শহীদুল ইসলাম, ঢাকা

রাষ্ট্রীয় ও আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য কোনো আসন নেই। রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে কে কোথায় বসবেন, সেই ক্রম নির্ধারণ করা হয়েছে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে। ১৯৭৫ সালে জারি করা ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স পরে বিভিন্ন আমলে সংশোধন হলেও কয়েক যুগেও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য আসন রাখা হয়নি।
ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স করেন রাষ্ট্রপতি। রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য আসন কেন রাখা হয়নি, সে বিষয়ে সরকারি কর্মকর্তারা কিছু জানাতে পারেননি। জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কয়েক দশকেও ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে রাষ্ট্রীয় আচার-অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য আসন নির্ধারণ না হওয়াটা রাজনীতির বৈরী পরিবেশের বহিঃপ্রকাশ।
সূত্র জানায়, রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে কে কোথায় বসবেন, সেই ক্রম নির্ধারণ করে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স জারি করেছেন রাষ্ট্রপতি। সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভূঁইঞা জানান, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭৫ সালের অক্টোবরে (তখন রাষ্ট্রপতি ছিলেন খন্দকার মোশতাক আহমেদ) প্রথমবার ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স নতুন করে জারি করা হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর আগের আইন অব্যাহত থাকবে বলে একটি নতুন আইন জারি করা হয়েছিল।
এর ফলে ১৯৭৫ সালের আগপর্যন্ত আগের ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স অনুসরণ করা হতো।
পরে বিভিন্ন সময়ে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে সংশোধনী আনা হয়েছে। রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকারব্যবস্থার সময় ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্থান ছিল না। কিন্তু পরে প্রধানমন্ত্রীশাসিত সরকারব্যবস্থা চালু হলেও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্থান ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে হয়নি।
ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপালসহ পার্শ্ববর্তী দেশ এবং ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলোর ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স বা স্টেটস অর্ডার অব প্রিসিডেন্স বা অর্ডার অব প্রেসিডেন্সে সাবেক প্রেসিডেন্ট, সাবেক প্রধানমন্ত্রী, ভাইস প্রেসিডেন্টের স্থান রয়েছে। বাংলাদেশের ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য আসন না থাকলেও ৪ নম্বরে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাবেক রাষ্ট্রপতিকে রাখা হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ রাষ্ট্রপতির সাচিবিক কাজ করে। বঙ্গভবনের তালিকা অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানগুলোর আয়োজন করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, ১৯৮২ সাল পর্যন্ত ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিতদের আসন ব্যবস্থাপনার জন্য অনুসরণ করা হতো। হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ ক্ষমতায় এসে ১৯৮২ সালে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স সংশোধন করে রাষ্ট্রীয় আচার-অনুষ্ঠানের সঙ্গে ‘অ্যান্ড অল আদারস পারপাস’ বাক্যটি যুক্ত করেন। পরে এটিকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন সময়ে জটিলতা হয়। ২০২০ সালে এটি সংশোধন করে শুধু রাষ্ট্রীয় আচার-অনুষ্ঠানের জন্য সীমিত রেখে ‘অ্যান্ড অল আদারস পারপাস’ বাক্যটি বাদ দেওয়া হয়।
ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে আটটি নোট দেওয়া আছে। কোনো কারণে কারও আসন ব্যবস্থাপনা নিয়ে জটিলতা দেখা দিলে ওই সব নোটের আলোকে সেগুলোর সমাধান করা হয়।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সাবেক অতিরিক্ত সচিব ও নির্বাচন কমিশনের সাবেক সচিব শফিউল আজিম আজকের পত্রিকা'কে বলেন, রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানগুলোর (যেখানে রাষ্ট্রপতি অংশ নেন) আসন ব্যবস্থাপনা বঙ্গভবন থেকে নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। এর আলোকে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কাজ করে। কোথাও অসুবিধা দেখা দিলে রাষ্ট্রপতি তা ঠিক করে দেন। আর কিছু বিষয় সমাজের প্রচলিত রীতিনীতি অনুসরণ করে করা হয়।
ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স নিয়ে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের কেউ পরিচয় প্রকাশ করে বক্তব্য দিতে অপারগতা জানান। বঙ্গভবনের একজন কর্মকর্তা বলেন, বর্তমান রাষ্ট্রপতির আমলে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি। ফলে এ বিষয়ে তাঁদের বক্তব্য নেই।
এক কর্মকর্তা বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কারে হাত দিয়েছে। এ ক্ষেত্রে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স সংশোধন করে সেখানে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্থান রাখার উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে।
এ বিষয়ে জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ফিরোজ মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাজনীতির বৈরী পরিবেশের বহিঃপ্রকাশ রয়েছে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে। সময়ে সময়ে এটি সংশোধন হলেও সেখানে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্থান রাখা হয়নি। কারণ, প্রধানমন্ত্রী পরিবর্তন হওয়ার পর একজনের সঙ্গে আরেকজনের রাজনৈতিক সহনশীল অবস্থান থাকে না। তিনি বলেন, ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স জারির এখতিয়ার রাষ্ট্রপতির থাকলেও প্রধানমন্ত্রী এবং প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দেওয়া ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর সুপারিশ না নিয়ে রাষ্ট্রপতির কিছু করার ক্ষমতা নেই। তাই ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স জারিও রাষ্ট্রপতি নিজের মতো করতে পারেননি।
আরও খবর পড়ুন:

রাষ্ট্রীয় ও আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য কোনো আসন নেই। রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে কে কোথায় বসবেন, সেই ক্রম নির্ধারণ করা হয়েছে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে। ১৯৭৫ সালে জারি করা ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স পরে বিভিন্ন আমলে সংশোধন হলেও কয়েক যুগেও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য আসন রাখা হয়নি।
ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স করেন রাষ্ট্রপতি। রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য আসন কেন রাখা হয়নি, সে বিষয়ে সরকারি কর্মকর্তারা কিছু জানাতে পারেননি। জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কয়েক দশকেও ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে রাষ্ট্রীয় আচার-অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য আসন নির্ধারণ না হওয়াটা রাজনীতির বৈরী পরিবেশের বহিঃপ্রকাশ।
সূত্র জানায়, রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে কে কোথায় বসবেন, সেই ক্রম নির্ধারণ করে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স জারি করেছেন রাষ্ট্রপতি। সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভূঁইঞা জানান, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭৫ সালের অক্টোবরে (তখন রাষ্ট্রপতি ছিলেন খন্দকার মোশতাক আহমেদ) প্রথমবার ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স নতুন করে জারি করা হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর আগের আইন অব্যাহত থাকবে বলে একটি নতুন আইন জারি করা হয়েছিল।
এর ফলে ১৯৭৫ সালের আগপর্যন্ত আগের ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স অনুসরণ করা হতো।
পরে বিভিন্ন সময়ে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে সংশোধনী আনা হয়েছে। রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকারব্যবস্থার সময় ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্থান ছিল না। কিন্তু পরে প্রধানমন্ত্রীশাসিত সরকারব্যবস্থা চালু হলেও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্থান ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে হয়নি।
ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপালসহ পার্শ্ববর্তী দেশ এবং ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলোর ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স বা স্টেটস অর্ডার অব প্রিসিডেন্স বা অর্ডার অব প্রেসিডেন্সে সাবেক প্রেসিডেন্ট, সাবেক প্রধানমন্ত্রী, ভাইস প্রেসিডেন্টের স্থান রয়েছে। বাংলাদেশের ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য আসন না থাকলেও ৪ নম্বরে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাবেক রাষ্ট্রপতিকে রাখা হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ রাষ্ট্রপতির সাচিবিক কাজ করে। বঙ্গভবনের তালিকা অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানগুলোর আয়োজন করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, ১৯৮২ সাল পর্যন্ত ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিতদের আসন ব্যবস্থাপনার জন্য অনুসরণ করা হতো। হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ ক্ষমতায় এসে ১৯৮২ সালে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স সংশোধন করে রাষ্ট্রীয় আচার-অনুষ্ঠানের সঙ্গে ‘অ্যান্ড অল আদারস পারপাস’ বাক্যটি যুক্ত করেন। পরে এটিকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন সময়ে জটিলতা হয়। ২০২০ সালে এটি সংশোধন করে শুধু রাষ্ট্রীয় আচার-অনুষ্ঠানের জন্য সীমিত রেখে ‘অ্যান্ড অল আদারস পারপাস’ বাক্যটি বাদ দেওয়া হয়।
ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে আটটি নোট দেওয়া আছে। কোনো কারণে কারও আসন ব্যবস্থাপনা নিয়ে জটিলতা দেখা দিলে ওই সব নোটের আলোকে সেগুলোর সমাধান করা হয়।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সাবেক অতিরিক্ত সচিব ও নির্বাচন কমিশনের সাবেক সচিব শফিউল আজিম আজকের পত্রিকা'কে বলেন, রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানগুলোর (যেখানে রাষ্ট্রপতি অংশ নেন) আসন ব্যবস্থাপনা বঙ্গভবন থেকে নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। এর আলোকে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কাজ করে। কোথাও অসুবিধা দেখা দিলে রাষ্ট্রপতি তা ঠিক করে দেন। আর কিছু বিষয় সমাজের প্রচলিত রীতিনীতি অনুসরণ করে করা হয়।
ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স নিয়ে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের কেউ পরিচয় প্রকাশ করে বক্তব্য দিতে অপারগতা জানান। বঙ্গভবনের একজন কর্মকর্তা বলেন, বর্তমান রাষ্ট্রপতির আমলে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি। ফলে এ বিষয়ে তাঁদের বক্তব্য নেই।
এক কর্মকর্তা বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কারে হাত দিয়েছে। এ ক্ষেত্রে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স সংশোধন করে সেখানে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্থান রাখার উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে।
এ বিষয়ে জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ফিরোজ মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাজনীতির বৈরী পরিবেশের বহিঃপ্রকাশ রয়েছে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে। সময়ে সময়ে এটি সংশোধন হলেও সেখানে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্থান রাখা হয়নি। কারণ, প্রধানমন্ত্রী পরিবর্তন হওয়ার পর একজনের সঙ্গে আরেকজনের রাজনৈতিক সহনশীল অবস্থান থাকে না। তিনি বলেন, ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স জারির এখতিয়ার রাষ্ট্রপতির থাকলেও প্রধানমন্ত্রী এবং প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দেওয়া ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর সুপারিশ না নিয়ে রাষ্ট্রপতির কিছু করার ক্ষমতা নেই। তাই ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স জারিও রাষ্ট্রপতি নিজের মতো করতে পারেননি।
আরও খবর পড়ুন:

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১৪ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান পদত্যাগ করেছেন।
তাঁর পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি কর্তৃক গৃহীত হয়েছে জানিয়ে গতকাল মঙ্গলবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
তিনি কী কারণে পদত্যাগ করেছেন সে বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে কিছু জানানো হয়নি।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
গত বছরের ১০ নভেম্বর প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী পদে নিয়োগ পান সায়েদুর রহমান। একই সঙ্গে তাঁকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী ক্ষমতা অর্পণ করা হয়।

প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান পদত্যাগ করেছেন।
তাঁর পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি কর্তৃক গৃহীত হয়েছে জানিয়ে গতকাল মঙ্গলবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
তিনি কী কারণে পদত্যাগ করেছেন সে বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে কিছু জানানো হয়নি।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
গত বছরের ১০ নভেম্বর প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী পদে নিয়োগ পান সায়েদুর রহমান। একই সঙ্গে তাঁকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী ক্ষমতা অর্পণ করা হয়।

রাষ্ট্রীয় ও আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য কোনো আসন নেই। রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে কে কোথায় বসবেন, সেই ক্রম নির্ধারণ করা হয়েছে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে। ১৯৭৫ সালে জারি করা ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স পরে বিভিন্ন আমলে সংশোধন হলেও কয়েক যুগেও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য আসন রাখা হয়নি।
১৯ মে ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

রাষ্ট্রীয় ও আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য কোনো আসন নেই। রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে কে কোথায় বসবেন, সেই ক্রম নির্ধারণ করা হয়েছে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে। ১৯৭৫ সালে জারি করা ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স পরে বিভিন্ন আমলে সংশোধন হলেও কয়েক যুগেও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য আসন রাখা হয়নি।
১৯ মে ২০২৫
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

রাষ্ট্রীয় ও আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য কোনো আসন নেই। রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে কে কোথায় বসবেন, সেই ক্রম নির্ধারণ করা হয়েছে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে। ১৯৭৫ সালে জারি করা ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স পরে বিভিন্ন আমলে সংশোধন হলেও কয়েক যুগেও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য আসন রাখা হয়নি।
১৯ মে ২০২৫
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

রাষ্ট্রীয় ও আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য কোনো আসন নেই। রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে কে কোথায় বসবেন, সেই ক্রম নির্ধারণ করা হয়েছে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে। ১৯৭৫ সালে জারি করা ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স পরে বিভিন্ন আমলে সংশোধন হলেও কয়েক যুগেও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য আসন রাখা হয়নি।
১৯ মে ২০২৫
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে