ঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মো. শাহাবুদ্দিন ফরাজী বলেছেন, ‘যদি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা না থাকে, তাহলে অবস্থাটা কী হবে সেটা ভেবে দেখেন। আবারও যদি রাজাকারের দল ক্ষমতায় আসে তাহলে প্রথম রাতেই কমপক্ষে আওয়ামী লীগের ৩ লাখ নেতা-কর্মী মারা যাবে। সেই ৩ লাখের মধ্যে আমি-আপনি সকলেই। কাজেই নিজেদের মধ্যে কাদা ছোড়াছুড়ি বাদ দিতে হবে।’
আজ বুধবার দুপুরে মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
শাহাবুদ্দিন ফরাজী বলেন, ‘নেতা-কর্মীরা যদি এক ও অভিন্ন থাকে তাহলে বাংলাদেশে এমন কোনো রাজনৈতিক শক্তি নাই যারা আওয়ামী লীগকে পরাজিত করতে পারে। আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমি কী পেলাম আর কী পেলাম না সেটা বড় কথা নয়, বড় কথা হলো শেখ হাসিনাকে আবারও দেশের প্রধানমন্ত্রী বানাতে হবে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আবার এই দেশে সরকার গঠন করবে এটাই আমাদের শপথ।’
শাহাবুদ্দিন ফরাজী আরও বলেন, যখন পকিস্তানের প্রেতাত্মারা আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজপথে নেমেছে ঠিক সেই সময়ে ঘিওরের এই সম্মেলন অনেক গুরুত্ব বহন করে। বিগত দিনে যারা দলের জন্য সর্বস্ব উজাড় করে দিয়েছে তারাই দলে আসবে। কোনো অনুপ্রবেশকারী বসন্তের কোকিলের ঠাঁই হবে না।
আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, বিএনপি আজ রাজাকার, আল-বদরদের ‘নারায়ে তাকবীর’ স্লোগান দেয়। তারা এই দেশটাকে পাকিস্তান বানাতে চায়। কিন্তু আওয়ামী লীগের একজন নেতা-কর্মী বেঁচে থাকতে তাদের এই স্বপ্ন বাস্তবায়ন হতে দেওয়া হবে না।
সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও সংসদ সদস্য মির্জা আজম। তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘আওয়ামী লীগকে পরাস্ত করে এমন কোনো রাজনৈতিক দল, এমন কোনো শক্তি বাংলাদেশে নেই। তাই আমাদের রাজপথের ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। আগামী নির্বাচনে জনগণের রায় নিয়েই আওয়ামী লীগ আবারও ক্ষমতায় আসবে ইনশা আল্লাহ।’
মির্জা আজম বলেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে দেশের মানুষ নিরাপদে ও শান্তিতে থাকে। আওয়ামী লীগ বটগাছের মতো দাঁড়িয়ে বাংলাদেশের মানুষকে ছায়া দিচ্ছে। অথচ খুনি জিয়ার ছেলে, পাকিস্তানের দালাল তারেক লন্ডনে বসে বাংলাদেশ ধ্বংসের নীল নকশা তৈরি করছে।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে হুঁশিয়ারি দিয়ে মির্জা আজম বলেন, ‘ভবিষ্যতে আর কোনো দিন লাঠি মিছিল করার চিন্তা ভাবনা করবেন না। আপনারা লাঠি নিয়ে বের হলে, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা কিন্তু তসবি নিয়ে মাঠে নামবে না। আপনাদের লাঠির জবাব আমরা লাঠি দিয়েই দেব, তখন কিন্তু পালাবার কোনো পথ পাবেন না।’
উপজেলার ডিএন পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, বেলুন-ফেস্টুন ও পায়রা উড়িয়ে সম্মেলনের শুরু হয়। দীর্ঘ ৮ বছর পর ঘিওর উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলো। সম্মেলনের উদ্বোধন করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম মহিউদ্দিন। সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন ঘিওর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ হাবিবুর রহমান হাবিব। সম্মেলনে প্রধান বক্তা ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম। অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আলিম মিয়া মিন্টু।
সম্মেলনের প্রথম অধিবেশনে উপজেলা আওয়ামী লীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। বিকেলে দ্বিতীয় অধিবেশনে আব্দুল আলিম মিন্টু সভাপতি ও হামিদুর রহমান আলাই সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নাম ঘোষণা করেন সম্মেলনের প্রধান অতিথি মির্জা আজম।
সম্মেলনে জেলা-উপজেলা, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগসহ সহযোগী সংগঠনের কয়েক হাজার নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
রাজনীতির সর্বশেষ খবর পড়ুন:

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মো. শাহাবুদ্দিন ফরাজী বলেছেন, ‘যদি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা না থাকে, তাহলে অবস্থাটা কী হবে সেটা ভেবে দেখেন। আবারও যদি রাজাকারের দল ক্ষমতায় আসে তাহলে প্রথম রাতেই কমপক্ষে আওয়ামী লীগের ৩ লাখ নেতা-কর্মী মারা যাবে। সেই ৩ লাখের মধ্যে আমি-আপনি সকলেই। কাজেই নিজেদের মধ্যে কাদা ছোড়াছুড়ি বাদ দিতে হবে।’
আজ বুধবার দুপুরে মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
শাহাবুদ্দিন ফরাজী বলেন, ‘নেতা-কর্মীরা যদি এক ও অভিন্ন থাকে তাহলে বাংলাদেশে এমন কোনো রাজনৈতিক শক্তি নাই যারা আওয়ামী লীগকে পরাজিত করতে পারে। আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমি কী পেলাম আর কী পেলাম না সেটা বড় কথা নয়, বড় কথা হলো শেখ হাসিনাকে আবারও দেশের প্রধানমন্ত্রী বানাতে হবে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আবার এই দেশে সরকার গঠন করবে এটাই আমাদের শপথ।’
শাহাবুদ্দিন ফরাজী আরও বলেন, যখন পকিস্তানের প্রেতাত্মারা আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজপথে নেমেছে ঠিক সেই সময়ে ঘিওরের এই সম্মেলন অনেক গুরুত্ব বহন করে। বিগত দিনে যারা দলের জন্য সর্বস্ব উজাড় করে দিয়েছে তারাই দলে আসবে। কোনো অনুপ্রবেশকারী বসন্তের কোকিলের ঠাঁই হবে না।
আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, বিএনপি আজ রাজাকার, আল-বদরদের ‘নারায়ে তাকবীর’ স্লোগান দেয়। তারা এই দেশটাকে পাকিস্তান বানাতে চায়। কিন্তু আওয়ামী লীগের একজন নেতা-কর্মী বেঁচে থাকতে তাদের এই স্বপ্ন বাস্তবায়ন হতে দেওয়া হবে না।
সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও সংসদ সদস্য মির্জা আজম। তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘আওয়ামী লীগকে পরাস্ত করে এমন কোনো রাজনৈতিক দল, এমন কোনো শক্তি বাংলাদেশে নেই। তাই আমাদের রাজপথের ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। আগামী নির্বাচনে জনগণের রায় নিয়েই আওয়ামী লীগ আবারও ক্ষমতায় আসবে ইনশা আল্লাহ।’
মির্জা আজম বলেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে দেশের মানুষ নিরাপদে ও শান্তিতে থাকে। আওয়ামী লীগ বটগাছের মতো দাঁড়িয়ে বাংলাদেশের মানুষকে ছায়া দিচ্ছে। অথচ খুনি জিয়ার ছেলে, পাকিস্তানের দালাল তারেক লন্ডনে বসে বাংলাদেশ ধ্বংসের নীল নকশা তৈরি করছে।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে হুঁশিয়ারি দিয়ে মির্জা আজম বলেন, ‘ভবিষ্যতে আর কোনো দিন লাঠি মিছিল করার চিন্তা ভাবনা করবেন না। আপনারা লাঠি নিয়ে বের হলে, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা কিন্তু তসবি নিয়ে মাঠে নামবে না। আপনাদের লাঠির জবাব আমরা লাঠি দিয়েই দেব, তখন কিন্তু পালাবার কোনো পথ পাবেন না।’
উপজেলার ডিএন পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, বেলুন-ফেস্টুন ও পায়রা উড়িয়ে সম্মেলনের শুরু হয়। দীর্ঘ ৮ বছর পর ঘিওর উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলো। সম্মেলনের উদ্বোধন করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম মহিউদ্দিন। সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন ঘিওর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ হাবিবুর রহমান হাবিব। সম্মেলনে প্রধান বক্তা ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম। অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আলিম মিয়া মিন্টু।
সম্মেলনের প্রথম অধিবেশনে উপজেলা আওয়ামী লীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। বিকেলে দ্বিতীয় অধিবেশনে আব্দুল আলিম মিন্টু সভাপতি ও হামিদুর রহমান আলাই সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নাম ঘোষণা করেন সম্মেলনের প্রধান অতিথি মির্জা আজম।
সম্মেলনে জেলা-উপজেলা, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগসহ সহযোগী সংগঠনের কয়েক হাজার নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
রাজনীতির সর্বশেষ খবর পড়ুন:

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় তাঁর পরিচালিত ইনকিলাব কালচারাল সেন্টার বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ইনকিলাব কালচারাল সেন্টারের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
২৬ মিনিট আগে
অনিচ্ছাকৃত ভুল বক্তব্যের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে তিনি এ তথ্য জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যপূর্ণ পরিবেশে ১৪ ডিসেম্বর ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ এবং ১৬ ডিসেম্বর ‘মহান বিজয় দিবস’ পালন করার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ আহ্বান করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, ‘আমরা যদি নিজেদের মধ্যে মতপার্থক্য কমিয়ে নিয়ে না আসি, আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ না হই, এই দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে। প্রত্যেকবার এই দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে গিয়েছে। প্রত্যেকবার আপনারা–কখনো শহীদ জিয়ার নেতৃত্বে, কখনো দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে–আস্তে আস্তে সেই খাদের কিনারা থেকে দেশকে আবার...
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় তাঁর পরিচালিত ইনকিলাব কালচারাল সেন্টার বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ইনকিলাব কালচারাল সেন্টারের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
ইনকিলাব কালচারাল সেন্টারের ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘এই মুহূর্তে আমরা একটি সংকটজনক সময় পার করছি। আমাদের ভলান্টিয়ার ও সেন্টার ম্যানেজমেন্টের সদস্যরা হসপিটাল এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে সর্বোচ্চ সহযোগিতায় ব্যস্ত সময় পার করছে। এমতাবস্থায় ইনকিলাব কালচারাল সেন্টারের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যহত হতে পারে এই আশঙ্কায় আগামী এক সপ্তাহের জন্য সেন্টারের সকল কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে।’
পোস্টে আরও লেখা হয়, ‘আমরা আপনাদের কাছে দোয়া চাই। ইনশাআল্লাহ, খুব শীগ্রই আমরা এই সংকটাপন্ন মুহূর্ত কাটিয়ে উঠতে পারবো এবং ইনকিলাব কালচারাল সেন্টারের কার্যক্রম যথানিয়মে পরিচালিত হবে।’
ইনকিলাব কালচারাল সেন্টার একটি সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম, যা গত জুলাই মাসের গণঅভ্যুত্থানের পর গড়ে ওঠে। এর কার্যক্রম রাজধানীর বাংলামোটর এলাকায় পরিচালিত হয়।
উল্লেখ্য, শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে নয়াপল্টনের বক্স কালভার্ট এলাকায় নির্বাচনি প্রচারের সময় মাথায় গুলিবিদ্ধ হন শরিফ ওসমান হাদি। গুরুতর অবস্থায় তাঁকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচারের পর তাঁকে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে তিনি এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় তাঁর পরিচালিত ইনকিলাব কালচারাল সেন্টার বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ইনকিলাব কালচারাল সেন্টারের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
ইনকিলাব কালচারাল সেন্টারের ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘এই মুহূর্তে আমরা একটি সংকটজনক সময় পার করছি। আমাদের ভলান্টিয়ার ও সেন্টার ম্যানেজমেন্টের সদস্যরা হসপিটাল এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে সর্বোচ্চ সহযোগিতায় ব্যস্ত সময় পার করছে। এমতাবস্থায় ইনকিলাব কালচারাল সেন্টারের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যহত হতে পারে এই আশঙ্কায় আগামী এক সপ্তাহের জন্য সেন্টারের সকল কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে।’
পোস্টে আরও লেখা হয়, ‘আমরা আপনাদের কাছে দোয়া চাই। ইনশাআল্লাহ, খুব শীগ্রই আমরা এই সংকটাপন্ন মুহূর্ত কাটিয়ে উঠতে পারবো এবং ইনকিলাব কালচারাল সেন্টারের কার্যক্রম যথানিয়মে পরিচালিত হবে।’
ইনকিলাব কালচারাল সেন্টার একটি সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম, যা গত জুলাই মাসের গণঅভ্যুত্থানের পর গড়ে ওঠে। এর কার্যক্রম রাজধানীর বাংলামোটর এলাকায় পরিচালিত হয়।
উল্লেখ্য, শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে নয়াপল্টনের বক্স কালভার্ট এলাকায় নির্বাচনি প্রচারের সময় মাথায় গুলিবিদ্ধ হন শরিফ ওসমান হাদি। গুরুতর অবস্থায় তাঁকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচারের পর তাঁকে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে তিনি এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মো. শাহাবুদ্দিন ফরাজী বলেছেন, ‘যদি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা না থাকে, তাহলে অবস্থাটা কী হবে সেটা ভেবে দেখেন। আবারও যদি রাজাকারের দল ক্ষমতায় আসে তাহলে প্রথম রাতেই কমপক্ষে আওয়ামী লীগের ৩ লাখ নেতা-কর্মী মারা যাবে। সেই ৩ লাখের মধ্যে আমি-আপনি সক
১৯ অক্টোবর ২০২২
অনিচ্ছাকৃত ভুল বক্তব্যের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে তিনি এ তথ্য জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যপূর্ণ পরিবেশে ১৪ ডিসেম্বর ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ এবং ১৬ ডিসেম্বর ‘মহান বিজয় দিবস’ পালন করার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ আহ্বান করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, ‘আমরা যদি নিজেদের মধ্যে মতপার্থক্য কমিয়ে নিয়ে না আসি, আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ না হই, এই দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে। প্রত্যেকবার এই দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে গিয়েছে। প্রত্যেকবার আপনারা–কখনো শহীদ জিয়ার নেতৃত্বে, কখনো দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে–আস্তে আস্তে সেই খাদের কিনারা থেকে দেশকে আবার...
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অনিচ্ছাকৃত ভুল বক্তব্যের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে তিনি এ তথ্য জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আরটিভির লোগো ব্যবহার করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয় এবং এ ছাড়াও শরিফ ওসমান হাদিকে আক্রমণকারী একজন সন্দেহভাজন ব্যক্তির সঙ্গে ডাকসুর ভিপির চা খাওয়ার দৃশ্যটিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। এ দুইটি বিষয় ছিল ভিত্তিহীন এবং এআই জেনারেটেড।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ফ্যাক্ট চেক না করে উল্লিখিত বিষয় দুটি নিয়ে আজ দুপুরে নয়াপল্টনস্থ বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে একটি সভায় বক্তব্য রাখি। এই অনিচ্ছাকৃত ভুল বক্তব্যের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।’
আজ ফেসবুক পোস্টে বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম। তিনি পোস্টে বলেন, ‘আমাকে নিয়ে আজকে বিএনপির সমাবেশে জনাব রুহুল কবির রিজভী প্রদত্ত বক্তব্যে ভুয়া ছবি নির্ভর যে মিথ্যা অভিযোগ (আমার সাথে শুটার একই টেবিলে চা খাচ্ছেন দাবিতে) তুলেছেন, তা নিয়ে প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়ে দল হিসেবে বিএনপি এবং ব্যক্তি রিজভী নিজেকে অপতথ্য ছড়ানোর অপরাধ থেকে দায়মুক্ত করার আহ্বান জানাচ্ছি।’
এর আগে, আজ দুপুরে বিএনপির সমাবেশে রুহুল কবির রিজভীর বলেছেন, ‘ওসমান হাদির ওপর হামলায় শনাক্ত ব্যক্তি ছাত্রলীগের নেতা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপি সাদিক কায়েম এর সঙ্গে একই টেবিলে চা খাচ্ছেন, এর বিচার কে করবে?’
উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে সন্ধ্যার পর তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন।

অনিচ্ছাকৃত ভুল বক্তব্যের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে তিনি এ তথ্য জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আরটিভির লোগো ব্যবহার করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয় এবং এ ছাড়াও শরিফ ওসমান হাদিকে আক্রমণকারী একজন সন্দেহভাজন ব্যক্তির সঙ্গে ডাকসুর ভিপির চা খাওয়ার দৃশ্যটিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। এ দুইটি বিষয় ছিল ভিত্তিহীন এবং এআই জেনারেটেড।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ফ্যাক্ট চেক না করে উল্লিখিত বিষয় দুটি নিয়ে আজ দুপুরে নয়াপল্টনস্থ বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে একটি সভায় বক্তব্য রাখি। এই অনিচ্ছাকৃত ভুল বক্তব্যের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।’
আজ ফেসবুক পোস্টে বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম। তিনি পোস্টে বলেন, ‘আমাকে নিয়ে আজকে বিএনপির সমাবেশে জনাব রুহুল কবির রিজভী প্রদত্ত বক্তব্যে ভুয়া ছবি নির্ভর যে মিথ্যা অভিযোগ (আমার সাথে শুটার একই টেবিলে চা খাচ্ছেন দাবিতে) তুলেছেন, তা নিয়ে প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়ে দল হিসেবে বিএনপি এবং ব্যক্তি রিজভী নিজেকে অপতথ্য ছড়ানোর অপরাধ থেকে দায়মুক্ত করার আহ্বান জানাচ্ছি।’
এর আগে, আজ দুপুরে বিএনপির সমাবেশে রুহুল কবির রিজভীর বলেছেন, ‘ওসমান হাদির ওপর হামলায় শনাক্ত ব্যক্তি ছাত্রলীগের নেতা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপি সাদিক কায়েম এর সঙ্গে একই টেবিলে চা খাচ্ছেন, এর বিচার কে করবে?’
উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে সন্ধ্যার পর তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মো. শাহাবুদ্দিন ফরাজী বলেছেন, ‘যদি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা না থাকে, তাহলে অবস্থাটা কী হবে সেটা ভেবে দেখেন। আবারও যদি রাজাকারের দল ক্ষমতায় আসে তাহলে প্রথম রাতেই কমপক্ষে আওয়ামী লীগের ৩ লাখ নেতা-কর্মী মারা যাবে। সেই ৩ লাখের মধ্যে আমি-আপনি সক
১৯ অক্টোবর ২০২২
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় তাঁর পরিচালিত ইনকিলাব কালচারাল সেন্টার বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ইনকিলাব কালচারাল সেন্টারের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
২৬ মিনিট আগে
যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যপূর্ণ পরিবেশে ১৪ ডিসেম্বর ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ এবং ১৬ ডিসেম্বর ‘মহান বিজয় দিবস’ পালন করার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ আহ্বান করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, ‘আমরা যদি নিজেদের মধ্যে মতপার্থক্য কমিয়ে নিয়ে না আসি, আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ না হই, এই দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে। প্রত্যেকবার এই দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে গিয়েছে। প্রত্যেকবার আপনারা–কখনো শহীদ জিয়ার নেতৃত্বে, কখনো দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে–আস্তে আস্তে সেই খাদের কিনারা থেকে দেশকে আবার...
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যপূর্ণ পরিবেশে ১৪ ডিসেম্বর ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ এবং ১৬ ডিসেম্বর ‘মহান বিজয় দিবস’ পালন করার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ আহ্বান করেন তিনি।
বিবৃতিতে জামায়াত আমির বলেন, ‘“১৪ ডিসেম্বর ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস” এবং ১৬ ডিসেম্বর “মহান বিজয় দিবস”। আমাদের জাতীয় জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যপূর্ণ এই দুটি দিন। জাতির ইতিহাসে দিবস দুটি আত্মত্যাগ, সংগ্রাম ও গৌরবের চিরন্তন স্মারক। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য যাঁরা নিজেদের অমূল্য জীবন উৎসর্গ করেছেন—সেই সকল শহীদ বুদ্ধিজীবী এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান আমরা গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করছি। মহান আল্লাহ তাআলার দরবারে তাঁদের সকলের রুহের মাগফিরাত কামনা করছি।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে যাঁরা দেশমাতৃকার মুক্তির সংগ্রামে আত্মনিয়োগ করেছিলেন, সেই সকল বীর মুক্তিযোদ্ধার প্রতি আমরা গভীর সম্মান জানাচ্ছি। একই সঙ্গে জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ হওয়া সকলের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। পাশাপাশি সকল শহীদের শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজনের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি এবং আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।’
জামায়াত আমির বলেন, দেশবাসী আজ এমন একসময় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও মহান বিজয় দিবস পালন করতে যাচ্ছে, যখন ছাত্র-জনতার ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মাধ্যমে দেশ ফ্যাসিবাদী সরকারের কবল থেকে মুক্ত হয়েছে। দীর্ঘ সাড়ে ১৫ বছরের অপশাসন, জুলুম-নির্যাতন ও গুম-খুনের নিষ্ঠুর অভিশাপ থেকে দেশের মানুষ মুক্তি পেয়েছে এবং শান্তি, স্বস্তি ও স্থিতিশীলতার প্রত্যাশা করছে। একই সঙ্গে দেশ ভঙ্গুর অর্থনৈতিক অবস্থা থেকে উত্তরণের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
বিপরীত পক্ষে ফ্যাসিবাদের দেশি-বিদেশি দোসররা এখনো থেমে নেই মন্তব্য করে শফিকুর রহমান বলেন, ‘তারা নানামুখী ষড়যন্ত্র ও কূটকৌশলের মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। তারই জ্বলন্ত প্রমাণ ১২ ডিসেম্বর শরিফ ওসমান হাদির ওপর ন্যক্কারজনক হামলা। এই প্রেক্ষাপটে দেশবিরোধী সব ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার জন্য আমরা দেশবাসীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।’
এই দুটি দিবস উপলক্ষে এরই মধ্যে তিন দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে জামায়াত। তারা জানায়, আগামী ১৪ ডিসেম্বর, রোববার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন হলে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। ১৫ ডিসেম্বর, সোমবার রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে (আইডিইবি) মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। ১৬ ডিসেম্বর, মঙ্গলবার সকাল ৭টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কেন্দ্রীয় যুব ও ক্রীড়া বিভাগের উদ্যোগে যুব ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হবে।

যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যপূর্ণ পরিবেশে ১৪ ডিসেম্বর ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ এবং ১৬ ডিসেম্বর ‘মহান বিজয় দিবস’ পালন করার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ আহ্বান করেন তিনি।
বিবৃতিতে জামায়াত আমির বলেন, ‘“১৪ ডিসেম্বর ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস” এবং ১৬ ডিসেম্বর “মহান বিজয় দিবস”। আমাদের জাতীয় জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যপূর্ণ এই দুটি দিন। জাতির ইতিহাসে দিবস দুটি আত্মত্যাগ, সংগ্রাম ও গৌরবের চিরন্তন স্মারক। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য যাঁরা নিজেদের অমূল্য জীবন উৎসর্গ করেছেন—সেই সকল শহীদ বুদ্ধিজীবী এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান আমরা গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করছি। মহান আল্লাহ তাআলার দরবারে তাঁদের সকলের রুহের মাগফিরাত কামনা করছি।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে যাঁরা দেশমাতৃকার মুক্তির সংগ্রামে আত্মনিয়োগ করেছিলেন, সেই সকল বীর মুক্তিযোদ্ধার প্রতি আমরা গভীর সম্মান জানাচ্ছি। একই সঙ্গে জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ হওয়া সকলের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। পাশাপাশি সকল শহীদের শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজনের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি এবং আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।’
জামায়াত আমির বলেন, দেশবাসী আজ এমন একসময় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও মহান বিজয় দিবস পালন করতে যাচ্ছে, যখন ছাত্র-জনতার ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মাধ্যমে দেশ ফ্যাসিবাদী সরকারের কবল থেকে মুক্ত হয়েছে। দীর্ঘ সাড়ে ১৫ বছরের অপশাসন, জুলুম-নির্যাতন ও গুম-খুনের নিষ্ঠুর অভিশাপ থেকে দেশের মানুষ মুক্তি পেয়েছে এবং শান্তি, স্বস্তি ও স্থিতিশীলতার প্রত্যাশা করছে। একই সঙ্গে দেশ ভঙ্গুর অর্থনৈতিক অবস্থা থেকে উত্তরণের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
বিপরীত পক্ষে ফ্যাসিবাদের দেশি-বিদেশি দোসররা এখনো থেমে নেই মন্তব্য করে শফিকুর রহমান বলেন, ‘তারা নানামুখী ষড়যন্ত্র ও কূটকৌশলের মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। তারই জ্বলন্ত প্রমাণ ১২ ডিসেম্বর শরিফ ওসমান হাদির ওপর ন্যক্কারজনক হামলা। এই প্রেক্ষাপটে দেশবিরোধী সব ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার জন্য আমরা দেশবাসীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।’
এই দুটি দিবস উপলক্ষে এরই মধ্যে তিন দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে জামায়াত। তারা জানায়, আগামী ১৪ ডিসেম্বর, রোববার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন হলে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। ১৫ ডিসেম্বর, সোমবার রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে (আইডিইবি) মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। ১৬ ডিসেম্বর, মঙ্গলবার সকাল ৭টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কেন্দ্রীয় যুব ও ক্রীড়া বিভাগের উদ্যোগে যুব ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হবে।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মো. শাহাবুদ্দিন ফরাজী বলেছেন, ‘যদি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা না থাকে, তাহলে অবস্থাটা কী হবে সেটা ভেবে দেখেন। আবারও যদি রাজাকারের দল ক্ষমতায় আসে তাহলে প্রথম রাতেই কমপক্ষে আওয়ামী লীগের ৩ লাখ নেতা-কর্মী মারা যাবে। সেই ৩ লাখের মধ্যে আমি-আপনি সক
১৯ অক্টোবর ২০২২
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় তাঁর পরিচালিত ইনকিলাব কালচারাল সেন্টার বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ইনকিলাব কালচারাল সেন্টারের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
২৬ মিনিট আগে
অনিচ্ছাকৃত ভুল বক্তব্যের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে তিনি এ তথ্য জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, ‘আমরা যদি নিজেদের মধ্যে মতপার্থক্য কমিয়ে নিয়ে না আসি, আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ না হই, এই দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে। প্রত্যেকবার এই দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে গিয়েছে। প্রত্যেকবার আপনারা–কখনো শহীদ জিয়ার নেতৃত্বে, কখনো দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে–আস্তে আস্তে সেই খাদের কিনারা থেকে দেশকে আবার...
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে নিজের করা ভবিষ্যদ্বাণী ‘সত্য হচ্ছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘আমি আগে বলেছিলাম–নির্বাচন অত সহজ হবে না, ষড়যন্ত্র থেমে নেই। গত কয়েকদিনের ঘটনা, গতকালকের ঘটনা, চট্টগ্রামে আমাদের প্রার্থীর ওপরে গুলিবর্ষণের ঘটনা–এই সবকিছু নিয়েই প্রমাণিত হচ্ছে, আমি যা বলেছিলাম তা সত্যি হচ্ছে আস্তে আস্তে।’
রাজধানীর খামারবাড়ির বাংলাদেশ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আজ শনিবার সন্ধ্যায় বিএনপি আয়োজিত ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে মতভেদ ভুলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান তারেক রহমান।
তিনি বলেন, ‘আমরা যদি নিজেদের মধ্যে মতপার্থক্য কমিয়ে নিয়ে না আসি, আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ না হই, এই দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে। প্রত্যেকবার এই দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে গিয়েছে। প্রত্যেকবার আপনারা–কখনো শহীদ জিয়ার নেতৃত্বে, কখনো দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে–আস্তে আস্তে সেই খাদের কিনারা থেকে দেশকে আবার বের করে নিয়ে এসেছেন।’
ষড়যন্ত্রের বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘বিভিন্ন সূত্রের খবর বলছে, এই ষড়যন্ত্রগুলো আরও খারাপও হতে পারে। আমাদের ভয় পেলে চলবে না। মানুষকে সাহস দিতে হবে। ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আমরা যত ঐক্যবদ্ধ হব, তত সামনে এগিয়ে যাব। যেকোনো মূল্যে নির্বাচন হবে। এই পরিস্থিতি যত আমরা তৈরি করব, ষড়যন্ত্রকারীরা তত পিছু হটতে বাধ্য হবে।’
চট্টগ্রামে ও ঢাকায় দুই প্রার্থীর ওপর গুলিবর্ষনের ঘটনা সম্পর্কে তারেক বলেন, চট্টগ্রামে একটা ঘটনা ঘটেছে। গতকাল (শুক্রবার) একটা ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনা দিয়ে কেউ কোনো ফায়দা লোটার অবশ্যই প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।
খাল খনন, স্বাস্থ্য কার্ড, কৃষক কার্ড, ফ্যামিলি কার্ড, শিক্ষা ব্যবস্থা, বেকার সমস্যা, তথ্যপ্রযুক্তি, বায়ু ও পানি দূষণ রোধ প্রভৃতি বিষয়ে বিএনপি প্রণীত পরিকল্পনা এবং এসবের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া বিস্তারিত তুলে ধরেন তারেক রহমান।
নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমি কী পেলাম–এটা বাদ দিতে হবে। সময় এসেছে, আমি দেশ এবং জাতির জন্য কতটুকু করতে পারলাম। আজকে আপনি যদি দেশ এবং জাতির জন্য কিছু করেন, তাহলে আগামী দিনে আপনার সন্তান, আপনার নাতিপুতিরা ভালো থাকবে। আপনার ভবিষ্যৎ বংশধর ভালো থাকবে। আসুন, আমাদের লক্ষ্য হোক দেশে শান্তি, শৃঙ্খলা ও আইনের শাসনকে প্রতিষ্ঠিত করা।’
এর জন্য যুদ্ধে নামার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘এখন আর ঘরে বসে থাকার সময় নেই। দয়া করে আসুন, এই যুদ্ধে আমাদের জিততে হবে। এই যুদ্ধে জেতার সবচেয়ে বড় সহযোগী কে? বাংলাদেশের জনগণ। বাংলাদেশের জনগণকে সাথে নিয়ে এই যুদ্ধে আমাদের জিততে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।’
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সভাপতিত্বে ও যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্য দেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

আসন্ন এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে নিজের করা ভবিষ্যদ্বাণী ‘সত্য হচ্ছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘আমি আগে বলেছিলাম–নির্বাচন অত সহজ হবে না, ষড়যন্ত্র থেমে নেই। গত কয়েকদিনের ঘটনা, গতকালকের ঘটনা, চট্টগ্রামে আমাদের প্রার্থীর ওপরে গুলিবর্ষণের ঘটনা–এই সবকিছু নিয়েই প্রমাণিত হচ্ছে, আমি যা বলেছিলাম তা সত্যি হচ্ছে আস্তে আস্তে।’
রাজধানীর খামারবাড়ির বাংলাদেশ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আজ শনিবার সন্ধ্যায় বিএনপি আয়োজিত ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে মতভেদ ভুলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান তারেক রহমান।
তিনি বলেন, ‘আমরা যদি নিজেদের মধ্যে মতপার্থক্য কমিয়ে নিয়ে না আসি, আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ না হই, এই দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে। প্রত্যেকবার এই দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে গিয়েছে। প্রত্যেকবার আপনারা–কখনো শহীদ জিয়ার নেতৃত্বে, কখনো দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে–আস্তে আস্তে সেই খাদের কিনারা থেকে দেশকে আবার বের করে নিয়ে এসেছেন।’
ষড়যন্ত্রের বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘বিভিন্ন সূত্রের খবর বলছে, এই ষড়যন্ত্রগুলো আরও খারাপও হতে পারে। আমাদের ভয় পেলে চলবে না। মানুষকে সাহস দিতে হবে। ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আমরা যত ঐক্যবদ্ধ হব, তত সামনে এগিয়ে যাব। যেকোনো মূল্যে নির্বাচন হবে। এই পরিস্থিতি যত আমরা তৈরি করব, ষড়যন্ত্রকারীরা তত পিছু হটতে বাধ্য হবে।’
চট্টগ্রামে ও ঢাকায় দুই প্রার্থীর ওপর গুলিবর্ষনের ঘটনা সম্পর্কে তারেক বলেন, চট্টগ্রামে একটা ঘটনা ঘটেছে। গতকাল (শুক্রবার) একটা ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনা দিয়ে কেউ কোনো ফায়দা লোটার অবশ্যই প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।
খাল খনন, স্বাস্থ্য কার্ড, কৃষক কার্ড, ফ্যামিলি কার্ড, শিক্ষা ব্যবস্থা, বেকার সমস্যা, তথ্যপ্রযুক্তি, বায়ু ও পানি দূষণ রোধ প্রভৃতি বিষয়ে বিএনপি প্রণীত পরিকল্পনা এবং এসবের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া বিস্তারিত তুলে ধরেন তারেক রহমান।
নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমি কী পেলাম–এটা বাদ দিতে হবে। সময় এসেছে, আমি দেশ এবং জাতির জন্য কতটুকু করতে পারলাম। আজকে আপনি যদি দেশ এবং জাতির জন্য কিছু করেন, তাহলে আগামী দিনে আপনার সন্তান, আপনার নাতিপুতিরা ভালো থাকবে। আপনার ভবিষ্যৎ বংশধর ভালো থাকবে। আসুন, আমাদের লক্ষ্য হোক দেশে শান্তি, শৃঙ্খলা ও আইনের শাসনকে প্রতিষ্ঠিত করা।’
এর জন্য যুদ্ধে নামার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘এখন আর ঘরে বসে থাকার সময় নেই। দয়া করে আসুন, এই যুদ্ধে আমাদের জিততে হবে। এই যুদ্ধে জেতার সবচেয়ে বড় সহযোগী কে? বাংলাদেশের জনগণ। বাংলাদেশের জনগণকে সাথে নিয়ে এই যুদ্ধে আমাদের জিততে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।’
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সভাপতিত্বে ও যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্য দেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মো. শাহাবুদ্দিন ফরাজী বলেছেন, ‘যদি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা না থাকে, তাহলে অবস্থাটা কী হবে সেটা ভেবে দেখেন। আবারও যদি রাজাকারের দল ক্ষমতায় আসে তাহলে প্রথম রাতেই কমপক্ষে আওয়ামী লীগের ৩ লাখ নেতা-কর্মী মারা যাবে। সেই ৩ লাখের মধ্যে আমি-আপনি সক
১৯ অক্টোবর ২০২২
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় তাঁর পরিচালিত ইনকিলাব কালচারাল সেন্টার বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ইনকিলাব কালচারাল সেন্টারের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
২৬ মিনিট আগে
অনিচ্ছাকৃত ভুল বক্তব্যের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে তিনি এ তথ্য জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যপূর্ণ পরিবেশে ১৪ ডিসেম্বর ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ এবং ১৬ ডিসেম্বর ‘মহান বিজয় দিবস’ পালন করার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ আহ্বান করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে