
এক বাংলাদেশির বিরুদ্ধে সিঙ্গাপুরে প্রবাসী বাংলাদেশির মধ্যে চরমপন্থা প্রচার করার অভিযোগ উঠেছে। ৯ আগস্ট ওই ব্যক্তি সিঙ্গাপুরে প্রবেশ করেছিলেন বলে জানিয়েছে সিঙ্গাপুরের সংবাদমাধ্যম মাদারশিপ। সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু হয়েছে।
বুধবার মাদারশিপের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চরমপন্থার প্রশিক্ষণ দেওয়ায় অভিযুক্ত ওই ব্যক্তি বাংলাদেশেও চরমপন্থী শিক্ষা এবং সন্ত্রাসী যোগসূত্রের জন্য অভিযুক্ত হয়েছিলেন।
বুধবার গণমাধ্যমকে সিঙ্গাপুরের স্বরাষ্ট্র ও আইনমন্ত্রী কে শানমুগাম জানান, সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তির নাম হামজা মোহাম্মদ আমির বা আমির হামজা। তিনি তাঁর খুতবায় অনেক চরমপন্থী ও বিচ্ছিন্নতাবাদী বিবৃতি দিয়েছেন।
সিঙ্গাপুরের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আমির হামজাসহ যে অনুষ্ঠানে তিনি খুতবা পাঠ করেছেন, সেই অনুষ্ঠানের সংগঠক এবং জড়িত অন্য সবার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে।
সিঙ্গাপুর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মতে, আমির হামজা তাঁর উপদেশে ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা, ঘৃণা ও সহিংসতা প্রচার করার পর বাংলাদেশের নিরাপত্তা নিয়ে কথা বলেন। তিনি বাংলাদেশে সক্রিয় আল কায়েদাপন্থী সন্ত্রাসী সংগঠন আনসার আল-ইসলামের একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত। ২০২১ সালে সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে যোগসূত্র থাকার দায়ে বাংলাদেশে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।
আমির হামজা ভিন্ন নাম ও পাসপোর্ট ব্যবহার করে সিঙ্গাপুরে প্রবেশ করেছেন বলেও জানা গেছে। ৯ আগস্ট বাংলাদেশি শ্রমিকদের বসবাস করা একটি ডরমিটরিতে গিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন। এ সময় শ্রমিকদের চরমপন্থী এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী দৃষ্টিভঙ্গিকে সমর্থন করার জন্য প্ররোচিত করেন তিনি। বাংলাদেশে থাকা কিছু উগ্রপন্থীকে ইসলামের ঘাঁটি হিসেবেও আখ্যা দেন। তাঁর নির্দেশিত এসব ব্যক্তির মধ্যে বাংলাদেশে বর্তমানে নিষিদ্ধ দল জামায়াতে ইসলামীর বেশ কয়েকজন নেতাও রয়েছেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও জানায়, আমির হামজা বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন পূর্ববর্তী সরকারকে অত্যাচারী হিসেবে চিহ্নিত করেন এবং বিরোধিতাকারীদের ওই সরকার মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে বলেও দাবি করেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৯ আগস্ট চরমপন্থী বক্তব্য দেওয়ার এক দিন পর ১০ আগস্ট সিঙ্গাপুর ত্যাগ করেন আমির হামজা। তবে তাঁর বক্তব্যের বিষয়ে সিঙ্গাপুরের পুলিশ তথ্য পায় গত ১২ আগস্ট।
সিঙ্গাপুরের জনসমাগমগুলো ‘পাবলিক অর্ডার অ্যাক্ট-২০০৯ ’-এর অধীনে নিয়ন্ত্রিত হয় এবং পুলিশের অনুমতি ছাড়া এ ধরনের সমাবেশ করা দেশটিতে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সে ক্ষেত্রে আমির হামজা বা ওই খুতবা পাঠের সংগঠকদের কেউই প্রয়োজনীয় অনুমোদন নেননি।
শানমুগাম বলেছেন, ‘আমির হামজা যা বলেছেন, তা সিঙ্গাপুরের জাতীয় নিরাপত্তাকে প্রভাবিত করে এবং আমাদের মূল্যবোধের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।’
জড়িত ব্যক্তিদের বিষয়ে তদন্ত চলমান রয়েছে এবং যদি তারা সিঙ্গাপুরের আইন লঙ্ঘন করে বা নিরাপত্তা উদ্বেগ সৃষ্টি করে বলে প্রমাণিত হয়, তবে এই বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
সিঙ্গাপুরে অবস্থান করা বাংলাদেশি শ্রমিকদের মধ্যে মৌলবাদের সমস্যা রয়েছে কি না জানতে চাইলে শানমুগাম বলেন, ‘পুরোপুরি নয়।’
সিঙ্গাপুরে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক বাংলাদেশি রয়েছে দাবি করে তিনি জানান, এসব কর্মী আইন মান্য করেই বসবাস করেন। ২০১৫ সালের পর থেকে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের মাত্র ৪০ জন কর্মীর বিরুদ্ধে তদন্ত হয়েছে।
শানমুগাম বলেন, ‘বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় দুই লাখ কর্মী রয়েছে। এর মধ্যে ৪০ একটি ছোট সংখ্যা।’

এক বাংলাদেশির বিরুদ্ধে সিঙ্গাপুরে প্রবাসী বাংলাদেশির মধ্যে চরমপন্থা প্রচার করার অভিযোগ উঠেছে। ৯ আগস্ট ওই ব্যক্তি সিঙ্গাপুরে প্রবেশ করেছিলেন বলে জানিয়েছে সিঙ্গাপুরের সংবাদমাধ্যম মাদারশিপ। সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু হয়েছে।
বুধবার মাদারশিপের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চরমপন্থার প্রশিক্ষণ দেওয়ায় অভিযুক্ত ওই ব্যক্তি বাংলাদেশেও চরমপন্থী শিক্ষা এবং সন্ত্রাসী যোগসূত্রের জন্য অভিযুক্ত হয়েছিলেন।
বুধবার গণমাধ্যমকে সিঙ্গাপুরের স্বরাষ্ট্র ও আইনমন্ত্রী কে শানমুগাম জানান, সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তির নাম হামজা মোহাম্মদ আমির বা আমির হামজা। তিনি তাঁর খুতবায় অনেক চরমপন্থী ও বিচ্ছিন্নতাবাদী বিবৃতি দিয়েছেন।
সিঙ্গাপুরের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আমির হামজাসহ যে অনুষ্ঠানে তিনি খুতবা পাঠ করেছেন, সেই অনুষ্ঠানের সংগঠক এবং জড়িত অন্য সবার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে।
সিঙ্গাপুর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মতে, আমির হামজা তাঁর উপদেশে ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা, ঘৃণা ও সহিংসতা প্রচার করার পর বাংলাদেশের নিরাপত্তা নিয়ে কথা বলেন। তিনি বাংলাদেশে সক্রিয় আল কায়েদাপন্থী সন্ত্রাসী সংগঠন আনসার আল-ইসলামের একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত। ২০২১ সালে সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে যোগসূত্র থাকার দায়ে বাংলাদেশে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।
আমির হামজা ভিন্ন নাম ও পাসপোর্ট ব্যবহার করে সিঙ্গাপুরে প্রবেশ করেছেন বলেও জানা গেছে। ৯ আগস্ট বাংলাদেশি শ্রমিকদের বসবাস করা একটি ডরমিটরিতে গিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন। এ সময় শ্রমিকদের চরমপন্থী এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী দৃষ্টিভঙ্গিকে সমর্থন করার জন্য প্ররোচিত করেন তিনি। বাংলাদেশে থাকা কিছু উগ্রপন্থীকে ইসলামের ঘাঁটি হিসেবেও আখ্যা দেন। তাঁর নির্দেশিত এসব ব্যক্তির মধ্যে বাংলাদেশে বর্তমানে নিষিদ্ধ দল জামায়াতে ইসলামীর বেশ কয়েকজন নেতাও রয়েছেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও জানায়, আমির হামজা বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন পূর্ববর্তী সরকারকে অত্যাচারী হিসেবে চিহ্নিত করেন এবং বিরোধিতাকারীদের ওই সরকার মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে বলেও দাবি করেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৯ আগস্ট চরমপন্থী বক্তব্য দেওয়ার এক দিন পর ১০ আগস্ট সিঙ্গাপুর ত্যাগ করেন আমির হামজা। তবে তাঁর বক্তব্যের বিষয়ে সিঙ্গাপুরের পুলিশ তথ্য পায় গত ১২ আগস্ট।
সিঙ্গাপুরের জনসমাগমগুলো ‘পাবলিক অর্ডার অ্যাক্ট-২০০৯ ’-এর অধীনে নিয়ন্ত্রিত হয় এবং পুলিশের অনুমতি ছাড়া এ ধরনের সমাবেশ করা দেশটিতে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সে ক্ষেত্রে আমির হামজা বা ওই খুতবা পাঠের সংগঠকদের কেউই প্রয়োজনীয় অনুমোদন নেননি।
শানমুগাম বলেছেন, ‘আমির হামজা যা বলেছেন, তা সিঙ্গাপুরের জাতীয় নিরাপত্তাকে প্রভাবিত করে এবং আমাদের মূল্যবোধের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।’
জড়িত ব্যক্তিদের বিষয়ে তদন্ত চলমান রয়েছে এবং যদি তারা সিঙ্গাপুরের আইন লঙ্ঘন করে বা নিরাপত্তা উদ্বেগ সৃষ্টি করে বলে প্রমাণিত হয়, তবে এই বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
সিঙ্গাপুরে অবস্থান করা বাংলাদেশি শ্রমিকদের মধ্যে মৌলবাদের সমস্যা রয়েছে কি না জানতে চাইলে শানমুগাম বলেন, ‘পুরোপুরি নয়।’
সিঙ্গাপুরে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক বাংলাদেশি রয়েছে দাবি করে তিনি জানান, এসব কর্মী আইন মান্য করেই বসবাস করেন। ২০১৫ সালের পর থেকে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের মাত্র ৪০ জন কর্মীর বিরুদ্ধে তদন্ত হয়েছে।
শানমুগাম বলেন, ‘বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় দুই লাখ কর্মী রয়েছে। এর মধ্যে ৪০ একটি ছোট সংখ্যা।’

এক বাংলাদেশির বিরুদ্ধে সিঙ্গাপুরে প্রবাসী বাংলাদেশির মধ্যে চরমপন্থা প্রচার করার অভিযোগ উঠেছে। ৯ আগস্ট ওই ব্যক্তি সিঙ্গাপুরে প্রবেশ করেছিলেন বলে জানিয়েছে সিঙ্গাপুরের সংবাদমাধ্যম মাদারশিপ। সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু হয়েছে।
বুধবার মাদারশিপের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চরমপন্থার প্রশিক্ষণ দেওয়ায় অভিযুক্ত ওই ব্যক্তি বাংলাদেশেও চরমপন্থী শিক্ষা এবং সন্ত্রাসী যোগসূত্রের জন্য অভিযুক্ত হয়েছিলেন।
বুধবার গণমাধ্যমকে সিঙ্গাপুরের স্বরাষ্ট্র ও আইনমন্ত্রী কে শানমুগাম জানান, সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তির নাম হামজা মোহাম্মদ আমির বা আমির হামজা। তিনি তাঁর খুতবায় অনেক চরমপন্থী ও বিচ্ছিন্নতাবাদী বিবৃতি দিয়েছেন।
সিঙ্গাপুরের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আমির হামজাসহ যে অনুষ্ঠানে তিনি খুতবা পাঠ করেছেন, সেই অনুষ্ঠানের সংগঠক এবং জড়িত অন্য সবার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে।
সিঙ্গাপুর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মতে, আমির হামজা তাঁর উপদেশে ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা, ঘৃণা ও সহিংসতা প্রচার করার পর বাংলাদেশের নিরাপত্তা নিয়ে কথা বলেন। তিনি বাংলাদেশে সক্রিয় আল কায়েদাপন্থী সন্ত্রাসী সংগঠন আনসার আল-ইসলামের একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত। ২০২১ সালে সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে যোগসূত্র থাকার দায়ে বাংলাদেশে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।
আমির হামজা ভিন্ন নাম ও পাসপোর্ট ব্যবহার করে সিঙ্গাপুরে প্রবেশ করেছেন বলেও জানা গেছে। ৯ আগস্ট বাংলাদেশি শ্রমিকদের বসবাস করা একটি ডরমিটরিতে গিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন। এ সময় শ্রমিকদের চরমপন্থী এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী দৃষ্টিভঙ্গিকে সমর্থন করার জন্য প্ররোচিত করেন তিনি। বাংলাদেশে থাকা কিছু উগ্রপন্থীকে ইসলামের ঘাঁটি হিসেবেও আখ্যা দেন। তাঁর নির্দেশিত এসব ব্যক্তির মধ্যে বাংলাদেশে বর্তমানে নিষিদ্ধ দল জামায়াতে ইসলামীর বেশ কয়েকজন নেতাও রয়েছেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও জানায়, আমির হামজা বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন পূর্ববর্তী সরকারকে অত্যাচারী হিসেবে চিহ্নিত করেন এবং বিরোধিতাকারীদের ওই সরকার মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে বলেও দাবি করেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৯ আগস্ট চরমপন্থী বক্তব্য দেওয়ার এক দিন পর ১০ আগস্ট সিঙ্গাপুর ত্যাগ করেন আমির হামজা। তবে তাঁর বক্তব্যের বিষয়ে সিঙ্গাপুরের পুলিশ তথ্য পায় গত ১২ আগস্ট।
সিঙ্গাপুরের জনসমাগমগুলো ‘পাবলিক অর্ডার অ্যাক্ট-২০০৯ ’-এর অধীনে নিয়ন্ত্রিত হয় এবং পুলিশের অনুমতি ছাড়া এ ধরনের সমাবেশ করা দেশটিতে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সে ক্ষেত্রে আমির হামজা বা ওই খুতবা পাঠের সংগঠকদের কেউই প্রয়োজনীয় অনুমোদন নেননি।
শানমুগাম বলেছেন, ‘আমির হামজা যা বলেছেন, তা সিঙ্গাপুরের জাতীয় নিরাপত্তাকে প্রভাবিত করে এবং আমাদের মূল্যবোধের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।’
জড়িত ব্যক্তিদের বিষয়ে তদন্ত চলমান রয়েছে এবং যদি তারা সিঙ্গাপুরের আইন লঙ্ঘন করে বা নিরাপত্তা উদ্বেগ সৃষ্টি করে বলে প্রমাণিত হয়, তবে এই বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
সিঙ্গাপুরে অবস্থান করা বাংলাদেশি শ্রমিকদের মধ্যে মৌলবাদের সমস্যা রয়েছে কি না জানতে চাইলে শানমুগাম বলেন, ‘পুরোপুরি নয়।’
সিঙ্গাপুরে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক বাংলাদেশি রয়েছে দাবি করে তিনি জানান, এসব কর্মী আইন মান্য করেই বসবাস করেন। ২০১৫ সালের পর থেকে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের মাত্র ৪০ জন কর্মীর বিরুদ্ধে তদন্ত হয়েছে।
শানমুগাম বলেন, ‘বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় দুই লাখ কর্মী রয়েছে। এর মধ্যে ৪০ একটি ছোট সংখ্যা।’

এক বাংলাদেশির বিরুদ্ধে সিঙ্গাপুরে প্রবাসী বাংলাদেশির মধ্যে চরমপন্থা প্রচার করার অভিযোগ উঠেছে। ৯ আগস্ট ওই ব্যক্তি সিঙ্গাপুরে প্রবেশ করেছিলেন বলে জানিয়েছে সিঙ্গাপুরের সংবাদমাধ্যম মাদারশিপ। সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু হয়েছে।
বুধবার মাদারশিপের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চরমপন্থার প্রশিক্ষণ দেওয়ায় অভিযুক্ত ওই ব্যক্তি বাংলাদেশেও চরমপন্থী শিক্ষা এবং সন্ত্রাসী যোগসূত্রের জন্য অভিযুক্ত হয়েছিলেন।
বুধবার গণমাধ্যমকে সিঙ্গাপুরের স্বরাষ্ট্র ও আইনমন্ত্রী কে শানমুগাম জানান, সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তির নাম হামজা মোহাম্মদ আমির বা আমির হামজা। তিনি তাঁর খুতবায় অনেক চরমপন্থী ও বিচ্ছিন্নতাবাদী বিবৃতি দিয়েছেন।
সিঙ্গাপুরের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আমির হামজাসহ যে অনুষ্ঠানে তিনি খুতবা পাঠ করেছেন, সেই অনুষ্ঠানের সংগঠক এবং জড়িত অন্য সবার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে।
সিঙ্গাপুর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মতে, আমির হামজা তাঁর উপদেশে ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা, ঘৃণা ও সহিংসতা প্রচার করার পর বাংলাদেশের নিরাপত্তা নিয়ে কথা বলেন। তিনি বাংলাদেশে সক্রিয় আল কায়েদাপন্থী সন্ত্রাসী সংগঠন আনসার আল-ইসলামের একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত। ২০২১ সালে সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে যোগসূত্র থাকার দায়ে বাংলাদেশে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।
আমির হামজা ভিন্ন নাম ও পাসপোর্ট ব্যবহার করে সিঙ্গাপুরে প্রবেশ করেছেন বলেও জানা গেছে। ৯ আগস্ট বাংলাদেশি শ্রমিকদের বসবাস করা একটি ডরমিটরিতে গিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন। এ সময় শ্রমিকদের চরমপন্থী এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী দৃষ্টিভঙ্গিকে সমর্থন করার জন্য প্ররোচিত করেন তিনি। বাংলাদেশে থাকা কিছু উগ্রপন্থীকে ইসলামের ঘাঁটি হিসেবেও আখ্যা দেন। তাঁর নির্দেশিত এসব ব্যক্তির মধ্যে বাংলাদেশে বর্তমানে নিষিদ্ধ দল জামায়াতে ইসলামীর বেশ কয়েকজন নেতাও রয়েছেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও জানায়, আমির হামজা বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন পূর্ববর্তী সরকারকে অত্যাচারী হিসেবে চিহ্নিত করেন এবং বিরোধিতাকারীদের ওই সরকার মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে বলেও দাবি করেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৯ আগস্ট চরমপন্থী বক্তব্য দেওয়ার এক দিন পর ১০ আগস্ট সিঙ্গাপুর ত্যাগ করেন আমির হামজা। তবে তাঁর বক্তব্যের বিষয়ে সিঙ্গাপুরের পুলিশ তথ্য পায় গত ১২ আগস্ট।
সিঙ্গাপুরের জনসমাগমগুলো ‘পাবলিক অর্ডার অ্যাক্ট-২০০৯ ’-এর অধীনে নিয়ন্ত্রিত হয় এবং পুলিশের অনুমতি ছাড়া এ ধরনের সমাবেশ করা দেশটিতে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সে ক্ষেত্রে আমির হামজা বা ওই খুতবা পাঠের সংগঠকদের কেউই প্রয়োজনীয় অনুমোদন নেননি।
শানমুগাম বলেছেন, ‘আমির হামজা যা বলেছেন, তা সিঙ্গাপুরের জাতীয় নিরাপত্তাকে প্রভাবিত করে এবং আমাদের মূল্যবোধের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।’
জড়িত ব্যক্তিদের বিষয়ে তদন্ত চলমান রয়েছে এবং যদি তারা সিঙ্গাপুরের আইন লঙ্ঘন করে বা নিরাপত্তা উদ্বেগ সৃষ্টি করে বলে প্রমাণিত হয়, তবে এই বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
সিঙ্গাপুরে অবস্থান করা বাংলাদেশি শ্রমিকদের মধ্যে মৌলবাদের সমস্যা রয়েছে কি না জানতে চাইলে শানমুগাম বলেন, ‘পুরোপুরি নয়।’
সিঙ্গাপুরে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক বাংলাদেশি রয়েছে দাবি করে তিনি জানান, এসব কর্মী আইন মান্য করেই বসবাস করেন। ২০১৫ সালের পর থেকে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের মাত্র ৪০ জন কর্মীর বিরুদ্ধে তদন্ত হয়েছে।
শানমুগাম বলেন, ‘বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় দুই লাখ কর্মী রয়েছে। এর মধ্যে ৪০ একটি ছোট সংখ্যা।’

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

এক বাংলাদেশির বিরুদ্ধে সিঙ্গাপুরে থাকা অন্যান্য বাংলাদেশিকে চরমপন্থার প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ৯ আগস্ট ওই ব্যক্তি সিঙ্গাপুরে প্রবেশ করেছিলেন বলে জানিয়েছে সিঙ্গাপুরের সংবাদমাধ্যম মাদারশিপ। সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু হয়েছে।
২১ আগস্ট ২০২৪
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

এক বাংলাদেশির বিরুদ্ধে সিঙ্গাপুরে থাকা অন্যান্য বাংলাদেশিকে চরমপন্থার প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ৯ আগস্ট ওই ব্যক্তি সিঙ্গাপুরে প্রবেশ করেছিলেন বলে জানিয়েছে সিঙ্গাপুরের সংবাদমাধ্যম মাদারশিপ। সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু হয়েছে।
২১ আগস্ট ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

এক বাংলাদেশির বিরুদ্ধে সিঙ্গাপুরে থাকা অন্যান্য বাংলাদেশিকে চরমপন্থার প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ৯ আগস্ট ওই ব্যক্তি সিঙ্গাপুরে প্রবেশ করেছিলেন বলে জানিয়েছে সিঙ্গাপুরের সংবাদমাধ্যম মাদারশিপ। সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু হয়েছে।
২১ আগস্ট ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

এক বাংলাদেশির বিরুদ্ধে সিঙ্গাপুরে থাকা অন্যান্য বাংলাদেশিকে চরমপন্থার প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ৯ আগস্ট ওই ব্যক্তি সিঙ্গাপুরে প্রবেশ করেছিলেন বলে জানিয়েছে সিঙ্গাপুরের সংবাদমাধ্যম মাদারশিপ। সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু হয়েছে।
২১ আগস্ট ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে