আজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসন্ন বিশ্ব ইজতেমাকে কেন্দ্র করে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের দুটি পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। সম্প্রতি গাজীপুরের টঙ্গীতে উভয় পক্ষের মধ্যে ইজতেমার মাঠ দখল নিয়ে সংঘর্ষে চারজন মারা গেছেন। এই ঘটনার পর গতকাল বৃহস্পতিবার উভয় পক্ষই সংবাদ সম্মেলন করেছে। সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা সংঘর্ষ ও নিহতের ঘটনায় জুবায়েরপন্থীদের দায়ী করে ৬ দফা দাবি উত্থাপন করেছেন। অন্যদিকে জুবায়েরপন্থীরা জানিয়েছেন, আসন্ন ইজতেমা তাদের নেতৃত্বেই অনুষ্ঠিত হবে এবং সাদপন্থীরা ইজতেমা আয়োজনের চেষ্টা করলে তাদের প্রতিহত করা হবে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর মিরপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে সাদপন্থী নেতা মুফতি মুহাম্মদ শফিউল্লাহ মাক্কী বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য ছয় দফা দাবি জানান।
মুফতি মাক্কী অভিযোগ করে বলেন, ‘গত ১৭ ডিসেম্বর টঙ্গীতে জোড়ের কাজ করতে যাওয়ার পথে সাদপন্থী তাবলিগ জামাতের সাথিরা জুবায়েরপন্থীদের পরিকল্পিত হামলার শিকার হয়। রাত আনুমানিক ২টার দিকে টঙ্গীর কামারপাড়ায় ইজতেমা ময়দানের পাশে গাড়িবহরে নৃশংস হামলায় বগুড়ার সাথি বেলা আহমদ (৬৫) নিহত হন।’
তিনি এই হামলার নিন্দা জানিয়ে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান জানান। একই সঙ্গে তিনি মামুনুল হকসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের হস্তক্ষেপের নিন্দা জানান।
মঙ্গলবারের সংঘর্ষের পর সারা দেশে সাদপন্থীদের ওপর নির্যাতন নেমে এসেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘গতকাল (বুধবার) রাতে ঢাকার বিভিন্ন মাদ্রাসা ও মসজিদে হামলা চালানো হয়েছে। যার মধ্যে নিকুঞ্জ মাদ্রাসায় হেফাজত এবং জুবায়েরপন্থীদের হামলার ঘটনা উল্লেখযোগ্য। অনেক সাথি এখনো গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। এমনকি ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে আহত সাথিদের সেবা গ্রহণেও বাধা দেওয়া হচ্ছে।’
এ সময় তিনি ছয় দফা দাবি জানান। তিনি বলেন, ‘আগামী বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। কাকরাইল মসজিদে সাদপন্থীদের স্বাভাবিক কার্যক্রম নির্বিঘ্নে পরিচালনার সুযোগ দিতে হবে। টঙ্গীর ইজতেমা মাঠ সরকার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে সাদপন্থীদের ইজতেমার আগে বুঝিয়ে দিতে হবে। আসন্ন বিশ্ব ইজতেমা সুন্দরভাবে আয়োজনের জন্য সরকার এবং সংশ্লিষ্টদের সহায়তা নিশ্চিত করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সারা দেশে সাদপন্থীদের ওপর হামলা ও নির্যাতন বন্ধ করতে হবে এবং মসজিদে বাধা সৃষ্টির ক্ষেত্রে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। তাবলিগের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে।’
অন্যদিকে বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানে এক সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভী আসলে কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে বলে জানান, জুবায়েরপন্থি তাবলিগ জামাতের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান। তিনি জানান, জুবায়েরপন্থীদের নেতৃত্বেই আসন্ন ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে।
ইজতেমা নির্ধারিত সময়েই হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ইনশা আল্লাহ, আগামী জানুয়ারির ৩১, ফেব্রুয়ারির ১ ও ২ তারিখে ইজতেমা হবে এবং তা আমাদের নেতৃত্বেই হবে।’ সাদপন্থীরা ইজতেমা করতে পারবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘তারা কীভাবে করবে? তারা প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অমান্য করেছে। ওলামায়ে কেরাম এই বিষয়টি বিবেচনা করবেন কারণ দ্বীনের ধারক ও বাহক ওলামায়ে কেরাম।’
ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভী আসতে চাইলে জুবায়েরপন্থীরা বাধা দেবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই বাধা আসতে পারে। একজন লোক এখানে এসে বারবার কোরআন-সুন্নাহবিরোধী বক্তব্য দেবেন, মানুষকে আকিদা থেকে দূরে সরানোর চেষ্টা করবেন। ওলামায়ে কেরামের পক্ষ থেকে কি বাধা আসবে না? অবশ্যই বাধা আসবে।’
হাবিবুল্লাহ রায়হান আরও বলেন, ‘কোনো ধরনের সংঘর্ষ বা সংঘাত যাতে না হয়, সে বিষয়ে প্রশাসন থেকে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সাদপন্থীরা হঠাৎ জোড়ের ঘোষণা দেয়, যা প্রশাসনের সিদ্ধান্তের বাইরে ছিল।’
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘তারা সারা দেশ থেকে লোকজনকে আসার জন্য ডাকে এবং তাদের সঙ্গে টর্চলাইট নিয়ে আসতে বলে। যেখানে এখন বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার ঘটনা প্রায় নেই। সেখানে এই টর্চ দিয়ে তারা কী করবে? এটি স্পষ্ট করে যে, তারা রাতের গভীরে আমাদের লোকেরা ঘুমন্ত অবস্থায় থাকলে আক্রমণ করবে। তারা আমাদের তিনজন সদস্যকে হত্যা করেছে।’

আসন্ন বিশ্ব ইজতেমাকে কেন্দ্র করে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের দুটি পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। সম্প্রতি গাজীপুরের টঙ্গীতে উভয় পক্ষের মধ্যে ইজতেমার মাঠ দখল নিয়ে সংঘর্ষে চারজন মারা গেছেন। এই ঘটনার পর গতকাল বৃহস্পতিবার উভয় পক্ষই সংবাদ সম্মেলন করেছে। সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা সংঘর্ষ ও নিহতের ঘটনায় জুবায়েরপন্থীদের দায়ী করে ৬ দফা দাবি উত্থাপন করেছেন। অন্যদিকে জুবায়েরপন্থীরা জানিয়েছেন, আসন্ন ইজতেমা তাদের নেতৃত্বেই অনুষ্ঠিত হবে এবং সাদপন্থীরা ইজতেমা আয়োজনের চেষ্টা করলে তাদের প্রতিহত করা হবে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর মিরপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে সাদপন্থী নেতা মুফতি মুহাম্মদ শফিউল্লাহ মাক্কী বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য ছয় দফা দাবি জানান।
মুফতি মাক্কী অভিযোগ করে বলেন, ‘গত ১৭ ডিসেম্বর টঙ্গীতে জোড়ের কাজ করতে যাওয়ার পথে সাদপন্থী তাবলিগ জামাতের সাথিরা জুবায়েরপন্থীদের পরিকল্পিত হামলার শিকার হয়। রাত আনুমানিক ২টার দিকে টঙ্গীর কামারপাড়ায় ইজতেমা ময়দানের পাশে গাড়িবহরে নৃশংস হামলায় বগুড়ার সাথি বেলা আহমদ (৬৫) নিহত হন।’
তিনি এই হামলার নিন্দা জানিয়ে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান জানান। একই সঙ্গে তিনি মামুনুল হকসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের হস্তক্ষেপের নিন্দা জানান।
মঙ্গলবারের সংঘর্ষের পর সারা দেশে সাদপন্থীদের ওপর নির্যাতন নেমে এসেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘গতকাল (বুধবার) রাতে ঢাকার বিভিন্ন মাদ্রাসা ও মসজিদে হামলা চালানো হয়েছে। যার মধ্যে নিকুঞ্জ মাদ্রাসায় হেফাজত এবং জুবায়েরপন্থীদের হামলার ঘটনা উল্লেখযোগ্য। অনেক সাথি এখনো গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। এমনকি ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে আহত সাথিদের সেবা গ্রহণেও বাধা দেওয়া হচ্ছে।’
এ সময় তিনি ছয় দফা দাবি জানান। তিনি বলেন, ‘আগামী বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। কাকরাইল মসজিদে সাদপন্থীদের স্বাভাবিক কার্যক্রম নির্বিঘ্নে পরিচালনার সুযোগ দিতে হবে। টঙ্গীর ইজতেমা মাঠ সরকার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে সাদপন্থীদের ইজতেমার আগে বুঝিয়ে দিতে হবে। আসন্ন বিশ্ব ইজতেমা সুন্দরভাবে আয়োজনের জন্য সরকার এবং সংশ্লিষ্টদের সহায়তা নিশ্চিত করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সারা দেশে সাদপন্থীদের ওপর হামলা ও নির্যাতন বন্ধ করতে হবে এবং মসজিদে বাধা সৃষ্টির ক্ষেত্রে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। তাবলিগের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে।’
অন্যদিকে বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানে এক সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভী আসলে কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে বলে জানান, জুবায়েরপন্থি তাবলিগ জামাতের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান। তিনি জানান, জুবায়েরপন্থীদের নেতৃত্বেই আসন্ন ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে।
ইজতেমা নির্ধারিত সময়েই হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ইনশা আল্লাহ, আগামী জানুয়ারির ৩১, ফেব্রুয়ারির ১ ও ২ তারিখে ইজতেমা হবে এবং তা আমাদের নেতৃত্বেই হবে।’ সাদপন্থীরা ইজতেমা করতে পারবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘তারা কীভাবে করবে? তারা প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অমান্য করেছে। ওলামায়ে কেরাম এই বিষয়টি বিবেচনা করবেন কারণ দ্বীনের ধারক ও বাহক ওলামায়ে কেরাম।’
ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভী আসতে চাইলে জুবায়েরপন্থীরা বাধা দেবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই বাধা আসতে পারে। একজন লোক এখানে এসে বারবার কোরআন-সুন্নাহবিরোধী বক্তব্য দেবেন, মানুষকে আকিদা থেকে দূরে সরানোর চেষ্টা করবেন। ওলামায়ে কেরামের পক্ষ থেকে কি বাধা আসবে না? অবশ্যই বাধা আসবে।’
হাবিবুল্লাহ রায়হান আরও বলেন, ‘কোনো ধরনের সংঘর্ষ বা সংঘাত যাতে না হয়, সে বিষয়ে প্রশাসন থেকে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সাদপন্থীরা হঠাৎ জোড়ের ঘোষণা দেয়, যা প্রশাসনের সিদ্ধান্তের বাইরে ছিল।’
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘তারা সারা দেশ থেকে লোকজনকে আসার জন্য ডাকে এবং তাদের সঙ্গে টর্চলাইট নিয়ে আসতে বলে। যেখানে এখন বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার ঘটনা প্রায় নেই। সেখানে এই টর্চ দিয়ে তারা কী করবে? এটি স্পষ্ট করে যে, তারা রাতের গভীরে আমাদের লোকেরা ঘুমন্ত অবস্থায় থাকলে আক্রমণ করবে। তারা আমাদের তিনজন সদস্যকে হত্যা করেছে।’
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসন্ন বিশ্ব ইজতেমাকে কেন্দ্র করে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের দুটি পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। সম্প্রতি গাজীপুরের টঙ্গীতে উভয় পক্ষের মধ্যে ইজতেমার মাঠ দখল নিয়ে সংঘর্ষে চারজন মারা গেছেন। এই ঘটনার পর গতকাল বৃহস্পতিবার উভয় পক্ষই সংবাদ সম্মেলন করেছে। সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা সংঘর্ষ ও নিহতের ঘটনায় জুবায়েরপন্থীদের দায়ী করে ৬ দফা দাবি উত্থাপন করেছেন। অন্যদিকে জুবায়েরপন্থীরা জানিয়েছেন, আসন্ন ইজতেমা তাদের নেতৃত্বেই অনুষ্ঠিত হবে এবং সাদপন্থীরা ইজতেমা আয়োজনের চেষ্টা করলে তাদের প্রতিহত করা হবে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর মিরপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে সাদপন্থী নেতা মুফতি মুহাম্মদ শফিউল্লাহ মাক্কী বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য ছয় দফা দাবি জানান।
মুফতি মাক্কী অভিযোগ করে বলেন, ‘গত ১৭ ডিসেম্বর টঙ্গীতে জোড়ের কাজ করতে যাওয়ার পথে সাদপন্থী তাবলিগ জামাতের সাথিরা জুবায়েরপন্থীদের পরিকল্পিত হামলার শিকার হয়। রাত আনুমানিক ২টার দিকে টঙ্গীর কামারপাড়ায় ইজতেমা ময়দানের পাশে গাড়িবহরে নৃশংস হামলায় বগুড়ার সাথি বেলা আহমদ (৬৫) নিহত হন।’
তিনি এই হামলার নিন্দা জানিয়ে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান জানান। একই সঙ্গে তিনি মামুনুল হকসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের হস্তক্ষেপের নিন্দা জানান।
মঙ্গলবারের সংঘর্ষের পর সারা দেশে সাদপন্থীদের ওপর নির্যাতন নেমে এসেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘গতকাল (বুধবার) রাতে ঢাকার বিভিন্ন মাদ্রাসা ও মসজিদে হামলা চালানো হয়েছে। যার মধ্যে নিকুঞ্জ মাদ্রাসায় হেফাজত এবং জুবায়েরপন্থীদের হামলার ঘটনা উল্লেখযোগ্য। অনেক সাথি এখনো গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। এমনকি ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে আহত সাথিদের সেবা গ্রহণেও বাধা দেওয়া হচ্ছে।’
এ সময় তিনি ছয় দফা দাবি জানান। তিনি বলেন, ‘আগামী বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। কাকরাইল মসজিদে সাদপন্থীদের স্বাভাবিক কার্যক্রম নির্বিঘ্নে পরিচালনার সুযোগ দিতে হবে। টঙ্গীর ইজতেমা মাঠ সরকার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে সাদপন্থীদের ইজতেমার আগে বুঝিয়ে দিতে হবে। আসন্ন বিশ্ব ইজতেমা সুন্দরভাবে আয়োজনের জন্য সরকার এবং সংশ্লিষ্টদের সহায়তা নিশ্চিত করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সারা দেশে সাদপন্থীদের ওপর হামলা ও নির্যাতন বন্ধ করতে হবে এবং মসজিদে বাধা সৃষ্টির ক্ষেত্রে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। তাবলিগের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে।’
অন্যদিকে বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানে এক সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভী আসলে কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে বলে জানান, জুবায়েরপন্থি তাবলিগ জামাতের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান। তিনি জানান, জুবায়েরপন্থীদের নেতৃত্বেই আসন্ন ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে।
ইজতেমা নির্ধারিত সময়েই হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ইনশা আল্লাহ, আগামী জানুয়ারির ৩১, ফেব্রুয়ারির ১ ও ২ তারিখে ইজতেমা হবে এবং তা আমাদের নেতৃত্বেই হবে।’ সাদপন্থীরা ইজতেমা করতে পারবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘তারা কীভাবে করবে? তারা প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অমান্য করেছে। ওলামায়ে কেরাম এই বিষয়টি বিবেচনা করবেন কারণ দ্বীনের ধারক ও বাহক ওলামায়ে কেরাম।’
ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভী আসতে চাইলে জুবায়েরপন্থীরা বাধা দেবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই বাধা আসতে পারে। একজন লোক এখানে এসে বারবার কোরআন-সুন্নাহবিরোধী বক্তব্য দেবেন, মানুষকে আকিদা থেকে দূরে সরানোর চেষ্টা করবেন। ওলামায়ে কেরামের পক্ষ থেকে কি বাধা আসবে না? অবশ্যই বাধা আসবে।’
হাবিবুল্লাহ রায়হান আরও বলেন, ‘কোনো ধরনের সংঘর্ষ বা সংঘাত যাতে না হয়, সে বিষয়ে প্রশাসন থেকে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সাদপন্থীরা হঠাৎ জোড়ের ঘোষণা দেয়, যা প্রশাসনের সিদ্ধান্তের বাইরে ছিল।’
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘তারা সারা দেশ থেকে লোকজনকে আসার জন্য ডাকে এবং তাদের সঙ্গে টর্চলাইট নিয়ে আসতে বলে। যেখানে এখন বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার ঘটনা প্রায় নেই। সেখানে এই টর্চ দিয়ে তারা কী করবে? এটি স্পষ্ট করে যে, তারা রাতের গভীরে আমাদের লোকেরা ঘুমন্ত অবস্থায় থাকলে আক্রমণ করবে। তারা আমাদের তিনজন সদস্যকে হত্যা করেছে।’

আসন্ন বিশ্ব ইজতেমাকে কেন্দ্র করে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের দুটি পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। সম্প্রতি গাজীপুরের টঙ্গীতে উভয় পক্ষের মধ্যে ইজতেমার মাঠ দখল নিয়ে সংঘর্ষে চারজন মারা গেছেন। এই ঘটনার পর গতকাল বৃহস্পতিবার উভয় পক্ষই সংবাদ সম্মেলন করেছে। সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা সংঘর্ষ ও নিহতের ঘটনায় জুবায়েরপন্থীদের দায়ী করে ৬ দফা দাবি উত্থাপন করেছেন। অন্যদিকে জুবায়েরপন্থীরা জানিয়েছেন, আসন্ন ইজতেমা তাদের নেতৃত্বেই অনুষ্ঠিত হবে এবং সাদপন্থীরা ইজতেমা আয়োজনের চেষ্টা করলে তাদের প্রতিহত করা হবে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর মিরপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে সাদপন্থী নেতা মুফতি মুহাম্মদ শফিউল্লাহ মাক্কী বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য ছয় দফা দাবি জানান।
মুফতি মাক্কী অভিযোগ করে বলেন, ‘গত ১৭ ডিসেম্বর টঙ্গীতে জোড়ের কাজ করতে যাওয়ার পথে সাদপন্থী তাবলিগ জামাতের সাথিরা জুবায়েরপন্থীদের পরিকল্পিত হামলার শিকার হয়। রাত আনুমানিক ২টার দিকে টঙ্গীর কামারপাড়ায় ইজতেমা ময়দানের পাশে গাড়িবহরে নৃশংস হামলায় বগুড়ার সাথি বেলা আহমদ (৬৫) নিহত হন।’
তিনি এই হামলার নিন্দা জানিয়ে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান জানান। একই সঙ্গে তিনি মামুনুল হকসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের হস্তক্ষেপের নিন্দা জানান।
মঙ্গলবারের সংঘর্ষের পর সারা দেশে সাদপন্থীদের ওপর নির্যাতন নেমে এসেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘গতকাল (বুধবার) রাতে ঢাকার বিভিন্ন মাদ্রাসা ও মসজিদে হামলা চালানো হয়েছে। যার মধ্যে নিকুঞ্জ মাদ্রাসায় হেফাজত এবং জুবায়েরপন্থীদের হামলার ঘটনা উল্লেখযোগ্য। অনেক সাথি এখনো গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। এমনকি ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে আহত সাথিদের সেবা গ্রহণেও বাধা দেওয়া হচ্ছে।’
এ সময় তিনি ছয় দফা দাবি জানান। তিনি বলেন, ‘আগামী বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। কাকরাইল মসজিদে সাদপন্থীদের স্বাভাবিক কার্যক্রম নির্বিঘ্নে পরিচালনার সুযোগ দিতে হবে। টঙ্গীর ইজতেমা মাঠ সরকার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে সাদপন্থীদের ইজতেমার আগে বুঝিয়ে দিতে হবে। আসন্ন বিশ্ব ইজতেমা সুন্দরভাবে আয়োজনের জন্য সরকার এবং সংশ্লিষ্টদের সহায়তা নিশ্চিত করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সারা দেশে সাদপন্থীদের ওপর হামলা ও নির্যাতন বন্ধ করতে হবে এবং মসজিদে বাধা সৃষ্টির ক্ষেত্রে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। তাবলিগের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে।’
অন্যদিকে বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানে এক সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভী আসলে কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে বলে জানান, জুবায়েরপন্থি তাবলিগ জামাতের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান। তিনি জানান, জুবায়েরপন্থীদের নেতৃত্বেই আসন্ন ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে।
ইজতেমা নির্ধারিত সময়েই হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ইনশা আল্লাহ, আগামী জানুয়ারির ৩১, ফেব্রুয়ারির ১ ও ২ তারিখে ইজতেমা হবে এবং তা আমাদের নেতৃত্বেই হবে।’ সাদপন্থীরা ইজতেমা করতে পারবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘তারা কীভাবে করবে? তারা প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অমান্য করেছে। ওলামায়ে কেরাম এই বিষয়টি বিবেচনা করবেন কারণ দ্বীনের ধারক ও বাহক ওলামায়ে কেরাম।’
ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভী আসতে চাইলে জুবায়েরপন্থীরা বাধা দেবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই বাধা আসতে পারে। একজন লোক এখানে এসে বারবার কোরআন-সুন্নাহবিরোধী বক্তব্য দেবেন, মানুষকে আকিদা থেকে দূরে সরানোর চেষ্টা করবেন। ওলামায়ে কেরামের পক্ষ থেকে কি বাধা আসবে না? অবশ্যই বাধা আসবে।’
হাবিবুল্লাহ রায়হান আরও বলেন, ‘কোনো ধরনের সংঘর্ষ বা সংঘাত যাতে না হয়, সে বিষয়ে প্রশাসন থেকে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সাদপন্থীরা হঠাৎ জোড়ের ঘোষণা দেয়, যা প্রশাসনের সিদ্ধান্তের বাইরে ছিল।’
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘তারা সারা দেশ থেকে লোকজনকে আসার জন্য ডাকে এবং তাদের সঙ্গে টর্চলাইট নিয়ে আসতে বলে। যেখানে এখন বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার ঘটনা প্রায় নেই। সেখানে এই টর্চ দিয়ে তারা কী করবে? এটি স্পষ্ট করে যে, তারা রাতের গভীরে আমাদের লোকেরা ঘুমন্ত অবস্থায় থাকলে আক্রমণ করবে। তারা আমাদের তিনজন সদস্যকে হত্যা করেছে।’

বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়–প্রশ্রয় দিয়ে ‘সেভেন সিস্টার্স’ নামে পরিচিত ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য নিয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
৩ মিনিট আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২-এর বিশেষ অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে এবার ১ হাজার ৩৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় বিভিন্ন ধরনের অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের শুরু থেকেই ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ‘টানাপোড়েন আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন এই সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। এটা মেনে নিয়েই ‘ভালো সম্পর্ক তৈরির’ চেষ্টা সরকার করছে বলেও তিনি জানান। আজ বুধবার বিকেলে ঢাকায় সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তৌহিদ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে গুলশান থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়–প্রশ্রয় দিয়ে ‘সেভেন সিস্টার্স’ নামে পরিচিত ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য নিয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেছেন, হাসনাত সরকারের অংশ নয়, সুতরাং তাঁর বক্তব্য সরকারের বক্তব্য নয়। বাংলাদেশ কোনো ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী ব্যক্তিকে’ কখনো আশ্রয় দেবে না।
গতকাল ঢাকায় এক সমাবেশে এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত বলেন, ‘ভারতকে স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, যারা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, সম্ভাবনা, ভোটাধিকার ও মানবাধিকারকে বিশ্বাস করে না, তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছেন। ভারতের যারা সেপারেটিস্ট আছে বাংলাদেশে, আমরা তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে যে সেভেন সিস্টার রয়েছে, সেটাকে ভারত থেকে আলাদ করে দেব।’
তার এই বক্তব্য নিয়ে ব্যাপক আলোচনা–সমালোচনা চলছে। ভারতও বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে তলব করে বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে।
বুধবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘প্রথমেই তো প্রশ্ন হচ্ছে যে, হাসনাত কি সরকারের অংশ? সে তো সরকারের অংশ না। সরকারের বক্তব্য যদি হতো, সেটা হয় আমি বলতাম নয়তো সরকারের যে সর্বোচ্চ অফিস সেখান থেকে বলতো। কাজেই এটা অনেকটাই অবান্তর।’
বিচ্ছিন্নবাদীদের ‘আশ্রয়–প্রশ্রয়’ দেওয়ার বিষয়ে হাসনাতের বক্তব্যের প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশ কোনো সন্ত্রাসবাদে বিশ্বাস করে না— এটা আপনারা জানেন আমাদের একটা নীতি আছে। আমরা কোনো বিচ্ছিন্নতাবাদী ব্যক্তিকে আমাদের ভূমিতে আশ্রয় দেব— অবশ্যই এটা সরকার করবে না। এবং আমি অনুমান করি, বাংলাদেশের কোনো সরকারই তা করবে না। এটা একজন ‘অ্যাক্টিভিস্ট’ রাজনীতি করেন, উনি বলতে পারেন, কিন্তু সেটা সরকারের অবস্থান অবশ্যই সেটা।’

বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়–প্রশ্রয় দিয়ে ‘সেভেন সিস্টার্স’ নামে পরিচিত ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য নিয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেছেন, হাসনাত সরকারের অংশ নয়, সুতরাং তাঁর বক্তব্য সরকারের বক্তব্য নয়। বাংলাদেশ কোনো ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী ব্যক্তিকে’ কখনো আশ্রয় দেবে না।
গতকাল ঢাকায় এক সমাবেশে এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত বলেন, ‘ভারতকে স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, যারা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, সম্ভাবনা, ভোটাধিকার ও মানবাধিকারকে বিশ্বাস করে না, তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছেন। ভারতের যারা সেপারেটিস্ট আছে বাংলাদেশে, আমরা তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে যে সেভেন সিস্টার রয়েছে, সেটাকে ভারত থেকে আলাদ করে দেব।’
তার এই বক্তব্য নিয়ে ব্যাপক আলোচনা–সমালোচনা চলছে। ভারতও বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে তলব করে বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে।
বুধবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘প্রথমেই তো প্রশ্ন হচ্ছে যে, হাসনাত কি সরকারের অংশ? সে তো সরকারের অংশ না। সরকারের বক্তব্য যদি হতো, সেটা হয় আমি বলতাম নয়তো সরকারের যে সর্বোচ্চ অফিস সেখান থেকে বলতো। কাজেই এটা অনেকটাই অবান্তর।’
বিচ্ছিন্নবাদীদের ‘আশ্রয়–প্রশ্রয়’ দেওয়ার বিষয়ে হাসনাতের বক্তব্যের প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশ কোনো সন্ত্রাসবাদে বিশ্বাস করে না— এটা আপনারা জানেন আমাদের একটা নীতি আছে। আমরা কোনো বিচ্ছিন্নতাবাদী ব্যক্তিকে আমাদের ভূমিতে আশ্রয় দেব— অবশ্যই এটা সরকার করবে না। এবং আমি অনুমান করি, বাংলাদেশের কোনো সরকারই তা করবে না। এটা একজন ‘অ্যাক্টিভিস্ট’ রাজনীতি করেন, উনি বলতে পারেন, কিন্তু সেটা সরকারের অবস্থান অবশ্যই সেটা।’

আসন্ন বিশ্ব ইজতেমাকে কেন্দ্র করে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের দুটি পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। সম্প্রতি গাজীপুরের টঙ্গীতে উভয় পক্ষের মধ্যে ইজতেমার মাঠ দখল নিয়ে সংঘর্ষে চারজন মারা গেছেন। এই ঘটনার পর গতকাল বৃহস্পতিবার উভয় পক্ষই সংবাদ সম্মেলন করেছে। সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা সংঘর্ষ ও নিহতের ঘটনায় জুবায়েরপন্থী
২০ ডিসেম্বর ২০২৪
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২-এর বিশেষ অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে এবার ১ হাজার ৩৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় বিভিন্ন ধরনের অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের শুরু থেকেই ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ‘টানাপোড়েন আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন এই সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। এটা মেনে নিয়েই ‘ভালো সম্পর্ক তৈরির’ চেষ্টা সরকার করছে বলেও তিনি জানান। আজ বুধবার বিকেলে ঢাকায় সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তৌহিদ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে গুলশান থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২-এর বিশেষ অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে এবার ১ হাজার ৩৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় বিভিন্ন ধরনের অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
পুলিশ সদর দপ্তর জানায়, গতকাল মঙ্গলবার থেকে আজ বিকেল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২-এর অভিযানে সারা দেশে ১ হাজার ৩৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত ৫২৩ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অভিযানে অবৈধ একটি পিস্তল, পাঁচটি দেশীয় অস্ত্র, একটি ওয়ান শুটারগান, একটি বন্দুক, তিন রাউন্ড গুলি, একটি ফায়ার করা গুলি, তিন রাউন্ড কার্তুজ, ১১টি দেশীয় অস্ত্র ও ১২টি ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের ডিএমপি, আরএমপি, জিএমপি, ঢাকা রেঞ্জ, চট্টগ্রাম রেঞ্জ, খুলনা রেঞ্জ ও রাজশাহী রেঞ্জ ইউনিটের অভিযানে এসব অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়। বেশ কয়েকটি ইউনিট চেকপোস্ট চালায়।
এ ছাড়া পুলিশি কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ২১ হাজার ৬৩০টি মোটরসাইকেল ও ১৯ হাজার ৯৪টি গাড়ি তল্লাশি করা হয়। তল্লাশিকালে একটি একনলা বন্ধুক, দুটি ধারালো ছুরি, একটি বার্মিজ চাকু, এক রাউন্ড গুলি ও একটি ফায়ার করা গুলি উদ্ধার এবং ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ‘ফ্যাসিস্টদের’ দমনে ১৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যা থেকে দেশজুড়ে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ নামে বিশেষ অভিযান শুরু করে যৌথ বাহিনী। প্রথম দিন গ্রেপ্তার করা হয় ৪৭৬ জন, দ্বিতীয় দিন ৫৬৭, তৃতীয় দিন ৮২৩ ও চতুর্থ দিন ১ হাজার ৩৯৮ জন। গত চার দিনে অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২-এ মোট গ্রেপ্তার ৩ হাজার ২৬৪ জন।

অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২-এর বিশেষ অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে এবার ১ হাজার ৩৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় বিভিন্ন ধরনের অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
পুলিশ সদর দপ্তর জানায়, গতকাল মঙ্গলবার থেকে আজ বিকেল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২-এর অভিযানে সারা দেশে ১ হাজার ৩৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত ৫২৩ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অভিযানে অবৈধ একটি পিস্তল, পাঁচটি দেশীয় অস্ত্র, একটি ওয়ান শুটারগান, একটি বন্দুক, তিন রাউন্ড গুলি, একটি ফায়ার করা গুলি, তিন রাউন্ড কার্তুজ, ১১টি দেশীয় অস্ত্র ও ১২টি ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের ডিএমপি, আরএমপি, জিএমপি, ঢাকা রেঞ্জ, চট্টগ্রাম রেঞ্জ, খুলনা রেঞ্জ ও রাজশাহী রেঞ্জ ইউনিটের অভিযানে এসব অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়। বেশ কয়েকটি ইউনিট চেকপোস্ট চালায়।
এ ছাড়া পুলিশি কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ২১ হাজার ৬৩০টি মোটরসাইকেল ও ১৯ হাজার ৯৪টি গাড়ি তল্লাশি করা হয়। তল্লাশিকালে একটি একনলা বন্ধুক, দুটি ধারালো ছুরি, একটি বার্মিজ চাকু, এক রাউন্ড গুলি ও একটি ফায়ার করা গুলি উদ্ধার এবং ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ‘ফ্যাসিস্টদের’ দমনে ১৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যা থেকে দেশজুড়ে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ নামে বিশেষ অভিযান শুরু করে যৌথ বাহিনী। প্রথম দিন গ্রেপ্তার করা হয় ৪৭৬ জন, দ্বিতীয় দিন ৫৬৭, তৃতীয় দিন ৮২৩ ও চতুর্থ দিন ১ হাজার ৩৯৮ জন। গত চার দিনে অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২-এ মোট গ্রেপ্তার ৩ হাজার ২৬৪ জন।

আসন্ন বিশ্ব ইজতেমাকে কেন্দ্র করে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের দুটি পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। সম্প্রতি গাজীপুরের টঙ্গীতে উভয় পক্ষের মধ্যে ইজতেমার মাঠ দখল নিয়ে সংঘর্ষে চারজন মারা গেছেন। এই ঘটনার পর গতকাল বৃহস্পতিবার উভয় পক্ষই সংবাদ সম্মেলন করেছে। সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা সংঘর্ষ ও নিহতের ঘটনায় জুবায়েরপন্থী
২০ ডিসেম্বর ২০২৪
বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়–প্রশ্রয় দিয়ে ‘সেভেন সিস্টার্স’ নামে পরিচিত ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য নিয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
৩ মিনিট আগে
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের শুরু থেকেই ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ‘টানাপোড়েন আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন এই সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। এটা মেনে নিয়েই ‘ভালো সম্পর্ক তৈরির’ চেষ্টা সরকার করছে বলেও তিনি জানান। আজ বুধবার বিকেলে ঢাকায় সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তৌহিদ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে গুলশান থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের শুরু থেকেই ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ‘টানাপোড়েন আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন এই সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। এটা মেনে নিয়েই ‘ভালো সম্পর্ক তৈরির’ চেষ্টা সরকার করছে বলেও তিনি জানান। আজ বুধবার বিকেলে ঢাকায় সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তৌহিদ হোসেন।
এর আগে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহাম্মদ রিয়াজ হামিদউল্লাহকে তলব করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা নিয়ে চরম উদ্বেগ প্রকাশ করে নয়াদিল্লি। বাংলাদেশে ‘নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতির’ কথা তুলে ধরা হয়।
এ বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এটা (দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনারকে তলব) খুব অপ্রত্যাশিত কিছু না। সাধারণত এটা ঘটে। একজনকে ডাকলে আরেকজনকে ডাকা হয়।
তৌহিদ হোসেন বলেন, এই বাস্তবতাকে মেনে নেওয়াই ভালো যে—আসলে এই সরকারের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত (সম্পর্কে) টানাপোড়েন তো আছেই ভারতের সঙ্গে।
তবে বাস্তবতা মেনে নিয়েই বর্তমান সরকার ভারতের সঙ্গে একটা ভালো সম্পর্ক তৈরি করার চেষ্টা করছে জানিয়েছে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘তবে আমরা চাইলেই যে হবে, এমন কোনো কথা নেই। দুই পক্ষ থেকেই সম্পর্ককে এগোনোর চেষ্টা করতে হবে।’

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের শুরু থেকেই ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ‘টানাপোড়েন আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন এই সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। এটা মেনে নিয়েই ‘ভালো সম্পর্ক তৈরির’ চেষ্টা সরকার করছে বলেও তিনি জানান। আজ বুধবার বিকেলে ঢাকায় সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তৌহিদ হোসেন।
এর আগে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহাম্মদ রিয়াজ হামিদউল্লাহকে তলব করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা নিয়ে চরম উদ্বেগ প্রকাশ করে নয়াদিল্লি। বাংলাদেশে ‘নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতির’ কথা তুলে ধরা হয়।
এ বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এটা (দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনারকে তলব) খুব অপ্রত্যাশিত কিছু না। সাধারণত এটা ঘটে। একজনকে ডাকলে আরেকজনকে ডাকা হয়।
তৌহিদ হোসেন বলেন, এই বাস্তবতাকে মেনে নেওয়াই ভালো যে—আসলে এই সরকারের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত (সম্পর্কে) টানাপোড়েন তো আছেই ভারতের সঙ্গে।
তবে বাস্তবতা মেনে নিয়েই বর্তমান সরকার ভারতের সঙ্গে একটা ভালো সম্পর্ক তৈরি করার চেষ্টা করছে জানিয়েছে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘তবে আমরা চাইলেই যে হবে, এমন কোনো কথা নেই। দুই পক্ষ থেকেই সম্পর্ককে এগোনোর চেষ্টা করতে হবে।’

আসন্ন বিশ্ব ইজতেমাকে কেন্দ্র করে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের দুটি পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। সম্প্রতি গাজীপুরের টঙ্গীতে উভয় পক্ষের মধ্যে ইজতেমার মাঠ দখল নিয়ে সংঘর্ষে চারজন মারা গেছেন। এই ঘটনার পর গতকাল বৃহস্পতিবার উভয় পক্ষই সংবাদ সম্মেলন করেছে। সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা সংঘর্ষ ও নিহতের ঘটনায় জুবায়েরপন্থী
২০ ডিসেম্বর ২০২৪
বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়–প্রশ্রয় দিয়ে ‘সেভেন সিস্টার্স’ নামে পরিচিত ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য নিয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
৩ মিনিট আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২-এর বিশেষ অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে এবার ১ হাজার ৩৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় বিভিন্ন ধরনের অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে গুলশান থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে গুলশান থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
সুমাইয়ার স্বামী মেজর সাদিকুল হকের বিরুদ্ধে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত। এরই মধ্যে তাঁর বিরুদ্ধে কোর্ট-মার্শাল গঠন করেছে সেনাবাহিনী।
আদালতে গুলশান থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা পুলিশের এসআই মোক্তার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সুমাইয়া জাফরিনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। নতুন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন ডিবি পুলিশের গুলশান জোনাল টিমের পরিদর্শক মোজাম্মেল হক মামুন।
মামলার বিবরণী থেকে জানা যায়, চলতি বছরের ২২ এপ্রিল সকালে গুলশান-১-এর জব্বার টাওয়ারের পাশে ৩০-৩৫ জন নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগ ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ব্যানারে বিক্ষোভ-মিছিল করেন। আসামিরা দেশের সার্বভৌমত্ব ও জনগণের নিরাপত্তায় বিঘ্ন ঘটিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে বিভিন্ন স্লোগান দেন। তাঁরা দেশবিরোধী স্লোগান দেন। পুলিশ সেখানে গিয়ে কয়েকজন আসামিকে গ্রেপ্তার করে। কয়েকজন পালিয়ে যান। এ ঘটনায় পুলিশ ওই দিনই গুলশান থানায় মামলা করে।
আবেদনে বলা হয়, এ মামলায় গ্রেপ্তার আসামিদের জবানবন্দি ও স্থানীয়ভাবে তদন্তে জানা যায়, সুমাইয়া মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের অর্থ জোগানদাতা, পরামর্শদাতা ও নির্দেশদাতা। তিনি সক্রিয়ভাবে দেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করেন। আসামি নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়। তিনি ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গায় সরকার ও রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত সদস্যদের অর্থ জোগান দিয়ে থাকেন বলে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। এই আসামি সারা দেশের আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের কর্মীদের সুসংগঠিত করে দেশের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছিলেন বলে প্রাথমিক তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। মামলার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত এবং ন্যায়বিচারের স্বার্থে এ মামলায় আসামিকে গ্রেপ্তার দেখানো প্রয়োজন।
রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত পিপি মুহাম্মদ শামছুদ্দোহা সুমন গ্রেপ্তার দেখানোর পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেন। পরে আদালত তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
উল্লেখ্য, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের গেরিলা প্রশিক্ষণের ঘটনায় ভাটারা থানায় করা মামলায় গত ৬ আগস্ট সুমাইয়া জাফরিনকে গ্রেপ্তার করা হয়। ৭ আগস্ট তাঁর পাঁচ দিনের রিমান্ড হয়। রিমান্ড শেষে ১২ আগস্ট সুমাইয়া জাফরিন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। এরপর তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।

মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে গুলশান থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
সুমাইয়ার স্বামী মেজর সাদিকুল হকের বিরুদ্ধে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত। এরই মধ্যে তাঁর বিরুদ্ধে কোর্ট-মার্শাল গঠন করেছে সেনাবাহিনী।
আদালতে গুলশান থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা পুলিশের এসআই মোক্তার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সুমাইয়া জাফরিনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। নতুন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন ডিবি পুলিশের গুলশান জোনাল টিমের পরিদর্শক মোজাম্মেল হক মামুন।
মামলার বিবরণী থেকে জানা যায়, চলতি বছরের ২২ এপ্রিল সকালে গুলশান-১-এর জব্বার টাওয়ারের পাশে ৩০-৩৫ জন নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগ ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ব্যানারে বিক্ষোভ-মিছিল করেন। আসামিরা দেশের সার্বভৌমত্ব ও জনগণের নিরাপত্তায় বিঘ্ন ঘটিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে বিভিন্ন স্লোগান দেন। তাঁরা দেশবিরোধী স্লোগান দেন। পুলিশ সেখানে গিয়ে কয়েকজন আসামিকে গ্রেপ্তার করে। কয়েকজন পালিয়ে যান। এ ঘটনায় পুলিশ ওই দিনই গুলশান থানায় মামলা করে।
আবেদনে বলা হয়, এ মামলায় গ্রেপ্তার আসামিদের জবানবন্দি ও স্থানীয়ভাবে তদন্তে জানা যায়, সুমাইয়া মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের অর্থ জোগানদাতা, পরামর্শদাতা ও নির্দেশদাতা। তিনি সক্রিয়ভাবে দেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করেন। আসামি নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়। তিনি ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গায় সরকার ও রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত সদস্যদের অর্থ জোগান দিয়ে থাকেন বলে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। এই আসামি সারা দেশের আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের কর্মীদের সুসংগঠিত করে দেশের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছিলেন বলে প্রাথমিক তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। মামলার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত এবং ন্যায়বিচারের স্বার্থে এ মামলায় আসামিকে গ্রেপ্তার দেখানো প্রয়োজন।
রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত পিপি মুহাম্মদ শামছুদ্দোহা সুমন গ্রেপ্তার দেখানোর পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেন। পরে আদালত তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
উল্লেখ্য, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের গেরিলা প্রশিক্ষণের ঘটনায় ভাটারা থানায় করা মামলায় গত ৬ আগস্ট সুমাইয়া জাফরিনকে গ্রেপ্তার করা হয়। ৭ আগস্ট তাঁর পাঁচ দিনের রিমান্ড হয়। রিমান্ড শেষে ১২ আগস্ট সুমাইয়া জাফরিন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। এরপর তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।

আসন্ন বিশ্ব ইজতেমাকে কেন্দ্র করে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের দুটি পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। সম্প্রতি গাজীপুরের টঙ্গীতে উভয় পক্ষের মধ্যে ইজতেমার মাঠ দখল নিয়ে সংঘর্ষে চারজন মারা গেছেন। এই ঘটনার পর গতকাল বৃহস্পতিবার উভয় পক্ষই সংবাদ সম্মেলন করেছে। সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা সংঘর্ষ ও নিহতের ঘটনায় জুবায়েরপন্থী
২০ ডিসেম্বর ২০২৪
বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়–প্রশ্রয় দিয়ে ‘সেভেন সিস্টার্স’ নামে পরিচিত ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য নিয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
৩ মিনিট আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২-এর বিশেষ অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে এবার ১ হাজার ৩৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় বিভিন্ন ধরনের অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের শুরু থেকেই ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ‘টানাপোড়েন আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন এই সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। এটা মেনে নিয়েই ‘ভালো সম্পর্ক তৈরির’ চেষ্টা সরকার করছে বলেও তিনি জানান। আজ বুধবার বিকেলে ঢাকায় সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তৌহিদ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে