আজকের পত্রিকা ডেস্ক

গণমাধ্যমকে সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেছেন, ‘এ সরকার সবার কাছে উদাহরণ সৃষ্টি করতে চাচ্ছে। আমাদের ভুলত্রুটি, অন্যায় থাকলে জোর গলায় বলেন, জোর কলমে লেখেন। আমাদের দেখিয়ে দেন, আপনার এখানে ভুল হচ্ছে। এটাই সাংবাদিকতা হওয়া উচিত। এমন সাংবাদিকতা হওয়া উচিত, যা প্রত্যেকটা সরকারকে কাঠগড়ায় দাঁড় করাবে।’
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন হলে ‘ফ্যাসিবাদমুক্ত গণমাধ্যম চাই ব্যানারে গণমাধ্যমের ফ্যাসিবাদী বয়ান: ফিরে দেখা ১-৩৬ জুলাই’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি। জয়নাল আবেদিন শিশিরের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি শহীদুল ইসলাম ও শিবিরের প্রকাশনা সম্পাদক সাদিক কায়েম।
শফিকুল আলম বলেন, ‘কিছুদিন আগে একটি বড় পত্রিকা প্রফেসর ইউনূসের প্রশংসাসূচক লেখা লিখেছে, আমরা তাদের ফোন করে বলেছি, এটা লেখার দরকার নেই। আপনি গঠনমূলক সমালোচনা করেন, প্রশংসা করার তো দরকার নেই। আমরা চাই প্রত্যেকটা বিষয় তুলে ধরেন। বাংলাদেশের সাংবাদিকতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সময় যাচ্ছে।’
প্রেস সচিব বলেন, ‘আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবার কথা বলার সুযোগ থাকবে। আমাদের সমালোচনা করবে, তাকেও আমরা ধারণ করতে চাই। সবাই মিলে একটা বড় বাংলাদেশ গড়তে চাই।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় অনেক গণমাধ্যম ও সাংবাদিকের ভালো ভূমিকা ছিল বলে উল্লেখ করে প্রেস সচিব বলেন, ‘অসহনীয় পরিবেশে স্বৈরাচারের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে সাংবাদিকতা করেছেন, আন্দোলনে কতজন মারা গেছেন তার হিসাব দিয়েছেন, কারণ তখনো প্রকৃত হিসাব পাওয়া যায়নি। একদিকে ডিজিএফআইয়ের ফোনকল, আরেকদিকে রাজনীতিবিদের ফোনকল, ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও সাংবাদিক লীগের চোখ রাঙানি উপেক্ষা করে বেশ কিছু সংবাদপত্র ভালো সাংবাদিকতা করেছে।’
আওয়ামী লীগ আমলে পুলিশি তাণ্ডবের কথা তুলে ধরে শফিকুল আলম বলেন, সাংবাদিকদের বড় গ্রুপগুলো নৃশংসতা চালানো পুলিশের পক্ষে বয়ান দিত, তারা প্রমাণ করত লোকটাকে মারা দরকার আছে, না মারলে দেশ এগোতে পারবে না। বেসরকারি উদ্যোগে এসব কর্মকাণ্ডের গবেষণা প্রতিবেদন তৈরির অনুরোধ করেন প্রেস সচিব।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে সবার মতামত তুলে ধরার অনুরোধ জানান প্রেস সচিব। তিনি বলেন, আমরা এমন একটা বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই, যেখানে কেউ ফ্যাসিবাদের বয়ান তৈরি করবে না। কোনো দলকে অন্ধের মতো অনুসরণ করবেন না। সবাই মিলে এমন একটা দেশ গড়ি, যাতে সবার বক্তব্য শোনা যায়।
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারির শেষে জমা হতে পারে বলে জানিয়ে প্রেস সচিব বলেন, প্রতিবেদন নিয়ে প্রত্যেকটা সাংবাদিক গ্রুপ আলোচনা করবে। বাকস্বাধীনতার কথা কমিশনের প্রস্তাবে আসছে কি না, সেটা দেখবে। আশা করি নতুন একটি মুক্ত গণমাধ্যম পাব। যেখানে সবাই অকুতোভয়ে যেকোনো শক্তিশালী মানুষ ও পক্ষকে জবাবদিহি করতে পারে।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় কয়েকটি টিভি চ্যানেল শিক্ষার্থীদের সন্ত্রাসী বলে আখ্যা দিয়েছিল বলে জানান প্রেস সচিব। তিনি বলেন, সবাই মিলে সন্ত্রাসী বলা মানে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের মারার বৈধতা দেওয়া। কিন্তু তারা তো অস্ত্র নিয়ে আন্দোলন করেনি। হাত-পা-মুখ দিয়ে আন্দোলন করেছে, পথে নেমেছে; কিন্তু বলা হয়েছিল জঙ্গি, সন্ত্রাসী। অতীতের কর্মকাণ্ড সংশ্লিষ্টদের দেখার অনুরোধ করে তিনি বলেন, এগুলো করার মূল কারণ ছিল হয়তো পূর্বাচলের একটি প্লট। অ্যাকাউন্টে অনেক টাকা আসবে। কিছু কিছু প্রতিবেদনও আসছে। এক সাংবাদিকের হিসাবে দেখলাম ১ হাজার কোটি টাকার ওপর লেনদেন হয়েছে।

গণমাধ্যমকে সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেছেন, ‘এ সরকার সবার কাছে উদাহরণ সৃষ্টি করতে চাচ্ছে। আমাদের ভুলত্রুটি, অন্যায় থাকলে জোর গলায় বলেন, জোর কলমে লেখেন। আমাদের দেখিয়ে দেন, আপনার এখানে ভুল হচ্ছে। এটাই সাংবাদিকতা হওয়া উচিত। এমন সাংবাদিকতা হওয়া উচিত, যা প্রত্যেকটা সরকারকে কাঠগড়ায় দাঁড় করাবে।’
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন হলে ‘ফ্যাসিবাদমুক্ত গণমাধ্যম চাই ব্যানারে গণমাধ্যমের ফ্যাসিবাদী বয়ান: ফিরে দেখা ১-৩৬ জুলাই’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি। জয়নাল আবেদিন শিশিরের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি শহীদুল ইসলাম ও শিবিরের প্রকাশনা সম্পাদক সাদিক কায়েম।
শফিকুল আলম বলেন, ‘কিছুদিন আগে একটি বড় পত্রিকা প্রফেসর ইউনূসের প্রশংসাসূচক লেখা লিখেছে, আমরা তাদের ফোন করে বলেছি, এটা লেখার দরকার নেই। আপনি গঠনমূলক সমালোচনা করেন, প্রশংসা করার তো দরকার নেই। আমরা চাই প্রত্যেকটা বিষয় তুলে ধরেন। বাংলাদেশের সাংবাদিকতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সময় যাচ্ছে।’
প্রেস সচিব বলেন, ‘আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবার কথা বলার সুযোগ থাকবে। আমাদের সমালোচনা করবে, তাকেও আমরা ধারণ করতে চাই। সবাই মিলে একটা বড় বাংলাদেশ গড়তে চাই।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় অনেক গণমাধ্যম ও সাংবাদিকের ভালো ভূমিকা ছিল বলে উল্লেখ করে প্রেস সচিব বলেন, ‘অসহনীয় পরিবেশে স্বৈরাচারের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে সাংবাদিকতা করেছেন, আন্দোলনে কতজন মারা গেছেন তার হিসাব দিয়েছেন, কারণ তখনো প্রকৃত হিসাব পাওয়া যায়নি। একদিকে ডিজিএফআইয়ের ফোনকল, আরেকদিকে রাজনীতিবিদের ফোনকল, ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও সাংবাদিক লীগের চোখ রাঙানি উপেক্ষা করে বেশ কিছু সংবাদপত্র ভালো সাংবাদিকতা করেছে।’
আওয়ামী লীগ আমলে পুলিশি তাণ্ডবের কথা তুলে ধরে শফিকুল আলম বলেন, সাংবাদিকদের বড় গ্রুপগুলো নৃশংসতা চালানো পুলিশের পক্ষে বয়ান দিত, তারা প্রমাণ করত লোকটাকে মারা দরকার আছে, না মারলে দেশ এগোতে পারবে না। বেসরকারি উদ্যোগে এসব কর্মকাণ্ডের গবেষণা প্রতিবেদন তৈরির অনুরোধ করেন প্রেস সচিব।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে সবার মতামত তুলে ধরার অনুরোধ জানান প্রেস সচিব। তিনি বলেন, আমরা এমন একটা বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই, যেখানে কেউ ফ্যাসিবাদের বয়ান তৈরি করবে না। কোনো দলকে অন্ধের মতো অনুসরণ করবেন না। সবাই মিলে এমন একটা দেশ গড়ি, যাতে সবার বক্তব্য শোনা যায়।
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারির শেষে জমা হতে পারে বলে জানিয়ে প্রেস সচিব বলেন, প্রতিবেদন নিয়ে প্রত্যেকটা সাংবাদিক গ্রুপ আলোচনা করবে। বাকস্বাধীনতার কথা কমিশনের প্রস্তাবে আসছে কি না, সেটা দেখবে। আশা করি নতুন একটি মুক্ত গণমাধ্যম পাব। যেখানে সবাই অকুতোভয়ে যেকোনো শক্তিশালী মানুষ ও পক্ষকে জবাবদিহি করতে পারে।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় কয়েকটি টিভি চ্যানেল শিক্ষার্থীদের সন্ত্রাসী বলে আখ্যা দিয়েছিল বলে জানান প্রেস সচিব। তিনি বলেন, সবাই মিলে সন্ত্রাসী বলা মানে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের মারার বৈধতা দেওয়া। কিন্তু তারা তো অস্ত্র নিয়ে আন্দোলন করেনি। হাত-পা-মুখ দিয়ে আন্দোলন করেছে, পথে নেমেছে; কিন্তু বলা হয়েছিল জঙ্গি, সন্ত্রাসী। অতীতের কর্মকাণ্ড সংশ্লিষ্টদের দেখার অনুরোধ করে তিনি বলেন, এগুলো করার মূল কারণ ছিল হয়তো পূর্বাচলের একটি প্লট। অ্যাকাউন্টে অনেক টাকা আসবে। কিছু কিছু প্রতিবেদনও আসছে। এক সাংবাদিকের হিসাবে দেখলাম ১ হাজার কোটি টাকার ওপর লেনদেন হয়েছে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

গণমাধ্যমকে সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেছেন, ‘এ সরকার সবার কাছে উদাহরণ সৃষ্টি করতে চাচ্ছে। আমাদের ভুলত্রুটি, অন্যায় থাকলে জোর গলায় বলেন, জোর কলমে লেখেন। আমাদের দেখিয়ে দেন, আপনার এখানে ভুল হচ্ছে। এটাই সাংবাদিকতা হওয়া উচিত। এমন সাংবাদিকতা হওয়া উচিত, যা প্রত্যেকটা সরকারকে কাঠগড়ায় দাঁড় করাবে।’
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন হলে ‘ফ্যাসিবাদমুক্ত গণমাধ্যম চাই ব্যানারে গণমাধ্যমের ফ্যাসিবাদী বয়ান: ফিরে দেখা ১-৩৬ জুলাই’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি। জয়নাল আবেদিন শিশিরের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি শহীদুল ইসলাম ও শিবিরের প্রকাশনা সম্পাদক সাদিক কায়েম।
শফিকুল আলম বলেন, ‘কিছুদিন আগে একটি বড় পত্রিকা প্রফেসর ইউনূসের প্রশংসাসূচক লেখা লিখেছে, আমরা তাদের ফোন করে বলেছি, এটা লেখার দরকার নেই। আপনি গঠনমূলক সমালোচনা করেন, প্রশংসা করার তো দরকার নেই। আমরা চাই প্রত্যেকটা বিষয় তুলে ধরেন। বাংলাদেশের সাংবাদিকতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সময় যাচ্ছে।’
প্রেস সচিব বলেন, ‘আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবার কথা বলার সুযোগ থাকবে। আমাদের সমালোচনা করবে, তাকেও আমরা ধারণ করতে চাই। সবাই মিলে একটা বড় বাংলাদেশ গড়তে চাই।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় অনেক গণমাধ্যম ও সাংবাদিকের ভালো ভূমিকা ছিল বলে উল্লেখ করে প্রেস সচিব বলেন, ‘অসহনীয় পরিবেশে স্বৈরাচারের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে সাংবাদিকতা করেছেন, আন্দোলনে কতজন মারা গেছেন তার হিসাব দিয়েছেন, কারণ তখনো প্রকৃত হিসাব পাওয়া যায়নি। একদিকে ডিজিএফআইয়ের ফোনকল, আরেকদিকে রাজনীতিবিদের ফোনকল, ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও সাংবাদিক লীগের চোখ রাঙানি উপেক্ষা করে বেশ কিছু সংবাদপত্র ভালো সাংবাদিকতা করেছে।’
আওয়ামী লীগ আমলে পুলিশি তাণ্ডবের কথা তুলে ধরে শফিকুল আলম বলেন, সাংবাদিকদের বড় গ্রুপগুলো নৃশংসতা চালানো পুলিশের পক্ষে বয়ান দিত, তারা প্রমাণ করত লোকটাকে মারা দরকার আছে, না মারলে দেশ এগোতে পারবে না। বেসরকারি উদ্যোগে এসব কর্মকাণ্ডের গবেষণা প্রতিবেদন তৈরির অনুরোধ করেন প্রেস সচিব।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে সবার মতামত তুলে ধরার অনুরোধ জানান প্রেস সচিব। তিনি বলেন, আমরা এমন একটা বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই, যেখানে কেউ ফ্যাসিবাদের বয়ান তৈরি করবে না। কোনো দলকে অন্ধের মতো অনুসরণ করবেন না। সবাই মিলে এমন একটা দেশ গড়ি, যাতে সবার বক্তব্য শোনা যায়।
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারির শেষে জমা হতে পারে বলে জানিয়ে প্রেস সচিব বলেন, প্রতিবেদন নিয়ে প্রত্যেকটা সাংবাদিক গ্রুপ আলোচনা করবে। বাকস্বাধীনতার কথা কমিশনের প্রস্তাবে আসছে কি না, সেটা দেখবে। আশা করি নতুন একটি মুক্ত গণমাধ্যম পাব। যেখানে সবাই অকুতোভয়ে যেকোনো শক্তিশালী মানুষ ও পক্ষকে জবাবদিহি করতে পারে।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় কয়েকটি টিভি চ্যানেল শিক্ষার্থীদের সন্ত্রাসী বলে আখ্যা দিয়েছিল বলে জানান প্রেস সচিব। তিনি বলেন, সবাই মিলে সন্ত্রাসী বলা মানে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের মারার বৈধতা দেওয়া। কিন্তু তারা তো অস্ত্র নিয়ে আন্দোলন করেনি। হাত-পা-মুখ দিয়ে আন্দোলন করেছে, পথে নেমেছে; কিন্তু বলা হয়েছিল জঙ্গি, সন্ত্রাসী। অতীতের কর্মকাণ্ড সংশ্লিষ্টদের দেখার অনুরোধ করে তিনি বলেন, এগুলো করার মূল কারণ ছিল হয়তো পূর্বাচলের একটি প্লট। অ্যাকাউন্টে অনেক টাকা আসবে। কিছু কিছু প্রতিবেদনও আসছে। এক সাংবাদিকের হিসাবে দেখলাম ১ হাজার কোটি টাকার ওপর লেনদেন হয়েছে।

গণমাধ্যমকে সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেছেন, ‘এ সরকার সবার কাছে উদাহরণ সৃষ্টি করতে চাচ্ছে। আমাদের ভুলত্রুটি, অন্যায় থাকলে জোর গলায় বলেন, জোর কলমে লেখেন। আমাদের দেখিয়ে দেন, আপনার এখানে ভুল হচ্ছে। এটাই সাংবাদিকতা হওয়া উচিত। এমন সাংবাদিকতা হওয়া উচিত, যা প্রত্যেকটা সরকারকে কাঠগড়ায় দাঁড় করাবে।’
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন হলে ‘ফ্যাসিবাদমুক্ত গণমাধ্যম চাই ব্যানারে গণমাধ্যমের ফ্যাসিবাদী বয়ান: ফিরে দেখা ১-৩৬ জুলাই’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি। জয়নাল আবেদিন শিশিরের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি শহীদুল ইসলাম ও শিবিরের প্রকাশনা সম্পাদক সাদিক কায়েম।
শফিকুল আলম বলেন, ‘কিছুদিন আগে একটি বড় পত্রিকা প্রফেসর ইউনূসের প্রশংসাসূচক লেখা লিখেছে, আমরা তাদের ফোন করে বলেছি, এটা লেখার দরকার নেই। আপনি গঠনমূলক সমালোচনা করেন, প্রশংসা করার তো দরকার নেই। আমরা চাই প্রত্যেকটা বিষয় তুলে ধরেন। বাংলাদেশের সাংবাদিকতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সময় যাচ্ছে।’
প্রেস সচিব বলেন, ‘আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবার কথা বলার সুযোগ থাকবে। আমাদের সমালোচনা করবে, তাকেও আমরা ধারণ করতে চাই। সবাই মিলে একটা বড় বাংলাদেশ গড়তে চাই।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় অনেক গণমাধ্যম ও সাংবাদিকের ভালো ভূমিকা ছিল বলে উল্লেখ করে প্রেস সচিব বলেন, ‘অসহনীয় পরিবেশে স্বৈরাচারের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে সাংবাদিকতা করেছেন, আন্দোলনে কতজন মারা গেছেন তার হিসাব দিয়েছেন, কারণ তখনো প্রকৃত হিসাব পাওয়া যায়নি। একদিকে ডিজিএফআইয়ের ফোনকল, আরেকদিকে রাজনীতিবিদের ফোনকল, ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও সাংবাদিক লীগের চোখ রাঙানি উপেক্ষা করে বেশ কিছু সংবাদপত্র ভালো সাংবাদিকতা করেছে।’
আওয়ামী লীগ আমলে পুলিশি তাণ্ডবের কথা তুলে ধরে শফিকুল আলম বলেন, সাংবাদিকদের বড় গ্রুপগুলো নৃশংসতা চালানো পুলিশের পক্ষে বয়ান দিত, তারা প্রমাণ করত লোকটাকে মারা দরকার আছে, না মারলে দেশ এগোতে পারবে না। বেসরকারি উদ্যোগে এসব কর্মকাণ্ডের গবেষণা প্রতিবেদন তৈরির অনুরোধ করেন প্রেস সচিব।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে সবার মতামত তুলে ধরার অনুরোধ জানান প্রেস সচিব। তিনি বলেন, আমরা এমন একটা বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই, যেখানে কেউ ফ্যাসিবাদের বয়ান তৈরি করবে না। কোনো দলকে অন্ধের মতো অনুসরণ করবেন না। সবাই মিলে এমন একটা দেশ গড়ি, যাতে সবার বক্তব্য শোনা যায়।
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারির শেষে জমা হতে পারে বলে জানিয়ে প্রেস সচিব বলেন, প্রতিবেদন নিয়ে প্রত্যেকটা সাংবাদিক গ্রুপ আলোচনা করবে। বাকস্বাধীনতার কথা কমিশনের প্রস্তাবে আসছে কি না, সেটা দেখবে। আশা করি নতুন একটি মুক্ত গণমাধ্যম পাব। যেখানে সবাই অকুতোভয়ে যেকোনো শক্তিশালী মানুষ ও পক্ষকে জবাবদিহি করতে পারে।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় কয়েকটি টিভি চ্যানেল শিক্ষার্থীদের সন্ত্রাসী বলে আখ্যা দিয়েছিল বলে জানান প্রেস সচিব। তিনি বলেন, সবাই মিলে সন্ত্রাসী বলা মানে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের মারার বৈধতা দেওয়া। কিন্তু তারা তো অস্ত্র নিয়ে আন্দোলন করেনি। হাত-পা-মুখ দিয়ে আন্দোলন করেছে, পথে নেমেছে; কিন্তু বলা হয়েছিল জঙ্গি, সন্ত্রাসী। অতীতের কর্মকাণ্ড সংশ্লিষ্টদের দেখার অনুরোধ করে তিনি বলেন, এগুলো করার মূল কারণ ছিল হয়তো পূর্বাচলের একটি প্লট। অ্যাকাউন্টে অনেক টাকা আসবে। কিছু কিছু প্রতিবেদনও আসছে। এক সাংবাদিকের হিসাবে দেখলাম ১ হাজার কোটি টাকার ওপর লেনদেন হয়েছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে অংশ নিতে এবং রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠেয় জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি ও কূটনীতিকেরা। আজ বুধবার সকাল থেকেই বিদেশি অতিথিরা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে শুরু করেন।
৩৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রিত্বের ভার বহন করেছিলেন তিনবার। গণতন্ত্রের আন্দোলনে ছিলেন আপোসহীন নেত্রী। তাঁর শেষ বিদায়ে আজ দেশ শোকাহত। আর শোক ধারণ করে হাজারো মানুষের ভিড় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে। যেখানে আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর আনুমানিক বেলা ২টার দিকে অনুষ্ঠিত...
১ ঘণ্টা আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে অংশ নিতে এবং রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠেয় জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি ও কূটনীতিকেরা। আজ বুধবার সকাল থেকেই বিদেশি অতিথিরা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে শুরু করেন। পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং ভুটানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে বাংলাদেশে পা রেখেছেন।
আজ বুধবার বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে পাকিস্তান সরকারের বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে ঢাকায় পা রাখেন দেশটির জাতীয় পরিষদের স্পিকার সরদার আয়াজ সাদিক। ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তান হাইকমিশনের প্রেস কাউন্সিলর ফাসিহ উল্লাহ খান জানান, বিমানবন্দরে স্পিকারকে স্বাগত জানান বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। বিমানবন্দরের মুখপাত্র ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মাসুদ নিশ্চিত করেছেন যে, স্পিকারকে বহনকারী ফ্লাইটটি নির্ধারিত সময়েই অবতরণ করে।
এর কিছুক্ষণ আগে, বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে একটি বিশেষ ফ্লাইটে ঢাকায় পৌঁছান ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর। তাঁকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। ভারতের পক্ষ থেকে এই উচ্চপর্যায়ের জানাজায় অংশগ্রহণকে দক্ষিণ এশিয় রাজনীতির প্রেক্ষাপটে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশন থেকেও বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
ভুটান সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে সকালে ঢাকায় এসে পৌঁছান দেশটির পররাষ্ট্র ও বৈদেশিক বাণিজ্য মন্ত্রী লিয়নপো ডি. এন. ধুংগেল। বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক এস এম সামাদ জানান, বিমানবন্দরে ভুটানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভুটানের রাষ্ট্রদূত এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা স্বাগত জানান।
আজ দুপুর ২টায় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বেগম খালেদা জিয়ার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই জানাজায় অংশ নিতে ইতিমধ্যে দেশি-বিদেশি রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক এবং দেশের দূর-দূরান্ত থেকে আসা হাজার হাজার সাধারণ মানুষের সমাগম শুরু হয়েছে। বিদেশি প্রতিনিধিরা জানাজায় উপস্থিত থেকে কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন।
বিএনপি চেয়ারপারসনের এই রাষ্ট্রীয় জানাজাকে কেন্দ্র করে মানিক মিয়া এভিনিউ ও আশপাশের এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে অংশ নিতে এবং রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠেয় জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি ও কূটনীতিকেরা। আজ বুধবার সকাল থেকেই বিদেশি অতিথিরা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে শুরু করেন। পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং ভুটানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে বাংলাদেশে পা রেখেছেন।
আজ বুধবার বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে পাকিস্তান সরকারের বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে ঢাকায় পা রাখেন দেশটির জাতীয় পরিষদের স্পিকার সরদার আয়াজ সাদিক। ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তান হাইকমিশনের প্রেস কাউন্সিলর ফাসিহ উল্লাহ খান জানান, বিমানবন্দরে স্পিকারকে স্বাগত জানান বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। বিমানবন্দরের মুখপাত্র ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মাসুদ নিশ্চিত করেছেন যে, স্পিকারকে বহনকারী ফ্লাইটটি নির্ধারিত সময়েই অবতরণ করে।
এর কিছুক্ষণ আগে, বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে একটি বিশেষ ফ্লাইটে ঢাকায় পৌঁছান ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর। তাঁকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। ভারতের পক্ষ থেকে এই উচ্চপর্যায়ের জানাজায় অংশগ্রহণকে দক্ষিণ এশিয় রাজনীতির প্রেক্ষাপটে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশন থেকেও বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
ভুটান সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে সকালে ঢাকায় এসে পৌঁছান দেশটির পররাষ্ট্র ও বৈদেশিক বাণিজ্য মন্ত্রী লিয়নপো ডি. এন. ধুংগেল। বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক এস এম সামাদ জানান, বিমানবন্দরে ভুটানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভুটানের রাষ্ট্রদূত এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা স্বাগত জানান।
আজ দুপুর ২টায় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বেগম খালেদা জিয়ার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই জানাজায় অংশ নিতে ইতিমধ্যে দেশি-বিদেশি রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক এবং দেশের দূর-দূরান্ত থেকে আসা হাজার হাজার সাধারণ মানুষের সমাগম শুরু হয়েছে। বিদেশি প্রতিনিধিরা জানাজায় উপস্থিত থেকে কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন।
বিএনপি চেয়ারপারসনের এই রাষ্ট্রীয় জানাজাকে কেন্দ্র করে মানিক মিয়া এভিনিউ ও আশপাশের এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।

গণমাধ্যমকে সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেছেন, ‘এ সরকার সবার কাছে উদাহরণ সৃষ্টি করতে চাচ্ছে। আমাদের ভুলত্রুটি, অন্যায় থাকলে জোর গলায় বলেন, জোর কলমে লেখেন। আমাদের দেখিয়ে দেন, আপনার এখানে ভুল হচ্ছে। এটাই সাংবাদিকতা হওয়া উচিত। এমন সাংবাদিক
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রিত্বের ভার বহন করেছিলেন তিনবার। গণতন্ত্রের আন্দোলনে ছিলেন আপোসহীন নেত্রী। তাঁর শেষ বিদায়ে আজ দেশ শোকাহত। আর শোক ধারণ করে হাজারো মানুষের ভিড় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে। যেখানে আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর আনুমানিক বেলা ২টার দিকে অনুষ্ঠিত...
১ ঘণ্টা আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রিত্বের ভার বহন করেছিলেন তিনবার। গণতন্ত্রের আন্দোলনে ছিলেন আপোসহীন নেত্রী। তাঁর শেষ বিদায়ে আজ দেশ শোকাহত। আর শোক ধারণ করে হাজারো মানুষের ভিড় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে। যেখানে আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর আনুমানিক বেলা ২টার দিকে অনুষ্ঠিত হবে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজা।

জানাজায় অংশ নিতে সকাল থেকেই সংসদ ভবন এলাকায় জড়ো হতে শুরু করেছেন সাধারণ মানুষ। এছাড়াও বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী ও শুভানুধ্যায়ীদেরও। কেউ চোখের পানি ধরে রাখতে পারছেন না, কেউ নীরবে বসে আছেন মন ভার করে। পুরো এলাকা জুড়ে শোক আর নীরবতার আবহ।
লালবাগ থেকে আসা মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমরা আজ একজন রাজনৈতিক অভিভাবককে হারালাম। এই শূন্যতা পূরণ হওয়ার নয়। দোয়া করি, তারেক রহমান যেন দেশের হাল ধরতে পারেন।’

সাভার থেকে আসা দুই বন্ধু স্বপন শেখ ও মো. রিয়াজ বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে এই মুহূর্তে এভাবে বিদায় দিতে হবে, ভাবিনি। তিনি জীবনে এত ত্যাগ করেছেন, অথচ কিছুই সঙ্গে নিয়ে যেতে পারলেন না। তাঁর একমাত্র প্রাপ্তি—বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা।’
বগুড়া থেকে জানাজায় অংশ নিতে আসা মনোয়ার হোসেন মামুন বলেন, ‘এ দেশ যাঁরা শাসন করেছেন, তাঁদের সবার গায়েই কোনো না কোনো কলঙ্ক আছে। কেবল বেগম খালেদা জিয়ার কোনো কলঙ্ক নেই। তিনি ক্ষমতার লোভ করেননি। জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত সাধারণ মানুষের পাশেই ছিলেন। ”
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘শেখ হাসিনা তিলে তিলে এমন একজন মানুষকে মেরে ফেলেছে। এর বিচার জনসম্মুখে হতে হবে—যে সরকারই আসুক।’
জানাজা শেষে বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে শহিদ রাষ্ট্রপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানের পাশে বেগম খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হবে। এ সময় পরিবারের সদস্য, রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ, সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্তরা, বিদেশি কূটনীতিক এবং বিএনপি মনোনীত নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থাকবেন।
দাফনকাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে নির্ধারিত ব্যক্তিবর্গ ছাড়া অন্য কারও প্রবেশ নিষিদ্ধ থাকবে। দাফনকাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত শেরেবাংলা নগরের জিয়া উদ্যান এলাকায় সাধারণ মানুষের চলাচল সীমিত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজার পরিবর্তে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পশ্চিম প্রান্তে কফিন রাখা হবে। জাতীয় সংসদ ভবনের ভেতরের মাঠ, বাইরের অংশ এবং পুরো মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ জুড়েই জানাজার আয়োজন করা হয়েছে। জানাজাকে ঘিরে নিরাপত্তা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট সব রাষ্ট্রীয় দপ্তর যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। জনসাধারণের অংশগ্রহণ নির্বিঘ্ন করতে আশপাশের সড়কগুলোতেও অবস্থানের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রিত্বের ভার বহন করেছিলেন তিনবার। গণতন্ত্রের আন্দোলনে ছিলেন আপোসহীন নেত্রী। তাঁর শেষ বিদায়ে আজ দেশ শোকাহত। আর শোক ধারণ করে হাজারো মানুষের ভিড় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে। যেখানে আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর আনুমানিক বেলা ২টার দিকে অনুষ্ঠিত হবে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজা।

জানাজায় অংশ নিতে সকাল থেকেই সংসদ ভবন এলাকায় জড়ো হতে শুরু করেছেন সাধারণ মানুষ। এছাড়াও বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী ও শুভানুধ্যায়ীদেরও। কেউ চোখের পানি ধরে রাখতে পারছেন না, কেউ নীরবে বসে আছেন মন ভার করে। পুরো এলাকা জুড়ে শোক আর নীরবতার আবহ।
লালবাগ থেকে আসা মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমরা আজ একজন রাজনৈতিক অভিভাবককে হারালাম। এই শূন্যতা পূরণ হওয়ার নয়। দোয়া করি, তারেক রহমান যেন দেশের হাল ধরতে পারেন।’

সাভার থেকে আসা দুই বন্ধু স্বপন শেখ ও মো. রিয়াজ বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে এই মুহূর্তে এভাবে বিদায় দিতে হবে, ভাবিনি। তিনি জীবনে এত ত্যাগ করেছেন, অথচ কিছুই সঙ্গে নিয়ে যেতে পারলেন না। তাঁর একমাত্র প্রাপ্তি—বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা।’
বগুড়া থেকে জানাজায় অংশ নিতে আসা মনোয়ার হোসেন মামুন বলেন, ‘এ দেশ যাঁরা শাসন করেছেন, তাঁদের সবার গায়েই কোনো না কোনো কলঙ্ক আছে। কেবল বেগম খালেদা জিয়ার কোনো কলঙ্ক নেই। তিনি ক্ষমতার লোভ করেননি। জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত সাধারণ মানুষের পাশেই ছিলেন। ”
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘শেখ হাসিনা তিলে তিলে এমন একজন মানুষকে মেরে ফেলেছে। এর বিচার জনসম্মুখে হতে হবে—যে সরকারই আসুক।’
জানাজা শেষে বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে শহিদ রাষ্ট্রপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানের পাশে বেগম খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হবে। এ সময় পরিবারের সদস্য, রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ, সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্তরা, বিদেশি কূটনীতিক এবং বিএনপি মনোনীত নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থাকবেন।
দাফনকাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে নির্ধারিত ব্যক্তিবর্গ ছাড়া অন্য কারও প্রবেশ নিষিদ্ধ থাকবে। দাফনকাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত শেরেবাংলা নগরের জিয়া উদ্যান এলাকায় সাধারণ মানুষের চলাচল সীমিত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজার পরিবর্তে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পশ্চিম প্রান্তে কফিন রাখা হবে। জাতীয় সংসদ ভবনের ভেতরের মাঠ, বাইরের অংশ এবং পুরো মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ জুড়েই জানাজার আয়োজন করা হয়েছে। জানাজাকে ঘিরে নিরাপত্তা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট সব রাষ্ট্রীয় দপ্তর যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। জনসাধারণের অংশগ্রহণ নির্বিঘ্ন করতে আশপাশের সড়কগুলোতেও অবস্থানের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

গণমাধ্যমকে সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেছেন, ‘এ সরকার সবার কাছে উদাহরণ সৃষ্টি করতে চাচ্ছে। আমাদের ভুলত্রুটি, অন্যায় থাকলে জোর গলায় বলেন, জোর কলমে লেখেন। আমাদের দেখিয়ে দেন, আপনার এখানে ভুল হচ্ছে। এটাই সাংবাদিকতা হওয়া উচিত। এমন সাংবাদিক
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে অংশ নিতে এবং রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠেয় জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি ও কূটনীতিকেরা। আজ বুধবার সকাল থেকেই বিদেশি অতিথিরা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে শুরু করেন।
৩৬ মিনিট আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১৬ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান পদত্যাগ করেছেন।
তাঁর পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি কর্তৃক গৃহীত হয়েছে জানিয়ে গতকাল মঙ্গলবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
তিনি কী কারণে পদত্যাগ করেছেন সে বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে কিছু জানানো হয়নি।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
গত বছরের ১০ নভেম্বর প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী পদে নিয়োগ পান সায়েদুর রহমান। একই সঙ্গে তাঁকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী ক্ষমতা অর্পণ করা হয়।

প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান পদত্যাগ করেছেন।
তাঁর পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি কর্তৃক গৃহীত হয়েছে জানিয়ে গতকাল মঙ্গলবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
তিনি কী কারণে পদত্যাগ করেছেন সে বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে কিছু জানানো হয়নি।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
গত বছরের ১০ নভেম্বর প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী পদে নিয়োগ পান সায়েদুর রহমান। একই সঙ্গে তাঁকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী ক্ষমতা অর্পণ করা হয়।

গণমাধ্যমকে সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেছেন, ‘এ সরকার সবার কাছে উদাহরণ সৃষ্টি করতে চাচ্ছে। আমাদের ভুলত্রুটি, অন্যায় থাকলে জোর গলায় বলেন, জোর কলমে লেখেন। আমাদের দেখিয়ে দেন, আপনার এখানে ভুল হচ্ছে। এটাই সাংবাদিকতা হওয়া উচিত। এমন সাংবাদিক
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে অংশ নিতে এবং রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠেয় জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি ও কূটনীতিকেরা। আজ বুধবার সকাল থেকেই বিদেশি অতিথিরা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে শুরু করেন।
৩৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রিত্বের ভার বহন করেছিলেন তিনবার। গণতন্ত্রের আন্দোলনে ছিলেন আপোসহীন নেত্রী। তাঁর শেষ বিদায়ে আজ দেশ শোকাহত। আর শোক ধারণ করে হাজারো মানুষের ভিড় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে। যেখানে আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর আনুমানিক বেলা ২টার দিকে অনুষ্ঠিত...
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

গণমাধ্যমকে সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেছেন, ‘এ সরকার সবার কাছে উদাহরণ সৃষ্টি করতে চাচ্ছে। আমাদের ভুলত্রুটি, অন্যায় থাকলে জোর গলায় বলেন, জোর কলমে লেখেন। আমাদের দেখিয়ে দেন, আপনার এখানে ভুল হচ্ছে। এটাই সাংবাদিকতা হওয়া উচিত। এমন সাংবাদিক
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে অংশ নিতে এবং রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠেয় জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি ও কূটনীতিকেরা। আজ বুধবার সকাল থেকেই বিদেশি অতিথিরা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে শুরু করেন।
৩৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রিত্বের ভার বহন করেছিলেন তিনবার। গণতন্ত্রের আন্দোলনে ছিলেন আপোসহীন নেত্রী। তাঁর শেষ বিদায়ে আজ দেশ শোকাহত। আর শোক ধারণ করে হাজারো মানুষের ভিড় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে। যেখানে আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর আনুমানিক বেলা ২টার দিকে অনুষ্ঠিত...
১ ঘণ্টা আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে