আশরাফ-উল-আলম

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে সজীব গ্রুপের হাশেম ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেডের কারখানায় আগুন লাগার ঘটনায় অর্ধ শতাধিক নিহতের ঘটনায় হত্যা মামলা করেছে পুলিশ। রূপগঞ্জের ভূলতা পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. নাজিম উদ্দিন মজুমদার বাদী হয়ে এই মামলা করেন।
মামলার এজাহারে দেখা যাচ্ছে, কারখানা মালিক আবুল হাশেম, তাঁর চার ছেলে ও কোম্পানির তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সরাসরি হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা আরও আসামির কথাও এজাহারে বলা হয়েছে। দণ্ডবিধির ৩০২,৩২৩, ৩২৪,৩২৫, ৩২৬ ও ৩০৭ ধারায় তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে।
২০১২ সালের ২৪ নভেম্বর আশুলিয়া তাজরীন গার্মেন্টস ভবনে অগ্নিকাণ্ডে শতাধিক হতাহত হয়। এ ঘটনায় নরহত্যার অভিযোগে মামলা দায়ের হয়েছিল। আট বছরেও মামলার বিচার শেষ হয়নি। দুই দশকে বাংলাদেশ ২৭ টির বেশি ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। বিভিন্ন কারখানায় এসব অগ্নিকাণ্ডে যেকটি মামলা হয়েছে সেসব মামলায় দুর্ঘটনাজনিত কারণে মৃত্যুর অভিযোগে মামলা হয়েছে।
তাজরীন গার্মেন্টসে আগুনে পুড়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেশি ছিল। ভবনের নিচের প্রধান ফটক বন্ধ থাকায় এমন মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটে। তখন নরহত্যার অভিযোগে মামলা হয়েছিল। নরহত্যা হচ্ছে সরাসরি খুন নয়, কিন্তু মৃত্যু পারে এমন কাজ করা এবং এতে কারও মৃত্যু হওয়া। দণ্ডবিধির ৩০৪ ধারায় নরহত্যার সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।
হাশেম ফুডস অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেডের কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে যে প্রাণহানি ঘটেছে তা হত্যার শামিল। এই হত্যাকাণ্ড প্রমাণিত হলে আসামিদের মৃত্যুদণ্ড অথবা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হতে পারে।
কারখানা পরিচালনার জন্য সুরক্ষা নিশ্চিত করার বাধ্যবাধকতা সম্পর্কিত কোনো আইন মানেনি কর্তৃপক্ষ। কলকারখানা আইন, শ্রম আইন ও প্রচলিত কোনো বিধি-বিধান মেনে এই কারখানা পরিচালিত হয়নি। উপরন্তু অগ্নিকাণ্ডের সময় কারখানার মূল ফটক তালাবদ্ধ করে রাখা হয়েছে। আগুন থেকে বেঁচে ফেরা শ্রমিক ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা গেছে, আগুন লাগার পরে শ্রমিকদের বের হতে দেওয়া হয়নি। জোর করে আটকে রাখা হয়েছে। কাজ করতে বাধ্য করা হয়েছে। আগুনের ভয়াবহতা জেনেও শ্রমিকদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হত্যা বা খুন।
দণ্ডবিধির ৩০০ ধারায় খুনের সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, সেসব ক্ষেত্র ছাড়া অন্য সব ক্ষেত্রে শাস্তিযোগ্য নরহত্যা খুন হবে, যদি মৃত্যু ঘটে এমন কাজ মৃত্যু সংঘটনের জন্যই করা হয়ে থাকে। দ্বিতীয়ত, যদি কাজটি কোনো ব্যক্তিকে এমনভাবে দৈহিক আঘাত দেওয়ার উদ্দেশ্যে করা হয়ে থাকে, যে আঘাতে সে ব্যক্তির মৃত্যু হতে পারে বলে অপরাধী জানে। তৃতীয়ত, যদি কোনো ব্যক্তিকে দৈহিক আঘাত দেওয়ার উদ্দেশ্যে কাজটি করা হয় এবং যদি যে দৈহিক আঘাত দেওয়ার অভিসন্ধি করা হয়েছে, সে আঘাতটি প্রকৃতির স্বাভাবিক গতিতে মৃত্যু ঘটাবার পক্ষে যথেষ্ট হয়। চতুর্থত, যদি যে ব্যক্তি কাজটি করেন সেই ব্যক্তি জানেন যে, কাজটি এমন আশু বিপজ্জনক যে, এর কারণে খুব সম্ভব মৃত্যু ঘটবে, অথবা এর কারণে অবশ্যই এমন দৈহিক আঘাত ঘটবে, যার ফলে মৃত্যু ঘটতে পারে। অথবা সেই ব্যক্তি মৃত্যু ঘটাবার বা অনুরূপ দৈহিক আঘাত ঘটাবার ঝুঁকি গ্রহণের অপর কোনো অজুহাত ছাড়াই একই কাজ করেন তাহলে দণ্ডবিধির ৩০২ ধারায় অপরাধীকে শাস্তি দেওয়া যাবে।
এই অপরাধী সাব্যস্ত হওয়ার মতো প্রত্যেকটি কাজই কারখানার মালিক পক্ষ করেছে বলে প্রাথমিক তদন্তে পাওয়ার পর এই এজাহার দায়ের করা হয়েছে।
এই মামলায় দণ্ডবিধির অন্য যেসব ধারা সংযুক্ত করা হয়েছে তা হচ্ছে ৩২৩ (সাধারণ আঘাত), ৩২৪ (ধারালো অস্ত্রের আঘাত) ফটক বন্ধ রাখায় অনেকেই ঘোরাঘুরি করতে গিয়ে আঘাত পেয়েছেন, ৩২৫ ও ৩২৬ দুটি ধারা মারাত্মক আঘাত (আগুনে পুড়ে মৃত্যুশয্যায় আছেন অনেকেই) এবং ৩০৭ ধারা হত্যাচেষ্টা। আটকে রেখে আরও অনেককে হত্যার চেষ্টার অভিযোগ আনা হয়েছে মামলায়।
বিশিষ্ট ফৌজদারি আইনজীবী ও ঢাকা মহানগর দায়রা আদালতের সাবেক পিপি এহসানুল হক সমাজি আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রাথমিকভাবে নরহত্যার অভিযোগ মনে হলেও কার্যত এই কারখানার মালিকপক্ষ যা করেছেন তাতে তাঁর অপরাধ ৩০২ ধারায়। অগ্নিকাণ্ডের পর শ্রমিকদের কারখানায় কাজ করতে বাধ্য করা এবং গেটে তালা লাগিয়ে দেওয়া, যার ফলে অর্ধ শতাধিক শ্রমিকের মৃত্যু সংঘটিত হওয়ার এই দায় মালিকপক্ষকে নিতে হবে।
সাবেক ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহার হোসেন সাজু বলেন, এত দিন পরে এ দেশে সঠিক ধারায় মামলা হলো। কারখানায় আগুন লাগার ঘটনায় শ্রমিকদের ভেতরে আটকে রাখার যে সংস্কৃতি তা এখন বন্ধ হবে। এই অগ্নিকাণ্ডে স্পষ্ট হয়েছে যে, নিজের জীবন রক্ষার্থে শ্রমিকেরা নিরাপদে বের হতে পারেনি। তাদের আটকে রেখে শুধু অমানবিক কাজই করেনি, মৃত্যুর লেলিহান শিখায় নিক্ষেপ করা হয়েছে শ্রমিকদের। হত্যার পূর্ব পরিকল্পনা ছিল না এটা ঠিক। কিন্তু আগুনে নিক্ষেপ করে হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে।
আরও পড়ুন:

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে সজীব গ্রুপের হাশেম ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেডের কারখানায় আগুন লাগার ঘটনায় অর্ধ শতাধিক নিহতের ঘটনায় হত্যা মামলা করেছে পুলিশ। রূপগঞ্জের ভূলতা পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. নাজিম উদ্দিন মজুমদার বাদী হয়ে এই মামলা করেন।
মামলার এজাহারে দেখা যাচ্ছে, কারখানা মালিক আবুল হাশেম, তাঁর চার ছেলে ও কোম্পানির তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সরাসরি হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা আরও আসামির কথাও এজাহারে বলা হয়েছে। দণ্ডবিধির ৩০২,৩২৩, ৩২৪,৩২৫, ৩২৬ ও ৩০৭ ধারায় তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে।
২০১২ সালের ২৪ নভেম্বর আশুলিয়া তাজরীন গার্মেন্টস ভবনে অগ্নিকাণ্ডে শতাধিক হতাহত হয়। এ ঘটনায় নরহত্যার অভিযোগে মামলা দায়ের হয়েছিল। আট বছরেও মামলার বিচার শেষ হয়নি। দুই দশকে বাংলাদেশ ২৭ টির বেশি ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। বিভিন্ন কারখানায় এসব অগ্নিকাণ্ডে যেকটি মামলা হয়েছে সেসব মামলায় দুর্ঘটনাজনিত কারণে মৃত্যুর অভিযোগে মামলা হয়েছে।
তাজরীন গার্মেন্টসে আগুনে পুড়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেশি ছিল। ভবনের নিচের প্রধান ফটক বন্ধ থাকায় এমন মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটে। তখন নরহত্যার অভিযোগে মামলা হয়েছিল। নরহত্যা হচ্ছে সরাসরি খুন নয়, কিন্তু মৃত্যু পারে এমন কাজ করা এবং এতে কারও মৃত্যু হওয়া। দণ্ডবিধির ৩০৪ ধারায় নরহত্যার সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।
হাশেম ফুডস অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেডের কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে যে প্রাণহানি ঘটেছে তা হত্যার শামিল। এই হত্যাকাণ্ড প্রমাণিত হলে আসামিদের মৃত্যুদণ্ড অথবা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হতে পারে।
কারখানা পরিচালনার জন্য সুরক্ষা নিশ্চিত করার বাধ্যবাধকতা সম্পর্কিত কোনো আইন মানেনি কর্তৃপক্ষ। কলকারখানা আইন, শ্রম আইন ও প্রচলিত কোনো বিধি-বিধান মেনে এই কারখানা পরিচালিত হয়নি। উপরন্তু অগ্নিকাণ্ডের সময় কারখানার মূল ফটক তালাবদ্ধ করে রাখা হয়েছে। আগুন থেকে বেঁচে ফেরা শ্রমিক ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা গেছে, আগুন লাগার পরে শ্রমিকদের বের হতে দেওয়া হয়নি। জোর করে আটকে রাখা হয়েছে। কাজ করতে বাধ্য করা হয়েছে। আগুনের ভয়াবহতা জেনেও শ্রমিকদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হত্যা বা খুন।
দণ্ডবিধির ৩০০ ধারায় খুনের সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, সেসব ক্ষেত্র ছাড়া অন্য সব ক্ষেত্রে শাস্তিযোগ্য নরহত্যা খুন হবে, যদি মৃত্যু ঘটে এমন কাজ মৃত্যু সংঘটনের জন্যই করা হয়ে থাকে। দ্বিতীয়ত, যদি কাজটি কোনো ব্যক্তিকে এমনভাবে দৈহিক আঘাত দেওয়ার উদ্দেশ্যে করা হয়ে থাকে, যে আঘাতে সে ব্যক্তির মৃত্যু হতে পারে বলে অপরাধী জানে। তৃতীয়ত, যদি কোনো ব্যক্তিকে দৈহিক আঘাত দেওয়ার উদ্দেশ্যে কাজটি করা হয় এবং যদি যে দৈহিক আঘাত দেওয়ার অভিসন্ধি করা হয়েছে, সে আঘাতটি প্রকৃতির স্বাভাবিক গতিতে মৃত্যু ঘটাবার পক্ষে যথেষ্ট হয়। চতুর্থত, যদি যে ব্যক্তি কাজটি করেন সেই ব্যক্তি জানেন যে, কাজটি এমন আশু বিপজ্জনক যে, এর কারণে খুব সম্ভব মৃত্যু ঘটবে, অথবা এর কারণে অবশ্যই এমন দৈহিক আঘাত ঘটবে, যার ফলে মৃত্যু ঘটতে পারে। অথবা সেই ব্যক্তি মৃত্যু ঘটাবার বা অনুরূপ দৈহিক আঘাত ঘটাবার ঝুঁকি গ্রহণের অপর কোনো অজুহাত ছাড়াই একই কাজ করেন তাহলে দণ্ডবিধির ৩০২ ধারায় অপরাধীকে শাস্তি দেওয়া যাবে।
এই অপরাধী সাব্যস্ত হওয়ার মতো প্রত্যেকটি কাজই কারখানার মালিক পক্ষ করেছে বলে প্রাথমিক তদন্তে পাওয়ার পর এই এজাহার দায়ের করা হয়েছে।
এই মামলায় দণ্ডবিধির অন্য যেসব ধারা সংযুক্ত করা হয়েছে তা হচ্ছে ৩২৩ (সাধারণ আঘাত), ৩২৪ (ধারালো অস্ত্রের আঘাত) ফটক বন্ধ রাখায় অনেকেই ঘোরাঘুরি করতে গিয়ে আঘাত পেয়েছেন, ৩২৫ ও ৩২৬ দুটি ধারা মারাত্মক আঘাত (আগুনে পুড়ে মৃত্যুশয্যায় আছেন অনেকেই) এবং ৩০৭ ধারা হত্যাচেষ্টা। আটকে রেখে আরও অনেককে হত্যার চেষ্টার অভিযোগ আনা হয়েছে মামলায়।
বিশিষ্ট ফৌজদারি আইনজীবী ও ঢাকা মহানগর দায়রা আদালতের সাবেক পিপি এহসানুল হক সমাজি আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রাথমিকভাবে নরহত্যার অভিযোগ মনে হলেও কার্যত এই কারখানার মালিকপক্ষ যা করেছেন তাতে তাঁর অপরাধ ৩০২ ধারায়। অগ্নিকাণ্ডের পর শ্রমিকদের কারখানায় কাজ করতে বাধ্য করা এবং গেটে তালা লাগিয়ে দেওয়া, যার ফলে অর্ধ শতাধিক শ্রমিকের মৃত্যু সংঘটিত হওয়ার এই দায় মালিকপক্ষকে নিতে হবে।
সাবেক ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহার হোসেন সাজু বলেন, এত দিন পরে এ দেশে সঠিক ধারায় মামলা হলো। কারখানায় আগুন লাগার ঘটনায় শ্রমিকদের ভেতরে আটকে রাখার যে সংস্কৃতি তা এখন বন্ধ হবে। এই অগ্নিকাণ্ডে স্পষ্ট হয়েছে যে, নিজের জীবন রক্ষার্থে শ্রমিকেরা নিরাপদে বের হতে পারেনি। তাদের আটকে রেখে শুধু অমানবিক কাজই করেনি, মৃত্যুর লেলিহান শিখায় নিক্ষেপ করা হয়েছে শ্রমিকদের। হত্যার পূর্ব পরিকল্পনা ছিল না এটা ঠিক। কিন্তু আগুনে নিক্ষেপ করে হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে।
আরও পড়ুন:

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

তাজরীন গার্মেন্টসে আগুনে পুড়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেশি ছিল। ভবনের নিচের প্রধান ফটক বন্ধ থাকায় এমন মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটে। তখন নরহত্যার অভিযোগে মামলা হয়েছিল। নরহত্যা হচ্ছে সরাসরি খুন নয়, কিন্তু মৃত্যু পারে এমন কাজ করা এবং এতে কারও মৃত্যু হওয়া। দণ্ডবিধির ৩০৪ ধারায় নরহত্যার সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০ জুলাই ২০২১
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

তাজরীন গার্মেন্টসে আগুনে পুড়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেশি ছিল। ভবনের নিচের প্রধান ফটক বন্ধ থাকায় এমন মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটে। তখন নরহত্যার অভিযোগে মামলা হয়েছিল। নরহত্যা হচ্ছে সরাসরি খুন নয়, কিন্তু মৃত্যু পারে এমন কাজ করা এবং এতে কারও মৃত্যু হওয়া। দণ্ডবিধির ৩০৪ ধারায় নরহত্যার সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০ জুলাই ২০২১
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

তাজরীন গার্মেন্টসে আগুনে পুড়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেশি ছিল। ভবনের নিচের প্রধান ফটক বন্ধ থাকায় এমন মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটে। তখন নরহত্যার অভিযোগে মামলা হয়েছিল। নরহত্যা হচ্ছে সরাসরি খুন নয়, কিন্তু মৃত্যু পারে এমন কাজ করা এবং এতে কারও মৃত্যু হওয়া। দণ্ডবিধির ৩০৪ ধারায় নরহত্যার সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০ জুলাই ২০২১
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

তাজরীন গার্মেন্টসে আগুনে পুড়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেশি ছিল। ভবনের নিচের প্রধান ফটক বন্ধ থাকায় এমন মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটে। তখন নরহত্যার অভিযোগে মামলা হয়েছিল। নরহত্যা হচ্ছে সরাসরি খুন নয়, কিন্তু মৃত্যু পারে এমন কাজ করা এবং এতে কারও মৃত্যু হওয়া। দণ্ডবিধির ৩০৪ ধারায় নরহত্যার সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০ জুলাই ২০২১
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে