কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা

মালয়েশিয়ায় শরণার্থী হিসেবে থাকছেন দেশটিতে বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার এম খায়রুজ্জামান। সাবেক এ হাইকমিশনার জেল হত্যা মামলার আসামি ছিলেন। তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। মালয়েশিয়া থেকে এম খায়রুজ্জামানকে বাংলাদেশে ফেরত আনতে প্রয়োজনে জাতিসংঘ পর্যন্ত যাবে বাংলাদেশ। আজ সোমবার দুপুরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
এম খায়রুজ্জামানকে ফেরত আনার জটিলতাগুলো নিয়ে প্রশ্ন করলে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এর একটি আইনি দিক রয়েছে। এ মুহূর্তে সবকিছু বলা সম্ভব না হলেও মালয়েশিয়ার সরকারের সঙ্গে আমাদের যে সম্পর্ক, তার ওপর ভিত্তি করে দৃঢ় বিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি যে, দ্রুততম সময়ের মধ্যে আমরা এম খায়রুজ্জামানকে ফেরত পাব।’
১৯৫২ সালের শরণার্থী আইনে বাংলাদেশ সই না করলেও মালয়েশিয়া সই করেছে। সে হিসেবে শরণার্থী হিসেবে থাকা একজনকে ফেরত আনার বিষয়ে প্রশ্ন করলে শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘যে দেশে রয়েছেন, সেই দেশের সরকার এম খায়রুজ্জামানের শরণার্থী হিসেবে থাকা বাতিল করতে পারে। তিনি যে আবেদনের প্রথম পর্যায়ে থেকে গিয়েছিলেন, সেখানে অবশ্যই প্রথম দেওয়া তথ্যগুলোতে অনেক কিছু গোপন বা ভুল থেকে থাকবে। ২০০৯ সালে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাঁকে চিঠি দিয়ে দেশে ফেরত আসতে বলেছিল। তখন তিনি আসেননি। তাঁর বিরুদ্ধে অনেক নিরীক্ষা আপত্তি রয়েছে, সেগুলোরও সমাধান করেননি। এ বিষয়গুলো রয়েছে, যা যথেষ্ট তাঁর বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া আরও শক্তিশালী করার জন্য।’
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এটি মালয়েশিয়ার সরকারের বিষয়। তাঁরা যাদের থাকতে দিচ্ছেন, তাঁরা যদি আরেকটি দেশের আসামি হন, তবে সেই অপরাধীকে একটি দেশে শরণার্থী হিসেবে রেখে দেওয়ার যুক্তি নেই। আমরা প্রয়োজন হলে জাতিসংঘকে জানাব। তাঁর শরণার্থী হিসেবে থাকার দরকার নেই। একজন সবল ও অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছল মানুষ কখনো শরণার্থী হতে পারে না। তাহলে সব অপরাধী যেকোনো দেশে গিয়ে শরণার্থী হতে চাইবে। এটি যুক্তিসংগত নয়। বিষয়টি প্রয়োজনে জাতিসংঘকে ব্যাখ্যা করা হবে।’
প্রসঙ্গত, আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে সরকার গঠন করলে এম খায়রুজ্জামানের বিরুদ্ধে জেলহত্যার অভিযোগ দায়ের করা হয়। পরে তাঁকে এই অভিযোগে গ্রেপ্তারও করা হয়। ২০০১ সাল পর্যন্ত তিনি জেলেই ছিলেন। সে সময়ে তাঁকে অবসরে পাঠানো হয়েছিল। গ্রেপ্তারের আগে তিনি ফিলিপাইনে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। পরে ২০০১ সালে বিএনপি নেতৃত্বে চারদলীয় জোট সরকার গঠনের পর সরকার এম খায়রুজ্জামানকে জামিনে মুক্তি দেয়। ২০০৩ সালে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মহাপরিচালক হিসেবে আবারও নিয়োগ দেওয়া হয় তাঁকে। এর পর ২০০৪ সালে জেলহত্যা মামলা থেকে তিনি অব্যাহতি পান।
শুধু তাই নয়, এম খায়রুজ্জামানকে অতিরিক্ত সচিব হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয় সে সময়। ২০০৫ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০০৬ সালের আগস্ট পর্যন্ত মিয়ানমারে রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ২০০৭ সালের আগস্টে মালয়েশিয়ায় প্রথম শ্রেণির হাইকমিশনার হিসেবে নিয়োগ পান তিনি। ২০০৯ সালে বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে এম খায়রুজ্জামানকে হাইকমিশনার পদ থেকে সরিয়ে বাংলাদেশে ডেকে পাঠানো হয়। জীবনের ঝুঁকি দেখিয়ে মালয়েশিয়াতে জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআরের মাধ্যমে শরণার্থী হিসেবে মালয়েশিয়াতেই থেকে যান খায়রুজ্জামান। গত ৯ ফেব্রুয়ারি মালয়েশিয়ায় অভিবাসন সংক্রান্ত আইন ভঙ্গের কারণে গ্রেপ্তার করা হয় তাঁকে। ১০ ফেব্রুয়ারি মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, এম খায়রুজ্জামানকে ফেরাতে বাংলাদেশ সরকারের অনুরোধ রয়েছে।
জামায়াত ও বিএনপি লবি এম খায়রুজ্জামানের পক্ষে কাজ করছে জানিয়ে এম শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘তারা ও এম খায়রুজ্জামানের স্ত্রী আইনজীবী নিয়োগ করেছেন। যা-ই হোক না কেন এম খায়রুজ্জামানকে ফেরত আনা হচ্ছে।
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ আইনজীবী নিয়োগ করবে কি-না—এমন প্রশ্নের উত্তরে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের আইনজীবী নিয়োগের কোনো প্রয়োজন নেই। এখানে বিষয়টি দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে। তাঁকে ফেরত দিতে মালয়েশিয়া সরকারের কোনো আপত্তি নেই। তারপরও যদি তাদের আইনি প্রক্রিয়ায় যদি প্রয়োজন হয়, তবে বাংলাদেশ চিন্তা করবে। এখানে মামলাটি করা হচ্ছে মালয়েশিয়ার সরকারের বিরুদ্ধে।’

মালয়েশিয়ায় শরণার্থী হিসেবে থাকছেন দেশটিতে বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার এম খায়রুজ্জামান। সাবেক এ হাইকমিশনার জেল হত্যা মামলার আসামি ছিলেন। তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। মালয়েশিয়া থেকে এম খায়রুজ্জামানকে বাংলাদেশে ফেরত আনতে প্রয়োজনে জাতিসংঘ পর্যন্ত যাবে বাংলাদেশ। আজ সোমবার দুপুরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
এম খায়রুজ্জামানকে ফেরত আনার জটিলতাগুলো নিয়ে প্রশ্ন করলে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এর একটি আইনি দিক রয়েছে। এ মুহূর্তে সবকিছু বলা সম্ভব না হলেও মালয়েশিয়ার সরকারের সঙ্গে আমাদের যে সম্পর্ক, তার ওপর ভিত্তি করে দৃঢ় বিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি যে, দ্রুততম সময়ের মধ্যে আমরা এম খায়রুজ্জামানকে ফেরত পাব।’
১৯৫২ সালের শরণার্থী আইনে বাংলাদেশ সই না করলেও মালয়েশিয়া সই করেছে। সে হিসেবে শরণার্থী হিসেবে থাকা একজনকে ফেরত আনার বিষয়ে প্রশ্ন করলে শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘যে দেশে রয়েছেন, সেই দেশের সরকার এম খায়রুজ্জামানের শরণার্থী হিসেবে থাকা বাতিল করতে পারে। তিনি যে আবেদনের প্রথম পর্যায়ে থেকে গিয়েছিলেন, সেখানে অবশ্যই প্রথম দেওয়া তথ্যগুলোতে অনেক কিছু গোপন বা ভুল থেকে থাকবে। ২০০৯ সালে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাঁকে চিঠি দিয়ে দেশে ফেরত আসতে বলেছিল। তখন তিনি আসেননি। তাঁর বিরুদ্ধে অনেক নিরীক্ষা আপত্তি রয়েছে, সেগুলোরও সমাধান করেননি। এ বিষয়গুলো রয়েছে, যা যথেষ্ট তাঁর বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া আরও শক্তিশালী করার জন্য।’
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এটি মালয়েশিয়ার সরকারের বিষয়। তাঁরা যাদের থাকতে দিচ্ছেন, তাঁরা যদি আরেকটি দেশের আসামি হন, তবে সেই অপরাধীকে একটি দেশে শরণার্থী হিসেবে রেখে দেওয়ার যুক্তি নেই। আমরা প্রয়োজন হলে জাতিসংঘকে জানাব। তাঁর শরণার্থী হিসেবে থাকার দরকার নেই। একজন সবল ও অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছল মানুষ কখনো শরণার্থী হতে পারে না। তাহলে সব অপরাধী যেকোনো দেশে গিয়ে শরণার্থী হতে চাইবে। এটি যুক্তিসংগত নয়। বিষয়টি প্রয়োজনে জাতিসংঘকে ব্যাখ্যা করা হবে।’
প্রসঙ্গত, আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে সরকার গঠন করলে এম খায়রুজ্জামানের বিরুদ্ধে জেলহত্যার অভিযোগ দায়ের করা হয়। পরে তাঁকে এই অভিযোগে গ্রেপ্তারও করা হয়। ২০০১ সাল পর্যন্ত তিনি জেলেই ছিলেন। সে সময়ে তাঁকে অবসরে পাঠানো হয়েছিল। গ্রেপ্তারের আগে তিনি ফিলিপাইনে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। পরে ২০০১ সালে বিএনপি নেতৃত্বে চারদলীয় জোট সরকার গঠনের পর সরকার এম খায়রুজ্জামানকে জামিনে মুক্তি দেয়। ২০০৩ সালে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মহাপরিচালক হিসেবে আবারও নিয়োগ দেওয়া হয় তাঁকে। এর পর ২০০৪ সালে জেলহত্যা মামলা থেকে তিনি অব্যাহতি পান।
শুধু তাই নয়, এম খায়রুজ্জামানকে অতিরিক্ত সচিব হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয় সে সময়। ২০০৫ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০০৬ সালের আগস্ট পর্যন্ত মিয়ানমারে রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ২০০৭ সালের আগস্টে মালয়েশিয়ায় প্রথম শ্রেণির হাইকমিশনার হিসেবে নিয়োগ পান তিনি। ২০০৯ সালে বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে এম খায়রুজ্জামানকে হাইকমিশনার পদ থেকে সরিয়ে বাংলাদেশে ডেকে পাঠানো হয়। জীবনের ঝুঁকি দেখিয়ে মালয়েশিয়াতে জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআরের মাধ্যমে শরণার্থী হিসেবে মালয়েশিয়াতেই থেকে যান খায়রুজ্জামান। গত ৯ ফেব্রুয়ারি মালয়েশিয়ায় অভিবাসন সংক্রান্ত আইন ভঙ্গের কারণে গ্রেপ্তার করা হয় তাঁকে। ১০ ফেব্রুয়ারি মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, এম খায়রুজ্জামানকে ফেরাতে বাংলাদেশ সরকারের অনুরোধ রয়েছে।
জামায়াত ও বিএনপি লবি এম খায়রুজ্জামানের পক্ষে কাজ করছে জানিয়ে এম শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘তারা ও এম খায়রুজ্জামানের স্ত্রী আইনজীবী নিয়োগ করেছেন। যা-ই হোক না কেন এম খায়রুজ্জামানকে ফেরত আনা হচ্ছে।
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ আইনজীবী নিয়োগ করবে কি-না—এমন প্রশ্নের উত্তরে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের আইনজীবী নিয়োগের কোনো প্রয়োজন নেই। এখানে বিষয়টি দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে। তাঁকে ফেরত দিতে মালয়েশিয়া সরকারের কোনো আপত্তি নেই। তারপরও যদি তাদের আইনি প্রক্রিয়ায় যদি প্রয়োজন হয়, তবে বাংলাদেশ চিন্তা করবে। এখানে মামলাটি করা হচ্ছে মালয়েশিয়ার সরকারের বিরুদ্ধে।’

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের মর্গে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
২৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির জানাজা আজ শনিবার দুপুর ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশ নিতে এরইমধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় মানুষজন অবস্থান নিতে শুরু করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সন্ত্রাস-সহিংসতার উসকানিমূলক আহ্বান-সংবলিত পোস্টের বিষয়ে তথ্য দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি। এ জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ও ই-মেইল আইডি চালু করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ড এবং পরবর্তী সময়ে সংঘটিত সহিংসতার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। এসব ঘটনায় দ্রুত, পূর্ণাঙ্গ, স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে...
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের মর্গে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
আজ সকালে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘর থেকে হাদির মরদেহ অ্যাম্বুলেন্স যোগে সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজে নেওয়া হয়। এ সময় পুরো এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহটি পুনরায় জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘরে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
পরিবার ও ইনকিলাব মঞ্চ সূত্রে জানা গেছে, হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে মরদেহের গোসল সম্পন্ন করার পর তাঁকে জানাজার জন্য জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় নেওয়া হবে। পূর্বনির্ধারিত সময় অনুযায়ী, আজ দুপুর ২টায় তাঁর নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
জানাজা উপলক্ষে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জানাজা উপলক্ষে সংসদ ভবন ও আশপাশ এলাকায় পর্যাপ্ত পুলিশ এ বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। ডিএমপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নিরাপত্তার স্বার্থে জানাজায় দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা ১ হাজার বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার করবেন। পুরো এলাকা সিসিটিভি ও গোয়েন্দা নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।
আগতদের কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী বস্তু বহন না করতে অনুরোধ করা হয়েছে। এ ছাড়া সংসদ ভবন ও এর আশপাশ এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে প্রশাসন।
ওসমান হাদির শেষ বিদায়ে শ্রদ্ধা জানাতে সকাল থেকেই সংসদ ভবন এলাকায় সাধারণ মানুষের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের মর্গে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
আজ সকালে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘর থেকে হাদির মরদেহ অ্যাম্বুলেন্স যোগে সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজে নেওয়া হয়। এ সময় পুরো এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহটি পুনরায় জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘরে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
পরিবার ও ইনকিলাব মঞ্চ সূত্রে জানা গেছে, হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে মরদেহের গোসল সম্পন্ন করার পর তাঁকে জানাজার জন্য জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় নেওয়া হবে। পূর্বনির্ধারিত সময় অনুযায়ী, আজ দুপুর ২টায় তাঁর নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
জানাজা উপলক্ষে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জানাজা উপলক্ষে সংসদ ভবন ও আশপাশ এলাকায় পর্যাপ্ত পুলিশ এ বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। ডিএমপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নিরাপত্তার স্বার্থে জানাজায় দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা ১ হাজার বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার করবেন। পুরো এলাকা সিসিটিভি ও গোয়েন্দা নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।
আগতদের কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী বস্তু বহন না করতে অনুরোধ করা হয়েছে। এ ছাড়া সংসদ ভবন ও এর আশপাশ এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে প্রশাসন।
ওসমান হাদির শেষ বিদায়ে শ্রদ্ধা জানাতে সকাল থেকেই সংসদ ভবন এলাকায় সাধারণ মানুষের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

মালয়েশিয়ায় শরণার্থী হিসেবে থাকছেন দেশটিতে বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার এম খায়রুজ্জামান। সাবেক এ হাইকমিশনার জেল হত্যা মামলার আসামি ছিলেন। তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। মালয়েশিয়া থেকে এম খায়রুজ্জামানকে বাংলাদেশে ফেরত আনতে প্রয়োজনে জাতিসংঘ পর্যন্ত যাবে বাংলাদেশ। আজ সোমবার দুপুরে পররাষ্ট্র মন্
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির জানাজা আজ শনিবার দুপুর ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশ নিতে এরইমধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় মানুষজন অবস্থান নিতে শুরু করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সন্ত্রাস-সহিংসতার উসকানিমূলক আহ্বান-সংবলিত পোস্টের বিষয়ে তথ্য দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি। এ জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ও ই-মেইল আইডি চালু করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ড এবং পরবর্তী সময়ে সংঘটিত সহিংসতার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। এসব ঘটনায় দ্রুত, পূর্ণাঙ্গ, স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে...
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির নামাজে জানাজা আজ শনিবার দুপুর ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশ নিতে এরই মধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় মানুষজন জড়ো হতে শুরু করেছে।
আজ শনিবার সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, জাতীয় সংসদ এলাকা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ বিভিন্ন বয়স ও শ্রেণি-পেশার মানুষ জড়ো হয়েছে। এ সময় অনেককে স্লোগান দিতে দেখা যায়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকেও অবস্থানে দেখা গেছে।
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে দীর্ঘ সময় অপেক্ষার পর সকাল সাড়ে ১০টায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ভেতরে প্রবেশের অনুমতি দেয়। এ সময় চীন থেকে আনা ৮টি আর্চওয়ে গেট দিয়ে হাজারো সাধারণ মানুষ সারিবদ্ধভাবে দক্ষিণ প্লাজায় প্রবেশ করেন।
জানাজায় অংশ নিতে সকাল থেকেই মিছিল নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী এবং সাধারণ মানুষ সংসদ ভবন প্রাঙ্গণে জড়ো হতে শুরু করেছেন।
জানাজা উপলক্ষে সংসদ ভবন ও আশপাশ এলাকায় পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করেছে ডিএমপি। নিরাপত্তার স্বার্থে জানাজায় দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা ১ হাজারটি বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার করবেন বলে জানিয়েছে তারা। এছাড়াও পুরো এলাকা সিসিটিভি ও গোয়েন্দা নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।

ওসমান হাদির জানাজায় বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগম হতে পারে বিবেচনা করে ট্রাফিক বিভাগ থেকেও যাতায়াতের ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার আহ্বান জানানো হয়েছে।
এদিকে ওসমান হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ সকালে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট থেকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের মর্গে নেওয়া হয়। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ আবার হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, ওসমান হাদির জানাজা বেলা আড়াইটায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। পরে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, শনিবার বেলা আড়াইটার পরিবর্তে বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় শহীদ ওসমান হাদির জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ওসমান হাদির জানাজায় যাঁরা অংশ নিতে আসবেন, তাঁরা কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারী বস্তু বহন না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে। একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে সংসদ ভবন ও এর আশপাশ এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
দক্ষিণ প্লাজায় জানাজা শেষে ওসমান হাদিকে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে দাফন করা হবে। দাফনের জন্য স্থানটি প্রস্তুত করা হচ্ছে। সেখানেও সকাল থেকে মানুষজন জড়ো হচ্ছেন।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির নামাজে জানাজা আজ শনিবার দুপুর ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশ নিতে এরই মধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় মানুষজন জড়ো হতে শুরু করেছে।
আজ শনিবার সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, জাতীয় সংসদ এলাকা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ বিভিন্ন বয়স ও শ্রেণি-পেশার মানুষ জড়ো হয়েছে। এ সময় অনেককে স্লোগান দিতে দেখা যায়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকেও অবস্থানে দেখা গেছে।
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে দীর্ঘ সময় অপেক্ষার পর সকাল সাড়ে ১০টায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ভেতরে প্রবেশের অনুমতি দেয়। এ সময় চীন থেকে আনা ৮টি আর্চওয়ে গেট দিয়ে হাজারো সাধারণ মানুষ সারিবদ্ধভাবে দক্ষিণ প্লাজায় প্রবেশ করেন।
জানাজায় অংশ নিতে সকাল থেকেই মিছিল নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী এবং সাধারণ মানুষ সংসদ ভবন প্রাঙ্গণে জড়ো হতে শুরু করেছেন।
জানাজা উপলক্ষে সংসদ ভবন ও আশপাশ এলাকায় পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করেছে ডিএমপি। নিরাপত্তার স্বার্থে জানাজায় দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা ১ হাজারটি বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার করবেন বলে জানিয়েছে তারা। এছাড়াও পুরো এলাকা সিসিটিভি ও গোয়েন্দা নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।

ওসমান হাদির জানাজায় বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগম হতে পারে বিবেচনা করে ট্রাফিক বিভাগ থেকেও যাতায়াতের ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার আহ্বান জানানো হয়েছে।
এদিকে ওসমান হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ সকালে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট থেকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের মর্গে নেওয়া হয়। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ আবার হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, ওসমান হাদির জানাজা বেলা আড়াইটায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। পরে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, শনিবার বেলা আড়াইটার পরিবর্তে বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় শহীদ ওসমান হাদির জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ওসমান হাদির জানাজায় যাঁরা অংশ নিতে আসবেন, তাঁরা কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারী বস্তু বহন না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে। একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে সংসদ ভবন ও এর আশপাশ এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
দক্ষিণ প্লাজায় জানাজা শেষে ওসমান হাদিকে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে দাফন করা হবে। দাফনের জন্য স্থানটি প্রস্তুত করা হচ্ছে। সেখানেও সকাল থেকে মানুষজন জড়ো হচ্ছেন।

মালয়েশিয়ায় শরণার্থী হিসেবে থাকছেন দেশটিতে বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার এম খায়রুজ্জামান। সাবেক এ হাইকমিশনার জেল হত্যা মামলার আসামি ছিলেন। তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। মালয়েশিয়া থেকে এম খায়রুজ্জামানকে বাংলাদেশে ফেরত আনতে প্রয়োজনে জাতিসংঘ পর্যন্ত যাবে বাংলাদেশ। আজ সোমবার দুপুরে পররাষ্ট্র মন্
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের মর্গে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
২৪ মিনিট আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সন্ত্রাস-সহিংসতার উসকানিমূলক আহ্বান-সংবলিত পোস্টের বিষয়ে তথ্য দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি। এ জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ও ই-মেইল আইডি চালু করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ড এবং পরবর্তী সময়ে সংঘটিত সহিংসতার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। এসব ঘটনায় দ্রুত, পূর্ণাঙ্গ, স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে...
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সন্ত্রাস-সহিংসতার উসকানিমূলক আহ্বান-সংবলিত পোস্টের বিষয়ে তথ্য দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি। এ জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ও ই-মেইল আইডি চালু করা হয়েছে।
আজ শনিবার থেকে সেখানে রিপোর্ট (অভিযোগ ও তথ্য) করা যাবে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হোয়াটসঅ্যাপে এবং ই-মেইলে প্রাপ্ত অভিযোগগুলো জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ের পর বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মগুলোতে রিপোর্ট করবে।
যে নম্বর এবং ই-মেইলে রিপোর্ট করা যাবে—
হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর: 01308332592,
ই-মেইল: [email protected]
উল্লেখ্য, সরকার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কোনো পোস্ট ‘ডাউন’ করতে অর্থাৎ সরিয়ে দিতে পারে না। সরকার শুধু যৌক্তিক কারণ তুলে ধরে সহিংসতার সঙ্গে সম্পর্কিত পোস্টগুলো সংশ্লিষ্ট প্ল্যাটফর্মের কাছে রিপোর্ট করতে পারে।
বিদ্বেষমূলক বক্তব্য, যা সরাসরি সহিংসতা ঘটায় কিংবা সহিংসতার ডাক দেয়, সেগুলো সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করা জাতীয় সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫ অনুযায়ী দণ্ডনীয় অপরাধ।
জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে সহিংসতা কিংবা অস্থিতিশীলতা তৈরির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে। পাশাপাশি দেশ এবং নাগরিকের জীবন ও সম্পদের নিরাপত্তার ব্যাপারে সচেতন হতে জনসাধারণকে অনুরোধ জানিয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার রাতে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর পর থেকে একাধিক সংবাদমাধ্যম ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানে সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। সামাজিক যোগাযোগ প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন পোস্টের মাধ্যমে এসব সহিংসতার উসকানি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সহিংসতায় উসকানিমূলক পোস্টের বিষয়ে তথ্য দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সন্ত্রাস-সহিংসতার উসকানিমূলক আহ্বান-সংবলিত পোস্টের বিষয়ে তথ্য দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি। এ জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ও ই-মেইল আইডি চালু করা হয়েছে।
আজ শনিবার থেকে সেখানে রিপোর্ট (অভিযোগ ও তথ্য) করা যাবে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হোয়াটসঅ্যাপে এবং ই-মেইলে প্রাপ্ত অভিযোগগুলো জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ের পর বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মগুলোতে রিপোর্ট করবে।
যে নম্বর এবং ই-মেইলে রিপোর্ট করা যাবে—
হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর: 01308332592,
ই-মেইল: [email protected]
উল্লেখ্য, সরকার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কোনো পোস্ট ‘ডাউন’ করতে অর্থাৎ সরিয়ে দিতে পারে না। সরকার শুধু যৌক্তিক কারণ তুলে ধরে সহিংসতার সঙ্গে সম্পর্কিত পোস্টগুলো সংশ্লিষ্ট প্ল্যাটফর্মের কাছে রিপোর্ট করতে পারে।
বিদ্বেষমূলক বক্তব্য, যা সরাসরি সহিংসতা ঘটায় কিংবা সহিংসতার ডাক দেয়, সেগুলো সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করা জাতীয় সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫ অনুযায়ী দণ্ডনীয় অপরাধ।
জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে সহিংসতা কিংবা অস্থিতিশীলতা তৈরির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে। পাশাপাশি দেশ এবং নাগরিকের জীবন ও সম্পদের নিরাপত্তার ব্যাপারে সচেতন হতে জনসাধারণকে অনুরোধ জানিয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার রাতে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর পর থেকে একাধিক সংবাদমাধ্যম ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানে সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। সামাজিক যোগাযোগ প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন পোস্টের মাধ্যমে এসব সহিংসতার উসকানি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সহিংসতায় উসকানিমূলক পোস্টের বিষয়ে তথ্য দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি।

মালয়েশিয়ায় শরণার্থী হিসেবে থাকছেন দেশটিতে বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার এম খায়রুজ্জামান। সাবেক এ হাইকমিশনার জেল হত্যা মামলার আসামি ছিলেন। তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। মালয়েশিয়া থেকে এম খায়রুজ্জামানকে বাংলাদেশে ফেরত আনতে প্রয়োজনে জাতিসংঘ পর্যন্ত যাবে বাংলাদেশ। আজ সোমবার দুপুরে পররাষ্ট্র মন্
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের মর্গে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
২৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির জানাজা আজ শনিবার দুপুর ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশ নিতে এরইমধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় মানুষজন অবস্থান নিতে শুরু করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ড এবং পরবর্তী সময়ে সংঘটিত সহিংসতার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। এসব ঘটনায় দ্রুত, পূর্ণাঙ্গ, স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে...
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যাকাণ্ড এবং পরবর্তী সময়ে সংঘটিত সহিংসতার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। এসব ঘটনায় দ্রুত, পূর্ণাঙ্গ, স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা ২৬ মিনিটে এক্স হ্যান্ডলে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের সাউথ এশিয়া রিজিওনাল অফিসের অ্যাকাউন্ট থেকে একটি পোস্টে এ আহ্বান জানানো হয়।
পোস্টটিতে মানবাধিকার সংস্থাটি বলেছে, হাদি হত্যাকাণ্ডের পরবর্তী সময়টিতে সহিংসতায় প্রথম আলো, ডেইলি স্টার ও ছায়ানট-এর কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে এবং নিউ এজ-এর সম্পাদক নুরুল কবির হয়রানির শিকার হয়েছেন।
এ ছাড়া ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে হিন্দু পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাসকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায়ও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সংস্থাটি।
#Bangladesh 🇧🇩: Amnesty International calls on the interim government of Bangladesh to ensure prompt, thorough, independent, and impartial investigations into the killing of youth leader Sharif Osman Hadi, and the subsequent mob violence which led to the burning of the offices…
— Amnesty International South Asia, Regional Office (@amnestysasia) December 19, 2025
সহিংসতার তীব্র নিন্দা জানিয়ে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের পক্ষ থেকে বলা হয়, এসব কর্মকাণ্ডে মানুষ আহত হয়েছেন, সম্পদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এবং প্রাণহানির ঘটনাও ঘটেছে। অন্তর্বর্তী সরকারকে অবিলম্বে এমন সহিংসতা ও হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের ন্যায্য বিচারের আওতায় আনতে হবে। এ ক্ষেত্রে মৃত্যুদণ্ডের আশ্রয় না নিয়ে আইনসম্মত ও ন্যায়সঙ্গত প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যাকাণ্ড এবং পরবর্তী সময়ে সংঘটিত সহিংসতার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। এসব ঘটনায় দ্রুত, পূর্ণাঙ্গ, স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা ২৬ মিনিটে এক্স হ্যান্ডলে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের সাউথ এশিয়া রিজিওনাল অফিসের অ্যাকাউন্ট থেকে একটি পোস্টে এ আহ্বান জানানো হয়।
পোস্টটিতে মানবাধিকার সংস্থাটি বলেছে, হাদি হত্যাকাণ্ডের পরবর্তী সময়টিতে সহিংসতায় প্রথম আলো, ডেইলি স্টার ও ছায়ানট-এর কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে এবং নিউ এজ-এর সম্পাদক নুরুল কবির হয়রানির শিকার হয়েছেন।
এ ছাড়া ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে হিন্দু পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাসকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায়ও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সংস্থাটি।
#Bangladesh 🇧🇩: Amnesty International calls on the interim government of Bangladesh to ensure prompt, thorough, independent, and impartial investigations into the killing of youth leader Sharif Osman Hadi, and the subsequent mob violence which led to the burning of the offices…
— Amnesty International South Asia, Regional Office (@amnestysasia) December 19, 2025
সহিংসতার তীব্র নিন্দা জানিয়ে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের পক্ষ থেকে বলা হয়, এসব কর্মকাণ্ডে মানুষ আহত হয়েছেন, সম্পদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এবং প্রাণহানির ঘটনাও ঘটেছে। অন্তর্বর্তী সরকারকে অবিলম্বে এমন সহিংসতা ও হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের ন্যায্য বিচারের আওতায় আনতে হবে। এ ক্ষেত্রে মৃত্যুদণ্ডের আশ্রয় না নিয়ে আইনসম্মত ও ন্যায়সঙ্গত প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে।

মালয়েশিয়ায় শরণার্থী হিসেবে থাকছেন দেশটিতে বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার এম খায়রুজ্জামান। সাবেক এ হাইকমিশনার জেল হত্যা মামলার আসামি ছিলেন। তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। মালয়েশিয়া থেকে এম খায়রুজ্জামানকে বাংলাদেশে ফেরত আনতে প্রয়োজনে জাতিসংঘ পর্যন্ত যাবে বাংলাদেশ। আজ সোমবার দুপুরে পররাষ্ট্র মন্
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের মর্গে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
২৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির জানাজা আজ শনিবার দুপুর ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশ নিতে এরইমধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় মানুষজন অবস্থান নিতে শুরু করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সন্ত্রাস-সহিংসতার উসকানিমূলক আহ্বান-সংবলিত পোস্টের বিষয়ে তথ্য দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি। এ জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ও ই-মেইল আইডি চালু করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে