নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে ভবিষ্যতে যত চ্যালেঞ্জ আসুক, তা মোকাবিলা করতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন। তিনি আরও বলেন, দলগুলোর সহযোগিতা না পেলে সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন করা সম্ভব নয়। আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপের তৃতীয় দিনের স্বাগত বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
সিইসি বলেন, ‘নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যেও আমরা কিন্তু হাল ছাড়ি নাই। এগিয়ে যাচ্ছি। ভবিষ্যতেও যত চ্যালেঞ্জই আসুক, ইনশা আল্লাহ আমরা মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত এবং এগুলোকে উতরিয়ে আমাদের এগোতে হবে।’
রাজনীতিবিদদের উদ্দেশে সিইসি আরও বলেন, ‘আপনারা জাতীয় নেতৃবৃন্দ। আপনারা আমাদের চাইতে ভালো জানেন। দেশ পরিচালনার দায়িত্বে আপনারাই থাকেন। সুতরাং দেশ নিয়ে আপনারা কম ভাবেন, সেটা আমি বিশ্বাস করি না। আপনারা আমাদের চাইতেও কম ভাবেন না। কিন্তু রাজনীতিবিদদের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে সরকারের থেকে কিছুটা তো কাছে থেকে দেখা, রাজনীতিবিদদের দেখার সুযোগ হয়েছে। সেটুকু অভিজ্ঞতা আমরা কাজে লাগাচ্ছি।’
এএমএম নাসির উদ্দিন বলেন, ‘এখানে আমাদের কর্মকাণ্ডের মধ্যে একটা জিনিস বুঝেছি এবং এই বোঝার মধ্যে ভুল নাই যে, রাজনৈতিক দল, তাদের সদস্য এবং তাদের সহযোগিতা ছাড়া সুন্দর কোনো নির্বাচন করা যাবে না। রাজনৈতিক দলগুলো না চাইলে এবং তারা যদি সমস্যা সৃষ্টি করতে চায়, তবে আমাদের তরফ থেকে বুঝিয়ে প্রস্তুতি গ্রহণ করা হবে। একটা সুষ্ঠু সুন্দর নির্বাচন পরিবেশ সৃষ্টির জন্য আমরা চেষ্টা করে যাব।’
সিইসি আরও বলেন, ‘আমাদের নিয়ত একদম পরিষ্কার, আমাদের কমিটমেন্ট পরিষ্কার। আমরা সেভাবেই কাজ করছি; সেভাবে কাজ করছি। যত ঝঞ্ঝা, যত সাইক্লোন, ঝড় আসুক না কেন—আমরা এটা মোকাবিলা করে একটা সুষ্ঠু সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য যত পদক্ষেপ নেওয়া দরকার নেব। এ ক্ষেত্রে আপনাদের সহযোগিতা খুবই প্রয়োজন।’
রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিদের উদ্দেশে সিইসি বলেন, ‘আপনাদের আমন্ত্রণ জানানোর মূল লক্ষ্য, আচরণবিধিটা যাতে পরিপালন হয় সেটা নিশ্চিত করানোর জন্য আপনাদের সহযোগিতা আমাদের দরকার হবে। আপনাদের ক্যান্ডিডেট, কর্মী বাহিনীদের একটু দয়া করে নির্বাচনী আচরণবিধি মানার বিষয়ে প্রভাবিত করবেন এবং এটা আপনারা দলের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করবেন। তাহলে আমাদের কাজটা অনেক সহজ হয়ে যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সবাই এ দেশেরই নাগরিক। এই দেশটা আমাদের সবার। আমাদের ছেলেপেলে, এক জেনারেশন এই দেশেই থাকবে। সুতরাং একটা সুন্দর দেশ রেখে যাওয়া...। আপনাদের এই বয়সে, এখানে আমার সামনে অনেক বয়স্ক, আমার চাইতে সিনিয়র অনেক লোকজন আছেন, পরিচিত লোকজন আছেন অনেক। দেশটা তো আমাদের সবার। এই সুন্দর একটা দেশ রেখে যেতে গেলে এর একটা প্রাথমিক শর্ত হচ্ছে একটা সুন্দর নির্বাচন। সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে যদি একটা প্রতিনিধি নির্বাচন করে, তাদের কাছে হস্তান্তর করা যায় দেশটাকে। তাহলে আমার মনে হয় দেশের জন্য একটা সুন্দর ভবিষ্যৎ নিশ্চিত হতে পারে। এ ক্ষেত্রে আপনাদের সম্পূর্ণ সহযোগিতা কামনা করি এবং আমি প্রত্যাশা করি এই সহযোগিতা আমরা পাব।’
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপের তৃতীয় দিনে সকালের পর্বে অংশ নেয়— বাংলাদেশ লেবার পার্টি, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি এবং বাংলাদেশ মুসলিম লীগ-বিএমএল।
আর দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত জাকের পার্টি, আমার বাংলাদেশ পার্টি বা বি পার্টি, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, খেলাফত মজলিশ ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপার সঙ্গে সংলাপ করবে ইসি।

সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে ভবিষ্যতে যত চ্যালেঞ্জ আসুক, তা মোকাবিলা করতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন। তিনি আরও বলেন, দলগুলোর সহযোগিতা না পেলে সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন করা সম্ভব নয়। আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপের তৃতীয় দিনের স্বাগত বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
সিইসি বলেন, ‘নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যেও আমরা কিন্তু হাল ছাড়ি নাই। এগিয়ে যাচ্ছি। ভবিষ্যতেও যত চ্যালেঞ্জই আসুক, ইনশা আল্লাহ আমরা মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত এবং এগুলোকে উতরিয়ে আমাদের এগোতে হবে।’
রাজনীতিবিদদের উদ্দেশে সিইসি আরও বলেন, ‘আপনারা জাতীয় নেতৃবৃন্দ। আপনারা আমাদের চাইতে ভালো জানেন। দেশ পরিচালনার দায়িত্বে আপনারাই থাকেন। সুতরাং দেশ নিয়ে আপনারা কম ভাবেন, সেটা আমি বিশ্বাস করি না। আপনারা আমাদের চাইতেও কম ভাবেন না। কিন্তু রাজনীতিবিদদের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে সরকারের থেকে কিছুটা তো কাছে থেকে দেখা, রাজনীতিবিদদের দেখার সুযোগ হয়েছে। সেটুকু অভিজ্ঞতা আমরা কাজে লাগাচ্ছি।’
এএমএম নাসির উদ্দিন বলেন, ‘এখানে আমাদের কর্মকাণ্ডের মধ্যে একটা জিনিস বুঝেছি এবং এই বোঝার মধ্যে ভুল নাই যে, রাজনৈতিক দল, তাদের সদস্য এবং তাদের সহযোগিতা ছাড়া সুন্দর কোনো নির্বাচন করা যাবে না। রাজনৈতিক দলগুলো না চাইলে এবং তারা যদি সমস্যা সৃষ্টি করতে চায়, তবে আমাদের তরফ থেকে বুঝিয়ে প্রস্তুতি গ্রহণ করা হবে। একটা সুষ্ঠু সুন্দর নির্বাচন পরিবেশ সৃষ্টির জন্য আমরা চেষ্টা করে যাব।’
সিইসি আরও বলেন, ‘আমাদের নিয়ত একদম পরিষ্কার, আমাদের কমিটমেন্ট পরিষ্কার। আমরা সেভাবেই কাজ করছি; সেভাবে কাজ করছি। যত ঝঞ্ঝা, যত সাইক্লোন, ঝড় আসুক না কেন—আমরা এটা মোকাবিলা করে একটা সুষ্ঠু সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য যত পদক্ষেপ নেওয়া দরকার নেব। এ ক্ষেত্রে আপনাদের সহযোগিতা খুবই প্রয়োজন।’
রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিদের উদ্দেশে সিইসি বলেন, ‘আপনাদের আমন্ত্রণ জানানোর মূল লক্ষ্য, আচরণবিধিটা যাতে পরিপালন হয় সেটা নিশ্চিত করানোর জন্য আপনাদের সহযোগিতা আমাদের দরকার হবে। আপনাদের ক্যান্ডিডেট, কর্মী বাহিনীদের একটু দয়া করে নির্বাচনী আচরণবিধি মানার বিষয়ে প্রভাবিত করবেন এবং এটা আপনারা দলের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করবেন। তাহলে আমাদের কাজটা অনেক সহজ হয়ে যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সবাই এ দেশেরই নাগরিক। এই দেশটা আমাদের সবার। আমাদের ছেলেপেলে, এক জেনারেশন এই দেশেই থাকবে। সুতরাং একটা সুন্দর দেশ রেখে যাওয়া...। আপনাদের এই বয়সে, এখানে আমার সামনে অনেক বয়স্ক, আমার চাইতে সিনিয়র অনেক লোকজন আছেন, পরিচিত লোকজন আছেন অনেক। দেশটা তো আমাদের সবার। এই সুন্দর একটা দেশ রেখে যেতে গেলে এর একটা প্রাথমিক শর্ত হচ্ছে একটা সুন্দর নির্বাচন। সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে যদি একটা প্রতিনিধি নির্বাচন করে, তাদের কাছে হস্তান্তর করা যায় দেশটাকে। তাহলে আমার মনে হয় দেশের জন্য একটা সুন্দর ভবিষ্যৎ নিশ্চিত হতে পারে। এ ক্ষেত্রে আপনাদের সম্পূর্ণ সহযোগিতা কামনা করি এবং আমি প্রত্যাশা করি এই সহযোগিতা আমরা পাব।’
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপের তৃতীয় দিনে সকালের পর্বে অংশ নেয়— বাংলাদেশ লেবার পার্টি, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি এবং বাংলাদেশ মুসলিম লীগ-বিএমএল।
আর দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত জাকের পার্টি, আমার বাংলাদেশ পার্টি বা বি পার্টি, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, খেলাফত মজলিশ ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপার সঙ্গে সংলাপ করবে ইসি।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে ভবিষ্যতে যত চ্যালেঞ্জ আসুক, তা মোকাবিলা করতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন। তিনি আরও বলেন, দলগুলোর সহযোগিতা না পেলে সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন করা সম্ভব নয়। আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপের তৃতীয় দিনের স্বাগত বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
সিইসি বলেন, ‘নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যেও আমরা কিন্তু হাল ছাড়ি নাই। এগিয়ে যাচ্ছি। ভবিষ্যতেও যত চ্যালেঞ্জই আসুক, ইনশা আল্লাহ আমরা মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত এবং এগুলোকে উতরিয়ে আমাদের এগোতে হবে।’
রাজনীতিবিদদের উদ্দেশে সিইসি আরও বলেন, ‘আপনারা জাতীয় নেতৃবৃন্দ। আপনারা আমাদের চাইতে ভালো জানেন। দেশ পরিচালনার দায়িত্বে আপনারাই থাকেন। সুতরাং দেশ নিয়ে আপনারা কম ভাবেন, সেটা আমি বিশ্বাস করি না। আপনারা আমাদের চাইতেও কম ভাবেন না। কিন্তু রাজনীতিবিদদের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে সরকারের থেকে কিছুটা তো কাছে থেকে দেখা, রাজনীতিবিদদের দেখার সুযোগ হয়েছে। সেটুকু অভিজ্ঞতা আমরা কাজে লাগাচ্ছি।’
এএমএম নাসির উদ্দিন বলেন, ‘এখানে আমাদের কর্মকাণ্ডের মধ্যে একটা জিনিস বুঝেছি এবং এই বোঝার মধ্যে ভুল নাই যে, রাজনৈতিক দল, তাদের সদস্য এবং তাদের সহযোগিতা ছাড়া সুন্দর কোনো নির্বাচন করা যাবে না। রাজনৈতিক দলগুলো না চাইলে এবং তারা যদি সমস্যা সৃষ্টি করতে চায়, তবে আমাদের তরফ থেকে বুঝিয়ে প্রস্তুতি গ্রহণ করা হবে। একটা সুষ্ঠু সুন্দর নির্বাচন পরিবেশ সৃষ্টির জন্য আমরা চেষ্টা করে যাব।’
সিইসি আরও বলেন, ‘আমাদের নিয়ত একদম পরিষ্কার, আমাদের কমিটমেন্ট পরিষ্কার। আমরা সেভাবেই কাজ করছি; সেভাবে কাজ করছি। যত ঝঞ্ঝা, যত সাইক্লোন, ঝড় আসুক না কেন—আমরা এটা মোকাবিলা করে একটা সুষ্ঠু সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য যত পদক্ষেপ নেওয়া দরকার নেব। এ ক্ষেত্রে আপনাদের সহযোগিতা খুবই প্রয়োজন।’
রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিদের উদ্দেশে সিইসি বলেন, ‘আপনাদের আমন্ত্রণ জানানোর মূল লক্ষ্য, আচরণবিধিটা যাতে পরিপালন হয় সেটা নিশ্চিত করানোর জন্য আপনাদের সহযোগিতা আমাদের দরকার হবে। আপনাদের ক্যান্ডিডেট, কর্মী বাহিনীদের একটু দয়া করে নির্বাচনী আচরণবিধি মানার বিষয়ে প্রভাবিত করবেন এবং এটা আপনারা দলের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করবেন। তাহলে আমাদের কাজটা অনেক সহজ হয়ে যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সবাই এ দেশেরই নাগরিক। এই দেশটা আমাদের সবার। আমাদের ছেলেপেলে, এক জেনারেশন এই দেশেই থাকবে। সুতরাং একটা সুন্দর দেশ রেখে যাওয়া...। আপনাদের এই বয়সে, এখানে আমার সামনে অনেক বয়স্ক, আমার চাইতে সিনিয়র অনেক লোকজন আছেন, পরিচিত লোকজন আছেন অনেক। দেশটা তো আমাদের সবার। এই সুন্দর একটা দেশ রেখে যেতে গেলে এর একটা প্রাথমিক শর্ত হচ্ছে একটা সুন্দর নির্বাচন। সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে যদি একটা প্রতিনিধি নির্বাচন করে, তাদের কাছে হস্তান্তর করা যায় দেশটাকে। তাহলে আমার মনে হয় দেশের জন্য একটা সুন্দর ভবিষ্যৎ নিশ্চিত হতে পারে। এ ক্ষেত্রে আপনাদের সম্পূর্ণ সহযোগিতা কামনা করি এবং আমি প্রত্যাশা করি এই সহযোগিতা আমরা পাব।’
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপের তৃতীয় দিনে সকালের পর্বে অংশ নেয়— বাংলাদেশ লেবার পার্টি, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি এবং বাংলাদেশ মুসলিম লীগ-বিএমএল।
আর দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত জাকের পার্টি, আমার বাংলাদেশ পার্টি বা বি পার্টি, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, খেলাফত মজলিশ ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপার সঙ্গে সংলাপ করবে ইসি।

সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে ভবিষ্যতে যত চ্যালেঞ্জ আসুক, তা মোকাবিলা করতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন। তিনি আরও বলেন, দলগুলোর সহযোগিতা না পেলে সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন করা সম্ভব নয়। আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপের তৃতীয় দিনের স্বাগত বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
সিইসি বলেন, ‘নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যেও আমরা কিন্তু হাল ছাড়ি নাই। এগিয়ে যাচ্ছি। ভবিষ্যতেও যত চ্যালেঞ্জই আসুক, ইনশা আল্লাহ আমরা মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত এবং এগুলোকে উতরিয়ে আমাদের এগোতে হবে।’
রাজনীতিবিদদের উদ্দেশে সিইসি আরও বলেন, ‘আপনারা জাতীয় নেতৃবৃন্দ। আপনারা আমাদের চাইতে ভালো জানেন। দেশ পরিচালনার দায়িত্বে আপনারাই থাকেন। সুতরাং দেশ নিয়ে আপনারা কম ভাবেন, সেটা আমি বিশ্বাস করি না। আপনারা আমাদের চাইতেও কম ভাবেন না। কিন্তু রাজনীতিবিদদের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে সরকারের থেকে কিছুটা তো কাছে থেকে দেখা, রাজনীতিবিদদের দেখার সুযোগ হয়েছে। সেটুকু অভিজ্ঞতা আমরা কাজে লাগাচ্ছি।’
এএমএম নাসির উদ্দিন বলেন, ‘এখানে আমাদের কর্মকাণ্ডের মধ্যে একটা জিনিস বুঝেছি এবং এই বোঝার মধ্যে ভুল নাই যে, রাজনৈতিক দল, তাদের সদস্য এবং তাদের সহযোগিতা ছাড়া সুন্দর কোনো নির্বাচন করা যাবে না। রাজনৈতিক দলগুলো না চাইলে এবং তারা যদি সমস্যা সৃষ্টি করতে চায়, তবে আমাদের তরফ থেকে বুঝিয়ে প্রস্তুতি গ্রহণ করা হবে। একটা সুষ্ঠু সুন্দর নির্বাচন পরিবেশ সৃষ্টির জন্য আমরা চেষ্টা করে যাব।’
সিইসি আরও বলেন, ‘আমাদের নিয়ত একদম পরিষ্কার, আমাদের কমিটমেন্ট পরিষ্কার। আমরা সেভাবেই কাজ করছি; সেভাবে কাজ করছি। যত ঝঞ্ঝা, যত সাইক্লোন, ঝড় আসুক না কেন—আমরা এটা মোকাবিলা করে একটা সুষ্ঠু সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য যত পদক্ষেপ নেওয়া দরকার নেব। এ ক্ষেত্রে আপনাদের সহযোগিতা খুবই প্রয়োজন।’
রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিদের উদ্দেশে সিইসি বলেন, ‘আপনাদের আমন্ত্রণ জানানোর মূল লক্ষ্য, আচরণবিধিটা যাতে পরিপালন হয় সেটা নিশ্চিত করানোর জন্য আপনাদের সহযোগিতা আমাদের দরকার হবে। আপনাদের ক্যান্ডিডেট, কর্মী বাহিনীদের একটু দয়া করে নির্বাচনী আচরণবিধি মানার বিষয়ে প্রভাবিত করবেন এবং এটা আপনারা দলের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করবেন। তাহলে আমাদের কাজটা অনেক সহজ হয়ে যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সবাই এ দেশেরই নাগরিক। এই দেশটা আমাদের সবার। আমাদের ছেলেপেলে, এক জেনারেশন এই দেশেই থাকবে। সুতরাং একটা সুন্দর দেশ রেখে যাওয়া...। আপনাদের এই বয়সে, এখানে আমার সামনে অনেক বয়স্ক, আমার চাইতে সিনিয়র অনেক লোকজন আছেন, পরিচিত লোকজন আছেন অনেক। দেশটা তো আমাদের সবার। এই সুন্দর একটা দেশ রেখে যেতে গেলে এর একটা প্রাথমিক শর্ত হচ্ছে একটা সুন্দর নির্বাচন। সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে যদি একটা প্রতিনিধি নির্বাচন করে, তাদের কাছে হস্তান্তর করা যায় দেশটাকে। তাহলে আমার মনে হয় দেশের জন্য একটা সুন্দর ভবিষ্যৎ নিশ্চিত হতে পারে। এ ক্ষেত্রে আপনাদের সম্পূর্ণ সহযোগিতা কামনা করি এবং আমি প্রত্যাশা করি এই সহযোগিতা আমরা পাব।’
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপের তৃতীয় দিনে সকালের পর্বে অংশ নেয়— বাংলাদেশ লেবার পার্টি, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি এবং বাংলাদেশ মুসলিম লীগ-বিএমএল।
আর দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত জাকের পার্টি, আমার বাংলাদেশ পার্টি বা বি পার্টি, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, খেলাফত মজলিশ ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপার সঙ্গে সংলাপ করবে ইসি।

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পরিস্থিতি সম্পর্কে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের সাম্প্রতিক মন্তব্যকে অতিরঞ্জিত বা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিসেবে বর্ণনা করে তা প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে ভারতের বিভিন্ন মহলকে সংখ্যালঘু বিষয়ে বিভ্রান্তিকর বর্ণনা ছড়ানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে
৩০ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব ধরনের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সিকে নির্দেশ দিয়েছেন জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় সাইবার
১ ঘণ্টা আগে
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, মিডিয়া গুরুত্বপূর্ণ অংশ হওয়ায় সরকার এর ওপর কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করে না। গণমাধ্যম সম্পূর্ণ স্বাধীন থাকা উচিত। দেশ গঠনে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই সরকার ও গণমাধ্যমকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা...
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর মনোনয়নপত্রে থাকা ‘সন্তানের আয়’ দেখানোর বাধ্যবাধকতা বিষয়ে স্পষ্টতা চেয়ে আজ প্রধান নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। এর পরপরই রিটার্নিং কর্মকর্তাদের চিঠি দিয়ে কমিশন জানিয়েছে, এই তথ্য দেওয়া বাধ্যতামূলক নয়, ঐচ্ছিক।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পরিস্থিতি সম্পর্কে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের সাম্প্রতিক মন্তব্যকে অতিরঞ্জিত বা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিসেবে বর্ণনা করে তা প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে ভারতের বিভিন্ন মহলকে সংখ্যালঘু বিষয়ে বিভ্রান্তিকর বর্ণনা ছড়ানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে ঢাকা।
আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এস এম মাহবুবুল আলম এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন। তিনি বিকেলে সাংবাদিকদের এই বিবৃতির কথা জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পরিস্থিতি সম্পর্কে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের সাম্প্রতিক মন্তব্য আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। তাঁর মন্তব্য বাস্তব পরিস্থিতির প্রতিফলন নয়। বাংলাদেশ সরকারের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দীর্ঘদিনের ঐতিহ্যকে ভুলভাবে উপস্থাপন করে এমন কোনো বিভ্রান্তিকর, অতিরঞ্জিত বা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বর্ণনা বাংলাদেশ সরকার স্পষ্টভাবে প্রত্যাখ্যান করে।’
বিচ্ছিন্ন কিছু অপরাধমূলক ঘটনাকে পরিকল্পিতভাবে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর প্রাতিষ্ঠানিক নিপীড়ন হিসেবে উপস্থাপনের চেষ্টা করা হচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয় বিবৃতিতে। এতে আরও বলা হয়, ভারতের বিভিন্ন স্থানে বাংলাদেশবিরোধী মনোভাব ছড়িয়ে দিতে সেটার অপব্যবহার করা হচ্ছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, কিছু মহলে বাছাই করা ও পক্ষপাতদুষ্ট দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে বিচ্ছিন্ন ঘটনাগুলোকে অতিরঞ্জিত ও বিকৃতভাবে উপস্থাপন করে সাধারণ ভারতীয় জনগণকে বাংলাদেশ, ভারতের বাংলাদেশি কূটনৈতিক মিশন এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে উসকে দেওয়ার অপচেষ্টা চলছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র যে ব্যক্তির উদাহরণ দিয়েছেন, তিনি ছিলেন তালিকাভুক্ত অপরাধী। চাঁদাবাজির সময় তাঁর মুসলিম সহযোগীর সঙ্গে থাকা অবস্থায় তাঁর দুর্ভাগ্যজনক মৃত্যু ঘটে, যাঁকে পরে গ্রেপ্তার করা হয়। এই অপরাধমূলক ঘটনাকে সংখ্যালঘুদের প্রতি আচরণের প্রেক্ষাপটে উপস্থাপন করা বাস্তবসম্মত নয়, বরং বিভ্রান্তিকর।
বাংলাদেশ সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর বর্ণনা ছড়ানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ ভারতের বিভিন্ন মহলকে বিভ্রান্তিকর বর্ণনা ছড়ানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানাচ্ছে, যা সুপ্রতিবেশীসুলভ সম্পর্ক ও পারস্পরিক আস্থার চেতনাকে ক্ষুণ্ন করে।
আরও পড়ুন:

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পরিস্থিতি সম্পর্কে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের সাম্প্রতিক মন্তব্যকে অতিরঞ্জিত বা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিসেবে বর্ণনা করে তা প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে ভারতের বিভিন্ন মহলকে সংখ্যালঘু বিষয়ে বিভ্রান্তিকর বর্ণনা ছড়ানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে ঢাকা।
আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এস এম মাহবুবুল আলম এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন। তিনি বিকেলে সাংবাদিকদের এই বিবৃতির কথা জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পরিস্থিতি সম্পর্কে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের সাম্প্রতিক মন্তব্য আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। তাঁর মন্তব্য বাস্তব পরিস্থিতির প্রতিফলন নয়। বাংলাদেশ সরকারের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দীর্ঘদিনের ঐতিহ্যকে ভুলভাবে উপস্থাপন করে এমন কোনো বিভ্রান্তিকর, অতিরঞ্জিত বা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বর্ণনা বাংলাদেশ সরকার স্পষ্টভাবে প্রত্যাখ্যান করে।’
বিচ্ছিন্ন কিছু অপরাধমূলক ঘটনাকে পরিকল্পিতভাবে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর প্রাতিষ্ঠানিক নিপীড়ন হিসেবে উপস্থাপনের চেষ্টা করা হচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয় বিবৃতিতে। এতে আরও বলা হয়, ভারতের বিভিন্ন স্থানে বাংলাদেশবিরোধী মনোভাব ছড়িয়ে দিতে সেটার অপব্যবহার করা হচ্ছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, কিছু মহলে বাছাই করা ও পক্ষপাতদুষ্ট দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে বিচ্ছিন্ন ঘটনাগুলোকে অতিরঞ্জিত ও বিকৃতভাবে উপস্থাপন করে সাধারণ ভারতীয় জনগণকে বাংলাদেশ, ভারতের বাংলাদেশি কূটনৈতিক মিশন এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে উসকে দেওয়ার অপচেষ্টা চলছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র যে ব্যক্তির উদাহরণ দিয়েছেন, তিনি ছিলেন তালিকাভুক্ত অপরাধী। চাঁদাবাজির সময় তাঁর মুসলিম সহযোগীর সঙ্গে থাকা অবস্থায় তাঁর দুর্ভাগ্যজনক মৃত্যু ঘটে, যাঁকে পরে গ্রেপ্তার করা হয়। এই অপরাধমূলক ঘটনাকে সংখ্যালঘুদের প্রতি আচরণের প্রেক্ষাপটে উপস্থাপন করা বাস্তবসম্মত নয়, বরং বিভ্রান্তিকর।
বাংলাদেশ সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর বর্ণনা ছড়ানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ ভারতের বিভিন্ন মহলকে বিভ্রান্তিকর বর্ণনা ছড়ানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানাচ্ছে, যা সুপ্রতিবেশীসুলভ সম্পর্ক ও পারস্পরিক আস্থার চেতনাকে ক্ষুণ্ন করে।
আরও পড়ুন:

সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে ভবিষ্যতে যত চ্যালেঞ্জ আসুক, তা মোকাবিলা করতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন। তিনি আরও বলেন, দলগুলোর সহযোগিতা না পেলে সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন করা সম্ভব নয়। আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক...
১৭ নভেম্বর ২০২৫
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব ধরনের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সিকে নির্দেশ দিয়েছেন জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় সাইবার
১ ঘণ্টা আগে
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, মিডিয়া গুরুত্বপূর্ণ অংশ হওয়ায় সরকার এর ওপর কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করে না। গণমাধ্যম সম্পূর্ণ স্বাধীন থাকা উচিত। দেশ গঠনে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই সরকার ও গণমাধ্যমকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা...
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর মনোনয়নপত্রে থাকা ‘সন্তানের আয়’ দেখানোর বাধ্যবাধকতা বিষয়ে স্পষ্টতা চেয়ে আজ প্রধান নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। এর পরপরই রিটার্নিং কর্মকর্তাদের চিঠি দিয়ে কমিশন জানিয়েছে, এই তথ্য দেওয়া বাধ্যতামূলক নয়, ঐচ্ছিক।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব ধরনের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সিকে নির্দেশ দিয়েছেন জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিলের সভায় তিনি এ নির্দেশনা দেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সভায় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আমাদের তথ্যপ্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে হবে এবং সব ধরনের সাইবার অপরাধকে কঠোরভাবে মোকাবিলা করতে হবে।’
ড. ইউনূস বলেন, সরকার সব ধরনের নাগরিক সেবাকে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে নিয়ে আসার চেষ্টা করছে। ইতিমধ্যে অনেক সেবা দেশে ও বিদেশে অনলাইনে দেওয়া হচ্ছে। এসব সেবাকে সুরক্ষিত ও নির্বিঘ্ন রাখতে হলে সাইবার নিরাপত্তা জোরদার করা জরুরি। নাগরিক সেবার খাতগুলোকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেন প্রধান উপদেষ্টা।
ড. ইউনূস আরও বলেন, সাইবার সুরক্ষা এজেন্সিসহ যেসব প্রতিষ্ঠান সাইবার নিরাপত্তাব্যবস্থা নেবে, তাদের নিয়মিত সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার হালনাগাদ করতে হবে। পাশাপাশি এসব ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত জনবলকে আরও দক্ষ করে তুলতে হবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, প্রতিষ্ঠান ও সংশ্লিষ্ট জনবলকে একটি রেটিং পদ্ধতির আওতায় আনতে হবে, যাতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সাইবার সুরক্ষাসহ প্রকৃত মূল্যায়ন সহজ হয়। ফিন্যান্সিয়াল সেক্টরে কোনো অপরাধ করে যেন কেউ পার পেয়ে না যায়—সে বিষয়েও জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সিকে বিচার বিভাগের পাশাপাশি কার্যকর ভূমিকা রাখার নির্দেশ দেন প্রধান উপদেষ্টা।
বৈঠকে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ইতিমধ্যে ৩৫টি প্রতিষ্ঠানকে ক্রিটিক্যাল ইনফরমেশন ইনফ্রাস্ট্রাকচার হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। আরও কিছু প্রতিষ্ঠান এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার পরামর্শ দেন তিনি।
এ ছাড়া আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গুজব, মিসইনফরমেশন, ডিসইনফরমেশনসহ অন্যান্য সাইবার অপরাধ প্রতিরোধে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি এবং বিটিআরসির মধ্যকার সমন্বয়সাধনের বিষয়ে জোর গুরুত্ব আরোপ করেন।
সভায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেন, ব্যাংকিং সেক্টরের সাইবার নিরাপত্তা আরও দৃঢ় করতে ইতিমধ্যে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে এবং আরও কিছু কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এ ছাড়া তিনি সেক্টরাল সার্ট (সিইআরটি) গঠনের উদ্যোগের প্রশংসা করেন।
জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিলের সদস্যসচিব ও জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সির মহাপরিচালক ড. মো. তৈয়বুর রহমান পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে এজেন্সির কার্যক্রম, ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনাসহ সাইবার পরিমণ্ডলে সংঘটিত অপরাধের অভিযোগ গ্রহণ ও পরবর্তী প্রক্রিয়াকরণের জন্য প্রণীত ‘সাইবার ইনসিডেন্ট রিপোর্টিং অ্যান্ড রেস্পনস সিস্টেম’-এর বিস্তারিত উপস্থাপন করেন।
সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী, পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
২১ মে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫ প্রণয়নের পর এই সংশোধিত অধ্যাদেশের অধীনে বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও নাগরিকদের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গত ২৬ আগস্ট জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিল গঠিত হয়। ২৫ সদস্যের এই কাউন্সিলের নেতৃত্বে রয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা।

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব ধরনের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সিকে নির্দেশ দিয়েছেন জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিলের সভায় তিনি এ নির্দেশনা দেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সভায় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আমাদের তথ্যপ্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে হবে এবং সব ধরনের সাইবার অপরাধকে কঠোরভাবে মোকাবিলা করতে হবে।’
ড. ইউনূস বলেন, সরকার সব ধরনের নাগরিক সেবাকে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে নিয়ে আসার চেষ্টা করছে। ইতিমধ্যে অনেক সেবা দেশে ও বিদেশে অনলাইনে দেওয়া হচ্ছে। এসব সেবাকে সুরক্ষিত ও নির্বিঘ্ন রাখতে হলে সাইবার নিরাপত্তা জোরদার করা জরুরি। নাগরিক সেবার খাতগুলোকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেন প্রধান উপদেষ্টা।
ড. ইউনূস আরও বলেন, সাইবার সুরক্ষা এজেন্সিসহ যেসব প্রতিষ্ঠান সাইবার নিরাপত্তাব্যবস্থা নেবে, তাদের নিয়মিত সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার হালনাগাদ করতে হবে। পাশাপাশি এসব ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত জনবলকে আরও দক্ষ করে তুলতে হবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, প্রতিষ্ঠান ও সংশ্লিষ্ট জনবলকে একটি রেটিং পদ্ধতির আওতায় আনতে হবে, যাতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সাইবার সুরক্ষাসহ প্রকৃত মূল্যায়ন সহজ হয়। ফিন্যান্সিয়াল সেক্টরে কোনো অপরাধ করে যেন কেউ পার পেয়ে না যায়—সে বিষয়েও জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সিকে বিচার বিভাগের পাশাপাশি কার্যকর ভূমিকা রাখার নির্দেশ দেন প্রধান উপদেষ্টা।
বৈঠকে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ইতিমধ্যে ৩৫টি প্রতিষ্ঠানকে ক্রিটিক্যাল ইনফরমেশন ইনফ্রাস্ট্রাকচার হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। আরও কিছু প্রতিষ্ঠান এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার পরামর্শ দেন তিনি।
এ ছাড়া আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গুজব, মিসইনফরমেশন, ডিসইনফরমেশনসহ অন্যান্য সাইবার অপরাধ প্রতিরোধে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি এবং বিটিআরসির মধ্যকার সমন্বয়সাধনের বিষয়ে জোর গুরুত্ব আরোপ করেন।
সভায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেন, ব্যাংকিং সেক্টরের সাইবার নিরাপত্তা আরও দৃঢ় করতে ইতিমধ্যে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে এবং আরও কিছু কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এ ছাড়া তিনি সেক্টরাল সার্ট (সিইআরটি) গঠনের উদ্যোগের প্রশংসা করেন।
জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিলের সদস্যসচিব ও জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সির মহাপরিচালক ড. মো. তৈয়বুর রহমান পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে এজেন্সির কার্যক্রম, ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনাসহ সাইবার পরিমণ্ডলে সংঘটিত অপরাধের অভিযোগ গ্রহণ ও পরবর্তী প্রক্রিয়াকরণের জন্য প্রণীত ‘সাইবার ইনসিডেন্ট রিপোর্টিং অ্যান্ড রেস্পনস সিস্টেম’-এর বিস্তারিত উপস্থাপন করেন।
সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী, পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
২১ মে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫ প্রণয়নের পর এই সংশোধিত অধ্যাদেশের অধীনে বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও নাগরিকদের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গত ২৬ আগস্ট জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিল গঠিত হয়। ২৫ সদস্যের এই কাউন্সিলের নেতৃত্বে রয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা।

সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে ভবিষ্যতে যত চ্যালেঞ্জ আসুক, তা মোকাবিলা করতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন। তিনি আরও বলেন, দলগুলোর সহযোগিতা না পেলে সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন করা সম্ভব নয়। আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক...
১৭ নভেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পরিস্থিতি সম্পর্কে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের সাম্প্রতিক মন্তব্যকে অতিরঞ্জিত বা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিসেবে বর্ণনা করে তা প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে ভারতের বিভিন্ন মহলকে সংখ্যালঘু বিষয়ে বিভ্রান্তিকর বর্ণনা ছড়ানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে
৩০ মিনিট আগে
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, মিডিয়া গুরুত্বপূর্ণ অংশ হওয়ায় সরকার এর ওপর কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করে না। গণমাধ্যম সম্পূর্ণ স্বাধীন থাকা উচিত। দেশ গঠনে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই সরকার ও গণমাধ্যমকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা...
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর মনোনয়নপত্রে থাকা ‘সন্তানের আয়’ দেখানোর বাধ্যবাধকতা বিষয়ে স্পষ্টতা চেয়ে আজ প্রধান নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। এর পরপরই রিটার্নিং কর্মকর্তাদের চিঠি দিয়ে কমিশন জানিয়েছে, এই তথ্য দেওয়া বাধ্যতামূলক নয়, ঐচ্ছিক।
২ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয় আজ রোববার পরিদর্শন করেছেন নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। এ সময় তিনি বলেছেন, হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে সরকার বদ্ধপরিকর।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডেইলি স্টারের উপদেষ্টা সম্পাদক কামাল আহমেদ, প্রথম আলোর নির্বাহী সম্পাদক সাজ্জাদ শরিফসহ জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও কর্মকর্তারা।
প্রতিষ্ঠান দুটির ক্ষতিগ্রস্ত অবকাঠামো পরিদর্শন শেষে নৌপরিবহন উপদেষ্টা বলেন, পক্ষে-বিপক্ষে মতভেদ থাকাটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। তবে সহিংসতা ও হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। মিডিয়া গুরুত্বপূর্ণ অংশ হওয়ায় সরকার এর ওপর কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করে না। গণমাধ্যম সম্পূর্ণ স্বাধীন থাকা উচিত। দেশ গঠনে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই সরকার ও গণমাধ্যমকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে।
উপদেষ্টা বলেন, পত্রিকা প্রকাশের সক্ষমতা বড় সাহসিকতা ও পেশাদারত্বের পরিচয়। মিডিয়া সত্য তুলে ধরবে—এটাই জনগণের প্রত্যাশা। ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থান দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়।
এ সময় ড. এম সাখাওয়াত হোসেন প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দৃঢ়তার প্রশংসা করেন। ক্ষতিগ্রস্ত গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে বলেন, গণমাধ্যম ঘুরে দাঁড়াবে এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বজায় থাকবে।

হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয় আজ রোববার পরিদর্শন করেছেন নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। এ সময় তিনি বলেছেন, হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে সরকার বদ্ধপরিকর।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডেইলি স্টারের উপদেষ্টা সম্পাদক কামাল আহমেদ, প্রথম আলোর নির্বাহী সম্পাদক সাজ্জাদ শরিফসহ জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও কর্মকর্তারা।
প্রতিষ্ঠান দুটির ক্ষতিগ্রস্ত অবকাঠামো পরিদর্শন শেষে নৌপরিবহন উপদেষ্টা বলেন, পক্ষে-বিপক্ষে মতভেদ থাকাটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। তবে সহিংসতা ও হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। মিডিয়া গুরুত্বপূর্ণ অংশ হওয়ায় সরকার এর ওপর কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করে না। গণমাধ্যম সম্পূর্ণ স্বাধীন থাকা উচিত। দেশ গঠনে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই সরকার ও গণমাধ্যমকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে।
উপদেষ্টা বলেন, পত্রিকা প্রকাশের সক্ষমতা বড় সাহসিকতা ও পেশাদারত্বের পরিচয়। মিডিয়া সত্য তুলে ধরবে—এটাই জনগণের প্রত্যাশা। ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থান দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়।
এ সময় ড. এম সাখাওয়াত হোসেন প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দৃঢ়তার প্রশংসা করেন। ক্ষতিগ্রস্ত গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে বলেন, গণমাধ্যম ঘুরে দাঁড়াবে এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বজায় থাকবে।

সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে ভবিষ্যতে যত চ্যালেঞ্জ আসুক, তা মোকাবিলা করতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন। তিনি আরও বলেন, দলগুলোর সহযোগিতা না পেলে সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন করা সম্ভব নয়। আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক...
১৭ নভেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পরিস্থিতি সম্পর্কে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের সাম্প্রতিক মন্তব্যকে অতিরঞ্জিত বা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিসেবে বর্ণনা করে তা প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে ভারতের বিভিন্ন মহলকে সংখ্যালঘু বিষয়ে বিভ্রান্তিকর বর্ণনা ছড়ানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে
৩০ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব ধরনের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সিকে নির্দেশ দিয়েছেন জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় সাইবার
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর মনোনয়নপত্রে থাকা ‘সন্তানের আয়’ দেখানোর বাধ্যবাধকতা বিষয়ে স্পষ্টতা চেয়ে আজ প্রধান নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। এর পরপরই রিটার্নিং কর্মকর্তাদের চিঠি দিয়ে কমিশন জানিয়েছে, এই তথ্য দেওয়া বাধ্যতামূলক নয়, ঐচ্ছিক।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর মনোনয়নপত্রে থাকা ‘সন্তানের আয়’ দেখানোর বাধ্যবাধকতা বিষয়ে স্পষ্টতা চেয়ে আজ প্রধান নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। এর পরপরই রিটার্নিং কর্মকর্তাদের চিঠি দিয়ে কমিশন জানিয়েছে, এই তথ্য দেওয়া বাধ্যতামূলক নয়, ঐচ্ছিক।
আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে এ নিয়ে বৈঠক করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল।
বৈঠক শেষে নজরুল ইসলাম খান সাংবাদিকদের বলেন, আরপিওতে না থাকা সত্ত্বেও মনোনয়নপত্রে সন্তানেরও আয়ের হিসাব দেওয়ার বিষয়টি রাখা হয়েছে। যেটা নিয়ে সব জায়গায় একটা প্রশ্ন উঠেছে। কারণ অনেকের সন্তানেরা নিজেরাই উপার্জনক্ষম এবং তাঁরা নির্ভরশীল নন। অনেকেই দেশের বাইরে থাকেন। অনেকেই নিজেরা আলাদাভাবেই ট্যাক্স দেন। এই বিষয়টা নিয়ে একটা জটিলতা হয়ে গেছে। যার জন্য আমরা নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছি এবং কথা বললাম। প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং তাঁর সঙ্গে যাঁরা ছিলেন, তাঁরা বোঝাতে চেয়েছেন নির্ভরশীল সন্তানদের বুঝিয়েছেন। তাঁরা এর ব্যাখ্যা দেবেন যে, এই ‘সন্তান’ শব্দটার অর্থ হলো ‘নির্ভরশীল সন্তান’।
সিইসির সঙ্গে বিএনপির এই বৈঠকের পর বিষয়টি স্পষ্ট করে বিকেলে সব রিটার্নিং কর্মকর্তাকে চিঠি দিয়েছে কমিশন। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, হলফনামার ক্রম ১০-এ আয়কর সংক্রান্ত তথ্যে সর্বশেষ আয়কর রিটার্ন জমার বিবরণ অংশে প্রদত্ত ছকের ক্রমিক ২,৩ ও ৪ এ উল্লিখিত যথাক্রমে স্বামী/স্ত্রী, সন্তান ও নির্ভরশীলদের আয়কর সংক্রান্ত তথ্য দেওয়া ঐচ্ছিক মর্মে বিবেচিত হবে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর মনোনয়নপত্রে থাকা ‘সন্তানের আয়’ দেখানোর বাধ্যবাধকতা বিষয়ে স্পষ্টতা চেয়ে আজ প্রধান নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। এর পরপরই রিটার্নিং কর্মকর্তাদের চিঠি দিয়ে কমিশন জানিয়েছে, এই তথ্য দেওয়া বাধ্যতামূলক নয়, ঐচ্ছিক।
আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে এ নিয়ে বৈঠক করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল।
বৈঠক শেষে নজরুল ইসলাম খান সাংবাদিকদের বলেন, আরপিওতে না থাকা সত্ত্বেও মনোনয়নপত্রে সন্তানেরও আয়ের হিসাব দেওয়ার বিষয়টি রাখা হয়েছে। যেটা নিয়ে সব জায়গায় একটা প্রশ্ন উঠেছে। কারণ অনেকের সন্তানেরা নিজেরাই উপার্জনক্ষম এবং তাঁরা নির্ভরশীল নন। অনেকেই দেশের বাইরে থাকেন। অনেকেই নিজেরা আলাদাভাবেই ট্যাক্স দেন। এই বিষয়টা নিয়ে একটা জটিলতা হয়ে গেছে। যার জন্য আমরা নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছি এবং কথা বললাম। প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং তাঁর সঙ্গে যাঁরা ছিলেন, তাঁরা বোঝাতে চেয়েছেন নির্ভরশীল সন্তানদের বুঝিয়েছেন। তাঁরা এর ব্যাখ্যা দেবেন যে, এই ‘সন্তান’ শব্দটার অর্থ হলো ‘নির্ভরশীল সন্তান’।
সিইসির সঙ্গে বিএনপির এই বৈঠকের পর বিষয়টি স্পষ্ট করে বিকেলে সব রিটার্নিং কর্মকর্তাকে চিঠি দিয়েছে কমিশন। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, হলফনামার ক্রম ১০-এ আয়কর সংক্রান্ত তথ্যে সর্বশেষ আয়কর রিটার্ন জমার বিবরণ অংশে প্রদত্ত ছকের ক্রমিক ২,৩ ও ৪ এ উল্লিখিত যথাক্রমে স্বামী/স্ত্রী, সন্তান ও নির্ভরশীলদের আয়কর সংক্রান্ত তথ্য দেওয়া ঐচ্ছিক মর্মে বিবেচিত হবে।

সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে ভবিষ্যতে যত চ্যালেঞ্জ আসুক, তা মোকাবিলা করতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন। তিনি আরও বলেন, দলগুলোর সহযোগিতা না পেলে সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন করা সম্ভব নয়। আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক...
১৭ নভেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পরিস্থিতি সম্পর্কে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের সাম্প্রতিক মন্তব্যকে অতিরঞ্জিত বা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিসেবে বর্ণনা করে তা প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে ভারতের বিভিন্ন মহলকে সংখ্যালঘু বিষয়ে বিভ্রান্তিকর বর্ণনা ছড়ানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে
৩০ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব ধরনের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সিকে নির্দেশ দিয়েছেন জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় সাইবার
১ ঘণ্টা আগে
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, মিডিয়া গুরুত্বপূর্ণ অংশ হওয়ায় সরকার এর ওপর কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করে না। গণমাধ্যম সম্পূর্ণ স্বাধীন থাকা উচিত। দেশ গঠনে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই সরকার ও গণমাধ্যমকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা...
১ ঘণ্টা আগে