজার ও অন্যান্য আমানত আছে ১ লাখ টাকার। স্ত্রীর নামে আছে ৩৫ লাখ টাকার এফডিআর, সঞ্চয়ী আমানত আছে ১৫ হাজার ২৬০ টাকার।
অর্জনকালীন ২ হাজার ৯৫০ টাকা মূল্যের গয়না ও ১ লাখ ৭৯ হাজার ৫০০ টাকার আসবাবপত্র আছে।
স্থাবর সম্পদে উল্লেখ করেছেন, নিজের কোনো কৃষিজমি নেই। ২ দশমিক ০১ একর ও ১ দশমিক ৪ শতাংশ অকৃষিজমি আছে; যার অর্জনকালীন মূল্য ৩ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। উপহারের আবাসস্থলের জমি আছে ২ দশমিক ৯ শতাংশ ৷ স্ত্রীর আছে যৌথ মালিকানার ১১১ দশমিক ২৫ শতাংশ জমি ও ৮০০ বর্গফুট দোতলা ভবন; যার মূল্য অজানা।
তারেক রহমান তাঁর হলফনামায় আরও উল্লেখ করেছেন, তিনি দ্বৈত নাগরিক নন। শিক্ষাগত যোগ্যতা উচ্চমাধ্যমিক। বর্তমানে কোনো ফৌজদারি মামলা নেই। ২০০৭ সাল থেকে তাঁর নামে ৭৭টি মামলা করা হয়েছিল, যার কোনোটি থেকে খালাস, কোনোটি প্রত্যাহার, কোনোটি খারিজ, কোনোটি থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন।
ইসির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ছিল। বাছাই চলবে ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ৫ থেকে ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত। আপিল নিষ্পত্তি হবে ১০ থেকে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২০ জানুয়ারি। চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ও প্রতীক বরাদ্দ ২১ জানুয়ারি। নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হবে ২২ জানুয়ারি। প্রচার চালানো যাবে ১০ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত। আর একই সঙ্গে সংসদ ও গণভোট অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জনের পর এবার উপজেলা নির্বাচনেও না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিল বিএনপি। গত সোমবার রাতে দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেছেন দলটির নীতিনির্ধারকেরা।
১৭ এপ্রিল ২০২৪
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম তাঁর হলফনামায় বর্তমান পেশা হিসেবে পরামর্শক ও আগের পেশা অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা উল্লেখ করেছেন। আর তিনি শিক্ষকতা ও পরামর্শ দিয়ে বছরে আয় করেন ১৬ লাখ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১১ আসনে প্রার্থী হিসেবে হলফনামায় এমন তথ্য দিয়েছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর বছরে আয় ১২ লাখ ৫৩ হাজার ৫৩৯ টাকা। তাঁর পেশা ব্যবসা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৪ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হলফনামায় এসব তথ্য উল্লেখ করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করেছে দেশের সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট ও বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর বছরে আয় ১২ লাখ ৫৩ হাজার ৫৩৯ টাকা। তাঁর পেশা ব্যবসা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৪ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হলফনামায় এসব তথ্য উল্লেখ করেন তিনি।
হলফনামায় শিক্ষাগত যোগ্যতা দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে এমএ। তিনি উল্লেখ করেছেন স্ত্রী সাবরিনা জাহান নুসরাত পেশায় গৃহিণী। হাম্মাম আব্দুল্লাহ হামজা নামে এক পুত্রসন্তান রয়েছে।
অস্থাবর সম্পদে হাসনাত উল্লেখ করেছেন, নগদ আছে ১৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ব্যাংকে আছে ৩ লাখ ৩ হাজার টাকা। গয়না আছে ২৬ লাখ টাকার। ইলেকট্রনিক পণ্য আছে ৬৫ হাজার টাকার। আসবাব আছে ১ লাখ টাকার।
স্থাবর সম্পদে তিনি কোনো কিছু উল্লেখ করেননি। লিখেছেন, ‘প্রযোজ্য নয়’।
আয়কর রিটার্নে তিনি ৩১ লাখ ৬৭ হাজার ৬১৯ টাকার সম্পদ দেখিয়েছেন। আয়কর দিয়েছেন ১ লাখ ৫ হাজার ৫৩১ টাকা।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর বছরে আয় ১২ লাখ ৫৩ হাজার ৫৩৯ টাকা। তাঁর পেশা ব্যবসা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৪ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হলফনামায় এসব তথ্য উল্লেখ করেন তিনি।
হলফনামায় শিক্ষাগত যোগ্যতা দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে এমএ। তিনি উল্লেখ করেছেন স্ত্রী সাবরিনা জাহান নুসরাত পেশায় গৃহিণী। হাম্মাম আব্দুল্লাহ হামজা নামে এক পুত্রসন্তান রয়েছে।
অস্থাবর সম্পদে হাসনাত উল্লেখ করেছেন, নগদ আছে ১৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ব্যাংকে আছে ৩ লাখ ৩ হাজার টাকা। গয়না আছে ২৬ লাখ টাকার। ইলেকট্রনিক পণ্য আছে ৬৫ হাজার টাকার। আসবাব আছে ১ লাখ টাকার।
স্থাবর সম্পদে তিনি কোনো কিছু উল্লেখ করেননি। লিখেছেন, ‘প্রযোজ্য নয়’।
আয়কর রিটার্নে তিনি ৩১ লাখ ৬৭ হাজার ৬১৯ টাকার সম্পদ দেখিয়েছেন। আয়কর দিয়েছেন ১ লাখ ৫ হাজার ৫৩১ টাকা।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জনের পর এবার উপজেলা নির্বাচনেও না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিল বিএনপি। গত সোমবার রাতে দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেছেন দলটির নীতিনির্ধারকেরা।
১৭ এপ্রিল ২০২৪
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম তাঁর হলফনামায় বর্তমান পেশা হিসেবে পরামর্শক ও আগের পেশা অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা উল্লেখ করেছেন। আর তিনি শিক্ষকতা ও পরামর্শ দিয়ে বছরে আয় করেন ১৬ লাখ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১১ আসনে প্রার্থী হিসেবে হলফনামায় এমন তথ্য দিয়েছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নগদ ও ব্যাংকে জমা আছে ৩১ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৮ টাকা। স্ত্রী জুবাইদা রহমানের আছে ৬৬ লাখ ৫৪ হাজার ৭৪৭ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৬ ও ঢাকা-১৭ আসনের প্রার্থী হিসেবে জমা দেওয়া হলফনামায় অস্থাবর সম্পদের তিনি এমন হিসাব দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করেছে দেশের সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট ও বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করেছে দেশের সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট ও বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী।
এক বিজ্ঞপ্তিতে ছায়ানট জানায়, দেশের গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের আন্দোলনে বেগম খালেদা জিয়ার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য সংগঠনটি কৃতজ্ঞচিত্তে তাঁকে স্মরণ করছে। শোকবার্তায় ছায়ানটের সভাপতি সারওয়ার আলী বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণ জাতির জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।
এদিকে, এক পৃথক শোকবার্তায় বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় সংসদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদ সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যু দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের একটি বর্ণিল অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি ঘটিয়েছে।
শোকবার্তায় উদীচীর নেতারা উল্লেখ করেন, ১৯৮০–এর দশকে স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনে বেগম খালেদা জিয়া অনন্য ভূমিকা পালন করেন। সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যাকাণ্ডের পর তিনি বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে সক্রিয় হন। ধারাবাহিক গণ-আন্দোলনের মুখে স্বৈরাচারী এরশাদের পতনের পর অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে তিনি দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন।
বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর নেতারা বেগম খালেদা জিয়ার শোকসন্তপ্ত পরিবার ও তাঁর রাজনৈতিক সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করেছে দেশের সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট ও বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী।
এক বিজ্ঞপ্তিতে ছায়ানট জানায়, দেশের গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের আন্দোলনে বেগম খালেদা জিয়ার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য সংগঠনটি কৃতজ্ঞচিত্তে তাঁকে স্মরণ করছে। শোকবার্তায় ছায়ানটের সভাপতি সারওয়ার আলী বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণ জাতির জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।
এদিকে, এক পৃথক শোকবার্তায় বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় সংসদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদ সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যু দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের একটি বর্ণিল অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি ঘটিয়েছে।
শোকবার্তায় উদীচীর নেতারা উল্লেখ করেন, ১৯৮০–এর দশকে স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনে বেগম খালেদা জিয়া অনন্য ভূমিকা পালন করেন। সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যাকাণ্ডের পর তিনি বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে সক্রিয় হন। ধারাবাহিক গণ-আন্দোলনের মুখে স্বৈরাচারী এরশাদের পতনের পর অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে তিনি দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন।
বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর নেতারা বেগম খালেদা জিয়ার শোকসন্তপ্ত পরিবার ও তাঁর রাজনৈতিক সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জনের পর এবার উপজেলা নির্বাচনেও না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিল বিএনপি। গত সোমবার রাতে দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেছেন দলটির নীতিনির্ধারকেরা।
১৭ এপ্রিল ২০২৪
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম তাঁর হলফনামায় বর্তমান পেশা হিসেবে পরামর্শক ও আগের পেশা অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা উল্লেখ করেছেন। আর তিনি শিক্ষকতা ও পরামর্শ দিয়ে বছরে আয় করেন ১৬ লাখ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১১ আসনে প্রার্থী হিসেবে হলফনামায় এমন তথ্য দিয়েছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নগদ ও ব্যাংকে জমা আছে ৩১ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৮ টাকা। স্ত্রী জুবাইদা রহমানের আছে ৬৬ লাখ ৫৪ হাজার ৭৪৭ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৬ ও ঢাকা-১৭ আসনের প্রার্থী হিসেবে জমা দেওয়া হলফনামায় অস্থাবর সম্পদের তিনি এমন হিসাব দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর বছরে আয় ১২ লাখ ৫৩ হাজার ৫৩৯ টাকা। তাঁর পেশা ব্যবসা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৪ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হলফনামায় এসব তথ্য উল্লেখ করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে