
মা-বাবার বিচ্ছেদের ফলে সন্তানরা নানা ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হয়। তারা বেশি মানসিক ও সামাজিক সমস্যায় পড়ে। এসব সমস্যা দীর্ঘমেয়াদি হতে পারে এবং শিশুর মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে। কয়েকটি সমস্যা নিম্নে তুলে ধরা হলো:
১. মানসিক চাপ ও উদ্বেগ: মা-বাবার বিচ্ছেদের পর সন্তানরা আবেগিকভাবে আহত হতে পারে। বিশেষ করে যদি তারা মনে করে যে, তারা বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের জন্য দায়ী। এটি তাদের উদ্বেগ ও বিষণ্নতা বাড়িয়ে তোলে।
২. সামাজিক সম্পর্কের জটিলতা: বিচ্ছেদের পর সন্তানদের মাঝে সামাজিক সম্পর্কের জটিলতা তৈরি হতে পারে। তারা বন্ধুদের কাছে নিজেদের ব্যাখ্যা দিতে বা নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতে সমস্যায় পড়তে পারে।
৩. পড়াশোনায় সমস্যা: মা-বাবার বিচ্ছেদের কারণে সন্তানরা মানসিকভাবে অস্থির হতে পারে। যার ফলে তাদের পড়াশোনায় মনোযোগ কমে যেতে পারে। দীর্ঘমেয়াদি অস্থিরতা তাদের একাডেমিক পারফরমেন্সে প্রভাব ফেলতে পারে।
৪. অর্থনৈতিক সমস্যা: মা-বাবার বিচ্ছেদের ফলে এক অভিভাবকের ওপর পরিবারের খরচের দায়িত্ব চলে আসতে পারে, যা সন্তানদের জীবনযাত্রায় আর্থিক চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
৫. হতাশা ও বিরক্তি: মা-বাবার বিচ্ছেদের ফলে সন্তানদের মধ্যে হতাশা এবং মেজাজের সমস্যা দেখা দিতে পারে। যা তাদের মানসিক সুস্থতায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
৬. ভবিষ্যৎ সম্পর্কের সমস্যা: মা-বাবার বিচ্ছেদের পর সন্তানরা তাদের ভবিষ্যৎ সম্পর্ক নিয়ে অস্বস্তি এবং ভয় অনুভব করতে পারে।
৭. ভালোবাসার প্রতি অবিশ্বাস: বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ দেখে বাচ্চারা ভালোবাসাকে বিশ্বাস করতে পারে না। তারা সম্পর্কের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করতে পারে।
৮. অস্থির আচরণ: মা-বাবার বিচ্ছেদের পর সন্তানদের আচরণে অস্থিরতা দেখা দিতে পারে। যেমন: অতিরিক্ত রেগে যাওয়া বা ইচ্ছাশক্তি হারিয়ে ফেলা।
৯. সম্মান হারানো: সন্তানরা বাবা-মায়ের বিচ্ছেদকে নেতিবাচকভাবে দেখে এবং সামাজিক সম্পর্কের মধ্যে কম সম্মান পেতে পারে।
১০. অবহেলা অনুভূতি: বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের কারণে সন্তানরা পিতামাতার কাছ থেকে যথেষ্ট সময় ও মনোযোগ পাচ্ছে না বলে মনে করতে পারে। এতে তাদের মধ্যে মানসিক প্রভাব পড়তে পারে।
১১. শিক্ষক ও স্কুলে সমস্যা: বাবা-মায়ের ডিভোর্সের পর সন্তানদের স্কুলে মনোযোগ কমে যেতে পারে এবং তাদের আচরণগত সমস্যাগুলি শিক্ষকদের কাছে দৃশ্যমান হতে পারে।
মা-বাবার বিচ্ছেদ শিশুর মানসিক এবং সামাজিক সুস্থতার ওপর গভীর প্রভাব ফেলে। এটি শুধু মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ সৃষ্টি করে না, বরং শিশুর একাডেমিক এবং সামাজিক জীবনে দীর্ঘমেয়াদি সমস্যাও তৈরি করতে পারে। তবে যথাযথ সহায়তা এবং সম্পর্কের উন্নতিতে সচেতনতা তৈরি করলে এই সমস্যাগুলি অনেকটাই কমানো সম্ভব। পরিবার ও শিক্ষকদের সহায়তা এবং মেন্টাল হেলথ সাপোর্টের মাধ্যমে সন্তানের মানসিক সুস্থতা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ।

মা-বাবার বিচ্ছেদের ফলে সন্তানরা নানা ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হয়। তারা বেশি মানসিক ও সামাজিক সমস্যায় পড়ে। এসব সমস্যা দীর্ঘমেয়াদি হতে পারে এবং শিশুর মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে। কয়েকটি সমস্যা নিম্নে তুলে ধরা হলো:
১. মানসিক চাপ ও উদ্বেগ: মা-বাবার বিচ্ছেদের পর সন্তানরা আবেগিকভাবে আহত হতে পারে। বিশেষ করে যদি তারা মনে করে যে, তারা বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের জন্য দায়ী। এটি তাদের উদ্বেগ ও বিষণ্নতা বাড়িয়ে তোলে।
২. সামাজিক সম্পর্কের জটিলতা: বিচ্ছেদের পর সন্তানদের মাঝে সামাজিক সম্পর্কের জটিলতা তৈরি হতে পারে। তারা বন্ধুদের কাছে নিজেদের ব্যাখ্যা দিতে বা নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতে সমস্যায় পড়তে পারে।
৩. পড়াশোনায় সমস্যা: মা-বাবার বিচ্ছেদের কারণে সন্তানরা মানসিকভাবে অস্থির হতে পারে। যার ফলে তাদের পড়াশোনায় মনোযোগ কমে যেতে পারে। দীর্ঘমেয়াদি অস্থিরতা তাদের একাডেমিক পারফরমেন্সে প্রভাব ফেলতে পারে।
৪. অর্থনৈতিক সমস্যা: মা-বাবার বিচ্ছেদের ফলে এক অভিভাবকের ওপর পরিবারের খরচের দায়িত্ব চলে আসতে পারে, যা সন্তানদের জীবনযাত্রায় আর্থিক চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
৫. হতাশা ও বিরক্তি: মা-বাবার বিচ্ছেদের ফলে সন্তানদের মধ্যে হতাশা এবং মেজাজের সমস্যা দেখা দিতে পারে। যা তাদের মানসিক সুস্থতায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
৬. ভবিষ্যৎ সম্পর্কের সমস্যা: মা-বাবার বিচ্ছেদের পর সন্তানরা তাদের ভবিষ্যৎ সম্পর্ক নিয়ে অস্বস্তি এবং ভয় অনুভব করতে পারে।
৭. ভালোবাসার প্রতি অবিশ্বাস: বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ দেখে বাচ্চারা ভালোবাসাকে বিশ্বাস করতে পারে না। তারা সম্পর্কের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করতে পারে।
৮. অস্থির আচরণ: মা-বাবার বিচ্ছেদের পর সন্তানদের আচরণে অস্থিরতা দেখা দিতে পারে। যেমন: অতিরিক্ত রেগে যাওয়া বা ইচ্ছাশক্তি হারিয়ে ফেলা।
৯. সম্মান হারানো: সন্তানরা বাবা-মায়ের বিচ্ছেদকে নেতিবাচকভাবে দেখে এবং সামাজিক সম্পর্কের মধ্যে কম সম্মান পেতে পারে।
১০. অবহেলা অনুভূতি: বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের কারণে সন্তানরা পিতামাতার কাছ থেকে যথেষ্ট সময় ও মনোযোগ পাচ্ছে না বলে মনে করতে পারে। এতে তাদের মধ্যে মানসিক প্রভাব পড়তে পারে।
১১. শিক্ষক ও স্কুলে সমস্যা: বাবা-মায়ের ডিভোর্সের পর সন্তানদের স্কুলে মনোযোগ কমে যেতে পারে এবং তাদের আচরণগত সমস্যাগুলি শিক্ষকদের কাছে দৃশ্যমান হতে পারে।
মা-বাবার বিচ্ছেদ শিশুর মানসিক এবং সামাজিক সুস্থতার ওপর গভীর প্রভাব ফেলে। এটি শুধু মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ সৃষ্টি করে না, বরং শিশুর একাডেমিক এবং সামাজিক জীবনে দীর্ঘমেয়াদি সমস্যাও তৈরি করতে পারে। তবে যথাযথ সহায়তা এবং সম্পর্কের উন্নতিতে সচেতনতা তৈরি করলে এই সমস্যাগুলি অনেকটাই কমানো সম্ভব। পরিবার ও শিক্ষকদের সহায়তা এবং মেন্টাল হেলথ সাপোর্টের মাধ্যমে সন্তানের মানসিক সুস্থতা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ।

মা-বাবার বিচ্ছেদের ফলে সন্তানরা নানা ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হয়। তারা বেশি মানসিক ও সামাজিক সমস্যায় পড়ে। এসব সমস্যা দীর্ঘমেয়াদি হতে পারে এবং শিশুর মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে। কয়েকটি সমস্যা নিম্নে তুলে ধরা হলো:
১. মানসিক চাপ ও উদ্বেগ: মা-বাবার বিচ্ছেদের পর সন্তানরা আবেগিকভাবে আহত হতে পারে। বিশেষ করে যদি তারা মনে করে যে, তারা বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের জন্য দায়ী। এটি তাদের উদ্বেগ ও বিষণ্নতা বাড়িয়ে তোলে।
২. সামাজিক সম্পর্কের জটিলতা: বিচ্ছেদের পর সন্তানদের মাঝে সামাজিক সম্পর্কের জটিলতা তৈরি হতে পারে। তারা বন্ধুদের কাছে নিজেদের ব্যাখ্যা দিতে বা নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতে সমস্যায় পড়তে পারে।
৩. পড়াশোনায় সমস্যা: মা-বাবার বিচ্ছেদের কারণে সন্তানরা মানসিকভাবে অস্থির হতে পারে। যার ফলে তাদের পড়াশোনায় মনোযোগ কমে যেতে পারে। দীর্ঘমেয়াদি অস্থিরতা তাদের একাডেমিক পারফরমেন্সে প্রভাব ফেলতে পারে।
৪. অর্থনৈতিক সমস্যা: মা-বাবার বিচ্ছেদের ফলে এক অভিভাবকের ওপর পরিবারের খরচের দায়িত্ব চলে আসতে পারে, যা সন্তানদের জীবনযাত্রায় আর্থিক চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
৫. হতাশা ও বিরক্তি: মা-বাবার বিচ্ছেদের ফলে সন্তানদের মধ্যে হতাশা এবং মেজাজের সমস্যা দেখা দিতে পারে। যা তাদের মানসিক সুস্থতায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
৬. ভবিষ্যৎ সম্পর্কের সমস্যা: মা-বাবার বিচ্ছেদের পর সন্তানরা তাদের ভবিষ্যৎ সম্পর্ক নিয়ে অস্বস্তি এবং ভয় অনুভব করতে পারে।
৭. ভালোবাসার প্রতি অবিশ্বাস: বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ দেখে বাচ্চারা ভালোবাসাকে বিশ্বাস করতে পারে না। তারা সম্পর্কের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করতে পারে।
৮. অস্থির আচরণ: মা-বাবার বিচ্ছেদের পর সন্তানদের আচরণে অস্থিরতা দেখা দিতে পারে। যেমন: অতিরিক্ত রেগে যাওয়া বা ইচ্ছাশক্তি হারিয়ে ফেলা।
৯. সম্মান হারানো: সন্তানরা বাবা-মায়ের বিচ্ছেদকে নেতিবাচকভাবে দেখে এবং সামাজিক সম্পর্কের মধ্যে কম সম্মান পেতে পারে।
১০. অবহেলা অনুভূতি: বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের কারণে সন্তানরা পিতামাতার কাছ থেকে যথেষ্ট সময় ও মনোযোগ পাচ্ছে না বলে মনে করতে পারে। এতে তাদের মধ্যে মানসিক প্রভাব পড়তে পারে।
১১. শিক্ষক ও স্কুলে সমস্যা: বাবা-মায়ের ডিভোর্সের পর সন্তানদের স্কুলে মনোযোগ কমে যেতে পারে এবং তাদের আচরণগত সমস্যাগুলি শিক্ষকদের কাছে দৃশ্যমান হতে পারে।
মা-বাবার বিচ্ছেদ শিশুর মানসিক এবং সামাজিক সুস্থতার ওপর গভীর প্রভাব ফেলে। এটি শুধু মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ সৃষ্টি করে না, বরং শিশুর একাডেমিক এবং সামাজিক জীবনে দীর্ঘমেয়াদি সমস্যাও তৈরি করতে পারে। তবে যথাযথ সহায়তা এবং সম্পর্কের উন্নতিতে সচেতনতা তৈরি করলে এই সমস্যাগুলি অনেকটাই কমানো সম্ভব। পরিবার ও শিক্ষকদের সহায়তা এবং মেন্টাল হেলথ সাপোর্টের মাধ্যমে সন্তানের মানসিক সুস্থতা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ।

মা-বাবার বিচ্ছেদের ফলে সন্তানরা নানা ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হয়। তারা বেশি মানসিক ও সামাজিক সমস্যায় পড়ে। এসব সমস্যা দীর্ঘমেয়াদি হতে পারে এবং শিশুর মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে। কয়েকটি সমস্যা নিম্নে তুলে ধরা হলো:
১. মানসিক চাপ ও উদ্বেগ: মা-বাবার বিচ্ছেদের পর সন্তানরা আবেগিকভাবে আহত হতে পারে। বিশেষ করে যদি তারা মনে করে যে, তারা বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের জন্য দায়ী। এটি তাদের উদ্বেগ ও বিষণ্নতা বাড়িয়ে তোলে।
২. সামাজিক সম্পর্কের জটিলতা: বিচ্ছেদের পর সন্তানদের মাঝে সামাজিক সম্পর্কের জটিলতা তৈরি হতে পারে। তারা বন্ধুদের কাছে নিজেদের ব্যাখ্যা দিতে বা নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতে সমস্যায় পড়তে পারে।
৩. পড়াশোনায় সমস্যা: মা-বাবার বিচ্ছেদের কারণে সন্তানরা মানসিকভাবে অস্থির হতে পারে। যার ফলে তাদের পড়াশোনায় মনোযোগ কমে যেতে পারে। দীর্ঘমেয়াদি অস্থিরতা তাদের একাডেমিক পারফরমেন্সে প্রভাব ফেলতে পারে।
৪. অর্থনৈতিক সমস্যা: মা-বাবার বিচ্ছেদের ফলে এক অভিভাবকের ওপর পরিবারের খরচের দায়িত্ব চলে আসতে পারে, যা সন্তানদের জীবনযাত্রায় আর্থিক চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
৫. হতাশা ও বিরক্তি: মা-বাবার বিচ্ছেদের ফলে সন্তানদের মধ্যে হতাশা এবং মেজাজের সমস্যা দেখা দিতে পারে। যা তাদের মানসিক সুস্থতায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
৬. ভবিষ্যৎ সম্পর্কের সমস্যা: মা-বাবার বিচ্ছেদের পর সন্তানরা তাদের ভবিষ্যৎ সম্পর্ক নিয়ে অস্বস্তি এবং ভয় অনুভব করতে পারে।
৭. ভালোবাসার প্রতি অবিশ্বাস: বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ দেখে বাচ্চারা ভালোবাসাকে বিশ্বাস করতে পারে না। তারা সম্পর্কের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করতে পারে।
৮. অস্থির আচরণ: মা-বাবার বিচ্ছেদের পর সন্তানদের আচরণে অস্থিরতা দেখা দিতে পারে। যেমন: অতিরিক্ত রেগে যাওয়া বা ইচ্ছাশক্তি হারিয়ে ফেলা।
৯. সম্মান হারানো: সন্তানরা বাবা-মায়ের বিচ্ছেদকে নেতিবাচকভাবে দেখে এবং সামাজিক সম্পর্কের মধ্যে কম সম্মান পেতে পারে।
১০. অবহেলা অনুভূতি: বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের কারণে সন্তানরা পিতামাতার কাছ থেকে যথেষ্ট সময় ও মনোযোগ পাচ্ছে না বলে মনে করতে পারে। এতে তাদের মধ্যে মানসিক প্রভাব পড়তে পারে।
১১. শিক্ষক ও স্কুলে সমস্যা: বাবা-মায়ের ডিভোর্সের পর সন্তানদের স্কুলে মনোযোগ কমে যেতে পারে এবং তাদের আচরণগত সমস্যাগুলি শিক্ষকদের কাছে দৃশ্যমান হতে পারে।
মা-বাবার বিচ্ছেদ শিশুর মানসিক এবং সামাজিক সুস্থতার ওপর গভীর প্রভাব ফেলে। এটি শুধু মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ সৃষ্টি করে না, বরং শিশুর একাডেমিক এবং সামাজিক জীবনে দীর্ঘমেয়াদি সমস্যাও তৈরি করতে পারে। তবে যথাযথ সহায়তা এবং সম্পর্কের উন্নতিতে সচেতনতা তৈরি করলে এই সমস্যাগুলি অনেকটাই কমানো সম্ভব। পরিবার ও শিক্ষকদের সহায়তা এবং মেন্টাল হেলথ সাপোর্টের মাধ্যমে সন্তানের মানসিক সুস্থতা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ।

পোষা প্রাণীর অভিভাবক হিসেবে কুকুরের এমন কিছু আচরণ দেখা যায়, যেগুলো তাদের প্রতি পালকের স্নেহ আরও বাড়িয়ে দেয়। যদিও সেই বিষয়গুলো অন্যদের কাছে কখনো কখনো কিছুটা অদ্ভুত লাগতে পারে। উদাহরণ হিসেবে বলা চলে, ব্যক্তিগত সময়ে তারা পালকের সঙ্গ ছাড়ে না। কিংবা প্রিয় খেলনা এনে দিয়ে খেলতে শুরু করে। পশুচিকিৎসকেরা বলছে
৬ ঘণ্টা আগে
বাস্তুমতে, ব্যবহৃত হচ্ছে না এমন জিনিসপত্র যদি দিনের পর দিন জমতে থাকে, তাহলে ঘরে নেতিবাচক শক্তি বিরাজ করে। এই নেতিবাচক শক্তির বিভিন্ন রূপ রয়েছে। অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ঘরে পড়ে থাকলে তাতে ধুলা-ময়লা জমে এবং তা থেকে বিভিন্ন অসুখ-বিসুখ হয়। তা ছাড়া বাড়তি জিনিসপত্র ঘরে জমা হলে দৈনন্দিন কাজকর্মেও অসুবিধা দেখা
৯ ঘণ্টা আগে
শীতকাল আসতে আর বেশি দেরি নেই। হেমন্তের এই মাঝামাঝি সময়ে দিনে তেমন না হলেও সন্ধ্যার পর শীত ঠিকই অনুভূত হচ্ছে। ফলে রাতে পাতলা চাদর, কটি, শ্রাগ বা ফুলস্লিভ গেঞ্জি পরতে হচ্ছে। অনেকে আবার সন্ধ্যার দিকে বাড়ি ফেরার পথে ঠান্ডা হাওয়া ঠেকাতে গা ঢাকা দেওয়া যায়, এমন পোশাক ব্যাগে রাখছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
আজ আপনার ধৈর্যের পারদ শূন্যের কাছাকাছি। সকালে ঘুম থেকে উঠে চায়ের কাপ হাতে নেওয়ার আগেই অর্ধেক দিন পার করে ফেলার তাড়ায় থাকবেন। কোনো একটি মশা আপনার গতির প্রতিবাদ করলে তার সঙ্গেও লেগে যেতে পারে ছোটখাটো সংঘর্ষ।
১৬ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

পোষা প্রাণীর অভিভাবক হিসেবে কুকুরের এমন কিছু আচরণ দেখা যায়, যেগুলো তাদের প্রতি পালকের স্নেহ আরও বাড়িয়ে দেয়। যদিও সেই বিষয়গুলো অন্যদের কাছে কখনো কখনো কিছুটা অদ্ভুত লাগতে পারে। উদাহরণ হিসেবে বলা চলে, ব্যক্তিগত সময়ে তারা পালকের সঙ্গ ছাড়ে না। কিংবা প্রিয় খেলনা এনে দিয়ে খেলতে শুরু করে। পশুচিকিৎসকেরা বলছেন, আপাতদৃষ্টে এ ধরনের তুচ্ছ আচরণগুলো আসলে একটি স্পষ্ট সংকেত। আর তা হলো কুকুরটি আপনাকে কতটা ভালোবাসে! এই আচরণগুলো হলো কুকুরের স্নেহ প্রকাশের বিশেষ সংকেত, যা তার ভালোবাসা এবং আনুগত্য প্রকাশের এক অনন্য উপায়।
ভেটেরিনারি চিকিৎসকেরা বলেন, যে কুকুর আপনাকে মন থেকে শ্রদ্ধা করে, তার আশপাশে থাকা মানে জীবনের প্রতিদিন নিঃশর্ত ভালোবাসার সাক্ষী হওয়া। পোষা প্রাণীরা আপনার আবেগ ও মেজাজ প্রতিফলিত করে। আপনার মন খারাপ থাকলে তারা মন ভালো করে দিতে সাহায্য করে। কুকুরের এই নিঃশর্ত ভালোবাসা বিষণ্নতা ও উদ্বেগের লক্ষণগুলো কমাতে সাহায্য করে। এ বিষয়গুলো প্রমাণ করে, এই অঙ্গভঙ্গিগুলো কুকুর ও তার মালিকের মধ্যে বন্ধনকে আরও শক্তিশালী করে।
স্বাগত জানানোর ধরন
আপনার কুকুর আপনাকে যে ভালোবাসে, তার স্পষ্ট ও মিষ্টি সংকেতগুলোর মধ্যে একটি হলো, যখন তারা আপনাকে বাড়িতে স্বাগত জানায়। আপনার কুকুর ছোট কিংবা বড় তেজি বা আদরপ্রিয়, দরজা দিয়ে আপনি প্রবেশ করলেই তারা তাদের অনুভূতি প্রকাশ করবে। ভেটেরিনারি চিকিৎসক জুলি হান্ট বলেন, ‘আপনি বাড়িতে ফেরার সময় যদি আপনার কুকুর প্রতিবার আপনাকে অভ্যর্থনা জানায়, তবে এটি ভালোবাসার একটি নিশ্চিত লক্ষণ।’ তিনি ব্যাখ্যা করেন, আপনি কতক্ষণের জন্য বাইরে ছিলেন, তা নির্বিশেষে কুকুরটি আপনাকে দেখে সব সময় আনন্দিত হবে। এই আনন্দের মুহূর্তে কুকুর প্রায়ই তাদের নিজস্ব কিছু অঙ্গভঙ্গি প্রকাশ করে।

ছায়ার মতো অনুসরণ করে
কেউ কেউ এই আচরণকে উদ্বেগের লক্ষণ মনে করতে পারেন। তবে ভেটেরিনারি চিকিৎসক বৈদ জানান, এর মানে আপনার কুকুর আপনাকে তার নিরাপদ স্থান মনে করে এবং আপনার প্রতি তার গভীর দুর্বলতা রয়েছে। কুকুরেরা নিরাপদ বোধ করে যখন তারা আপনার সঙ্গে একই ঘরে থাকে। এমনকি আপনি তাদের দিকে মনোযোগ না দিলেও তারা এই কাজ করে। তারা আপনার কাছাকাছি থাকতে চায় এবং আপনি আশপাশে আছেন জেনে তারা শান্তিতে বিশ্রাম নিতে পারে এবং ঘুমায়। এটি এমন একটি লক্ষণ যে তারা আপনাকে তাদের সেরা বন্ধু মনে করে।
আবেগ বুঝতে পারে
আপনার কুকুরের ভালোবাসা প্রকাশের আরেকটি সুন্দর সংকেত হলো, তাদের হৃদয়ের কথা বোঝার সহজাত ক্ষমতা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই আচরণ তাদের আনুগত্য, মালিকের সঙ্গে বন্ধন এবং নিঃশর্ত স্নেহ প্রদর্শন করে। কুকুর যখন আপনার আবেগের সংকেতগুলোতে সাড়া দেয়, তখন আপনার প্রতি তাদের মানসিক সংযোগ দৃশ্যমান হয়। যেমন আপনি উত্তেজিত হলে তাদের শক্তি আপনার সঙ্গে মিলিয়ে নেয় কিংবা আপনি দুঃখিত হলে শান্ত থাকে অথবা কাছে থাকতে চায়।
খেলনা নিয়ে আসে
আপনি হয়তো লালায় ভেজা পুরোনো খেলনা চাননি। কিন্তু আপনার কুকুর তবু ভালোবাসার সঙ্গে সেটি কাছে নিয়ে আসে। এ ধরনের ছোট ছোট কাজ হলো আপনার প্রতি তাদের ভালোবাসার ধ্রুপদি চিহ্ন। তাদের প্রিয় জিনিস, সেটা খেলনা, কম্বল বা হাড়; যা-ই হোক না কেন, আপনার কাছে এনে দেওয়া প্রমাণ করে যে তারা তাদের আনন্দের উৎস আপনার সঙ্গে ভাগ করে নিতে চায়।

বিপদ থেকে রক্ষা করে
যখন একটি কুকুর তার মালিকের প্রতি অনুরক্ত হয়, তখন তাদের শারীরিক ভাষা তা বুঝিয়ে দেয়। কুকুর আপনাকে প্রকৃত ও কাল্পনিক বিপদ থেকে রক্ষা করে তাদের ভালোবাসা প্রকাশ করে। এর জন্য অনেক সময় তারা জোরে জোরে ডাকে কিংবা বাঁচাতে দৌড়ে আসে।
অতিরিক্ত ভালোবাসার সংকেত
চোখের দিকে তাকানো: যখন পোষা কুকুর সরাসরি আপনার চোখের দিকে তাকায়, সেটি আসলে তার গভীর ভালোবাসার প্রকাশ।
পাশে থাকা: যদি সে ভালোবাসে, তবে আপনাকে পাশেই তার সবচেয়ে প্রিয় জায়গা। সে নিজেকে একা করার প্রয়োজন অনুভব করে না।
স্বস্তিতে একা থাকা: কুকুর একা থাকাকালীন যদি শান্ত ও স্বচ্ছন্দ থাকে, তবে এটি একটি ইতিবাচক চিহ্ন।
চাঙা করা: কুকুর আপনার আবেগ বুঝতে পারার ক্ষমতা রাখে। আপনি ভালো অনুভব না করলে তারা কাছে এসে আপনাকে চাঙা করার জন্য সবকিছু করবে।
সূত্র: প্রাডে পেটস, শোবিজ ডেইলি ডটকম

পোষা প্রাণীর অভিভাবক হিসেবে কুকুরের এমন কিছু আচরণ দেখা যায়, যেগুলো তাদের প্রতি পালকের স্নেহ আরও বাড়িয়ে দেয়। যদিও সেই বিষয়গুলো অন্যদের কাছে কখনো কখনো কিছুটা অদ্ভুত লাগতে পারে। উদাহরণ হিসেবে বলা চলে, ব্যক্তিগত সময়ে তারা পালকের সঙ্গ ছাড়ে না। কিংবা প্রিয় খেলনা এনে দিয়ে খেলতে শুরু করে। পশুচিকিৎসকেরা বলছেন, আপাতদৃষ্টে এ ধরনের তুচ্ছ আচরণগুলো আসলে একটি স্পষ্ট সংকেত। আর তা হলো কুকুরটি আপনাকে কতটা ভালোবাসে! এই আচরণগুলো হলো কুকুরের স্নেহ প্রকাশের বিশেষ সংকেত, যা তার ভালোবাসা এবং আনুগত্য প্রকাশের এক অনন্য উপায়।
ভেটেরিনারি চিকিৎসকেরা বলেন, যে কুকুর আপনাকে মন থেকে শ্রদ্ধা করে, তার আশপাশে থাকা মানে জীবনের প্রতিদিন নিঃশর্ত ভালোবাসার সাক্ষী হওয়া। পোষা প্রাণীরা আপনার আবেগ ও মেজাজ প্রতিফলিত করে। আপনার মন খারাপ থাকলে তারা মন ভালো করে দিতে সাহায্য করে। কুকুরের এই নিঃশর্ত ভালোবাসা বিষণ্নতা ও উদ্বেগের লক্ষণগুলো কমাতে সাহায্য করে। এ বিষয়গুলো প্রমাণ করে, এই অঙ্গভঙ্গিগুলো কুকুর ও তার মালিকের মধ্যে বন্ধনকে আরও শক্তিশালী করে।
স্বাগত জানানোর ধরন
আপনার কুকুর আপনাকে যে ভালোবাসে, তার স্পষ্ট ও মিষ্টি সংকেতগুলোর মধ্যে একটি হলো, যখন তারা আপনাকে বাড়িতে স্বাগত জানায়। আপনার কুকুর ছোট কিংবা বড় তেজি বা আদরপ্রিয়, দরজা দিয়ে আপনি প্রবেশ করলেই তারা তাদের অনুভূতি প্রকাশ করবে। ভেটেরিনারি চিকিৎসক জুলি হান্ট বলেন, ‘আপনি বাড়িতে ফেরার সময় যদি আপনার কুকুর প্রতিবার আপনাকে অভ্যর্থনা জানায়, তবে এটি ভালোবাসার একটি নিশ্চিত লক্ষণ।’ তিনি ব্যাখ্যা করেন, আপনি কতক্ষণের জন্য বাইরে ছিলেন, তা নির্বিশেষে কুকুরটি আপনাকে দেখে সব সময় আনন্দিত হবে। এই আনন্দের মুহূর্তে কুকুর প্রায়ই তাদের নিজস্ব কিছু অঙ্গভঙ্গি প্রকাশ করে।

ছায়ার মতো অনুসরণ করে
কেউ কেউ এই আচরণকে উদ্বেগের লক্ষণ মনে করতে পারেন। তবে ভেটেরিনারি চিকিৎসক বৈদ জানান, এর মানে আপনার কুকুর আপনাকে তার নিরাপদ স্থান মনে করে এবং আপনার প্রতি তার গভীর দুর্বলতা রয়েছে। কুকুরেরা নিরাপদ বোধ করে যখন তারা আপনার সঙ্গে একই ঘরে থাকে। এমনকি আপনি তাদের দিকে মনোযোগ না দিলেও তারা এই কাজ করে। তারা আপনার কাছাকাছি থাকতে চায় এবং আপনি আশপাশে আছেন জেনে তারা শান্তিতে বিশ্রাম নিতে পারে এবং ঘুমায়। এটি এমন একটি লক্ষণ যে তারা আপনাকে তাদের সেরা বন্ধু মনে করে।
আবেগ বুঝতে পারে
আপনার কুকুরের ভালোবাসা প্রকাশের আরেকটি সুন্দর সংকেত হলো, তাদের হৃদয়ের কথা বোঝার সহজাত ক্ষমতা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই আচরণ তাদের আনুগত্য, মালিকের সঙ্গে বন্ধন এবং নিঃশর্ত স্নেহ প্রদর্শন করে। কুকুর যখন আপনার আবেগের সংকেতগুলোতে সাড়া দেয়, তখন আপনার প্রতি তাদের মানসিক সংযোগ দৃশ্যমান হয়। যেমন আপনি উত্তেজিত হলে তাদের শক্তি আপনার সঙ্গে মিলিয়ে নেয় কিংবা আপনি দুঃখিত হলে শান্ত থাকে অথবা কাছে থাকতে চায়।
খেলনা নিয়ে আসে
আপনি হয়তো লালায় ভেজা পুরোনো খেলনা চাননি। কিন্তু আপনার কুকুর তবু ভালোবাসার সঙ্গে সেটি কাছে নিয়ে আসে। এ ধরনের ছোট ছোট কাজ হলো আপনার প্রতি তাদের ভালোবাসার ধ্রুপদি চিহ্ন। তাদের প্রিয় জিনিস, সেটা খেলনা, কম্বল বা হাড়; যা-ই হোক না কেন, আপনার কাছে এনে দেওয়া প্রমাণ করে যে তারা তাদের আনন্দের উৎস আপনার সঙ্গে ভাগ করে নিতে চায়।

বিপদ থেকে রক্ষা করে
যখন একটি কুকুর তার মালিকের প্রতি অনুরক্ত হয়, তখন তাদের শারীরিক ভাষা তা বুঝিয়ে দেয়। কুকুর আপনাকে প্রকৃত ও কাল্পনিক বিপদ থেকে রক্ষা করে তাদের ভালোবাসা প্রকাশ করে। এর জন্য অনেক সময় তারা জোরে জোরে ডাকে কিংবা বাঁচাতে দৌড়ে আসে।
অতিরিক্ত ভালোবাসার সংকেত
চোখের দিকে তাকানো: যখন পোষা কুকুর সরাসরি আপনার চোখের দিকে তাকায়, সেটি আসলে তার গভীর ভালোবাসার প্রকাশ।
পাশে থাকা: যদি সে ভালোবাসে, তবে আপনাকে পাশেই তার সবচেয়ে প্রিয় জায়গা। সে নিজেকে একা করার প্রয়োজন অনুভব করে না।
স্বস্তিতে একা থাকা: কুকুর একা থাকাকালীন যদি শান্ত ও স্বচ্ছন্দ থাকে, তবে এটি একটি ইতিবাচক চিহ্ন।
চাঙা করা: কুকুর আপনার আবেগ বুঝতে পারার ক্ষমতা রাখে। আপনি ভালো অনুভব না করলে তারা কাছে এসে আপনাকে চাঙা করার জন্য সবকিছু করবে।
সূত্র: প্রাডে পেটস, শোবিজ ডেইলি ডটকম

মা-বাবার বিচ্ছেদের ফলে সন্তানরা নানা ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হয়। তারা বেশি মানসিক ও সামাজিক সমস্যায় পড়ে। এসব সমস্যা দীর্ঘমেয়াদি হতে পারে এবং শিশুর মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে।
৩০ নভেম্বর ২০২৪
বাস্তুমতে, ব্যবহৃত হচ্ছে না এমন জিনিসপত্র যদি দিনের পর দিন জমতে থাকে, তাহলে ঘরে নেতিবাচক শক্তি বিরাজ করে। এই নেতিবাচক শক্তির বিভিন্ন রূপ রয়েছে। অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ঘরে পড়ে থাকলে তাতে ধুলা-ময়লা জমে এবং তা থেকে বিভিন্ন অসুখ-বিসুখ হয়। তা ছাড়া বাড়তি জিনিসপত্র ঘরে জমা হলে দৈনন্দিন কাজকর্মেও অসুবিধা দেখা
৯ ঘণ্টা আগে
শীতকাল আসতে আর বেশি দেরি নেই। হেমন্তের এই মাঝামাঝি সময়ে দিনে তেমন না হলেও সন্ধ্যার পর শীত ঠিকই অনুভূত হচ্ছে। ফলে রাতে পাতলা চাদর, কটি, শ্রাগ বা ফুলস্লিভ গেঞ্জি পরতে হচ্ছে। অনেকে আবার সন্ধ্যার দিকে বাড়ি ফেরার পথে ঠান্ডা হাওয়া ঠেকাতে গা ঢাকা দেওয়া যায়, এমন পোশাক ব্যাগে রাখছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
আজ আপনার ধৈর্যের পারদ শূন্যের কাছাকাছি। সকালে ঘুম থেকে উঠে চায়ের কাপ হাতে নেওয়ার আগেই অর্ধেক দিন পার করে ফেলার তাড়ায় থাকবেন। কোনো একটি মশা আপনার গতির প্রতিবাদ করলে তার সঙ্গেও লেগে যেতে পারে ছোটখাটো সংঘর্ষ।
১৬ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

বাস্তুমতে, ব্যবহৃত হচ্ছে না এমন জিনিসপত্র যদি দিনের পর দিন জমতে থাকে, তাহলে ঘরে নেতিবাচক শক্তি বিরাজ করে। এই নেতিবাচক শক্তির বিভিন্ন রূপ রয়েছে। অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ঘরে পড়ে থাকলে তাতে ধুলা-ময়লা জমে এবং তা থেকে বিভিন্ন অসুখ-বিসুখ হয়। তা ছাড়া বাড়তি জিনিসপত্র ঘরে জমা হলে দৈনন্দিন কাজকর্মেও অসুবিধা দেখা দেয়। তাই নির্দিষ্ট সময় পর পুরো বাড়ি থেকে অব্যবহৃত এবং অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বেছে সরিয়ে ফেলার পরামর্শ দেয় বাস্তুশাস্ত্র।
আমাদের সবার বাড়িতেই কমবেশি কিছু জিনিস রয়েছে, যা একদম অপ্রয়োজনীয় কিংবা মাসের পর মাস চলে যাচ্ছে, কিন্তু ব্যবহৃত হচ্ছে না। তা ছাড়া বিভিন্ন সময় আমরা নানা রকম জিনিস কিনে ঘর ভরে ফেলি। একসময় দেখা যায়, সেসব জিনিস আমাদের তেমন কোনো কাজে তো লাগেই না, বরং শেলফ বা ঘরের বিভিন্ন কোণে জমে থাকে বলে ঘর অপরিচ্ছন্ন দেখায়। শীতে লেপ, কম্বল, কার্পেট নামানোর ধকল আছে। এর আগেই বাড়ি থেকে অপ্রয়োজনীয় জিনিস সরানোর বন্দোবস্ত করুন।
কয়েক দিন সময় নিন
কয়েক দিন হাতে নিন এই কাজ করার জন্য। বাসায় যেসব জিনিস কোনো কাজেই আসছে না বা আর ব্যবহার করা হবে না, সেগুলোর একটা তালিকা তৈরি করুন। যেমন খালি বোতল, পুরোনো কাপড়, বেডশিট, ফুলের টপ, খেলনা, মেয়াদোত্তীর্ণ জিনিস, ফ্রিজের অপ্রয়োজনীয় জিনিস, ভাঙা বা পুরোনো শোপিস, পুরোনো থালাবাসন ইত্যাদি। তারপর একেক দিন একেক ঘর থেকে এসব জিনিসপত্র বের করে বারান্দায় বা কোনো একটা জায়গায় রাখুন। ছুটির দিন বসে এই জিনিসগুলোকে রিসাইকেল, কাউকে দিয়ে দেওয়া, ফেলে দেওয়া—এই তিন ভাগে ভাগ করে নিন। কারণ, পুরোনো বলেই যে সব একেবারে ফেলে দিতে হবে, তা-ও নয়। কিছু রিসাইকেল করে পুনরায় ব্যবহার উপযোগী করে তোলা যায়। আর কিছু জিনিস একেবারে ফেলে না দিয়ে কাউকে দিয়েও দেওয়া যায়।

অপ্রয়োজনীয় কি না কীভাবে বুঝবেন
অনেক সময় অপ্রয়োজনীয় জিনিসগুলো জড়ো করার পরেও ফেলা হয় না। আবার তুলে রাখি এই ভেবে যে পরে হয়তো কজে লাগবে। এমনটা করা যাবে না। একটু হিসাব করুন, যেগুলো ব্যবহৃত হচ্ছে না, সেগুলো ঠিক কত দিন ধরে আলমারিতে, শেলফে বা স্টোরে পড়ে আছে। এই পড়ে থাকার মেয়াদ যদি হয় তিন মাস থেকে এক বছর; তাহলে ধরে নিন, এগুলো রেখে দেওয়ার কোনো মানে নেই। প্রয়োজনে দান করে দিন। বিভিন্ন সংগঠন জামাকাপড় থেকে শুরু করে নিত্যব্যবহার্য পুরোনো জিনিস সংগ্রহ করে বিভিন্ন বস্তিতে দান করে। সেসব সংগঠনেও এসব জমা দিতে পারেন। সমাজসেবাও হবে, ঘরও হালকা হবে।
প্রয়োজন ছাড়া কেনাকাটা বন্ধ করুন
অনেকে শপিং মলে গেলে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না। পছন্দ হলেই জামা, জুতা, ক্রোকারিজ কিনে ফেলেন। এই অভ্যাস থেকে সরে আসুন। জীবনযাপনের জন্য ঠিক যতটুকু প্রয়োজন, ততটুকুই কিনুন। দেখবেন এগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ করাটাও অনেক সহজ হয়ে গেছে।

পুরোনো পাপোশ ফেলে দিন
পুরোনো পাপোশ বাতিল করার এটাই সেরা সময়। এখন নানা রকম ছোট ও বড় পাপোশ ফুটপাত থেকে শুরু করে শপিং মলে পাওয়া যাবে। তাই ছেঁড়া, জীর্ণ হয়ে আসা যে পাপোশ বদলানোর বলেও এত দিন সেটা করা হচ্ছিল না, সেটা করুন এ মাসেই।
টুকিটাকি যা চোখ এড়িয়ে যায়
রান্নাঘরের মাজুনি ঠিক কবে বদলেছিলেন, মনে পড়ে? আবার হাঁড়ি ধরার যে কাপড়, সেটাও তো বদলাতে হবে। রান্নার সময় বারবার হাত মুছতে যে ন্যাপকিন ব্যবহার করেন, সেটাও এই সুযোগে বদলে নিন। এই সব কটি জিনিস থেকে জীবাণু ছড়ায়। তাই খুব বেশি তেল চিটচিটে এবং নোংরা হওয়ার আগে সেগুলো বদলে নেওয়া ভালো।
সূত্র: কান্ট্রি লিভিং ও অন্যান্য

বাস্তুমতে, ব্যবহৃত হচ্ছে না এমন জিনিসপত্র যদি দিনের পর দিন জমতে থাকে, তাহলে ঘরে নেতিবাচক শক্তি বিরাজ করে। এই নেতিবাচক শক্তির বিভিন্ন রূপ রয়েছে। অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ঘরে পড়ে থাকলে তাতে ধুলা-ময়লা জমে এবং তা থেকে বিভিন্ন অসুখ-বিসুখ হয়। তা ছাড়া বাড়তি জিনিসপত্র ঘরে জমা হলে দৈনন্দিন কাজকর্মেও অসুবিধা দেখা দেয়। তাই নির্দিষ্ট সময় পর পুরো বাড়ি থেকে অব্যবহৃত এবং অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বেছে সরিয়ে ফেলার পরামর্শ দেয় বাস্তুশাস্ত্র।
আমাদের সবার বাড়িতেই কমবেশি কিছু জিনিস রয়েছে, যা একদম অপ্রয়োজনীয় কিংবা মাসের পর মাস চলে যাচ্ছে, কিন্তু ব্যবহৃত হচ্ছে না। তা ছাড়া বিভিন্ন সময় আমরা নানা রকম জিনিস কিনে ঘর ভরে ফেলি। একসময় দেখা যায়, সেসব জিনিস আমাদের তেমন কোনো কাজে তো লাগেই না, বরং শেলফ বা ঘরের বিভিন্ন কোণে জমে থাকে বলে ঘর অপরিচ্ছন্ন দেখায়। শীতে লেপ, কম্বল, কার্পেট নামানোর ধকল আছে। এর আগেই বাড়ি থেকে অপ্রয়োজনীয় জিনিস সরানোর বন্দোবস্ত করুন।
কয়েক দিন সময় নিন
কয়েক দিন হাতে নিন এই কাজ করার জন্য। বাসায় যেসব জিনিস কোনো কাজেই আসছে না বা আর ব্যবহার করা হবে না, সেগুলোর একটা তালিকা তৈরি করুন। যেমন খালি বোতল, পুরোনো কাপড়, বেডশিট, ফুলের টপ, খেলনা, মেয়াদোত্তীর্ণ জিনিস, ফ্রিজের অপ্রয়োজনীয় জিনিস, ভাঙা বা পুরোনো শোপিস, পুরোনো থালাবাসন ইত্যাদি। তারপর একেক দিন একেক ঘর থেকে এসব জিনিসপত্র বের করে বারান্দায় বা কোনো একটা জায়গায় রাখুন। ছুটির দিন বসে এই জিনিসগুলোকে রিসাইকেল, কাউকে দিয়ে দেওয়া, ফেলে দেওয়া—এই তিন ভাগে ভাগ করে নিন। কারণ, পুরোনো বলেই যে সব একেবারে ফেলে দিতে হবে, তা-ও নয়। কিছু রিসাইকেল করে পুনরায় ব্যবহার উপযোগী করে তোলা যায়। আর কিছু জিনিস একেবারে ফেলে না দিয়ে কাউকে দিয়েও দেওয়া যায়।

অপ্রয়োজনীয় কি না কীভাবে বুঝবেন
অনেক সময় অপ্রয়োজনীয় জিনিসগুলো জড়ো করার পরেও ফেলা হয় না। আবার তুলে রাখি এই ভেবে যে পরে হয়তো কজে লাগবে। এমনটা করা যাবে না। একটু হিসাব করুন, যেগুলো ব্যবহৃত হচ্ছে না, সেগুলো ঠিক কত দিন ধরে আলমারিতে, শেলফে বা স্টোরে পড়ে আছে। এই পড়ে থাকার মেয়াদ যদি হয় তিন মাস থেকে এক বছর; তাহলে ধরে নিন, এগুলো রেখে দেওয়ার কোনো মানে নেই। প্রয়োজনে দান করে দিন। বিভিন্ন সংগঠন জামাকাপড় থেকে শুরু করে নিত্যব্যবহার্য পুরোনো জিনিস সংগ্রহ করে বিভিন্ন বস্তিতে দান করে। সেসব সংগঠনেও এসব জমা দিতে পারেন। সমাজসেবাও হবে, ঘরও হালকা হবে।
প্রয়োজন ছাড়া কেনাকাটা বন্ধ করুন
অনেকে শপিং মলে গেলে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না। পছন্দ হলেই জামা, জুতা, ক্রোকারিজ কিনে ফেলেন। এই অভ্যাস থেকে সরে আসুন। জীবনযাপনের জন্য ঠিক যতটুকু প্রয়োজন, ততটুকুই কিনুন। দেখবেন এগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ করাটাও অনেক সহজ হয়ে গেছে।

পুরোনো পাপোশ ফেলে দিন
পুরোনো পাপোশ বাতিল করার এটাই সেরা সময়। এখন নানা রকম ছোট ও বড় পাপোশ ফুটপাত থেকে শুরু করে শপিং মলে পাওয়া যাবে। তাই ছেঁড়া, জীর্ণ হয়ে আসা যে পাপোশ বদলানোর বলেও এত দিন সেটা করা হচ্ছিল না, সেটা করুন এ মাসেই।
টুকিটাকি যা চোখ এড়িয়ে যায়
রান্নাঘরের মাজুনি ঠিক কবে বদলেছিলেন, মনে পড়ে? আবার হাঁড়ি ধরার যে কাপড়, সেটাও তো বদলাতে হবে। রান্নার সময় বারবার হাত মুছতে যে ন্যাপকিন ব্যবহার করেন, সেটাও এই সুযোগে বদলে নিন। এই সব কটি জিনিস থেকে জীবাণু ছড়ায়। তাই খুব বেশি তেল চিটচিটে এবং নোংরা হওয়ার আগে সেগুলো বদলে নেওয়া ভালো।
সূত্র: কান্ট্রি লিভিং ও অন্যান্য

মা-বাবার বিচ্ছেদের ফলে সন্তানরা নানা ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হয়। তারা বেশি মানসিক ও সামাজিক সমস্যায় পড়ে। এসব সমস্যা দীর্ঘমেয়াদি হতে পারে এবং শিশুর মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে।
৩০ নভেম্বর ২০২৪
পোষা প্রাণীর অভিভাবক হিসেবে কুকুরের এমন কিছু আচরণ দেখা যায়, যেগুলো তাদের প্রতি পালকের স্নেহ আরও বাড়িয়ে দেয়। যদিও সেই বিষয়গুলো অন্যদের কাছে কখনো কখনো কিছুটা অদ্ভুত লাগতে পারে। উদাহরণ হিসেবে বলা চলে, ব্যক্তিগত সময়ে তারা পালকের সঙ্গ ছাড়ে না। কিংবা প্রিয় খেলনা এনে দিয়ে খেলতে শুরু করে। পশুচিকিৎসকেরা বলছে
৬ ঘণ্টা আগে
শীতকাল আসতে আর বেশি দেরি নেই। হেমন্তের এই মাঝামাঝি সময়ে দিনে তেমন না হলেও সন্ধ্যার পর শীত ঠিকই অনুভূত হচ্ছে। ফলে রাতে পাতলা চাদর, কটি, শ্রাগ বা ফুলস্লিভ গেঞ্জি পরতে হচ্ছে। অনেকে আবার সন্ধ্যার দিকে বাড়ি ফেরার পথে ঠান্ডা হাওয়া ঠেকাতে গা ঢাকা দেওয়া যায়, এমন পোশাক ব্যাগে রাখছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
আজ আপনার ধৈর্যের পারদ শূন্যের কাছাকাছি। সকালে ঘুম থেকে উঠে চায়ের কাপ হাতে নেওয়ার আগেই অর্ধেক দিন পার করে ফেলার তাড়ায় থাকবেন। কোনো একটি মশা আপনার গতির প্রতিবাদ করলে তার সঙ্গেও লেগে যেতে পারে ছোটখাটো সংঘর্ষ।
১৬ ঘণ্টা আগেসানজিদা সামরিন, ঢাকা

শীতকাল আসতে আর বেশি দেরি নেই। হেমন্তের এই মাঝামাঝি সময়ে দিনে তেমন না হলেও সন্ধ্যার পর শীত ঠিকই অনুভূত হচ্ছে। ফলে রাতে পাতলা চাদর, কটি, শ্রাগ বা ফুলস্লিভ গেঞ্জি পরতে হচ্ছে। অনেকে আবার সন্ধ্যার দিকে বাড়ি ফেরার পথে ঠান্ডা হাওয়া ঠেকাতে গা ঢাকা দেওয়া যায়, এমন পোশাক ব্যাগে রাখছেন।
কাপড় কেমন হবে
হেমন্ত মানে আবহাওয়া একটু এলোমেলো। দিনে রোদ থাকে বলে গরম লাগে। আবার রাতে ঠান্ডা। সেই ঠান্ডা এবার মোটা পোশাক গায়ে চাপানোর মতোও নয়। ফলে এ সময়কার পোশাকের কাপড় হওয়া চাই আরামদায়ক। হাল ফ্যাশনে এমন নানা ডিজাইন এবং কাপড়ের পোশাক বাজারে এলেও এই ঋতুতে সুতিই যেন একান্ত আপন। তবে গ্রীষ্মের পাতলা সুতি নয়, আবার শীতের মোটা সুতিও নয়, মাঝামাঝি ধরনের কাপড়ের পোশাক আপনাকে বেছে নিতে হবে।
নকশা হবে যেমন
কাপড় তো হলো। এবার পোশাকের নকশা কেমন হবে? খেয়াল করলে দেখবেন, কয়েক বছর ধরে সুতি কাপড়ের টাইডাই পোশাকের কদর বেড়েছে। রোজ অফিস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কিংবা বাইরে যাওয়ার জন্য সুতির টাইডাই পোশাক বেছে নিচ্ছেন তরুণীরা। ফ্যাশন ডিজাইনাররাও তাঁদের এই পছন্দকে গুরুত্ব দিয়ে শাড়ি কিংবা সালোয়ার-কামিজও তৈরি করছেন টাইডাই করা সুতি কাপড় দিয়ে। বলা হচ্ছে, এগুলো এখন ট্রেন্ডি পোশাক।
সুতা এবং মোম দিয়ে ফ্রি হ্যান্ড ড্রয়িংয়ে বিভিন্ন
রং দিয়ে করা হয় টাইডাই। এই পোশাকগুলোর বৈশিষ্ট্যই হচ্ছে নকশার বৈচিত্র্য ও রং। ফুল বাঁধন, ডোরা বাঁধন, কাঠি বাঁধন—এ ধরনের বিভিন্ন বাঁধনের নকশায় টাইডাই পোশাক বাজারে পাওয়া যায়। তবে বরফি, বৃত্ত, সোজা লাইন, চার কোনা, কার্ভ, আঁকাবাঁকা লাইন ইত্যাদি ডিজাইন সাধারণত টাইডাই পোশাকে দেখা যায়।
নিজেই করুন টাইডাই
একসময় আমাদের মা-খালাদের শখের জিনিস ছিল টাইডাই। এক রঙের কাপড়, সুতা ও রং কিনে এনে নিজেই বাসায় করতেন এই নকশা। অনেকে পাড়ায় পাড়ায় শেখাতেনও বটে। কিন্তু এখন টাইডাইয়ের কাপড় প্রায় সব মার্কেটে পাওয়া যায়। তবে অনেকে এখনো শখের বশে ইউটিউবে টিউটরিয়াল দেখে এবং প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র জোগাড় করে নিজের ডিজাইন দিয়ে তৈরি করেন টাইডাই করা পোশাক। এ জন্য কাপড় পাওয়া যাবে যেকোনো মার্কেটে। আর আনুষঙ্গিক যা যা লাগবে, সেগুলো যেকোনো শহরের নিউমার্কেট বা হকার্স মার্কেটে পাওয়া যাবে। এটাও বলে রাখতে হয়, দেশের যেকোনো ফ্যাশন হাউসে এবং স্থানীয় নিউমার্কেট কিংবা সুপার মার্কেটগুলোতে বিভিন্ন নকশার টাইডাই কাপড়ের পোশাক পাওয়া যায়।
টাইডাই করা পোশাক ঘন ঘন না ধোয়া ভালো। বাইরে থেকে ফিরে ফ্যানের বাতাসে পোশাকটি শুকাতে দিন। ঘামে ভেজা ভাব চলে গেলে ভাঁজ করে রেখে দিন। মাঝে মাঝে আলমারি থেকে বের করে রোদে শুকিয়ে নিতে হবে। তবে অবশ্যই উল্টো করে শুকাতে দেবেন।
মেহবুব জাদু
ফ্যাশন ডিজাইনার ও স্বত্বাধিকারী যাদুর বাক্স
ফ্যাশন ডিজাইনার ও যাদুর বাক্সের স্বত্বাধিকারী মেহবুব জাদু নারীদের জন্য সুতি কাপড়ের ওপর টাইডাই ব্লেজার ও স্কার্টের কো-অর্ড সেট, কটি ও স্কার্ট নকশা করেছেন। অন্যদিকে পুরুষদের জন্য রয়েছে ব্লেজার ও শার্ট। হালকা শীতের এসব পোশাক ছাড়াও টাইডাই কাপড়ে শাড়ি ও পাঞ্জাবিও নকশা করেছেন তিনি। থিমেটিক রং হিসেবে সব পোশাকেই ব্যবহৃত হয়েছে সি-ব্লু রং। এই ধরনের পোশাকগুলোর মধ্য়ে ব্লেজার ও স্কার্টের কো-অর্ড সেটের বহুমাত্রিক ব্যবহার রয়েছে বলে জানান মেহবুব জাদু। তিনি বলেন, আধুনিক ফ্যাশনে কো-অর্ডের ব্লেজার ও স্কার্টকে আলাদাভাবেও পরা যাবে। যেমন টাইডাই করা সি-ব্লু ব্লেজারের সঙ্গে সাদা বা ধূসর রঙের পেনসিল স্কার্ট, এ-লাইন স্কার্ট বা মিডি স্কার্ট পরা যাবে। চাইলে প্যান্টের সঙ্গেও সুন্দরভাবে পরা যাবে। অন্যদিকে পেশাদার পরিবেশ কিংবা অনুষ্ঠানের জন্য টাইডাই করা স্কার্টের সঙ্গে জুতসই টপ বেছে নিতে পারলেই দারুণ লুক বের করা সম্ভব।

শীতকাল আসতে আর বেশি দেরি নেই। হেমন্তের এই মাঝামাঝি সময়ে দিনে তেমন না হলেও সন্ধ্যার পর শীত ঠিকই অনুভূত হচ্ছে। ফলে রাতে পাতলা চাদর, কটি, শ্রাগ বা ফুলস্লিভ গেঞ্জি পরতে হচ্ছে। অনেকে আবার সন্ধ্যার দিকে বাড়ি ফেরার পথে ঠান্ডা হাওয়া ঠেকাতে গা ঢাকা দেওয়া যায়, এমন পোশাক ব্যাগে রাখছেন।
কাপড় কেমন হবে
হেমন্ত মানে আবহাওয়া একটু এলোমেলো। দিনে রোদ থাকে বলে গরম লাগে। আবার রাতে ঠান্ডা। সেই ঠান্ডা এবার মোটা পোশাক গায়ে চাপানোর মতোও নয়। ফলে এ সময়কার পোশাকের কাপড় হওয়া চাই আরামদায়ক। হাল ফ্যাশনে এমন নানা ডিজাইন এবং কাপড়ের পোশাক বাজারে এলেও এই ঋতুতে সুতিই যেন একান্ত আপন। তবে গ্রীষ্মের পাতলা সুতি নয়, আবার শীতের মোটা সুতিও নয়, মাঝামাঝি ধরনের কাপড়ের পোশাক আপনাকে বেছে নিতে হবে।
নকশা হবে যেমন
কাপড় তো হলো। এবার পোশাকের নকশা কেমন হবে? খেয়াল করলে দেখবেন, কয়েক বছর ধরে সুতি কাপড়ের টাইডাই পোশাকের কদর বেড়েছে। রোজ অফিস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কিংবা বাইরে যাওয়ার জন্য সুতির টাইডাই পোশাক বেছে নিচ্ছেন তরুণীরা। ফ্যাশন ডিজাইনাররাও তাঁদের এই পছন্দকে গুরুত্ব দিয়ে শাড়ি কিংবা সালোয়ার-কামিজও তৈরি করছেন টাইডাই করা সুতি কাপড় দিয়ে। বলা হচ্ছে, এগুলো এখন ট্রেন্ডি পোশাক।
সুতা এবং মোম দিয়ে ফ্রি হ্যান্ড ড্রয়িংয়ে বিভিন্ন
রং দিয়ে করা হয় টাইডাই। এই পোশাকগুলোর বৈশিষ্ট্যই হচ্ছে নকশার বৈচিত্র্য ও রং। ফুল বাঁধন, ডোরা বাঁধন, কাঠি বাঁধন—এ ধরনের বিভিন্ন বাঁধনের নকশায় টাইডাই পোশাক বাজারে পাওয়া যায়। তবে বরফি, বৃত্ত, সোজা লাইন, চার কোনা, কার্ভ, আঁকাবাঁকা লাইন ইত্যাদি ডিজাইন সাধারণত টাইডাই পোশাকে দেখা যায়।
নিজেই করুন টাইডাই
একসময় আমাদের মা-খালাদের শখের জিনিস ছিল টাইডাই। এক রঙের কাপড়, সুতা ও রং কিনে এনে নিজেই বাসায় করতেন এই নকশা। অনেকে পাড়ায় পাড়ায় শেখাতেনও বটে। কিন্তু এখন টাইডাইয়ের কাপড় প্রায় সব মার্কেটে পাওয়া যায়। তবে অনেকে এখনো শখের বশে ইউটিউবে টিউটরিয়াল দেখে এবং প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র জোগাড় করে নিজের ডিজাইন দিয়ে তৈরি করেন টাইডাই করা পোশাক। এ জন্য কাপড় পাওয়া যাবে যেকোনো মার্কেটে। আর আনুষঙ্গিক যা যা লাগবে, সেগুলো যেকোনো শহরের নিউমার্কেট বা হকার্স মার্কেটে পাওয়া যাবে। এটাও বলে রাখতে হয়, দেশের যেকোনো ফ্যাশন হাউসে এবং স্থানীয় নিউমার্কেট কিংবা সুপার মার্কেটগুলোতে বিভিন্ন নকশার টাইডাই কাপড়ের পোশাক পাওয়া যায়।
টাইডাই করা পোশাক ঘন ঘন না ধোয়া ভালো। বাইরে থেকে ফিরে ফ্যানের বাতাসে পোশাকটি শুকাতে দিন। ঘামে ভেজা ভাব চলে গেলে ভাঁজ করে রেখে দিন। মাঝে মাঝে আলমারি থেকে বের করে রোদে শুকিয়ে নিতে হবে। তবে অবশ্যই উল্টো করে শুকাতে দেবেন।
মেহবুব জাদু
ফ্যাশন ডিজাইনার ও স্বত্বাধিকারী যাদুর বাক্স
ফ্যাশন ডিজাইনার ও যাদুর বাক্সের স্বত্বাধিকারী মেহবুব জাদু নারীদের জন্য সুতি কাপড়ের ওপর টাইডাই ব্লেজার ও স্কার্টের কো-অর্ড সেট, কটি ও স্কার্ট নকশা করেছেন। অন্যদিকে পুরুষদের জন্য রয়েছে ব্লেজার ও শার্ট। হালকা শীতের এসব পোশাক ছাড়াও টাইডাই কাপড়ে শাড়ি ও পাঞ্জাবিও নকশা করেছেন তিনি। থিমেটিক রং হিসেবে সব পোশাকেই ব্যবহৃত হয়েছে সি-ব্লু রং। এই ধরনের পোশাকগুলোর মধ্য়ে ব্লেজার ও স্কার্টের কো-অর্ড সেটের বহুমাত্রিক ব্যবহার রয়েছে বলে জানান মেহবুব জাদু। তিনি বলেন, আধুনিক ফ্যাশনে কো-অর্ডের ব্লেজার ও স্কার্টকে আলাদাভাবেও পরা যাবে। যেমন টাইডাই করা সি-ব্লু ব্লেজারের সঙ্গে সাদা বা ধূসর রঙের পেনসিল স্কার্ট, এ-লাইন স্কার্ট বা মিডি স্কার্ট পরা যাবে। চাইলে প্যান্টের সঙ্গেও সুন্দরভাবে পরা যাবে। অন্যদিকে পেশাদার পরিবেশ কিংবা অনুষ্ঠানের জন্য টাইডাই করা স্কার্টের সঙ্গে জুতসই টপ বেছে নিতে পারলেই দারুণ লুক বের করা সম্ভব।

মা-বাবার বিচ্ছেদের ফলে সন্তানরা নানা ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হয়। তারা বেশি মানসিক ও সামাজিক সমস্যায় পড়ে। এসব সমস্যা দীর্ঘমেয়াদি হতে পারে এবং শিশুর মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে।
৩০ নভেম্বর ২০২৪
পোষা প্রাণীর অভিভাবক হিসেবে কুকুরের এমন কিছু আচরণ দেখা যায়, যেগুলো তাদের প্রতি পালকের স্নেহ আরও বাড়িয়ে দেয়। যদিও সেই বিষয়গুলো অন্যদের কাছে কখনো কখনো কিছুটা অদ্ভুত লাগতে পারে। উদাহরণ হিসেবে বলা চলে, ব্যক্তিগত সময়ে তারা পালকের সঙ্গ ছাড়ে না। কিংবা প্রিয় খেলনা এনে দিয়ে খেলতে শুরু করে। পশুচিকিৎসকেরা বলছে
৬ ঘণ্টা আগে
বাস্তুমতে, ব্যবহৃত হচ্ছে না এমন জিনিসপত্র যদি দিনের পর দিন জমতে থাকে, তাহলে ঘরে নেতিবাচক শক্তি বিরাজ করে। এই নেতিবাচক শক্তির বিভিন্ন রূপ রয়েছে। অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ঘরে পড়ে থাকলে তাতে ধুলা-ময়লা জমে এবং তা থেকে বিভিন্ন অসুখ-বিসুখ হয়। তা ছাড়া বাড়তি জিনিসপত্র ঘরে জমা হলে দৈনন্দিন কাজকর্মেও অসুবিধা দেখা
৯ ঘণ্টা আগে
আজ আপনার ধৈর্যের পারদ শূন্যের কাছাকাছি। সকালে ঘুম থেকে উঠে চায়ের কাপ হাতে নেওয়ার আগেই অর্ধেক দিন পার করে ফেলার তাড়ায় থাকবেন। কোনো একটি মশা আপনার গতির প্রতিবাদ করলে তার সঙ্গেও লেগে যেতে পারে ছোটখাটো সংঘর্ষ।
১৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেষ
আজ আপনার ধৈর্যের পারদ শূন্যের কাছাকাছি। সকালে ঘুম থেকে উঠে চায়ের কাপ হাতে নেওয়ার আগেই অর্ধেক দিন পার করে ফেলার তাড়ায় থাকবেন। কোনো একটি মশা আপনার গতির প্রতিবাদ করলে তার সঙ্গেও লেগে যেতে পারে ছোটখাটো সংঘর্ষ। বস আপনাকে একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজের ডেডলাইন দিলেন। ডেডলাইন পার হওয়ার আগেই কাজটা শেষ করে আরেকটা কাজ চেয়ে বসবেন। সহকর্মীরা আপনাকে দেখে ভয় পাবে—এত এনার্জি আসে কোথা থেকে? উত্তর: কাঁচা মরিচ আর ঘুমের অভাব! প্রেমিকা/প্রেমিক ধীরে কথা বললে বারবার রিকোয়েস্ট করবেন যেন তিনি একটু স্লো মোশনে কথা বলেন।
বৃষ
আজ সারাটা দিন আরাম আর আভিজাত্যের সন্ধানে থাকবেন। মনে হবে, এই জীবনটা তো উপভোগ করার জন্যই, তাই না? এই যুক্তিতে ভর করে অনলাইনে বেশ কিছু অপ্রয়োজনীয় কিন্তু সুন্দর জিনিস কিনে ফেলতে পারেন। সঞ্চয়? ওহ, সেটা তো কালকের কাজ! অফিসে এমন একটা আরামদায়ক চেয়ার বা কোণা খুঁজে পাবেন, যেখানে বসে থাকলে আপনার প্রোডাকটিভিটি কমে গেলেও, মন শান্তি পাবে। লাঞ্চের মেনু নিয়ে আজ আপনার গবেষণা আইনস্টাইনের আপেক্ষিক তত্ত্বের চেয়েও গভীর ও জটিল হবে। ভালোবাসার মানে আজ শুধু মনের বন্ধন নয়, প্রিয় চিপসের প্যাকেট ভাগ করে নেওয়া।
মিথুন
মাথায় আজ একসঙ্গে দশটা চিন্তা ঘুরপাক খাবে। একটা কাজে মন দিতে গিয়ে আরেকটা কাজের কথা মনে পড়বে, এবং তার মাঝেই একটা নতুন শার্টের ডিজাইন নিয়ে ভাবা শুরু করে দেবেন। এক কথায়, আজ একটা চলন্ত মাল্টিটাস্কিং জগাখিচুড়ি। বসের কাছে একটা আইডিয়া নিয়ে যাবেন, কিন্তু আলোচনা করতে করতে দেখবেন নিজেই সেই আইডিয়াটার বিপক্ষে যুক্তি দেওয়া শুরু করেছেন। সহকর্মী ভাববে, আপনার মধ্যে দুজন মানুষ বাস করে। ভুল করে মনের সবচেয়ে গভীর চিন্তাটা আপনার উবার/পাঠাও ড্রাইভারকে টেক্সট করে দিতে পারেন। তারপর সারা দিন ভাববেন, ‘ব্যাপারটা কী হলো?’
কর্কট
আজ অত্যন্ত সংবেদনশীল থাকবেন। পাশের বাড়ির কুকুরছানার হাঁটা দেখে চোখে পানি আসতে পারে, অথবা কোনো পুরোনো স্মৃতি আবেগপ্রবণ করে তুলবে। আবেগ নিয়ন্ত্রণ করা আজ আপনার জন্য একটা কঠিন চ্যালেঞ্জ। কেউ যদি আপনার বানানো চায়ের সমালোচনা করে, তবে আপনার মনে হতে পারে জীবনের সব ব্যর্থতা ওই চায়ের কাপেই লুকিয়ে আছে। কাজে মন দিতে না পারায় আজ নিজেকে অতিরিক্ত আদর-যত্ন দিতে হবে। প্রেমিক/প্রেমিকা যদি এক মিনিটের জন্য ফোন না ধরে, আপনি নিশ্চিত হয়ে যাবেন যে সে চাঁদে চলে গেছে।
সিংহ
আজ নিজেকে মঞ্চের কেন্দ্রে দেখতে চাইবেন। অফিসে ঢুকলেই মনে হবে সবার হাততালি দেওয়া উচিত, আর না দিলে নিজেই একটা মহৎ কাজের ফিরিস্তি দিয়ে দেবেন। আত্মবিশ্বাস আজ আকাশছোঁয়া—তবে সাবধানে, ছাদ যেন না ভাঙে! ভুল করে একটা অফিসের ই-মেইল চেইনে আপনার একটি চমৎকার সেলফি ‘Reply All’ করে দিতে পারেন। ঘাবড়াবেন না, এটা আপনার ‘নেতৃত্বের ঝলক’। পার্টনারকে মনে রাখতে হবে—আপনাকে খুশি রাখার জন্য মাঝে মাঝে প্রশংসা করে যেতেই হবে, এমনকি যদি আপনি শুধু নিশ্বাস নিচ্ছেন তবুও।
কন্যা
আজ ভেতরের সমালোচক জেগে উঠেছে। পৃথিবীর সব জিনিসই আজ আপনার কাছে অগোছালো মনে হবে। জীবনসঙ্গীর পাঠানো মেসেজে ব্যাকরণের ভুল খুঁজে বের করবেন এবং মনে মনে সেটার শুদ্ধ বানান লিখে দেবেন। বসের একটি গুরুত্বপূর্ণ রিপোর্টে একটি টাইপো খুঁজে পেয়ে যাবেন এবং এতে সারা দিনের শান্তি নষ্ট হয়ে যাবে। দ্বন্দ্বে ভুগবেন—বসকে বলে তাঁর ইগো ভাঙবেন, নাকি চুপ করে থেকে নিজের মনকে কষ্ট দেবেন? আপনার কাছে প্রেম হলো জুতো রাখার র্যাকটি সুন্দরভাবে গোছানো। পার্টনার আপনার শৃঙ্খলা দেখেই মুগ্ধ!
তুলা
সিদ্ধান্তহীনতা আজ আপনাকে কাবু করে ফেলবে। সামান্যতম দুটি জিনিসের মধ্যে একটি বেছে নিতে আপনার মনে হবে যেন জীবনের সবচেয়ে বড় পরীক্ষা দিচ্ছেন। একটি জরুরি মিটিংয়ে আপনাকে দুটো অপশনের মধ্যে একটি বেছে নিতে বলা হবে। সেই দুটি অপশনের সুবিধা-অসুবিধা নিয়ে এমন দার্শনিক আলোচনা শুরু করবেন যে, মিটিং শেষ হয়ে গেলেও উত্তর দেওয়া হবে না। পার্কে বসে থাকা দুটি পায়রার ঝগড়া মেটানোর চেষ্টা করতে পারেন, কারণ আপনার কাছে ভারসাম্যই আসল।
বৃশ্চিক
আজ চোখের গভীরতা দেখে সবাই হয়তো ভাববে আপনি কোনো জটিল প্লট সাজাচ্ছেন, কিন্তু সত্যিটা হলো—সকালে নাশতা করতে ভুলে গেছেন। আপনার রহস্যময় নীরবতা আজ অন্যদের মনে ভয়ের সঞ্চার করবে। আপনার তীব্র চাহনি দেখে একজন সহকর্মী স্বেচ্ছায় একটি অপ্রয়োজনীয় কাজের দায়িত্ব নিয়ে নিতে পারে। আপনি তাকে আটকাতে যাবেন না, বরং মনে মনে ভাববেন, ‘কাজটা তো হলো!’ ভালোবাসার মানুষকে গভীর অর্থপূর্ণ একটি দীর্ঘশ্বাস ফেলে বুঝিয়ে দেবেন যে আপনি তাকে কতটা ভালোবাসেন। বেশি কথা বলার প্রয়োজন নেই।
ধনু
আজ আপনার উৎসাহে পৃথিবী টলমল। আকাশ-কুসুম স্বপ্ন দেখবেন এবং সেগুলো পূরণ করার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়বেন—তবে বেশির ভাগই হয়তো দুপুরের ঘুমের পর আর মনে থাকবে না। বসকে এমন একটা প্রজেক্টের প্রতিশ্রুতি দেবেন যা শেষ করতে আপনার তিন মাস সময় লাগবে। নিজে আনন্দে আত্মহারা, কিন্তু পরে কীভাবে সেটা করবেন তা নিয়ে ভাববেন না। রাস্তায় হাঁটতে গিয়ে একজন অচেনা লোকের সঙ্গে সামান্য আলাপচারিতায় ভেবে নিতে পারেন যে, ইনিই আপনার বিদেশ ভ্রমণের সঙ্গী।
মকর
আজ আপনার ধ্যানজ্ঞান শুধু কাজ। আপনি ভাববেন, যারা কাজ ছাড়া অন্য কিছু নিয়ে ব্যস্ত, তারা আসলে সময় নষ্ট করছে। আপনার কাছে জীবনের আসল রোমাঞ্চ হলো ডেডলাইন পূরণ করা। ৪টার সময় কফি ব্রেক নেওয়া সহকর্মীদের দিকে এমনভাবে তাকাবেন যেন তারা দেশের শত্রু। আপনার কাজের প্রতি নিবেদন দেখে গ্রহরা নিজেরাই ছুটি নিয়ে নেবে। ভালোবাসার মানুষকে আজ একটি চমৎকার, নির্ভুল অবসরকালীন আর্থিক পরিকল্পনা উপহার দিয়ে প্রেমের প্রকাশ করবেন।
কুম্ভ
আপনার চিন্তাভাবনা আজ এতটাই মৌলিক হবে যে, পাশে বসে থাকা মানুষটি আপনাকে অন্য গ্রহের প্রাণী ভাবতে পারে। প্রথাগত সবকিছুর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করবেন—হোক সেটা অফিসের পোশাকবিধি অথবা চা বানানোর নিয়ম। একটা এমন অদ্ভুত আইডিয়া পেশ করবেন যা শুনে সবাই ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে যাবে, কিন্তু আপনার আত্মবিশ্বাসের কারণে কেউ সাহস করে ‘না’ বলতে পারবে না। রোমান্টিকতা মানে আপনার কাছে হাত ধরে ঘোরা নয়, বরং মহাবিশ্বের উৎপত্তি নিয়ে গভীর আলোচনা করা।
মীন
মন আজ মেঘের ভেলায় ভেসে বেড়াবে। বাস্তব আর কল্পনার সীমারেখা আজ আপনার কাছে আবছা। হয়তো ট্রাফিক জ্যামে বসে কল্পনা করবেন যে, আপনি সমুদ্রের গভীরে একটি মারমেইড (জলকন্যা)। কাজের প্রশংসা করা হলে আপনি বাকি দিনটা ধরে ভাববেন, ওই প্রশংসার পেছনে কোনো লুকানো উদ্দেশ্য ছিল কি না। নিজেকে অতিরিক্ত চাপ দেবেন না! প্রিয় মানুষটির সঙ্গে কথা বলার সময় ভুলে যাবেন যে এটা বাস্তব, আর তাকে সিনেমার নায়ক/নায়িকার মতো ট্রিট করা শুরু করবেন।

মেষ
আজ আপনার ধৈর্যের পারদ শূন্যের কাছাকাছি। সকালে ঘুম থেকে উঠে চায়ের কাপ হাতে নেওয়ার আগেই অর্ধেক দিন পার করে ফেলার তাড়ায় থাকবেন। কোনো একটি মশা আপনার গতির প্রতিবাদ করলে তার সঙ্গেও লেগে যেতে পারে ছোটখাটো সংঘর্ষ। বস আপনাকে একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজের ডেডলাইন দিলেন। ডেডলাইন পার হওয়ার আগেই কাজটা শেষ করে আরেকটা কাজ চেয়ে বসবেন। সহকর্মীরা আপনাকে দেখে ভয় পাবে—এত এনার্জি আসে কোথা থেকে? উত্তর: কাঁচা মরিচ আর ঘুমের অভাব! প্রেমিকা/প্রেমিক ধীরে কথা বললে বারবার রিকোয়েস্ট করবেন যেন তিনি একটু স্লো মোশনে কথা বলেন।
বৃষ
আজ সারাটা দিন আরাম আর আভিজাত্যের সন্ধানে থাকবেন। মনে হবে, এই জীবনটা তো উপভোগ করার জন্যই, তাই না? এই যুক্তিতে ভর করে অনলাইনে বেশ কিছু অপ্রয়োজনীয় কিন্তু সুন্দর জিনিস কিনে ফেলতে পারেন। সঞ্চয়? ওহ, সেটা তো কালকের কাজ! অফিসে এমন একটা আরামদায়ক চেয়ার বা কোণা খুঁজে পাবেন, যেখানে বসে থাকলে আপনার প্রোডাকটিভিটি কমে গেলেও, মন শান্তি পাবে। লাঞ্চের মেনু নিয়ে আজ আপনার গবেষণা আইনস্টাইনের আপেক্ষিক তত্ত্বের চেয়েও গভীর ও জটিল হবে। ভালোবাসার মানে আজ শুধু মনের বন্ধন নয়, প্রিয় চিপসের প্যাকেট ভাগ করে নেওয়া।
মিথুন
মাথায় আজ একসঙ্গে দশটা চিন্তা ঘুরপাক খাবে। একটা কাজে মন দিতে গিয়ে আরেকটা কাজের কথা মনে পড়বে, এবং তার মাঝেই একটা নতুন শার্টের ডিজাইন নিয়ে ভাবা শুরু করে দেবেন। এক কথায়, আজ একটা চলন্ত মাল্টিটাস্কিং জগাখিচুড়ি। বসের কাছে একটা আইডিয়া নিয়ে যাবেন, কিন্তু আলোচনা করতে করতে দেখবেন নিজেই সেই আইডিয়াটার বিপক্ষে যুক্তি দেওয়া শুরু করেছেন। সহকর্মী ভাববে, আপনার মধ্যে দুজন মানুষ বাস করে। ভুল করে মনের সবচেয়ে গভীর চিন্তাটা আপনার উবার/পাঠাও ড্রাইভারকে টেক্সট করে দিতে পারেন। তারপর সারা দিন ভাববেন, ‘ব্যাপারটা কী হলো?’
কর্কট
আজ অত্যন্ত সংবেদনশীল থাকবেন। পাশের বাড়ির কুকুরছানার হাঁটা দেখে চোখে পানি আসতে পারে, অথবা কোনো পুরোনো স্মৃতি আবেগপ্রবণ করে তুলবে। আবেগ নিয়ন্ত্রণ করা আজ আপনার জন্য একটা কঠিন চ্যালেঞ্জ। কেউ যদি আপনার বানানো চায়ের সমালোচনা করে, তবে আপনার মনে হতে পারে জীবনের সব ব্যর্থতা ওই চায়ের কাপেই লুকিয়ে আছে। কাজে মন দিতে না পারায় আজ নিজেকে অতিরিক্ত আদর-যত্ন দিতে হবে। প্রেমিক/প্রেমিকা যদি এক মিনিটের জন্য ফোন না ধরে, আপনি নিশ্চিত হয়ে যাবেন যে সে চাঁদে চলে গেছে।
সিংহ
আজ নিজেকে মঞ্চের কেন্দ্রে দেখতে চাইবেন। অফিসে ঢুকলেই মনে হবে সবার হাততালি দেওয়া উচিত, আর না দিলে নিজেই একটা মহৎ কাজের ফিরিস্তি দিয়ে দেবেন। আত্মবিশ্বাস আজ আকাশছোঁয়া—তবে সাবধানে, ছাদ যেন না ভাঙে! ভুল করে একটা অফিসের ই-মেইল চেইনে আপনার একটি চমৎকার সেলফি ‘Reply All’ করে দিতে পারেন। ঘাবড়াবেন না, এটা আপনার ‘নেতৃত্বের ঝলক’। পার্টনারকে মনে রাখতে হবে—আপনাকে খুশি রাখার জন্য মাঝে মাঝে প্রশংসা করে যেতেই হবে, এমনকি যদি আপনি শুধু নিশ্বাস নিচ্ছেন তবুও।
কন্যা
আজ ভেতরের সমালোচক জেগে উঠেছে। পৃথিবীর সব জিনিসই আজ আপনার কাছে অগোছালো মনে হবে। জীবনসঙ্গীর পাঠানো মেসেজে ব্যাকরণের ভুল খুঁজে বের করবেন এবং মনে মনে সেটার শুদ্ধ বানান লিখে দেবেন। বসের একটি গুরুত্বপূর্ণ রিপোর্টে একটি টাইপো খুঁজে পেয়ে যাবেন এবং এতে সারা দিনের শান্তি নষ্ট হয়ে যাবে। দ্বন্দ্বে ভুগবেন—বসকে বলে তাঁর ইগো ভাঙবেন, নাকি চুপ করে থেকে নিজের মনকে কষ্ট দেবেন? আপনার কাছে প্রেম হলো জুতো রাখার র্যাকটি সুন্দরভাবে গোছানো। পার্টনার আপনার শৃঙ্খলা দেখেই মুগ্ধ!
তুলা
সিদ্ধান্তহীনতা আজ আপনাকে কাবু করে ফেলবে। সামান্যতম দুটি জিনিসের মধ্যে একটি বেছে নিতে আপনার মনে হবে যেন জীবনের সবচেয়ে বড় পরীক্ষা দিচ্ছেন। একটি জরুরি মিটিংয়ে আপনাকে দুটো অপশনের মধ্যে একটি বেছে নিতে বলা হবে। সেই দুটি অপশনের সুবিধা-অসুবিধা নিয়ে এমন দার্শনিক আলোচনা শুরু করবেন যে, মিটিং শেষ হয়ে গেলেও উত্তর দেওয়া হবে না। পার্কে বসে থাকা দুটি পায়রার ঝগড়া মেটানোর চেষ্টা করতে পারেন, কারণ আপনার কাছে ভারসাম্যই আসল।
বৃশ্চিক
আজ চোখের গভীরতা দেখে সবাই হয়তো ভাববে আপনি কোনো জটিল প্লট সাজাচ্ছেন, কিন্তু সত্যিটা হলো—সকালে নাশতা করতে ভুলে গেছেন। আপনার রহস্যময় নীরবতা আজ অন্যদের মনে ভয়ের সঞ্চার করবে। আপনার তীব্র চাহনি দেখে একজন সহকর্মী স্বেচ্ছায় একটি অপ্রয়োজনীয় কাজের দায়িত্ব নিয়ে নিতে পারে। আপনি তাকে আটকাতে যাবেন না, বরং মনে মনে ভাববেন, ‘কাজটা তো হলো!’ ভালোবাসার মানুষকে গভীর অর্থপূর্ণ একটি দীর্ঘশ্বাস ফেলে বুঝিয়ে দেবেন যে আপনি তাকে কতটা ভালোবাসেন। বেশি কথা বলার প্রয়োজন নেই।
ধনু
আজ আপনার উৎসাহে পৃথিবী টলমল। আকাশ-কুসুম স্বপ্ন দেখবেন এবং সেগুলো পূরণ করার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়বেন—তবে বেশির ভাগই হয়তো দুপুরের ঘুমের পর আর মনে থাকবে না। বসকে এমন একটা প্রজেক্টের প্রতিশ্রুতি দেবেন যা শেষ করতে আপনার তিন মাস সময় লাগবে। নিজে আনন্দে আত্মহারা, কিন্তু পরে কীভাবে সেটা করবেন তা নিয়ে ভাববেন না। রাস্তায় হাঁটতে গিয়ে একজন অচেনা লোকের সঙ্গে সামান্য আলাপচারিতায় ভেবে নিতে পারেন যে, ইনিই আপনার বিদেশ ভ্রমণের সঙ্গী।
মকর
আজ আপনার ধ্যানজ্ঞান শুধু কাজ। আপনি ভাববেন, যারা কাজ ছাড়া অন্য কিছু নিয়ে ব্যস্ত, তারা আসলে সময় নষ্ট করছে। আপনার কাছে জীবনের আসল রোমাঞ্চ হলো ডেডলাইন পূরণ করা। ৪টার সময় কফি ব্রেক নেওয়া সহকর্মীদের দিকে এমনভাবে তাকাবেন যেন তারা দেশের শত্রু। আপনার কাজের প্রতি নিবেদন দেখে গ্রহরা নিজেরাই ছুটি নিয়ে নেবে। ভালোবাসার মানুষকে আজ একটি চমৎকার, নির্ভুল অবসরকালীন আর্থিক পরিকল্পনা উপহার দিয়ে প্রেমের প্রকাশ করবেন।
কুম্ভ
আপনার চিন্তাভাবনা আজ এতটাই মৌলিক হবে যে, পাশে বসে থাকা মানুষটি আপনাকে অন্য গ্রহের প্রাণী ভাবতে পারে। প্রথাগত সবকিছুর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করবেন—হোক সেটা অফিসের পোশাকবিধি অথবা চা বানানোর নিয়ম। একটা এমন অদ্ভুত আইডিয়া পেশ করবেন যা শুনে সবাই ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে যাবে, কিন্তু আপনার আত্মবিশ্বাসের কারণে কেউ সাহস করে ‘না’ বলতে পারবে না। রোমান্টিকতা মানে আপনার কাছে হাত ধরে ঘোরা নয়, বরং মহাবিশ্বের উৎপত্তি নিয়ে গভীর আলোচনা করা।
মীন
মন আজ মেঘের ভেলায় ভেসে বেড়াবে। বাস্তব আর কল্পনার সীমারেখা আজ আপনার কাছে আবছা। হয়তো ট্রাফিক জ্যামে বসে কল্পনা করবেন যে, আপনি সমুদ্রের গভীরে একটি মারমেইড (জলকন্যা)। কাজের প্রশংসা করা হলে আপনি বাকি দিনটা ধরে ভাববেন, ওই প্রশংসার পেছনে কোনো লুকানো উদ্দেশ্য ছিল কি না। নিজেকে অতিরিক্ত চাপ দেবেন না! প্রিয় মানুষটির সঙ্গে কথা বলার সময় ভুলে যাবেন যে এটা বাস্তব, আর তাকে সিনেমার নায়ক/নায়িকার মতো ট্রিট করা শুরু করবেন।

মা-বাবার বিচ্ছেদের ফলে সন্তানরা নানা ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হয়। তারা বেশি মানসিক ও সামাজিক সমস্যায় পড়ে। এসব সমস্যা দীর্ঘমেয়াদি হতে পারে এবং শিশুর মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে।
৩০ নভেম্বর ২০২৪
পোষা প্রাণীর অভিভাবক হিসেবে কুকুরের এমন কিছু আচরণ দেখা যায়, যেগুলো তাদের প্রতি পালকের স্নেহ আরও বাড়িয়ে দেয়। যদিও সেই বিষয়গুলো অন্যদের কাছে কখনো কখনো কিছুটা অদ্ভুত লাগতে পারে। উদাহরণ হিসেবে বলা চলে, ব্যক্তিগত সময়ে তারা পালকের সঙ্গ ছাড়ে না। কিংবা প্রিয় খেলনা এনে দিয়ে খেলতে শুরু করে। পশুচিকিৎসকেরা বলছে
৬ ঘণ্টা আগে
বাস্তুমতে, ব্যবহৃত হচ্ছে না এমন জিনিসপত্র যদি দিনের পর দিন জমতে থাকে, তাহলে ঘরে নেতিবাচক শক্তি বিরাজ করে। এই নেতিবাচক শক্তির বিভিন্ন রূপ রয়েছে। অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ঘরে পড়ে থাকলে তাতে ধুলা-ময়লা জমে এবং তা থেকে বিভিন্ন অসুখ-বিসুখ হয়। তা ছাড়া বাড়তি জিনিসপত্র ঘরে জমা হলে দৈনন্দিন কাজকর্মেও অসুবিধা দেখা
৯ ঘণ্টা আগে
শীতকাল আসতে আর বেশি দেরি নেই। হেমন্তের এই মাঝামাঝি সময়ে দিনে তেমন না হলেও সন্ধ্যার পর শীত ঠিকই অনুভূত হচ্ছে। ফলে রাতে পাতলা চাদর, কটি, শ্রাগ বা ফুলস্লিভ গেঞ্জি পরতে হচ্ছে। অনেকে আবার সন্ধ্যার দিকে বাড়ি ফেরার পথে ঠান্ডা হাওয়া ঠেকাতে গা ঢাকা দেওয়া যায়, এমন পোশাক ব্যাগে রাখছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে