বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থিরতা
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

হঠাৎ অস্থির হয়ে উঠেছে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। কোথাও প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি-দাওয়া, কোথাও ছাত্র সংসদ নির্বাচন ঘিরে বিক্ষোভ-সংঘর্ষ, আবার কোথাও পাশের গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে মারামারি—সব মিলিয়ে অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাভাবিক কার্যক্রম।
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে চলমান অস্থিরতার শুরু বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থীদের আন্দোলন থেকে। বুয়েট শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্যেই আলাদা ইস্যুকে কেন্দ্র করে আরও তিনটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থিরতা ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এরই মধ্যে দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
শিক্ষাবিদেরা বলছেন, ক্যাম্পাসে সংঘর্ষ ও আন্দোলনের কারণে শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। দ্রুত সমাধান না এলে এই অস্থিরতা আরও বিস্তৃত হতে পারে, যা দেশের উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থাকে দীর্ঘমেয়াদি সংকটে ঠেলে দেবে।
গত ২৭ আগস্ট তিন দফা দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন বুয়েট শিক্ষার্থীরা। পরে তাঁরা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার দিকে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশের সঙ্গে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। আর ৩০ আগস্ট চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে নিরাপত্তারক্ষীর সঙ্গে বিতণ্ডার জেরে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে গ্রামবাসীর সংঘর্ষ হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ ঘোষণা করে। ৩১ আগস্ট বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘কম্বাইন্ড ডিগ্রি’র দাবিতে চলমান আন্দোলনে হামলার ঘটনায় সংঘর্ষের পরই ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এ ছাড়া রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক ও ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, যেভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলো অস্থির হচ্ছে, তা শুভ লক্ষণ নয়। কেন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এমন ঘটনা ঘটছে, তা খুঁজে বের করে দ্রুত সমাধান করা উচিত। না হলে দীর্ঘ মেয়াদে উচ্চশিক্ষা সংকটে পড়বে।
আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ আজকের পত্রিকা বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সারা দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দিয়েছে। পরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নতুন প্রশাসন এসেছে, তারা শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না। এটা শিক্ষার্থীদের হতাশার কারণ। এর বহিঃপ্রকাশ ঘটছে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আন্দোলনের মাধ্যমে। তিনি আরও বলেন, চলমান আন্দোলনের পেছনে কোনো ‘সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা’ কাজ করছে কি না, তাও ভেবে দেখা দরকার। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অস্থির হলে আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হবে। তাই সব পক্ষের সঙ্গে বসে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
এদিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাযথ শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে বিদ্যমান সমস্যা চিহ্নিত করার জন্য সুনির্দিষ্ট কার্যক্রমের প্রস্তাব পাঠানোর জন্য বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে (ইউজিসি) নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। গতকাল মঙ্গলবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সংঘর্ষ ও অস্থিরতার ঘটনায় স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে বলে মনে করেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার। গতকাল দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘গত কয়েক দিন দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, সেটিতে মন্ত্রণালয় অবহিত রয়েছে। অবশ্যই এতে স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে। এতে আমরা উদ্বিগ্ন।’
শিক্ষা উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘যেকোনো সমস্যাই আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমাধান সম্ভব। সে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আশা করি দ্রুত এর সমাধান হবে। যত দ্রুত সেটা হয়, ততই মঙ্গলজনক।’
এ ধরনের পরিস্থিতি কারও কাম্য নয় বলে মন্তব্য করে উপদেষ্টা বলেন, ‘এ ধরনের পরিস্থিতি শিক্ষকেরাও চান না, ছাত্ররাও চায় না, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও চায় না। সে কারণেই আমাদের দিক থেকে আহ্বান দ্রুততম সময়ের মধ্যে সমস্যাগুলোর সমাধান করার। এ জন্য স্থানীয় কমিউনিটিও কাজ করছে। আমাদের আশা, খুব দ্রুত এর সমাধান আসবে।’

হঠাৎ অস্থির হয়ে উঠেছে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। কোথাও প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি-দাওয়া, কোথাও ছাত্র সংসদ নির্বাচন ঘিরে বিক্ষোভ-সংঘর্ষ, আবার কোথাও পাশের গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে মারামারি—সব মিলিয়ে অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাভাবিক কার্যক্রম।
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে চলমান অস্থিরতার শুরু বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থীদের আন্দোলন থেকে। বুয়েট শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্যেই আলাদা ইস্যুকে কেন্দ্র করে আরও তিনটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থিরতা ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এরই মধ্যে দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
শিক্ষাবিদেরা বলছেন, ক্যাম্পাসে সংঘর্ষ ও আন্দোলনের কারণে শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। দ্রুত সমাধান না এলে এই অস্থিরতা আরও বিস্তৃত হতে পারে, যা দেশের উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থাকে দীর্ঘমেয়াদি সংকটে ঠেলে দেবে।
গত ২৭ আগস্ট তিন দফা দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন বুয়েট শিক্ষার্থীরা। পরে তাঁরা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার দিকে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশের সঙ্গে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। আর ৩০ আগস্ট চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে নিরাপত্তারক্ষীর সঙ্গে বিতণ্ডার জেরে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে গ্রামবাসীর সংঘর্ষ হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ ঘোষণা করে। ৩১ আগস্ট বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘কম্বাইন্ড ডিগ্রি’র দাবিতে চলমান আন্দোলনে হামলার ঘটনায় সংঘর্ষের পরই ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এ ছাড়া রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক ও ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, যেভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলো অস্থির হচ্ছে, তা শুভ লক্ষণ নয়। কেন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এমন ঘটনা ঘটছে, তা খুঁজে বের করে দ্রুত সমাধান করা উচিত। না হলে দীর্ঘ মেয়াদে উচ্চশিক্ষা সংকটে পড়বে।
আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ আজকের পত্রিকা বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সারা দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দিয়েছে। পরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নতুন প্রশাসন এসেছে, তারা শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না। এটা শিক্ষার্থীদের হতাশার কারণ। এর বহিঃপ্রকাশ ঘটছে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আন্দোলনের মাধ্যমে। তিনি আরও বলেন, চলমান আন্দোলনের পেছনে কোনো ‘সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা’ কাজ করছে কি না, তাও ভেবে দেখা দরকার। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অস্থির হলে আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হবে। তাই সব পক্ষের সঙ্গে বসে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
এদিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাযথ শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে বিদ্যমান সমস্যা চিহ্নিত করার জন্য সুনির্দিষ্ট কার্যক্রমের প্রস্তাব পাঠানোর জন্য বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে (ইউজিসি) নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। গতকাল মঙ্গলবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সংঘর্ষ ও অস্থিরতার ঘটনায় স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে বলে মনে করেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার। গতকাল দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘গত কয়েক দিন দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, সেটিতে মন্ত্রণালয় অবহিত রয়েছে। অবশ্যই এতে স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে। এতে আমরা উদ্বিগ্ন।’
শিক্ষা উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘যেকোনো সমস্যাই আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমাধান সম্ভব। সে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আশা করি দ্রুত এর সমাধান হবে। যত দ্রুত সেটা হয়, ততই মঙ্গলজনক।’
এ ধরনের পরিস্থিতি কারও কাম্য নয় বলে মন্তব্য করে উপদেষ্টা বলেন, ‘এ ধরনের পরিস্থিতি শিক্ষকেরাও চান না, ছাত্ররাও চায় না, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও চায় না। সে কারণেই আমাদের দিক থেকে আহ্বান দ্রুততম সময়ের মধ্যে সমস্যাগুলোর সমাধান করার। এ জন্য স্থানীয় কমিউনিটিও কাজ করছে। আমাদের আশা, খুব দ্রুত এর সমাধান আসবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থিরতা
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

হঠাৎ অস্থির হয়ে উঠেছে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। কোথাও প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি-দাওয়া, কোথাও ছাত্র সংসদ নির্বাচন ঘিরে বিক্ষোভ-সংঘর্ষ, আবার কোথাও পাশের গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে মারামারি—সব মিলিয়ে অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাভাবিক কার্যক্রম।
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে চলমান অস্থিরতার শুরু বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থীদের আন্দোলন থেকে। বুয়েট শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্যেই আলাদা ইস্যুকে কেন্দ্র করে আরও তিনটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থিরতা ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এরই মধ্যে দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
শিক্ষাবিদেরা বলছেন, ক্যাম্পাসে সংঘর্ষ ও আন্দোলনের কারণে শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। দ্রুত সমাধান না এলে এই অস্থিরতা আরও বিস্তৃত হতে পারে, যা দেশের উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থাকে দীর্ঘমেয়াদি সংকটে ঠেলে দেবে।
গত ২৭ আগস্ট তিন দফা দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন বুয়েট শিক্ষার্থীরা। পরে তাঁরা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার দিকে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশের সঙ্গে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। আর ৩০ আগস্ট চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে নিরাপত্তারক্ষীর সঙ্গে বিতণ্ডার জেরে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে গ্রামবাসীর সংঘর্ষ হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ ঘোষণা করে। ৩১ আগস্ট বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘কম্বাইন্ড ডিগ্রি’র দাবিতে চলমান আন্দোলনে হামলার ঘটনায় সংঘর্ষের পরই ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এ ছাড়া রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক ও ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, যেভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলো অস্থির হচ্ছে, তা শুভ লক্ষণ নয়। কেন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এমন ঘটনা ঘটছে, তা খুঁজে বের করে দ্রুত সমাধান করা উচিত। না হলে দীর্ঘ মেয়াদে উচ্চশিক্ষা সংকটে পড়বে।
আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ আজকের পত্রিকা বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সারা দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দিয়েছে। পরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নতুন প্রশাসন এসেছে, তারা শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না। এটা শিক্ষার্থীদের হতাশার কারণ। এর বহিঃপ্রকাশ ঘটছে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আন্দোলনের মাধ্যমে। তিনি আরও বলেন, চলমান আন্দোলনের পেছনে কোনো ‘সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা’ কাজ করছে কি না, তাও ভেবে দেখা দরকার। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অস্থির হলে আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হবে। তাই সব পক্ষের সঙ্গে বসে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
এদিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাযথ শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে বিদ্যমান সমস্যা চিহ্নিত করার জন্য সুনির্দিষ্ট কার্যক্রমের প্রস্তাব পাঠানোর জন্য বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে (ইউজিসি) নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। গতকাল মঙ্গলবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সংঘর্ষ ও অস্থিরতার ঘটনায় স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে বলে মনে করেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার। গতকাল দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘গত কয়েক দিন দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, সেটিতে মন্ত্রণালয় অবহিত রয়েছে। অবশ্যই এতে স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে। এতে আমরা উদ্বিগ্ন।’
শিক্ষা উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘যেকোনো সমস্যাই আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমাধান সম্ভব। সে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আশা করি দ্রুত এর সমাধান হবে। যত দ্রুত সেটা হয়, ততই মঙ্গলজনক।’
এ ধরনের পরিস্থিতি কারও কাম্য নয় বলে মন্তব্য করে উপদেষ্টা বলেন, ‘এ ধরনের পরিস্থিতি শিক্ষকেরাও চান না, ছাত্ররাও চায় না, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও চায় না। সে কারণেই আমাদের দিক থেকে আহ্বান দ্রুততম সময়ের মধ্যে সমস্যাগুলোর সমাধান করার। এ জন্য স্থানীয় কমিউনিটিও কাজ করছে। আমাদের আশা, খুব দ্রুত এর সমাধান আসবে।’

হঠাৎ অস্থির হয়ে উঠেছে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। কোথাও প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি-দাওয়া, কোথাও ছাত্র সংসদ নির্বাচন ঘিরে বিক্ষোভ-সংঘর্ষ, আবার কোথাও পাশের গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে মারামারি—সব মিলিয়ে অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাভাবিক কার্যক্রম।
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে চলমান অস্থিরতার শুরু বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থীদের আন্দোলন থেকে। বুয়েট শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্যেই আলাদা ইস্যুকে কেন্দ্র করে আরও তিনটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থিরতা ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এরই মধ্যে দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
শিক্ষাবিদেরা বলছেন, ক্যাম্পাসে সংঘর্ষ ও আন্দোলনের কারণে শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। দ্রুত সমাধান না এলে এই অস্থিরতা আরও বিস্তৃত হতে পারে, যা দেশের উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থাকে দীর্ঘমেয়াদি সংকটে ঠেলে দেবে।
গত ২৭ আগস্ট তিন দফা দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন বুয়েট শিক্ষার্থীরা। পরে তাঁরা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার দিকে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশের সঙ্গে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। আর ৩০ আগস্ট চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে নিরাপত্তারক্ষীর সঙ্গে বিতণ্ডার জেরে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে গ্রামবাসীর সংঘর্ষ হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ ঘোষণা করে। ৩১ আগস্ট বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘কম্বাইন্ড ডিগ্রি’র দাবিতে চলমান আন্দোলনে হামলার ঘটনায় সংঘর্ষের পরই ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এ ছাড়া রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক ও ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, যেভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলো অস্থির হচ্ছে, তা শুভ লক্ষণ নয়। কেন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এমন ঘটনা ঘটছে, তা খুঁজে বের করে দ্রুত সমাধান করা উচিত। না হলে দীর্ঘ মেয়াদে উচ্চশিক্ষা সংকটে পড়বে।
আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ আজকের পত্রিকা বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সারা দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দিয়েছে। পরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নতুন প্রশাসন এসেছে, তারা শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না। এটা শিক্ষার্থীদের হতাশার কারণ। এর বহিঃপ্রকাশ ঘটছে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আন্দোলনের মাধ্যমে। তিনি আরও বলেন, চলমান আন্দোলনের পেছনে কোনো ‘সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা’ কাজ করছে কি না, তাও ভেবে দেখা দরকার। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অস্থির হলে আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হবে। তাই সব পক্ষের সঙ্গে বসে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
এদিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাযথ শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে বিদ্যমান সমস্যা চিহ্নিত করার জন্য সুনির্দিষ্ট কার্যক্রমের প্রস্তাব পাঠানোর জন্য বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে (ইউজিসি) নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। গতকাল মঙ্গলবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সংঘর্ষ ও অস্থিরতার ঘটনায় স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে বলে মনে করেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার। গতকাল দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘গত কয়েক দিন দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, সেটিতে মন্ত্রণালয় অবহিত রয়েছে। অবশ্যই এতে স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে। এতে আমরা উদ্বিগ্ন।’
শিক্ষা উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘যেকোনো সমস্যাই আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমাধান সম্ভব। সে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আশা করি দ্রুত এর সমাধান হবে। যত দ্রুত সেটা হয়, ততই মঙ্গলজনক।’
এ ধরনের পরিস্থিতি কারও কাম্য নয় বলে মন্তব্য করে উপদেষ্টা বলেন, ‘এ ধরনের পরিস্থিতি শিক্ষকেরাও চান না, ছাত্ররাও চায় না, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও চায় না। সে কারণেই আমাদের দিক থেকে আহ্বান দ্রুততম সময়ের মধ্যে সমস্যাগুলোর সমাধান করার। এ জন্য স্থানীয় কমিউনিটিও কাজ করছে। আমাদের আশা, খুব দ্রুত এর সমাধান আসবে।’

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

হঠাৎ অস্থির হয়ে উঠেছে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। কোথাও প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি-দাওয়া, কোথাও ছাত্র সংসদ নির্বাচন ঘিরে বিক্ষোভ-সংঘর্ষ, আবার কোথাও পাশের গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে মারামারি—সব মিলিয়ে অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাভাবিক কার্যক্রম।
০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

হঠাৎ অস্থির হয়ে উঠেছে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। কোথাও প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি-দাওয়া, কোথাও ছাত্র সংসদ নির্বাচন ঘিরে বিক্ষোভ-সংঘর্ষ, আবার কোথাও পাশের গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে মারামারি—সব মিলিয়ে অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাভাবিক কার্যক্রম।
০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

হঠাৎ অস্থির হয়ে উঠেছে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। কোথাও প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি-দাওয়া, কোথাও ছাত্র সংসদ নির্বাচন ঘিরে বিক্ষোভ-সংঘর্ষ, আবার কোথাও পাশের গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে মারামারি—সব মিলিয়ে অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাভাবিক কার্যক্রম।
০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

হঠাৎ অস্থির হয়ে উঠেছে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। কোথাও প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি-দাওয়া, কোথাও ছাত্র সংসদ নির্বাচন ঘিরে বিক্ষোভ-সংঘর্ষ, আবার কোথাও পাশের গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে মারামারি—সব মিলিয়ে অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাভাবিক কার্যক্রম।
০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৮ ঘণ্টা আগে