নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শনিবার শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলন। আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্মেলনের উদ্বোধন করেছেন। বিপুল সংখ্যক নেতা কর্মীর উপস্থিতিতে মুখর হয়ে উঠেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। অবশ্য এ সম্মেলনে নেতৃত্বে খুব একটা পরিবর্তনের আশা করছেন না তৃণমূল নেতা কর্মীরা
সম্মেলনের মাধ্যমেই নেতৃত্ব নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ। আবার সংকটকালে দলের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে ডাকা হয় বিশেষ সম্মেলনও। প্রতিষ্ঠার পর থেকে দলটি ২১টি জাতীয় সম্মেলন করেছে। রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে করেছে সাতটি বিশেষ সম্মেলন।
দলটি সর্বপ্রথম বিশেষ জাতীয় সম্মেলন করে ১৯৫৩ সালে। এই সম্মেলনে তৎকালীন পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচনে বিভিন্ন দলের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত হয়। পাকিস্তান আমলে আরও তিনটি বিশেষ সম্মেলন হয়। বাংলাদেশ হওয়ার পর আওয়ামী লীগের তিনটি বিশেষ সম্মেলনের মধ্যে একটি হয় বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর জিয়াউর রহমান সরকারের নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করলে। আর বাকি দুটি হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি আদায় এবং সবশেষ বিশেষ সম্মেলন হয় জাতীয় নির্বাচনের ব্যস্ততার কারণে নিয়মিত সম্মেলন করতে না পারার কারণে।
আওয়ামী লীগের বিশেষ সম্মেলনগুলোর মধ্যে প্রথমটি ১৯৫৩ সালের ১৪ থেকে ১৫ নভেম্বর ময়মনসিংহের অলকা সিনেমা হলে অনুষ্ঠিত হয়। এতে জোট গঠনের প্রস্তাব পাস করা হয়। যার অংশ হিসেবে ১৯৫৪ সালের পাকিস্তানের প্রথম প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয় আওয়ামী মুসলিম লীগের নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট। সম্মেলনে সারা দেশ থেকে ৩০০ জন এতে অংশ নেয়। কাউন্সিলরদের ভোটে জোট গঠনের প্রস্তাব পাস হয়।
যুক্তফ্রন্টে কোন্দলের কারণে দ্বিতীয় বিশেষ সম্মেলন
১৯৫৪ সালে ভূমিধস বিজয়ে প্রাদেশিক পরিষদের ক্ষমতায় এলেও পরে জোটের দুই প্রধান শরিক আওয়ামী মুসলিম লীগ ও শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে কৃষক শ্রমিক পার্টির মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। ঢাকার রূপমহল সিনেমা হলে অনুষ্ঠিত বিশেষ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন আতাউর রহমান খান। সাংগঠনিক রিপোর্ট পেশ করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এতে কাউন্সিলর ছিলেন ৪০০ জন।
১৯৫৬ সালের ১৯ ও ২০ মে বিশেষ সম্মেলন ডাকে আওয়ামী লীগ। এর আগের বছর নিয়মিত সম্মেলনে দলের নাম আওয়ামী মুসলিম লীগ থেকে পরিবর্তন করে আওয়ামী লীগ করা হয়।
তৃতীয় বিশেষ সম্মেলন
১৯৫৭ সালের ৭ থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইলের কাগমারীতে অনুষ্ঠিত তৃতীয় বিশেষ সম্মেলনটি আওয়ামী লীগের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। এ সম্মেলনের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত হয়— কোনো নেতা একই সঙ্গে দলের নেতৃত্ব ও মন্ত্রিসভায় থাকতে পারবেন না। এই সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করে দলীয় সাধারণ সম্পাদক পদে আসীন থাকেন। এই বিশেষ সম্মেলনে অংশ নেন ৮৯৬ জন প্রতিনিধি। এতে সভাপতিত্ব করেন মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী।
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার পর চতুর্থ বিশেষ সম্মেলন
ঐতিহাসিক ছয় দফা কর্মসূচি ঘোষণার পর ১৯৬৬ সালের ৮ মে আওয়ামী লীগের সে সময়ের সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমান আটক হওয়ার পর, ১৯৬৭ সালের ১৯ আগস্ট দলের কৌশল নির্ধারণে ডাকা হয় চতুর্থ বিশেষ সম্মেলন। এই সম্মেলনের মাধ্যমে নেতা কর্মীদের ভোটে প্রতিকূল অবস্থায় ৬ দফার পক্ষে সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। রাজধানীর ইডেন হোটেল প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে কাউন্সিলর ছিলেন প্রায় ৮০০ জন। বঙ্গবন্ধু জেলে থাকায় এ সম্মেলনের সভাপতিত্ব করেন ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার তিন বছর পর রাষ্ট্রপতি ও সাধারণ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে জিয়াউর রহমানের সরকার। আর নির্বাচনকে ঘিরে বিশেষ সম্মেলন ডাকে আওয়ামী লীগ। দলের পঞ্চম বিশেষ জাতীয় সম্মেলন হয় ১৯৭৮ সালের ২৩ নভেম্বর রাজধানীর হোটেল ইডেন প্রাঙ্গণে। এতে প্রায় ২ হাজার ১১০ জন কাউন্সিলর ও সমান সংখ্যক ডেলিগেট অংশগ্রহণ করেন।
সভাপতির বক্তব্যে আবদুল মালেক উকিল বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সূর্য সন্তানের কারাবন্দী করে যুদ্ধাপরাধীদের রাজনীতিতে পুনর্বাসিত করে মন্ত্রী বানিয়েছে সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান। এমন অপকর্মের জন্য দেশের মানুষ তাকে ক্ষমা করবে না।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে ষষ্ঠ বিশেষ সম্মেলন
১৯৯৫ সালে ১১ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে দলটির ষষ্ঠ বিশেষ সম্মেলনের মাধ্যমে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে নির্দলীয়, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি জানানো হয়। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানানো হয়।
এই বিশেষ সম্মেলনের পরেই আওয়ামী লীগ এই দাবিতে আন্দোলনে যায় এবং ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিএনপির অধীনে নির্বাচন বর্জন করে। বিএনপি সে সময় একতরফা নির্বাচন করে ক্ষমতায় আসলেও ১২ দিনের মাথায় আওয়ামী লীগের দাবি মেনে নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সংবিধানে প্রবর্তন করে। ১২ জুনের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জিতে বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর প্রথমবারের মতো ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ।
সবশেষ বিশেষ সম্মেলন
২০০০ সালের ২৩ জুন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে দলের সপ্তম বিশেষ জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। দলের কেন্দ্রীয় কমিটির মেয়াদ দু’বছর বাড়াতে এই সম্মেলন ডাকা হয়।
এরপর গত ২২ বছরে আর কখনো আওয়ামী লীগকে বিশেষ সম্মেলন ডাকতে হয়নি।

ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শনিবার শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলন। আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্মেলনের উদ্বোধন করেছেন। বিপুল সংখ্যক নেতা কর্মীর উপস্থিতিতে মুখর হয়ে উঠেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। অবশ্য এ সম্মেলনে নেতৃত্বে খুব একটা পরিবর্তনের আশা করছেন না তৃণমূল নেতা কর্মীরা
সম্মেলনের মাধ্যমেই নেতৃত্ব নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ। আবার সংকটকালে দলের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে ডাকা হয় বিশেষ সম্মেলনও। প্রতিষ্ঠার পর থেকে দলটি ২১টি জাতীয় সম্মেলন করেছে। রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে করেছে সাতটি বিশেষ সম্মেলন।
দলটি সর্বপ্রথম বিশেষ জাতীয় সম্মেলন করে ১৯৫৩ সালে। এই সম্মেলনে তৎকালীন পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচনে বিভিন্ন দলের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত হয়। পাকিস্তান আমলে আরও তিনটি বিশেষ সম্মেলন হয়। বাংলাদেশ হওয়ার পর আওয়ামী লীগের তিনটি বিশেষ সম্মেলনের মধ্যে একটি হয় বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর জিয়াউর রহমান সরকারের নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করলে। আর বাকি দুটি হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি আদায় এবং সবশেষ বিশেষ সম্মেলন হয় জাতীয় নির্বাচনের ব্যস্ততার কারণে নিয়মিত সম্মেলন করতে না পারার কারণে।
আওয়ামী লীগের বিশেষ সম্মেলনগুলোর মধ্যে প্রথমটি ১৯৫৩ সালের ১৪ থেকে ১৫ নভেম্বর ময়মনসিংহের অলকা সিনেমা হলে অনুষ্ঠিত হয়। এতে জোট গঠনের প্রস্তাব পাস করা হয়। যার অংশ হিসেবে ১৯৫৪ সালের পাকিস্তানের প্রথম প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয় আওয়ামী মুসলিম লীগের নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট। সম্মেলনে সারা দেশ থেকে ৩০০ জন এতে অংশ নেয়। কাউন্সিলরদের ভোটে জোট গঠনের প্রস্তাব পাস হয়।
যুক্তফ্রন্টে কোন্দলের কারণে দ্বিতীয় বিশেষ সম্মেলন
১৯৫৪ সালে ভূমিধস বিজয়ে প্রাদেশিক পরিষদের ক্ষমতায় এলেও পরে জোটের দুই প্রধান শরিক আওয়ামী মুসলিম লীগ ও শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে কৃষক শ্রমিক পার্টির মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। ঢাকার রূপমহল সিনেমা হলে অনুষ্ঠিত বিশেষ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন আতাউর রহমান খান। সাংগঠনিক রিপোর্ট পেশ করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এতে কাউন্সিলর ছিলেন ৪০০ জন।
১৯৫৬ সালের ১৯ ও ২০ মে বিশেষ সম্মেলন ডাকে আওয়ামী লীগ। এর আগের বছর নিয়মিত সম্মেলনে দলের নাম আওয়ামী মুসলিম লীগ থেকে পরিবর্তন করে আওয়ামী লীগ করা হয়।
তৃতীয় বিশেষ সম্মেলন
১৯৫৭ সালের ৭ থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইলের কাগমারীতে অনুষ্ঠিত তৃতীয় বিশেষ সম্মেলনটি আওয়ামী লীগের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। এ সম্মেলনের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত হয়— কোনো নেতা একই সঙ্গে দলের নেতৃত্ব ও মন্ত্রিসভায় থাকতে পারবেন না। এই সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করে দলীয় সাধারণ সম্পাদক পদে আসীন থাকেন। এই বিশেষ সম্মেলনে অংশ নেন ৮৯৬ জন প্রতিনিধি। এতে সভাপতিত্ব করেন মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী।
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার পর চতুর্থ বিশেষ সম্মেলন
ঐতিহাসিক ছয় দফা কর্মসূচি ঘোষণার পর ১৯৬৬ সালের ৮ মে আওয়ামী লীগের সে সময়ের সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমান আটক হওয়ার পর, ১৯৬৭ সালের ১৯ আগস্ট দলের কৌশল নির্ধারণে ডাকা হয় চতুর্থ বিশেষ সম্মেলন। এই সম্মেলনের মাধ্যমে নেতা কর্মীদের ভোটে প্রতিকূল অবস্থায় ৬ দফার পক্ষে সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। রাজধানীর ইডেন হোটেল প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে কাউন্সিলর ছিলেন প্রায় ৮০০ জন। বঙ্গবন্ধু জেলে থাকায় এ সম্মেলনের সভাপতিত্ব করেন ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার তিন বছর পর রাষ্ট্রপতি ও সাধারণ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে জিয়াউর রহমানের সরকার। আর নির্বাচনকে ঘিরে বিশেষ সম্মেলন ডাকে আওয়ামী লীগ। দলের পঞ্চম বিশেষ জাতীয় সম্মেলন হয় ১৯৭৮ সালের ২৩ নভেম্বর রাজধানীর হোটেল ইডেন প্রাঙ্গণে। এতে প্রায় ২ হাজার ১১০ জন কাউন্সিলর ও সমান সংখ্যক ডেলিগেট অংশগ্রহণ করেন।
সভাপতির বক্তব্যে আবদুল মালেক উকিল বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সূর্য সন্তানের কারাবন্দী করে যুদ্ধাপরাধীদের রাজনীতিতে পুনর্বাসিত করে মন্ত্রী বানিয়েছে সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান। এমন অপকর্মের জন্য দেশের মানুষ তাকে ক্ষমা করবে না।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে ষষ্ঠ বিশেষ সম্মেলন
১৯৯৫ সালে ১১ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে দলটির ষষ্ঠ বিশেষ সম্মেলনের মাধ্যমে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে নির্দলীয়, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি জানানো হয়। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানানো হয়।
এই বিশেষ সম্মেলনের পরেই আওয়ামী লীগ এই দাবিতে আন্দোলনে যায় এবং ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিএনপির অধীনে নির্বাচন বর্জন করে। বিএনপি সে সময় একতরফা নির্বাচন করে ক্ষমতায় আসলেও ১২ দিনের মাথায় আওয়ামী লীগের দাবি মেনে নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সংবিধানে প্রবর্তন করে। ১২ জুনের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জিতে বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর প্রথমবারের মতো ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ।
সবশেষ বিশেষ সম্মেলন
২০০০ সালের ২৩ জুন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে দলের সপ্তম বিশেষ জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। দলের কেন্দ্রীয় কমিটির মেয়াদ দু’বছর বাড়াতে এই সম্মেলন ডাকা হয়।
এরপর গত ২২ বছরে আর কখনো আওয়ামী লীগকে বিশেষ সম্মেলন ডাকতে হয়নি।

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন।
২ ঘণ্টা আগে
মঈন খান বলেন, খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...
২ ঘণ্টা আগে
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন। এই পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘আমার কাছে খালেদা জিয়া একজন মমতাময়ী মা, যিনি নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য।’
তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমার মা, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, সর্বশক্তিমান আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে আজ আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।’
তিনি লিখেছেন, ‘অনেকের কাছে তিনি ছিলেন দেশনেত্রী, আপোষহীন নেত্রী; অনেকের কাছে গণতন্ত্রের মা, বাংলাদেশের মা। আজ দেশ গভীরভাবে শোকাহত এমন একজন পথপ্রদর্শককে হারিয়ে, যিনি দেশের গণতান্ত্রিক পথযাত্রায় অনিঃশেষ ভূমিকা রেখেছেন।
একজন মমতাময়ী মা ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে খালেদা জিয়ার অবস্থান তুলে ধরে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমার কাছে খালেদা জিয়া একজন মমতাময়ী মা, যিনি নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য। আজীবন লড়েছেন স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে; নেতৃত্ব দিয়েছেন স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে। ত্যাগ ও সংগ্রামে ভাস্বর হয়েও, তিনি ছিলেন পরিবারের সত্যিকারের অভিভাবক; এমন একজন আলোকবর্তিকা যাঁর অপরিসীম ভালোবাসা আমাদের সবচেয়ে কঠিন সময়েও শক্তি ও প্রেরণা যুগিয়েছে। তিনি বারবার গ্রেফতার হয়েছেন, চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন, সর্বোচ্চ নিপীড়নের শিকার হয়েছেন। তবুও যন্ত্রণা, একাকিত্ব ও অনিশ্চয়তার মধ্যে থেকেও তিনি অদম্য সাহস, সহানুভূতি ও দেশপ্রেম সঞ্চার করেছিলেন পরিবারের প্রতিটি সদস্যের মাঝে।’
খালেদা জিয়ার ত্যাগ ও সংগ্রামের ইতিহাস চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে উল্লেখ করে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘দেশের জন্য তিনি হারিয়েছেন স্বামী, হারিয়েছেন সন্তান। তাই এই দেশ, এই দেশের মানুষই ছিল তাঁর পরিবার, তাঁর সত্তা, তাঁর অস্তিত্ব। তিনি রেখে গেছেন জনসেবা, ত্যাগ ও সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় ইতিহাস, যা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পরিক্রমায় চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। আপনারা সবাই আমার মা’র জন্য দোয়া করবেন। তাঁর প্রতি দেশবাসীর আবেগ, ভালোবাসা ও বৈশ্বিক শ্রদ্ধায় আমি ও আমার পরিবার চিরকৃতজ্ঞ।’

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন। এই পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘আমার কাছে খালেদা জিয়া একজন মমতাময়ী মা, যিনি নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য।’
তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমার মা, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, সর্বশক্তিমান আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে আজ আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।’
তিনি লিখেছেন, ‘অনেকের কাছে তিনি ছিলেন দেশনেত্রী, আপোষহীন নেত্রী; অনেকের কাছে গণতন্ত্রের মা, বাংলাদেশের মা। আজ দেশ গভীরভাবে শোকাহত এমন একজন পথপ্রদর্শককে হারিয়ে, যিনি দেশের গণতান্ত্রিক পথযাত্রায় অনিঃশেষ ভূমিকা রেখেছেন।
একজন মমতাময়ী মা ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে খালেদা জিয়ার অবস্থান তুলে ধরে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমার কাছে খালেদা জিয়া একজন মমতাময়ী মা, যিনি নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য। আজীবন লড়েছেন স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে; নেতৃত্ব দিয়েছেন স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে। ত্যাগ ও সংগ্রামে ভাস্বর হয়েও, তিনি ছিলেন পরিবারের সত্যিকারের অভিভাবক; এমন একজন আলোকবর্তিকা যাঁর অপরিসীম ভালোবাসা আমাদের সবচেয়ে কঠিন সময়েও শক্তি ও প্রেরণা যুগিয়েছে। তিনি বারবার গ্রেফতার হয়েছেন, চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন, সর্বোচ্চ নিপীড়নের শিকার হয়েছেন। তবুও যন্ত্রণা, একাকিত্ব ও অনিশ্চয়তার মধ্যে থেকেও তিনি অদম্য সাহস, সহানুভূতি ও দেশপ্রেম সঞ্চার করেছিলেন পরিবারের প্রতিটি সদস্যের মাঝে।’
খালেদা জিয়ার ত্যাগ ও সংগ্রামের ইতিহাস চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে উল্লেখ করে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘দেশের জন্য তিনি হারিয়েছেন স্বামী, হারিয়েছেন সন্তান। তাই এই দেশ, এই দেশের মানুষই ছিল তাঁর পরিবার, তাঁর সত্তা, তাঁর অস্তিত্ব। তিনি রেখে গেছেন জনসেবা, ত্যাগ ও সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় ইতিহাস, যা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পরিক্রমায় চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। আপনারা সবাই আমার মা’র জন্য দোয়া করবেন। তাঁর প্রতি দেশবাসীর আবেগ, ভালোবাসা ও বৈশ্বিক শ্রদ্ধায় আমি ও আমার পরিবার চিরকৃতজ্ঞ।’

সম্মেলনের মাধ্যমেই নেতৃত্ব নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ। আবার সংকটকালে দলের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে ডাকা হয় বিশেষ সম্মেলনও। প্রতিষ্ঠার পর থেকে দলটি ২১টি জাতীয় সম্মেলন করেছে। রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে করেছে সাতটি বিশেষ সম্মেলন।
২৪ ডিসেম্বর ২০২২
মঈন খান বলেন, খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...
২ ঘণ্টা আগে
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ওপরে জুলুম হয়েছে, নির্যাতন হয়েছে। কিন্তু তিনি কোনো দিন অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেননি। তিনি কোনো দিন আপস করেননি। গণতন্ত্রের জন্য লড়াইয়ে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নিজেকে বিজয়ী প্রমাণ করতে পেরেছেন।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বসুন্ধরা এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মঈন খান এসব কথা বলেন।
মঈন খান বলেন, খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...তখন অনেকে পরামর্শ দিয়েছিল আপনি কেন এই কষ্ট সহ্য করছেন। তখন তিনি বলেছিলেন আমি ন্যায় ও সত্যের জন্য সংগ্রাম করছি। আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের মানুষের জন্য, আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার জন্য।
মঈন খান আরও বলেন, ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের আগপর্যন্ত খালেদা জিয়া স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের জন্য যুদ্ধ করে গেছেন। তিনি সেই যুদ্ধে নিজেকে বিজয়ী বলে প্রমাণ করেছেন। তিনি তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। তিনি এই দেশে নারী শিক্ষার জন্য সবার আগে কথা বলেছেন। আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের মানুষ তাঁকে চিরদিন মনে রাখবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ওপরে জুলুম হয়েছে, নির্যাতন হয়েছে। কিন্তু তিনি কোনো দিন অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেননি। তিনি কোনো দিন আপস করেননি। গণতন্ত্রের জন্য লড়াইয়ে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নিজেকে বিজয়ী প্রমাণ করতে পেরেছেন।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বসুন্ধরা এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মঈন খান এসব কথা বলেন।
মঈন খান বলেন, খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...তখন অনেকে পরামর্শ দিয়েছিল আপনি কেন এই কষ্ট সহ্য করছেন। তখন তিনি বলেছিলেন আমি ন্যায় ও সত্যের জন্য সংগ্রাম করছি। আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের মানুষের জন্য, আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার জন্য।
মঈন খান আরও বলেন, ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের আগপর্যন্ত খালেদা জিয়া স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের জন্য যুদ্ধ করে গেছেন। তিনি সেই যুদ্ধে নিজেকে বিজয়ী বলে প্রমাণ করেছেন। তিনি তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। তিনি এই দেশে নারী শিক্ষার জন্য সবার আগে কথা বলেছেন। আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের মানুষ তাঁকে চিরদিন মনে রাখবে।

সম্মেলনের মাধ্যমেই নেতৃত্ব নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ। আবার সংকটকালে দলের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে ডাকা হয় বিশেষ সম্মেলনও। প্রতিষ্ঠার পর থেকে দলটি ২১টি জাতীয় সম্মেলন করেছে। রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে করেছে সাতটি বিশেষ সম্মেলন।
২৪ ডিসেম্বর ২০২২
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন।
২ ঘণ্টা আগে
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
দুপুর ১টার দিকে গুলশান কার্যালয়ে পৌঁছান তিনি। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে।
তারেক রহমানের সভাপতিত্বে বৈঠকে রয়েছেন স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান ও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর থেকে শেষবারের মতো এই হাসপাতালেই ভর্তি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন।

গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
দুপুর ১টার দিকে গুলশান কার্যালয়ে পৌঁছান তিনি। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে।
তারেক রহমানের সভাপতিত্বে বৈঠকে রয়েছেন স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান ও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর থেকে শেষবারের মতো এই হাসপাতালেই ভর্তি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন।

সম্মেলনের মাধ্যমেই নেতৃত্ব নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ। আবার সংকটকালে দলের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে ডাকা হয় বিশেষ সম্মেলনও। প্রতিষ্ঠার পর থেকে দলটি ২১টি জাতীয় সম্মেলন করেছে। রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে করেছে সাতটি বিশেষ সম্মেলন।
২৪ ডিসেম্বর ২০২২
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন।
২ ঘণ্টা আগে
মঈন খান বলেন, খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে জাতীয় পার্টির দুই অংশের নেতৃবৃন্দ শোক প্রকাশ করেছেন।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় পার্টির দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলমের পাঠানো শোকবার্তায় দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের প্রতিনিধি ছিলেন। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি রাষ্ট্র পরিচালনা ও বহুদলীয় রাজনীতিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন। তাঁর মৃত্যুতে দেশ একজন প্রবীণ ও প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে হারাল, যা সহসাই পূরণ হওয়ার নয়।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
পৃথক আরেক শোকবার্তায় খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার। শোকবার্তায় তাঁরা বলেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির আপসহীন নেত্রী ছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। রাজনীতির যে সাহসী শিক্ষা ও আদর্শ তিনি আমাদের দিয়ে গেছেন, তা ইতিহাসে চিরভাস্বর হয়ে থাকবে। গণতন্ত্র, সার্বভৌমত্ব ও জনগণের অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশের জন্য তাঁর ত্যাগ ও আত্মনিবেদন জাতি চিরদিন স্মরণে রাখবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে জাতীয় পার্টির দুই অংশের নেতৃবৃন্দ শোক প্রকাশ করেছেন।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় পার্টির দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলমের পাঠানো শোকবার্তায় দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের প্রতিনিধি ছিলেন। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি রাষ্ট্র পরিচালনা ও বহুদলীয় রাজনীতিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন। তাঁর মৃত্যুতে দেশ একজন প্রবীণ ও প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে হারাল, যা সহসাই পূরণ হওয়ার নয়।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
পৃথক আরেক শোকবার্তায় খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার। শোকবার্তায় তাঁরা বলেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির আপসহীন নেত্রী ছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। রাজনীতির যে সাহসী শিক্ষা ও আদর্শ তিনি আমাদের দিয়ে গেছেন, তা ইতিহাসে চিরভাস্বর হয়ে থাকবে। গণতন্ত্র, সার্বভৌমত্ব ও জনগণের অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশের জন্য তাঁর ত্যাগ ও আত্মনিবেদন জাতি চিরদিন স্মরণে রাখবে।

সম্মেলনের মাধ্যমেই নেতৃত্ব নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ। আবার সংকটকালে দলের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে ডাকা হয় বিশেষ সম্মেলনও। প্রতিষ্ঠার পর থেকে দলটি ২১টি জাতীয় সম্মেলন করেছে। রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে করেছে সাতটি বিশেষ সম্মেলন।
২৪ ডিসেম্বর ২০২২
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন।
২ ঘণ্টা আগে
মঈন খান বলেন, খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...
২ ঘণ্টা আগে
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
২ ঘণ্টা আগে