শাহরিয়ার হাসান, ঢাকা

সরকার মাদকের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স (শূন্য সহনশীলতা)’ নীতির কথা বললেও বাস্তব চিত্র ভিন্ন। ২০২০ সাল থেকে পাঁচ বছরে নিম্ন আদালতে রায় হওয়া মামলার ৫৭ শতাংশেরই আসামি খালাস পেয়েছেন। এসব মামলার রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে কোনো আপিলও করা হয়নি। এজাহার থেকে সাক্ষ্য গ্রহণ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের গা ছাড়া ভাব থাকায় আসামিরা খালাস পাচ্ছেন বলে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অভিযোগ তুলেছেন।
দেশে মাদক মামলার এই চিত্রের মধ্যেই আজ ২৬ জুন পালিত হচ্ছে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস। যেটি আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস হিসেবেও পরিচিত।
মামলার সাজা আর আপিল না করার বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) ওমর ফারুক ফারুকি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এজাহার ও তদন্তে দুর্বলতা, সাক্ষী হাজিরে ব্যর্থতা এবং প্রমাণ উপস্থাপনে ঘাটতির কারণেই আসামিরা খালাস পাচ্ছেন। এসব মামলায় অভিযোগ দাঁড় করানো যাচ্ছে না বলেই আপিলও হয় না।’
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, মাদকের মামলার বেশির ভাগের বাদী মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। পুলিশও কিছু মামলা করে। গত পাঁচ বছরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের করা মোট মামলা ১৩ হাজার ৩৭৬টি। এগুলোর মধ্যে ৭ হাজার ৫২৯টির আসামিরা খালাস পেয়েছেন; যা শতকরা হিসাবে ৫৭ দশমিক ১৬। নিম্ন আদালতে ২০২৫ সালের প্রথম চার মাসে মোট ১ হাজার ৭৩টি মামলার রায় হয়েছে। এর ৫৯৯টি মামলার সব আসামি খালাস পেয়েছেন; যা ৫৬ শতাংশ।
কিন্তু এসব কোনো মামলার রায়ের বিরুদ্ধে কখনো সংশ্লিষ্ট কেউ আপিল করেননি বলে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ও আদালত-সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
একইভাবে পুলিশের করা মামলায়ও সাজার তুলনায় আসামি খালাসের হার বেশি বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়। যদিও এজাহারে বলা হচ্ছে, আসামিরা মাদকসহ হাতেনাতে ধরা পড়েছেন। কিন্তু আদালতে গিয়ে সেই অভিযোগ আর টেকেনি।
আসামি খালাস পাওয়া মামলার রায়ে আদালত প্রায়শই পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন—তদন্ত দুর্বল, সাক্ষ্য অসংলগ্ন, জব্দ তালিকায় অস্পষ্টতা রয়েছে।
বাদী ও তদন্ত কর্মকর্তার বয়ানে অমিল, জবানবন্দি সঠিকভাবে লিপিবদ্ধ না হওয়া কিংবা মামলার আলামতের সুরক্ষার অভাবের বিষয়ও উল্লেখ করা হয়।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর এবং পুলিশের সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সময়সীমার মধ্যে অভিযোগপত্র দিতে গিয়ে তাঁরা প্রায়ই এজাহারনির্ভর হয়ে পড়েছেন। এতে থেকে যায় বহু ত্রুটি। ছবি বা ভিডিও সংযুক্ত না করাও একটি বড় সমস্যা। অভিযানে উৎসাহী অনেক কর্মকর্তাই তদন্তে গা ছাড়া ভাব দেখান। ফলে মামলার শক্ত ভিত্তি থাকে না।
খোদ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভ্যন্তরীণ পর্যালোচনায় প্রতিবছর মামলায় আসামি খালাসের হার বেশি হওয়ার কথা উঠে এসেছে। তবু এই অবস্থার উন্নয়নে কোনো কাঠামোগত পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। চালু হয়নি প্রশিক্ষণ কর্মসূচি। যদিও নাম প্রকাশ না করার শর্তে অধিদপ্তরের এক পদস্থ কর্মকর্তা বলেন, ‘আদালত সব সময় নানা দিক বিবেচনায় রায় দেন। আমাদের পক্ষ থেকে অভিযোগ প্রমাণে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হয়। নিয়মিত প্রশিক্ষণ এবং দিকনির্দেশনাও দেওয়া হচ্ছে।’
এদিকে, পরিস্থিতি বিবেচনায় পুলিশ সদর দপ্তর মাদক মামলার সাজার হার বাড়াতে উদ্যোগ নিচ্ছে। মহানগরসহ দেশের থানায় থানায় বিভিন্ন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হচ্ছে, ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬১ ধারায় সাক্ষীর জবানবন্দি সঠিকভাবে নিতে হবে। জব্দ তালিকায় ছবি-ভিডিও সংযুক্ত করতে এবং সাক্ষীদের যথাযথভাবে প্রস্তুত করে আদালতে পাঠাতে হবে। জব্দ তালিকার সাক্ষীদের জবানবন্দি ১৬১ ধারায় লিপিবদ্ধ করে সঙ্গে সঙ্গে পড়ে শোনাতে হবে। বিচার শুরুর আগে তাঁদের (সাক্ষী) ঘটনাপ্রবাহ ও জব্দ তালিকার বিষয়টি মনে করিয়ে দিতে হবে। সংশোধিত সাক্ষ্য আইনে ছবি ও ভিডিওর প্রমাণ-মূল্য রয়েছে, তাই জব্দের সময় তা ধারণ করে মামলার নথিতে যুক্ত করতে হবে। তদন্ত শেষে ‘চার্ট অব এভিডেন্স’ দাখিল এবং সাক্ষীদের যথাসময়ে আদালতে হাজিরও নিশ্চিত করতে হবে।
জানতে চাইলে ডিএমপি কমিশনার মো. সাজ্জাদ আলী আজকের পত্রিকা'কে বলেন, ‘মাদক মামলায় অনেক সময় সাক্ষী হিসেবে ভাসমান বা অস্থায়ী ব্যক্তিদের রাখা হয়, যাঁদের পরে পাওয়া যায় না। আমরা এসব বিষয় চিহ্নিত করে সংশোধনে কাজ করছি। খালাসের হার ধীরে ধীরে কমছে।’
টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড পুলিশ সায়েন্স বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. ওমর ফারুক বলেন, ‘অভিযোগপত্র দেওয়ার আগে অভিজ্ঞ সরকারি কৌঁসুলির আইনি মতামত নেওয়া বাধ্যতামূলক করা উচিত। এতে অভিযোগ প্রমাণে সুবিধা হবে। আর নিয়মিত আপিল না হলে বিচারব্যবস্থায় ভারসাম্য আসে না।’
আরও খবর পড়ুন:

সরকার মাদকের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স (শূন্য সহনশীলতা)’ নীতির কথা বললেও বাস্তব চিত্র ভিন্ন। ২০২০ সাল থেকে পাঁচ বছরে নিম্ন আদালতে রায় হওয়া মামলার ৫৭ শতাংশেরই আসামি খালাস পেয়েছেন। এসব মামলার রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে কোনো আপিলও করা হয়নি। এজাহার থেকে সাক্ষ্য গ্রহণ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের গা ছাড়া ভাব থাকায় আসামিরা খালাস পাচ্ছেন বলে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অভিযোগ তুলেছেন।
দেশে মাদক মামলার এই চিত্রের মধ্যেই আজ ২৬ জুন পালিত হচ্ছে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস। যেটি আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস হিসেবেও পরিচিত।
মামলার সাজা আর আপিল না করার বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) ওমর ফারুক ফারুকি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এজাহার ও তদন্তে দুর্বলতা, সাক্ষী হাজিরে ব্যর্থতা এবং প্রমাণ উপস্থাপনে ঘাটতির কারণেই আসামিরা খালাস পাচ্ছেন। এসব মামলায় অভিযোগ দাঁড় করানো যাচ্ছে না বলেই আপিলও হয় না।’
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, মাদকের মামলার বেশির ভাগের বাদী মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। পুলিশও কিছু মামলা করে। গত পাঁচ বছরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের করা মোট মামলা ১৩ হাজার ৩৭৬টি। এগুলোর মধ্যে ৭ হাজার ৫২৯টির আসামিরা খালাস পেয়েছেন; যা শতকরা হিসাবে ৫৭ দশমিক ১৬। নিম্ন আদালতে ২০২৫ সালের প্রথম চার মাসে মোট ১ হাজার ৭৩টি মামলার রায় হয়েছে। এর ৫৯৯টি মামলার সব আসামি খালাস পেয়েছেন; যা ৫৬ শতাংশ।
কিন্তু এসব কোনো মামলার রায়ের বিরুদ্ধে কখনো সংশ্লিষ্ট কেউ আপিল করেননি বলে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ও আদালত-সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
একইভাবে পুলিশের করা মামলায়ও সাজার তুলনায় আসামি খালাসের হার বেশি বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়। যদিও এজাহারে বলা হচ্ছে, আসামিরা মাদকসহ হাতেনাতে ধরা পড়েছেন। কিন্তু আদালতে গিয়ে সেই অভিযোগ আর টেকেনি।
আসামি খালাস পাওয়া মামলার রায়ে আদালত প্রায়শই পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন—তদন্ত দুর্বল, সাক্ষ্য অসংলগ্ন, জব্দ তালিকায় অস্পষ্টতা রয়েছে।
বাদী ও তদন্ত কর্মকর্তার বয়ানে অমিল, জবানবন্দি সঠিকভাবে লিপিবদ্ধ না হওয়া কিংবা মামলার আলামতের সুরক্ষার অভাবের বিষয়ও উল্লেখ করা হয়।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর এবং পুলিশের সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সময়সীমার মধ্যে অভিযোগপত্র দিতে গিয়ে তাঁরা প্রায়ই এজাহারনির্ভর হয়ে পড়েছেন। এতে থেকে যায় বহু ত্রুটি। ছবি বা ভিডিও সংযুক্ত না করাও একটি বড় সমস্যা। অভিযানে উৎসাহী অনেক কর্মকর্তাই তদন্তে গা ছাড়া ভাব দেখান। ফলে মামলার শক্ত ভিত্তি থাকে না।
খোদ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভ্যন্তরীণ পর্যালোচনায় প্রতিবছর মামলায় আসামি খালাসের হার বেশি হওয়ার কথা উঠে এসেছে। তবু এই অবস্থার উন্নয়নে কোনো কাঠামোগত পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। চালু হয়নি প্রশিক্ষণ কর্মসূচি। যদিও নাম প্রকাশ না করার শর্তে অধিদপ্তরের এক পদস্থ কর্মকর্তা বলেন, ‘আদালত সব সময় নানা দিক বিবেচনায় রায় দেন। আমাদের পক্ষ থেকে অভিযোগ প্রমাণে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হয়। নিয়মিত প্রশিক্ষণ এবং দিকনির্দেশনাও দেওয়া হচ্ছে।’
এদিকে, পরিস্থিতি বিবেচনায় পুলিশ সদর দপ্তর মাদক মামলার সাজার হার বাড়াতে উদ্যোগ নিচ্ছে। মহানগরসহ দেশের থানায় থানায় বিভিন্ন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হচ্ছে, ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬১ ধারায় সাক্ষীর জবানবন্দি সঠিকভাবে নিতে হবে। জব্দ তালিকায় ছবি-ভিডিও সংযুক্ত করতে এবং সাক্ষীদের যথাযথভাবে প্রস্তুত করে আদালতে পাঠাতে হবে। জব্দ তালিকার সাক্ষীদের জবানবন্দি ১৬১ ধারায় লিপিবদ্ধ করে সঙ্গে সঙ্গে পড়ে শোনাতে হবে। বিচার শুরুর আগে তাঁদের (সাক্ষী) ঘটনাপ্রবাহ ও জব্দ তালিকার বিষয়টি মনে করিয়ে দিতে হবে। সংশোধিত সাক্ষ্য আইনে ছবি ও ভিডিওর প্রমাণ-মূল্য রয়েছে, তাই জব্দের সময় তা ধারণ করে মামলার নথিতে যুক্ত করতে হবে। তদন্ত শেষে ‘চার্ট অব এভিডেন্স’ দাখিল এবং সাক্ষীদের যথাসময়ে আদালতে হাজিরও নিশ্চিত করতে হবে।
জানতে চাইলে ডিএমপি কমিশনার মো. সাজ্জাদ আলী আজকের পত্রিকা'কে বলেন, ‘মাদক মামলায় অনেক সময় সাক্ষী হিসেবে ভাসমান বা অস্থায়ী ব্যক্তিদের রাখা হয়, যাঁদের পরে পাওয়া যায় না। আমরা এসব বিষয় চিহ্নিত করে সংশোধনে কাজ করছি। খালাসের হার ধীরে ধীরে কমছে।’
টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড পুলিশ সায়েন্স বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. ওমর ফারুক বলেন, ‘অভিযোগপত্র দেওয়ার আগে অভিজ্ঞ সরকারি কৌঁসুলির আইনি মতামত নেওয়া বাধ্যতামূলক করা উচিত। এতে অভিযোগ প্রমাণে সুবিধা হবে। আর নিয়মিত আপিল না হলে বিচারব্যবস্থায় ভারসাম্য আসে না।’
আরও খবর পড়ুন:

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

সরকার মাদকের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স (শূন্য সহনশীলতা)’ নীতির কথা বললেও বাস্তব চিত্র ভিন্ন। ২০২০ সাল থেকে পাঁচ বছরে নিম্ন আদালতে রায় হওয়া মামলার ৫৭ শতাংশেরই আসামি খালাস পেয়েছেন। এসব মামলার রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে কোনো আপিলও করা হয়নি। এজাহার থেকে সাক্ষ্য গ্রহণ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপে সংশ্লিষ্ট
২৬ জুন ২০২৫
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

সরকার মাদকের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স (শূন্য সহনশীলতা)’ নীতির কথা বললেও বাস্তব চিত্র ভিন্ন। ২০২০ সাল থেকে পাঁচ বছরে নিম্ন আদালতে রায় হওয়া মামলার ৫৭ শতাংশেরই আসামি খালাস পেয়েছেন। এসব মামলার রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে কোনো আপিলও করা হয়নি। এজাহার থেকে সাক্ষ্য গ্রহণ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপে সংশ্লিষ্ট
২৬ জুন ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

সরকার মাদকের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স (শূন্য সহনশীলতা)’ নীতির কথা বললেও বাস্তব চিত্র ভিন্ন। ২০২০ সাল থেকে পাঁচ বছরে নিম্ন আদালতে রায় হওয়া মামলার ৫৭ শতাংশেরই আসামি খালাস পেয়েছেন। এসব মামলার রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে কোনো আপিলও করা হয়নি। এজাহার থেকে সাক্ষ্য গ্রহণ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপে সংশ্লিষ্ট
২৬ জুন ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

সরকার মাদকের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স (শূন্য সহনশীলতা)’ নীতির কথা বললেও বাস্তব চিত্র ভিন্ন। ২০২০ সাল থেকে পাঁচ বছরে নিম্ন আদালতে রায় হওয়া মামলার ৫৭ শতাংশেরই আসামি খালাস পেয়েছেন। এসব মামলার রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে কোনো আপিলও করা হয়নি। এজাহার থেকে সাক্ষ্য গ্রহণ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপে সংশ্লিষ্ট
২৬ জুন ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগে