নিজস্ব প্রতিবেদক ও ঢাবি প্রতিনিধি

আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমাদের শক্তি জনগণ। আমাদের পেটোয়া বাহিনী লাগে না। ছাত্ররা শিক্ষা গ্রহণ করে উপযুক্ত নাগরিক হবে। ভবিষ্যতে দেশের দায়িত্বভার নেবে। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিএনপির কাজই হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করা। নতুন-পুরোনো ছাত্রলীগের যে নেতা-কর্মীরা আছেন, তাঁদের নিশ্চয়ই মনে আছে, খালেদা জিয়া হুমকি দিয়েছিল, আওয়ামী লীগকে শিক্ষা দিতে ছাত্রদলই যথেষ্ট। ছাত্রদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছিল। এর বিপরীতে ছাত্রদের হাতে বই, খাতা, কলম তুলে দিয়েছিলাম।’
শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের হাতে কাগজ-কলম তুলে দিয়ে বলেছিলাম, তোমরা শিক্ষা শুধু নিজেরাই গ্রহণ করবে না, ছুটিতে যখন বাড়িতে যাবে, তখন কোনো মানুষ যদি নিরক্ষর থাকে, তাঁদের সাক্ষরজ্ঞান দেবে। ছাত্রলীগ সেটা করেছে। আমরা সব সময় দেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ চাই। দেশের মানুষের যতটুকু অর্জন, সেটা হচ্ছে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগসহ গণতান্ত্রিক পার্টির অর্জন।’
বিএনপি ক্ষমতায় এলেই আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচার ও নির্যাতন চালায় উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘শুধু ক্ষমতায় থাকলে না, ক্ষমতার বাইরে থাকলেও তাঁদের অগ্নি সন্ত্রাস ও অত্যাচার-নির্যাতনের কথা সবার জানা। ২০১৩ সালে আন্দোলনের নামে অগ্নিসন্ত্রাস করে প্রায় ৩ হাজার মানুষকে তারা অগ্নিদগ্ধ করে।’
করোনার সময় যখন বাবা-মা লাশ ফেলে চলে যেত, তখন ছাত্রলীগের ছেলেরা তাদের পাশে ছিল মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, ‘শুধু ছাত্রলীগ না, আমাদের দল, পুলিশ-প্রশাসন মাঠে ছিল। কিন্তু রাজনৈতিক দল হিসেবে ছাত্রলীগই করোনায় আক্রান্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে। কাফন-দাফন, চিকিৎসার ব্যবস্থা, তাদের নিয়ে যাওয়া, অক্সিজেনের ব্যবস্থা করা—এটাই হলো মানবতার কাজ। ছাত্রলীগ জাতির পিতার হাতে গড়া সংগঠন, কাজেই ঠিকই তারা মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে।’
দুঃসময়ে মানুষের পাশে থাকার জন্য ছাত্রলীগকে ধন্যবাদ ও অভিবাদন জানান শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘সিলেটে এমন এমন জায়গায় বন্যা হলো, মানুষ যেখানে গিয়ে কাউকে উদ্ধার করতে পারে না, আগে রাস্তাঘাট ছিল না, তখন সবার বাড়ির সামনে নৌকা ছিল। এখন আমরা এত উন্নয়ন করেছি, রাস্তাঘাট করেছি, এখন বাড়ির সামনে নৌকা রাখার প্রয়োজন নেই। আমি আমাদের নৌবাহিনী, সেনাবাহিনীর, কোস্টগার্ড ও প্রশাসনকে লাগিয়েছি, ছাত্রলীগকে নির্দেশনা দিয়েছি। আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগসহ সবাই বন্যার সময় অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে।’
এর আগে সকালে জাতীয় পতাকা, ছাত্রলীগের পতাকা উত্তোলন ও জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা।
আরো পড়ুন:

আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমাদের শক্তি জনগণ। আমাদের পেটোয়া বাহিনী লাগে না। ছাত্ররা শিক্ষা গ্রহণ করে উপযুক্ত নাগরিক হবে। ভবিষ্যতে দেশের দায়িত্বভার নেবে। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিএনপির কাজই হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করা। নতুন-পুরোনো ছাত্রলীগের যে নেতা-কর্মীরা আছেন, তাঁদের নিশ্চয়ই মনে আছে, খালেদা জিয়া হুমকি দিয়েছিল, আওয়ামী লীগকে শিক্ষা দিতে ছাত্রদলই যথেষ্ট। ছাত্রদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছিল। এর বিপরীতে ছাত্রদের হাতে বই, খাতা, কলম তুলে দিয়েছিলাম।’
শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের হাতে কাগজ-কলম তুলে দিয়ে বলেছিলাম, তোমরা শিক্ষা শুধু নিজেরাই গ্রহণ করবে না, ছুটিতে যখন বাড়িতে যাবে, তখন কোনো মানুষ যদি নিরক্ষর থাকে, তাঁদের সাক্ষরজ্ঞান দেবে। ছাত্রলীগ সেটা করেছে। আমরা সব সময় দেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ চাই। দেশের মানুষের যতটুকু অর্জন, সেটা হচ্ছে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগসহ গণতান্ত্রিক পার্টির অর্জন।’
বিএনপি ক্ষমতায় এলেই আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচার ও নির্যাতন চালায় উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘শুধু ক্ষমতায় থাকলে না, ক্ষমতার বাইরে থাকলেও তাঁদের অগ্নি সন্ত্রাস ও অত্যাচার-নির্যাতনের কথা সবার জানা। ২০১৩ সালে আন্দোলনের নামে অগ্নিসন্ত্রাস করে প্রায় ৩ হাজার মানুষকে তারা অগ্নিদগ্ধ করে।’
করোনার সময় যখন বাবা-মা লাশ ফেলে চলে যেত, তখন ছাত্রলীগের ছেলেরা তাদের পাশে ছিল মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, ‘শুধু ছাত্রলীগ না, আমাদের দল, পুলিশ-প্রশাসন মাঠে ছিল। কিন্তু রাজনৈতিক দল হিসেবে ছাত্রলীগই করোনায় আক্রান্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে। কাফন-দাফন, চিকিৎসার ব্যবস্থা, তাদের নিয়ে যাওয়া, অক্সিজেনের ব্যবস্থা করা—এটাই হলো মানবতার কাজ। ছাত্রলীগ জাতির পিতার হাতে গড়া সংগঠন, কাজেই ঠিকই তারা মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে।’
দুঃসময়ে মানুষের পাশে থাকার জন্য ছাত্রলীগকে ধন্যবাদ ও অভিবাদন জানান শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘সিলেটে এমন এমন জায়গায় বন্যা হলো, মানুষ যেখানে গিয়ে কাউকে উদ্ধার করতে পারে না, আগে রাস্তাঘাট ছিল না, তখন সবার বাড়ির সামনে নৌকা ছিল। এখন আমরা এত উন্নয়ন করেছি, রাস্তাঘাট করেছি, এখন বাড়ির সামনে নৌকা রাখার প্রয়োজন নেই। আমি আমাদের নৌবাহিনী, সেনাবাহিনীর, কোস্টগার্ড ও প্রশাসনকে লাগিয়েছি, ছাত্রলীগকে নির্দেশনা দিয়েছি। আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগসহ সবাই বন্যার সময় অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে।’
এর আগে সকালে জাতীয় পতাকা, ছাত্রলীগের পতাকা উত্তোলন ও জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা।
আরো পড়ুন:
নিজস্ব প্রতিবেদক ও ঢাবি প্রতিনিধি

আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমাদের শক্তি জনগণ। আমাদের পেটোয়া বাহিনী লাগে না। ছাত্ররা শিক্ষা গ্রহণ করে উপযুক্ত নাগরিক হবে। ভবিষ্যতে দেশের দায়িত্বভার নেবে। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিএনপির কাজই হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করা। নতুন-পুরোনো ছাত্রলীগের যে নেতা-কর্মীরা আছেন, তাঁদের নিশ্চয়ই মনে আছে, খালেদা জিয়া হুমকি দিয়েছিল, আওয়ামী লীগকে শিক্ষা দিতে ছাত্রদলই যথেষ্ট। ছাত্রদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছিল। এর বিপরীতে ছাত্রদের হাতে বই, খাতা, কলম তুলে দিয়েছিলাম।’
শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের হাতে কাগজ-কলম তুলে দিয়ে বলেছিলাম, তোমরা শিক্ষা শুধু নিজেরাই গ্রহণ করবে না, ছুটিতে যখন বাড়িতে যাবে, তখন কোনো মানুষ যদি নিরক্ষর থাকে, তাঁদের সাক্ষরজ্ঞান দেবে। ছাত্রলীগ সেটা করেছে। আমরা সব সময় দেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ চাই। দেশের মানুষের যতটুকু অর্জন, সেটা হচ্ছে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগসহ গণতান্ত্রিক পার্টির অর্জন।’
বিএনপি ক্ষমতায় এলেই আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচার ও নির্যাতন চালায় উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘শুধু ক্ষমতায় থাকলে না, ক্ষমতার বাইরে থাকলেও তাঁদের অগ্নি সন্ত্রাস ও অত্যাচার-নির্যাতনের কথা সবার জানা। ২০১৩ সালে আন্দোলনের নামে অগ্নিসন্ত্রাস করে প্রায় ৩ হাজার মানুষকে তারা অগ্নিদগ্ধ করে।’
করোনার সময় যখন বাবা-মা লাশ ফেলে চলে যেত, তখন ছাত্রলীগের ছেলেরা তাদের পাশে ছিল মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, ‘শুধু ছাত্রলীগ না, আমাদের দল, পুলিশ-প্রশাসন মাঠে ছিল। কিন্তু রাজনৈতিক দল হিসেবে ছাত্রলীগই করোনায় আক্রান্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে। কাফন-দাফন, চিকিৎসার ব্যবস্থা, তাদের নিয়ে যাওয়া, অক্সিজেনের ব্যবস্থা করা—এটাই হলো মানবতার কাজ। ছাত্রলীগ জাতির পিতার হাতে গড়া সংগঠন, কাজেই ঠিকই তারা মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে।’
দুঃসময়ে মানুষের পাশে থাকার জন্য ছাত্রলীগকে ধন্যবাদ ও অভিবাদন জানান শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘সিলেটে এমন এমন জায়গায় বন্যা হলো, মানুষ যেখানে গিয়ে কাউকে উদ্ধার করতে পারে না, আগে রাস্তাঘাট ছিল না, তখন সবার বাড়ির সামনে নৌকা ছিল। এখন আমরা এত উন্নয়ন করেছি, রাস্তাঘাট করেছি, এখন বাড়ির সামনে নৌকা রাখার প্রয়োজন নেই। আমি আমাদের নৌবাহিনী, সেনাবাহিনীর, কোস্টগার্ড ও প্রশাসনকে লাগিয়েছি, ছাত্রলীগকে নির্দেশনা দিয়েছি। আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগসহ সবাই বন্যার সময় অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে।’
এর আগে সকালে জাতীয় পতাকা, ছাত্রলীগের পতাকা উত্তোলন ও জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা।
আরো পড়ুন:

আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমাদের শক্তি জনগণ। আমাদের পেটোয়া বাহিনী লাগে না। ছাত্ররা শিক্ষা গ্রহণ করে উপযুক্ত নাগরিক হবে। ভবিষ্যতে দেশের দায়িত্বভার নেবে। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিএনপির কাজই হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করা। নতুন-পুরোনো ছাত্রলীগের যে নেতা-কর্মীরা আছেন, তাঁদের নিশ্চয়ই মনে আছে, খালেদা জিয়া হুমকি দিয়েছিল, আওয়ামী লীগকে শিক্ষা দিতে ছাত্রদলই যথেষ্ট। ছাত্রদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছিল। এর বিপরীতে ছাত্রদের হাতে বই, খাতা, কলম তুলে দিয়েছিলাম।’
শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের হাতে কাগজ-কলম তুলে দিয়ে বলেছিলাম, তোমরা শিক্ষা শুধু নিজেরাই গ্রহণ করবে না, ছুটিতে যখন বাড়িতে যাবে, তখন কোনো মানুষ যদি নিরক্ষর থাকে, তাঁদের সাক্ষরজ্ঞান দেবে। ছাত্রলীগ সেটা করেছে। আমরা সব সময় দেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ চাই। দেশের মানুষের যতটুকু অর্জন, সেটা হচ্ছে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগসহ গণতান্ত্রিক পার্টির অর্জন।’
বিএনপি ক্ষমতায় এলেই আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচার ও নির্যাতন চালায় উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘শুধু ক্ষমতায় থাকলে না, ক্ষমতার বাইরে থাকলেও তাঁদের অগ্নি সন্ত্রাস ও অত্যাচার-নির্যাতনের কথা সবার জানা। ২০১৩ সালে আন্দোলনের নামে অগ্নিসন্ত্রাস করে প্রায় ৩ হাজার মানুষকে তারা অগ্নিদগ্ধ করে।’
করোনার সময় যখন বাবা-মা লাশ ফেলে চলে যেত, তখন ছাত্রলীগের ছেলেরা তাদের পাশে ছিল মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, ‘শুধু ছাত্রলীগ না, আমাদের দল, পুলিশ-প্রশাসন মাঠে ছিল। কিন্তু রাজনৈতিক দল হিসেবে ছাত্রলীগই করোনায় আক্রান্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে। কাফন-দাফন, চিকিৎসার ব্যবস্থা, তাদের নিয়ে যাওয়া, অক্সিজেনের ব্যবস্থা করা—এটাই হলো মানবতার কাজ। ছাত্রলীগ জাতির পিতার হাতে গড়া সংগঠন, কাজেই ঠিকই তারা মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে।’
দুঃসময়ে মানুষের পাশে থাকার জন্য ছাত্রলীগকে ধন্যবাদ ও অভিবাদন জানান শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘সিলেটে এমন এমন জায়গায় বন্যা হলো, মানুষ যেখানে গিয়ে কাউকে উদ্ধার করতে পারে না, আগে রাস্তাঘাট ছিল না, তখন সবার বাড়ির সামনে নৌকা ছিল। এখন আমরা এত উন্নয়ন করেছি, রাস্তাঘাট করেছি, এখন বাড়ির সামনে নৌকা রাখার প্রয়োজন নেই। আমি আমাদের নৌবাহিনী, সেনাবাহিনীর, কোস্টগার্ড ও প্রশাসনকে লাগিয়েছি, ছাত্রলীগকে নির্দেশনা দিয়েছি। আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগসহ সবাই বন্যার সময় অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে।’
এর আগে সকালে জাতীয় পতাকা, ছাত্রলীগের পতাকা উত্তোলন ও জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা।
আরো পড়ুন:

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম তাঁর হলফনামায় বর্তমান পেশা হিসেবে পরামর্শক ও আগের পেশা অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা উল্লেখ করেছেন। আর তিনি শিক্ষকতা ও পরামর্শ দিয়ে বছরে আয় করেন ১৬ লাখ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১১ আসনে প্রার্থী হিসেবে হলফনামায় এমন তথ্য দিয়েছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নগদ ও ব্যাংকে জমা আছে ৩১ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৮ টাকা। স্ত্রী জুবাইদা রহমানের আছে ৬৬ লাখ ৫৪ হাজার ৭৪৭ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৬ ও ঢাকা-১৭ আসনের প্রার্থী হিসেবে জমা দেওয়া হলফনামায় অস্থাবর সম্পদের তিনি এমন হিসাব দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর বছরে আয় ১২ লাখ ৫৩ হাজার ৫৩৯ টাকা। তাঁর পেশা ব্যবসা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৪ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হলফনামায় এসব তথ্য উল্লেখ করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করেছে দেশের সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট ও বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম তাঁর হলফনামায় বর্তমান পেশা হিসেবে পরামর্শক ও আগের পেশা অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা উল্লেখ করেছেন। আর তিনি শিক্ষকতা ও পরামর্শ দিয়ে বছরে আয় করেন ১৬ লাখ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১১ আসনে প্রার্থী হিসেবে হলফনামায় এমন তথ্য দিয়েছেন তিনি।
শিক্ষাগত যোগ্যতায় উল্লেখ করেছেন স্নাতক। তাঁর স্ত্রী ফাতিমাতুজ জোহরা পেশায় গৃহিণী।
অস্থাবর সম্পদে নাহিদ উল্লেখ করেছেন, নগদ অর্থ আছে ১৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা। স্ত্রীর কাছে আছে ২ লাখ টাকা। ব্যাংকে আছে ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৩৬৩ টাকা ৫৭ পয়সা। নিজের কাছে অর্জনকালীন পৌনে ৭ লাখ ৭৫ হাজার টাকার গয়না আছে। স্ত্রীর কাছে আছে অর্জনকালীন ১০ লাখ টাকা মূল্যের গয়না। এ ছাড়া ১ লাখ টাকার ইলেকট্রনিক পণ্য আছে এবং আসবাবপত্র আছে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকার।
আয়কর রিটার্নে নাহিদ ৩২ লাখ ১৬ হাজার ১২২ টাকার সম্পদের হিসাব দিয়েছেন। আয়কর দিয়েছেন ১ লাখ ১৩ হাজার ২৭৪ টাকা।
স্থাবর সম্পদে তিনি কোনো কিছু উল্লেখ করেননি। সব ঘরে প্রযোজ্য নয় লিখেছেন। ঋণের তথ্যে তিনি উল্লেখ করেছেন, নির্ভরশীল ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ (স্ত্রী) ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের রামপুরা শাখা থেকে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছেন।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম তাঁর হলফনামায় বর্তমান পেশা হিসেবে পরামর্শক ও আগের পেশা অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা উল্লেখ করেছেন। আর তিনি শিক্ষকতা ও পরামর্শ দিয়ে বছরে আয় করেন ১৬ লাখ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১১ আসনে প্রার্থী হিসেবে হলফনামায় এমন তথ্য দিয়েছেন তিনি।
শিক্ষাগত যোগ্যতায় উল্লেখ করেছেন স্নাতক। তাঁর স্ত্রী ফাতিমাতুজ জোহরা পেশায় গৃহিণী।
অস্থাবর সম্পদে নাহিদ উল্লেখ করেছেন, নগদ অর্থ আছে ১৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা। স্ত্রীর কাছে আছে ২ লাখ টাকা। ব্যাংকে আছে ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৩৬৩ টাকা ৫৭ পয়সা। নিজের কাছে অর্জনকালীন পৌনে ৭ লাখ ৭৫ হাজার টাকার গয়না আছে। স্ত্রীর কাছে আছে অর্জনকালীন ১০ লাখ টাকা মূল্যের গয়না। এ ছাড়া ১ লাখ টাকার ইলেকট্রনিক পণ্য আছে এবং আসবাবপত্র আছে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকার।
আয়কর রিটার্নে নাহিদ ৩২ লাখ ১৬ হাজার ১২২ টাকার সম্পদের হিসাব দিয়েছেন। আয়কর দিয়েছেন ১ লাখ ১৩ হাজার ২৭৪ টাকা।
স্থাবর সম্পদে তিনি কোনো কিছু উল্লেখ করেননি। সব ঘরে প্রযোজ্য নয় লিখেছেন। ঋণের তথ্যে তিনি উল্লেখ করেছেন, নির্ভরশীল ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ (স্ত্রী) ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের রামপুরা শাখা থেকে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছেন।

বিএনপি ক্ষমতায় এলেই আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচার ও নির্যাতন চালায় উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘শুধু ক্ষমতায় থাকলে না, ক্ষমতার বাইরে থাকলেও তাঁদের অগ্নি সন্ত্রাস ও অত্যাচার-নির্যাতনের কথা সকলের জানা...
০৬ ডিসেম্বর ২০২২
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নগদ ও ব্যাংকে জমা আছে ৩১ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৮ টাকা। স্ত্রী জুবাইদা রহমানের আছে ৬৬ লাখ ৫৪ হাজার ৭৪৭ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৬ ও ঢাকা-১৭ আসনের প্রার্থী হিসেবে জমা দেওয়া হলফনামায় অস্থাবর সম্পদের তিনি এমন হিসাব দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর বছরে আয় ১২ লাখ ৫৩ হাজার ৫৩৯ টাকা। তাঁর পেশা ব্যবসা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৪ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হলফনামায় এসব তথ্য উল্লেখ করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করেছে দেশের সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট ও বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নগদ ও ব্যাংকে জমা আছে ৩১ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৮ টাকা। স্ত্রী জুবাইদা রহমানের আছে ৬৬ লাখ ৫৪ হাজার ৭৪৭ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৬ ও ঢাকা-১৭ আসনের প্রার্থী হিসেবে জমা দেওয়া হলফনামায় অস্থাবর সম্পদের তিনি এমন হিসাব দিয়েছেন।
হলফনামায় পেশা হিসেবে তারেক রহমান রাজনীতি উল্লেখ করেছেন। স্ত্রী জুবাইদা রহমান পেশায় চিকিৎসক। মেয়ে জাইমা জারনাজ রহমান ছাত্রী।
হলফনামা অনুযায়ী, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আয়কর রিটার্নে ১ কোটি ৯৬ লাখ ৮০ হাজার ১৮৫ টাকার সম্পদের হিসাব দিয়েছেন। আর আয়কর দিয়েছেন ৫ লাখ ৫৭ হাজার ৭১৩ টাকা।
দেশে-বিদেশে আয়ের উৎসে দেখিয়েছেন, বাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট ও বাণিজ্যিক স্থান নেই। শেয়ার, বন্ড/সঞ্চয়পত্র/ব্যাংক আমানত থেকে বছরে আয় করেন ৬ লাখ ৭৬ হাজার ৩৫৩ টাকা।
অস্থাবর সম্পদে তারেক রহমান আরও উল্লেখ করেছেন, স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত ও অ-তালিকাভুক্ত কোম্পানির অর্জনকালীন সময়ে শেয়ার আছে ৫ লাখ টাকার, কোম্পানির শেয়ার ৪৫ লাখ টাকার, কোম্পানি আছে ১৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার।
তারেক রহমানের ব্যাংকে নিজ নামে ৯০ লাখ ২৪ হাজার ৩০৭ টাকার এফডিআর, সঞ্চয়ী আমানত ২০ হাজার ও অন্যান্য আমানত আছে ১ লাখ টাকার। স্ত্রীর নামে আছে ৩৫ লাখ টাকার এফডিআর, সঞ্চয়ী আমানত আছে ১৫ হাজার ২৬০ টাকার।
অর্জনকালীন ২ হাজার ৯৫০ টাকা মূল্যের গয়না ও ১ লাখ ৭৯ হাজার ৫০০ টাকার আসবাবপত্র আছে।
স্থাবর সম্পদে উল্লেখ করেছেন, নিজের কোনো কৃষিজমি নেই। ২ দশমিক ০১ একর ও ১ দশমিক ৪ শতাংশ অকৃষিজমি আছে; যার অর্জনকালীন মূল্য ৩ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। উপহারের আবাসস্থলের জমি আছে ২ দশমিক ৯ শতাংশ ৷ স্ত্রীর আছে যৌথ মালিকানার ১১১ দশমিক ২৫ শতাংশ জমি ও ৮০০ বর্গফুট দোতলা ভবন; যার মূল্য অজানা।
তারেক রহমান তাঁর হলফনামায় আরও উল্লেখ করেছেন, তিনি দ্বৈত নাগরিক নন। শিক্ষাগত যোগ্যতা উচ্চমাধ্যমিক। বর্তমানে কোনো ফৌজদারি মামলা নেই। ২০০৭ সাল থেকে তাঁর নামে ৭৭টি মামলা করা হয়েছিল, যার কোনোটি থেকে খালাস, কোনোটি প্রত্যাহার, কোনোটি খারিজ, কোনোটি থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন।
ইসির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ছিল। বাছাই চলবে ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ৫ থেকে ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত। আপিল নিষ্পত্তি হবে ১০ থেকে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২০ জানুয়ারি। চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ও প্রতীক বরাদ্দ ২১ জানুয়ারি। নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হবে ২২ জানুয়ারি। প্রচার চালানো যাবে ১০ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত। আর একই সঙ্গে সংসদ ও গণভোট অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নগদ ও ব্যাংকে জমা আছে ৩১ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৮ টাকা। স্ত্রী জুবাইদা রহমানের আছে ৬৬ লাখ ৫৪ হাজার ৭৪৭ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৬ ও ঢাকা-১৭ আসনের প্রার্থী হিসেবে জমা দেওয়া হলফনামায় অস্থাবর সম্পদের তিনি এমন হিসাব দিয়েছেন।
হলফনামায় পেশা হিসেবে তারেক রহমান রাজনীতি উল্লেখ করেছেন। স্ত্রী জুবাইদা রহমান পেশায় চিকিৎসক। মেয়ে জাইমা জারনাজ রহমান ছাত্রী।
হলফনামা অনুযায়ী, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আয়কর রিটার্নে ১ কোটি ৯৬ লাখ ৮০ হাজার ১৮৫ টাকার সম্পদের হিসাব দিয়েছেন। আর আয়কর দিয়েছেন ৫ লাখ ৫৭ হাজার ৭১৩ টাকা।
দেশে-বিদেশে আয়ের উৎসে দেখিয়েছেন, বাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট ও বাণিজ্যিক স্থান নেই। শেয়ার, বন্ড/সঞ্চয়পত্র/ব্যাংক আমানত থেকে বছরে আয় করেন ৬ লাখ ৭৬ হাজার ৩৫৩ টাকা।
অস্থাবর সম্পদে তারেক রহমান আরও উল্লেখ করেছেন, স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত ও অ-তালিকাভুক্ত কোম্পানির অর্জনকালীন সময়ে শেয়ার আছে ৫ লাখ টাকার, কোম্পানির শেয়ার ৪৫ লাখ টাকার, কোম্পানি আছে ১৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার।
তারেক রহমানের ব্যাংকে নিজ নামে ৯০ লাখ ২৪ হাজার ৩০৭ টাকার এফডিআর, সঞ্চয়ী আমানত ২০ হাজার ও অন্যান্য আমানত আছে ১ লাখ টাকার। স্ত্রীর নামে আছে ৩৫ লাখ টাকার এফডিআর, সঞ্চয়ী আমানত আছে ১৫ হাজার ২৬০ টাকার।
অর্জনকালীন ২ হাজার ৯৫০ টাকা মূল্যের গয়না ও ১ লাখ ৭৯ হাজার ৫০০ টাকার আসবাবপত্র আছে।
স্থাবর সম্পদে উল্লেখ করেছেন, নিজের কোনো কৃষিজমি নেই। ২ দশমিক ০১ একর ও ১ দশমিক ৪ শতাংশ অকৃষিজমি আছে; যার অর্জনকালীন মূল্য ৩ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। উপহারের আবাসস্থলের জমি আছে ২ দশমিক ৯ শতাংশ ৷ স্ত্রীর আছে যৌথ মালিকানার ১১১ দশমিক ২৫ শতাংশ জমি ও ৮০০ বর্গফুট দোতলা ভবন; যার মূল্য অজানা।
তারেক রহমান তাঁর হলফনামায় আরও উল্লেখ করেছেন, তিনি দ্বৈত নাগরিক নন। শিক্ষাগত যোগ্যতা উচ্চমাধ্যমিক। বর্তমানে কোনো ফৌজদারি মামলা নেই। ২০০৭ সাল থেকে তাঁর নামে ৭৭টি মামলা করা হয়েছিল, যার কোনোটি থেকে খালাস, কোনোটি প্রত্যাহার, কোনোটি খারিজ, কোনোটি থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন।
ইসির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ছিল। বাছাই চলবে ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ৫ থেকে ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত। আপিল নিষ্পত্তি হবে ১০ থেকে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২০ জানুয়ারি। চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ও প্রতীক বরাদ্দ ২১ জানুয়ারি। নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হবে ২২ জানুয়ারি। প্রচার চালানো যাবে ১০ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত। আর একই সঙ্গে সংসদ ও গণভোট অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি।

বিএনপি ক্ষমতায় এলেই আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচার ও নির্যাতন চালায় উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘শুধু ক্ষমতায় থাকলে না, ক্ষমতার বাইরে থাকলেও তাঁদের অগ্নি সন্ত্রাস ও অত্যাচার-নির্যাতনের কথা সকলের জানা...
০৬ ডিসেম্বর ২০২২
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম তাঁর হলফনামায় বর্তমান পেশা হিসেবে পরামর্শক ও আগের পেশা অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা উল্লেখ করেছেন। আর তিনি শিক্ষকতা ও পরামর্শ দিয়ে বছরে আয় করেন ১৬ লাখ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১১ আসনে প্রার্থী হিসেবে হলফনামায় এমন তথ্য দিয়েছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর বছরে আয় ১২ লাখ ৫৩ হাজার ৫৩৯ টাকা। তাঁর পেশা ব্যবসা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৪ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হলফনামায় এসব তথ্য উল্লেখ করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করেছে দেশের সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট ও বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর বছরে আয় ১২ লাখ ৫৩ হাজার ৫৩৯ টাকা। তাঁর পেশা ব্যবসা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৪ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হলফনামায় এসব তথ্য উল্লেখ করেন তিনি।
হলফনামায় শিক্ষাগত যোগ্যতা দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে এমএ। তিনি উল্লেখ করেছেন স্ত্রী সাবরিনা জাহান নুসরাত পেশায় গৃহিণী। হাম্মাম আব্দুল্লাহ হামজা নামে এক পুত্রসন্তান রয়েছে।
অস্থাবর সম্পদে হাসনাত উল্লেখ করেছেন, নগদ আছে ১৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ব্যাংকে আছে ৩ লাখ ৩ হাজার টাকা। গয়না আছে ২৬ লাখ টাকার। ইলেকট্রনিক পণ্য আছে ৬৫ হাজার টাকার। আসবাব আছে ১ লাখ টাকার।
স্থাবর সম্পদে তিনি কোনো কিছু উল্লেখ করেননি। লিখেছেন, ‘প্রযোজ্য নয়’।
আয়কর রিটার্নে তিনি ৩১ লাখ ৬৭ হাজার ৬১৯ টাকার সম্পদ দেখিয়েছেন। আয়কর দিয়েছেন ১ লাখ ৫ হাজার ৫৩১ টাকা।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর বছরে আয় ১২ লাখ ৫৩ হাজার ৫৩৯ টাকা। তাঁর পেশা ব্যবসা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৪ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হলফনামায় এসব তথ্য উল্লেখ করেন তিনি।
হলফনামায় শিক্ষাগত যোগ্যতা দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে এমএ। তিনি উল্লেখ করেছেন স্ত্রী সাবরিনা জাহান নুসরাত পেশায় গৃহিণী। হাম্মাম আব্দুল্লাহ হামজা নামে এক পুত্রসন্তান রয়েছে।
অস্থাবর সম্পদে হাসনাত উল্লেখ করেছেন, নগদ আছে ১৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ব্যাংকে আছে ৩ লাখ ৩ হাজার টাকা। গয়না আছে ২৬ লাখ টাকার। ইলেকট্রনিক পণ্য আছে ৬৫ হাজার টাকার। আসবাব আছে ১ লাখ টাকার।
স্থাবর সম্পদে তিনি কোনো কিছু উল্লেখ করেননি। লিখেছেন, ‘প্রযোজ্য নয়’।
আয়কর রিটার্নে তিনি ৩১ লাখ ৬৭ হাজার ৬১৯ টাকার সম্পদ দেখিয়েছেন। আয়কর দিয়েছেন ১ লাখ ৫ হাজার ৫৩১ টাকা।

বিএনপি ক্ষমতায় এলেই আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচার ও নির্যাতন চালায় উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘শুধু ক্ষমতায় থাকলে না, ক্ষমতার বাইরে থাকলেও তাঁদের অগ্নি সন্ত্রাস ও অত্যাচার-নির্যাতনের কথা সকলের জানা...
০৬ ডিসেম্বর ২০২২
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম তাঁর হলফনামায় বর্তমান পেশা হিসেবে পরামর্শক ও আগের পেশা অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা উল্লেখ করেছেন। আর তিনি শিক্ষকতা ও পরামর্শ দিয়ে বছরে আয় করেন ১৬ লাখ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১১ আসনে প্রার্থী হিসেবে হলফনামায় এমন তথ্য দিয়েছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নগদ ও ব্যাংকে জমা আছে ৩১ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৮ টাকা। স্ত্রী জুবাইদা রহমানের আছে ৬৬ লাখ ৫৪ হাজার ৭৪৭ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৬ ও ঢাকা-১৭ আসনের প্রার্থী হিসেবে জমা দেওয়া হলফনামায় অস্থাবর সম্পদের তিনি এমন হিসাব দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করেছে দেশের সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট ও বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করেছে দেশের সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট ও বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী।
এক বিজ্ঞপ্তিতে ছায়ানট জানায়, দেশের গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের আন্দোলনে বেগম খালেদা জিয়ার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য সংগঠনটি কৃতজ্ঞচিত্তে তাঁকে স্মরণ করছে। শোকবার্তায় ছায়ানটের সভাপতি সারওয়ার আলী বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণ জাতির জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।
এদিকে, এক পৃথক শোকবার্তায় বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় সংসদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদ সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যু দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের একটি বর্ণিল অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি ঘটিয়েছে।
শোকবার্তায় উদীচীর নেতারা উল্লেখ করেন, ১৯৮০–এর দশকে স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনে বেগম খালেদা জিয়া অনন্য ভূমিকা পালন করেন। সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যাকাণ্ডের পর তিনি বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে সক্রিয় হন। ধারাবাহিক গণ-আন্দোলনের মুখে স্বৈরাচারী এরশাদের পতনের পর অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে তিনি দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন।
বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর নেতারা বেগম খালেদা জিয়ার শোকসন্তপ্ত পরিবার ও তাঁর রাজনৈতিক সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করেছে দেশের সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট ও বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী।
এক বিজ্ঞপ্তিতে ছায়ানট জানায়, দেশের গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের আন্দোলনে বেগম খালেদা জিয়ার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য সংগঠনটি কৃতজ্ঞচিত্তে তাঁকে স্মরণ করছে। শোকবার্তায় ছায়ানটের সভাপতি সারওয়ার আলী বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণ জাতির জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।
এদিকে, এক পৃথক শোকবার্তায় বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় সংসদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদ সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যু দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের একটি বর্ণিল অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি ঘটিয়েছে।
শোকবার্তায় উদীচীর নেতারা উল্লেখ করেন, ১৯৮০–এর দশকে স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনে বেগম খালেদা জিয়া অনন্য ভূমিকা পালন করেন। সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যাকাণ্ডের পর তিনি বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে সক্রিয় হন। ধারাবাহিক গণ-আন্দোলনের মুখে স্বৈরাচারী এরশাদের পতনের পর অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে তিনি দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন।
বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর নেতারা বেগম খালেদা জিয়ার শোকসন্তপ্ত পরিবার ও তাঁর রাজনৈতিক সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

বিএনপি ক্ষমতায় এলেই আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচার ও নির্যাতন চালায় উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘শুধু ক্ষমতায় থাকলে না, ক্ষমতার বাইরে থাকলেও তাঁদের অগ্নি সন্ত্রাস ও অত্যাচার-নির্যাতনের কথা সকলের জানা...
০৬ ডিসেম্বর ২০২২
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম তাঁর হলফনামায় বর্তমান পেশা হিসেবে পরামর্শক ও আগের পেশা অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা উল্লেখ করেছেন। আর তিনি শিক্ষকতা ও পরামর্শ দিয়ে বছরে আয় করেন ১৬ লাখ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১১ আসনে প্রার্থী হিসেবে হলফনামায় এমন তথ্য দিয়েছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নগদ ও ব্যাংকে জমা আছে ৩১ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৮ টাকা। স্ত্রী জুবাইদা রহমানের আছে ৬৬ লাখ ৫৪ হাজার ৭৪৭ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৬ ও ঢাকা-১৭ আসনের প্রার্থী হিসেবে জমা দেওয়া হলফনামায় অস্থাবর সম্পদের তিনি এমন হিসাব দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর বছরে আয় ১২ লাখ ৫৩ হাজার ৫৩৯ টাকা। তাঁর পেশা ব্যবসা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৪ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হলফনামায় এসব তথ্য উল্লেখ করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে