কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা

ব্রিটিশদের চেয়ে বাংলাদেশি সাংবাদিকেরা বেশি হইচই করে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। ব্রিটেনে অপরাধ হলে সেখানকার সাংবাদিকেরা সে বিষয়ে যতটুকু সোচ্চার থাকেন, বাংলাদেশে অপরাধ হলে বাংলাদেশি সাংবাদিকেরা বেশি হইচই করেন বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দেওয়ার পর দেশে ফিরে আজ বুধবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ব্রিটিশ সংসদ সদস্য টিউলিপ সিদ্দিকের ওপর হামলা নিয়ে প্রশ্ন করলে এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘অনেক সময়ে বলা হয়, আমাদের দেশেই এসব আক্রমণ হামলা হয়। দেখেন ব্রিটেনের মতো উন্নত দেশ, যেখানে ইলেকট্রনিকস সফিস্টিকেশন অনেক ভালো, তাদের পুলিশরা অনেক ওয়েল ট্রেইনড (প্রশিক্ষিত), সে সমস্ত জায়গায় একজন জনপ্রতিনিধির গ্লাস ভেঙে দেয়, ম্যাসেজ দিয়ে যায়, এটি খুবই দুঃখজনক। তবে আমি বিশ্বাস করি ব্রিটিশ সরকার উইল টেক রেসপন্সিবিলিটি; এবং যা যা করার, তারা তা করবে।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ব্রিটেনে কিছুদিন আগে আরেক ভদ্রমহিলাকে জোর করে নিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে। সব সমাজে এ ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে; এগুলো দুঃখজনক। আমাদের দেশে হলে গণমাধ্যম হইচই শুরু করে।’ ব্রিটিশ গণমাধ্যমও হইচই করছে জানালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ব্রিটিশ গণমাধ্যম খুব একটা করে না। আরও কয়েকজনকে মারল না, সাতজনকে মারল, তারপর তো চুপ হয়ে গেল। আপনারা হলে তো এটি নিয়ে দুই সপ্তাহ হইচই করতেন। তবে ব্রিটিশরা এত করে না।’
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন করলে এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘এত তাড়াহুড়া কেন আপনাদের? আপনাদেরকে কি কেউ পয়সা দিয়েছে তাড়াতাড়ি করে ওদের রিকগনাইজ করার (স্বীকৃতি দেওয়ার) জন্য। আমরা বলেছি যে, আমরা অবজার্ভ করছি।’
এরই মধ্যে আফগানিস্তানে বিভিন্ন মানবিক সেবা দিতে বাংলাদেশ সম্মত হয়েছে জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ। এ নিয়ে বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতে বাংলাদেশ একটি সিদ্ধান্ত নেবে।
রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহ হত্যা প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘আমরা চাই না একজন মানুষও মারা যাক। একজন মানুষ মারা গিয়েছে, এ জন্য সঙ্গে সঙ্গে আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। তিনজন ধরা পড়েছে। আমাদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ নিয়ে কাজ করছে।’ বাংলাদেশ সতর্কতার সঙ্গে কাজ করছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মুহিবুল্লাহ তাঁর দেশে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন রকম আইনসিদ্ধ আন্দোলন করেছিলেন। কোনো মানুষ হয়তো এটি পছন্দ করেনি। তাই তাঁকে মেরে ফেলেছে। এ ধরনের দুর্ঘটনা যাতে আর না হয়, সে জন্য আমরা হত্যাকারীদের শনাক্ত করে শাস্তি দেব।’
রোহিঙ্গাদের পূর্ণ সুরক্ষা দেওয়া হচ্ছে জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সুরক্ষার পরিমাণ আরও বেড়েছে। সীমান্তগুলোর সুরক্ষা আরও বাড়ানো হবে, যাতে মাদক, মানবপাচারসহ অন্যান্য অপরাধ না হয়। আমরা শক্ত অবস্থান নেব। কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা হতে দেব না।’ কক্সবাজার অঞ্চলে অস্ত্রের ব্যবহার নিয়ে প্রশ্ন করলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা শক্ত অবস্থানে যাব। প্রয়োজনে যা যা করা দরকার, করব।’ ভাসানচরে জাতিসংঘের যাওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সবকিছু একেবারে চূড়ান্ত। সঠিক দিনক্ষণ জানা নেই। তবে ভাসানচরে কাজ করতে জাতিসংঘ রাজি।’
ভাসানচর ও আশ্রয় শিবির দুই জায়গা থেকেই রোহিঙ্গারা পালিয়ে যাচ্ছে। এ নিয়ে নানা ফোরামে আলোচনা চলছে। তবে বিষয়টিকে স্বাভাবিকই মনে করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘পালিয়ে যাবে না কেন? এ দেশ তো তার দেশ না। সে তার দেশে চলে যেতে চায়। সে তার দেশ না হলে অন্য দেশে...। আর আমরা সব ইন্টারনেট খুলে দিয়েছি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সুপারিশে। তারা অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তাদের আত্মীয়স্বজন অন্য দেশে আছে। সেই আত্মীয় ডাকাডাকি করছে যাওয়ার জন্য, তারা যাচ্ছে। তারা যদি যায় যাক, আমাদের কী? তারা অন্য দেশের লোক, আমরা তো তাদের দাওয়াত দিয়ে আনিনি।’
রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের মধ্যেই অন্য জেলায় ধরা পড়ছে জানালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আসলে অনেকগুলো বাড়াবাড়ি করে বলে লোকেরা। অন্য কোথাও গেলে আমরা ধরে ফেলি। ধরে আবার নিয়ে আসি।’
সৌদিতে ইয়াবাসহ বাংলাদেশি আটকের বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সৌদি আরবে মাদকের আইন খুব কড়া। আগে ছিল কেউ মাদক নিয়ে গেলে তাকে জবাই করে ফেলত। বহু পাকিস্তানি মহিলা মারা গেছে। এই ছেলের তো ভালো, তার ২০ বছর জেল হয়েছে। বাকি নতুন তথ্য কী আসছে, সেগুলো যাচাই-বাছাই করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে বললে, সৌদি সরকারের কাছে পৌঁছাতে পারি। সৌদির বিচারকেরা খুবই স্বাধীন ও ভালো। তাঁরা কোনো কিছুতে প্রভাবিত হন না। তাঁরা যা করেন, প্রমাণের ভিত্তিতে করেন। সেখানে শুধু কোনো উকিলের ব্যবস্থা নেই। পরিবার আদালতে বিষয়টি জানাতে পারে।’
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের পর রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ও মিয়ানমারের সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে হালনাগাদ তথ্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অপেক্ষা করেন। আমরা সব সময়ে আশাবাদী। এবার গণমাধ্যম খুব হইচই করল যে, আফগানিস্তান ইস্যু আসার পর রোহিঙ্গা সাইডলাইনে চলে গেছে। একেবারে উল্টো ঘটেছে। জাতিসংঘে যে বড় অনুষ্ঠানটি হলো সবগুলো বড় বড় দেশ সেখানে অংশ নিয়েছে। আমরা আশায় বুক বেঁধে আছি।’

ব্রিটিশদের চেয়ে বাংলাদেশি সাংবাদিকেরা বেশি হইচই করে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। ব্রিটেনে অপরাধ হলে সেখানকার সাংবাদিকেরা সে বিষয়ে যতটুকু সোচ্চার থাকেন, বাংলাদেশে অপরাধ হলে বাংলাদেশি সাংবাদিকেরা বেশি হইচই করেন বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দেওয়ার পর দেশে ফিরে আজ বুধবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ব্রিটিশ সংসদ সদস্য টিউলিপ সিদ্দিকের ওপর হামলা নিয়ে প্রশ্ন করলে এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘অনেক সময়ে বলা হয়, আমাদের দেশেই এসব আক্রমণ হামলা হয়। দেখেন ব্রিটেনের মতো উন্নত দেশ, যেখানে ইলেকট্রনিকস সফিস্টিকেশন অনেক ভালো, তাদের পুলিশরা অনেক ওয়েল ট্রেইনড (প্রশিক্ষিত), সে সমস্ত জায়গায় একজন জনপ্রতিনিধির গ্লাস ভেঙে দেয়, ম্যাসেজ দিয়ে যায়, এটি খুবই দুঃখজনক। তবে আমি বিশ্বাস করি ব্রিটিশ সরকার উইল টেক রেসপন্সিবিলিটি; এবং যা যা করার, তারা তা করবে।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ব্রিটেনে কিছুদিন আগে আরেক ভদ্রমহিলাকে জোর করে নিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে। সব সমাজে এ ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে; এগুলো দুঃখজনক। আমাদের দেশে হলে গণমাধ্যম হইচই শুরু করে।’ ব্রিটিশ গণমাধ্যমও হইচই করছে জানালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ব্রিটিশ গণমাধ্যম খুব একটা করে না। আরও কয়েকজনকে মারল না, সাতজনকে মারল, তারপর তো চুপ হয়ে গেল। আপনারা হলে তো এটি নিয়ে দুই সপ্তাহ হইচই করতেন। তবে ব্রিটিশরা এত করে না।’
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন করলে এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘এত তাড়াহুড়া কেন আপনাদের? আপনাদেরকে কি কেউ পয়সা দিয়েছে তাড়াতাড়ি করে ওদের রিকগনাইজ করার (স্বীকৃতি দেওয়ার) জন্য। আমরা বলেছি যে, আমরা অবজার্ভ করছি।’
এরই মধ্যে আফগানিস্তানে বিভিন্ন মানবিক সেবা দিতে বাংলাদেশ সম্মত হয়েছে জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ। এ নিয়ে বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতে বাংলাদেশ একটি সিদ্ধান্ত নেবে।
রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহ হত্যা প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘আমরা চাই না একজন মানুষও মারা যাক। একজন মানুষ মারা গিয়েছে, এ জন্য সঙ্গে সঙ্গে আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। তিনজন ধরা পড়েছে। আমাদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ নিয়ে কাজ করছে।’ বাংলাদেশ সতর্কতার সঙ্গে কাজ করছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মুহিবুল্লাহ তাঁর দেশে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন রকম আইনসিদ্ধ আন্দোলন করেছিলেন। কোনো মানুষ হয়তো এটি পছন্দ করেনি। তাই তাঁকে মেরে ফেলেছে। এ ধরনের দুর্ঘটনা যাতে আর না হয়, সে জন্য আমরা হত্যাকারীদের শনাক্ত করে শাস্তি দেব।’
রোহিঙ্গাদের পূর্ণ সুরক্ষা দেওয়া হচ্ছে জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সুরক্ষার পরিমাণ আরও বেড়েছে। সীমান্তগুলোর সুরক্ষা আরও বাড়ানো হবে, যাতে মাদক, মানবপাচারসহ অন্যান্য অপরাধ না হয়। আমরা শক্ত অবস্থান নেব। কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা হতে দেব না।’ কক্সবাজার অঞ্চলে অস্ত্রের ব্যবহার নিয়ে প্রশ্ন করলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা শক্ত অবস্থানে যাব। প্রয়োজনে যা যা করা দরকার, করব।’ ভাসানচরে জাতিসংঘের যাওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সবকিছু একেবারে চূড়ান্ত। সঠিক দিনক্ষণ জানা নেই। তবে ভাসানচরে কাজ করতে জাতিসংঘ রাজি।’
ভাসানচর ও আশ্রয় শিবির দুই জায়গা থেকেই রোহিঙ্গারা পালিয়ে যাচ্ছে। এ নিয়ে নানা ফোরামে আলোচনা চলছে। তবে বিষয়টিকে স্বাভাবিকই মনে করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘পালিয়ে যাবে না কেন? এ দেশ তো তার দেশ না। সে তার দেশে চলে যেতে চায়। সে তার দেশ না হলে অন্য দেশে...। আর আমরা সব ইন্টারনেট খুলে দিয়েছি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সুপারিশে। তারা অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তাদের আত্মীয়স্বজন অন্য দেশে আছে। সেই আত্মীয় ডাকাডাকি করছে যাওয়ার জন্য, তারা যাচ্ছে। তারা যদি যায় যাক, আমাদের কী? তারা অন্য দেশের লোক, আমরা তো তাদের দাওয়াত দিয়ে আনিনি।’
রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের মধ্যেই অন্য জেলায় ধরা পড়ছে জানালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আসলে অনেকগুলো বাড়াবাড়ি করে বলে লোকেরা। অন্য কোথাও গেলে আমরা ধরে ফেলি। ধরে আবার নিয়ে আসি।’
সৌদিতে ইয়াবাসহ বাংলাদেশি আটকের বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সৌদি আরবে মাদকের আইন খুব কড়া। আগে ছিল কেউ মাদক নিয়ে গেলে তাকে জবাই করে ফেলত। বহু পাকিস্তানি মহিলা মারা গেছে। এই ছেলের তো ভালো, তার ২০ বছর জেল হয়েছে। বাকি নতুন তথ্য কী আসছে, সেগুলো যাচাই-বাছাই করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে বললে, সৌদি সরকারের কাছে পৌঁছাতে পারি। সৌদির বিচারকেরা খুবই স্বাধীন ও ভালো। তাঁরা কোনো কিছুতে প্রভাবিত হন না। তাঁরা যা করেন, প্রমাণের ভিত্তিতে করেন। সেখানে শুধু কোনো উকিলের ব্যবস্থা নেই। পরিবার আদালতে বিষয়টি জানাতে পারে।’
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের পর রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ও মিয়ানমারের সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে হালনাগাদ তথ্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অপেক্ষা করেন। আমরা সব সময়ে আশাবাদী। এবার গণমাধ্যম খুব হইচই করল যে, আফগানিস্তান ইস্যু আসার পর রোহিঙ্গা সাইডলাইনে চলে গেছে। একেবারে উল্টো ঘটেছে। জাতিসংঘে যে বড় অনুষ্ঠানটি হলো সবগুলো বড় বড় দেশ সেখানে অংশ নিয়েছে। আমরা আশায় বুক বেঁধে আছি।’

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

ব্রিটিশদের চেয়ে বাংলাদেশি সাংবাদিকেরা বেশি হইচই করে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। ব্রিটেনে অপরাধ হলে সেখানকার সাংবাদিকেরা সে বিষয়ে যতটুকু সোচ্চার থাকেন, বাংলাদেশে অপরাধ হলে বাংলাদেশি সাংবাদিকেরা বেশি হইচই করেন বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
০৬ অক্টোবর ২০২১
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

ব্রিটিশদের চেয়ে বাংলাদেশি সাংবাদিকেরা বেশি হইচই করে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। ব্রিটেনে অপরাধ হলে সেখানকার সাংবাদিকেরা সে বিষয়ে যতটুকু সোচ্চার থাকেন, বাংলাদেশে অপরাধ হলে বাংলাদেশি সাংবাদিকেরা বেশি হইচই করেন বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
০৬ অক্টোবর ২০২১
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১০ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

ব্রিটিশদের চেয়ে বাংলাদেশি সাংবাদিকেরা বেশি হইচই করে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। ব্রিটেনে অপরাধ হলে সেখানকার সাংবাদিকেরা সে বিষয়ে যতটুকু সোচ্চার থাকেন, বাংলাদেশে অপরাধ হলে বাংলাদেশি সাংবাদিকেরা বেশি হইচই করেন বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
০৬ অক্টোবর ২০২১
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

ব্রিটিশদের চেয়ে বাংলাদেশি সাংবাদিকেরা বেশি হইচই করে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। ব্রিটেনে অপরাধ হলে সেখানকার সাংবাদিকেরা সে বিষয়ে যতটুকু সোচ্চার থাকেন, বাংলাদেশে অপরাধ হলে বাংলাদেশি সাংবাদিকেরা বেশি হইচই করেন বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
০৬ অক্টোবর ২০২১
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১১ ঘণ্টা আগে