লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, নির্বাচন, সংস্কার ও শেখ হাসিনার বিচার নিয়ে কোনো দলের সঙ্গে মতবিরোধ নেই। সবাই এ বিষয়ে ঐকমত্যের ভিত্তিতে কাজ করবে।
আজ শনিবার লক্ষ্মীপুর শহরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঈদ উপহার বিতরণ অনুষ্ঠানে এ্যানি এসব কথা বলেন। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনকালে আওয়ামী লীগের গুম ও খুনের শিকার হওয়া নেতা-কর্মীদের পরিবার ও পঙ্গুত্ববরণকারী নেতা-কর্মীদের এই উপহার দেওয়া হয়।
এ্যানি বলেন, স্বৈরাচার পতনে যেসব দল একসঙ্গে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছে, তাদের সঙ্গে রাজনৈতিক মতবিরোধ থাকতে পারে, কিন্তু হাসিনার বিচার নিয়ে কোনো বিরোধ নেই। হাসিনার বিচার সবার আগে বিএনপি চায়, এখনো চাচ্ছে। গত ১৬ বছর হাসিনার অন্যায়ের বিরুদ্ধে বিএনপি আন্দোলন-সংগ্রাম করেছে। সর্বশেষ জুলাই আন্দোলনে বিএনপি সংগ্রাম করেছে। এতে দলের হাজার হাজার নেতা-কর্মী গুম ও খুনের শিকার হয়েছে।
এত কিছুর পর এখনো শেখ হাসিনার বিচার শুরু হয়নি উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বিচারের কথা বারবার বলা হচ্ছে। সেই সঙ্গে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার জন্য দাবি তোলা হচ্ছে। আমরা মনে করি, এত দিনে যদি হাসিনার বিচার শুরু করা হতো, তাহলে গুম ও খুনের জন্য; জুলাই আন্দোলনে মানুষ হত্যা করার জন্য, হাসিনা দোষী সাব্যস্ত হতো। কিন্তু হাসিনার বিচার এখনো শুরু হয়নি। তাই নিষিদ্ধের কথা না বলে, আগে হাসিনার বিচার শুরু করতে হবে। হাসিনার বিচার যত দ্রুত হবে, তত দ্রুত আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হয়ে যাবে।’
এ্যানি আরও বলেন, ‘ফ্যাসিবাদকে আর বাংলাদেশের মাটিতে সুযোগ দেওয়া যাবে না। হাসিনা গত ১৬ বছরে যেসব অন্যায় করেছে, তার বিচার হতেই হবে। হাসিনার অন্যায়ের সঙ্গে জড়িত তার সব নেতা-কর্মীকেও বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। হাসিনার অন্যায়ের সঙ্গে যেসব সরকারি কর্মকর্তা জড়িত, তাদেরও বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করাতে হবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে মানুষের চাওয়া বেশি জানিয়ে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘কারণ আমাদের আন্দোলনের ফসল হচ্ছে এই সরকার। তাই এই সরকারের কাছে আমাদের চাওয়া হচ্ছে হাসিনার বিচার ও দ্রুত একটি নির্বাচন। একদিকে হাসিনার বিচার চলবে, অন্য দিকে নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। হাসিনার বিচার ও নির্বাচন না হলে স্বৈরাচার আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে। স্বৈরাচার মাথাচাড়া দিয়ে উঠলে জাতির জন্য দুঃখ আছে। তাই যত দ্রুত সম্ভব হাসির বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। সঙ্গে সঙ্গে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।’
আওয়ামী লীগ আমলে বিএনপির শত শত নেতা-কর্মী নির্যাতন, গুম ও খুনের শিকার হয়েছেন উল্লেখ করে এ্যানি জানান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এসব নেতা-কর্মী ও তাঁদের পরিবারের পাশে অতীতে ছিলেন, এখনো আছেন, আগামী দিনেও থাকবেন। তিনি জুলাই আন্দোলনে নিহত ব্যক্তিদের পরিবার ও আহতদের পাশে আছেন।
এ্যানি বলেন, ‘সারা দেশে বিএনপির নেতা-কর্মীরা আমরা সবাই একই পরিবারের সদস্য। জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে বিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতায় এলে গুম-খুন হওয়া নেতা-কর্মীদের পরিবারকে আরও বেশি সহযোগিতা করা হবে।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন লক্ষ্মীপুর জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাহাব উদ্দিন সাবু, যুগ্ম আহ্বায়ক হাসিবুর রহমান, সদর (পূর্ব) বিএনপির আহ্বায়ক মাইন উদ্দিন চৌধুরী রিয়াজ, লক্ষ্মীপুর পৌর বিএনপির আহ্বায়ক মাহবুবুর রহমান লিটন, জেলা যুবদলের আহ্বায়ক রেজাউল করিম লিটন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মহসিন কবীর স্বপন, জেলা কৃষক দলের সভাপতি মাহবুবুল আলম মামুন, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি হাসান মাহমুদ ইব্রাহিম প্রমুখ।

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, নির্বাচন, সংস্কার ও শেখ হাসিনার বিচার নিয়ে কোনো দলের সঙ্গে মতবিরোধ নেই। সবাই এ বিষয়ে ঐকমত্যের ভিত্তিতে কাজ করবে।
আজ শনিবার লক্ষ্মীপুর শহরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঈদ উপহার বিতরণ অনুষ্ঠানে এ্যানি এসব কথা বলেন। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনকালে আওয়ামী লীগের গুম ও খুনের শিকার হওয়া নেতা-কর্মীদের পরিবার ও পঙ্গুত্ববরণকারী নেতা-কর্মীদের এই উপহার দেওয়া হয়।
এ্যানি বলেন, স্বৈরাচার পতনে যেসব দল একসঙ্গে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছে, তাদের সঙ্গে রাজনৈতিক মতবিরোধ থাকতে পারে, কিন্তু হাসিনার বিচার নিয়ে কোনো বিরোধ নেই। হাসিনার বিচার সবার আগে বিএনপি চায়, এখনো চাচ্ছে। গত ১৬ বছর হাসিনার অন্যায়ের বিরুদ্ধে বিএনপি আন্দোলন-সংগ্রাম করেছে। সর্বশেষ জুলাই আন্দোলনে বিএনপি সংগ্রাম করেছে। এতে দলের হাজার হাজার নেতা-কর্মী গুম ও খুনের শিকার হয়েছে।
এত কিছুর পর এখনো শেখ হাসিনার বিচার শুরু হয়নি উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বিচারের কথা বারবার বলা হচ্ছে। সেই সঙ্গে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার জন্য দাবি তোলা হচ্ছে। আমরা মনে করি, এত দিনে যদি হাসিনার বিচার শুরু করা হতো, তাহলে গুম ও খুনের জন্য; জুলাই আন্দোলনে মানুষ হত্যা করার জন্য, হাসিনা দোষী সাব্যস্ত হতো। কিন্তু হাসিনার বিচার এখনো শুরু হয়নি। তাই নিষিদ্ধের কথা না বলে, আগে হাসিনার বিচার শুরু করতে হবে। হাসিনার বিচার যত দ্রুত হবে, তত দ্রুত আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হয়ে যাবে।’
এ্যানি আরও বলেন, ‘ফ্যাসিবাদকে আর বাংলাদেশের মাটিতে সুযোগ দেওয়া যাবে না। হাসিনা গত ১৬ বছরে যেসব অন্যায় করেছে, তার বিচার হতেই হবে। হাসিনার অন্যায়ের সঙ্গে জড়িত তার সব নেতা-কর্মীকেও বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। হাসিনার অন্যায়ের সঙ্গে যেসব সরকারি কর্মকর্তা জড়িত, তাদেরও বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করাতে হবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে মানুষের চাওয়া বেশি জানিয়ে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘কারণ আমাদের আন্দোলনের ফসল হচ্ছে এই সরকার। তাই এই সরকারের কাছে আমাদের চাওয়া হচ্ছে হাসিনার বিচার ও দ্রুত একটি নির্বাচন। একদিকে হাসিনার বিচার চলবে, অন্য দিকে নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। হাসিনার বিচার ও নির্বাচন না হলে স্বৈরাচার আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে। স্বৈরাচার মাথাচাড়া দিয়ে উঠলে জাতির জন্য দুঃখ আছে। তাই যত দ্রুত সম্ভব হাসির বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। সঙ্গে সঙ্গে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।’
আওয়ামী লীগ আমলে বিএনপির শত শত নেতা-কর্মী নির্যাতন, গুম ও খুনের শিকার হয়েছেন উল্লেখ করে এ্যানি জানান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এসব নেতা-কর্মী ও তাঁদের পরিবারের পাশে অতীতে ছিলেন, এখনো আছেন, আগামী দিনেও থাকবেন। তিনি জুলাই আন্দোলনে নিহত ব্যক্তিদের পরিবার ও আহতদের পাশে আছেন।
এ্যানি বলেন, ‘সারা দেশে বিএনপির নেতা-কর্মীরা আমরা সবাই একই পরিবারের সদস্য। জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে বিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতায় এলে গুম-খুন হওয়া নেতা-কর্মীদের পরিবারকে আরও বেশি সহযোগিতা করা হবে।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন লক্ষ্মীপুর জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাহাব উদ্দিন সাবু, যুগ্ম আহ্বায়ক হাসিবুর রহমান, সদর (পূর্ব) বিএনপির আহ্বায়ক মাইন উদ্দিন চৌধুরী রিয়াজ, লক্ষ্মীপুর পৌর বিএনপির আহ্বায়ক মাহবুবুর রহমান লিটন, জেলা যুবদলের আহ্বায়ক রেজাউল করিম লিটন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মহসিন কবীর স্বপন, জেলা কৃষক দলের সভাপতি মাহবুবুল আলম মামুন, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি হাসান মাহমুদ ইব্রাহিম প্রমুখ।

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন।
৯ মিনিট আগে
মঈন খান বলেন, বেগম খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...
১২ মিনিট আগে
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন। এই পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘আমার কাছে খালেদা জিয়া একজন মমতাময়ী মা, যিনি নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য।’
তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমার মা, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, সর্বশক্তিমান আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে আজ আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।’
তিনি লিখেছেন, ‘অনেকের কাছে তিনি ছিলেন দেশনেত্রী, আপোষহীন নেত্রী; অনেকের কাছে গণতন্ত্রের মা, বাংলাদেশের মা। আজ দেশ গভীরভাবে শোকাহত এমন একজন পথপ্রদর্শককে হারিয়ে, যিনি দেশের গণতান্ত্রিক পথযাত্রায় অনিঃশেষ ভূমিকা রেখেছেন।
একজন মমতাময়ী মা ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে খালেদা জিয়ার অবস্থান তুলে ধরে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমার কাছে খালেদা জিয়া একজন মমতাময়ী মা, যিনি নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য। আজীবন লড়েছেন স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে; নেতৃত্ব দিয়েছেন স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে। ত্যাগ ও সংগ্রামে ভাস্বর হয়েও, তিনি ছিলেন পরিবারের সত্যিকারের অভিভাবক; এমন একজন আলোকবর্তিকা যাঁর অপরিসীম ভালোবাসা আমাদের সবচেয়ে কঠিন সময়েও শক্তি ও প্রেরণা যুগিয়েছে। তিনি বারবার গ্রেফতার হয়েছেন, চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন, সর্বোচ্চ নিপীড়নের শিকার হয়েছেন। তবুও যন্ত্রণা, একাকিত্ব ও অনিশ্চয়তার মধ্যে থেকেও তিনি অদম্য সাহস, সহানুভূতি ও দেশপ্রেম সঞ্চার করেছিলেন পরিবারের প্রতিটি সদস্যের মাঝে।’
খালেদা জিয়ার ত্যাগ ও সংগ্রামের ইতিহাস চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে উল্লেখ করে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘দেশের জন্য তিনি হারিয়েছেন স্বামী, হারিয়েছেন সন্তান। তাই এই দেশ, এই দেশের মানুষই ছিল তাঁর পরিবার, তাঁর সত্তা, তাঁর অস্তিত্ব। তিনি রেখে গেছেন জনসেবা, ত্যাগ ও সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় ইতিহাস, যা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পরিক্রমায় চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। আপনারা সবাই আমার মা’র জন্য দোয়া করবেন। তাঁর প্রতি দেশবাসীর আবেগ, ভালোবাসা ও বৈশ্বিক শ্রদ্ধায় আমি ও আমার পরিবার চিরকৃতজ্ঞ।’

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন। এই পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘আমার কাছে খালেদা জিয়া একজন মমতাময়ী মা, যিনি নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য।’
তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমার মা, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, সর্বশক্তিমান আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে আজ আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।’
তিনি লিখেছেন, ‘অনেকের কাছে তিনি ছিলেন দেশনেত্রী, আপোষহীন নেত্রী; অনেকের কাছে গণতন্ত্রের মা, বাংলাদেশের মা। আজ দেশ গভীরভাবে শোকাহত এমন একজন পথপ্রদর্শককে হারিয়ে, যিনি দেশের গণতান্ত্রিক পথযাত্রায় অনিঃশেষ ভূমিকা রেখেছেন।
একজন মমতাময়ী মা ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে খালেদা জিয়ার অবস্থান তুলে ধরে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমার কাছে খালেদা জিয়া একজন মমতাময়ী মা, যিনি নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য। আজীবন লড়েছেন স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে; নেতৃত্ব দিয়েছেন স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে। ত্যাগ ও সংগ্রামে ভাস্বর হয়েও, তিনি ছিলেন পরিবারের সত্যিকারের অভিভাবক; এমন একজন আলোকবর্তিকা যাঁর অপরিসীম ভালোবাসা আমাদের সবচেয়ে কঠিন সময়েও শক্তি ও প্রেরণা যুগিয়েছে। তিনি বারবার গ্রেফতার হয়েছেন, চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন, সর্বোচ্চ নিপীড়নের শিকার হয়েছেন। তবুও যন্ত্রণা, একাকিত্ব ও অনিশ্চয়তার মধ্যে থেকেও তিনি অদম্য সাহস, সহানুভূতি ও দেশপ্রেম সঞ্চার করেছিলেন পরিবারের প্রতিটি সদস্যের মাঝে।’
খালেদা জিয়ার ত্যাগ ও সংগ্রামের ইতিহাস চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে উল্লেখ করে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘দেশের জন্য তিনি হারিয়েছেন স্বামী, হারিয়েছেন সন্তান। তাই এই দেশ, এই দেশের মানুষই ছিল তাঁর পরিবার, তাঁর সত্তা, তাঁর অস্তিত্ব। তিনি রেখে গেছেন জনসেবা, ত্যাগ ও সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় ইতিহাস, যা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পরিক্রমায় চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। আপনারা সবাই আমার মা’র জন্য দোয়া করবেন। তাঁর প্রতি দেশবাসীর আবেগ, ভালোবাসা ও বৈশ্বিক শ্রদ্ধায় আমি ও আমার পরিবার চিরকৃতজ্ঞ।’

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘নির্বাচন, সংস্কার ও শেখ হাসিনার বিচার নিয়ে কোনো দলের সঙ্গে মতবিরোধ নেই। সবাই এ বিষয়ে ঐকমত্যের ভিত্তিতে কাজ করবে।’ আজ শনিবার লক্ষ্মীপুর শহরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঈদ উপহার বিতরণ অনুষ্ঠানে এ্যানি এসব কথা বলেন।
২৯ মার্চ ২০২৫
মঈন খান বলেন, বেগম খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...
১২ মিনিট আগে
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ওপরে জুলুম হয়েছে, নির্যাতন হয়েছে। কিন্তু তিনি কোনো দিন অন্যায়ের কাছে মাথানত করেননি। তিনি কোনো দিন আপস করেননি। গণতন্ত্রের জন্য লড়াইয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া নিজেকে বিজয়ী প্রমাণ করতে পেরেছেন।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বসুন্ধরা এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
মঈন খান বলেন, বেগম খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...তখন অনেকে পরামর্শ দিয়েছিল আপনি কেন এই কষ্ট সহ্য করছেন। তখন তিনি বলেছিলেন আমি ন্যায় ও সত্যের জন্য সংগ্রাম করছি। আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের মানুষের জন্য, আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার জন্য।
তিনি বলেন, ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের আগপর্যন্ত খালেদা জিয়া স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের জন্য যুদ্ধ করে গেছেন। তিনি সেই যুদ্ধে নিজেকে বিজয়ী বলে প্রমাণ করেছেন। তিনি তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। তিনি এই দেশে নারী শিক্ষার জন্য সবার আগে কথা বলেছেন। আমরা বিশ্বাস করি বাংলাদেশের মানুষ তাঁকে চিরদিন মনে রাখবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ওপরে জুলুম হয়েছে, নির্যাতন হয়েছে। কিন্তু তিনি কোনো দিন অন্যায়ের কাছে মাথানত করেননি। তিনি কোনো দিন আপস করেননি। গণতন্ত্রের জন্য লড়াইয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া নিজেকে বিজয়ী প্রমাণ করতে পেরেছেন।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বসুন্ধরা এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
মঈন খান বলেন, বেগম খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...তখন অনেকে পরামর্শ দিয়েছিল আপনি কেন এই কষ্ট সহ্য করছেন। তখন তিনি বলেছিলেন আমি ন্যায় ও সত্যের জন্য সংগ্রাম করছি। আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের মানুষের জন্য, আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার জন্য।
তিনি বলেন, ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের আগপর্যন্ত খালেদা জিয়া স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের জন্য যুদ্ধ করে গেছেন। তিনি সেই যুদ্ধে নিজেকে বিজয়ী বলে প্রমাণ করেছেন। তিনি তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। তিনি এই দেশে নারী শিক্ষার জন্য সবার আগে কথা বলেছেন। আমরা বিশ্বাস করি বাংলাদেশের মানুষ তাঁকে চিরদিন মনে রাখবে।

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘নির্বাচন, সংস্কার ও শেখ হাসিনার বিচার নিয়ে কোনো দলের সঙ্গে মতবিরোধ নেই। সবাই এ বিষয়ে ঐকমত্যের ভিত্তিতে কাজ করবে।’ আজ শনিবার লক্ষ্মীপুর শহরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঈদ উপহার বিতরণ অনুষ্ঠানে এ্যানি এসব কথা বলেন।
২৯ মার্চ ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন।
৯ মিনিট আগে
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
দুপুর ১টার দিকে গুলশান কার্যালয়ে পৌঁছান তিনি। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে।
তারেক রহমানের সভাপতিত্বে বৈঠকে রয়েছেন স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান ও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর থেকে শেষবারের মতো এই হাসপাতালেই ভর্তি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন।

গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
দুপুর ১টার দিকে গুলশান কার্যালয়ে পৌঁছান তিনি। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে।
তারেক রহমানের সভাপতিত্বে বৈঠকে রয়েছেন স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান ও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর থেকে শেষবারের মতো এই হাসপাতালেই ভর্তি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন।

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘নির্বাচন, সংস্কার ও শেখ হাসিনার বিচার নিয়ে কোনো দলের সঙ্গে মতবিরোধ নেই। সবাই এ বিষয়ে ঐকমত্যের ভিত্তিতে কাজ করবে।’ আজ শনিবার লক্ষ্মীপুর শহরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঈদ উপহার বিতরণ অনুষ্ঠানে এ্যানি এসব কথা বলেন।
২৯ মার্চ ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন।
৯ মিনিট আগে
মঈন খান বলেন, বেগম খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...
১২ মিনিট আগে
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে জাতীয় পার্টির দুই অংশের নেতৃবৃন্দ শোক প্রকাশ করেছেন।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় পার্টির দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলমের পাঠানো শোকবার্তায় দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের প্রতিনিধি ছিলেন। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি রাষ্ট্র পরিচালনা ও বহুদলীয় রাজনীতিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন। তাঁর মৃত্যুতে দেশ একজন প্রবীণ ও প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে হারাল, যা সহসাই পূরণ হওয়ার নয়।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
পৃথক আরেক শোকবার্তায় খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার। শোকবার্তায় তাঁরা বলেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির আপসহীন নেত্রী ছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। রাজনীতির যে সাহসী শিক্ষা ও আদর্শ তিনি আমাদের দিয়ে গেছেন, তা ইতিহাসে চিরভাস্বর হয়ে থাকবে। গণতন্ত্র, সার্বভৌমত্ব ও জনগণের অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশের জন্য তাঁর ত্যাগ ও আত্মনিবেদন জাতি চিরদিন স্মরণে রাখবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে জাতীয় পার্টির দুই অংশের নেতৃবৃন্দ শোক প্রকাশ করেছেন।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় পার্টির দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলমের পাঠানো শোকবার্তায় দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের প্রতিনিধি ছিলেন। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি রাষ্ট্র পরিচালনা ও বহুদলীয় রাজনীতিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন। তাঁর মৃত্যুতে দেশ একজন প্রবীণ ও প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে হারাল, যা সহসাই পূরণ হওয়ার নয়।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
পৃথক আরেক শোকবার্তায় খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার। শোকবার্তায় তাঁরা বলেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির আপসহীন নেত্রী ছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। রাজনীতির যে সাহসী শিক্ষা ও আদর্শ তিনি আমাদের দিয়ে গেছেন, তা ইতিহাসে চিরভাস্বর হয়ে থাকবে। গণতন্ত্র, সার্বভৌমত্ব ও জনগণের অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশের জন্য তাঁর ত্যাগ ও আত্মনিবেদন জাতি চিরদিন স্মরণে রাখবে।

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘নির্বাচন, সংস্কার ও শেখ হাসিনার বিচার নিয়ে কোনো দলের সঙ্গে মতবিরোধ নেই। সবাই এ বিষয়ে ঐকমত্যের ভিত্তিতে কাজ করবে।’ আজ শনিবার লক্ষ্মীপুর শহরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঈদ উপহার বিতরণ অনুষ্ঠানে এ্যানি এসব কথা বলেন।
২৯ মার্চ ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন।
৯ মিনিট আগে
মঈন খান বলেন, বেগম খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...
১২ মিনিট আগে
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে