নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গঠিত হতে যাওয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সাইবার সিকিউরিটি আইন (সিএসএ) ২০২৩ বাতিলের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)। আজ বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ আহ্বান জানায় তারা।
বেসিস মনে করে, সিএসএ ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন (ডিএসএ) ২০১৮ এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) আইন ২০০৬-এর ধারা ৫৭–এর দমনমূলক আচরণই অব্যাহত রেখেছে, যা দেশের সংবিধান পরিপন্থী এবং মানবাধিকারের ওপর চরম হুমকি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাইবার সিকিউরিটি আইন সাংবাদিক, মানবাধিকারকর্মী এবং ভিন্ন মতাবলম্বীদের লক্ষ্য করে ব্যবহার করা হয়েছে হরহামেশা। যদিও আইন প্রণয়নকারীরা বারবার এই আইন প্রণয়নের পক্ষে বিভিন্ন যুক্তি প্রদর্শন করে এসেছেন এত দিন। সাম্প্রতিক ঘটনা, যেমন কোটাব্যবস্থার সমালোচনার জন্য অসংখ্য ব্যক্তির গ্রেপ্তার এবং ব্যঙ্গাত্মক পোস্টের জন্য অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ, এই আইনের অপব্যবহারের উদাহরণ।
বেসিস পরিচালক এম আসিফ রহমান বলেন, ‘সাইবার সিকিউরিটি আইন ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের বেশির ভাগ বিধানই বজায় রেখেছে। এই আইন কর্তৃপক্ষকে কোনো অনুমতি ছাড়াই ব্যক্তিদের অনুসন্ধান, গ্রেপ্তার এবং আটক করার অতিরিক্ত ক্ষমতা প্রদান করেছে। এই আইন সরকারকে অনলাইন কনটেন্টের ওপর নিয়ন্ত্রণের সুবিধা দেয় এবং ব্যক্তি বাক্স্বাধীনতাকে বাধাগ্রস্ত করে।’
বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদ বলেন, ‘সাইবার সিকিউরিটি আইন বাংলাদেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং ব্যক্তি নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ। ভিন্নমত দমনের অবসান ঘটাতে এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মানগুলোর সঙ্গে সংগতি রাখতে এই আইন বাতিল করতে হবে।’
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বেসিস অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সাইবার সিকিউরিটি আইন ২০২৩ বাতিল বা উল্লেখযোগ্যভাবে সংশোধন করার জন্য আহ্বান জানায়। একই সঙ্গে, এই আইনের আওতায় আটক ব্যক্তিদের মুক্তি দেওয়ার এবং তাঁদের বিরুদ্ধে সব অভিযোগ প্রত্যাহারের উদাত্ত আহ্বান জানায়।
২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে জাতীয় সংসদে সাইবার সিকিউরিটি আইন পাস হয়। এর পর থেকে বিভিন্ন সংগঠন ও সংস্থা আইনটি বাতিলের দাবি জানিয়ে আসছিল। তবে বেসিসকে এর আগে কখনো এই আইন নিয়ে সরব হতে দেখা যায়নি ৷ সরকার পতনের পর সংগঠনটি সাইবার সিকিউরিটি আইন বাতিলের দাবি জানাল।

গঠিত হতে যাওয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সাইবার সিকিউরিটি আইন (সিএসএ) ২০২৩ বাতিলের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)। আজ বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ আহ্বান জানায় তারা।
বেসিস মনে করে, সিএসএ ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন (ডিএসএ) ২০১৮ এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) আইন ২০০৬-এর ধারা ৫৭–এর দমনমূলক আচরণই অব্যাহত রেখেছে, যা দেশের সংবিধান পরিপন্থী এবং মানবাধিকারের ওপর চরম হুমকি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাইবার সিকিউরিটি আইন সাংবাদিক, মানবাধিকারকর্মী এবং ভিন্ন মতাবলম্বীদের লক্ষ্য করে ব্যবহার করা হয়েছে হরহামেশা। যদিও আইন প্রণয়নকারীরা বারবার এই আইন প্রণয়নের পক্ষে বিভিন্ন যুক্তি প্রদর্শন করে এসেছেন এত দিন। সাম্প্রতিক ঘটনা, যেমন কোটাব্যবস্থার সমালোচনার জন্য অসংখ্য ব্যক্তির গ্রেপ্তার এবং ব্যঙ্গাত্মক পোস্টের জন্য অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ, এই আইনের অপব্যবহারের উদাহরণ।
বেসিস পরিচালক এম আসিফ রহমান বলেন, ‘সাইবার সিকিউরিটি আইন ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের বেশির ভাগ বিধানই বজায় রেখেছে। এই আইন কর্তৃপক্ষকে কোনো অনুমতি ছাড়াই ব্যক্তিদের অনুসন্ধান, গ্রেপ্তার এবং আটক করার অতিরিক্ত ক্ষমতা প্রদান করেছে। এই আইন সরকারকে অনলাইন কনটেন্টের ওপর নিয়ন্ত্রণের সুবিধা দেয় এবং ব্যক্তি বাক্স্বাধীনতাকে বাধাগ্রস্ত করে।’
বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদ বলেন, ‘সাইবার সিকিউরিটি আইন বাংলাদেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং ব্যক্তি নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ। ভিন্নমত দমনের অবসান ঘটাতে এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মানগুলোর সঙ্গে সংগতি রাখতে এই আইন বাতিল করতে হবে।’
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বেসিস অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সাইবার সিকিউরিটি আইন ২০২৩ বাতিল বা উল্লেখযোগ্যভাবে সংশোধন করার জন্য আহ্বান জানায়। একই সঙ্গে, এই আইনের আওতায় আটক ব্যক্তিদের মুক্তি দেওয়ার এবং তাঁদের বিরুদ্ধে সব অভিযোগ প্রত্যাহারের উদাত্ত আহ্বান জানায়।
২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে জাতীয় সংসদে সাইবার সিকিউরিটি আইন পাস হয়। এর পর থেকে বিভিন্ন সংগঠন ও সংস্থা আইনটি বাতিলের দাবি জানিয়ে আসছিল। তবে বেসিসকে এর আগে কখনো এই আইন নিয়ে সরব হতে দেখা যায়নি ৷ সরকার পতনের পর সংগঠনটি সাইবার সিকিউরিটি আইন বাতিলের দাবি জানাল।

তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
৩ ঘণ্টা আগে
পোস্টে প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘শহীদ বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর পর থেকে আমার মনে হচ্ছে তিনি (মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) ভীষণ একা হয়ে পড়েছেন। একত্রে এই দুই নেতা আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম এক সম্মানিত ও নির্ভরযোগ্য অংশীদারিত্বের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। সহমর্মিতা এবং নীরবে ধৈর্য ধরার ক্ষমতার...
৫ ঘণ্টা আগে
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুল হক সানু জানান, রাজধানীতে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এ রাজনীতিকের মৃত্যু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৭ ঘণ্টা আগে
সদ্য সমাপ্ত ২০২৫ সালে সারা দেশে অন্তত ৪২৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। ২০২৪ সালে গণপিটুনির ১৬৯টি ঘটনায় নিহত হয়েছিল ১৪৬ জন এবং আহত ছিল ১২৬ জন। আর ২০২৫ সালে গণপিটুনিতে ১৬৬ জন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে ৪৬০ জন। ২২০ জনকে আহতাবস্থায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। গণপিটুনির ঘটনায় আহত
৭ ঘণ্টা আগে