নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের মধ্যে ৮২ শতাংশ কোটিপতি। এ ছাড়া স্বতন্ত্র নির্বাচন করা প্রায় ৪৭ শতাংশ কোটিপতি প্রার্থী।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ধানমন্ডির ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) কার্যালয়ে আয়োজিত ‘নির্বাচনী হলফনামার তথ্যচিত্র: জনগণকে কী বার্তা দিচ্ছে’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
টিআইবি জানায়, নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ প্রার্থীই ব্যবসায়ী। বিগত ১৫ বছরের ব্যবধানে ব্যবসায়ী প্রার্থীদের অংশগ্রহণের হার বেড়েছে ২১ শতাংশ। শুধু ব্যবসায়ী প্রার্থী নয়, বেড়েছে বছরে ১ কোটি টাকা আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা। এবার নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী ১৬৪ জন প্রার্থী বছরে কোটি টাকা আয় করেন। তবে কোটি টাকার কম আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা ৬৫ দশমিক ৩০ শতাংশ। এ ছাড়া এবার প্রায় ২৭ ভাগ প্রার্থী কোটিপতি (অস্থাবর সম্পদমূল্যের ভিত্তিতে)। শতকোটিপতি প্রার্থী সংখ্যায় ১৮। সর্বোচ্চ কোটিপতির প্রদর্শিত সম্পদমূল্য ১ হাজার ৩৪৫ কোটি টাকা।
এ সময় নবম, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনে দেওয়া প্রার্থীদের হলফনামার চিত্র তুলে ধরেন গবেষণা দলের প্রধান মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম। তিনি জানান, দ্বাদশ নির্বাচনে ১ হাজার ৮৯৬ জন অংশগ্রহণ করছেন। এর মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী ১৮ শতাংশ, যার সংখ্যা ৩৪৭ জন। আর দলীয় প্রার্থী ৮২ শতাংশ। বিগত চার নির্বাচনের তুলনায় এবার স্বতন্ত্র প্রার্থীর সংখ্যা বেড়েছে। নবম সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিল ১৪০ জন, দশমে ১০৫ জন, একাদশে ১৩৪ জন।
১৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ প্রার্থী স্বশিক্ষিত
নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী ১৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ প্রার্থীই স্বশিক্ষিত বলে উঠে এসেছে হলফনামা বিশ্লেষণে। প্রার্থীদের মধ্যে প্রায় ৫৭ শতাংশ প্রার্থী স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী। এর মধ্যে স্নাতক সবচেয়ে বেশি ২৯ দশমিক ৪১ শতাংশ, স্নাতকোত্তর ২৭ দশমিক ৫৭ শতাংশ। ১৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ প্রার্থী স্বশিক্ষিত। আর উচ্চমাধ্যমিক পাস করেছেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা ১১ শতাংশ এবং মাধ্যমিক পাস করেছেন ৯ শতাংশের কিছু বেশি।
৫৭ শতাংশ প্রার্থী ব্যবসায়ী
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ দশমিক ৩৪ শতাংশ প্রার্থীর মূল পেশা ব্যবসা। আইন ও কৃষিকাজকে পেশা হিসেবে দেখিয়েছেন যথাক্রমে ৯ দশমিক ১৭ এবং ৭ দশমিক ৮১ শতাংশ প্রার্থী। এর পরেই রয়েছেন চাকরিজীবী ৫ দশমিক ১৬ শতাংশ, শিক্ষক ৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ। রাজনীতিকে পেশা হিসেবে দেখিয়েছেন ২ দশমিক ৮৬ শতাংশ প্রার্থী। অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ২ দশমিক ৭১ শতাংশ, চিকিৎসক ২ দশমিক ১৯ শতাংশ, সাংবাদিক শূন্য দশমিক ৮৩ শতাংশ, গৃহস্থালি শূন্য দশমিক ৬৮ শতাংশ এবং অন্যান্য ৬ দশমিক ৩০ শতাংশ।
আওয়ামী লীগের ৮২ শতাংশ প্রার্থীই কোটিপতি
আওয়ামী লীগে নবম নির্বাচনে মাত্র ২৭ ভাগের কিছু বেশি প্রার্থী ছিলেন কোটিপতি। ১৫ বছরের ব্যবধানে কোটিপতি প্রার্থীর সংখ্য বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮২ শতাংশে। এ ছাড়া স্বতন্ত্র নির্বাচন করা প্রার্থীদের প্রায় ৪৭ শতাংশই কোটিপতি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, দেশের আইনে (ল্যান্ড রিফর্ম অ্যাক্ট: ২০২৩) কোনো ব্যক্তির ভূমির মালিকানা পাওয়ার সর্বোচ্চ সীমা (কৃষিজমির ক্ষেত্রে ৬০ বিঘা এবং অকৃষি জমিসহ যা ১০০ বিঘা পর্যন্ত যেতে পারে) বেঁধে দিলেও অনেক প্রার্থীর নামেই বড় আকারের ভূমির মালিকানা রয়েছে।
হলফনামার তুলনামূলক হিসাব বলছে, একাদশ সংসদের সদস্যদের কারো কারো আয় সর্বোচ্চ ২ হাজার শতাংশের বেশি বেড়েছে। পাঁচ বছরে এমপিদের আয় বেড়েছে গড়ে ২ হাজার ২৩৮ শতাংশ আর ১৫ বছরে এই হার ৭ হাজার ১১৬ শতাংশ ৷ এ ছাড়া পাঁচ বছরে এমপিদের নির্ভরশীলদের আয় বেড়েছে ২ হাজার ৪০৯ শতাংশ আর ১৫ বছরে এই হার ২ হাজার ৪০৯ শতাংশ।
নির্বাচনী হলফনামার বিষয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, এবারের নির্বাচনের একটি বড় বৈশিষ্ট্য হয়ে উঠেছে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বড় আকারে অংশগ্রহণ। সংখ্যার বিচারে যা গেল চার নির্বাচনের চেয়ে সবচেয়ে বেশি। যদিও এর বড় অংশই ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের মনোনয়নের বাইরে থাকা বা বিদ্রোহী প্রার্থী। কোনো দলই ৩০০ আসনে প্রার্থী দেয়নি, তবে শতভাগ আসনেই কমপক্ষে এক বা অনেক ক্ষেত্রে একাধিক প্রার্থী হয় ক্ষমতাসীন দলের সদস্য বা সমর্থনপুষ্ট।’
সংসদ সদস্যদের অস্বাভাবিক সম্পদ বৃদ্ধির বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান সুলতানা কামাল বলেন, ‘আমাদের দেশের ভূমিহীন মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি। দারিদ্র্যের স্তরও খুব বেশি বাড়াতে পারিনি। আমরা আসলে দুইটা সমাজ তৈরি করছি, যার মধ্যে একটা সমাজ অনেক সম্পদশালী, আরেকটা সমাজ দিন এনে দিন খায় অবস্থার মধ্যে আছে। অনেক সময় সেটাও জুটছে না। এ রকম একটা পরিস্থিতি দেশে বিরাজ করছে। মন্ত্রী-এমপিদের যে হারে সম্পদ বাড়ছে, সেটা দেখে অনেক সময় নিজের কাছেই অবাস্তব মনে হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এখন সম্পদের বৈষম্য থাকাটাই নিউ-নরমাল হয়ে গেছে। কিন্তু এটা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ভাবধারার বিষয় ছিল না। মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল সাম্যের জন্য।’

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের মধ্যে ৮২ শতাংশ কোটিপতি। এ ছাড়া স্বতন্ত্র নির্বাচন করা প্রায় ৪৭ শতাংশ কোটিপতি প্রার্থী।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ধানমন্ডির ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) কার্যালয়ে আয়োজিত ‘নির্বাচনী হলফনামার তথ্যচিত্র: জনগণকে কী বার্তা দিচ্ছে’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
টিআইবি জানায়, নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ প্রার্থীই ব্যবসায়ী। বিগত ১৫ বছরের ব্যবধানে ব্যবসায়ী প্রার্থীদের অংশগ্রহণের হার বেড়েছে ২১ শতাংশ। শুধু ব্যবসায়ী প্রার্থী নয়, বেড়েছে বছরে ১ কোটি টাকা আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা। এবার নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী ১৬৪ জন প্রার্থী বছরে কোটি টাকা আয় করেন। তবে কোটি টাকার কম আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা ৬৫ দশমিক ৩০ শতাংশ। এ ছাড়া এবার প্রায় ২৭ ভাগ প্রার্থী কোটিপতি (অস্থাবর সম্পদমূল্যের ভিত্তিতে)। শতকোটিপতি প্রার্থী সংখ্যায় ১৮। সর্বোচ্চ কোটিপতির প্রদর্শিত সম্পদমূল্য ১ হাজার ৩৪৫ কোটি টাকা।
এ সময় নবম, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনে দেওয়া প্রার্থীদের হলফনামার চিত্র তুলে ধরেন গবেষণা দলের প্রধান মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম। তিনি জানান, দ্বাদশ নির্বাচনে ১ হাজার ৮৯৬ জন অংশগ্রহণ করছেন। এর মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী ১৮ শতাংশ, যার সংখ্যা ৩৪৭ জন। আর দলীয় প্রার্থী ৮২ শতাংশ। বিগত চার নির্বাচনের তুলনায় এবার স্বতন্ত্র প্রার্থীর সংখ্যা বেড়েছে। নবম সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিল ১৪০ জন, দশমে ১০৫ জন, একাদশে ১৩৪ জন।
১৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ প্রার্থী স্বশিক্ষিত
নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী ১৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ প্রার্থীই স্বশিক্ষিত বলে উঠে এসেছে হলফনামা বিশ্লেষণে। প্রার্থীদের মধ্যে প্রায় ৫৭ শতাংশ প্রার্থী স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী। এর মধ্যে স্নাতক সবচেয়ে বেশি ২৯ দশমিক ৪১ শতাংশ, স্নাতকোত্তর ২৭ দশমিক ৫৭ শতাংশ। ১৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ প্রার্থী স্বশিক্ষিত। আর উচ্চমাধ্যমিক পাস করেছেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা ১১ শতাংশ এবং মাধ্যমিক পাস করেছেন ৯ শতাংশের কিছু বেশি।
৫৭ শতাংশ প্রার্থী ব্যবসায়ী
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ দশমিক ৩৪ শতাংশ প্রার্থীর মূল পেশা ব্যবসা। আইন ও কৃষিকাজকে পেশা হিসেবে দেখিয়েছেন যথাক্রমে ৯ দশমিক ১৭ এবং ৭ দশমিক ৮১ শতাংশ প্রার্থী। এর পরেই রয়েছেন চাকরিজীবী ৫ দশমিক ১৬ শতাংশ, শিক্ষক ৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ। রাজনীতিকে পেশা হিসেবে দেখিয়েছেন ২ দশমিক ৮৬ শতাংশ প্রার্থী। অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ২ দশমিক ৭১ শতাংশ, চিকিৎসক ২ দশমিক ১৯ শতাংশ, সাংবাদিক শূন্য দশমিক ৮৩ শতাংশ, গৃহস্থালি শূন্য দশমিক ৬৮ শতাংশ এবং অন্যান্য ৬ দশমিক ৩০ শতাংশ।
আওয়ামী লীগের ৮২ শতাংশ প্রার্থীই কোটিপতি
আওয়ামী লীগে নবম নির্বাচনে মাত্র ২৭ ভাগের কিছু বেশি প্রার্থী ছিলেন কোটিপতি। ১৫ বছরের ব্যবধানে কোটিপতি প্রার্থীর সংখ্য বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮২ শতাংশে। এ ছাড়া স্বতন্ত্র নির্বাচন করা প্রার্থীদের প্রায় ৪৭ শতাংশই কোটিপতি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, দেশের আইনে (ল্যান্ড রিফর্ম অ্যাক্ট: ২০২৩) কোনো ব্যক্তির ভূমির মালিকানা পাওয়ার সর্বোচ্চ সীমা (কৃষিজমির ক্ষেত্রে ৬০ বিঘা এবং অকৃষি জমিসহ যা ১০০ বিঘা পর্যন্ত যেতে পারে) বেঁধে দিলেও অনেক প্রার্থীর নামেই বড় আকারের ভূমির মালিকানা রয়েছে।
হলফনামার তুলনামূলক হিসাব বলছে, একাদশ সংসদের সদস্যদের কারো কারো আয় সর্বোচ্চ ২ হাজার শতাংশের বেশি বেড়েছে। পাঁচ বছরে এমপিদের আয় বেড়েছে গড়ে ২ হাজার ২৩৮ শতাংশ আর ১৫ বছরে এই হার ৭ হাজার ১১৬ শতাংশ ৷ এ ছাড়া পাঁচ বছরে এমপিদের নির্ভরশীলদের আয় বেড়েছে ২ হাজার ৪০৯ শতাংশ আর ১৫ বছরে এই হার ২ হাজার ৪০৯ শতাংশ।
নির্বাচনী হলফনামার বিষয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, এবারের নির্বাচনের একটি বড় বৈশিষ্ট্য হয়ে উঠেছে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বড় আকারে অংশগ্রহণ। সংখ্যার বিচারে যা গেল চার নির্বাচনের চেয়ে সবচেয়ে বেশি। যদিও এর বড় অংশই ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের মনোনয়নের বাইরে থাকা বা বিদ্রোহী প্রার্থী। কোনো দলই ৩০০ আসনে প্রার্থী দেয়নি, তবে শতভাগ আসনেই কমপক্ষে এক বা অনেক ক্ষেত্রে একাধিক প্রার্থী হয় ক্ষমতাসীন দলের সদস্য বা সমর্থনপুষ্ট।’
সংসদ সদস্যদের অস্বাভাবিক সম্পদ বৃদ্ধির বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান সুলতানা কামাল বলেন, ‘আমাদের দেশের ভূমিহীন মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি। দারিদ্র্যের স্তরও খুব বেশি বাড়াতে পারিনি। আমরা আসলে দুইটা সমাজ তৈরি করছি, যার মধ্যে একটা সমাজ অনেক সম্পদশালী, আরেকটা সমাজ দিন এনে দিন খায় অবস্থার মধ্যে আছে। অনেক সময় সেটাও জুটছে না। এ রকম একটা পরিস্থিতি দেশে বিরাজ করছে। মন্ত্রী-এমপিদের যে হারে সম্পদ বাড়ছে, সেটা দেখে অনেক সময় নিজের কাছেই অবাস্তব মনে হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এখন সম্পদের বৈষম্য থাকাটাই নিউ-নরমাল হয়ে গেছে। কিন্তু এটা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ভাবধারার বিষয় ছিল না। মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল সাম্যের জন্য।’

রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে
৭ মিনিট আগে
তিনি বলেছেন, নির্বাচনী ব্যয় কমানো না গেলে নির্বাচন-উত্তর দুর্নীতি কমানো যাবে না। কারণ এই ব্যয় পরে জনগণের কাছ থেকে আদায়ের চেষ্টা করা হয়।
১৫ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে ভোট দিতে ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত ৬ লাখ ৭২ হাজার ১২ জন ভোটার নিবন্ধন করেছেন। প্রবাসী বাংলাদেশি ছাড়াও নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নিজ এলাকার বাইরে অবস্থানরত সরকারি চাকরিজীবীরা নিবন্ধন করছেন।
১ ঘণ্টা আগে
আলোচিত ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তিন মাসের আটকাদেশ দিয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে আজ বুধবার সকালে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত সাংবাদিকেরা প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিবকে পাঁচ মার্কিন আইনপ্রণেতার দেওয়া চিঠির প্রসঙ্গ তুলে প্রশ্ন করেন। জবাবে শফিকুল আলম জানান, তিনি ওই চিঠি দেখেননি এবং এ বিষয়ে অবগত নন। তবে আওয়ামী লীগ সম্পর্কে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যেহেতু আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ এবং নির্বাচন কমিশন দলটির নিবন্ধন বাতিল করেছে, সেহেতু আওয়ামী লীগ এই নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না।’
চলতি বছরের মে মাসে অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগসহ এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ সন্ত্রাসবিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ অনুযায়ী এ ব্যবস্থা গ্রহণ করে।
এদিকে একই সংবাদ সম্মেলনে ওসমান হাদির খুনের মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রেস সচিব বলেন, ‘সরকার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে তদন্ত করছে। পুলিশসহ সব নিরাপত্তা সংস্থা এ বিষয়ে কাজ করছে।’ তিনি জানান, মূল সন্দেহভাজন না হলেও ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আশপাশের অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং তদন্তে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সূত্র পাওয়া যাচ্ছে। সরকার তদন্তে সর্বোচ্চ সহযোগিতা দিচ্ছে বলেও তিনি জানান।
শফিকুল আলম আরও বলেন, ‘সরকার এ ঘটনায় সিরিয়াসভাবে তদন্ত করছে এবং আইন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে এর বিচার হবে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন ও নিরাপত্তা প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘সরকার তাঁর দেশে ফেরাকে স্বাগত জানায়। প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার বিষয়ে তাঁর দলের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে এবং তারা যতটুকু সহযোগিতা চাচ্ছেন, সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’ তিনি জানান, তাঁর দলের পক্ষ থেকেই মূলত নিরাপত্তা বিষয়টি দেখা হচ্ছে, তবে সরকার প্রয়োজনীয় সব সহযোগিতা প্রদান করছে।
প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘দীপু চন্দ্র দাস ও ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ডের তদন্ত দ্রুত শেষ করে মামলাগুলো দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তর করা হবে।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব জানান, দীপু চন্দ্র দাসের নির্মম হত্যাকাণ্ডকে সরকার অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে এবং অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে এসব মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিচারহীনতার সংস্কৃতি দূর করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং যে কোনো অপরাধের সুষ্ঠু তদন্ত ও দ্রুত বিচার নিশ্চিত করাই সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।

রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত সাংবাদিকেরা প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিবকে পাঁচ মার্কিন আইনপ্রণেতার দেওয়া চিঠির প্রসঙ্গ তুলে প্রশ্ন করেন। জবাবে শফিকুল আলম জানান, তিনি ওই চিঠি দেখেননি এবং এ বিষয়ে অবগত নন। তবে আওয়ামী লীগ সম্পর্কে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যেহেতু আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ এবং নির্বাচন কমিশন দলটির নিবন্ধন বাতিল করেছে, সেহেতু আওয়ামী লীগ এই নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না।’
চলতি বছরের মে মাসে অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগসহ এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ সন্ত্রাসবিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ অনুযায়ী এ ব্যবস্থা গ্রহণ করে।
এদিকে একই সংবাদ সম্মেলনে ওসমান হাদির খুনের মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রেস সচিব বলেন, ‘সরকার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে তদন্ত করছে। পুলিশসহ সব নিরাপত্তা সংস্থা এ বিষয়ে কাজ করছে।’ তিনি জানান, মূল সন্দেহভাজন না হলেও ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আশপাশের অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং তদন্তে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সূত্র পাওয়া যাচ্ছে। সরকার তদন্তে সর্বোচ্চ সহযোগিতা দিচ্ছে বলেও তিনি জানান।
শফিকুল আলম আরও বলেন, ‘সরকার এ ঘটনায় সিরিয়াসভাবে তদন্ত করছে এবং আইন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে এর বিচার হবে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন ও নিরাপত্তা প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘সরকার তাঁর দেশে ফেরাকে স্বাগত জানায়। প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার বিষয়ে তাঁর দলের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে এবং তারা যতটুকু সহযোগিতা চাচ্ছেন, সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’ তিনি জানান, তাঁর দলের পক্ষ থেকেই মূলত নিরাপত্তা বিষয়টি দেখা হচ্ছে, তবে সরকার প্রয়োজনীয় সব সহযোগিতা প্রদান করছে।
প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘দীপু চন্দ্র দাস ও ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ডের তদন্ত দ্রুত শেষ করে মামলাগুলো দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তর করা হবে।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব জানান, দীপু চন্দ্র দাসের নির্মম হত্যাকাণ্ডকে সরকার অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে এবং অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে এসব মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিচারহীনতার সংস্কৃতি দূর করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং যে কোনো অপরাধের সুষ্ঠু তদন্ত ও দ্রুত বিচার নিশ্চিত করাই সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।

নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ প্রার্থীই ব্যবসায়ী। বিগত ১৫ বছরের ব্যবধানে ব্যবসায়ী প্রার্থীদের অংশগ্রহণের হার বেড়েছে ২১ শতাংশ। শুধু ব্যবসায়ী প্রার্থী নয়, বেড়েছে বছরে ১ কোটি টাকা আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা
২৬ ডিসেম্বর ২০২৩
তিনি বলেছেন, নির্বাচনী ব্যয় কমানো না গেলে নির্বাচন-উত্তর দুর্নীতি কমানো যাবে না। কারণ এই ব্যয় পরে জনগণের কাছ থেকে আদায়ের চেষ্টা করা হয়।
১৫ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে ভোট দিতে ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত ৬ লাখ ৭২ হাজার ১২ জন ভোটার নিবন্ধন করেছেন। প্রবাসী বাংলাদেশি ছাড়াও নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নিজ এলাকার বাইরে অবস্থানরত সরকারি চাকরিজীবীরা নিবন্ধন করছেন।
১ ঘণ্টা আগে
আলোচিত ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তিন মাসের আটকাদেশ দিয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে আজ বুধবার সকালে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচনী ব্যয় কমানো না গেলে নির্বাচন-পরবর্তী দুর্নীতি কমানো যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশের আহ্বায়ক ও সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি বলেছেন, নির্বাচনী ব্যয় কমানো না গেলে নির্বাচন-উত্তর দুর্নীতি কমানো যাবে না। কারণ এই ব্যয় পরে জনগণের কাছ থেকে আদায়ের চেষ্টা করা হয়।
রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে আজ বুধবার আয়োজিত ‘নির্বাচনী ব্যবস্থার সংস্কার: অগ্রগতি পর্যালোচনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এ বৈঠকের আয়োজন করে।
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ‘নির্বাচনী ব্যয় নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দল এবং নির্বাচন কমিশন উভয়ের যে দায়িত্ব আছে, দুই ক্ষেত্রেই তা অবহেলা করা হচ্ছে। যেহেতু রাজনৈতিক দলগুলো সংস্কারের কোনো প্রক্রিয়া হলো না এবং এটা আমরা পারলাম না, সে কারণে নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব বেড়ে গেছে। নির্বাচন কমিশন তার সক্ষমতা প্রমাণ করতে পারবে কি না–এটা এখন দেখার বিষয়।’
তিনি বলেন, নাগরিক প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশের পক্ষ থেকে রিফর্ম ট্র্যাকার নামে একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম চালু করা হয়েছে; যেখানে নির্বাচন, দুর্নীতি দমন, মিডিয়া এবং শ্রমসহ মোট ১৮টি ডোমেইনের সংস্কার কাজ পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। নির্বাচন সংক্রান্ত প্রায় ৫০টি ডকুমেন্ট পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ৩১টি সংস্কার প্রস্তাবের মধ্যে মাত্র দুটি বাস্তবায়নের পর্যায়ে আছে। একটি হলো জেন্ডার গ্যাপ কমানো এবং অন্যটি নির্বাচনের প্রাক্কালে যারা ১৮ বছরে উপনীত হবেন, তারা যাতে ভোটার তালিকায় যুক্ত থাকতে পারেন, সেটার ব্যবস্থা করা।
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে নির্বাচনই এখন চলমান পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের প্রধান স্তম্ভ হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানুষের মনে প্রশ্ন রয়েছে–নির্বাচন আদৌ হবে কি না বা হলেও এর গুণমান কেমন হবে। কয়টা বুথ দখল হলে বা কত শতাংশ ভোট পড়লে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে–এমন প্রশ্ন সবার। একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের সূচক কী হবে এবং ‘অংশগ্রহণমূলক’ ও ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক’ শব্দ দুটির প্রকৃত অর্থ কী, তা স্পষ্ট করা প্রয়োজন। এ শব্দগুলোর সঠিক ব্যাখ্যা না থাকলে নির্বাচনের গুণমান নিয়ে পরবর্তী সময়ে বড় বিতর্কের সৃষ্টি হতে পারে। এজন্য সরকারের এগুলোর সঠিক ব্যাখ্যা দেওয়া উচিত।
বৈঠকে সুজনের সম্পাদক ও নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদারের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন বিচারপতি এম এ মতিন, ইসির সাবেক অতিরিক্তি সচিব জেসমিন টুলি প্রমুখ।

নির্বাচনী ব্যয় কমানো না গেলে নির্বাচন-পরবর্তী দুর্নীতি কমানো যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশের আহ্বায়ক ও সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি বলেছেন, নির্বাচনী ব্যয় কমানো না গেলে নির্বাচন-উত্তর দুর্নীতি কমানো যাবে না। কারণ এই ব্যয় পরে জনগণের কাছ থেকে আদায়ের চেষ্টা করা হয়।
রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে আজ বুধবার আয়োজিত ‘নির্বাচনী ব্যবস্থার সংস্কার: অগ্রগতি পর্যালোচনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এ বৈঠকের আয়োজন করে।
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ‘নির্বাচনী ব্যয় নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দল এবং নির্বাচন কমিশন উভয়ের যে দায়িত্ব আছে, দুই ক্ষেত্রেই তা অবহেলা করা হচ্ছে। যেহেতু রাজনৈতিক দলগুলো সংস্কারের কোনো প্রক্রিয়া হলো না এবং এটা আমরা পারলাম না, সে কারণে নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব বেড়ে গেছে। নির্বাচন কমিশন তার সক্ষমতা প্রমাণ করতে পারবে কি না–এটা এখন দেখার বিষয়।’
তিনি বলেন, নাগরিক প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশের পক্ষ থেকে রিফর্ম ট্র্যাকার নামে একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম চালু করা হয়েছে; যেখানে নির্বাচন, দুর্নীতি দমন, মিডিয়া এবং শ্রমসহ মোট ১৮টি ডোমেইনের সংস্কার কাজ পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। নির্বাচন সংক্রান্ত প্রায় ৫০টি ডকুমেন্ট পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ৩১টি সংস্কার প্রস্তাবের মধ্যে মাত্র দুটি বাস্তবায়নের পর্যায়ে আছে। একটি হলো জেন্ডার গ্যাপ কমানো এবং অন্যটি নির্বাচনের প্রাক্কালে যারা ১৮ বছরে উপনীত হবেন, তারা যাতে ভোটার তালিকায় যুক্ত থাকতে পারেন, সেটার ব্যবস্থা করা।
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে নির্বাচনই এখন চলমান পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের প্রধান স্তম্ভ হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানুষের মনে প্রশ্ন রয়েছে–নির্বাচন আদৌ হবে কি না বা হলেও এর গুণমান কেমন হবে। কয়টা বুথ দখল হলে বা কত শতাংশ ভোট পড়লে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে–এমন প্রশ্ন সবার। একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের সূচক কী হবে এবং ‘অংশগ্রহণমূলক’ ও ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক’ শব্দ দুটির প্রকৃত অর্থ কী, তা স্পষ্ট করা প্রয়োজন। এ শব্দগুলোর সঠিক ব্যাখ্যা না থাকলে নির্বাচনের গুণমান নিয়ে পরবর্তী সময়ে বড় বিতর্কের সৃষ্টি হতে পারে। এজন্য সরকারের এগুলোর সঠিক ব্যাখ্যা দেওয়া উচিত।
বৈঠকে সুজনের সম্পাদক ও নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদারের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন বিচারপতি এম এ মতিন, ইসির সাবেক অতিরিক্তি সচিব জেসমিন টুলি প্রমুখ।

নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ প্রার্থীই ব্যবসায়ী। বিগত ১৫ বছরের ব্যবধানে ব্যবসায়ী প্রার্থীদের অংশগ্রহণের হার বেড়েছে ২১ শতাংশ। শুধু ব্যবসায়ী প্রার্থী নয়, বেড়েছে বছরে ১ কোটি টাকা আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা
২৬ ডিসেম্বর ২০২৩
রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে
৭ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে ভোট দিতে ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত ৬ লাখ ৭২ হাজার ১২ জন ভোটার নিবন্ধন করেছেন। প্রবাসী বাংলাদেশি ছাড়াও নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নিজ এলাকার বাইরে অবস্থানরত সরকারি চাকরিজীবীরা নিবন্ধন করছেন।
১ ঘণ্টা আগে
আলোচিত ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তিন মাসের আটকাদেশ দিয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে আজ বুধবার সকালে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপোস্টাল ভোট
বাসস, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে ভোট দিতে ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত ৬ লাখ ৭২ হাজার ১২ জন ভোটার নিবন্ধন করেছেন। প্রবাসী বাংলাদেশি ছাড়াও নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নিজ এলাকার বাইরে অবস্থানরত সরকারি চাকরিজীবীরা নিবন্ধন করছেন।
ইতিমধ্যে প্রবাসীদের কাছে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গত পাঁচ দিনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ১ লাখ ৬৮ হাজার ৯০০ জন প্রবাসী ভোটারের কাছে ব্যালট পাঠানো হয়েছে জানিয়েছেন ‘আউট অব কান্ট্রি ভোটিং সিস্টেম অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশন (ওসিভি-এসডিআই)’ প্রকল্পের টিম লিডার সালীম আহমাদ খান।
আজ বুধবার সকাল ১১টায় ইসির ওয়েবসাইটে দেখা যায়, নিবন্ধনকারীদের মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ লাখ ২১ হাজার ৮০০ জন এবং নারী ভোটার ৫০ হাজার ২১০ জন।
পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপ নিবন্ধনকারী প্রবাসীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সৌদি আরবের। দেশটি থেকে সর্বোচ্চ ১ লাখ ৪৯ হাজার ৯১৬ জন নিবন্ধন করেছেন। এছাড়া কাতারে ৫৬ হাজার ১৪৪ জন, ওমানে ৪১ হাজার ৭৩৭ জন, মালয়েশিয়ায় ৩৯ হাজার ১০৫ জন, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ৩০ হাজার ১০০ জন, যুক্তরাষ্ট্রে ২৪ হাজার ৮৪৯ জন, কুয়েতে ২২ হাজার ১২৩ জন, যুক্তরাজ্যে ২০ হাজার ২০৯ জন ও সিঙ্গাপুরে ১৭ হাজার ৩৪৬ জন নিবন্ধন করেছেন।
গত শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে প্রবাসীদের কাছে ব্যালট পাঠানো শুরু হয়েছে। ইসি সূত্রে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার কাতারে ২১ হাজার, ওমানে ৩ হাজার ৬০০, সৌদি আরবে ১০ হাজার ৫০০, কুয়েতে ১ হাজার, ইতালিতে ৫ হাজার, পর্তুগালে ১ হাজার ৫০০, ফ্রান্সে ১ হাজার এবং জার্মানিতে ১ হাজার ব্যালট পাঠানো হয়েছে।
এছাড়া, গত সোমবার অস্ট্রেলিয়ায় ৬ হাজার ৭৭৯, মালয়েশিয়ায় ১৬ হাজার ৫৬৮, ওমানে ১৮ হাজার এবং কাতারে ১১ হাজার ব্যালট পাঠানো হয়। এরপর গত শুক্রবার অস্ট্রেলিয়ায় ৮৯২, যুক্তরাজ্যে ৫৭৩ এবং মালয়েশিয়ায় ৬ হাজার ২৪৬ ব্যালট পাঠানো হয়।
গত শনিবার সন্ধ্যায় মোট সাতটি দেশে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে ৮ হাজার ৪৮০, চীনে ৬৮১, কুয়েতে ১ হাজার ৩১০, কাতারে ২ হাজার ৭৩৭, সৌদি আরবে ৭ হাজার ৩৪৩, জাপানে ৫ হাজার ৬০০ এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় ৭ হাজার ৬৮১টি ব্যালট পাঠানো হয়।
এছাড়া, গত রোববার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ১ হাজার ১১৬, যুক্তরাষ্ট্রে ৮ হাজার ৭১৮, কানাডায় ৯ হাজার ৪৪৩, ইতালিতে ৫ হাজার ৬৮৬, জার্মানিতে ২ হাজার ১২৬ এবং ফ্রান্সে ৩ হাজার ৩২১টি ব্যালট পাঠানো হয়।
আগামী ২১ জানুয়ারি প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেবে ইসি। প্রতীক বরাদ্দের পর ভোটাররা অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে প্রার্থীর তালিকা দেখতে পাবেন এবং নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যালট পেপারে প্রতীকের পাশে ফাঁকা ঘরে টিক বা ক্রস চিহ্ন দিয়ে ভোট দিতে পারবেন।
সালীম আহমাদ খান জানান, প্রবাসীদের কেউ যদি (আগে থেকে প্রার্থীর বিষয় নিশ্চিত হয়ে) প্রতীক বরাদ্দের আগে ভোট দেন সেক্ষেত্রে তাঁর ভোট বাতিল হবে না। তবে নিয়ম অনুযায়ী প্রতীক বরাদ্দ হওয়ার পর প্রার্থী দেখে ভোট দেবেন প্রবাসীরা।
তিনি আরও জানান, প্রবাসীদের নিবন্ধনের শেষ সময় ২৫ ডিসেম্বর। এর পর আর সময় বাড়ানো হবে না।
ইসির তথ্য অনুযায়ী, প্রবাসী ভোটাররা যে দেশ থেকে ভোট দেবেন, অবশ্যই সে দেশের মোবাইল নম্বর ব্যবহার করতে হবে। নিবন্ধনের জন্য গুগল প্লে স্টোর বা অ্যাপ স্টোর থেকে অ্যাপটি ডাউনলোড ও ইনস্টল করতে হবে।
অন্যদিকে, দেশে অবস্থানরত ভোটারদের মধ্যে ‘ইন কান্ট্রি পোস্টাল ভোট’ ক্যাটাগরিতে নিবন্ধন করেছেন ১ লাখ ৫৫ হাজার ৭৫০ জন।
জেলাভিত্তিক নিবন্ধনে শীর্ষে রয়েছে কুমিল্লা, ৬৪ হাজার ১৩২ জন। ঢাকায় ৫৫ হাজার ৬৪০ জন, চট্টগ্রামে ৫৪ হাজার ৭৬৯ জন, নোয়াখালীতে ৩৬ হাজার ৫৯০ জন, সিলেটে ২৬ হাজার ৭৪৯ জন ও চাঁদপুরে ২৫ হাজার ৩১৮ জন নিবন্ধন করেছেন।
আসনভিত্তিক হিসেবে ফেনী-৩ আসনে ৯ হাজার ৬১১ জন নিবন্ধন করেছেন, যা সর্বোচ্চ। এছাড়া, চট্টগ্রাম-১৫ আসনে ৮ হাজার ৯৩০ জন, কুমিল্লা-১০ আসনে ৮ হাজার ৪৩৮ জন ও নোয়াখালী-১ আসনে ৮ হাজার ৩৮৪ জন ভোটার পোস্টাল ভোট দিতে নিবন্ধন করেছেন।
নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তিরা ১৮ থেকে ২৫ ডিসেম্বর, আইনি হেফাজতে থাকা ভোটাররা ২১ থেকে ২৪ ডিসেম্বর এবং নিজ ভোটার এলাকার বাইরে অবস্থানরত সরকারি চাকরিজীবীরা ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধন করতে পারবেন। এই সময়ের মধ্যে সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত রেজিস্ট্রেশন করা যাবে।
ইসি জানায়, পোস্টাল ব্যালট পেতে হলে নিবন্ধনের সময় ভোটারের অবস্থানকালীন দেশের সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা দিতে হবে। প্রয়োজনে কর্মস্থল বা পরিচিতজনের ঠিকানাও ব্যবহার করা যাবে। তবে ভুল ঠিকানা দিলে ব্যালট পাঠানো সম্ভব হবে না।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে ভোট দিতে ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত ৬ লাখ ৭২ হাজার ১২ জন ভোটার নিবন্ধন করেছেন। প্রবাসী বাংলাদেশি ছাড়াও নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নিজ এলাকার বাইরে অবস্থানরত সরকারি চাকরিজীবীরা নিবন্ধন করছেন।
ইতিমধ্যে প্রবাসীদের কাছে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গত পাঁচ দিনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ১ লাখ ৬৮ হাজার ৯০০ জন প্রবাসী ভোটারের কাছে ব্যালট পাঠানো হয়েছে জানিয়েছেন ‘আউট অব কান্ট্রি ভোটিং সিস্টেম অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশন (ওসিভি-এসডিআই)’ প্রকল্পের টিম লিডার সালীম আহমাদ খান।
আজ বুধবার সকাল ১১টায় ইসির ওয়েবসাইটে দেখা যায়, নিবন্ধনকারীদের মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ লাখ ২১ হাজার ৮০০ জন এবং নারী ভোটার ৫০ হাজার ২১০ জন।
পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপ নিবন্ধনকারী প্রবাসীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সৌদি আরবের। দেশটি থেকে সর্বোচ্চ ১ লাখ ৪৯ হাজার ৯১৬ জন নিবন্ধন করেছেন। এছাড়া কাতারে ৫৬ হাজার ১৪৪ জন, ওমানে ৪১ হাজার ৭৩৭ জন, মালয়েশিয়ায় ৩৯ হাজার ১০৫ জন, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ৩০ হাজার ১০০ জন, যুক্তরাষ্ট্রে ২৪ হাজার ৮৪৯ জন, কুয়েতে ২২ হাজার ১২৩ জন, যুক্তরাজ্যে ২০ হাজার ২০৯ জন ও সিঙ্গাপুরে ১৭ হাজার ৩৪৬ জন নিবন্ধন করেছেন।
গত শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে প্রবাসীদের কাছে ব্যালট পাঠানো শুরু হয়েছে। ইসি সূত্রে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার কাতারে ২১ হাজার, ওমানে ৩ হাজার ৬০০, সৌদি আরবে ১০ হাজার ৫০০, কুয়েতে ১ হাজার, ইতালিতে ৫ হাজার, পর্তুগালে ১ হাজার ৫০০, ফ্রান্সে ১ হাজার এবং জার্মানিতে ১ হাজার ব্যালট পাঠানো হয়েছে।
এছাড়া, গত সোমবার অস্ট্রেলিয়ায় ৬ হাজার ৭৭৯, মালয়েশিয়ায় ১৬ হাজার ৫৬৮, ওমানে ১৮ হাজার এবং কাতারে ১১ হাজার ব্যালট পাঠানো হয়। এরপর গত শুক্রবার অস্ট্রেলিয়ায় ৮৯২, যুক্তরাজ্যে ৫৭৩ এবং মালয়েশিয়ায় ৬ হাজার ২৪৬ ব্যালট পাঠানো হয়।
গত শনিবার সন্ধ্যায় মোট সাতটি দেশে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে ৮ হাজার ৪৮০, চীনে ৬৮১, কুয়েতে ১ হাজার ৩১০, কাতারে ২ হাজার ৭৩৭, সৌদি আরবে ৭ হাজার ৩৪৩, জাপানে ৫ হাজার ৬০০ এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় ৭ হাজার ৬৮১টি ব্যালট পাঠানো হয়।
এছাড়া, গত রোববার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ১ হাজার ১১৬, যুক্তরাষ্ট্রে ৮ হাজার ৭১৮, কানাডায় ৯ হাজার ৪৪৩, ইতালিতে ৫ হাজার ৬৮৬, জার্মানিতে ২ হাজার ১২৬ এবং ফ্রান্সে ৩ হাজার ৩২১টি ব্যালট পাঠানো হয়।
আগামী ২১ জানুয়ারি প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেবে ইসি। প্রতীক বরাদ্দের পর ভোটাররা অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে প্রার্থীর তালিকা দেখতে পাবেন এবং নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যালট পেপারে প্রতীকের পাশে ফাঁকা ঘরে টিক বা ক্রস চিহ্ন দিয়ে ভোট দিতে পারবেন।
সালীম আহমাদ খান জানান, প্রবাসীদের কেউ যদি (আগে থেকে প্রার্থীর বিষয় নিশ্চিত হয়ে) প্রতীক বরাদ্দের আগে ভোট দেন সেক্ষেত্রে তাঁর ভোট বাতিল হবে না। তবে নিয়ম অনুযায়ী প্রতীক বরাদ্দ হওয়ার পর প্রার্থী দেখে ভোট দেবেন প্রবাসীরা।
তিনি আরও জানান, প্রবাসীদের নিবন্ধনের শেষ সময় ২৫ ডিসেম্বর। এর পর আর সময় বাড়ানো হবে না।
ইসির তথ্য অনুযায়ী, প্রবাসী ভোটাররা যে দেশ থেকে ভোট দেবেন, অবশ্যই সে দেশের মোবাইল নম্বর ব্যবহার করতে হবে। নিবন্ধনের জন্য গুগল প্লে স্টোর বা অ্যাপ স্টোর থেকে অ্যাপটি ডাউনলোড ও ইনস্টল করতে হবে।
অন্যদিকে, দেশে অবস্থানরত ভোটারদের মধ্যে ‘ইন কান্ট্রি পোস্টাল ভোট’ ক্যাটাগরিতে নিবন্ধন করেছেন ১ লাখ ৫৫ হাজার ৭৫০ জন।
জেলাভিত্তিক নিবন্ধনে শীর্ষে রয়েছে কুমিল্লা, ৬৪ হাজার ১৩২ জন। ঢাকায় ৫৫ হাজার ৬৪০ জন, চট্টগ্রামে ৫৪ হাজার ৭৬৯ জন, নোয়াখালীতে ৩৬ হাজার ৫৯০ জন, সিলেটে ২৬ হাজার ৭৪৯ জন ও চাঁদপুরে ২৫ হাজার ৩১৮ জন নিবন্ধন করেছেন।
আসনভিত্তিক হিসেবে ফেনী-৩ আসনে ৯ হাজার ৬১১ জন নিবন্ধন করেছেন, যা সর্বোচ্চ। এছাড়া, চট্টগ্রাম-১৫ আসনে ৮ হাজার ৯৩০ জন, কুমিল্লা-১০ আসনে ৮ হাজার ৪৩৮ জন ও নোয়াখালী-১ আসনে ৮ হাজার ৩৮৪ জন ভোটার পোস্টাল ভোট দিতে নিবন্ধন করেছেন।
নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তিরা ১৮ থেকে ২৫ ডিসেম্বর, আইনি হেফাজতে থাকা ভোটাররা ২১ থেকে ২৪ ডিসেম্বর এবং নিজ ভোটার এলাকার বাইরে অবস্থানরত সরকারি চাকরিজীবীরা ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধন করতে পারবেন। এই সময়ের মধ্যে সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত রেজিস্ট্রেশন করা যাবে।
ইসি জানায়, পোস্টাল ব্যালট পেতে হলে নিবন্ধনের সময় ভোটারের অবস্থানকালীন দেশের সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা দিতে হবে। প্রয়োজনে কর্মস্থল বা পরিচিতজনের ঠিকানাও ব্যবহার করা যাবে। তবে ভুল ঠিকানা দিলে ব্যালট পাঠানো সম্ভব হবে না।

নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ প্রার্থীই ব্যবসায়ী। বিগত ১৫ বছরের ব্যবধানে ব্যবসায়ী প্রার্থীদের অংশগ্রহণের হার বেড়েছে ২১ শতাংশ। শুধু ব্যবসায়ী প্রার্থী নয়, বেড়েছে বছরে ১ কোটি টাকা আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা
২৬ ডিসেম্বর ২০২৩
রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে
৭ মিনিট আগে
তিনি বলেছেন, নির্বাচনী ব্যয় কমানো না গেলে নির্বাচন-উত্তর দুর্নীতি কমানো যাবে না। কারণ এই ব্যয় পরে জনগণের কাছ থেকে আদায়ের চেষ্টা করা হয়।
১৫ মিনিট আগে
আলোচিত ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তিন মাসের আটকাদেশ দিয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে আজ বুধবার সকালে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আলোচিত ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তিন মাসের আটকাদেশ দিয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে আজ বুধবার সকালে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মোহাম্মদ আবদুল্লা আল মামুন গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১-এ রাখা হয়েছে।
আতাউর রহমান বিক্রমপুরী, আসাদুল্লাহ বা আতাউর নামেও পরিচিত। তাঁর বাবার নাম হুমায়ুন সর্দার, মা রোকেয়া বেগম।
আতাউর রহমান বিক্রমপুরীর বাড়ি মুন্সিগঞ্জ জেলার টংগীবাড়ী উপজেলার আমতলী গ্রামে। তিনি যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলায় ইস্তা গ্রামে অবস্থিত মারকাজুল হুনাফা আল মুসলিমিন মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল (অধ্যক্ষ)। এ ছাড়া হুনাফা ইসলামীক স্কুলেরও প্রিন্সিপাল।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালের ২৪ মার্চ ঝিকরগাছা থানায় সন্ত্রাস বিরোধী আইনে দায়ের করা এফআইআর (নং- ১৮ / ৭৭)-এর এজাহারভুক্ত আসামি তিনি।
মাওলানা আতাউর রহমান বিক্রমপুরী বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে জড়িত। সোশ্যাল মিডিয়াতেও বেশ সক্রিয়। রাজধানীতেও বিভিন্ন আন্দোলন বিক্ষোভের সময় তাঁকে সামনের সারিতে দেখা গেছে।
জানা গেছে, আতাউর রহমান, আযাদী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির, বৈষম্যহীন কারামুক্তি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় জয়েন্ট সেক্রেটারি এবং শানে সাহাবা জাতীয় খতীব ফাউন্ডেশন নামে একটি প্রতিষ্ঠানেরও পদে রয়েছেন।
গত অক্টোবরে গাজীপুর কালিয়াকৈর উপজেলায় হিন্দু যুবক কর্তৃক মাদ্রাসার ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। একই মাসে গাজীপুরের একটি মসজিদের ইমাম মুফতি মুহিবুল্লাহ মিয়াজীর কথিত ‘অপহরণ’ ঘটনা সারা দেশে বেশ আলোচনার জন্ম দেয়। দুটি ঘটনা নিয়েই সোশ্যাল মিডিয়ায় তৎপর ছিলেন আতাউর রহমান। এ দুটি বিষয় নিয়ে সশরীরে থানা-পুলিশ করেন তিনি। যদিও মুহিবুল্লাহ মিয়াজীর ঘটনাটি পরে ‘অপহরণ’ নয় বলে জানায় পুলিশ।
সর্ব সম্প্রতি ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর পর প্রতিবাদে ঢাকার শাহবাগে আয়োজিত বিক্ষোভের একটি অংশে আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে নেতৃত্ব দিতে দেখা যায়। যদিও অন্য বিক্ষোভকারীরা তাঁদের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখায় তিনি মাঝপথে কর্মসূচি সমাপ্ত ঘোষণা করে চলে যান।

আলোচিত ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তিন মাসের আটকাদেশ দিয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে আজ বুধবার সকালে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মোহাম্মদ আবদুল্লা আল মামুন গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১-এ রাখা হয়েছে।
আতাউর রহমান বিক্রমপুরী, আসাদুল্লাহ বা আতাউর নামেও পরিচিত। তাঁর বাবার নাম হুমায়ুন সর্দার, মা রোকেয়া বেগম।
আতাউর রহমান বিক্রমপুরীর বাড়ি মুন্সিগঞ্জ জেলার টংগীবাড়ী উপজেলার আমতলী গ্রামে। তিনি যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলায় ইস্তা গ্রামে অবস্থিত মারকাজুল হুনাফা আল মুসলিমিন মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল (অধ্যক্ষ)। এ ছাড়া হুনাফা ইসলামীক স্কুলেরও প্রিন্সিপাল।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালের ২৪ মার্চ ঝিকরগাছা থানায় সন্ত্রাস বিরোধী আইনে দায়ের করা এফআইআর (নং- ১৮ / ৭৭)-এর এজাহারভুক্ত আসামি তিনি।
মাওলানা আতাউর রহমান বিক্রমপুরী বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে জড়িত। সোশ্যাল মিডিয়াতেও বেশ সক্রিয়। রাজধানীতেও বিভিন্ন আন্দোলন বিক্ষোভের সময় তাঁকে সামনের সারিতে দেখা গেছে।
জানা গেছে, আতাউর রহমান, আযাদী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির, বৈষম্যহীন কারামুক্তি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় জয়েন্ট সেক্রেটারি এবং শানে সাহাবা জাতীয় খতীব ফাউন্ডেশন নামে একটি প্রতিষ্ঠানেরও পদে রয়েছেন।
গত অক্টোবরে গাজীপুর কালিয়াকৈর উপজেলায় হিন্দু যুবক কর্তৃক মাদ্রাসার ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। একই মাসে গাজীপুরের একটি মসজিদের ইমাম মুফতি মুহিবুল্লাহ মিয়াজীর কথিত ‘অপহরণ’ ঘটনা সারা দেশে বেশ আলোচনার জন্ম দেয়। দুটি ঘটনা নিয়েই সোশ্যাল মিডিয়ায় তৎপর ছিলেন আতাউর রহমান। এ দুটি বিষয় নিয়ে সশরীরে থানা-পুলিশ করেন তিনি। যদিও মুহিবুল্লাহ মিয়াজীর ঘটনাটি পরে ‘অপহরণ’ নয় বলে জানায় পুলিশ।
সর্ব সম্প্রতি ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর পর প্রতিবাদে ঢাকার শাহবাগে আয়োজিত বিক্ষোভের একটি অংশে আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে নেতৃত্ব দিতে দেখা যায়। যদিও অন্য বিক্ষোভকারীরা তাঁদের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখায় তিনি মাঝপথে কর্মসূচি সমাপ্ত ঘোষণা করে চলে যান।

নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ প্রার্থীই ব্যবসায়ী। বিগত ১৫ বছরের ব্যবধানে ব্যবসায়ী প্রার্থীদের অংশগ্রহণের হার বেড়েছে ২১ শতাংশ। শুধু ব্যবসায়ী প্রার্থী নয়, বেড়েছে বছরে ১ কোটি টাকা আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা
২৬ ডিসেম্বর ২০২৩
রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে
৭ মিনিট আগে
তিনি বলেছেন, নির্বাচনী ব্যয় কমানো না গেলে নির্বাচন-উত্তর দুর্নীতি কমানো যাবে না। কারণ এই ব্যয় পরে জনগণের কাছ থেকে আদায়ের চেষ্টা করা হয়।
১৫ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে ভোট দিতে ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত ৬ লাখ ৭২ হাজার ১২ জন ভোটার নিবন্ধন করেছেন। প্রবাসী বাংলাদেশি ছাড়াও নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নিজ এলাকার বাইরে অবস্থানরত সরকারি চাকরিজীবীরা নিবন্ধন করছেন।
১ ঘণ্টা আগে