নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বহুল আলোচিত পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির যথেষ্ট উপাদান ও প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও অভিযুক্ত ব্যক্তিদের মামলা থেকে দায়মুক্তি দেওয়া হয় বলে মন্তব্য করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মোমেন। তিনি বলেছেন, মামলার তদন্ত প্রতিবেদন ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণ ছিল। এটি এখন পুনরুজ্জীবিত করে স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের দুদক চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন।
২০১২ সালে পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির আশঙ্কায় অর্থায়ন স্থগিত করে বিশ্বব্যাংক। এরই প্রেক্ষাপটে আন্তর্জাতিক মহলের চাপের মুখে সে বছরের ১৭ ডিসেম্বর সাতজনকে আসামি করে বনানী থানায় মামলা করেন দুদকের উপপরিচালক আবদুল্লাহ আল জাহিদ।
মামলার প্রধান আসামি ছিলেন তৎকালীন সেতু বিভাগের সচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া। তাঁকে গ্রেপ্তার করে সাময়িকভাবে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হলেও পরে তিনি জামিনে মুক্তি পেয়ে আবার চাকরিতে ফিরে আসেন।
সেই মামলা সম্পর্কে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়ে যে বিভ্রান্তি ছিল, সেটা নিয়ে মামলা করা হয়। মামলার উপাদানগুলো সঠিক থাকা সত্ত্বেও শেষ পর্যন্ত আদালতে এফআরটি (ফাইনাল রিপোর্ট ট্রু) দাখিল করা হয়। গত ডিসেম্বরে নতুন কমিশন শুরু হলে আমরা এটি পুনরায় বিবেচনা করি। আমাদের মনে হয়েছে, অনেকটা গায়ের জোরে মামলাটি বসিয়ে দেওয়া হয়। মামলাটি পুনরুজ্জীবিত করা প্রয়োজন। এ জন্য আমরা নতুন করে তদন্ত শুরু করি।’
আবদুল মোমেন বলেন, ‘সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত আইন ও বিধিমালা পিপিএ (পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অ্যাক্ট) ও পিপিআর (পাবলিক প্রকিউরমেন্ট রুলস) পুরোপুরি অনুসরণ করেই কাজ করতে হয়। পিপিএ-পিপিআর অনুসরণ করে যে কাজ করার কথা, পদ্মা সেতুর ক্ষেত্রে যে মূল্যায়ন কমিটি গঠন করার কথা, সে কমিটি উদ্দেশ্যমূলকভাবে কয়েকবার পরিবর্তন করা হয়েছে।
‘অসৎ উদ্দেশ্য বা অপরাধপ্রবণতা এর মধ্যে থেকে যায়, যা প্রমাণিত হয়। আর্থিক মূল্যায়নে পুনরায় ব্যবহারযোগ্য ব্যয় বাদ দেওয়া হয়নি। বড় প্রকল্প করতে গেলে একই জিনিস অনেকবার ব্যবহার করার সুযোগ থাকে। সে ক্ষেত্রে যে জিনিস একবার ক্রয় করলে বারবার ব্যবহার করা যায়, সেটা কয়েকবার ক্রয় দেখানো সমীচীন নয়—এ রকম কয়েকটি ঘটনা পদ্মা সেতু প্রকল্পে ঘটেছে।’
দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা যখন যৌথ মূল্যায়ন করি, পরামর্শদাতাদের যেসব জীবনবৃত্তান্ত (সিভি) মূল্যায়ন করার কথা ছিল, সেগুলো সেভাবে করা হয়নি। এখানে অনিয়ম পরিলক্ষিত হয়েছে। মূল্যায়নের বিভিন্ন জায়গায় পিপিএ-পিপিআর এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। মূল্যায়ন কার্যক্রম চলাকালে কমিটির সদস্যদের যেসব সাক্ষাৎ ও তথ্য গ্রহণ করা বাধ্যতামূলক ছিল, সেগুলো সেভাবে হয়নি।
‘ফলে আমরা মনে করি, আগের যে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে, তা বাধ্য হয়েই হোক, যেভাবেই হোক—ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণ। এবার আমাদের তদন্তকারী কর্মকর্তা একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রতিবেদন দাখিল করবেন এবং মামলাটি পুনরুজ্জীবিত করা হবে।’
আরও খবর পড়ুন:

বহুল আলোচিত পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির যথেষ্ট উপাদান ও প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও অভিযুক্ত ব্যক্তিদের মামলা থেকে দায়মুক্তি দেওয়া হয় বলে মন্তব্য করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মোমেন। তিনি বলেছেন, মামলার তদন্ত প্রতিবেদন ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণ ছিল। এটি এখন পুনরুজ্জীবিত করে স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের দুদক চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন।
২০১২ সালে পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির আশঙ্কায় অর্থায়ন স্থগিত করে বিশ্বব্যাংক। এরই প্রেক্ষাপটে আন্তর্জাতিক মহলের চাপের মুখে সে বছরের ১৭ ডিসেম্বর সাতজনকে আসামি করে বনানী থানায় মামলা করেন দুদকের উপপরিচালক আবদুল্লাহ আল জাহিদ।
মামলার প্রধান আসামি ছিলেন তৎকালীন সেতু বিভাগের সচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া। তাঁকে গ্রেপ্তার করে সাময়িকভাবে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হলেও পরে তিনি জামিনে মুক্তি পেয়ে আবার চাকরিতে ফিরে আসেন।
সেই মামলা সম্পর্কে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়ে যে বিভ্রান্তি ছিল, সেটা নিয়ে মামলা করা হয়। মামলার উপাদানগুলো সঠিক থাকা সত্ত্বেও শেষ পর্যন্ত আদালতে এফআরটি (ফাইনাল রিপোর্ট ট্রু) দাখিল করা হয়। গত ডিসেম্বরে নতুন কমিশন শুরু হলে আমরা এটি পুনরায় বিবেচনা করি। আমাদের মনে হয়েছে, অনেকটা গায়ের জোরে মামলাটি বসিয়ে দেওয়া হয়। মামলাটি পুনরুজ্জীবিত করা প্রয়োজন। এ জন্য আমরা নতুন করে তদন্ত শুরু করি।’
আবদুল মোমেন বলেন, ‘সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত আইন ও বিধিমালা পিপিএ (পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অ্যাক্ট) ও পিপিআর (পাবলিক প্রকিউরমেন্ট রুলস) পুরোপুরি অনুসরণ করেই কাজ করতে হয়। পিপিএ-পিপিআর অনুসরণ করে যে কাজ করার কথা, পদ্মা সেতুর ক্ষেত্রে যে মূল্যায়ন কমিটি গঠন করার কথা, সে কমিটি উদ্দেশ্যমূলকভাবে কয়েকবার পরিবর্তন করা হয়েছে।
‘অসৎ উদ্দেশ্য বা অপরাধপ্রবণতা এর মধ্যে থেকে যায়, যা প্রমাণিত হয়। আর্থিক মূল্যায়নে পুনরায় ব্যবহারযোগ্য ব্যয় বাদ দেওয়া হয়নি। বড় প্রকল্প করতে গেলে একই জিনিস অনেকবার ব্যবহার করার সুযোগ থাকে। সে ক্ষেত্রে যে জিনিস একবার ক্রয় করলে বারবার ব্যবহার করা যায়, সেটা কয়েকবার ক্রয় দেখানো সমীচীন নয়—এ রকম কয়েকটি ঘটনা পদ্মা সেতু প্রকল্পে ঘটেছে।’
দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা যখন যৌথ মূল্যায়ন করি, পরামর্শদাতাদের যেসব জীবনবৃত্তান্ত (সিভি) মূল্যায়ন করার কথা ছিল, সেগুলো সেভাবে করা হয়নি। এখানে অনিয়ম পরিলক্ষিত হয়েছে। মূল্যায়নের বিভিন্ন জায়গায় পিপিএ-পিপিআর এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। মূল্যায়ন কার্যক্রম চলাকালে কমিটির সদস্যদের যেসব সাক্ষাৎ ও তথ্য গ্রহণ করা বাধ্যতামূলক ছিল, সেগুলো সেভাবে হয়নি।
‘ফলে আমরা মনে করি, আগের যে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে, তা বাধ্য হয়েই হোক, যেভাবেই হোক—ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণ। এবার আমাদের তদন্তকারী কর্মকর্তা একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রতিবেদন দাখিল করবেন এবং মামলাটি পুনরুজ্জীবিত করা হবে।’
আরও খবর পড়ুন:

আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান সম্পাদকের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে জামিন শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম।
১ ঘণ্টা আগে
বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. তরিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, আদালত বাদীর জবানবন্দি নিয়ে মামলাটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাষ্ট্রের ২৪ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আইনসচিব লিয়াকত আলী মোল্লার বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা মামলা করিয়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির’ অভিযোগ তুলেছেন চাঁদাবাজি মামলার আসামি নওরোজ পত্রিকার সম্পাদক শামসুল হক দুররানী। তিনি বলেছেন, লিয়াকত আলী মোল্লা চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা জজ থাকাকালে হেরোইনের বিভিন্ন মামলায় আসামিদের জামিন দেওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ছেপেছিলেন দুররানী। ফলে বদলি হতে হয় তাঁকে। এর প্রতিক্রিয়ায় লিয়াকত আলী ও উপসচিব (প্রশাসন) গোলজার রহমান তাঁর বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা মামলা’ করিয়েছেন।
চাঁদাবাজির ওই মামলায় আজ রোববার আদালতে আত্মসমর্পণ করে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে এসব অভিযোগ করেন নওরোজ পত্রিকার সম্পাদক।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান সম্পাদকের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গত ১২ নভেম্বর রাজিবুল ইসলাম নামের এক ঠিকাদার শামসুল হক দুররানীকে আসামি করে আদালতে মামলা করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, জামালপুরের মেলান্দহ থানার উপজেলা বীজ অফিসে রাজিবুল ইসলামের ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৯ হাজার ৭৩২ টাকার একটি কাজ চলমান রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে এ কাজের সাইটে অজ্ঞাতনামা কিছু ব্যক্তি কাজে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে। গত ৭ নভেম্বর রাজিবুল ইসলামকে এক ব্যক্তি ফোন করে সাভার বাসস্ট্যান্ডে দেখা করতে বলেন। জামালপুরে সাইটের কাজে যে ঝামেলা চলছে, তা সমাধান করে দেবেন বলে জানান তিনি। রাজিবুল ইসলাম সেখানে গেলে ওই ব্যক্তি তাঁকে বলেন, জামালপুরের সাইটের কাজ ঠিকঠাকভাবে করতে হলে শামসুল হক দুররানীকে ২০ লাখ টাকা দিতে হবে।
এ মামলায় আজ জামিনের আবেদন নাকচ হলে আইনসচিব লিয়াকত আলী মোল্লার বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন দুররানী।
কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘বর্তমান আইনসচিব লিয়াকত আলী মোল্লা চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা জজ থাকাকালে হেরোইনের বিভিন্ন মামলা, এমনকি বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধারের মামলায় আসামিদের জামিন দেন। আমি তাঁর বিরুদ্ধে নিউজ করি। এ কারণে তাঁকে সঙ্গে সঙ্গে বদলি করা হয়। লিয়াকত আলী ও উপসচিব (প্রশাসন) গোলজার রহমান এজন্য আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করিয়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করার ব্যবস্থা করেছেন।’
এ সময় আইনসচিবের দিকে ইঙ্গিত করে নওরোজ সম্পাদক বলেন, ‘বিচারকেরা অন্যায় করলে কি নিউজ করা যাবে না? কিছু লেখা যাবে না?’
আইনসচিবই মামলা করিয়েছেন কীভাবে বুঝলে—সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে দুররানী বলেন, ‘এটা পুলিশ আমাকে বলেছে। তাঁর নাম আমি বলব না।’

আইনসচিব লিয়াকত আলী মোল্লার বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা মামলা করিয়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির’ অভিযোগ তুলেছেন চাঁদাবাজি মামলার আসামি নওরোজ পত্রিকার সম্পাদক শামসুল হক দুররানী। তিনি বলেছেন, লিয়াকত আলী মোল্লা চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা জজ থাকাকালে হেরোইনের বিভিন্ন মামলায় আসামিদের জামিন দেওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ছেপেছিলেন দুররানী। ফলে বদলি হতে হয় তাঁকে। এর প্রতিক্রিয়ায় লিয়াকত আলী ও উপসচিব (প্রশাসন) গোলজার রহমান তাঁর বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা মামলা’ করিয়েছেন।
চাঁদাবাজির ওই মামলায় আজ রোববার আদালতে আত্মসমর্পণ করে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে এসব অভিযোগ করেন নওরোজ পত্রিকার সম্পাদক।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান সম্পাদকের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গত ১২ নভেম্বর রাজিবুল ইসলাম নামের এক ঠিকাদার শামসুল হক দুররানীকে আসামি করে আদালতে মামলা করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, জামালপুরের মেলান্দহ থানার উপজেলা বীজ অফিসে রাজিবুল ইসলামের ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৯ হাজার ৭৩২ টাকার একটি কাজ চলমান রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে এ কাজের সাইটে অজ্ঞাতনামা কিছু ব্যক্তি কাজে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে। গত ৭ নভেম্বর রাজিবুল ইসলামকে এক ব্যক্তি ফোন করে সাভার বাসস্ট্যান্ডে দেখা করতে বলেন। জামালপুরে সাইটের কাজে যে ঝামেলা চলছে, তা সমাধান করে দেবেন বলে জানান তিনি। রাজিবুল ইসলাম সেখানে গেলে ওই ব্যক্তি তাঁকে বলেন, জামালপুরের সাইটের কাজ ঠিকঠাকভাবে করতে হলে শামসুল হক দুররানীকে ২০ লাখ টাকা দিতে হবে।
এ মামলায় আজ জামিনের আবেদন নাকচ হলে আইনসচিব লিয়াকত আলী মোল্লার বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন দুররানী।
কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘বর্তমান আইনসচিব লিয়াকত আলী মোল্লা চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা জজ থাকাকালে হেরোইনের বিভিন্ন মামলা, এমনকি বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধারের মামলায় আসামিদের জামিন দেন। আমি তাঁর বিরুদ্ধে নিউজ করি। এ কারণে তাঁকে সঙ্গে সঙ্গে বদলি করা হয়। লিয়াকত আলী ও উপসচিব (প্রশাসন) গোলজার রহমান এজন্য আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করিয়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করার ব্যবস্থা করেছেন।’
এ সময় আইনসচিবের দিকে ইঙ্গিত করে নওরোজ সম্পাদক বলেন, ‘বিচারকেরা অন্যায় করলে কি নিউজ করা যাবে না? কিছু লেখা যাবে না?’
আইনসচিবই মামলা করিয়েছেন কীভাবে বুঝলে—সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে দুররানী বলেন, ‘এটা পুলিশ আমাকে বলেছে। তাঁর নাম আমি বলব না।’

আবদুল মোমেন বলেন, সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত আইন ও বিধিমালা পিপিএ (পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অ্যাক্ট) ও পিপিআর (পাবলিক প্রকিউরমেন্ট রুলস) পুরোপুরি অনুসরণ করেই কাজ করতে হয়। পিপিএ-পিপিআর অনুসরণ করে যে কাজ করার কথা, পদ্মা সেতুর ক্ষেত্রে যে মূল্যায়ন কমিটি গঠন করার কথা, সে কমিটি উদ্দেশ্যমূলকভাবে কয়েকবার পরিবর্তন
০১ জুলাই ২০২৫
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে জামিন শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম।
১ ঘণ্টা আগে
বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. তরিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, আদালত বাদীর জবানবন্দি নিয়ে মামলাটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাষ্ট্রের ২৪ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চাঁদাবাজির মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে আদালত তা নামঞ্জুর করে নওরোজ পত্রিকার সম্পাদক শামসুল হক দুররানীকে কারাগারে পাঠিয়েছেন।
আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম।
খোরশেদ মিয়া সাংবাদিকদের বলেন, আদালত জামিন না দিয়ে শামসুল হক দুররানীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
গত ১২ নভেম্বর রাজিবুল ইসলাম নামের এক ঠিকাদার শামসুল হক দুররানীকে আসামি করে আদালতে মামলা করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, জামালপুরের মেলান্দহ থানার উপজেলা বীজ অফিসে রাজিবুল ইসলামের ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৯ হাজার ৭৩২ টাকার একটি কাজ চলমান রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে এ কাজের সাইটে অজ্ঞাতনামা কিছু ব্যক্তি কাজে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। গত ৭ নভেম্বর রাজিবুল ইসলামকে এক ব্যক্তি ফোন করে সাভার বাসস্ট্যান্ডে দেখা করতে বলেন। জামালপুরে সাইটের কাজে যে ঝামেলা চলছে, তা সমাধান করে দেবেন বলে জানান তিনি। রাজিবুল ইসলাম সেখানে গেলে ওই ব্যক্তি তাঁকে বলেন, জামালপুরের সাইটের কাজ ঠিকঠাকভাবে করতে হলে শামসুল হক দুররানীকে ২০ লাখ টাকা দিতে হবে।

চাঁদাবাজির মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে আদালত তা নামঞ্জুর করে নওরোজ পত্রিকার সম্পাদক শামসুল হক দুররানীকে কারাগারে পাঠিয়েছেন।
আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম।
খোরশেদ মিয়া সাংবাদিকদের বলেন, আদালত জামিন না দিয়ে শামসুল হক দুররানীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
গত ১২ নভেম্বর রাজিবুল ইসলাম নামের এক ঠিকাদার শামসুল হক দুররানীকে আসামি করে আদালতে মামলা করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, জামালপুরের মেলান্দহ থানার উপজেলা বীজ অফিসে রাজিবুল ইসলামের ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৯ হাজার ৭৩২ টাকার একটি কাজ চলমান রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে এ কাজের সাইটে অজ্ঞাতনামা কিছু ব্যক্তি কাজে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। গত ৭ নভেম্বর রাজিবুল ইসলামকে এক ব্যক্তি ফোন করে সাভার বাসস্ট্যান্ডে দেখা করতে বলেন। জামালপুরে সাইটের কাজে যে ঝামেলা চলছে, তা সমাধান করে দেবেন বলে জানান তিনি। রাজিবুল ইসলাম সেখানে গেলে ওই ব্যক্তি তাঁকে বলেন, জামালপুরের সাইটের কাজ ঠিকঠাকভাবে করতে হলে শামসুল হক দুররানীকে ২০ লাখ টাকা দিতে হবে।

আবদুল মোমেন বলেন, সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত আইন ও বিধিমালা পিপিএ (পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অ্যাক্ট) ও পিপিআর (পাবলিক প্রকিউরমেন্ট রুলস) পুরোপুরি অনুসরণ করেই কাজ করতে হয়। পিপিএ-পিপিআর অনুসরণ করে যে কাজ করার কথা, পদ্মা সেতুর ক্ষেত্রে যে মূল্যায়ন কমিটি গঠন করার কথা, সে কমিটি উদ্দেশ্যমূলকভাবে কয়েকবার পরিবর্তন
০১ জুলাই ২০২৫
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান সম্পাদকের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. তরিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, আদালত বাদীর জবানবন্দি নিয়ে মামলাটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাষ্ট্রের ২৪ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, তাঁর ভাই এ এস এফ রহমানসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে এবার ১ কোটি ২০ লাখ ৫৫ হাজার টাকা প্রতারণার মামলা করা হয়েছে।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নাজমিন আক্তারের আদালতে আজ রোববার মামলাটি করেন বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর সাবেক ক্যাপ্টেন মো. মাহবুব আলম।
বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. তরিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, আদালত বাদীর জবানবন্দি নিয়ে মামলাটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলার অপর আসামিরা হলেন সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন বেক্সিমকো অ্যাভিয়েশনের কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ খান মজলিশ, তাঁর ভাই ইমরান খান মজলিশ, গুলজার হোসাইন ও সৈয়দ সামিউল ওয়াদুদ ওরফে সামি ওয়াদুদ।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, সালমান এফ রহমানের কোম্পানি অ্যাভিয়েশন লিমিটেডে বাদী ও বিমানবাহিনীর সাবেক দুই ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ রাশেদুল আমীন ও জাহিদুর রহমান চাকরি নিয়েছিলেন পাইলট হিসেবে। শেখ হাসিনার উপদেষ্টা দেশের বিভিন্ন জায়গায় যাওয়া-আসা করতেন হেলিকপ্টারে করে। কোম্পানিতে থাকাকালে পাইলট তিনজন বেতন-ভাতা পেয়েছিলেন ঠিকই। তবে গত ফেব্রুয়ারিতে বেতন-ভাতা বকেয়া রেখে কোম্পানি থেকে তাঁদের অব্যাহতি দেওয়া হয়। তিনজনের ১ কোটি ২০ লাখ ৫৫ হাজার টাকা আসামিরা পরিশোধ না করায় প্রতারণা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করা হয় মামলায়।
ভুয়া কোম্পানি দেখিয়ে নিয়োগের মাধ্যমে ওই তিন পাইলটের সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে বলেও অভিযোগে বলা হয়।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ১৩ আগস্ট সালমান এফ রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তাঁকে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে দফায় দফায় রিমান্ডে নেওয়া হয়।

ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, তাঁর ভাই এ এস এফ রহমানসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে এবার ১ কোটি ২০ লাখ ৫৫ হাজার টাকা প্রতারণার মামলা করা হয়েছে।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নাজমিন আক্তারের আদালতে আজ রোববার মামলাটি করেন বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর সাবেক ক্যাপ্টেন মো. মাহবুব আলম।
বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. তরিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, আদালত বাদীর জবানবন্দি নিয়ে মামলাটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলার অপর আসামিরা হলেন সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন বেক্সিমকো অ্যাভিয়েশনের কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ খান মজলিশ, তাঁর ভাই ইমরান খান মজলিশ, গুলজার হোসাইন ও সৈয়দ সামিউল ওয়াদুদ ওরফে সামি ওয়াদুদ।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, সালমান এফ রহমানের কোম্পানি অ্যাভিয়েশন লিমিটেডে বাদী ও বিমানবাহিনীর সাবেক দুই ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ রাশেদুল আমীন ও জাহিদুর রহমান চাকরি নিয়েছিলেন পাইলট হিসেবে। শেখ হাসিনার উপদেষ্টা দেশের বিভিন্ন জায়গায় যাওয়া-আসা করতেন হেলিকপ্টারে করে। কোম্পানিতে থাকাকালে পাইলট তিনজন বেতন-ভাতা পেয়েছিলেন ঠিকই। তবে গত ফেব্রুয়ারিতে বেতন-ভাতা বকেয়া রেখে কোম্পানি থেকে তাঁদের অব্যাহতি দেওয়া হয়। তিনজনের ১ কোটি ২০ লাখ ৫৫ হাজার টাকা আসামিরা পরিশোধ না করায় প্রতারণা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করা হয় মামলায়।
ভুয়া কোম্পানি দেখিয়ে নিয়োগের মাধ্যমে ওই তিন পাইলটের সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে বলেও অভিযোগে বলা হয়।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ১৩ আগস্ট সালমান এফ রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তাঁকে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে দফায় দফায় রিমান্ডে নেওয়া হয়।

আবদুল মোমেন বলেন, সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত আইন ও বিধিমালা পিপিএ (পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অ্যাক্ট) ও পিপিআর (পাবলিক প্রকিউরমেন্ট রুলস) পুরোপুরি অনুসরণ করেই কাজ করতে হয়। পিপিএ-পিপিআর অনুসরণ করে যে কাজ করার কথা, পদ্মা সেতুর ক্ষেত্রে যে মূল্যায়ন কমিটি গঠন করার কথা, সে কমিটি উদ্দেশ্যমূলকভাবে কয়েকবার পরিবর্তন
০১ জুলাই ২০২৫
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান সম্পাদকের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে জামিন শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাষ্ট্রের ২৪ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাষ্ট্রের ২৪ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) বিকেলে বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
দুদকের প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি থাকাকালে ব্যক্তিগত সুখ-সুবিধা ভোগের উদ্দেশ্যে নিকুঞ্জ-১ আবাসিক এলাকায় সাজসজ্জা ও সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের নামে রাষ্ট্রের প্রায় ২৪ কোটি টাকা ক্ষতিসাধনের অভিযোগ উঠেছে। একই সঙ্গে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগও উত্থাপন করা হয়েছে।
দুদকের পক্ষ থেকে জানানো হয়, উল্লিখিত অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য কমিশন একটি সমন্বিত তদন্ত টিম গঠন করেছে। পাশাপাশি সংস্থাটির একজন পরিচালককে তদারক কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন বলেন, অভিযোগটি অত্যন্ত গুরুতর। কমিশন আইনিপ্রক্রিয়া অনুসরণ করে নিরপেক্ষভাবে অনুসন্ধান পরিচালনা করবে। অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত হলে নিয়ম অনুযায়ী পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাষ্ট্রের ২৪ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) বিকেলে বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
দুদকের প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি থাকাকালে ব্যক্তিগত সুখ-সুবিধা ভোগের উদ্দেশ্যে নিকুঞ্জ-১ আবাসিক এলাকায় সাজসজ্জা ও সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের নামে রাষ্ট্রের প্রায় ২৪ কোটি টাকা ক্ষতিসাধনের অভিযোগ উঠেছে। একই সঙ্গে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগও উত্থাপন করা হয়েছে।
দুদকের পক্ষ থেকে জানানো হয়, উল্লিখিত অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য কমিশন একটি সমন্বিত তদন্ত টিম গঠন করেছে। পাশাপাশি সংস্থাটির একজন পরিচালককে তদারক কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন বলেন, অভিযোগটি অত্যন্ত গুরুতর। কমিশন আইনিপ্রক্রিয়া অনুসরণ করে নিরপেক্ষভাবে অনুসন্ধান পরিচালনা করবে। অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত হলে নিয়ম অনুযায়ী পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

আবদুল মোমেন বলেন, সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত আইন ও বিধিমালা পিপিএ (পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অ্যাক্ট) ও পিপিআর (পাবলিক প্রকিউরমেন্ট রুলস) পুরোপুরি অনুসরণ করেই কাজ করতে হয়। পিপিএ-পিপিআর অনুসরণ করে যে কাজ করার কথা, পদ্মা সেতুর ক্ষেত্রে যে মূল্যায়ন কমিটি গঠন করার কথা, সে কমিটি উদ্দেশ্যমূলকভাবে কয়েকবার পরিবর্তন
০১ জুলাই ২০২৫
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান সম্পাদকের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে জামিন শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম।
১ ঘণ্টা আগে
বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. তরিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, আদালত বাদীর জবানবন্দি নিয়ে মামলাটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে