সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতিবছর অসংখ্য মানুষ মারা যাচ্ছে। রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের তথ্যানুসারে, চলতি বছরের প্রথম ৯ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় ৫ হাজার ৫৯৮ জন মারা গেছে। এ ছাড়া আহত হয়েছে ৯ হাজার ৬০ জন। গত বছর নিহতের সংখ্যা ছিল কমপক্ষে ৬ হাজার ৫২৪ এবং আহত হয়েছে ১১ হাজার ৪০৭ জন। কুয়াশায় সড়ক দুর্ঘটনা আরও বেশি ঘটে। কুয়াশায় গাড়ি চালানো অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ দৃশ্যমানতা কমে যায় এবং দুর্ঘটনার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। নিরাপদে কুয়াশায় গাড়ি চালানোর জন্য যে কাজগুলো করতে হবে তা উল্লেখ করা হলো:
ধীরগতিতে গাড়ি চালান: কুয়াশায় দৃশ্যমানতা কম থাকায় গতি কমিয়ে সাবধানতার সঙ্গে চালান।
নিম্ন বিম হেডলাইট ব্যবহার করুন: নিম্ন বিম হেড লাইট ব্যবহার করুন। নিম্ন বিম (Low Beam) হল গাড়ির হেডলাইটের একটি মোড, যা নিচের দিকে এবং সংক্ষিপ্ত দূরত্বে আলো ছড়ায়। এটি সাধারণত শহুরে রাস্তায়, ট্রাফিকযুক্ত এলাকায় এবং অন্যান্য গাড়ির কাছাকাছি থাকাকালীন ব্যবহৃত হয়, যেখানে বিপরীত দিক থেকে আসা গাড়ির চালকদের ঝলকানি না হয়।
ফগ লাইট ব্যবহার করুন: ফগ লাইট (Fog Lights) কুয়াশায় নিচু স্তরে আলোকপাত করে, যা দৃশ্যমানতা বাড়ায়।
নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখুন: সামনে থাকা গাড়ির সঙ্গে পর্যাপ্ত দূরত্ব রাখুন, যেন আকস্মিক ব্রেক করার জন্য সময় পান।
ডিমিস্টার চালু করুন: গাড়ির জানালায় কুয়াশা জমলে ডিফ্রস্টার (জানালার কাঁচে জমে থাকা কুয়াশা বা বরফ দ্রুত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে) চালিয়ে পরিষ্কার রাখুন।
জানালা পরিষ্কার রাখুন: গাড়ির জানালা এবং ময়লা পরিষ্কার রাখুন।
রিয়ার লাইট ব্যবহার করুন: পেছনের গাড়িকে সতর্ক করার জন্য রিয়ার লাইট অন রাখুন।
ব্রেক লাইট পরীক্ষা করুন: ব্রেক লাইট ঠিকমতো কাজ করছে কি না, তা চালানোর আগে নিশ্চিত করুন।
লেনের মধ্যে থাকুন: লেনের বাইরে যাওয়ার ঝুঁকি এড়াতে লেন চিহ্ন বা সড়কের পাশে থাকা দাগগুলো অনুসরণ করুন।
হর্নের ব্যবহার বাড়ান: সংকেত দেওয়ার জন্য প্রয়োজনে হর্ন ব্যবহার করুন, বিশেষ করে যখন দৃশ্যমানতা খুব কম।
ওভারটেক এড়িয়ে চলুন: কুয়াশায় ওভারটেক করা বিপজ্জনক, তাই এই অভ্যাস এড়িয়ে চলুন।
জরুরি ফ্ল্যাশার (Hazard Light) অন করুন: খুব ঘন কুয়াশায় চলার সময় জরুরি ফ্ল্যাশার অন রাখুন।
সাইড মিরর চেক করুন: গাড়ি চালানোর সময় সাইড মিরর নিয়মিত চেক করুন।
প্রয়োজনে থেমে যান: যদি দৃশ্যমানতা একেবারে কমে যায়, তবে নিরাপদ স্থানে গাড়ি থামিয়ে অপেক্ষা করুন।
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতিবছর অসংখ্য মানুষ মারা যাচ্ছে। রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের তথ্যানুসারে, চলতি বছরের প্রথম ৯ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় ৫ হাজার ৫৯৮ জন মারা গেছে। এ ছাড়া আহত হয়েছে ৯ হাজার ৬০ জন। গত বছর নিহতের সংখ্যা ছিল কমপক্ষে ৬ হাজার ৫২৪ এবং আহত হয়েছে ১১ হাজার ৪০৭ জন। কুয়াশায় সড়ক দুর্ঘটনা আরও বেশি ঘটে। কুয়াশায় গাড়ি চালানো অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ দৃশ্যমানতা কমে যায় এবং দুর্ঘটনার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। নিরাপদে কুয়াশায় গাড়ি চালানোর জন্য যে কাজগুলো করতে হবে তা উল্লেখ করা হলো:
ধীরগতিতে গাড়ি চালান: কুয়াশায় দৃশ্যমানতা কম থাকায় গতি কমিয়ে সাবধানতার সঙ্গে চালান।
নিম্ন বিম হেডলাইট ব্যবহার করুন: নিম্ন বিম হেড লাইট ব্যবহার করুন। নিম্ন বিম (Low Beam) হল গাড়ির হেডলাইটের একটি মোড, যা নিচের দিকে এবং সংক্ষিপ্ত দূরত্বে আলো ছড়ায়। এটি সাধারণত শহুরে রাস্তায়, ট্রাফিকযুক্ত এলাকায় এবং অন্যান্য গাড়ির কাছাকাছি থাকাকালীন ব্যবহৃত হয়, যেখানে বিপরীত দিক থেকে আসা গাড়ির চালকদের ঝলকানি না হয়।
ফগ লাইট ব্যবহার করুন: ফগ লাইট (Fog Lights) কুয়াশায় নিচু স্তরে আলোকপাত করে, যা দৃশ্যমানতা বাড়ায়।
নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখুন: সামনে থাকা গাড়ির সঙ্গে পর্যাপ্ত দূরত্ব রাখুন, যেন আকস্মিক ব্রেক করার জন্য সময় পান।
ডিমিস্টার চালু করুন: গাড়ির জানালায় কুয়াশা জমলে ডিফ্রস্টার (জানালার কাঁচে জমে থাকা কুয়াশা বা বরফ দ্রুত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে) চালিয়ে পরিষ্কার রাখুন।
জানালা পরিষ্কার রাখুন: গাড়ির জানালা এবং ময়লা পরিষ্কার রাখুন।
রিয়ার লাইট ব্যবহার করুন: পেছনের গাড়িকে সতর্ক করার জন্য রিয়ার লাইট অন রাখুন।
ব্রেক লাইট পরীক্ষা করুন: ব্রেক লাইট ঠিকমতো কাজ করছে কি না, তা চালানোর আগে নিশ্চিত করুন।
লেনের মধ্যে থাকুন: লেনের বাইরে যাওয়ার ঝুঁকি এড়াতে লেন চিহ্ন বা সড়কের পাশে থাকা দাগগুলো অনুসরণ করুন।
হর্নের ব্যবহার বাড়ান: সংকেত দেওয়ার জন্য প্রয়োজনে হর্ন ব্যবহার করুন, বিশেষ করে যখন দৃশ্যমানতা খুব কম।
ওভারটেক এড়িয়ে চলুন: কুয়াশায় ওভারটেক করা বিপজ্জনক, তাই এই অভ্যাস এড়িয়ে চলুন।
জরুরি ফ্ল্যাশার (Hazard Light) অন করুন: খুব ঘন কুয়াশায় চলার সময় জরুরি ফ্ল্যাশার অন রাখুন।
সাইড মিরর চেক করুন: গাড়ি চালানোর সময় সাইড মিরর নিয়মিত চেক করুন।
প্রয়োজনে থেমে যান: যদি দৃশ্যমানতা একেবারে কমে যায়, তবে নিরাপদ স্থানে গাড়ি থামিয়ে অপেক্ষা করুন।
‘সি টু সামিট’ অভিযানে শাকিল সবচেয়ে কম সময়ে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে হেঁটে প্রায় ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে এভারেস্ট চূড়া সামিট করে গড়েছেন বিশ্ব রেকর্ড। আজ সোমবার (১৯ মে) তিনি সফলভাবে এভারেস্ট চূড়ায় আরোহণ করে নিরাপদে ক্যাম্প-৪-এ ফিরে আসেন।
৬ ঘণ্টা আগেএক সকালে ঘুম ভেঙে ফোনটা হাতে নিয়ে দেখলেন ফেসবুক থেকে অনেকগুলো নোটিফিকেশন। অবাক হওয়ার বিষয়। তারপর চেক করে দেখলেন, আপনার এমন একটা ছবি বা ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে, যা নিয়ে সবাই খুব হাসাহাসি করছে এবং সেই ছবি বা ভিডিও আপনার অনুমতি ছাড়াই একজন ধারণ করে আপলোড করে দিয়েছে। মানুষ কমেন্টে, মিম বানিয়ে, নিজেদের
৮ ঘণ্টা আগেনজরুলসংগীতের আঙিনায় যাঁরা অহর্নিশ ঘুরে বেড়ান, তাঁদের জানতে বাকি নেই, সংগীতের এই সম্ভারে প্রেমের নানান গানে কবি প্রিয়দর্শিনীর রূপ ও সাজের বর্ণনা দিয়েছেন। বিদ্রোহী হলেও কবি তো! ফলে কল্পনা ছিল তাঁর আকাশছোঁয়া।
১৭ ঘণ্টা আগেএকে তো জ্যৈষ্ঠের গরম, তার ওপর দৈনন্দিন কাজের চাপের শেষ নেই। এর মধ্যে চুলের ঠিকঠাক যত্ন নেওয়া না গেলে শুধু সৌন্দর্যহানিতেই ক্ষতিটা সীমাবদ্ধ থাকবে না। বর্তমানে কমবেশি সবাই চুল পড়া, চুলের স্বাভাবিক জৌলুশ ও মসৃণতা হারানোর সমস্যায় ভুগছেন। এর নেপথ্যে যত্নের অভাব, শারীরিক দুর্বলতা...
১৭ ঘণ্টা আগে