নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন ‘হিযবুত তাহরীর’ ছয় সদস্যের তথ্যের জন্য ছবি প্রকাশ করেছে অ্যান্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ)। আজ বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে ইউনিটের মিডিয়া কর্মকর্তা মোহাম্মদ আসলাম খান।
ছয় সদস্য হলেন মো. আবু জায়িদ (৩৫ থেকে ৪০ বছর), শিবলি আহম্মেদ (৪০ থেকে ৪৫ বছর), মো. ইমাদুল আমিন (৪০ থেকে ৪৩ বছর), মো. ফয়সাল (২২ থেকে ২৬ বছর), আব্দুর রহমান (২৫ থেকে ৩০ বছর), হাফিজ আল রাজি (৩০ থেকে ৩৫ বছর)। তবে তাঁদের ঠিকানা ও বাবা-মায়ের নাম-পরিচয় অজ্ঞাত।
মোহাম্মদ আসলাম খান বলেন, ‘দেশে বেশ কিছু উগ্রবাদী ও জঙ্গিসংশ্লিষ্ট সংগঠনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। এর মধ্যে ‘হিযবুত তাহরীর’ একটি। ২০০৯ সালের ২২ অক্টোবর এই সংগঠনকে নিষিদ্ধ করে সরকার। সংগঠনটির কিছু সক্রিয় সদস্য ২০২০ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি বেলা সাড়ে ৩টার দিকে অনলাইনে একটি সমাবেশ করেন। এই সমাবেশে বিভিন্ন বিষয়ে বক্তব্য রাখেন এই ছয়জন।’
‘অনলাইন সমাবেশে কোরআন তিলাওয়াত করেন ফয়সাল। একই বছরের ১৬ অক্টোবর বেলা ৩টার দিকে আবারও সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সেই সমাবেশে মো. আবু জায়িদ ৩০ মিনিট বক্তব্য দেন। আব্দুর রহমান প্রায় ৩৩ মিনিট বক্তব্য দেন। মো. ইমাদুল আমিন প্রায় ২৩ মিনিট আলোচনা করেন। সর্বশেষ হাফিজ আল রাজি আবারও অনলাইন সমাবেশে কোরআন তিলাওয়াত করেন।’
এসপি আসলাম খান আরও বলেন, ‘নিখোঁজ ছয়জনের বিরুদ্ধে ২০২০ সালের মার্চের ২ তারিখ ডিএমপির গুলশান থানায় সন্ত্রাসবিরোধী, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়। একই বছরে দ্বিতীয়বার অনলাইনে সমাবেশ করার পরে এই দুই ধারায় আরও দুটি মামলা করা হয়। এই মামলার পর থেকেই তাঁরা আত্মগোপনে চলে যান।’
নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনটির সদস্যরা রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র, ভীতি ও দেশে অস্থিরতা তৈরির অপচেষ্টা করে আসছে জানিয়ে এই কর্মকর্তা বলেন, ‘ইন্টারনেট ব্যবহার করে উগ্রবাদী কার্যক্রমে উদ্বুদ্ধ করতে বিভিন্ন প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা। তাই তাদের বিরুদ্ধে থাকা মামলার তদন্ত ও পরিচয় শনাক্তে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনটির ছয় সদস্যের ছবি প্রকাশ করা হয়েছে।’

দেশে নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন ‘হিযবুত তাহরীর’ ছয় সদস্যের তথ্যের জন্য ছবি প্রকাশ করেছে অ্যান্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ)। আজ বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে ইউনিটের মিডিয়া কর্মকর্তা মোহাম্মদ আসলাম খান।
ছয় সদস্য হলেন মো. আবু জায়িদ (৩৫ থেকে ৪০ বছর), শিবলি আহম্মেদ (৪০ থেকে ৪৫ বছর), মো. ইমাদুল আমিন (৪০ থেকে ৪৩ বছর), মো. ফয়সাল (২২ থেকে ২৬ বছর), আব্দুর রহমান (২৫ থেকে ৩০ বছর), হাফিজ আল রাজি (৩০ থেকে ৩৫ বছর)। তবে তাঁদের ঠিকানা ও বাবা-মায়ের নাম-পরিচয় অজ্ঞাত।
মোহাম্মদ আসলাম খান বলেন, ‘দেশে বেশ কিছু উগ্রবাদী ও জঙ্গিসংশ্লিষ্ট সংগঠনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। এর মধ্যে ‘হিযবুত তাহরীর’ একটি। ২০০৯ সালের ২২ অক্টোবর এই সংগঠনকে নিষিদ্ধ করে সরকার। সংগঠনটির কিছু সক্রিয় সদস্য ২০২০ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি বেলা সাড়ে ৩টার দিকে অনলাইনে একটি সমাবেশ করেন। এই সমাবেশে বিভিন্ন বিষয়ে বক্তব্য রাখেন এই ছয়জন।’
‘অনলাইন সমাবেশে কোরআন তিলাওয়াত করেন ফয়সাল। একই বছরের ১৬ অক্টোবর বেলা ৩টার দিকে আবারও সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সেই সমাবেশে মো. আবু জায়িদ ৩০ মিনিট বক্তব্য দেন। আব্দুর রহমান প্রায় ৩৩ মিনিট বক্তব্য দেন। মো. ইমাদুল আমিন প্রায় ২৩ মিনিট আলোচনা করেন। সর্বশেষ হাফিজ আল রাজি আবারও অনলাইন সমাবেশে কোরআন তিলাওয়াত করেন।’
এসপি আসলাম খান আরও বলেন, ‘নিখোঁজ ছয়জনের বিরুদ্ধে ২০২০ সালের মার্চের ২ তারিখ ডিএমপির গুলশান থানায় সন্ত্রাসবিরোধী, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়। একই বছরে দ্বিতীয়বার অনলাইনে সমাবেশ করার পরে এই দুই ধারায় আরও দুটি মামলা করা হয়। এই মামলার পর থেকেই তাঁরা আত্মগোপনে চলে যান।’
নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনটির সদস্যরা রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র, ভীতি ও দেশে অস্থিরতা তৈরির অপচেষ্টা করে আসছে জানিয়ে এই কর্মকর্তা বলেন, ‘ইন্টারনেট ব্যবহার করে উগ্রবাদী কার্যক্রমে উদ্বুদ্ধ করতে বিভিন্ন প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা। তাই তাদের বিরুদ্ধে থাকা মামলার তদন্ত ও পরিচয় শনাক্তে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনটির ছয় সদস্যের ছবি প্রকাশ করা হয়েছে।’

তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
২ ঘণ্টা আগে
পোস্টে প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘শহীদ বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর পর থেকে আমার মনে হচ্ছে তিনি (মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) ভীষণ একা হয়ে পড়েছেন। একত্রে এই দুই নেতা আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম এক সম্মানিত ও নির্ভরযোগ্য অংশীদারিত্বের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। সহমর্মিতা এবং নীরবে ধৈর্য ধরার ক্ষমতার...
৩ ঘণ্টা আগে
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুল হক সানু জানান, রাজধানীতে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এ রাজনীতিকের মৃত্যু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
সদ্য সমাপ্ত ২০২৫ সালে সারা দেশে অন্তত ৪২৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। ২০২৪ সালে গণপিটুনির ১৬৯টি ঘটনায় নিহত হয়েছিল ১৪৬ জন এবং আহত ছিল ১২৬ জন। আর ২০২৫ সালে গণপিটুনিতে ১৬৬ জন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে ৪৬০ জন। ২২০ জনকে আহতাবস্থায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। গণপিটুনির ঘটনায় আহত
৫ ঘণ্টা আগে