বাসস, ঢাকা

১৯৭৪ সালে কৃত্রিমভাবে একটা দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করা হয়েছিল। এখনো কিছু লোকর সেই চেষ্টা আছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ শনিবার সরকারি বাসভবন গণভবনে আষাঢ় মাসের প্রথম দিনে বাংলাদেশ কৃষক লীগের তিন মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধনকালে দেওয়া ভাষণে এ মন্তব্য করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের খুব তিক্ত অভিজ্ঞতা ১৯৭৪ সালে। নগদ টাকা দিয়ে কেনা খাদ্য কিন্তু আসতে দেয়নি। কৃত্রিমভাবে সেখানে একটা দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করা হয়েছিল। এর উদ্দেশ্য ছিল জাতির পিতাকে যেভাবে হোক মানুষের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করা। আর সেটাও যখন সফল হয়নি, তখনই ১৫ আগস্ট ঘটাল। এখনো কিছু লোকের কিন্তু সেই চেষ্টাই আছে।’
শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ জনগণকে যে যে ওয়াদা দিয়েছিল, তার সবই পূরণ করেছে। ২০৪১ সাল পর্যন্ত প্রেক্ষিত পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি আগামী প্রজন্মের সুন্দর ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার জন্য ‘ডেল্টা পরিকল্পনা-২১০০’ বাস্তবায়নে নেদারল্যান্ডসের সঙ্গে চুক্তি করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে দেশবাসীকে অধিক পরিমাণে গাছ লাগিয়ে ‘সবুজ বাংলাদেশ’ গড়ার আহ্বান জানিয়েছেন শেখ হাসিনা।
বিএনপি প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি শুধু ক্ষমতায় থাকাকালেই নয়, বিরোধী দলে থাকাকালেও আন্দোলনের নামে গাছ কেটেছে। বিএনপি-জামায়াত ২০১৩ সালে কেবল আগুন দিয়ে মানুষ পোড়ায়নি, আন্দোলনের নামে হাজার হাজার গাছ কেটে ফেলেছিল। বৃক্ষ নিধন করাই বিএনপির চরিত্র।
সরকারপ্রধান বলেন, ‘তারা সামাজিক বনায়ন কর্মসূচির সম্পূর্ণ টাকাটাই মেরে দিত।’ আওয়ামী লীগ এখন উপকারভোগীদের সামাজিক বনায়নের ৭০ শতাংশ লভ্যাংশ প্রদান করছে এবং তাঁর সরকারই প্রথম ‘জাতীয় কৃষি নীতি ১৯৯৯’ প্রণয়ন করে। সারের দামও কমিয়ে দেয় এবং এখনো ব্যাপক ভর্তুকি দিয়ে যাচ্ছে। যদিও একটি বিদেশি সংস্থা যে বিশ্বব্যাংক ভুয়া দুর্নীতির অভিযোগ তুলে পদ্মা সেতুর অর্থায়ন বন্ধ করে দিয়েছিল, তাদের পরামর্শ ছিল কৃষিতে ভর্তুকি দেওয়া যাবে না।

১৯৭৪ সালে কৃত্রিমভাবে একটা দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করা হয়েছিল। এখনো কিছু লোকর সেই চেষ্টা আছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ শনিবার সরকারি বাসভবন গণভবনে আষাঢ় মাসের প্রথম দিনে বাংলাদেশ কৃষক লীগের তিন মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধনকালে দেওয়া ভাষণে এ মন্তব্য করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের খুব তিক্ত অভিজ্ঞতা ১৯৭৪ সালে। নগদ টাকা দিয়ে কেনা খাদ্য কিন্তু আসতে দেয়নি। কৃত্রিমভাবে সেখানে একটা দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করা হয়েছিল। এর উদ্দেশ্য ছিল জাতির পিতাকে যেভাবে হোক মানুষের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করা। আর সেটাও যখন সফল হয়নি, তখনই ১৫ আগস্ট ঘটাল। এখনো কিছু লোকের কিন্তু সেই চেষ্টাই আছে।’
শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ জনগণকে যে যে ওয়াদা দিয়েছিল, তার সবই পূরণ করেছে। ২০৪১ সাল পর্যন্ত প্রেক্ষিত পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি আগামী প্রজন্মের সুন্দর ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার জন্য ‘ডেল্টা পরিকল্পনা-২১০০’ বাস্তবায়নে নেদারল্যান্ডসের সঙ্গে চুক্তি করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে দেশবাসীকে অধিক পরিমাণে গাছ লাগিয়ে ‘সবুজ বাংলাদেশ’ গড়ার আহ্বান জানিয়েছেন শেখ হাসিনা।
বিএনপি প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি শুধু ক্ষমতায় থাকাকালেই নয়, বিরোধী দলে থাকাকালেও আন্দোলনের নামে গাছ কেটেছে। বিএনপি-জামায়াত ২০১৩ সালে কেবল আগুন দিয়ে মানুষ পোড়ায়নি, আন্দোলনের নামে হাজার হাজার গাছ কেটে ফেলেছিল। বৃক্ষ নিধন করাই বিএনপির চরিত্র।
সরকারপ্রধান বলেন, ‘তারা সামাজিক বনায়ন কর্মসূচির সম্পূর্ণ টাকাটাই মেরে দিত।’ আওয়ামী লীগ এখন উপকারভোগীদের সামাজিক বনায়নের ৭০ শতাংশ লভ্যাংশ প্রদান করছে এবং তাঁর সরকারই প্রথম ‘জাতীয় কৃষি নীতি ১৯৯৯’ প্রণয়ন করে। সারের দামও কমিয়ে দেয় এবং এখনো ব্যাপক ভর্তুকি দিয়ে যাচ্ছে। যদিও একটি বিদেশি সংস্থা যে বিশ্বব্যাংক ভুয়া দুর্নীতির অভিযোগ তুলে পদ্মা সেতুর অর্থায়ন বন্ধ করে দিয়েছিল, তাদের পরামর্শ ছিল কৃষিতে ভর্তুকি দেওয়া যাবে না।

তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
৩ ঘণ্টা আগে
পোস্টে প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘শহীদ বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর পর থেকে আমার মনে হচ্ছে তিনি (মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) ভীষণ একা হয়ে পড়েছেন। একত্রে এই দুই নেতা আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম এক সম্মানিত ও নির্ভরযোগ্য অংশীদারিত্বের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। সহমর্মিতা এবং নীরবে ধৈর্য ধরার ক্ষমতার...
৫ ঘণ্টা আগে
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুল হক সানু জানান, রাজধানীতে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এ রাজনীতিকের মৃত্যু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৭ ঘণ্টা আগে
সদ্য সমাপ্ত ২০২৫ সালে সারা দেশে অন্তত ৪২৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। ২০২৪ সালে গণপিটুনির ১৬৯টি ঘটনায় নিহত হয়েছিল ১৪৬ জন এবং আহত ছিল ১২৬ জন। আর ২০২৫ সালে গণপিটুনিতে ১৬৬ জন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে ৪৬০ জন। ২২০ জনকে আহতাবস্থায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। গণপিটুনির ঘটনায় আহত
৭ ঘণ্টা আগে