সেলিম জাহান

আজ আমাদের বিজয় দিবস। তিপ্পান্ন বছর আগে ৯ মাসের একটি রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বিজয়ের সূর্যকে আমরা ছিনিয়ে এনেছিলাম। পেয়েছিলাম একটি স্বাধীন দেশ—বাংলাদেশ। বিজয় দিবস তাই বাংলাদেশের জন্য আনন্দের, উৎসবের। কিন্তু আমাদের ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছে জীবন, ঝরেছে রক্ত, হারাতে হয়েছে সম্ভ্রম, ধ্বংস হয়েছে ভূখণ্ড। তাই বিজয় দিবসের পেছনের ইতিহাস দুঃখের, বেদনার, হারানোর এবং শোকেরও। কিন্তু শোক থেকেই তো মানুষ শক্তি পায়। তাই বিজয় দিবস পেছনে ফেরার নয়, বিজয় দিবস অগ্রসর হওয়ার; বিজয় দিবস শুধু পেছনে তাকানোর নয়, বিজয় দিবস সামনে তাকানোরও; বিজয় দিবস শুধু মুক্তির নয়, বিজয় দিবস আশারও। কারণ, মুক্তি তো আশা জাগায়, জোগায় সামনে তাকানোর অনুপ্রেরণা।
আজ বাংলাদেশ নতুন করে স্বপ্ন দেখছে একটি বৈষম্যহীন দেশের, একটি সমতার সমাজের।
১৯৭১-এর বিজয়ের পরে নতুন স্বাধীনতাপ্রাপ্ত বাংলাদেশ উচ্চারণ করেছিল সাম্যের, সামাজিক ন্যায্যতার এবং মানবিক মর্যাদার। তিপ্পান্ন বছর পরও বলতে হচ্ছে এসব মূল্যবোধের কথা। আগামী দিনের বৈষম্যহীন বাংলাদেশের ভিত্তিভূমি আসলে এগুলোই। সাম্য ও সমতার মূল কথা হচ্ছে, কোনো অসমতা ও বৈষম্য থাকবে না গোষ্ঠীতে-গোষ্ঠীতে, অঞ্চলে-অঞ্চলে, নারী-পুরুষে, যুবা-বৃদ্ধতে, নানান আর্থসামাজিক শ্রেণিতে। বৈষম্য এবং অসমতা থাকবে না শুধু ফলাফলে নয়, বৈষম্য এবং অসমতা থাকবে না সুযোগেও। তাই আয় কিংবা সম্পদের অসমতাই বড় কথা নয়, শেষ কথা তো নয়ই; সেই সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ কথা হচ্ছে সুযোগের বৈষম্য। শিক্ষার সুযোগে, স্বাস্থ্যসেবা বা পুষ্টি প্রাপ্তিতে বৈষম্য রয়েছে নানান মাত্রিকতায়। বিজয়ের সবটুকু আনন্দ পাওয়ার জন্য শেষ করে দিতে হবে এসব অসমতা ও বৈষম্য। সেই সঙ্গে মনে রাখতে হবে যে মানুষের বস্তুগত প্রাপ্তিই শেষ কথা নয়, মানুষ চায় তার কণ্ঠের অধিকার, তার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, অংশগ্রহণের বলয় এবং যূথবদ্ধতার সুযোগ। সেসব ক্ষেত্রেও অসমতা ও বৈষম্য দূর করতে হবে বিজয়ের আনন্দকে সব মানুষের কাছে অর্থবহ করার জন্য। যাপিত জীবনের এসব গুণগত দিকের সমতা বড় প্রয়োজন মুক্তির আস্বাদের জন্য।
সাম্য ও সমতার দৃষ্টিকোণ থেকে যদি দেখি, তাহলে সামাজিক ন্যায্যতার মূল কেন্দ্র হলো সম-অধিকার ও ন্যায়বিচার। সম-অধিকারের আঙ্গিকে প্রাসঙ্গিক বিষয় হলো সমতা—অনপেক্ষ সমতা। সেই অধিকারের পরিপ্রেক্ষিতে সব মানুষই সমান, সেখানে ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, নৃতাত্ত্বিক পরিচয়ের ভিত্তিতে কোনো বিভাজন করা যাবে না। তেমনিভাবে আইনের চোখে দেশের সব নাগরিক সমান—ন্যায্য বিচার পাওয়ার অধিকার সব মানুষের আছে। সুতরাং সামাজিক ন্যায্যতার দৃষ্টিকোণে কোনো ধর্ম অন্য ধর্মকে দলন করতে পারে না, পীড়ন করতে পারে না; কোনো গোষ্ঠীই অন্য কোনো গোষ্ঠীকে অত্যাচার করতে পারে না, শোষণ করতে পারে না; বিচারব্যবস্থা পক্ষপাতদুষ্ট হতে পারে না—না বিত্ত প্রভাবিত হয়ে, না রাষ্ট্রযন্ত্র দ্বারা আদিষ্ট হয়ে।
মানবিক মর্যাদা হচ্ছে সমতাসম্পন্ন ও বৈষম্যহীন সমাজের আবশ্যকীয় শর্ত। ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, নারী-পুরুষ, বয়স, আর্থসামাজিক অবস্থাননির্বিশেষে সব মানুষের মর্যাদা বড় মূল্যবান, বড় পবিত্র। মানুষের সেই মানবিক মর্যাদা সমুন্নত রাখা, তাকে সম্মান করা, তাকে রক্ষা করা ছাড়া বৈষম্যহীন সমাজ গড়া যাবে না। মানুষকে অসম্মান করা একটি সামন্ততান্ত্রিক সমাজের বৈশিষ্ট্য। একটি স্বৈরতান্ত্রিক কাঠামোর লক্ষণ। গণতান্ত্রিক সমাজে এটা পরিত্যাজ্য।
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ এক ক্রান্তিকালের মধ্য দিয়ে চলছে। আমাদের বিজয়কে সংহত করার, আমাদের মুক্তিকে দৃঢ় প্রতিষ্ঠা করার, আমাদের প্রত্যাশাকে সঠিক পথে চালনা করার একটি অপূর্ব সুযোগ আমরা পেয়েছি। এর জন্য প্রয়োজন হবে যূথবদ্ধতার, যেমনটি আমরা হয়েছিলাম আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময়। এর জন্য দরকার হবে ঐক্যের, স্বাধীনতাকে সংহত করার জন্য; এর জন্য প্রয়োজন হবে স্থিতিশীলতার ও সহনশীলতার। বিভাজন এখানে কোনো সুফল বয়ে আনবে না, খণ্ডিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমাদের লক্ষ্য অর্জিত হবে না এবং সহিংসতা, অসহনশীলতা ও পরমত-অসহিষ্ণুতা আমাদের ভুল পথে চালিত করবে মাত্র।
বাংলাদেশের মানুষের স্বপ্ন আছে, প্রচেষ্টা আছে, কর্মকুশলতা আছে। সেই সঙ্গে আছে সাহস, সৃজনশীলতা ও সংনম্যতা। সুতরাং আমাদের মুক্তিযুদ্ধে আমরা যা করেছি, আমাদের স্বাধীনতাসংগ্রামে আমরা যা পেরেছি, সেই শক্তি নিয়ে একটি বৈষম্যহীন সমাজ নির্মাণে আমরা ব্রতী হতে পারি। ২০২৪ সালের বিজয় দিবস সে পথে চলার জন্য আমাদের প্রেরণা জোগাক।

আজ আমাদের বিজয় দিবস। তিপ্পান্ন বছর আগে ৯ মাসের একটি রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বিজয়ের সূর্যকে আমরা ছিনিয়ে এনেছিলাম। পেয়েছিলাম একটি স্বাধীন দেশ—বাংলাদেশ। বিজয় দিবস তাই বাংলাদেশের জন্য আনন্দের, উৎসবের। কিন্তু আমাদের ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছে জীবন, ঝরেছে রক্ত, হারাতে হয়েছে সম্ভ্রম, ধ্বংস হয়েছে ভূখণ্ড। তাই বিজয় দিবসের পেছনের ইতিহাস দুঃখের, বেদনার, হারানোর এবং শোকেরও। কিন্তু শোক থেকেই তো মানুষ শক্তি পায়। তাই বিজয় দিবস পেছনে ফেরার নয়, বিজয় দিবস অগ্রসর হওয়ার; বিজয় দিবস শুধু পেছনে তাকানোর নয়, বিজয় দিবস সামনে তাকানোরও; বিজয় দিবস শুধু মুক্তির নয়, বিজয় দিবস আশারও। কারণ, মুক্তি তো আশা জাগায়, জোগায় সামনে তাকানোর অনুপ্রেরণা।
আজ বাংলাদেশ নতুন করে স্বপ্ন দেখছে একটি বৈষম্যহীন দেশের, একটি সমতার সমাজের।
১৯৭১-এর বিজয়ের পরে নতুন স্বাধীনতাপ্রাপ্ত বাংলাদেশ উচ্চারণ করেছিল সাম্যের, সামাজিক ন্যায্যতার এবং মানবিক মর্যাদার। তিপ্পান্ন বছর পরও বলতে হচ্ছে এসব মূল্যবোধের কথা। আগামী দিনের বৈষম্যহীন বাংলাদেশের ভিত্তিভূমি আসলে এগুলোই। সাম্য ও সমতার মূল কথা হচ্ছে, কোনো অসমতা ও বৈষম্য থাকবে না গোষ্ঠীতে-গোষ্ঠীতে, অঞ্চলে-অঞ্চলে, নারী-পুরুষে, যুবা-বৃদ্ধতে, নানান আর্থসামাজিক শ্রেণিতে। বৈষম্য এবং অসমতা থাকবে না শুধু ফলাফলে নয়, বৈষম্য এবং অসমতা থাকবে না সুযোগেও। তাই আয় কিংবা সম্পদের অসমতাই বড় কথা নয়, শেষ কথা তো নয়ই; সেই সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ কথা হচ্ছে সুযোগের বৈষম্য। শিক্ষার সুযোগে, স্বাস্থ্যসেবা বা পুষ্টি প্রাপ্তিতে বৈষম্য রয়েছে নানান মাত্রিকতায়। বিজয়ের সবটুকু আনন্দ পাওয়ার জন্য শেষ করে দিতে হবে এসব অসমতা ও বৈষম্য। সেই সঙ্গে মনে রাখতে হবে যে মানুষের বস্তুগত প্রাপ্তিই শেষ কথা নয়, মানুষ চায় তার কণ্ঠের অধিকার, তার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, অংশগ্রহণের বলয় এবং যূথবদ্ধতার সুযোগ। সেসব ক্ষেত্রেও অসমতা ও বৈষম্য দূর করতে হবে বিজয়ের আনন্দকে সব মানুষের কাছে অর্থবহ করার জন্য। যাপিত জীবনের এসব গুণগত দিকের সমতা বড় প্রয়োজন মুক্তির আস্বাদের জন্য।
সাম্য ও সমতার দৃষ্টিকোণ থেকে যদি দেখি, তাহলে সামাজিক ন্যায্যতার মূল কেন্দ্র হলো সম-অধিকার ও ন্যায়বিচার। সম-অধিকারের আঙ্গিকে প্রাসঙ্গিক বিষয় হলো সমতা—অনপেক্ষ সমতা। সেই অধিকারের পরিপ্রেক্ষিতে সব মানুষই সমান, সেখানে ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, নৃতাত্ত্বিক পরিচয়ের ভিত্তিতে কোনো বিভাজন করা যাবে না। তেমনিভাবে আইনের চোখে দেশের সব নাগরিক সমান—ন্যায্য বিচার পাওয়ার অধিকার সব মানুষের আছে। সুতরাং সামাজিক ন্যায্যতার দৃষ্টিকোণে কোনো ধর্ম অন্য ধর্মকে দলন করতে পারে না, পীড়ন করতে পারে না; কোনো গোষ্ঠীই অন্য কোনো গোষ্ঠীকে অত্যাচার করতে পারে না, শোষণ করতে পারে না; বিচারব্যবস্থা পক্ষপাতদুষ্ট হতে পারে না—না বিত্ত প্রভাবিত হয়ে, না রাষ্ট্রযন্ত্র দ্বারা আদিষ্ট হয়ে।
মানবিক মর্যাদা হচ্ছে সমতাসম্পন্ন ও বৈষম্যহীন সমাজের আবশ্যকীয় শর্ত। ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, নারী-পুরুষ, বয়স, আর্থসামাজিক অবস্থাননির্বিশেষে সব মানুষের মর্যাদা বড় মূল্যবান, বড় পবিত্র। মানুষের সেই মানবিক মর্যাদা সমুন্নত রাখা, তাকে সম্মান করা, তাকে রক্ষা করা ছাড়া বৈষম্যহীন সমাজ গড়া যাবে না। মানুষকে অসম্মান করা একটি সামন্ততান্ত্রিক সমাজের বৈশিষ্ট্য। একটি স্বৈরতান্ত্রিক কাঠামোর লক্ষণ। গণতান্ত্রিক সমাজে এটা পরিত্যাজ্য।
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ এক ক্রান্তিকালের মধ্য দিয়ে চলছে। আমাদের বিজয়কে সংহত করার, আমাদের মুক্তিকে দৃঢ় প্রতিষ্ঠা করার, আমাদের প্রত্যাশাকে সঠিক পথে চালনা করার একটি অপূর্ব সুযোগ আমরা পেয়েছি। এর জন্য প্রয়োজন হবে যূথবদ্ধতার, যেমনটি আমরা হয়েছিলাম আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময়। এর জন্য দরকার হবে ঐক্যের, স্বাধীনতাকে সংহত করার জন্য; এর জন্য প্রয়োজন হবে স্থিতিশীলতার ও সহনশীলতার। বিভাজন এখানে কোনো সুফল বয়ে আনবে না, খণ্ডিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমাদের লক্ষ্য অর্জিত হবে না এবং সহিংসতা, অসহনশীলতা ও পরমত-অসহিষ্ণুতা আমাদের ভুল পথে চালিত করবে মাত্র।
বাংলাদেশের মানুষের স্বপ্ন আছে, প্রচেষ্টা আছে, কর্মকুশলতা আছে। সেই সঙ্গে আছে সাহস, সৃজনশীলতা ও সংনম্যতা। সুতরাং আমাদের মুক্তিযুদ্ধে আমরা যা করেছি, আমাদের স্বাধীনতাসংগ্রামে আমরা যা পেরেছি, সেই শক্তি নিয়ে একটি বৈষম্যহীন সমাজ নির্মাণে আমরা ব্রতী হতে পারি। ২০২৪ সালের বিজয় দিবস সে পথে চলার জন্য আমাদের প্রেরণা জোগাক।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

আজ আমাদের বিজয় দিবস। তিপ্পান্ন বছর আগে ৯ মাসের একটি রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বিজয়ের সূর্যকে আমরা ছিনিয়ে এনেছিলাম। পেয়েছিলাম একটি স্বাধীন দেশ—বাংলাদেশ। বিজয় দিবস তাই বাংলাদেশের জন্য আনন্দের, উৎসবের।
১৬ ডিসেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

আজ আমাদের বিজয় দিবস। তিপ্পান্ন বছর আগে ৯ মাসের একটি রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বিজয়ের সূর্যকে আমরা ছিনিয়ে এনেছিলাম। পেয়েছিলাম একটি স্বাধীন দেশ—বাংলাদেশ। বিজয় দিবস তাই বাংলাদেশের জন্য আনন্দের, উৎসবের।
১৬ ডিসেম্বর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

আজ আমাদের বিজয় দিবস। তিপ্পান্ন বছর আগে ৯ মাসের একটি রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বিজয়ের সূর্যকে আমরা ছিনিয়ে এনেছিলাম। পেয়েছিলাম একটি স্বাধীন দেশ—বাংলাদেশ। বিজয় দিবস তাই বাংলাদেশের জন্য আনন্দের, উৎসবের।
১৬ ডিসেম্বর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

আজ আমাদের বিজয় দিবস। তিপ্পান্ন বছর আগে ৯ মাসের একটি রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বিজয়ের সূর্যকে আমরা ছিনিয়ে এনেছিলাম। পেয়েছিলাম একটি স্বাধীন দেশ—বাংলাদেশ। বিজয় দিবস তাই বাংলাদেশের জন্য আনন্দের, উৎসবের।
১৬ ডিসেম্বর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগে