নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জনগণের বিজয় নিশ্চিত না করে জাতীয় বা অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের মধ্য দিয়ে নির্বাচন আয়োজন করলে সেই নির্বাচনে বিজয়ী দল বা গোষ্ঠী জনগণের অভিপ্রায় পূরণ করবে না। বরং বর্তমান সরকারের মতো তারাও ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় ইনসাফ কমিটির আহ্বায়ক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফরহাদ মজহার।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ‘বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে জনগণের প্রত্যাশা ও করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা এবং জাতীয় জনতার জোট নামে নতুন রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ফরহাদ মজহার বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে জনগণের বিজয় নিশ্চিত করে জনগণের প্রতিনিধিত্বশীল সকল দলকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করতে হবে।’
ফরহাদ মজহার আরও বলেন, ‘আমরা এক মাফিয়াকে হটিয়ে অন্য মাফিয়াকে ক্ষমতায় বসাতে চাই না। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করা না গেলে গত কয়েক দশকে গড়ে ওঠা সুবিধাবাদী, সন্ত্রাসী ও লুটেরা শক্তিকে পরাস্ত করা সম্ভব হবে না। আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে জনগণের বিজয় নিশ্চিত না করে তথাকথিত জাতীয় বা অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্রব্যবস্থা অক্ষুণ্ন রেখে ক্ষমতা লাভের খায়েশমাত্র।’
জাতীয় ইনসাফ কমিটির আহ্বায়ক বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট শক্তিকে উৎখাত করে জনগণের প্রতিনিধিত্বশীল ছোট-বড় সব দলকে নিয়ে একটি অন্তর্বর্তীকালীন জাতীয় সরকার গঠন করা হবে। অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে নতুন গঠনতন্ত্রের ভিত্তিতে নতুন জাতীয় নির্বাচন হবে। জনগণের ইচ্ছা ও অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে নতুনভাবে বাংলাদেশ গঠনের এটাই সঠিক পথ।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কর্মপদ্ধতি ও রূপরেখা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ হচ্ছে গঠনতন্ত্র প্রণয়ন সভা আহ্বান করা এবং জনগণের অংশগ্রহণের ভিত্তিতে বাংলাদেশকে নতুনভাবে গঠন করা। নতুন গঠনতন্ত্রে স্বাধীন, নিরপেক্ষ, শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন ও নির্বাচনী ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য নির্বাচনের সময় সব নির্বাহী ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনের অধীনে থাকবে। নতুন গঠনতন্ত্র প্রণয়নের পরপরই অন্তর্বর্তী জাতীয় সরকার পদত্যাগ করবে।’
আলোচনা সভায় নৈতিক সমাজের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) আমসা আমিন বলেন, ‘১৫ কোটি টাকার নিচে এখন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বড় রাজনৈতিক দলগুলোর মনোনয়ন পাওয়া যায় না। এ কারণে সমাজ ও রাজনীতির সংস্কার করতে হবে। সর্বস্তরে জবাবদিহি ও দায়বদ্ধতা প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।’
সভায় জাতীয় জনতার জোট চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টির সভাপতি মো. দেলোয়ার হোসাইন বলেন, ‘জাতীয় জনতার জোট একটি উন্মুক্ত মঞ্চ। এখানে সব রাজনৈতিক দল, পেশাজীবী, শ্রমজীবী, সামাজিক সংগঠন অংশগ্রহণ করতে পারবে এবং আমাদের মঞ্চে দেশের জন্য প্রত্যেকের সমস্যা এবং সমাধান নিয়ে আলোচনা করতে পারবে।’
দেলোয়ার হোসাইন আরও বলেন, ‘জাতীয় জনতার জোট বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের অধিকার নিয়ে কথা বলবে। মানুষের সমস্যা কীভাবে সমাধান করা যায় এর উপায় নিয়ে কথা বলবে। বিরোধিতার জন্য বিরোধিতা এই সংস্কৃতি থেকে জাতীয় জনতার জোট এ দেশের মানুষকে বের করে আনতে চায়।’
নতুন এই জোটে বাংলাদেশ জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি ছাড়াও বাংলাদেশ সর্বজনীন দল, বাংলাদেশ জনতা ঐক্য, বাংলাদেশ মানবতাবাদী পার্টি, ন্যাশনাল সবুজ বাংলা পার্টি ও বাংলাদেশ ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টি রয়েছে।
সভায় আরও বক্তব্য দেন সার্বজনীন দলের চেয়ারম্যান রাসেল কবির, মানবতাবাদী পার্টির চেয়ারম্যান মওলানা কারী মো. আব্দুল মজিদ প্রমুখ।

জনগণের বিজয় নিশ্চিত না করে জাতীয় বা অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের মধ্য দিয়ে নির্বাচন আয়োজন করলে সেই নির্বাচনে বিজয়ী দল বা গোষ্ঠী জনগণের অভিপ্রায় পূরণ করবে না। বরং বর্তমান সরকারের মতো তারাও ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় ইনসাফ কমিটির আহ্বায়ক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফরহাদ মজহার।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ‘বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে জনগণের প্রত্যাশা ও করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা এবং জাতীয় জনতার জোট নামে নতুন রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ফরহাদ মজহার বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে জনগণের বিজয় নিশ্চিত করে জনগণের প্রতিনিধিত্বশীল সকল দলকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করতে হবে।’
ফরহাদ মজহার আরও বলেন, ‘আমরা এক মাফিয়াকে হটিয়ে অন্য মাফিয়াকে ক্ষমতায় বসাতে চাই না। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করা না গেলে গত কয়েক দশকে গড়ে ওঠা সুবিধাবাদী, সন্ত্রাসী ও লুটেরা শক্তিকে পরাস্ত করা সম্ভব হবে না। আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে জনগণের বিজয় নিশ্চিত না করে তথাকথিত জাতীয় বা অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্রব্যবস্থা অক্ষুণ্ন রেখে ক্ষমতা লাভের খায়েশমাত্র।’
জাতীয় ইনসাফ কমিটির আহ্বায়ক বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট শক্তিকে উৎখাত করে জনগণের প্রতিনিধিত্বশীল ছোট-বড় সব দলকে নিয়ে একটি অন্তর্বর্তীকালীন জাতীয় সরকার গঠন করা হবে। অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে নতুন গঠনতন্ত্রের ভিত্তিতে নতুন জাতীয় নির্বাচন হবে। জনগণের ইচ্ছা ও অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে নতুনভাবে বাংলাদেশ গঠনের এটাই সঠিক পথ।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কর্মপদ্ধতি ও রূপরেখা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ হচ্ছে গঠনতন্ত্র প্রণয়ন সভা আহ্বান করা এবং জনগণের অংশগ্রহণের ভিত্তিতে বাংলাদেশকে নতুনভাবে গঠন করা। নতুন গঠনতন্ত্রে স্বাধীন, নিরপেক্ষ, শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন ও নির্বাচনী ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য নির্বাচনের সময় সব নির্বাহী ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনের অধীনে থাকবে। নতুন গঠনতন্ত্র প্রণয়নের পরপরই অন্তর্বর্তী জাতীয় সরকার পদত্যাগ করবে।’
আলোচনা সভায় নৈতিক সমাজের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) আমসা আমিন বলেন, ‘১৫ কোটি টাকার নিচে এখন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বড় রাজনৈতিক দলগুলোর মনোনয়ন পাওয়া যায় না। এ কারণে সমাজ ও রাজনীতির সংস্কার করতে হবে। সর্বস্তরে জবাবদিহি ও দায়বদ্ধতা প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।’
সভায় জাতীয় জনতার জোট চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টির সভাপতি মো. দেলোয়ার হোসাইন বলেন, ‘জাতীয় জনতার জোট একটি উন্মুক্ত মঞ্চ। এখানে সব রাজনৈতিক দল, পেশাজীবী, শ্রমজীবী, সামাজিক সংগঠন অংশগ্রহণ করতে পারবে এবং আমাদের মঞ্চে দেশের জন্য প্রত্যেকের সমস্যা এবং সমাধান নিয়ে আলোচনা করতে পারবে।’
দেলোয়ার হোসাইন আরও বলেন, ‘জাতীয় জনতার জোট বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের অধিকার নিয়ে কথা বলবে। মানুষের সমস্যা কীভাবে সমাধান করা যায় এর উপায় নিয়ে কথা বলবে। বিরোধিতার জন্য বিরোধিতা এই সংস্কৃতি থেকে জাতীয় জনতার জোট এ দেশের মানুষকে বের করে আনতে চায়।’
নতুন এই জোটে বাংলাদেশ জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি ছাড়াও বাংলাদেশ সর্বজনীন দল, বাংলাদেশ জনতা ঐক্য, বাংলাদেশ মানবতাবাদী পার্টি, ন্যাশনাল সবুজ বাংলা পার্টি ও বাংলাদেশ ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টি রয়েছে।
সভায় আরও বক্তব্য দেন সার্বজনীন দলের চেয়ারম্যান রাসেল কবির, মানবতাবাদী পার্টির চেয়ারম্যান মওলানা কারী মো. আব্দুল মজিদ প্রমুখ।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমঝোতা নিয়ে শেষ মুহূর্তের দরকষাকষি চলছে। নেতা-কর্মীদের বড় একটি অংশ কোনো ধর্মভিত্তিক দলের সঙ্গে ভোটে যাওয়ার বিরোধিতা করলেও জামায়াতের সঙ্গী হতে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে এনসিপি।
২ ঘণ্টা আগে
নেতা আছেন, তাঁর নেতৃত্বও আছে। তাঁকে ঘিরেই তৈরি হয়েছে ভবিষ্যতের পরিকল্পনা; যাঁকে কেন্দ্র করে দলের সব ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, সেই নেতা সশরীরে না থাকায় একধরনের শূন্যতা ছিল বিএনপিতে। অবশেষে সেই শূন্যতা দূর হলো।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে দায়িত্বরত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ রাত সাড়ে ১০টার দিকে সাভার থেকে ফেরার সময় তিনি এই কৃতজ্ঞতা জানান।
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জাতীয় স্মৃতিসৌধ পরিদর্শন করেছেন। এ সময় তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমঝোতা নিয়ে শেষ মুহূর্তের দরকষাকষি চলছে। নেতা-কর্মীদের বড় একটি অংশ কোনো ধর্মভিত্তিক দলের সঙ্গে ভোটে যাওয়ার বিরোধিতা করলেও জামায়াতের সঙ্গী হতে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে এনসিপি। কিন্তু এই সমঝোতার রূপরেখা বা ধরন কেমন হবে, তা এখনো চূড়ান্ত করতে পারেনি জুলাইয়ের তরুণ আন্দোলনকারীদের গড়া দলটি।
এদিকে বিএনপি বা জামায়াতের সঙ্গে সমঝোতা কিংবা জোট করা নিয়ে গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন গতকাল শুক্রবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জামায়াতের সঙ্গে সমঝোতার বিষয়ে আমাদের নির্বাহী কাউন্সিলে সিদ্ধান্ত হয়েছে। তাই এটা মোটামুটি নিশ্চিত। কিন্তু এই সমঝোতার ধরন কী হবে, কত আসনে সমঝোতা হবে, জোট হবে, নাকি শুধুই আসন সমঝোতা হবে; সেসব বিষয় এখনো চূড়ান্ত হয়নি।’
জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এনসিপির সঙ্গে আসন সমঝোতার আলোচনা এখনো চলমান। আলোচনার অগ্রগতিও ভালোই।’ কত আসনে সমঝোতা হচ্ছে জানতে চাইলে আযাদ বলেন, ‘কত আসনে সমঝোতা হবে সে রকম আলোচনা এখনো হয়নি। আগে নির্বাচনী সমঝোতার আলোচনা চূড়ান্ত হবে, তারপর অবস্থা ও অবস্থান বুঝে আসন সমঝোতার আলাপ হবে।’
এনসিপিকে ৩০টি আসন ছেড়ে দেওয়ার গুঞ্জনকে নাকচ করে দিয়ে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘এ রকম আলোচনা আমাদের মধ্যে হয়নি।’
তবে আসনের বিষয়ে এনসিপির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, ‘৩০ আসনের বিষয়ে চূড়ান্ত আলাপ হয়নি। কিন্তু সংখ্যার বিষয়ে প্রাথমিক একটি ধারণা পাওয়ার পরেই আলোচনা এগিয়েছে।’
এনসিপির নেতারা বলছেন, দলের বেশির ভাগ নেতা-কর্মী এককভাবে নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষে। উল্লেখযোগ্য একটি অংশ জামায়াতের সঙ্গে থাকার পক্ষে। আর ক্ষুদ্র একটি অংশ চায় বিএনপির সঙ্গে জোট। এ অবস্থায় কেন্দ্রীয় নেতাদের একটি অংশের বিরোধিতার কারণে বৃহস্পতিবার রাতের পর জামায়াতের সঙ্গে সমঝোতা নিয়ে একটি ‘সন্দেহ’ তৈরি হয়েছে। অনেক নেতা চাইছেন, জামায়াতকে সঙ্গী করার আগে এনসিপি স্পষ্টভাবে ঘোষণা করুক যে এটা শুধুই একটি নির্বাচনী কৌশলগত সমঝোতা। এ সমঝোতার সঙ্গে আদর্শগত কোনো সম্পর্ক নেই।
এনসিপির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন নির্বাহী কাউন্সিল সদস্য বলেন, ‘আমাদের প্রার্থীদের নিরাপত্তা, তাঁদের জিতে আসার সম্ভাবনা; এ রকম নানা বিষয় বিবেচনা করে কৌশলগত কারণে জামায়াতের সঙ্গে সমঝোতার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর সঙ্গে আমাদের রাজনৈতিক আদর্শগত জায়গা থেকে এক হওয়ার কোনো বিষয় জড়িত নয়। ভারতসহ নানা দেশে এ ধরনের জোট দেখা যায়। অনেক সময় বাম বা মধ্যপন্থীরাও নির্বাচনী কৌশলগত কারণে ডানপন্থীদের সঙ্গে এক হয়।’
নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২০ জানুয়ারি। দুই দলের নেতারাই বলেছেন, শেষ পর্যন্ত কত আসনে সমঝোতা হবে তা নিষ্পত্তি হতে সে দিনটি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারে। কারণ সমঝোতার শর্ত হিসেবে দুই দল থেকেই উল্লেখযোগ্যসংখ্যক প্রার্থীকে তুলে নিতে হবে।
জোট ভাঙার আভাস?
এদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টিকে সঙ্গে নিয়ে গড়ে তোলা গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। গতকাল শুক্রবার সকালে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন ইঙ্গিত দেন এর নেতারা।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি হাসনাত কাইয়ূম জানান, গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের দুই দল এনসিপি ও এবি পার্টি বিএনপি বা জামায়াতের সঙ্গে আসন সমঝোতার আলোচনা করছে বলে রাজনৈতিক অঙ্গনে খবর রটেছে। যদিও এসব বিষয়ে জোটের আরেক শরিক রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। কাইয়ূম বলেন, খবরটি সত্যি হয়ে থাকলে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন আর এই জোটে থাকবে না।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি অভিযোগ করেন, এনসিপি ও এবি পার্টি জোটের আকাঙ্ক্ষা মানছে না। তিনি বলেন, ‘এনসিপি জামায়াতের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা করতে গেছে– এ কথা গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চাউর হওয়ার পর আমাদের দল, দলের বাইরের লোকজন, শুভানুধ্যায়ী, যাঁরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্র ও অভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তি হিসেবে মনে করেন, তাঁদের মধ্যে একধরনের কনফিউশন (সংশয়) সৃষ্টি হয়েছে যে, জোটের অংশীদার হয়ে আমরা জামায়াতের কাছে চলে যাচ্ছি।’
কাইয়ূম বলেন, ‘আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, বিএনপি বা জামায়াত এ মুহূর্তে জাতীয় স্বার্থে কাজ করছে না। অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে গিয়ে তারা জাতিকে বিভক্ত করছে। এই বিভাজনের কোনো অংশ আমরা হতে চাই না।’
গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট ভেঙে গেছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের নেতা বলেন, ‘রাজনৈতিক শিষ্টাচার মেনে চলতে চাই বলে আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বলতে পারছি, না এটা ভেঙে গেছে। তবে সামাজিক মাধ্যম এবং বিভিন্ন খবরে যা শোনা যাচ্ছে, যদি সেগুলো সত্য হয়, তাহলে কার্যত এই জোট এক্সিস্ট (অস্তিত্বশীল থাকা) করবে না।’
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ছিল গণতন্ত্র মঞ্চের অংশ। সেই জোট থেকে বেরিয়ে গত ৭ ডিসেম্বর এনসিপির নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে যোগ দেয় দলটি।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমঝোতা নিয়ে শেষ মুহূর্তের দরকষাকষি চলছে। নেতা-কর্মীদের বড় একটি অংশ কোনো ধর্মভিত্তিক দলের সঙ্গে ভোটে যাওয়ার বিরোধিতা করলেও জামায়াতের সঙ্গী হতে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে এনসিপি। কিন্তু এই সমঝোতার রূপরেখা বা ধরন কেমন হবে, তা এখনো চূড়ান্ত করতে পারেনি জুলাইয়ের তরুণ আন্দোলনকারীদের গড়া দলটি।
এদিকে বিএনপি বা জামায়াতের সঙ্গে সমঝোতা কিংবা জোট করা নিয়ে গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন গতকাল শুক্রবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জামায়াতের সঙ্গে সমঝোতার বিষয়ে আমাদের নির্বাহী কাউন্সিলে সিদ্ধান্ত হয়েছে। তাই এটা মোটামুটি নিশ্চিত। কিন্তু এই সমঝোতার ধরন কী হবে, কত আসনে সমঝোতা হবে, জোট হবে, নাকি শুধুই আসন সমঝোতা হবে; সেসব বিষয় এখনো চূড়ান্ত হয়নি।’
জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এনসিপির সঙ্গে আসন সমঝোতার আলোচনা এখনো চলমান। আলোচনার অগ্রগতিও ভালোই।’ কত আসনে সমঝোতা হচ্ছে জানতে চাইলে আযাদ বলেন, ‘কত আসনে সমঝোতা হবে সে রকম আলোচনা এখনো হয়নি। আগে নির্বাচনী সমঝোতার আলোচনা চূড়ান্ত হবে, তারপর অবস্থা ও অবস্থান বুঝে আসন সমঝোতার আলাপ হবে।’
এনসিপিকে ৩০টি আসন ছেড়ে দেওয়ার গুঞ্জনকে নাকচ করে দিয়ে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘এ রকম আলোচনা আমাদের মধ্যে হয়নি।’
তবে আসনের বিষয়ে এনসিপির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, ‘৩০ আসনের বিষয়ে চূড়ান্ত আলাপ হয়নি। কিন্তু সংখ্যার বিষয়ে প্রাথমিক একটি ধারণা পাওয়ার পরেই আলোচনা এগিয়েছে।’
এনসিপির নেতারা বলছেন, দলের বেশির ভাগ নেতা-কর্মী এককভাবে নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষে। উল্লেখযোগ্য একটি অংশ জামায়াতের সঙ্গে থাকার পক্ষে। আর ক্ষুদ্র একটি অংশ চায় বিএনপির সঙ্গে জোট। এ অবস্থায় কেন্দ্রীয় নেতাদের একটি অংশের বিরোধিতার কারণে বৃহস্পতিবার রাতের পর জামায়াতের সঙ্গে সমঝোতা নিয়ে একটি ‘সন্দেহ’ তৈরি হয়েছে। অনেক নেতা চাইছেন, জামায়াতকে সঙ্গী করার আগে এনসিপি স্পষ্টভাবে ঘোষণা করুক যে এটা শুধুই একটি নির্বাচনী কৌশলগত সমঝোতা। এ সমঝোতার সঙ্গে আদর্শগত কোনো সম্পর্ক নেই।
এনসিপির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন নির্বাহী কাউন্সিল সদস্য বলেন, ‘আমাদের প্রার্থীদের নিরাপত্তা, তাঁদের জিতে আসার সম্ভাবনা; এ রকম নানা বিষয় বিবেচনা করে কৌশলগত কারণে জামায়াতের সঙ্গে সমঝোতার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর সঙ্গে আমাদের রাজনৈতিক আদর্শগত জায়গা থেকে এক হওয়ার কোনো বিষয় জড়িত নয়। ভারতসহ নানা দেশে এ ধরনের জোট দেখা যায়। অনেক সময় বাম বা মধ্যপন্থীরাও নির্বাচনী কৌশলগত কারণে ডানপন্থীদের সঙ্গে এক হয়।’
নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২০ জানুয়ারি। দুই দলের নেতারাই বলেছেন, শেষ পর্যন্ত কত আসনে সমঝোতা হবে তা নিষ্পত্তি হতে সে দিনটি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারে। কারণ সমঝোতার শর্ত হিসেবে দুই দল থেকেই উল্লেখযোগ্যসংখ্যক প্রার্থীকে তুলে নিতে হবে।
জোট ভাঙার আভাস?
এদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টিকে সঙ্গে নিয়ে গড়ে তোলা গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। গতকাল শুক্রবার সকালে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন ইঙ্গিত দেন এর নেতারা।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি হাসনাত কাইয়ূম জানান, গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের দুই দল এনসিপি ও এবি পার্টি বিএনপি বা জামায়াতের সঙ্গে আসন সমঝোতার আলোচনা করছে বলে রাজনৈতিক অঙ্গনে খবর রটেছে। যদিও এসব বিষয়ে জোটের আরেক শরিক রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। কাইয়ূম বলেন, খবরটি সত্যি হয়ে থাকলে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন আর এই জোটে থাকবে না।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি অভিযোগ করেন, এনসিপি ও এবি পার্টি জোটের আকাঙ্ক্ষা মানছে না। তিনি বলেন, ‘এনসিপি জামায়াতের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা করতে গেছে– এ কথা গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চাউর হওয়ার পর আমাদের দল, দলের বাইরের লোকজন, শুভানুধ্যায়ী, যাঁরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্র ও অভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তি হিসেবে মনে করেন, তাঁদের মধ্যে একধরনের কনফিউশন (সংশয়) সৃষ্টি হয়েছে যে, জোটের অংশীদার হয়ে আমরা জামায়াতের কাছে চলে যাচ্ছি।’
কাইয়ূম বলেন, ‘আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, বিএনপি বা জামায়াত এ মুহূর্তে জাতীয় স্বার্থে কাজ করছে না। অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে গিয়ে তারা জাতিকে বিভক্ত করছে। এই বিভাজনের কোনো অংশ আমরা হতে চাই না।’
গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট ভেঙে গেছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের নেতা বলেন, ‘রাজনৈতিক শিষ্টাচার মেনে চলতে চাই বলে আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বলতে পারছি, না এটা ভেঙে গেছে। তবে সামাজিক মাধ্যম এবং বিভিন্ন খবরে যা শোনা যাচ্ছে, যদি সেগুলো সত্য হয়, তাহলে কার্যত এই জোট এক্সিস্ট (অস্তিত্বশীল থাকা) করবে না।’
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ছিল গণতন্ত্র মঞ্চের অংশ। সেই জোট থেকে বেরিয়ে গত ৭ ডিসেম্বর এনসিপির নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে যোগ দেয় দলটি।

জনগণের বিজয় নিশ্চিত না করে জাতীয় বা অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের মধ্য দিয়ে নির্বাচন আয়োজন করলে সেই নির্বাচনে বিজয়ী দল বা গোষ্ঠী জনগণের অভিপ্রায় পূরণ করবে না। বরং বর্তমান সরকারের মতো তারাও ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় ইনসাফ কমিটির আহ্বায়ক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফরহাদ মজহার
৩১ আগস্ট ২০২৩
নেতা আছেন, তাঁর নেতৃত্বও আছে। তাঁকে ঘিরেই তৈরি হয়েছে ভবিষ্যতের পরিকল্পনা; যাঁকে কেন্দ্র করে দলের সব ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, সেই নেতা সশরীরে না থাকায় একধরনের শূন্যতা ছিল বিএনপিতে। অবশেষে সেই শূন্যতা দূর হলো।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে দায়িত্বরত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ রাত সাড়ে ১০টার দিকে সাভার থেকে ফেরার সময় তিনি এই কৃতজ্ঞতা জানান।
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জাতীয় স্মৃতিসৌধ পরিদর্শন করেছেন। এ সময় তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
৭ ঘণ্টা আগেরেজা করিম, ঢাকা

নেতা আছেন, তাঁর নেতৃত্বও আছে। তাঁকে ঘিরেই তৈরি হয়েছে ভবিষ্যতের পরিকল্পনা; যাঁকে কেন্দ্র করে দলের সব ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, সেই নেতা সশরীরে না থাকায় একধরনের শূন্যতা ছিল বিএনপিতে। অবশেষে সেই শূন্যতা দূর হলো। দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে গত বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে এখন পুরোদমে উজ্জীবিত বিএনপি।
তারেক দেশে ফেরায় বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে ফিরে এসেছে আত্মবিশ্বাস। সাংগঠনিক তৎপরতার পাশাপাশি নির্বাচনী প্রচারেও ফিরেছে গতি।
তারেক রহমানের ফেরার মধ্য দিয়ে আগামী নির্বাচনে বিএনপির বিজয়ের সম্ভাবনা প্রবল হয়েছে বলেও মনে করছেন দলটির নীতিনির্ধারকেরা। একই সঙ্গে দলের ভবিষ্যৎ নিয়ে সৃষ্ট অনিশ্চয়তা ও সংশয় কেটে গেছে বলছেন তাঁরা।
তারেক রহমানকে এরই মধ্যে ‘ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী’ আখ্যা দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তারেকের দেশে ফেরা প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘আমাদের প্রিয় নেতা, ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী জনাব তারেক রহমানের বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তনে দেশের মানুষ খুশি হয়েছে, জনগণের মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে, জনগণ উজ্জীবিত হয়েছে।’
দলীয় সূত্র বলছে, তারেক রহমান দেশে ফেরায় রাজধানী থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত বিএনপির সাংগঠনিক ইউনিটগুলো নতুন করে সক্রিয় হয়ে উঠেছে। এত দিন অনেক এলাকায় নির্বাচনী প্রস্তুতি ও প্রচার কার্যক্রম ছিল ধীরগতির। এখন পোস্টারিং, লিফলেট বিতরণ, গণসংযোগ এবং স্থানীয় পর্যায়ে সভা-সমাবেশের সংখ্যা বাড়ছে। দলের বিভিন্ন পর্যায়ের একাধিক নেতার সঙ্গে এ বিষয়ে কথা হলে তাঁরা জানান, নেতৃত্বের সরাসরি উপস্থিতি নির্বাচনী কৌশল নির্ধারণে যেমন সহায়ক হচ্ছে, তেমনি মাঠের কর্মীদের মধ্যেও কাজের তাগিদ বাড়িয়েছে। তারেক রহমান দেশে ফেরার ২৪ ঘণ্টা পেরোতে না পেরোতেই নেতা-কর্মীরা আগের চেয়ে অনেক বেশি সক্রিয় হতে শুরু করেছেন। গা ছাড়া দেওয়া নেতা-কর্মীরাও গা ঝাড়া দিতে শুরু করেছেন এখন, মাঠপর্যায়ে কর্মসূচির সংখ্যাও বাড়তে শুরু করেছে।
বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে ভূমিকা রাখেন, এমন নেতারা বলছেন, প্রবাসে থেকে দল পরিচালনার কারণে অনেক সময় সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে বিলম্ব হতো।
দেশে ফিরে তারেক রহমান সরাসরি দিকনির্দেশনা দিতে পারায় সাংগঠনিক কাজের পাশাপাশি নির্বাচনী প্রচারে সমন্বয় তৈরি হচ্ছে। নির্বাচন-কেন্দ্রিক বার্তা, স্লোগান ও কর্মসূচি আরও গোছানোভাবে মাঠে নামানো সম্ভব হচ্ছে। তাঁরা আরও বলছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দেশে ফেরার মধ্য দিয়ে দলের রাজনৈতিক বার্তা আরও স্পষ্ট ও ধারাবাহিক হচ্ছে। এত দিন প্রবাস থেকে দেওয়া ভার্চুয়াল বক্তব্য ও নির্দেশনা অনেক সময় বিকৃতভাবে উপস্থাপিত হওয়ার অভিযোগ ছিল। দেশে থেকে সরাসরি বক্তব্য ও সাংগঠনিক সিদ্ধান্ত সেই বিভ্রান্তি কমাবে এবং নির্বাচনী প্রচারে দলের অবস্থান পরিষ্কারভাবে তুলে ধরতে সহায়ক হবে।
তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা জানান, আগে অনেক সময় নির্দেশনা পৌঁছাতে দেরি হতো বা বিভ্রান্তি তৈরি হতো। এখন কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব কাছাকাছি থাকায় সিদ্ধান্ত দ্রুত মাঠে বাস্তবায়ন হবে। জেলা ও মহানগর পর্যায়ে নির্বাচনী প্রস্তুতি সভা, ওয়ার্ডভিত্তিক বৈঠক এবং সম্ভাব্য প্রার্থী ও সমর্থকদের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ানো সম্ভব হবে। এতে কর্মীদের মধ্যে উৎসাহ ও দায়বদ্ধতা দুটিই বাড়াবে। সব মিলিয়ে তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে বিএনপিতে যে চাঙাভাব সৃষ্টি হয়েছে, তা সাংগঠনিক দিক থেকেই নয়, নির্বাচনী প্রচারেও নতুন গতি এনেছে।
গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সভাপতি ডা. মইনুল হাসান সাদিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তারেক রহমান ফিরে আসায় বিএনপি শুধু নয়, দেশ সত্যিকার অর্থে একজন যোগ্য অভিভাবক পেয়েছে।’ তিনি বলেন, তারেক রহমান ফিরে আসায় নেতা-কর্মীরা অনেক বেশি উজ্জীবিত, অনেক বেশি সাহসী। প্রিয় নেতাকে কাছে পেয়ে নতুন পরিবর্তনের দিকে অগ্রসর হওয়ার অনুপ্রেরণা পেয়েছেন সারা দেশের নেতা-কর্মীরা।
১৭ বছর পর, বিশেষ করে সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দেশে ফেরার বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবে দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরাও। তাঁদের মতে, বিএনপির জন্য এটি নিঃসন্দেহে একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়। তারেক রহমানের ফেরায় যে চাঙাভাব ও নির্বাচনী গতি তৈরি হয়েছে, তা দলকে সাময়িকভাবে শক্তিশালী করেছে। তবে এই গতি কতটা স্থায়ী হবে, তা নির্ভর করবে দল কত দ্রুত অভ্যন্তরীণ সাংগঠনিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে পারে এবং জনসম্পৃক্ততা বাড়াতে পারে, তার ওপর। এ ক্ষেত্রে সাংগঠনিক শৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন তাঁরা।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক শামসুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, তারেক রহমান ফিরে আসায় বিএনপিতে যে চাঙাভাব তৈরি হয়েছে, তা বজায় রাখতে হলে সবার আগে দলীয় শৃঙ্খলা রক্ষা করতে হবে। সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে তারেক রহমানকে কঠোর হতে হবে। তিনি আরও বলেন, দলের স্বার্থে সুযোগসন্ধানীদের দূরে রাখতে হবে। ত্যাগী নেতাদের মূল্যায়ন করতে হবে। দলীয় শৃঙ্খলা না থাকলে সব অর্জন ব্যর্থ হয়ে যাবে। এ বিষয়ে বিএনপির নীতিনির্ধারকদের খুব সতর্ক থাকতে হবে।
রাত সোয়া ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখার সময় সাভার বাজার পার হয় তারেক রহমানের গাড়িবহর। বিএনপির মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।

নেতা আছেন, তাঁর নেতৃত্বও আছে। তাঁকে ঘিরেই তৈরি হয়েছে ভবিষ্যতের পরিকল্পনা; যাঁকে কেন্দ্র করে দলের সব ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, সেই নেতা সশরীরে না থাকায় একধরনের শূন্যতা ছিল বিএনপিতে। অবশেষে সেই শূন্যতা দূর হলো। দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে গত বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে এখন পুরোদমে উজ্জীবিত বিএনপি।
তারেক দেশে ফেরায় বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে ফিরে এসেছে আত্মবিশ্বাস। সাংগঠনিক তৎপরতার পাশাপাশি নির্বাচনী প্রচারেও ফিরেছে গতি।
তারেক রহমানের ফেরার মধ্য দিয়ে আগামী নির্বাচনে বিএনপির বিজয়ের সম্ভাবনা প্রবল হয়েছে বলেও মনে করছেন দলটির নীতিনির্ধারকেরা। একই সঙ্গে দলের ভবিষ্যৎ নিয়ে সৃষ্ট অনিশ্চয়তা ও সংশয় কেটে গেছে বলছেন তাঁরা।
তারেক রহমানকে এরই মধ্যে ‘ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী’ আখ্যা দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তারেকের দেশে ফেরা প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘আমাদের প্রিয় নেতা, ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী জনাব তারেক রহমানের বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তনে দেশের মানুষ খুশি হয়েছে, জনগণের মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে, জনগণ উজ্জীবিত হয়েছে।’
দলীয় সূত্র বলছে, তারেক রহমান দেশে ফেরায় রাজধানী থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত বিএনপির সাংগঠনিক ইউনিটগুলো নতুন করে সক্রিয় হয়ে উঠেছে। এত দিন অনেক এলাকায় নির্বাচনী প্রস্তুতি ও প্রচার কার্যক্রম ছিল ধীরগতির। এখন পোস্টারিং, লিফলেট বিতরণ, গণসংযোগ এবং স্থানীয় পর্যায়ে সভা-সমাবেশের সংখ্যা বাড়ছে। দলের বিভিন্ন পর্যায়ের একাধিক নেতার সঙ্গে এ বিষয়ে কথা হলে তাঁরা জানান, নেতৃত্বের সরাসরি উপস্থিতি নির্বাচনী কৌশল নির্ধারণে যেমন সহায়ক হচ্ছে, তেমনি মাঠের কর্মীদের মধ্যেও কাজের তাগিদ বাড়িয়েছে। তারেক রহমান দেশে ফেরার ২৪ ঘণ্টা পেরোতে না পেরোতেই নেতা-কর্মীরা আগের চেয়ে অনেক বেশি সক্রিয় হতে শুরু করেছেন। গা ছাড়া দেওয়া নেতা-কর্মীরাও গা ঝাড়া দিতে শুরু করেছেন এখন, মাঠপর্যায়ে কর্মসূচির সংখ্যাও বাড়তে শুরু করেছে।
বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে ভূমিকা রাখেন, এমন নেতারা বলছেন, প্রবাসে থেকে দল পরিচালনার কারণে অনেক সময় সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে বিলম্ব হতো।
দেশে ফিরে তারেক রহমান সরাসরি দিকনির্দেশনা দিতে পারায় সাংগঠনিক কাজের পাশাপাশি নির্বাচনী প্রচারে সমন্বয় তৈরি হচ্ছে। নির্বাচন-কেন্দ্রিক বার্তা, স্লোগান ও কর্মসূচি আরও গোছানোভাবে মাঠে নামানো সম্ভব হচ্ছে। তাঁরা আরও বলছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দেশে ফেরার মধ্য দিয়ে দলের রাজনৈতিক বার্তা আরও স্পষ্ট ও ধারাবাহিক হচ্ছে। এত দিন প্রবাস থেকে দেওয়া ভার্চুয়াল বক্তব্য ও নির্দেশনা অনেক সময় বিকৃতভাবে উপস্থাপিত হওয়ার অভিযোগ ছিল। দেশে থেকে সরাসরি বক্তব্য ও সাংগঠনিক সিদ্ধান্ত সেই বিভ্রান্তি কমাবে এবং নির্বাচনী প্রচারে দলের অবস্থান পরিষ্কারভাবে তুলে ধরতে সহায়ক হবে।
তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা জানান, আগে অনেক সময় নির্দেশনা পৌঁছাতে দেরি হতো বা বিভ্রান্তি তৈরি হতো। এখন কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব কাছাকাছি থাকায় সিদ্ধান্ত দ্রুত মাঠে বাস্তবায়ন হবে। জেলা ও মহানগর পর্যায়ে নির্বাচনী প্রস্তুতি সভা, ওয়ার্ডভিত্তিক বৈঠক এবং সম্ভাব্য প্রার্থী ও সমর্থকদের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ানো সম্ভব হবে। এতে কর্মীদের মধ্যে উৎসাহ ও দায়বদ্ধতা দুটিই বাড়াবে। সব মিলিয়ে তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে বিএনপিতে যে চাঙাভাব সৃষ্টি হয়েছে, তা সাংগঠনিক দিক থেকেই নয়, নির্বাচনী প্রচারেও নতুন গতি এনেছে।
গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সভাপতি ডা. মইনুল হাসান সাদিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তারেক রহমান ফিরে আসায় বিএনপি শুধু নয়, দেশ সত্যিকার অর্থে একজন যোগ্য অভিভাবক পেয়েছে।’ তিনি বলেন, তারেক রহমান ফিরে আসায় নেতা-কর্মীরা অনেক বেশি উজ্জীবিত, অনেক বেশি সাহসী। প্রিয় নেতাকে কাছে পেয়ে নতুন পরিবর্তনের দিকে অগ্রসর হওয়ার অনুপ্রেরণা পেয়েছেন সারা দেশের নেতা-কর্মীরা।
১৭ বছর পর, বিশেষ করে সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দেশে ফেরার বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবে দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরাও। তাঁদের মতে, বিএনপির জন্য এটি নিঃসন্দেহে একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়। তারেক রহমানের ফেরায় যে চাঙাভাব ও নির্বাচনী গতি তৈরি হয়েছে, তা দলকে সাময়িকভাবে শক্তিশালী করেছে। তবে এই গতি কতটা স্থায়ী হবে, তা নির্ভর করবে দল কত দ্রুত অভ্যন্তরীণ সাংগঠনিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে পারে এবং জনসম্পৃক্ততা বাড়াতে পারে, তার ওপর। এ ক্ষেত্রে সাংগঠনিক শৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন তাঁরা।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক শামসুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, তারেক রহমান ফিরে আসায় বিএনপিতে যে চাঙাভাব তৈরি হয়েছে, তা বজায় রাখতে হলে সবার আগে দলীয় শৃঙ্খলা রক্ষা করতে হবে। সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে তারেক রহমানকে কঠোর হতে হবে। তিনি আরও বলেন, দলের স্বার্থে সুযোগসন্ধানীদের দূরে রাখতে হবে। ত্যাগী নেতাদের মূল্যায়ন করতে হবে। দলীয় শৃঙ্খলা না থাকলে সব অর্জন ব্যর্থ হয়ে যাবে। এ বিষয়ে বিএনপির নীতিনির্ধারকদের খুব সতর্ক থাকতে হবে।
রাত সোয়া ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখার সময় সাভার বাজার পার হয় তারেক রহমানের গাড়িবহর। বিএনপির মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।

জনগণের বিজয় নিশ্চিত না করে জাতীয় বা অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের মধ্য দিয়ে নির্বাচন আয়োজন করলে সেই নির্বাচনে বিজয়ী দল বা গোষ্ঠী জনগণের অভিপ্রায় পূরণ করবে না। বরং বর্তমান সরকারের মতো তারাও ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় ইনসাফ কমিটির আহ্বায়ক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফরহাদ মজহার
৩১ আগস্ট ২০২৩
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমঝোতা নিয়ে শেষ মুহূর্তের দরকষাকষি চলছে। নেতা-কর্মীদের বড় একটি অংশ কোনো ধর্মভিত্তিক দলের সঙ্গে ভোটে যাওয়ার বিরোধিতা করলেও জামায়াতের সঙ্গী হতে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে এনসিপি।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে দায়িত্বরত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ রাত সাড়ে ১০টার দিকে সাভার থেকে ফেরার সময় তিনি এই কৃতজ্ঞতা জানান।
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জাতীয় স্মৃতিসৌধ পরিদর্শন করেছেন। এ সময় তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে দায়িত্বরত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ রাত সাড়ে ১০টার দিকে সাভার থেকে ফেরার সময় তিনি এই কৃতজ্ঞতা জানান।
তারেক রহমান নিরাপত্তায় নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তা ও সদস্যদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা যাঁরা বিকেল থেকে কষ্ট করেছেন, আপনাদের আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ।’
এর আগে, আজ বিকেল ৪টা ৪২ মিনিটে বাবা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন তারেক রহমান। এরপর সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধের উদ্দেশে রওনা হন তিনি। তাঁকে বহনকারী বাস ধীরগতিতে চলায় দীর্ঘ ৫ পাঁচ ঘণ্টা পর স্মৃতিসৌধে পৌঁছান তিনি। এই দীর্ঘ সময় সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাঁর নিরাপত্তাবেষ্টনী হয়ে ছিলেন। তাই সারা দিনের কর্মসূচি শেষে ফেরার পথে তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে ভোলেননি বিএনপির মধ্যমণি।

জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে দায়িত্বরত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ রাত সাড়ে ১০টার দিকে সাভার থেকে ফেরার সময় তিনি এই কৃতজ্ঞতা জানান।
তারেক রহমান নিরাপত্তায় নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তা ও সদস্যদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা যাঁরা বিকেল থেকে কষ্ট করেছেন, আপনাদের আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ।’
এর আগে, আজ বিকেল ৪টা ৪২ মিনিটে বাবা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন তারেক রহমান। এরপর সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধের উদ্দেশে রওনা হন তিনি। তাঁকে বহনকারী বাস ধীরগতিতে চলায় দীর্ঘ ৫ পাঁচ ঘণ্টা পর স্মৃতিসৌধে পৌঁছান তিনি। এই দীর্ঘ সময় সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাঁর নিরাপত্তাবেষ্টনী হয়ে ছিলেন। তাই সারা দিনের কর্মসূচি শেষে ফেরার পথে তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে ভোলেননি বিএনপির মধ্যমণি।

জনগণের বিজয় নিশ্চিত না করে জাতীয় বা অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের মধ্য দিয়ে নির্বাচন আয়োজন করলে সেই নির্বাচনে বিজয়ী দল বা গোষ্ঠী জনগণের অভিপ্রায় পূরণ করবে না। বরং বর্তমান সরকারের মতো তারাও ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় ইনসাফ কমিটির আহ্বায়ক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফরহাদ মজহার
৩১ আগস্ট ২০২৩
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমঝোতা নিয়ে শেষ মুহূর্তের দরকষাকষি চলছে। নেতা-কর্মীদের বড় একটি অংশ কোনো ধর্মভিত্তিক দলের সঙ্গে ভোটে যাওয়ার বিরোধিতা করলেও জামায়াতের সঙ্গী হতে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে এনসিপি।
২ ঘণ্টা আগে
নেতা আছেন, তাঁর নেতৃত্বও আছে। তাঁকে ঘিরেই তৈরি হয়েছে ভবিষ্যতের পরিকল্পনা; যাঁকে কেন্দ্র করে দলের সব ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, সেই নেতা সশরীরে না থাকায় একধরনের শূন্যতা ছিল বিএনপিতে। অবশেষে সেই শূন্যতা দূর হলো।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জাতীয় স্মৃতিসৌধ পরিদর্শন করেছেন। এ সময় তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জাতীয় স্মৃতিসৌধ পরিদর্শন করেছেন। এ সময় তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
বিএনপির মিডিয়া সেল এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এক ফেসবুক পোস্টে মিডিয়া সেল জানায়, তারেক রহমান আজ শুক্রবার রাত ১০টা ৩৭ মিনিটে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জাতীয় স্মৃতিসৌধ পরিদর্শন করেছেন। এ সময় তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
বিএনপির মিডিয়া সেল এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এক ফেসবুক পোস্টে মিডিয়া সেল জানায়, তারেক রহমান আজ শুক্রবার রাত ১০টা ৩৭ মিনিটে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন।

জনগণের বিজয় নিশ্চিত না করে জাতীয় বা অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের মধ্য দিয়ে নির্বাচন আয়োজন করলে সেই নির্বাচনে বিজয়ী দল বা গোষ্ঠী জনগণের অভিপ্রায় পূরণ করবে না। বরং বর্তমান সরকারের মতো তারাও ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় ইনসাফ কমিটির আহ্বায়ক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফরহাদ মজহার
৩১ আগস্ট ২০২৩
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমঝোতা নিয়ে শেষ মুহূর্তের দরকষাকষি চলছে। নেতা-কর্মীদের বড় একটি অংশ কোনো ধর্মভিত্তিক দলের সঙ্গে ভোটে যাওয়ার বিরোধিতা করলেও জামায়াতের সঙ্গী হতে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে এনসিপি।
২ ঘণ্টা আগে
নেতা আছেন, তাঁর নেতৃত্বও আছে। তাঁকে ঘিরেই তৈরি হয়েছে ভবিষ্যতের পরিকল্পনা; যাঁকে কেন্দ্র করে দলের সব ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, সেই নেতা সশরীরে না থাকায় একধরনের শূন্যতা ছিল বিএনপিতে। অবশেষে সেই শূন্যতা দূর হলো।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে দায়িত্বরত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ রাত সাড়ে ১০টার দিকে সাভার থেকে ফেরার সময় তিনি এই কৃতজ্ঞতা জানান।
৫ ঘণ্টা আগে